নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ধ্রুবতারা ২০২১

অর্কমানিক

পাওয়ার থেকে না পাওয়ায় প্রত্যাশা করি............এখনো স্বপ্ন খেলা করে তোমার---------------অপেক্ষায়......................তুমি আসবে এক নতুন আগমন বার্তা নিয়ে আমাদের মাঝে এক নব প্রজন্মের প্রত্যয় নিয়ে তোমার অপেক্ষায় আজ ও যেগে থাকি তুমি আসবে ! ১০-০৫-২০১৪

অর্কমানিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভালবাসা যদি হয় অপহরন

২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০৭

নিরীহ মনের আবেগ গুলো অনেক কঠিন বাস্তবের মুখোমুখি হতে পারে তার প্রমান আজ জানতে পারলাম । যাহা আমার কাছে আজও অজানা ছিল প্রকৃত সত্য আজ জানতে পারলাম প্রেম ভালবাসা এমনি হওয়া উচিত আজ যাহা জানতে পারলাম কাল তা অজানা ছিল।

মূল বিষয়ে আসা যাক : সুজন আর পন্না দুইজন খালা তো ভাই বোন তারা দুজন দুজন কে ভালবাসে সেই ছোট্র কাল থেকে কিন্তু যখন তাহাদের সম্পর্ক জানতে পারে তখন তারা নবম কি দশম শ্রেনীতে পড়ে সেই সময় থেকে দুজন কে দুই যায়গাই রাখা হয় । এভাবেই তারা বড় হতে থাকে এভাবে অনেকটা দিন মাস বছর পারিদিয়ে আজ দুইজন অবস্থান করছে একজন ঢাকাই আর একজন বগুড়াই। সুজন পড়ে এম.বিএ তে আর পন্না পড়ে প্যারামেডিক্যালে আজ তারা পূর্ন তরুণ তরুনী তারা আজ সাবালক দুজনের ভালবাসার সম্পর্ক আজ ও অটল আছে যাহা পরিবারে কেউ বুঝতে পারে নাই আজ ও । হঠাৎ পন্নাকে জানানো হয় তাহার বিয়ে এপ্রিল মাসের ১২ তারিখে পন্না কোন উপায় না পেয়ে কাওকে কিছু বুঝতে না দিয়ে সুজনের সাথে যোগাযোগ করে ঢাকার উদ্দেশ্য চলে আসে ২৫শে মার্চ পন্নার বাড়ির লোকজন জানতে পারে পন্না বগুড়া থেকে ঢাকার উদ্দেশ্য চলে গেছে তখন পন্নার পরিবারের লোকজন আমাকে ফোন করে বলে সুজকে প্রতিরোধ করার জন্য কিন্তু সময় মতো আমি ও পৌছে যায় সুজনের গন্তব্য।

সেখানে পন্নার খালাও চলে আসে কিন্ত ততক্ষনে পন্না পৌছায় নায় সুজনের কাছে এমতাবস্থায় সুজন কে পন্নার খালা বলে পন্নাকে আমার কাছে নিয়ে এসো তখন সুজন বলে খালা পন্না তো এখনো ঢাকায় এসে পৌছায় নাই তখন পন্না সুজন কে ফোনে বলে খালা তোমার বাসায় যেতে পারে আমি আর তোমার কাছে যাবো না তুমি চলে এসো আমি তোমাকে যেখানে আসতো বলব সেখানে চলে এসা তা না হলে আমি কিন্তু একটা দূরঘটনা গটিয়ে বসব তখন কিন্ত তুমি আমাকে আর পাবেনা আমি চিরদিনের মতো চলে যাবো পৃথিবী ছেড়ে আমার কাছে তোমাকে একাই আসতে হবে । আমার পরিবারের কোন লোক যদি তোমার সাথে আসে তাহলে কিন্তু আমি অন্য পথ অবলম্বন করব আমি আর কখনো বাড়ি ফিরবনা।

কারন আমার বাবা মা আমার বিয়ে ঠিক করেছে ময়মনসিংহ ছেলে একটা কোম্পানিতে মার্কেটিং এ চাকুরী করে আমি সেই ছেলে কে বিয়ে করতে পারবনা কিন্তু বাবা মা আমাকে ঐ ছেলের সাতেই বিয়ে দেবে। যাহা আমার পক্ষে সম্ভব না তুমি চলে আসো আমি তোমাকে যেখানে আসতে বলব সেখানেই চলে আসতে হবে।

সুজন কথন পন্নার খালার সাথে কথা বলে খালা পন্না এখানে আর আসবেনা আমি কথা দিচ্ছ পন্নাকে নিয়ে আমি আপনার কাছে চলে আসবো আমাকে যেতে দিন তা না হলে একটা সমস্যা তৈরী করেই ছারবে আপনি তো তাকে ভাল করেই চেনেন যে আপনার ভাগনি কতোটা জেদি আর অবিমানী এই বলে সুজন আমাদের কাছ থোকে চলে যাই ।

আমাদের সাথে ফোনে যোগাযোগ করছে পন্নার সাথে সাক্ষাত হয় ২৫শে মার্চ বিকাল ৫.৩৫ মিনিটে সুজনের শেষ ফোন ভাই আমি পন্নাকে তোমাদের কাছে ফিরিয়ে আনতে পারলাম না কারন আমার ভালবাসাকে তোমাদের হাতে তুলে দিতে পারবনা কারন খালা আমাদের কখনো এক হতে দিবেনা ।

আর পন্নাও চায়না যে সে তোমাদের মাঝে ফিরে যেতে সময় হলে যদি আমাদের কখনো ক্ষমা করতে পার তাহলে আমরা নিজেরাই ফিরে আসব তোমাদের কাছে।



আমি পড়ে গেলাম সমস্যায় আমাকে সুজন ও পন্নার পরিবার দুজনই বলছে আমাদের ছোলে মিয়েকে ফিরিয়ে দাও তা নালে তোমার বিরুদ্ধে মামলা করা হবে। আমি মানসিক সমস্যার মধ্যে পড়ে গেলাম আমার দুই ফুফুর অভিযোগ আমিই তাদের ছেলে মিয়েকে পালাতে সাহায্যে করছি। এখানে আমার প্রশ্ন মেয়ে থাকে বগুড়াই আর ছেলে থাকে ঢাকাই তাহলে আমি কেমন করে তাদের সাহায্যে করলাম ।

আর আমি তো মেয়ের খালা মান আমার আরাক ফুফুর সাথেই ছিলাম টানা ৩৬ ঘন্টা তাহলে আমি কি করে তাদের সাহায্য করলাম । তারা দুজন দুজন কে ভালবাসে তারা খালাতো ভাই বোন আর আমি তাদের দুজনের মামাতো ভাই এখানে আমার ভুমিকা কি হওয়া উচিৎ তাহা আমি নিজের জানিনা ।



আমার ফুফু চাচা আমাকে বিভিন্ন ভাবে হয়রানি করছে আমি তাদের উপকার করতে ব্যর্থ হয়েছি তাই আজ আমিই তাদের কাছে অপরাধি হয়ে গেছি কিন্তু নিজেদের ভুল গুলো কখনো দখোর প্রয়োজন মনে করেনাই । তাদের মেয়ে বগুড়া থেকে ঢাকাই চলে আসলে সেটা অপরাধ না আমরা ঢাকাই থাকি তাদের হাতে তাদের মেয়েকে তুলে দিতে পারিনাই এটাই আমার ভূল। আমি না কি তাহাদের পালাতে সহযোগিতা করেছি এটা কিভাবে সম্ভব। তাহা আমার বোধগম্য হয় না আমাকে বিভিন্ন ভাগে বিভিন্ন নাম্বারে হুমকি দেওয়া হচ্ছে যে আমাদের মেয়ে কোথায় আছে তুমি জান ।



আসলে আমি কিছুই জানিনা পন্না সুজন দুজনের কেই আমার সাথে যোগাযোগ করে নাই অথচ পরিবারের ধারনা তারা আমার সাথে যোগাযোগ করে আমি বুঝতে পারছিনা কিভাবে ফুপা ফুপুকে বুঝাবো যে আমার সাথে তাহাদের কোন যোগাযোগ নাই। তাহাদের ধারনা আমার সাথে তারা যোগাযোগ করে ২৫শে মার্চ এর পরে আমার সাথে কোন যোগাযোগ নাই তাহারে সকল ফোন নাম্বার বন্ধ।



রায়গঞ্জ থানায় মামলা করা হয়েছে তাহাদের বিরুদ্ধে জানিনা কয় জনকে আসামি করা হয়েছে ।

ভালবাসা যদি হয় অপহরন তাহলে বেঁছে থাকার কোন প্রয়োজন নেই যে মিয়ের বিয়ে ঠিক হয়েছে সেই কথা শুনে বাড়ি থেকে সইচ্ছায় চলে যেতে পারে তাকে বলা হচ্ছে অপহরন হায়রে বাবা মা তোমরাই বল সন্তানের মঙ্গল কামনা করি এটাই তোমাদের মঙ্গল কামনা যে খালাতো ভাই বোনের সম্পর্ক মেনে নিতে তোমাদের কষ্ট হয় ।



আবার তোমরাই সন্তানের মঙ্গল কামনা কর নিজের সন্তানকে শাসন করতে পারনা অন্যের সন্তানের বিরুদ্ধে মামলা করতে পার হায়তে অভিভাবগ।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩২

হ্যাজাক বলেছেন: মনে বড় দুঃকু রে ভাই। হবে কি এ দুঃকুর শেষ। ?????????/


আরেকটু গুছিলে লিখলে আরো ভালো লাগতো। আর বানানের দিকে নজর দেয়া দরকার।

২| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫

কালোপরী বলেছেন: হুম

৩| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:১১

অর্ধমানব ও অর্ধযন্র বলেছেন: কপাল খারাপ হইলে যা হয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.