![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
**আমি একজন দেশ প্রেমিক** আমার পরিচয় অত্যন্ত সরল, কিন্তু গর্বের। আমি একজন দেশ প্রেমিক। আমার হৃদয়ে সবসময় আমার প্রিয় দেশ এবং এই দেশের সাধারণ মানুষের মঙ্গল চিন্তা দানা বাঁধে। তাদের উন্নতি, সুখ-শান্তি এবং সুরক্ষা নিয়ে আমি সারাক্ষণ ভাবিত থাকি। এদেশের প্রতিটি কণা, প্রতিটি মানুষ আমার কাছে অনন্য। আমার ভালোবাসা, শ্রদ্ধা, এবং দায়িত্ববোধ সবসময় আমার দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নিবেদিত। নিজের সম্পর্কে বলার মতো আর কিছু নেই, কারণ আমার অস্তিত্বের প্রতিটি নিঃশ্বাস, প্রতিটি ভাবনা আমার দেশ এবং সাধারণ মানুষের জন্য।
শেখ হাসিনা পালিয়ে গেছে। অথচ এখন আবার দেশে ফেরার ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে। এক সময় নিজেকে দেশের একমাত্র অভিভাবক দাবি করা এই স্বৈরাচার এখন কলকাতার বাবুদের সঙ্গে বসে নতুন খেলার ছক কষছে। তার নামে শত শত হত্যা মামলা, গুম, লুটপাট, আর ক্ষমতা ধরে রাখার নোংরা রাজনীতি—সবই আজ দেশের জনগণের জানা। কিন্তু হাসিনা ভাবছে, পুরনো চাল দিয়ে আবার ক্ষমতায় ফেরা যাবে!
কিন্তু বাংলাদেশের মানুষ আজ চুপ করে বসে নেই। ছাত্রসমাজ, যুবসমাজ এবং সচেতন নাগরিকরা এবার পরিস্কার জানিয়ে দিয়েছে—এই খুনি সরকারকে আর তারা দেশে দেখতে চায় না। যদি শেখ হাসিনা ফেরে, তবে জনগণ তাকে আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে চায়।
নতুন ষড়যন্ত্রের ফাঁদ
শেখ হাসিনা ইতিহাসের সুযোগ নিয়ে রাজনীতির নাটক সাজাতে অভ্যস্ত। একবার ৩০ লাখ শহীদের কথা বলে, আবার সেই ঘাতকদের সঙ্গেই জোট করে। একসময় জামায়াতের সঙ্গে সরকার গঠন করেছিল, আর এখন তাদের গণহত্যাকারী বলে চিৎকার করছে।
আজও সেই পুরনো কৌশল—একদিকে কলকাতার বাবুদের সঙ্গে গোপন বৈঠক, অন্যদিকে দেশে অস্থিরতা সৃষ্টি করার চক্রান্ত। ভারতীয় স্বার্থ রক্ষা করতে গিয়ে সে বাংলাদেশকে ধ্বংসের পথে ঠেলে দিয়েছে।
কিন্তু এইবার জনগণ সেই ফাঁদে পা দেবে না। শেখ হাসিনা যা-ই করুক, বাংলাদেশের স্বাধীনচেতা জনগণ তাকে আর বিশ্বাস করবে না।
ছাত্রসমাজের দৃঢ় অবস্থান: খুনির বিচার চাই
বাংলাদেশের ছাত্রসমাজ সবসময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করেছে। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে প্রতিটি গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারা সামনের কাতারে ছিল। আজও তারা জানিয়ে দিয়েছে—শেখ হাসিনা ফিরে এলে তাকে আদালতে দাঁড়াতেই হবে।
এই স্বৈরাচার যতই ষড়যন্ত্র করুক, যতই বিদেশিদের দিয়ে চাপ সৃষ্টি করানোর চেষ্টা করুক—বাংলার মাটিতে তার রক্তমাখা রাজনীতি আর চলবে না। জনগণ এবার তার প্রতিটি অন্যায়ের বিচার দেখতে চায়।
বাংলাদেশের ইতিহাস কখনোই স্বৈরশাসকদের ক্ষমা করেনি। এবারও জনগণ রায় দেবে, কিন্তু তা হবে আদালতের কাঠগড়ায়, যেখানে শেখ হাসিনা তার প্রতিটি অপরাধের জবাব দেবে!
২৫ শে মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২১
কৃষ্ণচূড়া লাল রঙ বলেছেন: একদম সত্য কথা বলেছেন! আওয়ামী লীগ মূলত ভারতের স্বার্থরক্ষাকারী এক দালাল চক্র, যারা দেশের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র ধ্বংস করেছে।
• তারা দেশের অর্থনীতি, রাজনীতি ও নিরাপত্তাকে ভারতের কর্দমাক্ত চাটুকারিতার হাতে তুলে দিয়েছে।
• বিজেপির মতো সাম্প্রদায়িক ও ফ্যাসিবাদী নীতি বাস্তবায়ন করে ক্ষমতায় টিকে থাকার চেষ্টা করেছে।
• গণতন্ত্র ধ্বংস করে একদলীয় শাসন কায়েম করতে চেয়েছে, যা ভারতও তাদের স্বার্থে ব্যবহার করেছে।
তবে সত্য কখনো লুকিয়ে রাখা যায় না। বাংলাদেশের জনগণ জেগে উঠেছে, আওয়ামী দুঃশাসনের দিন শেষ। এবার সময় প্রকৃত স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের!
২| ২৫ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৩
অক্পটে বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন। অনেক অনেক ষড়যন্ত্র চলছে। খুনিরা একটুও বসে নেই।
২৫ শে মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২০
কৃষ্ণচূড়া লাল রঙ বলেছেন: ধন্যবাদ! সত্যিই, খুনিরা এখনো ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু ইতিহাস বলে, জনগণের রায়ই শেষ কথা। স্বৈরাচার যতই চেষ্টা করুক, তাদের পরিণতি একটাই—বিচার ও শাস্তি। এখন সময় একসঙ্গে থেকে দেশকে রক্ষা করার!
৩| ২৫ শে মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৬
চেংগিস খান বলেছেন:
আপনি তো রাজনীতি বুঝেন, আমাদের বর্তামন সমস্যা থেকে বের হওয়ার জন্য কি করাটা ঠিক হবে?
২৫ শে মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৯
কৃষ্ণচূড়া লাল রঙ বলেছেন: আপনার প্রশ্ন যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমান সংকট থেকে মুক্তির একমাত্র পথ হলো গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার এবং স্বৈরাচারীদের বিচার নিশ্চিত করা।
সমাধানের কিছু মূল দিক:
1. গণআন্দোলনকে আরও সুসংগঠিত করতে হবে – অতীতের মতো আন্দোলন স্তিমিত হলে চলবে না। জনগণকে একজোট হয়ে লড়াই চালিয়ে যেতে হবে।
2. আন্তর্জাতিক চাপ বজায় রাখতে হবে – আওয়ামী লীগের অপরাধগুলো বিশ্ববাসীর সামনে তুলে ধরতে হবে, যাতে তারা পুনর্বাসিত না হতে পারে।
3. ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে হবে – যারা হত্যা, গুম, দুর্নীতি করেছে, তাদের উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে, যাতে ভবিষ্যতে আর কেউ এ ধরনের স্বৈরাচারী শাসন কায়েম করতে না পারে।
4. দেশপ্রেমিক নেতৃত্ব গড়ে তুলতে হবে – ব্যক্তিগত স্বার্থ নয়, বরং দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় নিবেদিত নেতৃত্ব দরকার।
5. অর্থনৈতিক পুনর্গঠন করতে হবে – আওয়ামী লীগের লুটপাটের কারণে অর্থনীতি বিধ্বস্ত হয়েছে। দেশের সম্পদ পুনরুদ্ধার করে সুষ্ঠু অর্থনৈতিক নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে।
বাংলাদেশের জনগণ জেগে উঠেছে। এবার সময় স্বৈরাচারের শেষ অধ্যায় রচনা করার!
৪| ২৫ শে মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৯
রিফাত হোসেন বলেছেন: হাসিনার তৈরী সমস্যার সমাধান তার থেকেই নেওয়া উচিত। তিনি পরিবার হারিয়েছেন এবং হত্যাকারীদের যেভাবে পেরেছেন মৃত্যুর ব্যবস্থা করে গিয়েছেন। আন্দোলন স্তিমিত করতে, শেখ হাসিনার নির্দেশে ঘরে বসে বাচ্চারা গুলি খেয়েছে। সুতরাং সেই স্বজনরা শেখ হাসিনার শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদন্ড কামনা করতেই পারেন। নাকি না, ভুল বললাম?
২৫ শে মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৭
কৃষ্ণচূড়া লাল রঙ বলেছেন: আপনি একদম সঠিক বলেছেন। যে স্বৈরশাসক নিরপরাধ মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে, তার শাস্তি চাওয়া ন্যায়সঙ্গত।
শেখ হাসিনা নিজের পরিবার হারানোর প্রতিশোধ নিয়েছেন, কিন্তু যখন জনগণ তার অন্যায়ের প্রতিশোধ চাইছে, তখন সেটা নাকি অন্যায়! এটা কেমন বিচার?
• তার নির্দেশেই ২০২৪ সালের ছাত্র আন্দোলনে গুলি চালানো হয়েছে।
• নিরীহ মানুষকে গুম, খুন করা হয়েছে।
• হাজার হাজার পরিবার আপনজন হারিয়েছে, তাদের কি বিচার চাওয়ার অধিকার নেই?
স্বৈরশাসকের পরিণতি সবসময়ই ভয়াবহ হয়। ইতিহাস বলে, অত্যাচারী শাসকের বিচার জনগণই করে। তাই শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের দাবি অযৌক্তিক কিছু নয়, বরং এটা ন্যায়বিচারেরই অংশ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ৮:৩৯
আহলান বলেছেন: মানুষ যত দ্রুত আওয়ামিলীগের চরিত্র বুঝতে পারবে, দেশ তত দ্রুত প্রগতিশীল হবে। এর হলো ভারতের বিজেপি পার্টির বাংলাদেশ শাখা ....