নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একজন ঈমানদার হিসাবে শেখ মুজিব সম্মান পাওয়ার যোগ্য!
১৯৭০ সালে ইয়াহিয়ার LFO (Legal Frame Order) এর অধীনে নির্বাচনে অংশ নিয়ে ৬ই জুন ১৯৭০ মুজিব ঘোষণা করেছিলেন, “কোনো শক্তি নাই যে পাকিস্তানকে ধংস করে!”
এরপরে ৩০ নভেম্বর ১৯৭০ নির্বাচনের ৭ দিন আগে মুজিব ঘোষণা করেন, সামনের নির্বাচনে আওয়ামীলীগ অংশ নিয়াছে পাকিস্তানের জন্য একটি সংবিধান রচনার জন্য। আর এ নির্বাচন হবে ৬ দফা এবং ১১ দফার প্রতি গণভোট। মুজিবের এই সব বক্তৃতার কোথাও ”স্বাধীনতা” শব্দটি ছিলা না। বরং রয়েছে পাকিস্তান জিন্দাবাদ।
তো, এই জিন্দাবাদ রক্ষার জন্য তিনি ১৯৭২ সাল অবধি চেষ্টা করে গেছেন। বাংলাদেশর জন্মের পরেও ২৭ ডিসেম্বর ১৯৭১ ভুট্টোকে বলে এসেছেন, “It will be a confederaion!” মুজিব ঈমানদার ছিলেন বটে। পাকিস্তানীদেরকে কথা দিয়েছিলেন, কথা রেখেছেন। পারেন নাই, সেটা ভিন্ন কথা।
২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:১২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মদন ভাই , লিফলেটের প্রথম অংশ বল্লেন- শেষের অংশ কে বলবে?
তাইতো বলি- তাদের গলাবাজি এত বেশি কেন?
নিজেদের দুর্বলতা ঢাকতেই তাদের চাপা আর চেতনার ফেনা বেশি তুলতে হয়!!! পাছে সত্য বেরিয়ে আসে!!
তবে ইতিহাসের অমোঘ গতি মনে হয় টার্ন নিতে শুরু করেছে।
তাই নিরেট সত্যগুলো যা এতদিন লুকোছাপা করে রাখা হয়েছিল তা আয়নার মতো সামনে চলে আসছে!
আর তাদের চিৎকারও বাড়ছে!
কথায় আছে যুক্তি আর সত্য যখন হারিয়ে যায়- তখন নাকি গালাগালি আর গলাবাজি চলে- তাদের প্রতিক্রিয়া তারকে কে যেই পরিমান গালি আর ব্যক্তি আক্রমন করেছে তাতেই মনে হয়- ডাল মে কুচ কালা হ্যায়
আপনিতো পয়লা বৈশাখটাই মাটি কইরে দিলেন তারার
৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:১৪
বাংলাদেশি বাংগালী। বলেছেন: মদন বলেছেন: জয়বাংলা
৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:২৮
মৃদুল হাসান বলেছেন: আমরা যারা ব্লগে আছি তাদের বেশির ভাগই জন্ম গ্রহণ করেছি মুক্তিযুদ্ধের পর। তাই এগুলো নিয়ে বেশি বাড়াবাড়ি করা ঠিক না।
৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:০৩
হতাশ নািবক বলেছেন: বুঝতাছি না , ঘিলুর থেকে কি "বাংলাদেশের ইতিহাস" টা কি ডিলিট করে আবার ইন্সটল করতে হবে নাকি।
তো কারো কাছে প্যাচ ফ্রি, বাগ ফ্রি কোন "বাংলাদেশের ইতিহাস" ফুল ভার্সন থাকলে আওয়াজ দিয়েন।
(ডেমো হইলে কিন্তু চলব না)
৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:২৮
সরলপাঠ বলেছেন: হতাশ নািবক বলেছেন: বুঝতাছি না , ঘিলুর থেকে কি "বাংলাদেশের ইতিহাস" টা কি ডিলিট করে আবার ইন্সটল করতে হবে নাকি।
আসলেই সবকিছু তালগোল পাকিয়ে যাচ্ছে!! পারলে স্বাধীনতাযুদ্ধের দলীলপত্রের ওনলাইন সোর্স শেয়ার দিন - একটু পড়ে দেখি। বাংলাদেশের রাজনীতিবিদরা দেখি ইতিহাসকে তিতা এবং নোংরা করে ফেলছে।
যুদ্ধাপরাধের বিচারও কি ইতিহাসের মত হবে?
৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১২
নবীউল করিম বলেছেন: ইতিহাস বিশেষজ্ঞদের মতে সঠিক ইতিহাস প্রকাশ হতে ৪০-৪৫ বছর লাগে। আমরা যেহেতু আবেগ(মিত্থা আবেগ) প্রবন জাতী তাই আমাদের আর ৫-১০ বছর বেশি লাগলেও লাগতে পারে। অর্থাৎ ৪৫-৫০ বছর – ৪২ বছর= ৩-৮ বছর এর মধ্যেই মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নতুন করে জানতে পারবে সবাই।
এখানে একজন নাবালোক বলেছেন “আমরা যারা ব্লগে আছি তাদের বেশির ভাগই জন্ম গ্রহণ করেছি মুক্তিযুদ্ধের পর। তাই এগুলো নিয়ে বেশি বাড়াবাড়ি করা ঠিক না” তাঁকে বোলতে ইচ্ছা করছে, বাবা পিতার পর জন্ম নেয়াতে কি জন্মদাতার ব্যাপারে উৎসাহ হারিয়ে ফেলেছেন? নিশ্চয়ই না। জাতীর জন্ম নিয়ে যেখানে কথা,সেখানে এতো হালকা চিন্তা হলে চলে!
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:০৮
মদন বলেছেন: জয়বাংলা