নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যারা পাসপোর্ট বানাতে যান, তারা মোটামোটি পুলিশ ভেরিফিকেশন শব্দটা সম্পর্কে সবারই ভালোভাবে জানেন। কারো অভিজ্ঞতা তিক্ত, কারোটা ভালো। আমার দুই রকম এর অভিজ্ঞতাই আছে।
ছেলের জন্য পাসপোর্ট বানাতে দিলাম, পুলিশ আজকে আসবো, কালকে আসবে বলে ফোন দিচ্ছে। শেষে জানানো, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আসবে, সন্ধ্যায় ফোন দিলাম, জানালো আসতে দেরী হবে, শুক্রবার আসতে চায়। আমরা আবার শুক্রবার ঢাকার বাইরে যাবো, অবশেষে পুলিশ রাত পৌনে বারোটার সময় পুলিশ ফোন দিল, আপনার বাসার সামনের রাস্তায় আসেন।বাসার মানুষজন ভয়ে অস্হির, এত রাতে রাস্তায় যেতে বলছে কেন। তারপরও গেলাম, পুলিশ জানালো, কোন একটা দাওয়াত খেতে গেছে উনি, তাই দেরী হলো। সিড়ি বেয়ে বাসায় যাওয়ার ই্চ্ছে নাই, কোন রাখঢাক না রেখেই বললো, তাড়াতাড়ি টাকা বের করেন। আর ভেরিফিকেশন ফর্মে সিগনেচার দেন। ৫০০ টাকা দিলাম, নিতে চাইলো না। শেষে ৮০০ টাকায় রফা হল।
আবার আমার আম্মার জন্য পাসপোর্ট বানাতে গিয়ে পুলিশ বাসায় আসলো, আম্মার সিগনেচার নিল, তারপর বললো, আচ্ছা এইবার আসি।আমি জিজ্ঞাসা করলাম, আর কিছু কি লাগবে, পুলিশ বললো, লাগবে না। চলে গেল।
আমার এক ভাগ্নের পুলিশ ভেরিফিকেশন এ আপার বাাসার কাছে পুলিশ এসে ফোন দিল, নিচে নামতে বললো। দুলাভাই বাসায় ছিল না, আমি গেলাম। আমার কাছ থেকে সিগনেচার নিল, তারপর বললো, মাগরিবের আজান দিচ্ছে, দেরী হয়ে যাচ্ছে, এই বলে চলে গেল।
ঘটনা শুনে দুলাভাই বেজায় রাগ করলো, বললো, উনি না চাইলেও তুমি ৫০০ টাকা দিতা, এখন যদি উনি কাগজ ঝুলিয়ে রাখে। আমি বললাম, উনি তো কোন টাকা চায় নাই। খামাকা টাকা দিব কেন? তারপরও দিতা, এত কষ্ট করে আসলো উনি। শেষ পর্যন্ত কোন সমস্যা ছাড়াই ভাগ্নে পাসপোর্ট পেল।
আমি যখন চাকুরীতে ঢুকলাম, তখন একবার পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দরকার হল, পুলিশ বাসায় আসলো, তারপর নান গল্প করলো, চা নাস্তা করলো, শেষে বললো, একটু গাড়িভাড়ার খরচ দেন। আমি তো ভেবেছিলাম, আমি সরকারী চাকুরীতে ঢুকেছি, আমার কাছ থেকে পুলিশ টাকা দাবী করবে না। কিন্তু পুলিশ নাছোড়বান্দা। ৩০০ টাকা নিয়েছিল তখন।আমার মনে হয়, যারা পুলিশের চাকুরীতে ঢুকে, তাদেরও পুলিশ ভেরিফিকেশন এর জন্য টাকা দেওয়া লাগে।
তবে ভিন্নরকমও দেখেছি, আর একবার পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট দরকার হচ্ছিল। থানা থেকে ফোন দিল, যেতে বললো। নাম পরিচয় শুনে সব ঠিক করে দিল, কিন্তু কোন টাকা পয়সা চাইল না। অথচ একই জিনিস অন্য এক থানা থেকে নিতে আমার বোনকে ৫০০ টাকা দিতে হয়েছিল।
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স নিয়ে আমার অভিজ্ঞতা মিশ্র। তবে ঢালাওভাবে সব পুলিশকে খারাপ বলতে রাজী না।
অন্য অভিজ্ঞতা:
গত ফেব্রুয়ারীতে বাসা থেকে বের হয়ে অফিসের দিকে যাচ্ছি, পথে একটা জায়গায় স্কচটেপ দিয়ে মোড়ানো একটা প্যাকেট দেখলাম। আর কিছুদুর গিয়ে কিছু টহল পুলিশকে বললাম, তারা তেমন একটা গা করলো না।
এর পরে দেখলাম মটর সাইকেলে আরেক পুলিশ যাচ্ছে, তাকে বললাম, সে দেখবো বলে চলে গেল।
২-৩ দিন পরে বাসায় ফিরছি, হঠাৎ এক পুলিশ ডাক দিল পিছন থেকে। পরে বুঝলাম মটর সাইকেলে চড়া পুলিশটাই।
বললো, ঐদিন যে প্যাকেট এর কথা আমি বলেছিলাম, সেটা উনি সরিয়েছেন।
ছোট একটা থ্যাংকু দিয়ে চলে আসলাম তারপর।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৯
পাকাচুল বলেছেন: রাজনীতি থেকে পুলিশকে দুরে রাখলে পুলিশের পেশাদারী ভাবটা বাড়বে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৬
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: পুলিশ ভেরিফিকেশনে অনেকেরই তিক্ত অভিজ্ঞতা আছে। তাই বলে সবাই খারাপ না। তারপরেও খারাপের দিকটা এতই বেশি যে পুলিশ দেখলেই মনে হয় ওরা খারাপ।
আমার জীবনে একবার বিশেষ দরকারে থানায় গিয়েছিলাম সেই প্রথম বারেই ওদের সম্পর্কে আমার খারাপ ধারনা জন্মেছে।
ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন নিরন্তর।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২০
পাকাচুল বলেছেন: পরের বার পুলিশের সাথে আপনার ভালো ধারণা জন্মাক, এই কামনা করছি।
শুভ কামনা।
৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৫
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: সুন্দর ভালো শেয়ার ।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২২
পাকাচুল বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২০
অশ্রুকারিগর বলেছেন: আমার তো করুন অবস্থা। ভার্সিটির হলে থাকার সময়ে পাসপোর্ট বানিয়েছিলাম। বাসায় বলেছিলাম পুলিশ আসলে নগদে ৫০০ টাকা ধরিয়ে দিও। পুলিশ বাসায় এসে আমার বাবার স্কুলশিক্ষক পরিচয় পেয়ে একটু লজ্জ্বায় সরাসরি বখশিশ না চেয়ে বলে আমাকে উনার সাথে যোগাযোগ করতে! উনি নাকি কি সাজেশন দিবেন ! আমি আব্বারে বললাম টাকা দিয়ে দিলানা কেন ! আব্বা বলে, না চাইলে কেমনে দিতাম ! পরে আমারে এক সপ্তাহ ঘুরায়ে ঠিকই ৫০০ টাকায় ভেরিফিকেশন করে দিছে।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৫
পাকাচুল বলেছেন: পুলিশ বলে কি চক্ষু লজ্জা থাকবে না? চালাক পুলিশ, ঠিকই ৫০০ টাকা আদায় করে নিয়েছে।
৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫১
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার শেয়ার। কিছু ভালো মানুষ এখনো আছে....
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৬
পাকাচুল বলেছেন: ধন্যবাদ
৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৪
ক্যান্সারযোদ্ধা বলেছেন: ভাল শেয়ার। দিলাম +
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৯
পাকাচুল বলেছেন: ধন্যবাদ
৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: আমি একবার গিয়েছিলাম পুলিশ ভ্যারিফিকেশনের জন্য।
টাকা পয়সা দিতে হয়নি, তবে সময় লেগেছিলো ৭ দিন।
ব্যাপার না!! লাগতেই পারে!!
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৪
পাকাচুল বলেছেন: তারা টাকাটা হাত খরচ হিসাবেই দাবী করে। টাকা দিলে আপনার কাজ হয়ত ১ দিনেই হত। এটাই তফাৎ।
৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩১
আবু শাকিল বলেছেন: অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৫
পাকাচুল বলেছেন: আপনাকে ও ধন্যবাদ।
৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপনার সাথে আমাদেরও মিলে গেল। আমাদের ফ্যামিলিতে এই কারণে কয়েকবার পুলিশ আসছিল। ২ বার টাকা দিতে হয়েছে ৩ বার টাকা দিতে হয়নি।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৬
পাকাচুল বলেছেন: ভালো মন্দ সবখানেই আছে।
১০| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩২
িবর্ন জামান বলেছেন: এই বিষয়ে আমার একটা অভিজ্ঞতা । আমি যেই বছর এইচ, এস,সি পরীক্ষা দেই , পরীক্ষা দিয়ে আসার সময় আমার এক বন্ধু তার সকল কাগজ ফেলে রেখে বাস থেকে নেমে পরে।পরদিন আবার পরীক্ষা কি করবো, একজন বল্ল জিডি করতে হবে । গেলাম থানা কাজ শেষ চলে আসবো । একজন পুলিশ বল্ল খরচা দিলা না। আমি বললাম কিসের , বলল বুঝ না টাকা দেও। আর এক পুলিশ বল্ল ছাইরা দেন । সে বলল দূর মিয়া ওরা নামে বেনামে বাপ মার কাছে অনেক টাকা লয়। ওই কি দেখ টাকা দেও । ১০০ টাকা দিলাম । তখন ১০০ টাকা আমদের কাছে অনেক কিছু ছিল।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৯
পাকাচুল বলেছেন: জিডি করতে কোন টাকা লাগে না। একটা লিগ্যাল সাইজের কাগজে বামে মার্জিন রেখে লিখে যাবেন। যা ঘটেছে, বিস্তারিত। জিডি করার সময় আপনি বোল্ড থাকলে পুলিশ টাকা চাইতে সাহস পাবে না।
১১| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪০
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: সুন্দর অভিজ্ঞতা তুলে ধরেছেন । ভাল লেগেছে ।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৯
পাকাচুল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
১২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৬
ইকরাম বাপ্পী বলেছেন: ভালো খারাপ সব জায়গাতেই থাকে... ... কিন্তু পুলিশের ক্ষেত্রে ভালোটা কম দেখা যায়, এই ভেরিফিকেশন যতবার হয়েছে ততবারই টাকা দিতে হয়েছে... ...
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪০
পাকাচুল বলেছেন: ভালোর পরিমাণটা খুব ই কম, তাই সেটা নজরে আসে না।
১৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৬
রাতুল_শাহ বলেছেন: আমার পাসপোর্ট ভেরিফিকশনে ৫০০ টাকা দিয়েছিলাম। দুপুর ২টায় আাসছিলো।
কাকা চাচার বাড়িতে নিয়ে যেতে চাইলাম, গেল না। বলল ১০০০টাকা দেন, চলে যাই।
আমি বললাম-"স্টুডেন্ট মানুষ আমি, এতটাকা কোথায় পাবো। ৫০০ টাকা দিয়ে ভাই দাদা ডেকে পাঠাইয়া দিছি।"
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪২
পাকাচুল বলেছেন: ৫০০ টাকা মিনিমাম রেট, পাসপোর্ট এর ভেরিফিকেশন এ গেলে। অবস্থা বুঝে ২০০০ টাকা পর্যন্ত দাবী করে।
১৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১২
রাবার বলেছেন: পুলিশ
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪২
পাকাচুল বলেছেন: পুলিশ কিন্তু ফুলিশ না টাকা পয়সার ব্যাপারে।
১৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০২
আমি মিন্টু বলেছেন: ভালো লাগলো জেনে ভেরিফিকশন
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৩
পাকাচুল বলেছেন: ধন্যবাদ
১৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৩
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন: আমার অভিজ্ঞতা করুণ। এক বড় ভাই এএসপি গিসেবে জয়েন করবেন। তো পুলিশ ভেরিফিকেশনের কাজে আমাকে থানায় যেতে হল। বলে, স্যার তো বাঁশ আমগোরে দিবই। তয় মিষ্টি খাওয়াইয়া যান...
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৩
পাকাচুল বলেছেন: টাকা আদায়ে তাদের ঊছিলার অভাব হয় না। যে কোন ছুতোয় টাকা দাবী করবেই।
১৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৩
আজাদ মোল্লা বলেছেন: পুলিশের বেতন বাড়িয়ে দেওয়া উচিত হবে ,
পড়ে শক্তি করে ধরতে হবে ,
ভালো কাজে বাধ্য করতে হবে ।
বেতন কম কিছু হবেনা না ।
অনেক সুন্দর লিখেছেন ।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৫
পাকাচুল বলেছেন: বেতন সমস্যা না। সমস্যাটা মানসিকতার। পুলিশের সেম র্যাংকে কাজ করে, এমন অনেকেই তো ঘুষ খায় না। তারা চলছে কিভাবে তাহলেলে?
১৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫৫
মানবী বলেছেন: ভালো লাগলো আপনার পুলিশ ভেরিফিকেশন এর বিভিন্ন রকম অভিজ্ঞতা পড়ে।
ধন্যবাদ পাকাচুল।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৫
পাকাচুল বলেছেন: ধন্যবাদ মানবী।
১৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৯
এস কাজী বলেছেন: আমি আমার পুলিশ ভ্যারিফিকেশন শহরের এসবি অফিসে বসে করে ফেলেছিলাম। হালকা চা নাস্তার খরচ দিতে হয়েছে আর কি!
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৬
পাকাচুল বলেছেন: পুলিশ বাসায় আসলে নাস্তার সাথে গাড়িভাড়াও যেত আর কি।
২০| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৬
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: ভালোওতো রয়েছে।কিন্তু অধিকাংশ সময় খারাপকে হাইলাইটস করা হয় বেশি।সুন্দর অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন। ভালো লেগেছে
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৭
পাকাচুল বলেছেন: আসলে খারাপের পরিমাণ টাই অনেক বেশি। তাই এটা বেশি চোখে পড়ে।
২১| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৮
নতুন বলেছেন: আমার ৫ মাসের কন্যার পাসপোটের ভ্যারিফিকেসনের জন্য ৫০০ টাকা নিলো..
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৮
পাকাচুল বলেছেন: এটা তারা গাড়িভাড়া আর চা নাস্তার খরচ হিসাবে দাবী করে। ৫০০ টাকা মিনিমাম চার্জ
২২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৫
প্রামানিক বলেছেন: পুলিশ ভেরিফিকেশনের যাতাকলে আমিও পড়েছি। প্রতিদিনই রিপোর্ট পাঠায় তিন মাস হলো এখনও পাঠায় নাই।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯
পাকাচুল বলেছেন: টাকা দেন নাই বুঝি?
২৩| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৯
থিওরি বলেছেন: খারাপগুলো শুধু আলোচনায় আসে। ভালগুলো আসে না।
পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:৪২
পাকাচুল বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। দেরীতে রিপ্লাই দেওয়ার জন্য ক্ষমাপ্রার্থী।
২৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৪
বাংলার ফেসবুক বলেছেন: অনেক তর্থ সমৃদ্ধ পোষ্ট ভাললাগা রেখে গেলাম।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:৪৩
পাকাচুল বলেছেন: ধন্যবাদ। দেরীতে রিপ্লাই দেওয়ার জন্য ক্ষমাপ্রার্থী।
২৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: শুনেছি আজকাল পুলিশগুলো সাথে মাল মানে লোহার তৈরী পিস্তল আর ইয়াবা বড়ি রাখে। কোন মক্কেল পেলেই ধরে তার ব্যাগে ঢুকিয়ে দিয়ে আইনের ভয় দেখিয়ে টাকা দাবি করে।
কথাটা আমার এক বন্ধুর কাছে শুনা। আমি অবিশ্বাস করিনি।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:৪৪
পাকাচুল বলেছেন: কথাটা অস্বাভাবিক মনে হচ্ছে না । হতেই পারে এমনটা। আমি অবাক হচ্ছি না।
২৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৫
কালীদাস বলেছেন: পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেটের জন্য যে পুলিশ এসেছিল বাসায়, আব্বারে বলছিলাম বেটার সাথে চানাস্তা খেয়ে ৫০০ টাকা ধরিয়ে দিতে। আব্বা সব করেছিল খালি টাকাটা দেয়নি, পুলিশও চায়নি। পরেরদিন থানায় দেখা করে নিজেই ১০০০ টাকা দিয়ে এসেছিলাম। চাকরিতে জয়েনের সময় যে এসেছিল সে ছিল সবচেয়ে খাইস্টা, পুরাই দরদাম করেছে!!
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:৪৬
পাকাচুল বলেছেন: কিছু কিছু পুলিশ দেখেছি, একেবারেই চশমখোর। কোন চক্ষুলজ্জ্বা নাই। ১৯৯৯ সালের দিকে এক ট্রাফিক পুলিশকে দেখেছিলাম, টেম্পুওয়ালার কাছে ২ টাকা দাবী করেছিল। সেটা দিতে না পারায় মুখের আধখাওয়া সিগারেট কেড়ে নিয়ে খেয়েছিল।
২৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৫:৪৪
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: যেহেতু গ্রামে বাড়ি তাই ফোন দিয়ে আব্বাকে থানায় যেতে বলেছিল। থানায় যাওয়ার পরে আব্বাকে বলেছিল আন্কেল কিছুদিন পরে তো আপনার ছেলে বিদেশে যাবে তাই অগ্রীম আমাদের মিস্টি খাওয়ান। আব্বার কাছ থেকে ৫০০ টাকা নিয়েছিল মিস্টি খাওয়ার জন্য সেই ২০০৫ সালে পাসপোর্ট ভেরিফিকশনের জন্য।
২০১৩ সালে আবারও পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট দরকার হলো। যেই না শুনেছে থাকি কানাডায় আর যায় কই লটারিতে প্রথম পুরষ্কার পাওয়ার মতো লাফ দিয়া উঠছে এসবি, থানা ও এসপি অফিস মিলা ২০ হাজারে দফা রফা করতে হয়েছে
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:৪৭
পাকাচুল বলেছেন: ২০,০০০ টাকা? এত নেওয়ার কারণ কি?
কানাডা থাকাকালীন বাংলাদেশের পুলিশ রিপোর্ট দিয়ে কি করবেন?
২৮| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:১১
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: কারনটা পুলিশ বুঝবার পারছে বইলাই রেটটা ২০ হাজারে পৌছাইছে। কারণটা এইবার অনুমান করে নেন
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৭
পাকাচুল বলেছেন: পাসপোর্ট বদলাইছেন, তাই না? সবুজ বাদ দিয়ে লাল পাসপোর্ট?
২৯| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:৩০
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: হে হে হে। পুরোটা হয় নাই। কানডার পার্সপোর্টের কালার কিন্তু কালো
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫২
পাকাচুল বলেছেন: ওহ। জানতাম না।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৬
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: আমার মনে হয় যে একটা দেশের পুলিশ আর বিচার বিভাগ প্রভাবমুক্ত হলে ওই দেশ এমনিতেই পারফেক্ট হয়ে যাবে। মানুষজন সব এমনিএই সোজা হয়ে চলবে। কিন্তু এইদেশে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা পুলিশের, বিচারও কেনা যায়, প্রভাবিত করা যায়, নাহলে ঝুলিয়ে রাখা যায় অর্থের জোরে। মানুষজন ঠিক আছে নাকি এটা যাদের ঠিকমত দেখবার কথা তারাই ঠিক নাই। দেশ ঠিক থাকবে কি করে?