নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দেশের জন্য কিছু করতে চাই

মোঃরাশেদুজ্জামান রাশেদ

ভালবাসি মাকে আর দেশটাকে। \nবিশ্বাস করি, \"সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপর নাই।\"ধর্মভীরু তবে ধর্মান্ধ নই। দেশ আর মানুষের কল্যাণে ভালো কিছু করার স্বপ্ন দেখি আর চাই স্বপ্নের সফল বাস্তবায়ন।

মোঃরাশেদুজ্জামান রাশেদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ডিপ্লোমা চিকিৎসকদের ডাঃ লেখার অনুমতি আদালত দিয়েছে!

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২২

প্রায়সই বিভিন্ন জায়গায় ডিপ্লোমা চিকিৎসকদের ডাক্তার লেখায় বাঁধা সৃষ্টি করে স্বয়ং প্রশাসনের অনেক লোকজনদের জরিমানা করতে দেখি। পরে আবার সেই টাকা ফেরত দেবারও নিউজ প্রায়সই পত্রিকা পাতা এবং ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াগুলোতে দেখা যায়।
তবে এখানে প্রশ্ন আসে, জরিমানা বা হলোই কেন আর ফেরতইবা দেওয়া হয় কেন?
এই নাটকের প্রয়োজন কি?

আরেকটি বড় প্রশ্ন আসে, যদি তারা নিরাপরাধী হয় তবে এই হয়রানিতে তাদের মানহানি করা হচ্ছেনা কি?
মূল আলোচনায় যাবার আগে, ডিপ্লোমা চিকিৎসক কারা তাদের সম্পর্কে একটু ছোট করে ধারনা দিয়ে নেই।
ডিপ্লোমা চিকিৎসকদের হঠাৎবাংলাদেশে নতুন করে আর্বিভাব ঘটেনি। চিকিৎসকদের এই শ্রেণীটির বাংলাদেশে আবির্ভাব হয় বাঙ্গালী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের হাত ধরে। স্বাধীনতার পর যুদ্ধ বিধস্ত দেশে স্বাস্থ্য সেবা দেওয়া ছিল সরকারের কাছে সবথেকে চ্যালেন্জের কাজ।ছিলনা পর্যান্ত কোন চিকিৎসক,ছিলনা পর্যান্ত মেডিকেল কলেজ। তখনই বঙ্গবন্ধু কম সময়ে মধ্যমমানের চিকিৎসক তৈরীর লক্ষ্যে ডিএমএফ(DMF) ডিগ্রিটি অনুমোদন করিয়ে আনেন।যার পূর্ণ রূপ হচ্ছে diploma in medical faculty।
বর্তমানে ডিপ্লোমা চিকিৎসকরা ৩ বছর তাত্ত্বিক জ্ঞান এবং ১ বছরের ইন্টার্নিশিপের মধ্য দিয়ে দিয়ে ডিএমএফ ডিগ্রিটি অর্জন করেন। এবং কোর্স শেষে তাদের বিএমডিসি থেকে চিকিৎসক হিসাবে বৈধ রেজিষ্টেশন দেওয়া হয়। এখানে উল্লেখ্য যে বাংলাদেশে শুধুমাত্র এমবিবিএম, বিডিএস এবং ডিএমএফ -দেরই চিকিৎসক হিসাবে বৈধ রেজিষ্টেশন দেওয়া হয়। এছাড়া এই ডিএমএফরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স গুলোতে সাব এসিসট্যান্ট কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার(SACMO) হিসাবে দীর্ঘকাল ধরে সফলতার সাথে কাজ করে আসছে।

এখান মূল আলোচনা আসা যাক, প্রশাসনের এই ভুলটি হয় কেন?
প্রথমত কারন হচ্ছে, বিএমডিসি আইন ২০১০ এর ২৯ এর(২)।
এই আইনে স্পষ্ট বলা আছে, এমবিবিএস এবং বিডিএস ছাড়া অন্য কেউ ডাঃ পদবী ব্যবহার করতে পারবেনা।
এরপরে তো ডিএমএফ-দের জমিমানা করা যেতেই পারে। এটিই সাধারণ ভাবে মনেহতে পারে।
এই একই ভুলটি প্রশাসনের অনেক কর্মকর্তাগণও করে থাকেন। তবে এর পিছনেও যে বিস্তার কাহিনী রয়েছে সেটি আবার প্রকাশ পায় আদালতে গিয়ে।
ঘটনাটি একটু খুলে বললে হয়তো পাঠকদের বোঝার জন্য সুবিধা হবে। এর কারণ আমি আগেই বলেছি, বিএমডিসি শুধুমাত্র রেজিস্ট্রেশন দেয় এমবিবিএস, বিডিএস এবং ডিএমএফ -দের।
আগে থেকে সব ঠিকই ছিল ডাঃ লেখায় কারো বাঁধা ছিলনা। কিন্তু ২০১০ সালে এসে বিএমডিসির নীতিনির্ধারক ফোরাম হঠাৎ সংশোধিত আইনে ডিএমএফদের ডাঃ লেখার অধিকার কেড়ে নিতে এই আইনটির বাস্তবায়ন করেন।
শুরু হয় ডিএমএফদের ধরপাকড়। এতে তাদের উপর অবিচার করা হয়েছে বলে, ডিপ্লোমা চিকিৎসকদের জাতীয় সংগঠন 'বাংলাদেশ ডিপ্লোমা মেডিকেল এ্যাসোসিয়েশন' আদালতে গিয়ে তারা রিট করে।
তাদের যুক্তি ছিল, বিএমডিসি থেকে বৈধ ডাক্তার হিসবে রেজিঃ পাবার পরও কেন ডাঃ লিখতে পারবেনা?
একদিকে বিএমডিসি ড্রাগ লেখার লাইসেন্স দিবে আর অন্যদিকে বলবে তুমি ডাক্তার না। এটি কি করে মানার?
আদালত রিট পিটিশনটি গ্রহন করে এবং তারপর ঘোষণা করে, তাদের ডাঃ লেখার অধিকার ৩ মাস বাড়ানো হলো, তারপর ৬ মাস বাড়ানো হলো, এভাবে ৬ মাস করেকরে বেশ কয়েকবার চলার পর সর্বশেষ ২০১৫ সালে এসে আদালত নির্দেশনা জারি করে যতদিন না পর্যন্ত মামলাটির ফয়সালা না হচ্ছে, ততোদিন পর্যন্ত বিএমডিসি এই আইনের প্রয়োগ ডিএমএফদের উপর করা যাবেনা।
এবং তাদের ভয়ভীতি প্রদর্শন করা যাবেনা, জরিমানা যাবেনা। এটিই ছিল আদালতের নির্দেশনা।
এবং এখন পর্যন্ত মালমাটি চলমান আছে।

কিন্তু এখানেই শেষ নয়, মামলটি যাতে ডিএমএফদের বিপক্ষে যায় এবং বিএমডিসি ২০১০ এর ২৯ আইনের বাস্তবায়ন হয় এর পক্ষে আবার কাজ শুরু করে এমবিবিএস এবং বিডিএস দের বিভিন্ন পেশাভিত্তিক সংগঠন গুলো। তারা বিএমডিসি ২০১০ এর ২৯ আইনটি আদালতের নির্দেশনা থাকা সর্তেও জনসমক্ষে প্রচার প্রসার ঘটিয়ে তাতের বুঝানো চেষ্টা করে এই আইনুযায়ে ডিএফএফরা ডাক্তার লিখতে পারবেনা।
এবং কি এমনও অনেক অভিযোগ আছে, প্রশাসনকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে ডিএমএফদের স্বয়ং জরিমানা করিয়েছে এমবিবিএসরা। পরবর্তীতে আবার আপীলে টাকা ফিরে পেয়েছে।
অথচ আদালতের নির্দেশনাটি যে এখনো বলবৎ রয়েছে এর বিরুদ্ধে কথা বলা বা মিথ্যা তথ্য দেওয়া এটি যে স্পষ্ট আদালত অবমাননা। সেটি তারা অনেকে স্বীকার করতেই নারাজ।
এ অবস্থায় জনগণের সামনে সত্য তুলে আনা অনেকখানি কঠিন কাজ।
এরমাঝে ডিএমএফরা যেহেতু উপ সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার হিসাবে নিয়োগ পায়। এবং এমবিবিএসরা মেডিকেল অফিসার হিসাবে নিয়োগপ্রাপ্ত তাই তাদের কাছে এমবিবিএসরা বরাবরই সন্মানের পাত্র। এ অবস্থায় উপযুক্ত সন্মান বজায় রাখতে হয় তবে মিথ্যা প্রচার এবং প্রসার বন্ধ করতে হবে। না হলে এই সন্মানিত মানুষগুলো তাদের কাছে সন্মানিত থাকবে কিনা সেটিও প্রশ্ন আসে।
আর বাংলাদেশে আইন যেহেতু সকলের জন্যই সমান, তাই মধ্যকার সন্মানের ঘার্তি না করিয়ে আদালতের উপর ভরসা রাখাই দুদলেরই উচিত হবে বলে মনেকরি।

নিচে দুইটি তথ্য সমৃদ্ধ লিঙ্ক দেওয়া হলোঃ
জরিমানার টাকা ফিরে পেয়েছে এমন একজনের আদালতের নথিপত্র
রিট পিটিশন এবং হাইকোর্টের আদেশের নথিপত্র

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: এই ব্যাপারে ও আমি কিছুই জানতাম না!!!!

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:২২

মোঃরাশেদুজ্জামান রাশেদ বলেছেন: বাংলাদেশের অনেকেই এখনো জানেনা। এর জন্য মিথ্যা প্রচার ও প্রসার দায়ী। মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:০৩

গরল বলেছেন: তারা প্যারামেডিক, তাদেরকে প্যারামেডিক হিসাবেই বিবেচনা করা হোক, ডাক্তার বানানোটা অযৌক্তিক। তাছারা ব্যাবস্থাপত্রতো নার্স, ফিজিওথেরাপিষ্টও লিখতে পারে। আমার জানা মতে DVM (Doctor of Veterinary Medicine) ডিগ্রিধারীরাও ডা: লিখতে পারে যা ভাটেরেনারি কাউন্সিল কতৃক অনুমোদিত।

উন্নত বিশ্বের কথা যদি বলি তাহলে ওসব দেশেতো এমবিবিএস করেও ডক্টর লিখতে পারে না, ওদের MD (Medical Doctorate) PHD সমমানের হয়ে থাকে এবং তারাই শুধু Dr. লিখতে পারে, বাকিরা শুধুই Physician।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৩

মোঃরাশেদুজ্জামান রাশেদ বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। তবে আমি সত্যিই জানিনা ডিপ্লোমা চিকিৎসকদের সাথে আপনি প্যারামেডিকেল শব্দটি কই থেকে পেলেন। এমন একটি যদি রেফারেন্স দিতে পারেন ডিপ্লোমা চিকিৎসকদের প্যারামেডিকেল বলা হয়। তবে কথা দিচ্ছি পোষ্ট ডিলিট করে দিবো। আমার জানার জন্য বলছি, বাংলাদেশে প্যারামেডিকেল কোর্সগুলো ১ বছর থেকে ২ বছরের মধ্যে হয়। ডিপ্লোমা মেডিকেল শিক্ষার্থী তথা ডিপ্লোমা মেডিকেল চিকিৎসকদের প্যারামেডিকেল বলার আগে আপনাকে জানতে হবে প্যারামেডিকেলের সংজ্ঞা কি? প্যারামেডিক সংজ্ঞা হচ্ছে, কোর্সটি ৩ বছরের কম হতে হবে। আর ডিপ্লোমা মেডিকেল শিক্ষার্থীরা ৪ বছরে ডিএমএফ ডিগ্রি অর্জন করে। আশাকরি বুঝতে পেরেছেন

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:১২

মোঃরাশেদুজ্জামান রাশেদ বলেছেন: আর আপনি যে উন্নত বিশ্বের উদাহরণ দিয়েছে। সেখানে ডাঃ শব্দটাকে পিএইচডি ড্রিগ্রি অর্জনকারী হিসাবে সবাই চিনে; চিকিৎসক হিসাবে নয়। কিন্তু আমাদের বাংলাদেশের পেক্ষাপট আলাদা এখানে ডাঃ শব্দটাকে বৈধ চিকিৎসক হিসাবে মনেকরা হয়। ডিএমএফরা বিএমডিসি রেজিঃ প্রান্ত বৈধ চিকিৎসক, এমবিবিএসরাও তাই। এক্ষেত্রে একজন লিখতে পারবে অন্যজন পারবেনা সেটি কোন ধরনের আইন। উন্নত বিশ্বের মতো দেশকে বানাতে হলে বিএমবিবিএসদেও ডাঃ লেখা বন্ধ করতে হবে।

৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩৭

রাকিব আর পি এম সি বলেছেন: ব্লগার গড়লের সাথে অামি সহমত পোষণ করছি। রাজিব ভাইয়ের পরী মনে হয় এই পোস্টেও ঢুকে পড়েছে! সেজন্যই এত ভিউ!!!

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৫

মোঃরাশেদুজ্জামান রাশেদ বলেছেন: সহসম আপনি পোষণ করতেই পারেন গড়লে ভাইয়ের সাথে। তবে গড়ল ভাইয়ের ডিপ্লোমা চিকিৎসকদের প্যারামেডিকেল বলার তথ্যসূত্র কি?

৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৪০

গরল বলেছেন: ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার বা ডিপ্লোমা চিকিৎসক, এসব উদ্ভট নাম শুধু বাংলাদেশের আবিষ্কার। পৃথিবীর আর কোথাও এধরণের প্রফেশন না, যা আছে তা হল ইঞ্জিনিয়ারিং এ টেকনিশিয়ান আর মেডিক্যাল এ প্যারামেডিক। সজ্ঞা অনুযায়ী চিকিৎসকের কাছে নেওয়ার পূর্বে যারা প্রাথমিক বা লাইফ সেভিং ইমারজেন্সি চিকিৎসা দিয়ে থাকে তাদেরকেই প্যারামেডিক বলে।

চিকিৎসার সাথে জড়িত কিন্তু চিকিৎসক (Physician or Surgeon) নয় এমন সব পেশাজিবীদের কেই প্যারামেডিক বলে। এর সাথে কত বছরের পড়াশোনা তার কোন সম্পর্ক নাই। আমেরিকাতে তো medical technologist গন PHD ও করে তাই বলে তারা চিকিৎসক হয়ে যায় না। আমার পরিচিত এক অ্যামেরিকান নার্স, নার্সিং এ PHD, ইউ এস নেভির কর্ণেল ছিল, এখন এক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর কিন্তু চিকিৎসক না বা ডাক্তারও লিখে না তারা।

বিদ্র: উনি বাংলাদেশে এসেছিলেন স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের নার্সিং ডিপার্টমেন্টের হেড হিসাবে, সেই সুত্রে পরিচয়।

প্যারামেডিক এর উপর বিস্তারিত আছে এই লিংকে

যেহেতু DMF কোর্সটা চিকিৎসক বানানোর জন্য না তাই তারা আসলে প্যারামেডিক। আশা করি বুঝতে পেরেছেন কেন প্যারামেডিক বলেছি।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:০৬

মোঃরাশেদুজ্জামান রাশেদ বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জবাব প্রুভ সহ দিয়েছি দেখে নিয়েন নিচে

৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৭

মোঃরাশেদুজ্জামান রাশেদ বলেছেন: ঠিক আছে মানলাম আপনার যুক্তি। আমি উইকিপিডিয়া আগেই দেখেছি কিন্তু সেখানে কোথায় বলা আছে ডিপ্লোমা চিকিৎসকরা প্যারামেডিক?
আর আপনি এই তথ্য কোথায় পেলেন যে ডিপ্লোমা চিকিৎসকরা শুধু চিকিৎসার পূর্বে প্রাথমিক এবং ইমারজেন্সি চিকিৎসা দিয়ে থাকে। আসুন দেখে আসি আপনি যে লিঙ্ক লিয়েছেন সে লিঙ্কে প্যারামেডিক কাদের বলা হয়েছে,
A paramedic or field medic is a healthcare professional who responds to calls for medical help outside of a hospital. Paramedics mainly work as part of the emergency medical services (EMS), most often in ambulances. The scope of practice of a paramedic varies among countries, but generally includes autonomous decision making around the emergency care of patients.
ঠিক আছে মানলাম আপনার যুক্তি। আমি উইকিপিডিয়া আগেই দেখেছি কিন্তু সেখানে কোথায় বলা আছে ডিপ্লোমা চিকিৎসকরা প্যারামেডিক?
আর আপনি এই তথ্য কোথায় পেলেন যে ডিপ্লোমা চিকিৎসকরা শুধু চিকিৎসার পূর্বে প্রাথমিক এবং ইমারজেন্সি চিকিৎসা দিয়ে থাকে। আসুন দেখে আসি আপনি যে লিঙ্ক লিয়েছেন সে লিঙ্কে প্যারামেডিক কাদের বলা হয়েছে,
A paramedic or field medic is a healthcare professional who responds to calls for medical help outside of a hospital. Paramedics mainly work as part of the emergency medical services (EMS), most often in ambulances. The scope of practice of a paramedic varies among countries, but generally includes autonomous decision making around the emergency care of patients.


ডিপ্লোমা চিকিৎসকরা কি হসপিটালের আউট সাইডে কাজ করে? প্যারামেডিকরা কি ড্রাগ লেখার লাইসেন্স পায়?
অন্যদিকে ডিপ্লোমা চিকিৎসকদের বিএমডিসি থেকে ৭৩ ড্রাগ লেখার বৈধ লাইসেন্স দেওয়া হয়।
ডিপ্লোমা চিকিৎসকদের যে ৭৩ টি ড্রাগ লেখার লাইসেন্স দেয় বিএমডিসি তার লিষ্ট
এই ৭৩ টা ড্রাগ দিয়ে শুধু প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। অদ্ভুত যুক্তি!!
আপনার যুক্তিনুযায়ে কোন মতেই প্রুভ হয়না ডিপ্লোমা চিকিৎসকরা প্যারামেডিক।আশাকরছি পরবর্তীতে মন্তব্যের ব্যাপারে আরেকটু সতর্ক হবেন। আপনার লিঙ্কটি ব্যবহারে আমার প্রুভ করতে আরো সুবিধা হয়েছে

আর আপনি আরো বলেছেন, বাংলাদেশেই নাকি শুধু ডিপ্লোমা ডিগ্রি নাকি চালু আছে।আপনার এ কথায় মনেহয়েছে আপনি বাসায় বসে বসে তথ্য নিজেই বানানো শুরু করেছেন। এমন তথ্য বানানোর আগে উইকিপিডিয়া লিঙ্ক দিলাম দেনে নিবেন

এছাড়া আপনি আরো বলেছেন ডাক্তার এমডি করা ছাড়া নাকি আর কেউ ডাঃ পদবি পৃথিবীতে ব্যবহার করেনা। কারা ব্যবহার করে লিঙ্ক দিলাম দেখে নিবেন

অবশেষে আবারো মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন গড়ল ভাই সবসময়।

৬| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:৫১

FixIt বলেছেন: মোঃরাশেদুজ্জামান রাশেদ আপনি DMF দের নামের আগে ডাঃ লেখার পক্ষে যতই যুক্তি তর্ক দেখান আর লালালাফি
করেন না কেনো তাতে কোনো লাভ নেই, সত্য হচ্ছে এটাই যে কোনো DMF ডিগ্রিধারী নামের আগে ডাঃ ব্যবহার করতে পারবে না না না, তাতে তারা ৩ বছরের কোর্স করুক আর ৩০ বছরের করুক কোনো লাভ নাই রেজাল্ট একই। লিংকটি দিলাম উনার কথাগুলো শুনে নিয়েন- Click This Link
এরপরও প্রয়োজন পড়লে এ বিষয়ে আপনি সরাসরি বিএমডিসির রেজিস্ট্রারের সাথে কথা বলে বিষয়টি ক্লিয়ার হয়ে নিয়েন যে ডাঃ লেখা যাবে কি যাবে না, অহেতুক ভ্যালুলেস কথা বার্তা বলে আবেগে গা ভাসনো থেকে বিরত থাকুন। ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.