নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পানি শুধুই পানি

পানিখোর

পানি পানি পানি পানি পানি

পানিখোর › বিস্তারিত পোস্টঃ

লুঙ্গী আর হিজাব এক বিষয় নয়! ধর্মীয় আবশ্যক বলেই মেয়েরা হিজাব পরিধান করে।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৪২

একজন ব্লগার হিজাব বিরোধী শিক্ষকের পক্ষে ব্লগ লিখেছেন। লুঙ্গির ছবি দিয়ে তিনি বোঝাতে চাচ্ছেন হিজাব পড়েও ক্লাসে যাওয়া যাবে না! অতি আশ্চর্যজনক ভাবে তারা জঙ্গিদের সাথে হিজাবের পক্ষভুক্তদের এক করে ফেললেন। ঠিক একই কাজটি ঐ শিক্ষক করেছেন। এর প্রতিবাদও হয়েছে ঐ ক্লাসে। যা প্রতিবাদকারিনী ছাত্রিটিও উল্লেখ করেছেন। অথচ প্রতিবাদকারী সহপাঠীরা জঙ্গি দলের সদস্য, এমন দাবী কোন পাগলেও করতে পারেনা। দাবি করেছেন ঐ ব্লগার!

গোজামিলে পারদর্শিতা দেখাতে ইচ্ছুকদের জন্য বলছি- প্রথমত, লুঙ্গি ইসলামী কিংবা আরবীয় পোশাক না। এটা আমাদের ট্র্যাডিশনাল পোশাক। বরং বাঙ্গালী হিসেবে আমরা আমাদের ট্র্যাডিশনাল ড্রেসকে যতটা অপমান করেছি ভুটানি-নেপালিরা ততটাই উর্ধে ধরে রেখেছে। হীনমন্যতার কারনেই আমরা অফিসিয়াল কাজে লুঙ্গী পরিধান করিনি। কিছু দিন আগেও দার্শনিক ফরহাদ মজহার লুঙ্গি পড়ে ঢাকা ক্লাবে প্রবেশের অনুমতি না পাওয়ায় একটা আন্দোলন হয়েছিলো। সাংস্কৃতিক আন্দোলন। অথচ আমরা বাঙ্গালী সংস্কৃতিতেও এতটাই দেউলিয়া হয়ে গেছি যে অফিসিয়ালি লুঙ্গীকে আমরা অপমানের প্রতীক বানিয়ে নিয়েছি। আর এই সুযোগকে হিজাবের বিরুদ্ধে ব্যবহার করতে চাচ্ছেন কিছু লোক! লজ্জার ওপর লজ্জা!!

যারা ঐ শিক্ষকের হিজাব বিরোধী অবস্থানকে ঢেকে দিতে চান, আপনারা বরং ২০১৫ সালের ঐ একই শিক্ষকের সেইম টাইপ "প্রতিবাদের" জবাব দিন। একটি অধিকারগত আন্দোলনকে ঘায়েলের উদ্দেশ্যে মিথ্যাচার বন্ধ করুন।




আপনারা 'স্যাবোটাজ' করে একে জঙ্গি কুপানির সাথে লিংকেড করতে চাচ্ছেন। এতেই ক্লিয়ার হয় আপনাদের 'উদারতার' পেছনের উদ্দেশ্য কী। শুধু ঢাবি কেন কিছু দিন আগেই বদরুন্নেসা মহিলা কলেজেও হিজাব নিষিদ্ধ করে বিজ্ঞপ্তি দেয়ার পর তা উইথড্র করা হয়েছে। এমন ঘটনা আমাদের দেশে প্রায়ই হচ্ছে! হিজাব নিষিদ্ধ করার কারনে চট্টগ্রাম নার্সিং কলেজেও আন্দোলন হয়েছিলো। যা সেসময় সারা দেশে আলোচিত হয়েছিলো।

এদেশেই কিছু লোকের হিজাবে চুলকানির ভুরি ভুরি উদাহরন, এড়িয়ে জঙ্গি লিংকিং আপনাদের পরিচয় প্রকাশ করেছে মাত্র।

একটা ছাত্রী দিনের পর দিন খাতায় উপস্থিতি পাচ্ছেনা। উপস্থিতির অভাবে সে পরীক্ষা দেয়ার অনুমতিও হারানোর শংকায়। তার প্রতিবাদ করায় ঐ হিজাবধারিনী ও তার পক্ষঅবলম্বনকারীরা ক্লাস থেকে বের হয়ে যেতে বাধ্য হল! এসব পরম্পরাকে খুব সহজে এড়িয়ে যেতেই পারেন। একটা মেয়ের জন্য হিজাব কতটা স্পর্ষকাতর বিষয়, তা বুঝার ক্ষমতাও আপনি হারিয়ে ফেলেছেন। তাই চিনতে না পারার অযুহাতে প্রেজেন্ট দেয়ার বিনিময়ে ভরা ক্লাসে হিজাবধারীনীকে হিজাব খুলতে বলা কোন পর্যাদের মানবাধিকার লংঘন ও অসভ্যতা তা আপনি উপলব্ধিও করতে পারছেন না।

একই ব্যাক্তি বছরের পর বছর একই কাজ করে তথাকথিত 'প্রতিবাদ' প্রকাশ করেন। আর তার স্বরুপ উন্মোচন করা হলেই কোপাকুপির আশংকায় প্রতিবাদকারীরা হয়ে গেলেন খারাপ!! দিনের পর দিন নারী অধিকার হরন করেও উনি কোপ খাবার আশংকায় মহানায়ক!

প্রতিবাদের অধিকার সবার আছে। আর দোষ প্রমাণ হলে বিচার করাটাও সরকারের কর্তব্য। সঠিক সময়ে ক্রিমিনালদের বিচার হলে মানুষ ক্ষুব্ধও হতনা। আবার জঙ্গিদের উত্থানও বাধাগ্রস্থ হত। আপনারা নিজেদের তথাকথিত উন্মুক্তমনের পরিচয় দিয়ে বরং এইসব লোকের আইনগত বিচারের দাবিতে সম্পৃক্ত হয়ে দেখান।

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫০

বিজন রয় বলেছেন: হায়রে, কই যাই।

যোগীর পোস্টের কাউন্টার।

পানিখোর ভাই, আপনার থামেন দয়াকরে।
ধর্মীয় রীতি তো আমাদের দেশে সবাই জানে।
অত উতলা হওয়ার কি আছে!!

বীজী কত ধৈর্য্য ধরতেন তা কি আমরা একটু মনে করতে পারি না।??

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৪

পানিখোর বলেছেন: উদারতা মানে তো যুক্তি খন্ডনে নিশ্চুপ থাকা নয় দাদা!

২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৩

যোগী বলেছেন:
আমি হিজাবের কথা আমার পোষ্টে বলিনি আমি বলেছি মুখ ঢাকার কথা। কারন ইসলামে মুখ ঢেকে একে বারে চেনার অনউপযুক্ত বা অপরিচিত হয়ে যাওয়ার কথা বলা হয় নি।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৭

পানিখোর বলেছেন: তাহলে যারা মুখ ঢাকছে তারা কোন ধর্ম পালন করছে? জবাব দিবেন প্লিজ। ঐ স্যারও ক্লাসে বলেছিলেন আরবে মহিলারা হিজাব পরিধান করতেন না। একেবারেই মন গড়া কথা। মুখ ঢাকা ফরজ। সৌন্দর্য ঢেকে রাখার কথা কুরআনে এসেছে। শুধু ঐ অংশ বাদ যাবে যা দৈন্দিন কাজে এমনিতেই প্রকাশ হয়ে পড়ে। যেমন হাতের কবজি, পায়ের টাখনুর অংশ।

না জেনে ইসলামের বিধান খন্ডিত করবেন না প্লিজ।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৮

পানিখোর বলেছেন: আপনি আন্দোলনকারীদেরকে জঙ্গি বলেছেন। এই প্রচারনার উদ্দেশ্য হিসেবে ঐ শিক্ষককে হত্যার পরিকল্পনাও বলেছেন। অথচ ঐ শিক্ষক প্রতি বছরই এই কান্ড করেন। এমন শিক্ষক আমাদের দেশে অনেক আছে।

৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:২০

এ আর ১৫ বলেছেন: এই চাপাতির যুগে এমন কথা কেউ বোলতে পারে না বা যা রটনা করা হচ্ছে , সেটা চাপাতি দিয়ে একজন শিক্ষককে খুন করার পটভুমি রচনা ছাড়া আর কিছুই না । লেখকের যেমন ইসলামি জ্ঙান সেটা যে চাপাতি বাজদের সাথে মিলে যায় তার প্রমাণ দেখুন .। তিনি দাবি কোরছেন মুখ ঢাকা ফরজ অতচ সুরা আযাবের ৫৯ তম আয়াতে মুখ খোলা রাখার নির্দেশ আছে । ********** মুখ ঢাকা ফরজ। সৌন্দর্য ঢেকে রাখার কথা কুরআনে এসেছে। শুধু ঐ অংশ বাদ যাবে যা দৈন্দিন কাজে এমনিতেই প্রকাশ হয়ে পড়ে। যেমন হাতের কবজি, পায়ের টাখনুর অংশ।

না জেনে ইসলামের বিধান খন্ডিত করবেন না প্লিজ।********************************* এবার আপনি জানেন নিচের আয়াত থেকে ------ সুরা আযাব আয়াত ৫৯ ------ ৩৩:৫৯ - হে নবী! আপনি আপনার পত্নীগণকে ও কন্যাগণকে এবং মুমিনদের স্ত্রীগণকে বলুন, তারা যেন তাদের চাদরের কিয়দংশ নিজেদের উপর টেনে নেয়। এতে তাদেরকে চেনা সহজ হবে। ফলে তাদেরকে উত্যক্ত করা হবে না। আল্লাহ ক্ষমাশীল পরম দয়ালু। ----------- এখানে স্পষ্ঠ লেখা আছে -- ( এতে তাদের চেনা সহজ হবে ) ---- তার মানে কেউ মুখ লুকাতে পারবে না ।
-------- এই আয়াতে বলা হয়েছে -- এতে তাদের চেনা সহজ হবে আর আপনি চাপাতি বাজদের ভাষায় বোলতেছেন --- মুখ ঢাকা ফরজ !!!!!

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৩১

পানিখোর বলেছেন: চাপাটির ভাষাই যদি থাকে তাহলে চাপাতির কী প্রয়োজন? যাদের ভাষা নাই তারাই চাপাতি। আর যাদের ভাষা আছে তারা চাপাতি নয়। যাই হোক একে আপনার আচরনগত ব্যাপার বলেই ধরে নিচ্ছি।

"এতে তাদের চেনা সহজ হয়"

"চাদর টেনে নিলে", "চেনার সহজ হয়" কেমন কথা? এই চেনার মানে কী মুখ দর্শন? মোটেই নয়। দেখুন বলা হয়েছে- "আপনার স্ত্রী, কন্য ও মুমিনদের স্ত্রীদেরকে বলুন"। অর্থাৎ এই গোত্রীয় মানুষদের চেনার উপায় হল পর্দা। আরবের মুশরিকরা পর্দা করেনা। আর মুমিন নারীগন পর্দা করেন। এটাই মুমিনদের "আইন্ডেন্টিটি"। যাতে করে মানুষ বুঝতে পারে এরা পর্দানশীন মানুষ। এদের সাথে যাচ্ছেতাই আচরন করা যাবেনা।

স্বাভাবিক ভাবেই আপনি সৌন্দর্য খুলে পথ চললে অনেক আকর্ষনীয় 'আপু' বা 'ভাবী' ডাক শুনতে পাবেন। আবার পর্দা মেনে চললে শ্রদ্ধামূলক আচরন পাবেন। অস্বীকার করার কিছু নেই, পর্দা কিংবা বেপর্দা পোশাক দেখেই মানুষ মানুষকে মূল্যায়ন করে। তার আচরন চিনে নিতে চায়। কিংবা সুযোগ গ্রহণ করে।

ব্লগার রুসাফী আলমের ব্লগটি দেখুন- somewhereinblog.net/blog/Rusafie/29132384

৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৩১

মোঃ আলামিন বলেছেন: এ আর ১৫- আপনি , " তারা যেন তাদের চাদরের কিয়দংশ নিজেদের উপর টেনে নেয়" বলতে কি বুঝেছেন ? বলবেন কি ?

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৩২

পানিখোর বলেছেন: :)

৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৪২

এ আর ১৫ বলেছেন: মো: আলামিন ------ এ আর ১৫- আপনি , " তারা যেন তাদের চাদরের কিয়দংশ নিজেদের উপর টেনে নেয়" বলতে কি বুঝেছেন ? বলবেন কি ? ----- জি এই বাক্য দিয়ে শরির ঢাকতে বলা হয়েছে মুখ ঢাকার কথা বলেন নি কিন্তু চাপাতি বাজরা দাবি করে মুখ ঢাকার কথা বলা হয়েছে । এতে তাদের চেনা সহজ হবে --- এই কথার মানি কি ??? মুখ ঢাকা থাকলে সে ছেলে না মেয়ে তার পরিচয় কি তা কিভাবে জানবে ।
মরুভুমির তাপমাত্রা ৪৫ থেকে ৫৫তে ভ্যারি করে সেটা বোধ হয় আপনার জানা নেই । ঐ তাপদাহ থেকে বাচার জন্য মুসলিম অমুসলিম সবাই মাথা সহ গোটা দেহ ঢেকে রাখে । ঘাস নাই সামান্য বাতাসে বালু উড়ে এই বালু যদি শরির বা মাথার চুলে প্রবেশ করে সেটা খুবই যতনা দায়ক তাই নারি পুরুষ মুসলিম অমুসলিম মাথা সহ শরির ঢেকে রাখে কারন পানি খুব দু:প্রাপ্য তাই পরিষ্কার করা বা গোসল করা সহজ নয় । মেয়েদের মুখের চামড়া নরম তাই অনেক মহিলা নিকাব পরে মুখকে তাপ হতে রক্ষা করার জন্য । তাই হিজাব বোরকা পরলেই বোঝা যায় না সে মুসলমান না খৃষ্টান না ইহুদি বা ইউজিদি ( মুর্ত পুজা করে ) । এই মুর্তি পুজা কারি ইউজিদি মহিলাদের দেখে বলুন তো আমার কথা ঠিক কিনা ??

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৭

পানিখোর বলেছেন: কোন দেশেই প্রচলিত ইসলামী পোশাকের সাথে আপনার রচিত পোশাকের মিল পাওয়া যায়না। আপনাকে আপনার অপব্যাখযার জবাব দেয়া হয়েছে।

আপনার মত ব্যাখ্যাকারী আরো আছে, যারা বলে কোরআনে নামাজের নিকটেও যেতে নিষেধ করা হয়েছে। আবার আরেকদল ঐ আয়াত দেখিয়ে বলে কোরআনেই নামাজীদেরকে মদ পানের বোইধতা দেয়া হয়েছে।

আয়াতটি হল- "তোমরা মদ্যপ অবস্থায় নামাজের নিকটেও যেওনা"

তাই আপনার মত অর্ধ্মস্তিস্কের লোক নতুন নয়।

৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৫১

এ আর ১৫ বলেছেন:

উপরে ছবি দুটি মুর্তি পুজাকারি ইউজিদি মহিলাদের কারন তারা মরুভুমিতে ৪৫ থেকে ৫৫ ডিগ্রী তাপের মধ্য থাকে তাই তাদের শরির না ঢেকে রাখলে না রাখলে ডিহাইড্রেড হয়ে চামড়া পুড়ে মারা যাবে তাই আপনার এই চাপাতি বাজি ফতুয়া চলে না ****** অর্থাৎ এই গোত্রীয় মানুষদের চেনার উপায় হল পর্দা। আরবের মুশরিকরা পর্দা করেনা। আর মুমিন নারীগন পর্দা করেন। এটাই মুমিনদের "আইন্ডেন্টিটি"। যাতে করে মানুষ বুঝতে পারে এরা পর্দানশীন মানুষ। এদের সাথে যাচ্ছেতাই আচরন করা যাবেনা। ********
মরুভুমির তাপমাত্রা ৪৫ থেকে ৫৫তে ভ্যারি করে সেটা বোধ হয় আপনার জানা নেই । ঐ তাপদাহ থেকে বাচার জন্য মুসলিম অমুসলিম সবাই মাথা সহ গোটা দেহ ঢেকে রাখে । ঘাস নাই সামান্য বাতাসে বালু উড়ে এই বালু যদি শরির বা মাথার চুলে প্রবেশ করে সেটা খুবই যতনা দায়ক তাই নারি পুরুষ মুসলিম অমুসলিম মাথা সহ শরির ঢেকে রাখে কারন পানি খুব দু:প্রাপ্য তাই পরিষ্কার করা বা গোসল করা সহজ নয় । মেয়েদের মুখের চামড়া নরম তাই অনেক মহিলা নিকাব পরে মুখকে তাপ হতে রক্ষা করার জন্য । তাই হিজাব বোরকা পরলেই বোঝা যায় না সে মুসলমান না খৃষ্টান না ইহুদি বা ইউজিদি ( মুর্ত পুজা করে ) । এই মুর্তি পুজা কারি ইউজিদি মহিলাদের দেখে বলুন তো আমার কথা ঠিক কিনা ??
১) মূরুভুমিতে তাপ মাত্র ৪৫ থেকে ৫৫ ডিগ্রী পর্যন্ত ভ্যারি করে
২) ঘাস নেই তাই সামান্য বাতাসে শরিরের ভিতর বালু ঢুকে যায় এবং সেটা খুব যতনা দায়ক । পরিষ্কার করা বা ধুয়ে ফেলা বা গোসল করা জরুরি হয়ে পরে ।
৩) পানির খুব অভাব তাই চেলেই ধোয়া বা গোসাল করা যায় না ।

তাই মরু ভুমিতে টিকতে হোলে পুরুষ নারী সবাইকে ঢোলা পোষাক পরতে হয় , মাথা ঢেকে রাখতে হয় যাতে চুলে বা গলা দিয়ে শরিরে বালু প্রবেশ পরতে না পারে । মেয়েরা নিকাব পরে কারন তাদের চামড়া পুরুষের থেকে নরম চামড়া পুড়ে যায় । শীত কালে যেমন কোট জাম্পার পরতে হয় তেমনি মরু ভুমিতে টিকতে হোলে ঐ ড্রেস কোড ফলো করতে হয় । অমুসলিম এমন কি ইউজিদি মহিলারা ও ( যারা মুর্তি পুজা করে) মাথা মুখ ঢেকে রাখে মরুভুমির আবহাওয়া থেকে নিজেদের নিরাপদ রাখতে ।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:০৩

পানিখোর বলেছেন: হাস্যকর! মরুভূমিতে মানুষেরা গরম বালি থেকে বাঁচতে হিজাব পড়ে সেইজন্য মহিলাদের নিকাব পরানো হয়? তাহলে পুরুষদেরও তো নিকাব পড়ানো হত!!!

আপনার মাথা ঠান্ডা করেন দাদা।

৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৮

চিত্রনাট্য বলেছেন: পানিখোর, কোন কিছু নিয়েই বোধ হয় বাড়াবাড়ি ঠিক নয়। ইসলামে কি এই নির্দেশনা দেওয়া হয় নি?
আপনি বলছেন, মুখ ঢাকা ফরজ, আপনি কি জেনে বলছেন তো? সতর ঢাকার কথা বলা হয়েছে। সতর কোনটা সেটা একটু জেনে নিবেন। নামাজ পড়ার সময় যেটুকু ঢেকে রাখতে হয় তাই সতর।

এবার বলি, আমার যদি ইচ্ছে হয় তাহলে আমি ছোট পোশাক পরবো, আবার যদি ইচ্ছে হয় তাহলে হিজাব অথবা নিকাব পরবো। সেটা নিয়ে বোধ হয় বাড়াবাড়ি করা ঠিক নয়। এইটাই যুক্তি হওয়া উচিত। আবার আমার যদি ইচ্ছে হয় তাহলে লুঙ্গিও পরা চলবে।
একজন শিক্ষক ক্লাসে মেপে মেপে কথা বলতে পারেন না। তাকে অনেক সময় অনেক কিছু বলতে হয়, সেটা নিয়ে বাইরে বাড়াবাড়িটা মাত্রাতিরিক্ত।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:০৮

পানিখোর বলেছেন: অবশ্যই যে যেটা পড়তে চায় তা পড়তে পারবে। আমাদের আন্দোলনই এই পয়েন্টে। ক্লাসে কারো পরিমীতিহীনতা যদি এমন হয় যে তা নারী অধিকার, মানব অধিকার লঙ্ঘন করে তাহলে তা আদালত পর্যন্ত গড়াতে পারে। ক্লাসে কুরআন কিংবা ধর্ম কিংবা দেশীয় সংবিধান লংঘনও বৈধ নয়। এখানে নিছক বযাক্তিগত বিষয় জড়িত হল কী করে? এটা পুরো সম্প্রদায়গত অধিকারের ব্যাপার!!

আর পর্দা নিয়ে মনগড়া কথা বাদ দিন। পড়াশুনা করে কথা বলুন। quranhadith.net/আমাদের-প্রকাশিত/৬-পর্দার-বিধান/

৮| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০১

এ আর ১৫ বলেছেন: আরবের মুশরিকরা পর্দা করেনা। ********** ইউজিদি মহিলাদের ছবি দেওয়া হয়েছে যারা মুর্তিপুজা করে । মরুভুমির আবহাওয়ার কারনে তারা মরুভুমি ড্রেস কোড ফলো করে -- তাই হিজাব বোরকা পরলেই বোঝা যায় না সে মুসলমান না খৃষ্টান না ইহুদি বা ইউজিদি ( মুর্ত পুজা করে ) । এই মুর্তি পুজা কারি ইউজিদি মহিলাদের দেখে বলুন তো আমার কথা ঠিক কিনা ?? ------- সুতরাং চেনা শব্দ দিয়ে তাদের আইডেনটিটি প্রকাশ করার কথা বলা হয়েছে । আপনার চাপাতি বাজি ফতুয়া এখানে চলে না । এমন কি ভারতের রাজ্য স্থানের মরুভুমিতে হিন্দু মেয়েরা মরুভুমির ড্রেস কোড ফলো করে । তাদের মুসলমান ভাবার কোন কারন নাই । সুতরাং শিক্ষক আজিজুর রহমান যা বলেছেন তা সুরা আযাবের ৫৯ তম আয়াতের সাথে মিলে যায় ।
চাপাতিবাজ রা গোটা দুনিয়াকে মরুভুমি মনে করে তাই সবাইকে মরুভুমির ড্রেস কোড ফলো করতে হবে ।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:১০

পানিখোর বলেছেন: এলোমেলো কথাগুলো সাজিয়ে দিন।

পর্দার বিধান সম্পর্কে পড়াশুনা করুন। ইসলামের ব্যাখ্যা দেয়ার জন্য যোগ্যতা লাগে। আপনি কতটুকু লেখাপরা করেছেন?

quranhadith.net/আমাদের-প্রকাশিত/৬-পর্দার-বিধান/

৯| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৫

সামায়েল লিনিথ বলেছেন: তাইলে পানিখোর ভাই, দেশরে বাংলাস্তান বানায়া দেই। ভ্যাপসা গরমে সবাই জুব্বা আর বোরকা পরে ঘুরে বেড়াই আর হাতে থাকুক এক৪৭ আর চার বৌয়ের হাত। :3

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:১১

পানিখোর বলেছেন: প্রোপিকই তো আপনার পরিচয় দেয়। ভালো থাকুন।

১০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৫৫

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: ইসলামে বা কোনো ধর্মে কী বলা হয়েছে না হয়েছে তা নিয়ে বিতর্ক কোনোদিন শেষ হবেনা। শুনে বা নাশুনে একজন মানুষ যা বিশ্বাস করে সেটিই তার ধর্মবিশ্বাস। আমি ব্যক্তিগতভাবে সকল মানুষের জন্যই নিজ নিজ বিশ্বাস অনুসারে জীবনাচরণের সর্বধিক সুযোগ দেবার নীতিতে বিশ্বাসী। এবং আমার মনে হয়, শিক্ষকের উচিত ছিল ওই ছাত্রীটির ধর্মবিশ্বাসের কথা মনে রেখে তার ধর্মাচরণে সহায়তা করা। কারণ, ছাত্রীটির এই ধর্মাচরণটি অতি নিরীহ, কারও তাতে কোনো ক্ষতি হয় না। কোনো সময় যদি ছাত্রীটির মুখের সাথে পরিচয়প্ত্র মেলানোর দরকার হয়, তাহলে নারী পরীক্ষকের ব্যবস্থা করাও কঠিন কিছু নয়। এই বিবেচনাগুলো যদি আমরাপরষ্পরের জন্য করি তাহলে নিশ্চিতভাবেই আমরা শান্তির সাথে যার যার কাজ করে যেতে পারব। ধন্যবাদ, সকলে ভাল থাকুন।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:০১

পানিখোর বলেছেন: যথার্থ বলেছেন।

১১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৩৯

চিত্রনাট্য বলেছেন: প‌ড়ে আসলাম ৷ আপনার উল্লে‌খিত লিং‌কে মন গড়া কথা বলা হ‌য়ে‌ছে ৷ মে‌য়ে‌দের জামা‌তে যাওয়া নি‌ষেধ কোথায় করা হ‌য়ে‌ছে ? আরো বল‌তে পারতাম ৷
‌কোন কিছু নি‌য়ে বে‌শি পেঁচাই‌তে ভাল লা‌গে না ৷ আপনার প‌রিবা‌রের মে‌য়েরা এভা‌বে পর্দা ক‌রে তো ? আস্তে কথা ব‌লে তো ?
আপ‌নি সামা‌য়েল লি‌নিথ এর প্রো পিক দে‌খে বল‌লেন , প্রো পি‌ক প‌রিচয় দেয় ৷ আমি শুদ্ধতম মানুষ খুজ‌তে‌ছি , আপ‌নি তাহ‌লে শুদ্ধতম ! ! একটু পর য‌দি প্রো পিক চেইঞ্জ ক‌রে তাহ‌লে কি তার প‌রিচয় ভাল হ‌য়ে যা‌বে ?

‌নি‌জের ভেতরটা সবাই দেখ‌তে পায় না, যে দেখ‌তে পায় সে অসাধারণ ৷

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:১৯

পানিখোর বলেছেন: নারীদের মসজিদে জামায়াতে উপস্থিত হবার ক্ষেত্রে বাধা নেই। সেই যুগে প্রথম দিকের কাতার পুরুষদের জন্য, এর পরের কাতার হিজড়া জনগোষ্ঠীর জন্য ও শেষ কাতারে নারীরা দাঁড়াতেন। নারীরা বেরিয়ে যাবার পর বাকীরা বের হতেন। এই শৃংখলা ও পর্দার বিধান ছিলো মসজিদে নামাজে জামায়াতের ক্ষেত্রে। পরবর্তীতে ফেতনার যুগ আসায় ইমামগন (ইসলামিক স্কলার) একে বন্ধ করেন। ইসলামের চারটি উৎস রয়েছে। কুরআন, হাদীস, ইজমা ও কিয়াস। আর বাকী তিনটির সব কিছুই কুরআনের ভিত্তিতে হবে। ইজমা ও কিয়াসের মাধ্যমে কুরআন ও হাদীসের ভিত্তিতে যুগোপযোগী নীতিমালার সুযোগ রয়েছে।

হাদীসে ভবিষ্যত বাণী করা হয়েছে, কোন ভুল পথে আমার উম্মতের আলেমগণ সর্বসম্মত ভাবে একমত হবেন না। এটি মুসলিম উম্মাহের সঠিক পথে থাকার গ্যারান্টি। রাসূল সাঃ বলেছেন, আলেমগণ হলেন নবীদের উত্তরসূরী।

এবার আসুন হিজাব নিয়ে কথায়। আপনি হিজাব নিয়ে বেশ কিছু বক্তব্য দিয়েছেন। যার কোন দলিল বা প্রমাণ হাজির করেননি। অথচ আমি আলেমদের রেফারেন্স সহ ইসলামের বিধান হাজির করার চেষ্টা করেছি। ফলে আপনি বিতর্ক করেছেন ঐসকল আলেমগণের সাথে, ব্যাক্তিগত ভাবে আমার সাথে নয়। আর এজনযই আপনাকে আপনার ইসলামী শিক্ষাগত যোগ্যতার বিশয়ে প্রশ্ন করেছি।

আপনি শুদ্ধ মানুষ খুজলে ভুল করছেন। কারন মানুষ নিজেকেই খুজতে পারে। অন্য মানুষের শুদ্ধতা বোঝার ক্ষমতা তার নাই। আপনি আপনাকেই শুদ্ধ করুন শুদ্ধ মানুষ পাবেন। ঐ ব্যাক্তির জঘন্য মতামত প্রতিউত্তর করার কিছু ছিলোনা। ফলে তাকে তার দিকেই ঘুরিয়ে দিতে চেয়েছি। ঐ ব্যাক্তির ঐসব বক্তব্য যে কোন ইসলাম বিদ্বেষীর তরফ থেকে আপনার জন্যও প্রজোয্য হতে পারে। আপনি কী উত্তর দিতেন? অথচ জঙ্গিবাদের সাথে ইসলামের সম্পৃক্ততার প্রশ্নই ওঠেনা। বরং শৃংখলা পূর্ণ একটি মানবাধিকার আন্দোলনের পক্ষে আমার ব্লগ।

ভালো থাকুন।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৩১

পানিখোর বলেছেন:

বাড়াবাড়ির সংগায়নের নির্দিষ্ট সীমারেখা রয়েছে। পুলিশ বাংলাদেশের আইন লঙ্ঘনের জন্য আপনাকে এরেস্ট করতে পারে। যেমন মদ্যপ অবস্থায় রাস্তায় কোন বাংলাদেশীকে পাওয়া গেলে আইনত সে অপরাধী। তবে বিদেশীদের ছাড় দেয়ার প্রবনতা রয়েছে। যেহেতু সে অন্য দেশের নাগরিক। বাংলাদেশী হিসেবে মদ্যম অবস্থায় রাস্তায় এরেস্ট হলে আপনি পুলিশ কিংবা পুলিশের সমর্থনকারীদের দোষী সাব্যস্ত করতে পারেননা। তাদেরকে সীমালংঘনকারী বা মানবতা বিরোধী গোষ্ঠীও বলতে পারেননা। অন্য দেশে মদ্যপের মানবাধিকার যেমনই হোক না কেন! কারন পুলিশ কিংবা পুলিশের কাজের সমর্থকরা আইনের দ্বারা সুরক্ষিত। যদিও বাংলাদেশের আইনে যেকোন ধরনের 'সীমালঙ্ঘন' অপরাধ।

ঠিক একই ভাবে ইসলামে বাড়াবাড়ি নিষেধ। কথাটা হল ইসলাম, অন্য ধর্মের মানুষকে জোর করে ইসলাম গ্রহন বা পালনে বাধ্য করেনা। কারন ঐ ধর্মের মানুষ ইসলামের আওতামুক্ত। কিন্তু একই ভাবে একটি সমৃদ্ধশালী ও শৃংখলাপূর্ণ মানব ধর্ম হিসেবে ইসলাম তার আভ্যন্তরীন শৃংখলার ব্যাপারে ছাড় দেয়নি। নামাজ ফরজ করা, ৭ বছর পর থেকে নামাজে বাধয করা, দশ বছরে বেত ঝুলিয়ে ভীতি প্রদর্শন ও এরপর বিছানা আলাদা করে শাস্তি দেয়ার বিধান সংযুক্ত হয়েছে। একই ভাবে ইসলামী রাষ্ট্রেরও কিছু বিধান রয়েছে। মুসলিমদেরকে নামাজের ব্যাপারে বাধ্য করার বিধান রয়েছে। প্রতিটি রাষ্ট্র ও ইজমে যেমন নির্দিষ্ট বিধান থাকে। এমনকি ক্লাবেরও কিছু বিধান থাকে। যেকোন সোসাইটির বিধান থাকে। যা সদস্যদের মানতে হয়।

ইসলামের ভেতরে থাকা অবস্থায় আপনি ইসলামের আবশ্যক বিধান পালনের ক্ষেত্রে বাধ্য। অবশ্য ইসলাম ত্যাগ করার ক্ষেত্রে অন্য কথা।

আশা করি ইসলামে ব্যাক্ত হওয়া অন্য ধর্মের মানুষের প্রতি 'বাড়াবাড়ি' এবং আভ্যন্তরীন বাধ্যবাধকতা বা ফরজ বিধানের পার্থক্য বুঝতে পারবেন।

ধন্যবাদ।

১২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:২৮

লা-তাহ্‌যান বলেছেন: দিন দিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হিজাবী মেয়েদের লাঞ্চনার মাত্রা বেড়ে যাচ্ছে। জিনিসটা উদ্বেগজনক।
এতে কেউ কথা বলবে না। আপনি গেঞ্জি জিনস পরা মেয়েকে সেসব পরতে নিষেধ করেন দ্যাখেন আপনার কি হাল করে।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৩৪

পানিখোর বলেছেন: এমন একটি ব্লগ, যেখানে অধিকার নিয়ে বলা হয়েছে। সেখানেও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা না করে উল্টো গেঞ্জি ওলাদের অধিকার নিয়েই তারা কথা বলছে। এরা স্পষ্ট ইসলাম বিরোধী সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী।

এসব কারনেই কোন সমাধান না পেয়ে মুসলিমরা দিনে দিনে তথাকথিত ইসলামী চরমপন্থীদের ব্যাপারে নিরব হয়ে যাচ্ছে।

১৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:৩৫

এ আর ১৫ বলেছেন: মনে হয় ভবের জগতে বাস করে তানা হোলে অদ্ভুত আওয়াজ কি করে করেন . পোষ্টিং এ কি লিখছি সেটা তো ভালো করে পড়েন না বোঝা যায় ... পর্দার বিধান সম্পর্কে পড়াশুনা করুন। ইসলামের ব্যাখ্যা দেয়ার জন্য যোগ্যতা লাগে। আপনি কতটুকু লেখাপরা করেছেন?----------------- আমি ৮ নং কমেন্টে বোলেছি -- - তাই হিজাব বোরকা পরলেই বোঝা যায় না সে মুসলমান না খৃষ্টান না ইহুদি বা ইউজিদি ( মুর্ত পুজা করে ) ।---- পর্দার বিধানে মরুভুমির কালচার বেশি প্রধান্য পেয়েছে তাই আপাদ মস্তক ঢাকা পোষাকে কাউকে বোঝা যাবে না সে কি মুসলমান না খৃষ্টান না ইহুদি বা ইউজিদি ... এই সমস্ত মহিলারা কোরানে যা বলা হচ্ছে তাই কোরছে -- তাহোলে পর্দার বিধান সম্পর্কে পড়াশুনা করার প্রশ্ন আসে কেন ? চেনা শব্দ নিয়ে অপব্যাখার যে কারবার শুরু করেছেন সেটা বন্ধ করুন । নোকাব পরার কোন নির্দেশ কোরানে নেই ।
বোধ শক্তি যে লোপ পাচ্ছে তার নমুনা --- হাস্যকর! মরুভূমিতে মানুষেরা গরম বালি থেকে বাঁচতে হিজাব পড়ে সেইজন্য মহিলাদের নিকাব পরানো হয়? তাহলে পুরুষদেরও তো নিকাব পড়ানো হত!!! ------- বলা হয়েছে মেয়েদের চামড়া নরম তাই তাদের অনেকে নিকাব পরে মুখের চামড়াকে রক্ষা করার জন্য আর আপনি লিখছেন নিকাব পরানো হয় !!!! পুরুষ মানুষের চামড়ায় সমস্যা হোলে সে ও নিকাব পোরতে পারে ।
শিক্ষক সাহেব সুরা ৩৩-৫৯ এর মোতাবেক নিকাব খুলতে বলে কোন অন্যায় করেন নি .

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:১৮

পানিখোর বলেছেন: শিক্ষক মানুষের ধর্মীয় অধিকার লঙ্ঘন করেছেন। ধর্মীয় ভাবেই নিকাব পড়া হয়। আপনার সাথে আর কথা বলতে রুচি হচ্ছেনা। স্যরি

১৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৭:৩৮

এ আর ১৫ বলেছেন: Egypt’s most powerful Muslim cleric, Mohammed Sayed Tantawi, has announced an impending religious edict against the wearing of full, face-covering, headscarves, or niqab. He apparently announced that full-face veiling was a custom independent from Islam, and seeks to ban it from schools of Al Azhar University.
From AP:
A security official also told The Associated Press that police have standing verbal orders to bar girls covered from head to toe from entering al-Azhar’s institutions, including middle and high schools, as well as the dormitories of several universities in Cairo.

Saturday, a handful of women protested the ban outside the university, and despite such backlash, it appears Tantawi will not be “dismissed.”
Unfortunately, his announcement came after he visited a local school, witnessed schoolgirls wearing the niqab, requested that one girl take hers off, and was surprised when she didn’t, saying “Niqab has nothing to do with Islam…I know about religion better than you and your parents.” Inappropriate!
Niqab has nothing to do with Islam…I know about religion better than you and your parents

১৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:২১

তট রেখা (১) বলেছেন: মুখ ঢাকা ফরজ কি ফরজ না, এই নিয়ে দুইটি মত আছে। যারা মুখ ঢাকা ফরজ এই মতের অনুসারী, তাদের এই মত চর্চার ১০০ ভাগ অধিকার রয়েছে। আর ৯০ ভাগ মুসলমানের দেশে কেউ যদি তার এই ব্যক্তিগত ধর্মীয় অধিকার পালন করতে না পারে তাহলে বোঝা যায় এর পেছনে অনেক বড় ষড়যন্ত্র লুকায়িত আছে। যারা নিকাবের বিপক্ষে বলছেন হয় তারা অজ্ঞ আর না হয় ইসলাম বিদ্বেষী।
ইসলামে বাব বাবাই আর শিক্ষক শিক্ষকই। শিক্ষক কখনো বাবার অধিকার পায়না। এমনকি পালক বাবার সামনেও সাবালিকার পরিপূর্ণ পর্দা করতে হয়। এটাই ইসলামের বিধান, আর এই বিধানের বাইরে যারা যা কিছু কামণা করে তারা সীমালংঘন কারী।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:১৬

পানিখোর বলেছেন: একমত

১৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:০৬

বিবেক ও সত্য বলেছেন: ইসলাম অবশ্যই মুখ ঢাকাকে বাধ্যতামূলক করেনি, যারা এটা করছে তারা ইসলামের নামে বাড়বাড়ি করছে। ইসলামের নামে বাড়াবাড়ি করা অবশ্যই ইসলাম বিরোধী কাজ। যারা ইসলাম বিরোধী কাজ করে তারা ইসলামের বন্ধু নয়,বরং শত্রু। সুতরাং যারা মুখ ঢাকার ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করছে তারা ইসলামের শত্রু।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:১০

পানিখোর বলেছেন: হা হা হা

১৭| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:২৬

বাংলার জামিনদার বলেছেন: পরিচয় লুকানো যাবেনা। শেষ কথা। আমার ক্লাসে কে আছে, কে নাই তা আমি জানতে চাই। কারোর পোদ্দারি চলবেনা। আর পরিচয় নিশ্চিত করার ব্যাপারে যার মুখ দেখানোতে আপত্তি আছে, তার লেখাপড়ার দরকার নাই, চাকরি, গবেষনা কিছুই দরকার নাই। সে তার ঘরে বসে থাক। কেউ তার ঘরে দেখতে যাবেনা।

০১ লা মে, ২০১৬ দুপুর ২:০০

পানিখোর বলেছেন: বাংলাদেশ ছাড়তে হবে। কারন রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম। রাষ্ট্রদ্রোহের মতামত রাষ্ট্রে গৃহীত নয় পানিশড হয়। ইসলামকে এভোয়েড করে কিছু চাপানো যাবেনা।

১৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৪

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: বিশ্বাসে মুক্তি মিলে তর্কে বহুদূর। আসুন তর্ক না করে আলোচনা করি। ব্লগেও যদি দা-ছুরি-চাপাতি-লগি-বৈঠা চালাচালি শুরু হয় তাহলে তো এ প্রাঙ্গণ ও আশংকার সম্মূখীন। ভালোবাসা আর ভ্রাতৃত্ব দিয়ে যা অর্জন করা যায় তা তর্ক বা মারামারি করে পাওয়া যায়না।

১৯| ০১ লা মে, ২০১৬ দুপুর ১:৩৩

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: http://www.alkawsar.com/article/44

২০| ০১ লা মে, ২০১৬ দুপুর ১:৪০

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: দুঃখিত আমার দেয়া উপরের লিংকটি আর্টিকেল নং ৪৪। এই লিংক্টিতে হিজাব ও পর্দা বিষয়ে বলা আছে। তর্ক না করে পড়ে নিলেই চলবে।ধন্যবাদ।
http://www.alkawsar.com/article/442

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.