নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এসো সরল সোজা পথে যে পথ গিয়েছে জান্নাতের দিকে

এ জগতে মানুষ কারা

বিলাসী

সময় খুব কম, স্রষ্টাকে যেন ভুলে না যাই

বিলাসী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঈদের দিনের সম্ভাষণঃ

১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৫১

দুই ঈদে এই উপমহাদেশে বহুল প্রচলিত ঈদের দিনের সম্ভাষণ হল "ঈদ মোবারক"। কিন্তু এটা কি রাসুল ছাঃ বা তাঁর সাহাবাগণ এই ঈদ মোবারক বলতেন কি না?

ঈদের দিনের সম্ভাষণঃ ঈদের দিনে সম্ভাষজানানোর জন্য একটি বহুল প্রচলিত শব্দ হচ্ছে ঈদ মোবারক। এটি বলা যাবে কি যাবেনা এ প্রসঙ্গে না এসে আমরা দেখব ঈদের সম্ভাষণের জন্য মুহাম্মদ ছাঃ ও তাঁর সাহাবীরা কি বলতেন?

এ বিষয়ে ফিকহুস সুন্নাহ তে একটি হাদীস উল্লেখ করা হয়েছে যাকে হাফেজুল হাদীস ও হাফিজুদ দুনিয়া ইবনু হাজার আস্কালানী রাহিমাহুমুল্লাহ হাসান বলেছেন এবং আলবানী রাহঃ সহীহ বলেছেন। রেওয়ায়েতটি হল রাসুল ছাঃ এর সাহাবীরা যখন ঈদের দিন পরস্পর মিলিত হতেন তখন تقبل الله منا ومنك (তাকাব্বালা ল্লাহু মিন্না ও মিন কা) বলতেন যার অনুবাদ হল তথা আল্লাহ আমাদের এবং তোমার পক্ষ থেকে আজকের আনন্দকে কবুল করুন! [তামামুল মিন্নাহ,আল বানী, ১/৩৫৪]

রাসুলের পক্ষ থেকে সুন্নাত পাওয়ার পরেও ঈদ মোবারক বলা কতটা যুক্তিসঙ্গত? আল্লাহ আমাদের তাঁর রাসুলের সুন্নাতকে জীবিত করার তাওফিক দিন!

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:১১

রাহুল বলেছেন: কি বুজাইলেন? আপনে ঈদ মোবারক বলেন না আর আমাদেরও না বলতে বলছেন,তাই কি?

১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪

বিলাসী বলেছেন: আপনার যদি ইচ্ছা হয় ঈদ মোবারক বলার, বলেন। আমার কাজ হলো যখন সহিহ শুদ্ধ পেলাম তখন আপনাদেরকে জানালাম। বলা না বলা যার যার ইচ্ছা।

২| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯

আশমএরশাদ বলেছেন: সাহাবীরা বাংলা শিখত না । সুতরাং বাংলা শিখা ও জায়েজ না ভ্রাতা!!! তাহারা ব্লগাইতো না সুতরাং ইহা করাটাও বদ খাসলত।

১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪১

বিলাসী বলেছেন: বাংলা শিখার সাথে এটার সম্পর্ক কি? বুঝলাম না তো? আর ঈদ মোবারক কি বাংলা শব্দ? যদি বাংলা হ্য় তবে এটার ব্যাখ্যা একটু বুঝিয়ে বলবেন মানে ঈদ মোবারক কেন বলি?

৩| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৯

রাহুল বলেছেন: আপনাদের এই নতুন নতুন মতাদর্শের কথা শুনেই মনে হ্য় কেয়ামত ঘনাইয়া আসতেছে।কেয়ামতের আগেই ধর্মনিয়া এই বিবেধ তৈরি হবে এটাতো জানাই।আপনারা খুচিয়া ধর্মকে আর মানুষের ধর্মীয় অনুভুতিকে রক্তাত করবেন।আল্লাহ আপনাদের হেদায়েত দান করুক ।মুসলমানদের মাঝে বিবেদ তৈরি করাই আপনাদের বড় ধর্ম।

১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:০০

বিলাসী বলেছেন: আমার তো মনে হয় আপনি উপরের লিখাটি মন দিয়ে পড়েন নি, পড়লে আপনার মন্তব্য হতো অন্যরকম। আমরা এই উপমহাদেশে ধর্ম-কর্ম বলে যা করছি তাকি একজন মুসলমান হিসেবে কখনও যাচাই বাছাই করে দেখেছেন। আপনার সলাত (নামাজ), সিয়াম (রোজা), জিকির সব কি রাসুল সাঃ নির্দেশিত মোতাবেক হচ্ছে কিনা। হুজুর বা পীর সাব যা বলেছে বা করেছে তাই ঠিক এমত থেকে বের হয়ে এসে একটু কষ্ট করে নিজেই পরখ করুন। এখন সব হাদিসের কিতাবগুলির বাংলা অনুবাদ বের হয়েছে একটু সময় করে ভাই দেখুন না। কী এক বাস্তবতা আপনার জন্য অপেক্ষা করছে। তাজ্জব বনে যাবেন যে রাসুল সাঃ কি করেছেন আর আমরা কি করছি!!! মক্কা মদীনা থেকে ইসলাম ঢুকেছে ইরাকে, আর ইরাক থেকে ইরানে, আবার ইরান পারস্য থেকে ভারত, বাংলাদেশে। এবং এদেশে এসে ইসলাম আর ইসলাম নেই হয়ে গেছে জগাখিঁচুড়ী। আপনার প্রতি আকুল অনুরোধ একবার একটু চোখ খুলে সহীহ বুখারী অথবা সহিহ মুসলিম খুলে দেখুন আমার কথার সত্যতা কতটুকু পান। আল্লাহ আমাদের বুঝার তৌফিক দিন। আমিন।

৪| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:০৩

ইমরুল আকতার চৌধুরী বলেছেন: সুন্নাহ কে প্রচারের জন্য ধন্যবাদ, তবে সুন্নাহ পালনের হিকমাহ সবার হবেনা। ঈদ মোবারক কেও বর্জন করতে বলব না ঠিক কারন এর মাদ্ধমে সৌহার্দ্য বাড়ে, কিন্তু সেটা সুন্নাহ নয়।

৫| ১৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৭

অালঅািমন নিরব বলেছেন: ভাই দারুন লিখেছেন, এই রকম সঠিক পোষ্টগুলি বের করে করে বেশি বেশি পোষ্ট করা দরকার।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.