নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এসো সরল সোজা পথে যে পথ গিয়েছে জান্নাতের দিকে

এ জগতে মানুষ কারা

বিলাসী

সময় খুব কম, স্রষ্টাকে যেন ভুলে না যাই

বিলাসী › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রাণের খাদ্য মানেই হল আসল!!! একদম আসল!!!! হলফ করে বলছি!!!!!!!!!

২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৭

খাদ্য পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলি এদেশের জনগণকে স্রেফ গিনিপিকের চাইতেও কম মর্যাদার মনে করে। কেননা দিনের পর দিন তারা ভেজাল পণ্য উৎপাদন করে দিনে দিনে মোটাতাজা হচ্ছে আর ম্যাংগো পিপলকে বানাচ্ছে রোগা, মেধাহীন, কিংবা বিকলাংক। আমার ব্যক্তিগত মত হলো এদেশে শতকরা ৯০% লোক গ্যাস্টিক অথবা তারচেয়েও বড় পেটের পীড়ায় আক্রান্ত তার প্রধান কারণ হলো এই ভেজাল খাদ্য যা ম্যাংগো পিপল খেয়ে রক্ত পিপাসু কোম্পানীগুলুকে মোটাতাজা করছে। পৃথিবীর সব দেশে সমস্ত ফুড ও বেভারেজ কোম্পানীগুলু তাদের খাদ্যের মান স্বাস্থ্য সম্মত, কঠোর মান নিয়ন্ত্রন করে থাকে। উপরন্তু তারা নিত্য নতুন টেকনোলজি ব্যবহার করে তাদের খাদ্যের মান আরও উন্নত করে যার সুফল ভোগ করে সাধারন ভোক্তারা। আর উল্টো চিত্র এদেশের। এখানকার কোম্পানীগুলু রিচার্স করে কিভাবে আরও ভেজাল ঢুকানো যায়, মুনাফা কোটি থেকে শত কোটিতে পৌছানো যায়। আর পোড়া কপাল বাংগালী জনগনের, তারা নিত্য নতুন ভেজালের স্বাদ নিতে নিতে আসল স্বাদ ভুলে যায়। পরিশেষে দৌড়ায় ডাক্তার নামক কসাইয়ের নিকট। এবার আসি তথাকথিত কোম্পানী যারা এদেশের মানুষকে স্বাস্থ্য সম্মত খাবার পরিবেশন করে দিনকে দিন ক্লান্ত হয়ে পরেছে। এমনই একটি কোম্পানী প্রাণ (যাদের খাদ্য খেলে প্রাণ আর প্রাণেতে থাকে না)। এর আগে এই প্রাণ তাদের প্রাণ জুস খাইয়ে আমাদের হুশ হারিয়ে গিয়েছিল। তাদের কঠোর মান নিয়ন্ত্রিত খাবারের নমুনা আমেরিকান সরকার কর্তৃক অনুমোদন পেল, একটু কস্ট করে পড়ুন দেখুন তারা কত বড় অর্জন করেছে দেশের জন্য সর্বোপরি আমাদের জন্য।



বাংলাদেশের খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকারী প্রতিষ্ঠান প্রাণের গুঁড়া হলুদে মাত্রাতিরিক্ত সিসা থাকার প্রমাণ পেয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের মান নিয়ন্ত্র্রণকারী প্রতিষ্ঠান খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসন (এফডিএ)।

এর পরিপ্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্রে প্রাণের গুঁড়া হলুদের চার পরিবেশক প্রতিষ্ঠান ইতিমধ্যে সে দেশের বাজার থেকে পণ্যটি প্রত্যাহার করে নিয়েছে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানিয়েছে এফডিএ। সংস্থাটি বলছে, গুঁড়া হলুদে থাকা উচ্চমাত্রার সিসা নবজাতক, কম বয়সী শিশু ও গর্ভবতী নারীদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে। সিসা শরীরে দীর্ঘদিন পর্যন্ত সঞ্চিত থাকতে পারে। এর পরিমাণ বেড়ে গেলে স্বাস্থ্যগত সমস্যা বিশেষ করে মানসিক ও শারীরিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত করতে পারে।

গুঁড়া মসলায় এত বেশি মাত্রায় সিসা থাকার বিষয়ে প্রাণের ব্যাখ্যা জানতে চেয়েছে দেশে পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা বিএসটিআই। এর একটি জবাবও দিয়েছে প্রাণ।

যুক্তরাষ্ট্রের বাজার থেকে গুঁড়া হলুদ প্রত্যাহার করে নেওয়া শুরু হলেও দেশের বাজার থেকে এ হলুদ প্রত্যাহার করা হচ্ছে না। প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের পরিচালক (বিপণন) কামরুজ্জামান কামাল প্রথম আলোকে বলেন, ‘দেশীয় ও আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী আমরা পণ্য উৎপাদন করি। যুক্তরাষ্ট্রে সিসা পাওয়ার অভিযোগ ওঠার পরও আমরা হলুদ পরীক্ষা করিয়েছি। তাতেও সিসা পাওয়া যায়নি। তাই দেশের বাজার থেকে গুঁড়া হলুদ তুলে নেওয়ার কোনো কারণ দেখি না।’

যোগাযোগ করা হলে দেশে পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা বিএসটিআইয়ের পরিচালক (সার্টিফিকেশন মার্ক-সিএম) কমল প্রসাদ দাস প্রথম আলোকে বলেন, বাজার থেকে প্রাণের গুঁড়া হলুদের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। সেগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হবে। তাতে মাত্রাতিরিক্ত সিসা কিংবা ভারী ধাতব পদার্থ পাওয়া গেলে তাদের বিরুদ্ধে লাইসেন্স বাতিলের মতো আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।

যুক্তরাষ্ট্রের এক ভোক্তার অসুস্থতার কারণ খুঁজতে গিয়ে প্রাণের গুঁড়া হলুদে ক্ষতিকর মাত্রায় সিসা থাকার বিষয়টি নজরে আসে এফডিআইয়ের। সংস্থাটি এরপর দেশটির বিভিন্ন রাজ্য থেকে নমুনা সংগ্রহ করে। নিউইয়র্কে এফডিএ ও বেসরকারি পরীক্ষাগারে পরীক্ষার পর তাতে ক্ষতিকর মাত্রায় সিসা পাওয়া যায়।

এফডিএ বলছে, ১৭ অক্টোবর প্রাণের ৪০০ গ্রামের গুঁড়া হলুদের প্যাকেটে ৪৮ পিপিএম (পার্টস পার মিলিয়ন) মাত্রায় সিসা পাওয়া যায়। এর আগে ৮ অক্টোবর ৪০০ গ্রামের প্যাকেটে ৪২ পিপিএম ও ১৫ অক্টোবর একই ওজনের প্যাকেটে ৫৩ পিপিএম এবং ৩ অক্টোবর ২৫০ গ্রামের প্যাকেটে ৪২ পিপিএম এবং ৮ অক্টোবর একই ওজনের প্লাস্টিক জারের গুঁড়া হলুদে ২৮ পিপিএম সিসার উপস্থিতি ধরা পড়ে।

উচ্চমাত্রায় সিসার উপস্থিতির কারণে গত বৃহস্পতিবার ডালাসভিত্তিক পরিবেশক ফাহমান এন্টারপ্রাইজেস ইনকরপোরেশন প্রাণের গুঁড়া হলুদ বাজার থেকে তুলে নেওয়ার ঘোষণা দেয়। এর আগে ১৫ অক্টোবর মিশিগান অঙ্গরাজ্যের ডেট্রয়েটভিত্তিক প্রতিষ্ঠান বেস্ট ভ্যালু ইনকরপোরেশন, ৮ অক্টোবর নিউইয়র্কভিত্তিক এশিয়া ক্যাশ অ্যান্ড ক্যারি ইনকরপোরেশন ও ৩ অক্টোবর ব্রুকলিনভিত্তিক অন টাইম ডিস্ট্রিবিউশন ইনকরপোরেশন একই ঘোষণা দেয়। প্রতিষ্ঠানগুলো যুক্তরাষ্ট্রের নয়টি অঙ্গরাজ্যে প্রাণের গুঁড়া হলুদ বাজারজাত করে আসছে।

গুঁড়া মসলায় সর্বোচ্চ কত মাত্রায় সিসা থাকবে সে বিষয়ে এফডিএর স্পষ্ট কোনো নির্দেশনা নেই। তবে বিএসটিআইয়ের পরিচালক কমল প্রসাদ দাস বলেন, দেশের গুঁড়া হলুদে সর্বোচ্চ ২ দশমিক ৫ পিপিএম মাত্রায় সিসা ব্যবহার করা যায়।

প্রাণের পরিচালক (বিপণন) কামরুজ্জামান কামাল বলেন, ‘আমরা প্রতিটি চালান পাঠানোর আগে ভালোভাবে যাচাই করে দেখি। তা ছাড়া এফডিএর ছাড়পত্র ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে কোনো পণ্য বিক্রি হয় না। এখন এফডিএ বলছে, আমাদের হলুদে মাত্রাতিরিক্ত সিসা পাওয়া গেছে।’ তিনি জানান, এফডিএর কাছে মৌখিকভাবে বিষয়টি জানতে চাওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে আরও কিছু নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করার অনুরোধও করা হয়েছে।

ভোক্তাদের উদ্দেশ করে প্রচারিত এফডিএর সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে যার কাছে প্রাণের যত গুঁড়া হলুদ রয়েছে, সেগুলো যে দোকান থেকে কেনা হয়েছে সেখানে ফেরত দিয়েছে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে ওই সব পণ্য কিনতে যত ডলার খরচ হয়েছিল, তা ভোক্তাদের ফিরিয়ে দিতে নির্দেশ দিয়েছে এফডিএ।

প্রাণের খাদ্যপণ্য নিয়ে আলোচনা এবারই প্রথম নয়। যথাযথ গুণগত মান অনুসরণ না করে পণ্য উৎপাদন করায় গত বছরের সেপ্টেম্বরে প্রাণের আট ধরনের ফ্রুট ড্রিংকসের সার্টিফিকেশন মার্কস (সিএম) লাইসেন্স বাতিল করে বিএসটিআই। এ ছাড়া গত জুনে কাঁচা আমে মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর ফরমালিন মেশাতে গিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত প্রাণের দুই কর্মকর্তাকে দণ্ডিত করেন। সে সময় প্রাণের কেনা এক লাখ ৯০ হাজার টন আমও ধ্বংস করেন আদালত।

বিএসটিআইয়ের চিঠি ও প্রাণের জবাব: যুক্তরাষ্ট্রে গুঁড়া মসলায় মাত্রাতিরিক্ত সিসা থাকার বিষয়ে প্রাণের ব্যাখ্যা জানতে চেয়ে এরই মধ্যে চিঠি দিয়েছে বিএসটিআই। গতকাল সোমবার বিএসটিআইয়ের চিঠির জবাব দিয়ে প্রাণ বলেছে, প্রাণের গুঁড়া হলুদ বিএসটিআই, বিসিএসআইএরসহ আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে সম্প্রতি পরীক্ষা করানো হয়েছে। কোনো পরীক্ষাতেই প্রাণের গুঁড়া হলুদে ক্ষতিকর মাত্রায় সিসা বা অন্য কোনো ক্ষতিকর উপাদানের উপস্থিতি শনাক্ত হয়নি। সে কারণে প্রাণের গুঁড়া মসলা সম্পূর্ণ নিরাপদ ও মানসম্পন্ন। বিএসটিআই যেন স্থানীয় বাজার থেকে গুঁড়া হলুদের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করে সে অনুরোধ জানানো হয়েছে প্রাণের চিঠিতে।

সূত্রঃ Click This Link

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭

ডরোথী সুমী বলেছেন: এ দেশ ভেজাল মুক্ত কখনোই হবেনা। খাঁটি জিনিষগুলি জাদুঘরে সংরক্ষণ করে রাখা দরকার।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭

বিলাসী বলেছেন: আমারতো মনে হয় যাদুঘরেও ভেজাল ঢুকে গেছে। ধন্যবাদ।

২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭

শফিক আলম বলেছেন: ফুড প্রোড্যুসিং কোম্পানিগুলো এদেশে স্রেফ মানুষ মেরে ব্যবসা করছে। শুধু প্রাণ নয়, আরও অনেক কোম্পানি আছে যাদের নিয়মিত তদারকিতে রাখা উচিত। তবে সরিষায় ভূত থাকলে কিছুই করার নেই, আমাদের নীরবে মরনকে স্বীকার করে নিতে হবে। বাঁচতে হলে কষ্ট করে নিজেদেরকেই তৈরি করে নিতে হবে (যেমন, মসলা মিল্‌-এ ভাঙ্গিয়ে)।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৫

বিলাসী বলেছেন: এরা কি ভাবে না যে ভবিষ্যৎ যদি না দাড়ায় তবে ব্যবসাটা কাদের সাথে করবে? তবে আমাদের পরিবার কখনোই এই তথাকথিত গুড়াঁ মসলার ধার ধারেনা, কারণ নিজেরাই মিল থেকে ভাংগিয়ে আনি। ধন্যবাদ।

৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:১৪

সোহানী বলেছেন: আশ্চর্য.. প্রান দিনের পর দিন এমন ব্যবসা করেই যাচ্ছে অথচ আজ পর্যন্ত কোন সরকারী তদারকি টীমকে দেখলাম না কোন কথা বলতে। ....... এ সমস্যার প্রবলেম কোথায় আমরা ম্যাংগো পিউপল ভালই জানি..... আমি আপনি মরি তাতে সমস্যা কি তাদের ব্যাংক এ্যাকাউন্টতো ফুলে ফেপে উঠছে.......

২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৩১

বিলাসী বলেছেন: আপনার প্রশ্নের উত্তর আপনার যেমন জানা, তেমনি আমাদের সবার। পারি না শুধু দায়িত্বশীলদের কাছে উত্তর জানতে।

৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:১৪

তিক্তভাষী বলেছেন: ফুটপাতের বিক্রেতা থেকে শুরু করে বড়ো কর্পোরেট হাউজ পর্যন্ত সবাই খাবারে ভেজাল দিতে উঠেপড়ে লেগেছে। এটা যে কতোবড় আত্মঘাতি আচরণ সে বোধটুকুও নেই!

২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:২৮

বিলাসী বলেছেন: এই ব্যাপারটি একজন দিনমজুর যেমন বোঝে তেমনি বোঝে সমাজের এলিট শ্রেণি। শুধু না বোঝার ভান করে এই রাষ্ট্রযন্ত্র। এখনই সময় এদের রুখে দেবার, না হয় আমরা হবো রোগা আর মেধাহীন। আর বিশ্ব দরবারে পঁচা জাতি।

৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৪০

আর ভি এফ বলেছেন: শুধু না বোঝার ভান করে এই রাষ্ট্রযন্ত্র । আমাদের রাজনীতি হেচ্ছ শুধু ক্ষমতার রাজনীতি অন্য কোন দিকে নজর নেই তাদের।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬

বিলাসী বলেছেন: অন্য কোন দিকে নজর নেই, তবে নজর ঠিকঠাক পকেটের দিকে।

৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৮

বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন:
হলুদে মাত্রাতিরিক্ত সিসা পাওয়া গেছে - ভাই এইখানে ভেজালের কি দেখলেন ?

সিসা কি পুড়ে দিছে - আমাদের নিচু মাটির কারণে হলুদে সিসার পরিমানটা বেশি - এটা ধরা পরছে আমেরিকা বাতিল করছে - বাংলাদেশ সরকারের উচিত বাংলাদেশে এটা বাতিল করা -যতক্ষন পর্যন্ত না তারা ভালো পণ্য ছাড়তে পারছে !

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৩১

বিলাসী বলেছেন: আপনি কি আর্টিকেলটি পড়েছেন? "এফডিএ বলছে, ১৭ অক্টোবর প্রাণের ৪০০ গ্রামের গুঁড়া হলুদের প্যাকেটে ৪৮ পিপিএম (পার্টস পার মিলিয়ন) মাত্রায় সিসা পাওয়া যায়। এর আগে ৮ অক্টোবর ৪০০ গ্রামের প্যাকেটে ৪২ পিপিএম ও ১৫ অক্টোবর একই ওজনের প্যাকেটে ৫৩ পিপিএম এবং ৩ অক্টোবর ২৫০ গ্রামের প্যাকেটে ৪২ পিপিএম এবং ৮ অক্টোবর একই ওজনের প্লাস্টিক জারের গুঁড়া হলুদে ২৮ পিপিএম সিসার উপস্থিতি ধরা পড়ে। গুঁড়া মসলায় সর্বোচ্চ কত মাত্রায় সিসা থাকবে সে বিষয়ে এফডিএর স্পষ্ট কোনো নির্দেশনা নেই। তবে বিএসটিআইয়ের পরিচালক কমল প্রসাদ দাস বলেন, দেশের গুঁড়া হলুদে সর্বোচ্চ ২ দশমিক ৫ পিপিএম মাত্রায় সিসা ব্যবহার করা যায়।" মানে ২.৫ পিপিএম এর জায়গায় সর্বোচ্চ ৫৩ পিপিএম। তাহলে আপনি বলতে চাচ্ছেন আমাদের দেশের মাটিতে প্রায় ২৬ গুন বেশী সিসা আছে!!!!!!!! একটু ভাবুনতো ভাই।

৭| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৯

এম আর ইকবাল বলেছেন: বাজারের সব আম এখন ম্যংগো জুসের প্যাকেটে ।

তা হলে বাজারে যে আম পাওয়া যায় ?

ওটা তো ভাল আম ।পচাঁ , পোকা খাওয়া বা নষ্ট আম না ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.