নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এসো সরল সোজা পথে যে পথ গিয়েছে জান্নাতের দিকে

এ জগতে মানুষ কারা

বিলাসী

সময় খুব কম, স্রষ্টাকে যেন ভুলে না যাই

বিলাসী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আল্লাহ ও বান্দার মধ্যে মধ্যস্ততাকারীর পরিনাম

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩

“আর আল্লাহ্’কে ব্যাতীত অন্যদেরকে অভিভাবকরুপে গ্রহণ করে যারা, তারা বলে, আমরা তো ওদের পূজা করি না, তবে তাদের শরণাপন্ন হই যাতে তারা সুপারিশ করে আমাদেরকে আল্লাহ্’র নিকটবর্তী করে দেয়।" (আল ক্বুরআন: সূরা যুমার: আয়াত ০৩)



উক্ত আয়াতে বলা হয়েছে মানুষ যেন সরাসরি আল্লাহ্’কে ডাকে । আল্লাহ্ আর তাঁর বান্দার মধ্যে কোনো মধ্যস্ততাকারীর বা সুপারিশকারীর(পীর-ফকির-মাযার-সৎ/জ্ঞ্যানী লোক-জ্বীন-মূর্তি ইত্যাদি) স্থান নেই [একমাত্র মহানবী হযরত মুহাম্মাদ(সঃ) সুপারিশ করতে পারবেন শেষবিচারের দিনে আল্লাহ্’রই ইচ্ছা অনুযায়ী]।

অন্য কেউ কখনো মধ্যস্ততাকারী বা সুপারিশকারী হতে পারবেও না ।কোনো মানুষ মধ্যস্ততাকারী বা সুপারিশকারী (পীর-ফকির-মাযার-সৎ/জ্ঞ্যানী লোক-জ্বীন-মূর্তি ইত্যাদি) ধরলে তার ‘শিরক’ গুনাহ হবে এবং আল্লাহ্ ‘শিরক’ ক্ষমা করেন না। শিরককারীর পরিণাম হবে শুধুমাত্র জাহান্নাম। নিশ্চয়ই শিরক হল সবচেয়ে বড় জুলুম। ক্বুরআন কারীমের আরো অনেক আয়াতেই উক্ত বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে ।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪১

কামরাজ বলেছেন: খুব ভালো লেগেছে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.