![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেকদিন পরে আমরা আজ একসাথে হলাম। আমাদের রক্তসম্পর্কীয় এক অনুজের জন্মদিবসে রঙচঙে সব উপহার নিয়ে চমৎকার একটা সন্ধ্যা কাটানোর প্রত্যাশায়। সেই কবে আমরা এক হয়েছিলাম, মনেই নেই। পুরোনো হৃদ্যতার জীর্ণ কাপড়ে সেলাই করার উদ্দেশ্যে আমরা দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে, মহল্লার আশপাশের বাড়ি থেকে, পশ্চিমের দূর দেশ উড়ালপথে অথবা আরও আরও অনেক দূর থেকে এসেছি আজ। আমরা কেউ কাউকে তারবার্তা বা তড়িৎবার্তা পাঠাইনি। আমাদের শিরা-উপশিরা, ধমনী থেকে রক্তের এক ভীষণ জলোচ্ছাস ভাসিয়ে নিয়ে এসেছিলো সবাইকে, নিউরনের আনাচে কানাচে চঞ্চল সংকেত টের পাচ্ছিলো যেন সবাই।
আমাদের পারস্পরিক সম্ভাষণ ছিলো আবেগময়, স্মৃতিবিজড়িত এবং আন্তরিক। আমরা আমাদের ছটফটে ছোট্ট অনুজের খুশী দেখে দৈনন্দিন কৃশ ক্লিশতা ভুলে গিয়েছিলাম।
"তোমরা সবাই আসবে আমি ভাবতেও পারিনি!"
বলল ছোট্ট লাল টুকটুকে।
"বিশেষ করে বাসার সামনে যখন বিমানটা নামল আমি তো ভয়ই পেয়ে গিয়েছিলাম প্রচন্ড শব্দে!"
"তোমার জন্যে সব কাজ ফেলে এসেছি ছোট্টমণি! ভাবতে খারাপ লাগছে যে কিছুক্ষণ পর আবার ফিরে যেতে হবে সেই মন খারাপ করা শীতল দেশে"
ম্লানমুখে বলল দূর পশ্চিমের এক দেশ থেকে উৎসবে সামিল হওয়া আমাদের আত্নীয়টি। শুনে আমাদেরও মন কেমন কেমন করতে লাগলো।
"আমার কথা কিছু বললেনা? আমি সেই কত্তদূরের নদী অধ্যুষিত এলাকা থেকে পাড়ি দিয়ে এলাম এখানে। তোমার বাড়ির পাশের ডোবাটায় যখন আমার নৌকোটি ভেরালাম, একটুও চমকাওনি ছোট্ট প্রজাপতি?"
আদুরে আর আহলাদ ভরা কন্ঠে সুধোয় একজন।
প্রজাপতি আর কি বলবে! সে এখন উড়ে বেড়াতে ব্যস্ত। তার বর্ণীল ডানায় আমরা রঙ এর নামতা পড়ি, ভুলে যাই ভড়ং এর রোজনামচা। উজ্জ্বল এবং উচ্ছল হয়ে ওঠে মুহূর্তগুলো।
আমাকে অবশ্য ওদের মত অত দূর থেকে আসতে হয়নি এখানে। আমার নিবাস আশেপাশে বলেই যোগাযোগ ব্যবস্থাটা মোটেও ঝঞ্ঝাটের নয়।
হাঁটাপথ। আমি পথ ভুলে গিয়েছিলাম অবশ্য....
কতদিনের বিরতি না! তবে একে ওকে জিজ্ঞেস কে সহজেই চিনে নিয়েছিলাম সেই বাড়িটা।
তবে তা ছিলো তালাবদ্ধ। অনেকক্ষণ লৌহনির্মিত সুরক্ষিত দরজাটা ধাক্কানোর পরেও কেউ খুলছিলোনা। আমি ওপরে তাকিয়ে দেখেছিলাম বারান্দায় প্রজাপতির ছটফটানি। আমার হাতের উপহারভর্তি থলে দেখে সে ব্যগ্র হয়ে উঠেছিলো খুব। কিন্তু কেউ চাবি খুঁজে পাচ্ছিলোনা। অবশেষে আমি জানালার কার্নিশ, জলের পাইপ এবঙ আরো বিবিধ বস্তুকে অবলম্বন করে ওপরে উঠে আসি।
এখন আমি উপভোগ করছি উৎসবের চমৎকার মুহূর্তগুলো।
সুসজ্জিত এবং ঝলমলে মুখগুলোর মাঝে একজনকে বড় বেমানান লাগে। হঠাৎ করে অনাহুত এক আগন্তুককে আমরা দেখতে পাই। অস্তিত্ব অস্থিসজ্জিত। তার শরীরে কোন পোষাক নেই, নেই মাংস, নেই শিরা-উপশিরা। সে খুব সংকুচিতভাবে আমাদের মাঝে আসে,
"ছোট্ট পরী, আমি তোমার জন্যে কিছু নিয়ে আসতে পারিনি। আর থাকতেও পারবোনা বেশিক্ষণ। শুধু তোমাকে একবার দেখতে, আর জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতে এসেছি..."
ছোট্ট পরী সংশয় মাখা চোখে তাকিয়ে থাকে এই অদ্ভুত বিসদৃশ্য আগন্তুকের দিকে। কিন্তু আমাদের মোটেও ভুল হয়না তাকে চিনতে। আমরা ছোট্ট পরীর সাথে তাকে পরিচিত করিয়ে দিতে উদ্যোগী হই, কিন্তু সে নিমিষেই মিলিয়ে যায় কোথায়!
যেন সে কোথাও ছিলোনা কোনদিন।
ও কি আর ফিরে আসবে কখনও? আমাদের মনে পড়ে সেই বর্ষারাতের কথা। একটা হাসপাতাল, কিছু চিকিৎসক, সেবিকা, ঔষুধপত্র আর কিছু ভেজাচোখের কথা।
আমরা বিষণ্ণ হয়ে উঠি। কিন্তু আজ এখানে যাবতীয় বিষণ্ণতা এবং নিস্তব্ধতার ছুটি। এক মুহূর্তের ধূসর স্তব্ধতায় লীন হয়ে যাওয়ার আগেই আমাদের চোখে পড়ে ছোট্ট পরীর অভিমানে ফুলে ওঠা গাল আর সজল চোখ। একটুও অবহেলা আর অমনোযোগ সইতে রাজী না সে আজকের এই সন্ধ্যায়।
আমাদের উপহার প্রদান এবং উৎসব উপলক্ষ্যে তৈরী করা সুস্বাদু সব খাদ্য গলাধঃকরণের শেষ হলে অনুষ্ঠানটিকে আরো আকর্ষণীয় করে তোলার জন্যে কি করা যায় সে পরিকল্পনা করতে থাকি।
ছোট্ট পরী প্রস্তাব দেয় মজার মজার ঘরোয়া সব খেলায় অংশগ্রহণ করার।
" "নাম-দেশ-ফুল-ফল" খেলবা?" উৎসাহী কন্ঠ তার।
আমরা সবাই হাসি শিশুতোষ এ খেলার কথা ভেবে। কেউ কেউ আপত্তিও করে।
"নাম!" আমি যে সবার নাম ভুলে গেছি!"
"দেশ! আমি যে দেশ হারিয়ে ফেলেছি!"
সুতরাং প্রস্তাবটি সর্বসম্মত না হওয়ায় আমরা তা নাকচ করে দিই।
এরপরে ছোট্ট পরী বলে চোর-ডাকাত-পুলিশ খেলার কথা।
কিন্তু এতে আরো প্রবল আপত্তি তোলে সবাই। আমিও এ খেলার ঘোর বিরোধী। আমাদের ছোট্ট পরী বা প্রজাপতিটি কষ্ট পেতে পারে জনেও বলেই ফেলি,
"আমাদের স্মৃতিগুলি চুরি হয়ে গেছে, আমাদের সময় ডাকাতে নিয়ে গেছে। আর এসব নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করতে গিয়ে যদি অনুভূতিখেকো পুলিশের দল এসে আমাদের পাকড়ে নিয়ে যায়, তখন কি হবে!"
ছোট্ট পরী কাউকে হারাতে চায়না, যেমনটি আমরা হারিয়ে ফেলেছি সবকিছু বা অনেকিছুই। তাই সে কিছু বুঝে বা না বুঝেই আমার কথা মেনে নেয়।
এবার সে লুকোচুরি খেলতে চায়। আমরা আর না করিনা। কিছু একটা খেলতে হবে বলেই, কারণ সময় প্রায় শেষ হয়ে এসেছে। আমাদের সময়ের মজুত তো আর অঢেল নয়!
খেলাটিকে প্রাণবন্ত এবং উত্তেজনাপূর্ণ করে তুলতে সব বাতি নিভিয়ে দেয়া হয়। আমরা সবাই লুকোই পুরোনো সিন্দুক, বুকশেলফ, ওয়ার্ডরোবে অথবা বিছানার তলে।
ছোট্ট পরী অন্ধকার ভয় পায় খুব। কিন্তু এখন সে মোটেও ভয় পাচ্ছেনা। আমরা সবাই আছিনা তার সাথে! সে ছুটোছুটি করে বেড়ায় মনের আনন্দে। আমি বিছানার তলায় লুকিয়ে এসব মনশ্চক্ষে দেখে তৃপ্তি পাই। আমাদের প্রিয় টুকটুকি!
কিন্তু কিছুক্ষণ পরে সে খানিক দিশেহারা আর উদভ্রান্ত হয়ে ওঠে। কাউকে খুঁজে পায়না সে। কেউ কোন সারাশব্দ করেনা। অন্ধকারে প্রস্ফুটিত হতে থাকে ভয়ের শরীর। ছোট্ট পরী ভয় পায়। সে চিৎকার করে ওঠে।
"এই তোমরা কোথায়! বেরিয়ে এসো! এ খেলা আর ভালো লাগছেনা আমার!
কিন্তু কেউ কোন শব্দ করেনা।
"এই আমি ভয় পাচ্ছি কিন্তু!" কাঁদোকাঁদো কন্ঠস্বর তার। আমার মায়া লাগে খুব। আমি উঠে গিয়ে বাতি জ্বালিয়ে দিই।
কিন্তু আলোটা বড্ড ম্রিয়মাণ লাগে। এতক্ষণের ঝলমলে আলো, রাংতায় মোড়া উপহার, রঙচঙে বেলুন, আর মানুষগুলো.... সব উধাও!
আমি হঠাৎ খেয়াল করি যে, আমি কোন সুসজ্জিত ড্রয়িংরুমে না, বরং সিঁড়িঘরের তালাবদ্ধ দরজার সামনে দাঁড়ানো। আমি কলবেল টিপি। বাসার রক্ষণাবেক্ষণকারী দরজা খুলে দেয়। আমি সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠি।
"হ্যাপি বার্থ ডে টু ইউ জুহানা!" আমি তাকে শুভেচ্ছা জানাই।
"থ্যাংকিউ" রিনরিনে কন্ঠটা বড় নিস্প্রভ শোনায়।
"আর কেউ আসবেনা?" সে জানতে চায় ব্যাকূল কন্ঠে।
"আর কেউ কি আসেনি!" আমার কন্ঠে বিস্ময় প্রকাশ পায়।
যদিও জানি যে বিস্মিত হবার কোন কারণ নেই।
কোন মানে নেই।
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:২৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: দেখলাম! ঐ, এইবার গল্প নিয়া স্রিয়াস কমেন্ট না কর্লে কৈলাম খবরাছে!
২| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:১৭
নস্টালজিক বলেছেন: প্লাস!
এবার পড়া শুরু!!
জয় হামা গুরু!!!
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:২৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: হামা গুরু না হামাগুড়ি!
৩| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:১৮
আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: +++
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!
৪| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:২৩
নস্টালজিক বলেছেন: আহ!
পাঠে মুগ্ধতা।।
দারুন লিখসো বাডি......
নাইস ওয়ান।
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:২৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস বাডি! আজকে এই গল্পটা লেখা উপলক্ষ্যে প্রোপিক চেঞ্জ করলাম। বুঝোইতো.....
৫| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:২৪
সায়েম মুন বলেছেন: ভেবেছিলাম আপনার পোষ্টে একদিন না একদিন পুত্তম পেলাচ দিবো। তা আর হইলো না। ৪র্থ হইলাম
কি আর করা পড়া শুরু করি
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:২৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: যাক একটা কৈরা ফাউ কমেন্ট পাইতাসি সবার কাছ থিকা
৬| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:২৭
টেকনলজী বলেছেন: ভালো হৈসে প্লাস
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:৩৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ মিস্টার টেকনোলজী!
৭| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:৩৩
নৈশচারী বলেছেন: আমি এই লেখাটা বুঝিনি!
মাথা বিক্ষিপ্ত, মনোযোগ আসছেনা! পরে আবার পড়ব!
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:৩৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: প্রশ্ন করতে পারো। যেকোন ব্যাপারে। তবে মনোযোগ দিয়ে পড়লে আশা করি বুঝবা।
৮| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:৩৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: পড়লাম। বুঝতে হলে আরো কবার পড়তে হবে। পরীর মতোই রহস্য ঘেরা লেখা।
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:৩৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্যে। শুভেচ্ছা রইলো।
৯| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:৩৪
শান্তির দেবদূত বলেছেন: অনেক দিন পরে মনে হয় তোমার পোষ্টে প্রথমদিকের মন্তব্যকারী হতে পেরেছি, না হলে ৩/৪ দিন দেরী হলেই কয়েকশ কমেন্টের পিছনে পড়তে হয় ......
গল্পের কথা কি আর বলবো! একম লেখার সমালোচনা করার মত জ্ঞ্যান, বিদ্যাবুদ্ধি আমার ঘটে নেই। শুধু প্রশংসাই করে গেলাম। অসাধারন।
একটা ব্যাপার, তোমার প্রায় সব গল্পই কেমন মেটাফরিক্যাল টাইপের, কেমন ছায়া, অন্ধকার, প্রচ্ছন্ন একটা ভাব। আসলে সাহিত্যে নিশ্চয় এর সুনির্দিষ্ট কোন টার্ম আছে, আমি ঠিক বুঝিয়ে বলতে পারছি না। অন্যরকম ভালো লাগে। কবিতা কবিতা মনে হয় আবার তাও না।
যাই হোক, শুভেচ্ছা রইলো।
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:৪২
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনাকে পেয়ে অনেক ভালো লাগলো ভাইয়া। সবসময় কষ্ট করে স্ক্রল করেন, এবার আর তা করতে হলোনা বলে ভালো লাগছে।
আমি একটু সুররিয়্যাল বা পরাবাস্তব আদলে লেখার চেষ্টা করি। জানিনা কদ্দুর কি হয়। অনেক ধন্যবাদ উৎসাহ দেয়ার জন্যে, ভালো থাকুন সবসময়।
১০| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:৩৪
নিমা বলেছেন: খুব সুন্দর
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:৪৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নিমা!
১১| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:৩৫
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: বরাবরে মত এইটাও মাথার উপর দিয়া গেসে তবে পড়ে ভালো লাগছে
আমার কাছে অনেক সুন্দর সুন্দর প্রজাপতির ছবি আছে
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:৪৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: পড়ে ভালো লাগসে এইটাই বড় কথা। সুন্দর প্রজাপতিগুলো হারিয়ে ফেলোনা......
১২| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:৩৬
""ফয়সল অভি "" বলেছেন: দ্রোহ এর দ্বিতীয় সংখ্যার জন্য আপনার উক্ত লেখাটি প্রকাশের অনুমতি চাইছি এবং আশা রাখি অনুমতি প্রাপ্ত হবো ।
দ্রোহ এর প্রথম সংখ্যার লিংক>>http://www.chittagongnews.org/droho/
আন্তরিক শুভ কামনা রইল ।
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:৪৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: "দ্রোহ" এর সাথে যুক্ত হতে পারলে আমি আনন্দিত হব। নিয়ে যান। অনেক শুভকামনা।
১৩| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:৩৬
অসময়ের আমি বলেছেন: জোশিলা,,,,,,,পেলাচ...ধোয়া ধোয়া বুজতে কষ্ট হচ্ছে..আবার পড়ি..
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:৪৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: তয় বানান ভুল আছে যথারীতি মাগার এডিট করতে ভয় লাগতেসে
১৪| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:৪১
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন:
আগেরগুলা অনেক ইজি ছিল, এইটা অনেক কঠিন। কঠিনযে এইটা বুঝতে পারছি তবে কি যে বুঝিনাই তাই বুঝতে পারলামনা। পরী আর প্রজাপতি মাথাটা আউলা কইরা দিল। :-&
ভাল হইসে।
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:৪৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমি ভাবসিলাম যে এইটা আমার সবচে সহজ লেখা
১৫| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:৪৭
রাত্রি২০১০ বলেছেন: আমার মাথার এ্যান্টেনা আপগ্রেড করতে হবে---শেষটা বুঝিনি----নাহ, এখন মনে হচ্ছে কিছুই বুঝিনি। আবার পরতে হবে।
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:৫২
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমি ভাবসিলাম যে এইটা আমার সবচে সহজ লেখা
১৬| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:৪৯
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন:
আগেরগুলা অনেক ইজি ছিল, এইটা অনেক কঠিন। কঠিনযে এইটা বুঝতে পারছি তবে কি যে বুঝিনাই তাই বুঝতে পারলামনা। পরী আর প্রজাপতি মাথাটা আউলা কইরা দিল।
আমারো একি কথা
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:৫২
হাসান মাহবুব বলেছেন: তার মানে আগেরগুলা ভালোভাবে বুঝছিলা?
১৭| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:৫৫
সায়েম মুন বলেছেন: "হ্যাপি বার্থ ডে টু ইউ জুহানা!"
অস্তিত্ব অস্থিসজ্জিত ব্যক্তিটি মনে হয় জুহানার মা। সে অনেক দিন আগের কথা তিনি ইহধাম ত্যাগ করেছেন। নিঃস্বঙ্গ এই শিশুটির জন্মদিনটাকে কল্পনার বৃত্তে আবদ্ধ করে সার্থক করে তোলার চেষ্ঠা করা হয়েছে।
------------------আমার স্বপ্লজ্ঞানে এটুকু বুঝেছি। আবার নাও হতে পারে। কি হয় গ্যালারীতে বইলাম দেখার জন্য!
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ২:০৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমি কিছু বলবোনা! আমিও গ্যালারিতে! তবে আপনি চমৎকার বলেছেন। আমি লেখার পরে নিজেই বিভিন্নরকম পাঠ প্রতিক্রিয়া পাবার অপেক্ষায় থাকি। তবে এটুকু বলি যে, আপনার সাথে আমার ভাবনা পুরোটা মেলেনি। তাতে কিছু এসে যায়না। বরং এখনই ভালো লাগছে গল্পটা পড়তে!
১৮| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:৫৫
শামীম শরীফ সুষম বলেছেন: ভীষণ ভালো লাগলো
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ২:০৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
১৯| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:৫৮
নৈশচারী বলেছেন: অনেক কষ্টে মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করে আবার পড়লাম!সেটার জন্য একটা থ্যাঙ্কস দিবেন!
কি বুঝছি আর বুঝিনাই এখন বলি,
১.সম্পর্কের সুতোগুলো সব আলগা হয়ে যাচ্ছে, মানুষ নিষ্প্রাণ হয়ে যাচ্ছে!
২.ছোট পরী সম্ভবত এখানকার সবচেয়ে প্রাণবন্ত মানুষ! তাকে ঘিরে বাকি সবার প্রাণবন্ত হয়ে ওঠার চেষ্টা.....
৩.অনাহুত আগন্তুকটা কে? সে কি কোনো মৃত প্রিয়জন বা তার স্মৃতি?
৪.লুকোচুরি খেলা- পরীও ধীরে ধীরে তার সব রং হারিয়ে ফেলে.....
৫. সে একটা বদ্ধ একাকী এবং নিষ্প্রাণ জীবনে বাস করে........
টোটাল সারমর্ম? আমাদের ফর্মাল,অতি সাবধানী,বর্ণহীন,সম্পর্কের সুতো ছিঁড়ে দূরে সরে সরে যাওয়া জীবন?
আমি জানি না বুঝছি কিনা বা কি বুঝছি! এই কমেন্ট বেশি ডেসক্রিপটিভ হয়ে গেলে মুছে দিয়েন! নইলে বাকি পাঠকদের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে!
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ২:০৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: না, এটা থাক। শুধু তিনের উত্তর দেই, অনাহুত আগন্তুকটা একজন মৃত প্রিয়জন। কে, সেটা ভাবিনি লেখার সময়। সায়েম মুন বলেছেন "মা"। এই ভাবনাটা মাথায় রাখলে ভালো হত, তাহলে গল্পটা আরো মর্মস্পর্শী করতে পারতাম।
২০| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ২:০৯
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন:
গল্পের চাইতে নৈশর প্রশ্ন আরো বড় হইয়া গেসে এইটার উত্তর দিলে আরেকটা গল্প হইয়া যাইবো।
তয় হের প্রশ্ন কিন্তু ভাবনার খোরাক জোগায়। গল্পটারে বিভিন্ন ডাইমেনশনে দেখার সুযোগ আছে।
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ২:১২
হাসান মাহবুব বলেছেন: হ্যাঁ, আমি তো সেটাই চাই, আমার গল্প সেরকমই হোক.... সহজ কথায় কাহিনী কৈতে ভাল্লাগেনা
২১| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ২:১৫
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: আবার এমন কথাও কওন ঠিকনা যে গল্প পইড়া পাব্লিকের মাথার কালো চুল সাদা হওয়া যাইবো (যাই মারলিন হেয়ার ডাই দিয়া চুলডা কলপ কইরা আসি)
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ২:২১
হাসান মাহবুব বলেছেন: না আমি আসলে চেষ্টা করি বোঝার চেয়ে বরং অনুভব করুক মানুষ..সবকিছুই বুঝতে হবে এমন কথা নাই।
২২| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ২:১৮
নৈশচারী বলেছেন: @জীবুদা: উনি আমারে প্রশ্ন করতে কইয়া সাইধা বিপদ ডাইকা আনসে! এরপরে যে আর ঠিকমত জবাব দিতে চাইব না সেইটা তো আমি জানি! হের লাইগাই প্রশ্নগুলা করতে চাইসিলাম না!
যাই হোক,ব্যাপার না! আমি বুঝছি ঘটনা!
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ২:২৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: বুঝলে তো ভালোই। অনুভব করতে পারলে আরো ভালো (উপযুক্ত ইমু খুঁইজা পাইতেসিনা)
২৩| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ২:১৯
অসময়ের আমি বলেছেন: গ্যালারিতে আসি...নৈশচারী ভাইজানরে ধন্যবাদ..গল্পের অবয়ব বুজায় দেওয়ার জন্য..
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ২:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: হ, ৯০০ ভাইজানরে তীব্র ধইন্যা জানাই
২৪| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ২:২২
শোশমিতা বলেছেন: হাসান মাহবুব ভাইয়া এতো কঠিন করে লিখেন কেনো ?তিন বার পড়ে বুঝতে হলো ।
ভালো লাগলো +
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ২:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার লেখা তিনবার পড়েছেন! শুনে অনেক ভালো লাগলো। ভালো থাকুন সবসময়।
২৫| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ২:২৫
অসময়ের আমি বলেছেন: ৯০০
২৬| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ২:২৭
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ৯০০ ভাইজান
২৭| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ২:২৯
সায়েম মুন বলেছেন:
৯০০ ভাইজান আর শোশমিতা কি বুঝেছেন বল্লেন নাতো গ্যালারীতে বইয়া থাকতে থাকতে কোমর ব্যথা শুরু হলো
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ২:৩৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: সে তো বিশাল কমেন্ট কর্সে ১৯ এ চশ্মা লাগাইয়া দেহেন
২৮| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ২:৩০
নৈশচারী বলেছেন: জীবুদা ফাটানো কমেন্ট করসেন! হাসতে হাসতে চেয়ার থেইকা উল্টায় পইরা গেসি! হাই ফাইভ!
তয় আমার কিন্তুক মাথার চুল অহনো কালাই আসে!
@ হামা ভাই: অনুভব করি নাই! কেননা অনুভবখেকো পুলিশরা এসে আমার সব অনুভুতি আগেই গ্রেফতার করে নিয়ে গেসে! তবে আপনাকে একটু সিরিয়াস মনে হচ্ছে! কিছু হলো কি?
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ২:৩৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: না কিছু হয়নাই। আমারও অনুভবখেকো পুলিশরা এসে সব অনুভুতি আগেই গ্রেফতার করে নিয়ে গেসে। একটা জন্মদিন ছিলো আজকে। গেসিলাম। নাম-দেশ-ফুল-ফল খেললাম, ঐখান থেকেই গল্পটা লেখার প্ল্যান আসলো মাথায়। এই আর কি!
২৯| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ২:৩৮
সাগর রহমান বলেছেন: প্রিয় গল্পকারের আরো একটি সুররিয়্যালিস্টিক গল্প সৃষ্টির সাক্ষী হয়ে থাকলাম।
ঠিক যেভাবে যে কথা দিয়ে গল্পটি শেষ হবার দরকার ছিলো, ঠিক তাই হয়েছে হাসান মাহবুব ভাই।।
স্যালুট।।
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ২:৪৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: সত্যি কথা বলতে কি, আমার নিজেরও অন্য গল্পগুলোর চেয়ে এটার ফিনিশিংটা ভালো লাগসে
অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্যে!
৩০| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ২:৪৬
সায়েম মুন বলেছেন: ৯০০ ভাইজানের ২২ নং কমেন্টের রেশ ধরে প্রশ্ন। এটাতো খালি চোখেই দেখা যায়
সাগর ভাই আবছা কমেন্ট করলো। একটু বিস্তারিত কইতেন
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ২:৪৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ৯০০ ভাইজান নাম্টা তাইলে প্রতিষ্ঠিত হয়া গেলো
৩১| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ২:৫২
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন:
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ২:৫৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: আহারে কি মায়া মায়া চিহারা!
৩২| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ২:৫৪
মামন বলেছেন: ++
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ২:৫৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মামন!
৩৩| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ২:৫৮
সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
ছায়ার মধ্যে দিয়ে হাঁটলাম.............
সুন্দর হয়েছে।
শুভেচ্ছা হাসান
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ৩:০০
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সাজি আপা। আপনি অনেকদিন পর ব্লগে এলেন আর আমি এদিনই লেখা দিলাম, আপনার কমেন্টও পেলাম, ভালো লাগলো খুব।
৩৪| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ৩:০৫
নৈশচারী বলেছেন: @সায়েম ভাই: ২২ নং কমেন্টের রেশ ধৈরা কইতেসি, এই ঘটনা সেই ঘটনা নয়! তয় কুন ঘটনা তা কমুনা!
@হামা ভাই: আপনে আমারে অহনো থ্যাঙ্কস দেন নাই! মিয়া আপনের এই পোস্ট লইয়া ক্যাচাল করতে আইসা আমি নিজে যেইটা লিখতেসিলাম ঐডা মাথা থেইকা বাইরাইয়া গেসে গিয়া!
আপনারে মাইনাস!
আর সবাইরে কইতেসি, খবরদার কেউ আমার নাম নিয়া ফাইজলামি করলে কাইটা ফালামু কইলাম!
এইটা একটা সিরিয়াস পোস্ট! এইটারে ফাইজলামি পুস্ট বানানোর অপচেষ্টার তীব্র প্রতিবাদ!
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ৩:১২
হাসান মাহবুব বলেছেন: তোমারে তীব্র ধন্যবাদ । তয় কিল্লিগা? প্রশংসা ট্রশংসা তো কিসুই কর্লানা
৩৫| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ৩:১০
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: পরাবাস্তব জগৎ বড় বিকট।
দাদা বাদের কথা মনে আছে? দাদা ওয়াজ এগেইনস্ট এভরিথিং, ইভেন এগেইনস্ট হিমসেল্ফ। পরাবাস্তব জগৎ-কিন্তু বাস্তব জগৎরে রিপ্রেজেন্ট করেনা, আবার করে ধোয়া আর আবছায়ায়। পরাবাস্তব জগৎ-এ একটা ঘোর থাকে।
গল্পে লেখক, ছোট পরী (পিক্সি), প্রজাপতি, মানব শিশু, সেই কংকাল সব একাকার। সেই কংকালটা কে? মানুষ... আত্মা, নাকি আমাদের পুরাতন কর্মফল, আমাদের ফেলে আসা অতীত? সে হাওয়ায় মিলাইয়া গেসে, তারে খোঁজা হইসে। কিন্তু তারে খোঁজায় কোন ব্যাস্ততা নাই; কেমন যা কিছু অতীত তারে অতীতের ভাগাড়ে গোড় দেয়ার মত! সব অনুভুতি সাময়িক, ক্ষনিক!
নৈশ বললো মানুষের নিষ্প্রান হয়ে যাচ্ছে... মানুষনা নিষ্প্রান হচ্ছে মানুষের স্মৃতি।
এই গল্পে কথক ছাড়া প্রাণময় কোন মানুষ কি আছে? জুহানা কি বাস্তব জগৎ-এর? বাসার রক্ষণাবেক্ষণকারী কে কবরস্থানের দারোয়ান? কেউ আসেনি, মৃতের জগৎ-এ কেউ কি আসতে পারে? আর তাই আমি জানি কারো আসার কথা ছিলনা। সে কারণেই বিষ্ময় অকারণ, অহেতুক... এখানেই হয়ত সত্য, এখানেই বাস্তব আর পরাবাস্তব জগৎ একাকার, প্রশ্নে আর অ্যাজাম্পশনে।
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ৩:৩০
হাসান মাহবুব বলেছেন: জোস কমেন্ট! প্রশ্ন গুলোর উত্তর কি দিমু? না থাক অহন না পরে। তবে একটা কথা, তুমি যে বললা, মানুষনা নিষ্প্রান হচ্ছে মানুষের স্মৃতি স্মৃতি নিস্প্রাণ হয়ে গেলে মানুষ আর কত্টুক সপ্রাণ থাকে?
গল্পের শেষ অংশটাকে আমি বাস্তব হিসেবেই দেখসি, সেখানে কোন পরাবাস্তবতা প্রয়োগ করতে চাইনাই।
জুহানা আর আমি। আমরা দুজনেই চাইসিলাম একটা দারুন উৎসব হোক। পুরোনো স্মৃতিরা, মানুষেরা ফিরে আসুক। কিন্তু তা হয়নাই.....
৩৬| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ৩:১৪
১৯৭১স্বাধীনতা বলেছেন: "দেশ! আমি যে দেশ হারিয়ে ফেলেছি!"
মাঝে মাঝে একেকটা কথা বড্ড ধারালো হয়।ভেতরে কেটে ফেঁড়ে যায়।
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ৩:৩১
হাসান মাহবুব বলেছেন: নাম-দেশ-ফুল-ফল খেলা খেলতে গিয়ে আজকে এই গল্পের থিম মাথায় আসলো।
৩৭| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ৩:২১
সায়েম মুন বলেছেন: @নৈশচারী: এই গল্পের মাঝে অন্য ঘটনার কথা এনে মাথা আরও আউলায় দেয়ার জন্য মাইনাস
@জীবুচ্ছায়া: ৩৫ নং কমেন্টেটা অনেক সাবলীল হয়েছে। অনেক ভাবনার খোড়াক জোগাচ্ছে। গল্পের ডাইমেনশান বোঝার ব্যাপক প্রয়াস হয়েছে। এই পোষ্টে আরও কয়েকজনকে মিস করছি। তাদের বিশ্লেষণ পেলে আরও সহজবোধ্য হবে ভাবনার জগৎটা।
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ৩:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: জীবুরে আমার অন্যান্য পোস্টে যায়া এই সাইজের একটা কৈরা কমেন্ট কৈরা আসতে বলা হৈলো
অন্যদের অপেক্ষায় আমিও সাগ্রহে........
৩৮| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ৩:৪৬
রাজসোহান বলেছেন: ফিনিশিংটা অনেক চমৎকার !!! এত ভালো ফিনিশিং আগে পাইনি , আপাতত মনে হচ্ছে . এর আগে যদি পেয়ে থাকি বুঝতে হবে ঐটার থেকেও অনেক ভালো হইসে .
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ৩:৪৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস সোহান!
৩৯| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ৩:৫৯
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: মানুষনা নিষ্প্রান হচ্ছে মানুষের স্মৃতি স্মৃতি নিস্প্রাণ হয়ে গেলে মানুষ আর কত্টুক সপ্রাণ থাকে?
ভাল প্রশ্ন...
.........
স্মৃতির প্রাণহীনতা মানে আমাদের নিউরণগুলো ক্ষয়ে যাইতেছে, বৃদ্ধ হইয়া যাইতেছে। সেই বয়োবৃদ্ধি আমাদের সম্পর্কগুলো নিষ্প্রান কইরা দিতেছে। এটা এক ধরণের জেনারেশন গ্যাপের আল্টিমেট ফলাফল! (যদিও এইটা আলোচ্য গল্প সংশ্লিষ্ট না, নৈশ-র কমেন্টের সাপেক্ষে লেখকের প্রশ্নকে ডিফেন্ড করলাম।
গল্পের শেষ অংশটাকে আমি বাস্তব হিসেবেই দেখসি, সেখানে কোন পরাবাস্তবতা প্রয়োগ করতে চাইনাই।
কিন্তু স্যুরিয়েলিজমের মাঝে একবার তুমি ঢুকলে আর বাইর হইবা কেমনে? এইখানে বাস্তবও ঘোমটার আড়ালে চইলা যাইবো থাকবো কিছু জবাবহীন প্রশ্ন! আমিতো কই এই অংশটাই বরং সবচেয়ে বেশি পরাবাস্তব। অবশ্য সেটা পাঠকের উপর নির্ভরশীল। আমি যদি মনে করি জুহানা একজন মৃত মানুষ যে অনেক আগের ছোট একটা শিশু বা লেখকের ছোট বেলার বন্ধু যার জন্মদিনে লেখক গেছে তার কবরে... যাওয়ার পথে সে একটা ঘোরের জগতে চইলা গেল, সেইখানে আসলো পরী, প্রজাপতি (সৌন্দর্যকে রিপ্রেজেন্ট করে) আর আসলো সেই কংকাল দেহ (মানুষের সাবকন্সাস মনে যে ভয় তারে রিপ্রেজেন্ট করে)। যাইহোক লেখক সেই ঘোরের জগৎ-এ তার মনের অবদমিত ইচ্ছার প্রতিফলন দেখতে পাইলো; সুন্দর কিছু সময়।
তারপর তার বাস্তব দুনিয়ায় ফেরা যেখানে সে একটা বাড়ির সামনে দাড়ানো (বাড়িটা আমি ধরলাম গোরস্তান), দাড়োয়ানরে (বাসার রক্ষণাবেক্ষণকারী) ডাকতেই সে গেট খুইলা দিল। কথক চইলা গেল সেই শিশুর কবরের কাছে। তার স্মৃতি (বাচ্চাটার) কথকের মনে আছে... আর তাই এইখানে সে আবার ঘোরের জগৎ-এ চলে যাবে... কথা হবে বন্ধুর সাথে...
হ্যাপি বার্থ ডে টু ইউ জুহানা!" আমি তাকে শুভেচ্ছা জানাই। ====>> ঘোরে
"থ্যাংকিউ" রিনরিনে কন্ঠটা বড় নিস্প্রভ শোনায়। ===>> ঘোর আর তার মাঝে বাস্তবতা (নিস্প্রভ কন্ঠ)
"আর কেউ আসবেনা?" সে জানতে চায় ব্যাকূল কন্ঠে। ===>> ঘোর
"আর কেউ কি আসেনি!" আমার কন্ঠে বিস্ময় প্রকাশ পায়। ===>> চরম বাস্তবতা
যদিও জানি যে বিস্মিত হবার কোন কারণ নেই।
কোন মানে নেই।
***************************************************
লেখক তার নিজের সান্ধ এক্সপেরিয়েন্স থেকে গল্প বলসে। সেখানে জুহানা বাস্তব জগৎ-এর হইতে পারে তবে এই নির্বোধ পাঠক তার মত কইরা ব্যাখ্যা বা অনুধাবনের জন্য লেখকের কাছে ক্ষমাপ্রার্থি যদি কোনভাবে জুহানার ব্যাপারে মনে কোন কষ্ট দিয়া থাকে।
২৮ শে মে, ২০১০ ভোর ৪:১১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধুরো কষ্ট পাওনের কি আছে আজিব! তোমার ব্যাখ্যাটা খুব ভালো হৈসে। আমি আসলে লাস্টের অংশটুকু কেন বাস্তব বলতে চাইতেসি, কারণ এর আগের অংশগুলায় প্রচুর চরিত্র ছিলো, অবাস্তব ব্যাপার ছিলো (যেমন বিমানে চেপে আসা, মৃত মানুষের আগমন) , সবাই বা কেউ চাইসিলো যে ওরকম অবিশ্বাস্য কিছু ঘটুক, সাবকনশাস মাইন্ডের উইশফুল থিংকিং এবং তার সুররিয়্যাল চিত্রায়ন। কিন্তু শেষের অংশটুকুতে কোন অবাস্তব কিছু নাই, আমি আছি, জুহানা আছে ( এর আগ পর্যন্ত সে পরী বা প্রজাপতি ছিলো), আর একটা নিস্প্রাণ উৎসব।
একটা কথাতো বারবার বলি, আমার গল্প মাল্টিডাইমেনশন্যাল হোক এটাই আমি চাই। আর এটাতো কোন ফিজিক্স এর নোট না যে ধ্রুব সত্য বলে কিছু থাকবে। এখানে পাঠানুভূতিটাই মূল ব্যাপার। নানারকম এলিমেন্ট সাজায় রাখসি তোমার মনের ড্রয়িংরুমে তুমি যেভাবে খুশী সেভাবে সাজাও। বাধা দিচ্ছে কে!
৪০| ২৮ শে মে, ২০১০ ভোর ৪:১০
অন্ধ আগন্তুক বলেছেন: "আর কেউ কি আসেনি!" আমার কন্ঠে বিস্ময় প্রকাশ পায়।
যদিও জানি যে বিস্মিত হবার কোন কারণ নেই।
কোন মানে নেই
শেষ তিন বলেই ম্যাচ বের করে নিলেন বস, দারুণ !!!!!!
২৮ শে মে, ২০১০ ভোর ৪:১৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস! তবে বাংলাদেশের ম্যাচ নিয়া টেনশনে আছি। ইংল্যান্ড সেরকম কুপানি দিতাসে
৪১| ২৮ শে মে, ২০১০ ভোর ৪:৩৮
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: চতুরে পড়ছিলাম শুধু রেটিং করেছিলাম এখন বলে গেলাম ভাল লাগছে
২৮ শে মে, ২০১০ ভোর ৪:৪১
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
২৮ শে মে, ২০১০ ভোর ৫:৪২
হাসান মাহবুব বলেছেন: আরে নাহ : ) এই গল্পটা আজকেই লিখলাম। যেটার কথা বলসিলাম ঐটা একটা ফান ফিচার। উন্মাদে ছাপা হৈসিলো অনেক আগে
৪৩| ২৮ শে মে, ২০১০ সকাল ৭:১৬
করবি বলেছেন:
ছায়া ছায়া, পরাবাস্তবকে বাস্তবে রূপ দেয়ার টানাপোড়ন। একবার পড়লাম। সময় করে আবার পড়বো। দেখা যাক আবার পড়লে কি বের হয়। আপাতত ভালোলাগা।
২৮ শে মে, ২০১০ সকাল ৭:৩৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই করবি।
৪৪| ২৮ শে মে, ২০১০ সকাল ৭:২৬
জুন বলেছেন: ভালো লাগলো অন্য পোষ্ট গুলোর মতই।
২৮ শে মে, ২০১০ সকাল ৭:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভ সকাল, জুন।
৪৫| ২৮ শে মে, ২০১০ সকাল ৭:৫৩
কালীদাস বলেছেন: অনেকটা বুঝতে পারছি, তবে ৯০০-ও একটা থ্যাংকস পাবে
পিলাচ দিয়া গেলাম গো বস!!
২৮ শে মে, ২০১০ সকাল ৭:৫৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: স্কুল অফ রক কি দেখসিলেন শেষপর্যন্ত? ঐডা না দেক্লে পেলাচ ফিরত নিয়া যান। আমার জাতীয় মুভি ছিলো ঐডা একসময়। প্রতি রাইতেই দেখতাম
৪৬| ২৮ শে মে, ২০১০ সকাল ৮:১১
কালীদাস বলেছেন: ইউটিউবে বিচড়াইয়া আরো কয়টা ক্লিপস দেখছি, পুরাটা নামাইতে পারি নাই, (এইচবিওতে অবশ্য অনেকদিন আগে একবার দেখেছিলাম!) স্টেজভ্যুতে বারবার কেটে যাচ্ছে, রিজিউম সাপোর্টও করছেনা আর ২/৩দিন ট্রাই করে ডিভিডি কিনে ফেলব! খুশি?
বস, প্রজাপতি/পরী এগুলো নিয়ে একটা মিউজিক ভিডিও রেখে গেলাম আপনার জন্য। মেইনস্ট্রিমের অল্টারনেটিভ মেটাল, ভেতরের যন্ত্রণাটুকু যেন ফেটে বেড়িয়ে আসতে চাচ্ছে, কিন্তু পারছেনা- শুধু বোঝা যায় ভেতরটা জ্বলছে কোন অব্যক্ত যন্ত্রণায়। পারলে লিরিকসটা নিয়া কোন কবিতা বানায়েন, এটার লিরিকস নিয়ে কাজ করা আমার সাধ্যের বাইরে!!
২৮ শে মে, ২০১০ সকাল ৮:১৭
হাসান মাহবুব বলেছেন:
৪৭| ২৮ শে মে, ২০১০ সকাল ৮:১৪
কালীদাস বলেছেন: ধুর, আগেরটা মরছে
এটা দেখেন,
২৮ শে মে, ২০১০ সকাল ৮:২২
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার অনেক লেখার প্লট এসেছে গান থেকে। থ্যাংকস আ লট বাডি!
৪৮| ২৮ শে মে, ২০১০ সকাল ৮:৩৭
পারভেজ আলম বলেছেন: বলতে একটু লজ্জাই লাগতাছে। কিন্তু, জীবনানন্দদাশের ছায়া আর আপনার মধ্যে কথোপকথনগুলা পড়ার আগে গল্পটা ঠিক ধরতে পারি নাই। তবে আপনার লেখার নান্দনিকতার কারণে একধরণের মোহাচ্ছন্নতা তৈরি হয়েছিলো ঠিকই, যার সাথে গল্পের মূল থিমের একটা সম্পর্ক ছিলো বৈকি।
আমার কাছে মনে হচ্ছে আপনি ইদানিং একটা ট্রাঞ্জিশনাল পয়েন্টের মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন। আপনার গল্প গুলোয় সুরিয়ালিস্ট ভাব, উপমার ব্যাপক ব্যাবহার থাকলেও আমার কাছে গল্পগুলা রিয়ালিস্টই মনে হয়, দিন শেষে জ্বলজ্যান্ত এবং পরিস্কার একটা অর্থ যে পাই, যে অর্থ আমার বাস্তবতা আর সমাজবিচ্ছিন্ন না, বা যে অর্থ শুধুই অনুভুতির কোন বিষয় না। আব্দুল মান্নান সৈয়দের এরকম ছিলো, তার শুরুর দিকের কবিতাগুলোয় পরাবাস্তব ভাব উপমা থাকলেও সেগুলো আসলে চরম বাস্তববাদি কবিতা।
এই গল্পটায় হয়তো আসলেই পরাবস্তবাতার সঠিক প্রকাশ হয়েছে। মানে, আপনি হয়তো সত্যি সত্যি পরাবস্তবতার রাস্তায় আছেন। তবে, পরাবস্তবতা থেকে বাস্তবে ফিরে আসার যুগে আপনি যে উলটো পথে হাটছেন।
২৮ শে মে, ২০১০ সকাল ৮:৪৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: পরাবাস্তব আমাকে আকৃষ্ট করে। সাধারণ এবং বাস্তব বিষয়গুলিই বিভিন্ন উপমা আর এ্যাবসার্ড জিনিস দিয়ে বানিয়ে দেখতে ইচ্ছে হয়, এগুলোকে কিরকম দেখায়। একধরনের ছেলেমানুষী খেলা বলতে পারেন! জানিনা এটা কতদিন চলবে। তবে আমার ইচ্ছে করে অনুভূতিপ্রধান বা ঘোরাচ্ছন্ন গল্প না লিখে কাহিনী বা আখ্যান নির্ভর গল্প লিখতে। কিন্তু সেজন্যে জীবনের কাছাকাছি থাকতে হয়, আমি যে ক্রমশঃ দূরে সরে যাচ্ছি
৪৯| ২৮ শে মে, ২০১০ সকাল ৯:০৪
আকাশ_পাগলা বলেছেন: আর একটা আমরা
হ ভাই, এটাই। আমরা সব আসলে একই রকম মুখোশ পরা পাবলিক। ছোট খুকি একদিন বড় হবে, সেও বাঁচার জন্য মুখোশ পড়েই ঘুরবে। এইবার কিন্তু শেষটা আমি মাঝেই বুঝে ফেলছি। এমনকি লুকোচুরি খেলা যে আসবে,তাও বুঝে গেছি।
খুব ভাল্লাগছে।
ভাল থাইকেন।
২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৫৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: সেটাই পাগলা। ছোট্ট পরীরা ভালো থাকুক। ভালো থাইকো।
৫০| ২৮ শে মে, ২০১০ সকাল ৯:০৫
পারভেজ আলম বলেছেন: তবে আমার ইচ্ছে করে অনুভূতিপ্রধান বা ঘোরাচ্ছন্ন গল্প না লিখে কাহিনী বা আখ্যান নির্ভর গল্প লিখতে। কিন্তু সেজন্যে জীবনের কাছাকাছি থাকতে হয়, আমি যে ক্রমশঃ দূরে সরে যাচ্ছি
এটাই কি ট্রাঞ্জিশনের কারণ?
২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:০০
হাসান মাহবুব বলেছেন: হ্যাঁ, এটা এক দীর্ঘ এবং কষ্টদায়ক প্রক্রিয়া....
ক্রান্তিকাল।
৫১| ২৮ শে মে, ২০১০ সকাল ৯:২৮
শায়মা বলেছেন: পুরোনো প্রপিকে বেশী চেনা চেনা লাগছে আপনাকে।
২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:০১
হাসান মাহবুব বলেছেন: এই গল্পটার সম্মানে ছবিটা পাল্টাইসি।
৫২| ২৮ শে মে, ২০১০ সকাল ৯:৫০
ছায়াপাখির অরণ্য বলেছেন: অদ্ভুত সুন্দর!
সবকিছু যেমন হবার কথা ছিল, কিছুই তেমন হয়নি। ছোট্ট শিশুটির উড়ে বেড়ানোর কথা ছিল প্রজাপতির মত, কিন্তু সে এখন নিস্তেজ ফুল।
শুরুটা মনে হয়েছে ভাঙ্গতে থাকা সম্পর্কের সময়টা, যেখানে প্রানপণ সবাইকে আঁকড়ে ধরে রাখার চেষ্টা, আর পরের অংশটুকু ভেঙ্গে যাওয়া সম্পর্কের সময়, যে সময়টাতে এসে আমরা আমাদের বৃদ্ধ বাবা মা'কে ওল্ডহোমে পাঠাই, সন্তানকে বদ্ধ করে রাখি গুমোট ঘরের মাঝে।
মাঝখানে কংকালের আগমন কেমন একটু ঘোট পাকিয়ে দিয়েছে। কংকাল এবং হসপিটাল না থাকলে হয়তো ভেবে খুশি হতাম যে 'গল্পটা বুঝেছি'!
২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:০৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: সম্পর্কের সুতোগুলো আলগা হওয়া শুরু করেছে। কাছের মানুষেরা দূরে চলে যাচ্ছে। কেউ কেউ এত দূরে যে আর ফিরেও আসতে পারছেনা। মৃত্যু। কংকালটা সেরকমই মৃত এক আপনজন।
ভালো থাকুন তানিয়া।
৫৩| ২৮ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:২৯
ভাঙ্গন বলেছেন: অদ্ভূত সুন্দর। বাস্তবতার যে অঙ্কিত বিস্তৃত রাজপথ, সেখান থেকে পরাবাস্তবতার সংর্কীণ,সর্পিল গলি-ঘুপচি পেরিয়ে সত্যি বিভ্রম জাগে আপনার গল্প পড়লে। ঘোরেই ডুবে যাই।
..........
গল্পের ফিনিশিংয়ের দিকে এসে হঠাৎ করে যেন সব ম্রিয়মান হয়ে গেল। আকস্মিকতাটা আমাকে টাচ করেনি। কেন করেনি বুঝলাম না। ফ্রাংকলি ভাবলাম।
হঠাৎ হওয়াইটাই বোধ হয় দরকার ছিল। কেননা, পরাবাস্তব দৃশ্যগুলো একের পর এক শেষ হবার পরে হঠাৎ মনে হচ্ছিলো বাস্তবতায় ফিরলাম।
আমি হঠাৎ খেয়াল করি যে, আমি কোন সুসজ্জিত ড্রয়িংরুমে না, বরং সিঁড়িঘরের তালাবদ্ধ দরজার সামনে দাঁড়ানো।
..........
শেষেরটুকুন কি বাস্তব নাকি পরাবাস্তব ছিল?
২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:০৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: গল্পের ফিনিশিংটা নিয়ে অনেক ভেবেছি। শেষ পর্যন্ত যা দিলাম সেটা অন্য গল্পগূলোর চেয়ে একটু ভিন্ন। আগের গল্পগুলো পুরোটাই পরাবাস্তব আদলে ছিলো, এখানে আমি শেষ অংশটুকু নিখাঁদ বাস্তবে রাখতে চেয়েছি। গল্পটা অন্যভাবেও মনে হয় লেখা বা পড়া যায়। ঐ অংশটুকু আগে দিয়ে দিলে কেমন হয় তাই ভাবছি!
৫৪| ২৮ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:৪৮
অমিত চক্রবর্তী বলেছেন:
যেন সে কোথাও ছিলোনা কোনদিন।
দাদা ঐ লোকটা হচ্ছি আমি।আমার শরীরেও কোন পোষাক নেই, নেই মাংস, নেই শিরা-উপশিরা।পরে আরো বিস্তারিত কথা হবে এই গল্প নিয়ে।
কিন্তু এখন একটা কথা বলি, আজকে এই গল্পটা পড়তে পড়তে আমার বারবার মনে হচ্ছিল এক অসাধারণ উপন্যাসিকের কথা যার একটা উপন্যাসই আমি পড়ছি এবঙ ঐটাই আমার পড়া সেরা উপন্যাস।তাঁর নাম পার লার্গেকভিস্ট।
ইউ আর ইম্পসিবল!
২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:১৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমারও ওরকম বোধ হচ্ছে অনেকদিন ধরেই অমিত....পরের কমেন্টে লার্গেকভিস্ট নিয়ে কিছু বৈলো।
৫৫| ২৮ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:৪৯
সাবিনা বলেছেন: অনেক দিন পর একটা সুন্দর লেখা পড়লাম। ধন্যবাদ!
২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:১৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সাবিনা। লেখাটি প্রিয়তে নিয়েছেন বলে কৃতজ্ঞ।
৫৬| ২৮ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:৫৮
শিরীষ বলেছেন:
আমার কেন যেন মনে হোল লেখাটির পেছনে কোন সত্য ঘটনা লুকিয়ে আছে। ছোট্ট পরীর সব ভাবনার সাথে এরকম একাত্মতা প্রমাণ করে - পরী এবং পরী বিষয়ক সমস্ত ঘটনাবলী (রূপকার্থক ইস্যুগুলো সহকারে) আসলেই ঘটেছিলো।
নাকি গল্পের ঢং আমাকে তা ভাবতে বাধ্য করলো ! বলাটা এত প্রাণস্পর্শী হয়েছে যে, আমি উপরের সব কিছুই সত্য বলে ভাবতে শুরু করে দিয়েছি। আমি শিওর, এই লেখার সাথে চরিত্রগুলোর বাস্তব মিল রয়েছে। এখানেই গল্পকারের ক্রেডিট। পাঠককে দ্বন্দ্বে ফেলে দেয়া। আমি একটি করুণ সুর টের পাচ্ছি এই লেখায়। আর তা হোল -
নিঃসঙ্গতা
অতি প্রিয়জন হারানোর বেদনা
নাগরিক জীবন
অবহেলা
কারো জন্য কারোর দীর্ঘশ্বাস
========================
ভুল হলে শুধরে দিও না, ফ্রেন্ডো !!
২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: এই না হলে আমার ফ্রেন্ডো! আমি অবাক হলাম তুমি কিভাবে এই লেখাটির সাথে বাস্তব সংশ্লিষ্টতা খুঁজে পেলে তাই ভেবে। ব্যাপারগুলো আমার জীবনের খুব কাছাকাছি। পরবর্তী কোন কমেন্টে হয়তোবা আরেকটু বলতেও পারি! শুভেচ্ছা ফ্রেন্ডো!
৫৭| ২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ১২:৩৪
নীল-দর্পণ বলেছেন: পড়লাম তবে....
২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:২৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ব্যাপারনা মুক্তা আপু। ভালো থাকো
৫৮| ২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ১২:৪৩
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: ঠিক বুঝে উঠতে পারছিনা।ভার্চুয়াল দুনিয়ার কাউকে ডেডিকেট করলেন নাকি রিয়েল লাইফের কাউকে?
লেখারচ্ছলে শুভেচ্ছা মেসেজ,ঠিক আমি?
অট- মাঝরাতে পোস্ট দিয়ে বসে থাকেন নজড়ে পড়ে সবার শেষে
দেরী করায় কিছু মনে নিয়েন না বস।
২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:২৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: মাঝরাতে পোস্ট দিলাম....লেখার মুড এসে গেলে কি করব বলেন! অবশ্য আমি সাধারণত রাতেই লিখি। মনে কিছু নিবো কেন কি যে বলেন!
৫৯| ২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ১২:৪৪
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: লেখারচ্ছলে নয় গল্পচ্ছলে লেখতে চেয়েছিলাম।
২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:২৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: আচ্ছা। হ্যাঁ, শুভেচ্ছা জানানোর একটা ব্যাপার ছিলো....তবে সেটা গল্পের মূল থিম না!
৬০| ২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৫২
ফাহাদ চৌধুরী বলেছেন:
আপনাকে আজ থেকে আর শুধু হামা ভাই ডাকুম না!! সুররিয়েলিষ্ট হামা ভাই হবে প্রোপার আন্ড বেষ্ট নিক!!
পরাবাস্তব পোষাকে রিয়ালিজম এর ইমান্সিপেশন আর ইন্টারপ্রিটেশন!!
চার বার পড়লাম!! তার পর এই উপলব্ধি!! কমেন্ট গুলা পড়ে দেখি!!
২৮ শে মে, ২০১০ দুপুর ২:২৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: চন্দ্রবিন্দুর একটা গান ছিলো, সুররিয়্যালের দিকে চেয়োনা/ চোখে ঝিলমিল লেগে যাবে!
৬১| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৩:৪৪
শেখ আমিনুল ইসলাম বলেছেন: "আমার কথা কিছু বললেনা? আমি সেই কত্তদূরের নদী অধ্যুষিত এলাকা থেকে পাড়ি দিয়ে এলাম এখানে। তোমার বাড়ির পাশের ডোবাটায় যখন আমার নৌকোটি ভেরালাম, একটুও চমকাওনি ছোট্ট প্রজাপতি?"
অসাধারন সুন্দর!
অনেক কৃজ্ঞতা ভাই। শুভেচ্ছা।+
২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৩:৪৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পাঠের জন্যে। ভালো থাকবেন।
৬২| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:০১
কাঠের খাঁচা বলেছেন: কালকে বাড়ি ছিলাম না। ইতমধ্যে অনেক কমেন্ট পড়ে গেসে।
আপনার লেখা কখনো খারাপ হয় না তাই আমার কমেন্টের সাথে বাই ডিফল্ট ধইরা লইয়েন "লেখাটা সুপার্ব হইসে"।
২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:১০
হাসান মাহবুব বলেছেন: আচ্ছা ধরে নিলাম তবে যায় দিন ভালো আসে দিন খারাপ। কখন আবার অফ ফর্ম শুরু হয় কে জানে!
৬৩| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:২০
কেউটে সাপ বলেছেন:
২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:২৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: থাক! মেকি কান্নার দর্কার নাই
৬৪| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৪২
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ........এখানে আমি শেষ অংশটুকু নিখাঁদ বাস্তবে রাখতে চেয়েছি। গল্পটা অন্যভাবেও মনে হয় লেখা বা পড়া যায়। ঐ অংশটুকু আগে দিয়ে দিলে কেমন হয় তাই ভাবছি!
স্বাধীনতা সম্পূর্ন লেখকের। তবে এই লুকোচুরিটুকোই কিন্তু ভাললাগছে।
কিন্তু শেষের অংশটুকুতে কোন অবাস্তব কিছু নাই, আমি আছি, জুহানা আছে ( এর আগ পর্যন্ত সে পরী বা প্রজাপতি ছিলো), আর একটা নিস্প্রাণ উৎসব।
গল্পে কিন্তু এই আমি আর জুহানাই সবচেয়ে বেশি অবাস্তব!! পরী আমাদের কল্পনায় বাস করে, আমরা তাকে না দেখেও তার একটা ছবি আকঁতে পারি... প্রজাপতি বাস্তবজগৎ-এর। কিন্তু জুহানা পাঠকের কাছে অপরিচিত একটা চরিত্র যাকে লেখক বা কথক এমন একটা সময়ে উপস্থাপন করেছেন যখন পাঠক পুরোপুরি মায়ার জগৎ-এ! এবং মায়ার জগৎটাই তখন বাস্তব।
এই যে বাস্তব জগৎ-এর সাথে মায়াজগৎ-এর ফিউশন আর তার ফলে পাঠকের কনফিউশন তাই সম্ভবত গল্পকে মজবুত একটা কাঠামো দিয়েছে। এখানেই আমি বলবো কথকের সফলতা।
২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৫৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: শ্যাডো দেহি কাইল্কা থিকা পুরা ফর্মে যাউক গল্প সফল কৈলা দেইহা ভালা পাইলাম। প্রজাপতি বা পরী তো ছিলো শুধুই সম্বোধন, আরো দুয়েকটা ব্যবহার করেছি যেমন লাল টুকটুকে.....এটা ব্যবহার করেছি একটা আবহ তৈরীর জন্যে।উচ্ছল প্রজাপতির মত একটা মেয়ে, যে নেচে বেড়াচ্ছিলো মনের আনন্দে এক ঝলমলে সন্ধ্যায়, হঠাৎ করে সে সব রঙ হারিয়ে ফেললো, সে পরী বা প্রজাপতি নয়, ঐ নামে কেউ ডাকেনি। সে মন খারাপ করা এক ছোট্ট মেয়ে। নাম তার জুহানা।
৬৫| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৪৪
কেউটে সাপ বলেছেন: আচ্ছা আমি যা বুজছি টা হলো আপনি আপনার বিভিন্ন সময়ের স্মৃতি গুলোর সাথে একত্রিত হয়েছেন
২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:০১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ঝাড়ি খাইয়া কেউটে সাপও দেহি ডরায় এইডা কিমুন সাপ!
৬৬| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৫৩
পাপতাড়ুয়া বলেছেন: গল্প পইড়া মনে হইলো কিছু কমু,কিন্তুক কমেন্ট পইড়ে দেখি আমিও গ্যালারির!
২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:০০
হাসান মাহবুব বলেছেন: তুমি ঠিকমত পরীক্ষাটা দাও আগে। তোমার সাথে ঠিক জমতাসেনা অনেকদিন ধৈরা
৬৭| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:০৬
শ্রাবনের ফুল বলেছেন: গল্পটার মাঝপথে এসে আমি নিজেই অস্থির হয়ে গেছিলাম পরীটার জন্য, শেষে এসে নিস্প্রভ...
আপনার আর কত্ত প্রশংসা করমু, দিনে মিনিমাম দশবার আপনার লেখা পড়ি, বই বের করে ফেলেন হামা ভাই, জনপ্রিয় হৈলে ভূলে যাইয়েন না।
২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:১৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: হাহা! বই বের করার ইচ্ছা তো আছেই, কিন্তু সেইটা তোমার মত শুভানুধ্যায়ী আর পরিচিতজন ছাড়া আর কয়জন কিনবে বা পড়বে জানি তো
একটু আগেই তোমার লেখায় কমেন্ট করে এসে দেখি যে তোমার কমেন্ট। মজার ব্যাপার
৬৮| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:০৮
বৃত্তবন্দী বলেছেন: মনে হলো পুরো ঘটনাটা ঘণ কুয়াশার ভেতর দিয়ে অনুভব করলাম...
ছায়া ছায়া, মায়া মায়া...
২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:১৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: যাক এই গরমে তাও আপ্নারে কুয়াশার আমেজ দিতে পার্সি, কিন্তু কৈত্থিকা শ্যাডো ম্যাডো আইসা আবার ক্যারফা লাগাইতেছে দেহেন @ ৭০
৬৯| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:১২
নীল কষ্ট বলেছেন: কোন মন্তব্য করতে চাইনা।
আপনার লেখা অসাধারণ ।
তবে আপনার গল্পগুলোতে বিষাদ বেদনার সুর বাজে বেশি হয়ত আমাদের জীবনটাই এমন, পুরোটাই রহস্যে ঘেরা, আবিষ্কার করতে পারি না কোনদিন।
২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:১৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আমি আসলে সুখী লেখা লিখতে পারিনা। এ আমার কষ্টবিলাস কিনা জানিনা!
৭০| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:১৪
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: বৃত্ত কই থিকা আইসা আমার নাম জপতেছে!!
ঐ পরী বা প্রজাপতি যে তোমার জুহানা তাতো বুঝতে পারসি। তয় তারতো কোন বাস্তব এক্সিসটেন্স পাঠকের কাছে গল্পের শেষ অংশের আগে ছিলনা তাই বলসি জুহানাই সবচেয়ে বেশি মায়ার ঘোরটেপে বন্দী।
আসলে মাঝে মাঝে পুলাপাইনরে উৎসাহ না দিলে তারা ভাল লেখার ইন্সপারেশনের অভাবে ভুগবো বইলা ভয় হয়!!
২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:১৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: সুসংবাদ! এই গল্পের ওপর থিসিস করার কারণে তুমি পিচডি ডিগ্রি পাইছো
৭১| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:১৪
পাথুরে বলেছেন:
"আমাদের স্মৃতিগুলি চুরি হয়ে গেছে, আমাদের সময় ডাকাতে নিয়ে গেছে।"
... তবু তার সাথে পুণর্মিলনের ক্ষীণ একটা সুপ্তবাসনা মনের গোপন কুঠুরীতে... তবু হয় না... পরাবাস্তব এখানে বাস্তবতাকে টেনে আনে....
.... "যদিও জানি যে বিস্মিত হবার কোন কারণ নেই।"
২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:১৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: কোন মানে নেই, মেইট!
৭২| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:২৮
পাথুরে বলেছেন:
হ্যাঁ, কোন মানে নেই।
আমরা আবার ডাকাতের কাছে সময় বিলিয়ে দেই, বেঁচে থাকার আদিম প্রবৃত্তিতে।
.... ব্যাপ্পার না...
২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:৩৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: হৃদয়ের তিরপলে শতশত ফুটো
অনায়াসে দুখ ঢোকে বরষার মত
পাইনা এমনজন বলব যাকে
ব্যাপারটা আমি তবে বলব কাকে এ এ এ (এলআরবি'র সুখ এ্যালবামের একটা অতি প্রিয় গান।)
৭৩| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:৩০
শ্রাবনের ফুল বলেছেন: হুমম আমার ক্ষেত্রেও সেইটা হৈছে! আপনার লেখায় কমেন্ট করে যেয়ে দেখি আপনার কমেন্ট! এইটারে কি ইনটুশন বলা যায়?
২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: এটা ইনটুইশান না হয়তোবা টেলিপ্যাথি বলা যায়। এইটা নিয়া প্রসূন ভাইডির একটা ঝাক্কাস পোস্ট আছে। Click This Link
৭৪| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:৪৮
শ্রাবনের ফুল বলেছেন: টেলিপ্যাথি নিয়া আমার চ্রম ইন্টারেস্ট, এইটা নিয়া রীতিমত গবেষনায় নাম্ছি, কিছু একটা ব্যাপার আছেই, কিছু রহস্য শুধু হাতছানি দেয় টেলিপ্যাথি এমনই একটা জিনিশ, কারন এইটা আমগো ভিত্রে আছে, লিংকের জন্য ধইন্যা
২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:৫০
হাসান মাহবুব বলেছেন: এইসব গিয়ানী লিংক আমার পকেটেই থাকে সবসময় কুনো ব্যাপার্না
৭৫| ২৮ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:৫৭
বাবুনি সুপ্তি বলেছেন: সব কিছু যান্ত্রিক হয়ে যাচ্ছে। ছোট্ট ছোট্ট আনন্দময় মুহুর্ত গুলো পাওয়ার সময় এখন কার নেই।
২৮ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ঠিক বলেছো বাবুনি। অনেক শুভেচ্ছা। ভালো থাকো।
৭৬| ২৮ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৪
দীপান্বিতা বলেছেন: খুব একটা বুঝলাম না... তবে, ছোট্ট তিতলীটাকে অনেক শুভেচ্ছা
২৮ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ব্লগে আসার জন্যে অনেক ধন্যবাদ দীপান্বিতা!
৭৭| ২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১০:৫৭
সমুদ্র কন্যা বলেছেন: আমি আমার মত বুঝেছি। হয়তো আপনি ঠিক এরকমই লেখেননি। তবে......যাই হোক.............
আমি আপনার সুইট হোম গল্পটায় লিখেছিলাম, জানি বাস্তব এমন। তারপরও এমন পড়লে ভয়াবহ লাগে। হ্যাঁ, একদম মানতে পারি না। এমন কেন হতেই হবে?
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১১:০২
হাসান মাহবুব বলেছেন: বাস্তব সবসময় এরকম না। কেউ কখনও হয়তো খুঁজে পায় স্বপ্নলোকের চাবি! শুভকামনা আপনার জন্যে।
৭৮| ২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১২:৩০
তারার হাসি বলেছেন:
কল্পনার জগত আর বাস্তব মিলে মিশে একাকার...
অনেক অনেক শুভকামনা।
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১২:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তারার হাসি!
৭৯| ২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১২:৩৯
রাজসোহান বলেছেন: হাসান ভাই আমার এক বড় ভাই
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১২:৪৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: আচ্ছা! ভিজিটর লিস্টে নাম দেখসিলাম। স্বাগত জানায়া আসলাম।
৮০| ২৯ শে মে, ২০১০ রাত ২:০০
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: হাসান ভাই আপনি খালি উন্নতমানের লেখা দেন। দুই একটা ফালতু লেখা লিখতে ইচ্ছা করে না? সবাই মিলা আপনার উপরে প্রত্যাশার যে চাপ সৃষ্টি করছে তাতে কেন জানি আমার মনে হইতাছে আপনি কিছুটা বন্দী।
ছোট ভাই হিসাবে অধিকার নিয়া কৈলাম, এহন আবার দাবড়ানী দিয়েন না ভারী ভারী কথা শুনাইয়া
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ২:১৯
হাসান মাহবুব বলেছেন:
৮১| ২৯ শে মে, ২০১০ রাত ২:১৩
কথক পলাশ বলেছেন: কি করে লেখেন এমন? আমাদের ভেতরের ছোট্ট আমি গুলোকে নিংড়ে বেড় করে নিয়ে আসেন আপনার লেখার চরিত্রের দোহাই দিয়ে।
আপনার বাক্যবিন্যাস অসাধারণ লাগে।
আর লিখার বিষয়বস্তুর গভীরতা বর্ণনা করার মত যোগ্য এখন হইনি।
এটা আমার বিনয় নয়।
স্বীকারোক্তি।
অসাধারণ লাগল।
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ২:২১
হাসান মাহবুব বলেছেন: পড়ার জন্যে কৃতজ্ঞতা জানাই। আপনারাই আমার অনুপ্রেরণা। উপরে বারামদী বলল যে আমি প্রেসারের মধ্যে আছি, বাট এই প্রেসারটা এখনও গলার দড়ি হয়ে ওঠেনাই
৮২| ২৯ শে মে, ২০১০ ভোর ৪:৩৪
সোহানুর রহমান বলেছেন: পরাবাস্তব জগৎ আর বাস্তব জগতের মিশেলে গল্পটা বেশ ভাল লাগল। যদিও অনেক প্রশ্ন রয়ে গেল। আমার দিক থেকে যতটুকু বোঝার বুঝে নিলাম। আপনার লেখায় টানটান ভাব শেষ অব্দি নিয়ে এসেছে। আমি বলবো এটাই গল্পকারের সার্থকতা। শুভকামনা রইল
২৯ শে মে, ২০১০ ভোর ৪:৩৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
৮৩| ২৯ শে মে, ২০১০ ভোর ৬:২৫
ছন্দ্বহীন বলেছেন: আপনার বাড়ি এলাম ভাই।
লেখাটার পুরোটা পড়ে উঠতে পারলাম না বলে দুঃখিত।
পড়ে আবার এসে শেষ করে যাবো বলে আশা রাখছি..
শুরুতেই মুগ্ধ হলাম++++
২৯ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:২৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেকদিন পরে আসলেন। ধন্যবাদ এবং শুভকামনা।
৮৪| ২৯ শে মে, ২০১০ দুপুর ১২:২০
ফুল পরী বলেছেন: হামা........হুম হুমা, তুমি দেখি পরীকে নিয়ে গল্প লিখেছো
খুব সুন্দর হয়েছে গল্পটা। এমন করেই সব উজ্জ্বল, উচ্ছল রঙগুলো ম্লান হয়ে যায়, তারপর ধূসর, তারপর অন্ধকার...............
ছোট্ট পরীটা ছোট্টই থাকুক আর ডানা মেলে উড়ে বেড়াক চারদিকে।
২৯ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪০
হাসান মাহবুব বলেছেন: ছোট্ট পরীর যত্ন নিবেন বুঝছেন? তার উচ্ছলতা ম্লান হলে আপনি দায়ী।
৮৫| ২৯ শে মে, ২০১০ দুপুর ১২:৩৯
সিনসিয়ার বলেছেন: আহা ওহো তোফা তোফা
২৯ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪০
হাসান মাহবুব বলেছেন: এইটা কি কইলেন!
৮৬| ২৯ শে মে, ২০১০ দুপুর ১২:৫৫
শবনম-০৫ বলেছেন: একটা ছোট্ট পরী আর নিস্বজ্ঞ বাবা। আপনার ভাষা সুন্দর। বারোয়ারী ভাষায় লিখলে পরীকে এত ভাল লাগত না।
২৯ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪২
হাসান মাহবুব বলেছেন: এটা ভালো বলেছেন। বারোয়ারী ভাষাটা আমি সেজন্যেই পরিহার করেছি। অবশ্য আমার প্রায় সব গল্পেই এধরনের ভাষা ব্যবহার কে থাকি। অনেক ধন্যবাদ।
৮৭| ২৯ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:১০
অমিত চক্রবর্তী বলেছেন:
প্রথমেই গল্প বিষয়ক কমেন্ট এড়িয়ে গেলাম।কারণ হেমাদা আর আপনার আলোচনার পর আর তেমন কিছু হয়তো বলারও থাকেনি।
লাগের্কভিস্ট। আমার কাছে এক বিস্ময় সেই ব্যাক্তি। তাঁর যে উপন্যাস টা আমি পড়েছিলাম ঐটার নাম বারাব্বাস। সুইডিশ পার লাগের্কভিস্ট ১৯৫১ সালে এটার জন্য নোবেল পান।
বারাব্বাস হচ্ছে একজন ক্রীতদাস যাকে মুক্তি দিয়ে যিশুকে ক্রুশবিদ্ধ করা হয়েছিল।সে কার্যত মুক্তি পেয়ে গেলেও সারাজীবন মানুষের ঘৃণা আর বিতৃষ্ণার কারাগারে বন্দি হয়ে থাকতে হয়েছে। লাগের্কভিস্ট এই বারাব্বাস উপন্যাসে বারাব্বাসের যে বিষাদ এবঙ যন্ত্রণার অংশ টুকু দেখিয়েছেন যে সাইকোলজি আমাদের সামনে উন্মোচিত করেছেন এটা একটা অদ্ভূত বিস্ময়।যে এটা ফিল করতে পারবে সে এই ক্যারেক্টারের ট্র্যাজেডি থেকে কখনো মুক্তি পাবে না।আর এই পুরো ব্যাপারটা লাগের্কভিস্ট করেছেন খুবই নিস্পৃহ এবঙ ভাবলেশহীন টোনে।এই লিখাটি পড়তে পড়তে আমার কেবলই তাঁর কথা মনে হয়েছে।আমি জানি বারাব্বাস উপনাসটি পড়ে অনেকেই বলবে এটাতে এমন কিইবা আছে? তবুও সহস্র উপন্যাস পড়ার পরও আমি আমার জায়গাতে অটুট থাকবো।
কিছুদিন আগে আন্দালীব আমার একটি কবিতা পড়ে বলেছিলেন যে এই কবিতায় প্রয়োজনীয়মাত্রার শৈথিল্য আছে যা মূলত বৈচিত্র্য আনছে এবঙ ব্যাপারটাকে একটু আলাদা করে তুলছে।এই গল্পটিও তাই।
তাই বলি,
ইউ হ্যাভ এ লঙ ওয়ে টু গো বিফোর দ্য নাইট ফলস ইন দ্য ওয়েস্টার্ন ক্লিফ।
আপনার কলম দীর্ঘজীবি হোক।
শুভেচ্ছা জানবেন।।
২৯ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: আরে! বারাব্বাস মুভিটা তো আমার কাছে ছিলো। খুঁজে দেখতে হবে আছে কিনা এখনও। অবশ্য বই থকে সিনেমা অনেকসময়ই হতাশ করে। যেমন কয়েকদিন আগে হোয়াইট ফ্যাং পরে অভিভূত হয়েছিলাম, কিন্তু সিনেমাটা দেখতে গিয়ে হতাশ হয়েছি।
তোমার শুভকামনা পেয়ে খুব ভালো লাগলো। জানিনা আমি অতদূর পথ যেতে পারবো কিনা.....
৮৮| ২৯ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৫৪
তাশমিয়া বলেছেন: আরেকটা অসাধারণ গল্প।
২৯ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: আনন্দ
শুভেচ্ছা তাশমিয়া।
৮৯| ২৯ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৪৮
চতুষ্কোণ বলেছেন: গল্পের দৃশ্যকল্পের ভেতরকার কথা ভাবায়, মনকে অস্হির করে।
ছোট্ট পরীর জন্য শুভেচ্ছা আর শুভকামনা।
২৯ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ চতুষ্কোণ!
৯০| ২৯ শে মে, ২০১০ বিকাল ৪:৫৮
স্বপ্নকথক বলেছেন: এই গল্পের আমিটা যদি ধরি আমরা সবাই, তাহলে সুররিয়ালিজম আসে। যদি বাস্তব আপনাকে ধরি, তাহলে আসে না। শুধুই কল্পনা ও তার মাঝে কিছু মেসেজ।
ছোট গল্প হিসেবে ভালো, কিন্তু আগেরগুলোর মতো চিন্তার খোরাক জোগায়নি।
২৯ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: কল্পনাকেও পরাবাস্তব হিসেবে ইমপ্লিমেন্ট করা যায়। সে চেষ্টা করেছি হয়তোবা সফল হইনি। চিন্তার খোড়াক দিয়া কি করবা অত! নো চিন্তা ডু ফূর্তি
৯১| ২৯ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৯
স্বপ্নকথক বলেছেন: মেজাজটাই খারাপ হয়ে গেছে! এই কমেন্ট টা দিয়ে গিয়ে একটা পোস্ট লিখলাম, পুরো লেখা শেষে পোস্ট করুন বাটনে চাপ দিছি আর পোস্ট হারায়া গেলো! মানে পুরাই গায়েব! অটো ড্রাফ্টে মাত্র দুই লাইন! অথচ পোস্ট টা ছিলো মিনিমাম ১৫০ লাইনের! বালের সামু। ধুত! ধুত ধুত!
২৯ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫০
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমি এখন থিকা খুব সাবধান। প্রতিটা লাইনের ব্যাকআপ রাখি। সামু যা শুরু কর্সে না!
৯২| ২৯ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৯
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: তর সোন্দর সোন্দর ল্যাহা পর্তে পর্তে অতিষ্ঠ হয়া গ্যালাম। খা কচুপোড়া!
২৯ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ওরে ভ্যাব্লা তরে অনেক মিস্কর্সিরে
অট- পিও লিস্ট চেক্কর
৯৩| ২৯ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৪
আদনান০৫০৫ বলেছেন: ভালো লাগসে খুউব।
অনেক্ষন ভেবে তারপর কমেন্টটা করলাম।
আসলে কি কমেন্ট করব বুঝতেসিলাম্না। আপনার সব লেখাইতো এরকম ভাবিয়ে তোলে।
২৯ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫২
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস আদনান। অনেকদিন তোমার কোন নতুন লেখা পাচ্ছিনা যে?
৯৪| ২৯ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫১
হেমায়েতপুরী বলেছেন:
একটা পেলাস দেওন ছাড়া আর কিছু কওনের নাই... আইচ্ছা ছুকেছে নেওন যায় কিনা ভাইবা দেখি
২৯ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৪
হাসান মাহবুব বলেছেন:
৯৫| ২৯ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০০
হেমায়েতপুরী বলেছেন: ঠিকাসে আলমারীতে তুল্লাম
২৯ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: আগেই দেক্সি। ৩ থিকা ৪ হৈসে
৯৬| ২৯ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৪
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: ওডি তো আগেই দেখসিরে পটলা। কিসুই মনে হয় নাই হেহেহে!
২৯ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৬
হাসান মাহবুব বলেছেন:
৯৭| ২৯ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩০
হেমায়েতপুরী বলেছেন:
নতুন নাম মোবারক।
পরীর গফ লেখে পটলা
মেঘা করে জটলা...
২৯ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: এটা স্রিয়াস পুস্ট এইখানে নাম নিয়া কোন ইয়ে চলবেনা
৯৮| ২৯ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪২
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: হাছা কৈরা কই গফ আমি কিছুই বুজি নাই। দুইবার পর্সি যথারীতি। প্রথমবার তো কিচু বুজলাম না (এ আর নতুন কি!)। দ্বিতীয়বার যখন পড়া শুরু করলাম তখন অনেক কিছুই মাথাত আইলো কিন্তু যতই পর্তে পর্তে আরও ভিত্রের দিকে যাইতে লাগলাম ততই আরও প্যাঁচায়া যাইতে লাগলো। একটা পর্যায়ে আইসা ভুইলাই গেলাম যে ইক্টু আগে ঠিক কুন জিনিসটা মাথায় আইসিলো।
কমেন্ট অবশ্য কম বেশি সবডি পর্সি। তয় ল্যাখাডা আমার খুব ভাল্লাগসে। আমাগো লাহান মুখ্যুসুখ্যু মাইনষের লিগা এই ভাল্লাগাডাই ম্যালা কিছু রে হামা! And that's where it's worth to get a clap.
২৯ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: লেখা ভালো লাগাটাই বড় কথা। অত বুঝাবুঝির দরকার নাই। প্লাস্টিকের ফুল গল্পটাতে আহমেদ মোস্তফা কামাল স্যারের মন্তব্যটা মনে আছে না? সেই।
৯৯| ২৯ শে মে, ২০১০ রাত ৮:১৮
সোমহেপি বলেছেন: সোকেসে নিলাম পড়ে বিস্তারিত (দূরে ছিলাম কিছুদিন)
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১০:৫২
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
১০০| ২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১০:১২
রাজসোহান বলেছেন: আইজকা তো ব্লগ ফাইটা গেলো .
২০০ এর উপরে লগিন :-&
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১০:৫৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: এইগুলারে কয় বিশেষ পরিস্থিতি। শালার সরকার একটা কাম কর্ল এইডা!
১০১| ২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১০:৫৬
রাজসোহান বলেছেন: শালার সরকার কন কেন ? এইটা একটা বলের সরকার , হাসিনা জীবনেও পিসি এর মাউস ক্লিক কোর্সে ?
২৯ শে মে, ২০১০ রাত ১১:২৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধীরে বৎস, তোমারেও গ্রেপ্তার কৈরা নিয়া যাইতে পারে
১০২| ৩০ শে মে, ২০১০ সকাল ৯:৫৫
নির্ঝর নৈঃশব্দ্য বলেছেন: রিনরিনে কণ্ঠে কী যে আবছায়া পথ আছে
৩০ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:৩১
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমরা ছায়ামানবেরা ছোট্ট পরীর হাত ধরতে পারিনা..
১০৩| ৩০ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:০৫
স্বপ্নকথক বলেছেন: সামুর প্রথম পেজে যাওয়া যাচ্ছে না! গেলে connection to cache server failed দেখায়! কি অবস্থা!
৩০ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: এরকম সমস্যা কয়েকদিন আগে হৈসিলো। এখন তো ঠিকই মনে হচ্ছে...
১০৪| ৩০ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:০৬
রেজোওয়ানা বলেছেন: স্বপ্নদৃশ্যের মতো, মন খারাপ করা রেশটা অনেকক্ষন থেকে গেলো........
মাতৃত্ব নিরাপদ হোক........
৩০ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:৩৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: মা এবং পারীরা ভালো থাকুক..... সম্পর্কের বুনন টেকসই হোক...
ভালো থাকুন।
১০৫| ৩০ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:৩৩
সব্যসাচী প্রসূন বলেছেন: আপনার গল্পের আরামের দিকটা হচ্ছে যে যেভাবে ইচ্ছে বুঝে নিতে পারে..... আমার তো মনে হচ্ছে গল্পটা আমাদের বর্তমান জীবনের প্রতিচ্ছবি.... রঙিন ছবিগুলো সব সাদা কালো হয়ে যাচ্ছে ভাইডি
৩০ শে মে, ২০১০ সকাল ১১:৫০
হাসান মাহবুব বলেছেন: রঙিন ছবিগুলো সব সাদা কালো হয়ে যাচ্ছে, হ্যাঁ ভাইডি। গল্পে পুরোনো ছবির এ্যালবাম দেখার একটা দৃশ্য রাখলে ভালো হত এখন মনে হচ্ছে!
১০৬| ৩০ শে মে, ২০১০ দুপুর ১২:১৮
আদনান০৫০৫ বলেছেন: ব্লগ নিয়ে এখনো গবেষণার পর্যায়ে আছি, ভালো ভালো লেখাগুলা পড়তেসি, তারপর লেখা দিব, এখনো অনেককিছু শিখার আছে, তাই লেখা দিচ্ছিনা।
আরো লেখা দেন আপনি, আমি আপ্নার ফ্যান হয়ে গেসি।
৩০ শে মে, ২০১০ দুপুর ১২:৫২
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার চেয়ে আরো কত ভালো লেখক আছে এই ব্লগে! তাদের লেখা পড়। আমি তো যতটা না লেখক তার চেয়ে বেশি ব্লগার। সত্যিকারের ভালো লেখক আছে অনেকেই এই ব্লগে। নাম বলবোনা, খুঁজে বের কর!
১০৭| ৩০ শে মে, ২০১০ বিকাল ৩:৫৮
সুবিদ্ বলেছেন: এইটা তো দেখি দুইদিনেই সুপারহিট........
জুহানার জন্মদিন ছিল নাকি আসলেই ঐদিন??
অনাহুত ঐ আগন্তুক আসলে আমাদের বিবেক, যে আমাদের আপাত নির্লিপ্ততাকে খোঁচা দিয়ে জাগিয়ে দেয়, ভন্ডামিকে উপহাস করে আর বলে নতুনদের জন্য হলেও যেন আমরা ইচ্ছাকৃত স্ববিরোধিতা ত্যাগ করি, আর পঙ্কিলতাকে লুকিয়ে না রেখে যেন তা থেকে যেন ভবিষ্যতের পাথেয় নিই.........আর এসবই আমাদের কাছে অনাহুত, তাই না??
গল্পটা ছোট হয়ে গেছে বেশি........ভালো লাগছে
৩০ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: হ্যাঁ, ঐদিন ওর জন্মদিন ছিলো।
অনাহুত আগন্তুকের ব্যাপারে তোমার ভাবনাটা বেশ ইন্টারেস্টিং লাগলো। চমৎকার!
গল্পটা কি বেশি ছোট হয়ে গেছে? অসম্পূর্ণ লাগছে?
১০৮| ৩০ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:৫৫
অ্যাডমায়রার বলেছেন: আমি যেই কুচ্চেনডা করতে চাইসিলাম ঐডা সুবিদ ভাই কৈরা দিসে (আইচ্ছা কত বড় হৈলো জুহানা বাবু?)
৩০ শে মে, ২০১০ রাত ৮:০৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: ওর বয়স এইবার নয় হইলো। জন্মদিনের একটা ছবি দিলাম।
বড় হয়ে গেসে না কত?
১০৯| ৩০ শে মে, ২০১০ রাত ১১:২৫
দ্রোহি বলেছেন:
সেভ করে রাখলাম। অফলাইনে পড়ে পরে অনুভূতি জানিয়ে যাবো।
ভাল থাকুন ভ্রাত।
৩০ শে মে, ২০১০ রাত ১১:৪২
হাসান মাহবুব বলেছেন: ঠিকাছে ভ্রাতা। ভালো থাকুন।
১১০| ৩১ শে মে, ২০১০ রাত ১২:৪২
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: পড়লাম হাসান ভাই। পরে এসে কথা বলবো, এখন একটু বিক্ষিপ্ত অবস্থায় আছি।
৩১ শে মে, ২০১০ রাত ১২:৪৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ঠিকাছে রাশেদীন ভাই। আশা করি বিক্ষিপ্ত ভাব দ্রুত কেটে যাবে।
১১১| ৩১ শে মে, ২০১০ রাত ১২:৪৩
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: হ ম্যালা বড় হয়া গ্যাসে। তর সাথে একটা মিল আছে। দুয়া করি আরও বড় হৌক। তহন একদিন অরে এই গল্পডি পর্তে দিস।
৩১ শে মে, ২০১০ রাত ১২:৫০
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার সাথে কিসে মিল?
১১২| ৩১ শে মে, ২০১০ রাত ১:০৩
সায়েম মুন বলেছেন:
অট. হামা ভাই লেড জেপলিনের গানটার লিরিক্স তো চরম। কালকে ডাউনলোডাইছি। বেশ কয়েকবার শোনা হয়ে গেল। এক বস্তা ধইন্যাপাতা লন!
Stairway To Heaven--Led Zeppelin
There's a lady who's sure
All that glitters is gold
And she's buying a stairway to heaven
When she gets there she knows
If the stores are all closed
With a word she can get what she came for
Ooh, ooh, ooh, ooh, ooh
And she's buying a stairway to heaven
There's a sign on the wall
But she wants to be sure
'Cause you know sometimes words have
Two meanings
In a tree by the brook
There's a songbird who sings
Sometimes all of our thoughts are
Misgiven
Ooh, it makes me wonder
Ooh, it makes me wonder
There's a feeling I get
When I look to the west
And my spirit is crying
For leaving
In my thoughts I have seen
Rings of smoke through the trees
And the voices of those
Who stand looking
Ooh, it makes me wonder
Ooh, it really makes me wonder
And it's whispered that soon
If we all call the tune
Then the piper will lead us to reason
And a new day will dawn
For those who stand long
And the forests will
Echo with laughter
Oh, whoa, whoa, whoa, whoa, ooh, whoa, oh
If there's a bustle in your hedgerow
Don't be alarmed now
It's just a spring clean
For the May queen
Yes, there are two paths you can go by
But in the long run
There's still time to change
The road you're on
And it makes me wonder
Aw, uh, oh
Your head is humming and it won't go
In case you don't know
The piper's calling you to join him
Dear lady, can you hear the wind blow?
And did you know
Your stairway lies on the whispering wind?
(Solo)
And as we wind on down the road
Our shadows taller than our soul
There walks a lady we all know
Who shines white light and wants to show
How everything still turns to gold
And if you listen very hard
The truth will come to you at last
When all are one and one is all
To be a rock and not to roll
And she's buying a stairway
To heaven...
৩১ শে মে, ২০১০ রাত ১:০৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: বেশি জোস একটা গান!
১১৩| ৩১ শে মে, ২০১০ রাত ১:০৫
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: হাত। বুড়ো আঙুলটা প্রায় হুবহু।
৩১ শে মে, ২০১০ রাত ১:১১
হাসান মাহবুব বলেছেন: এ্যাঁ!
১১৪| ৩১ শে মে, ২০১০ রাত ১:১৬
সোমহেপি বলেছেন: আমার কাছে একবার মনে হল আপনি আমাদের দেশের কথা বলতে চেয়েছেন।ছোট্ট পরী বাংলাদেশ।আবার মনে হল না অন্যকিছু।গ্রামের কথা বলতে চেয়েছেন।ফেলে আসা অতীতের কথা বলতে চেয়েছেন ইত্যাদি।
অবশেষে মনে হল লেখক কিছুই বুঝাতে চাননি।যা লিখেছেন সবই ঘোর থেকে লিখেছেন।বিষয় বস্তু সম্পর্কে লেখক নিজেও নিশ্চিত গন্তব্যে যেতে পারবেন না........
দেরি করাই আসলে আমার অভ্যাস।সরি
৩১ শে মে, ২০১০ রাত ১:২১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ছোট্ট পরী বাংলাদেশ। চমৎকার একটা ভাবনা। অনেক শুভেচ্ছাআপনাকে
! (মূলত ফেলে আসা অতীতের, ফেলে আসা মানুষদের, চলে যাওয়া মানুষদের, এবং বর্তমান শূন্যতার কথা বলতে চেয়েছিলাম এবং আরো কিছু)
ভালো থাকবেন।
১১৫| ৩১ শে মে, ২০১০ রাত ১:২৩
নস্টালজিক বলেছেন: আবার মনে কইরো না যে লেখা ভালো লাগসে বইলা লেখা প্রিয় তে নিলাম!
ছোট্ট পরী টার ছবি দিসো বইলা লেখাটা প্রিয় তে নিলাম!
৩১ শে মে, ২০১০ রাত ১:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: একটাই ছবি তোলা হৈসিলো সেদিন। আরো তোলা দরকার ছিলো।
১১৬| ৩১ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:৫৭
আহমেদ রাকিব বলেছেন: তবে আমার ইচ্ছে করে অনুভূতিপ্রধান বা ঘোরাচ্ছন্ন গল্প না লিখে কাহিনী বা আখ্যান নির্ভর গল্প লিখতে। কিন্তু সেজন্যে জীবনের কাছাকাছি থাকতে হয়, আমি যে ক্রমশঃ দূরে সরে যাচ্ছ
-------------------------------------------------------------------------------
খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা কথা। এইটা নিয়াতো আমি আগে অনেক কথাই বলছি, তাই নতুন কইরা আর কিছু বললাম না। তবে চেষ্টা কইরা দেখতে কোনো সমস্যা কিন্ত দেখি না। আপনে সোজা সাপটা ভাষায় একটা কাহিনী বলতেছেন সেইটা খুব উপভোগ্য হবে বলেই আমার ধারনা।
গল্প যথারিতী মাস্টারপিস হইছে। আমার বেশ ভালো লাগছে। জীবু আর ৯০০ র কমেন্ট গুলা ভালো লাগছে। আর সাথে আমিও একটু যোগ করি, একি সাথে বাস্তব আর পরাবাস্তব জগতে থাকা অসম্ভব কিছু না। আমার নিজেরইতো প্রায়ই মনে হয় আমি মাঝে মাঝে পরাবাস্তবে চলে যাই। গল্পে থাম্বস আপ।
৩১ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস রাকিব। আসলে সোজা সাপটা ভাষায় কিছু বলতে গেলে কাহিনী লাগে সেটাই খুঁজে পাচ্ছিনা। তাই গল্প বানানোর জন্যে নানারকম রূপক আর হাবাজাবি ইত্যাদির দ্বারস্থ হতে হয়!
১১৭| ৩১ শে মে, ২০১০ বিকাল ৩:২০
আমি উঠে এসেছি সৎকারবিহীন বলেছেন:
বেশ কম বয়স থেকে আমি আর আমার বন্ধুরা তথাকথিত কৈশোর বিসর্জন দিয়েছিলাম ঠিক ছয় বছরের জন্য। বেরিয়ে এসে দেখি আমরা হইলাম এনোমালি। হয়ত এ কারণেই এখন অনেক অনুভূতি টের পাই মোটা দাগে...আবার অনেককিছুই অনুপস্থিত। এর একটা হল আকুলতা। এই কথাগুলো হুদাই বললাম কারণ আগন্তুক রে নিয়া ব্যাপক আপদে পড়লাম আমি এখন। আপনার লেখা এতবার পড়ছি যে কি মনে হৈছে তা বলাটা কম্পালসারি হয়ে গেছে এই পোষ্টে।
গল্পটার মাঝখানে চেপে বসছে সে......আমারে ছাড়তেছে না। প্রথমে চমকায়ে দিছিলো অন্ধকার গলিতে কোন অকস্মাৎ ছায়ার মতন। সেইটা কাটায়ে উঠতে না উঠতে সে আমার ঘাড়ে চেপে বসছে......মনে করাইতেছে সবগুলা স্বপ্নভঙ্গের আছাড়; খান কয়েক দুঃস্বপ্ন, অনেকগুলান অন্ধকার স্মৃতি। এরপর হুট করে একটা আইডিয়া আইলো। এই আগন্তুক কারো বিবেক না, কোন অস্পষ্ট ছায়া না, কোন কিছুর প্রতিচ্ছবি না। হয়ত আনএভয়ডেবল কোন একটা কিছু......কিংবা একবার কোনমতে ছুঁয়ে গ্যালেই যথেষ্ট; সবকিছু চিরদিনের মতন পাল্টায়ে যাবে।(কি যে বলতেছি!!)
যাউকগা ব্যাপার না, এই আগন্তুক রে আনছেন আর আমার মাথা আউলাইছেন তাই প্রিয়তে নিলাম।
৩১ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: আগন্তুক শুধু তোমার না অনেকেরই মাথা আউলাইসে। নানারকম আগন্তুক থিওরি পাইসি কমেন্টে। তবে তোমারটা দারুন লাগলো। প্রিয়তে নেয়ার জন্যে অনেক ধন্যবাদ!
১১৮| ৩১ শে মে, ২০১০ রাত ১০:৫১
পল্লী বাউল বলেছেন: দীর্ঘদিন থেকে লগইন করি না। ঠিক ভাল লাগছিল না। আজ শুধু আপনার গল্পটি পড়ে লগইন করতে ইচ্ছে হলো। যথারীতি চমৎকার উপস্থাপনা। আগের গল্পটি (মৃত্যুঞ্জয়ী) এবং এই গল্পটি পড়ে আমি নিশ্চিত আপনি পুরোপুরি পরাবাস্তবাতার জগতে ঢুকে পড়েছেন। এবার নিজেকে ভাঙ্গার পালা। পরবর্তী গল্পটি হবে আলাদা .....। অনেক অনেক শুভকামনা।
৩১ শে মে, ২০১০ রাত ১১:০৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস বাউল ভাই সময় দেয়ার জন্যে। হ্যাঁ, এ কথাটা অনেকেই বলছে আলাদা কিছু লেখার..... অনেক আগে যখন গল্প লেখা শুরু করি তখন তো ওরকমই লিখতাম। এখন কেন যে পারিনা! চেষ্টা করেও পারিনা। ভালো থাকবেন।
১১৯| ৩১ শে মে, ২০১০ রাত ১১:০৪
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন:
মিলসেরে এইবার মিলসে...
আমি ভাবতেসিলাম বাস্তব আর পরাবাস্তব দুনিয়ারে আলাদা কইরা। একটার এক্সিসটেন্স এর পরে আরেকটা, বাই রোটেশন। একি সাথে বাস্তব আর পরাবাস্তব জগতে থাকা অসম্ভব কিছু না। (রাকিব)। এইটাই হইলো কথা। জগৎ ২টা আলাদানা তাদের কো-এক্সিসটেন্সটাই বড় বেশি ঘাপলা।
৩১ শে মে, ২০১০ রাত ১১:১৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: হ। বাস্তব জগতে থাকি আম্রা। আর পরাবাস্তব জগতে ছায়ারা (কৈত্থিকা সব শ্যাডো ম্যাডো.....ম্যাডোনা, ডোনা সামার সামার ওয়াইন....
১২০| ৩১ শে মে, ২০১০ রাত ১১:২৩
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ম্যাডোনার ফ্রোজেন গানডা সেরাম ভালা পাই... আর সামার ওয়াইনতো... আহা!! স্মৃতিকাতর হইয়া গেলাম
৩১ শে মে, ২০১০ রাত ১১:৩০
হাসান মাহবুব বলেছেন: ম্যাডোনার সবচেয়ে প্রিয় গান আমার কাছে take a bow শুইন্যা দেইখো।
১২১| ৩১ শে মে, ২০১০ রাত ১১:২৩
জিকসেস বলেছেন: ওরে বাবা।
৩১ শে মে, ২০১০ রাত ১১:৩২
হাসান মাহবুব বলেছেন: বাবা জর্দা। পান দিয়া খাইতে মজা। তয় আমি খাইনাই।
১২২| ০১ লা জুন, ২০১০ রাত ১:৫৬
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: আমার মনে আছে, আপনার গত পোস্টে আমি কী কঠোর ও অপ্রিয় কথা বলেছিলাম, সেই কথাগুলো, এখন আমার মনে হচ্ছে, আরো কঠোর করে আবার বলি; কারণ, সে-সময় ফ্রি-ভাবে কথা বলার মত আলাপ আপনার সাথে আমার ছিল না; এবং এই গল্পটির অসাধারণত্ত্বতায় আগের গল্পটির অসহায়ত্ত্বতা মনে করিয়ে দেয়। এর আগের গল্পগুলো আবার এমনি অনধারণ। এই কথা গুলো এ-জন্যে বলা যে, কমেন্ট করতে, বিশেষ করে আপনাদের মত গুরুত্ত্বপূর্ন লেখকদের বেলায়, আগের লেখা, ব্যক্তি, তার কমেন্ট... আমি সবকিছু মিলিযে দেখে থাকি।
''ভালো''/ ''ভালো হয়েছে'' তা বলবো না, এরকম গল্পে এসব বলা একেবারেই অর্থহীন।
''আমরা কেউ কাউকে তারবার্তা বা তড়িৎবার্তা পাঠাইনি।'' জানি না কোন প্রক্ষাপট বা কোন দৃষ্টিভিঙ্গ থেকে আপনি লিখেছেন, আমার মনে হয়েছে, গল্পের প্রথম অনেকখানি অংশ এমন : ''আমরা কেউ কাউকে তারবার্তা বা তড়িৎবার্তা পাঠাইনি।'' রবীন্দ্রনাথের চিত্ত বিনার তারে খবর পেয়েছি, প্রাণের টানে ছুঁটে এসেছি আমরা। এই যে আমি, আমরা, এবং সে, যার জন্মদিন; আমরা তো একই (মানুষ)। এই ''আমাদের শিরা-উপশিরা, ধমনী থেকে রক্তের এক ভীষণ জলোচ্ছাস ভাসিয়ে নিয়ে এসেছিলো সবাইকে,'' এমন করে তো আসবে, আমরা যে একই সুতোয় গাঁথা। তার এই বিশেষ দিনে, আমাদের মনের আনাচে কানাচে এক সংকেত পাচ্ছিলাম আমরা, ''নিউরনের আনাচে কানাচে চঞ্চল সংকেত টের পাচ্ছিলো যেন সবাই।''
''আমরা আমাদের ছটফটে ছোট্ট অনুজের খুশী দেখে দৈনন্দিন কৃশ ক্লিশতা ভুলে গিয়েছিলাম।'' আমাদের ছোট্টমণির অমন সহজ, সুন্দর, মিষ্টি খুশী দেখে, চাঞ্চল্যতা দেখে ভুলে গিয়েছিলাম আমরা আমাদের যাপিত জীবনে অন্ধের মত নিরন্তন ছুঁটে চলা, প্রতিদিনকার হিংশে-বিদ্ধেস, অন্যকে ল্যাং মেরে নিজে যেভাবেই হোক আরো, আরো উপরে উঠে যাওয়া... এসবকিছু কেমন তুচ্ছ মনে হয়, তুচ্ছ মনে হয়, ক্ষণিক ক্ষনের জন্যে হলেও আমরা মানুষ হয়ে উঠি। ''বলল ছোট্ট লাল টুকটুকে।'' শিশুটির নাম না দেয়ায় এই ইমেজগুলো আরো সুন্দর ও তাৎপর্যময় হয়ে উঠেছে। ''আবার ফিরে যেতে হবে সেই মন খারাপ করা শীতল দেশে" এখানে এসে আমাদের কাছে আরো স্পস্ট হয়ে যায়, ছোট্টমণির জন্মদিনে যারা এসেছে, তাদের পৃথিবী কেমন? তারা যে আজ ছোট্টমণির জন্মদিনে এসেছে, এই কয়েক দন্ড, এই সময়টুকু, এই জায়গাটুকু তাদের কাছে মানুষে পৃথিবী, অর্থাৎ তাদের বসবাস মানুষের পৃথিবীতে নয়, যদিও তারা চিত্ত বিনার তারে খবর পেয়ে এসেছে। আসলে তো তারা মানুষ, মনুষত্ত্বের সব বৈষিষ্ঠ মরে যেতে পারে না।
''তোমার বাড়ির পাশের ডোবাটায় যখন আমার নৌকোটি ভেরালাম,'' এর আগের এক বাক্যে আছে বিমানে আসা। তার মনে, এখানে বিভিন্ন রকম মানুষ এসেছে, ভিন্ন ভিন্ন প্রেক্ষাপট ও ভিন্ন ভিন্ন বাস্তবতা থেকে, কিন্তু এইসব ভিন্ন ভিন্ন-র মাঝে একটি ঐক্য আছে, উপরে যা বললাম।
''আমাকে অবশ্য ওদের মত অত দূর থেকে আসতে হয়নি এখানে। ........... আমি পথ ভুলে গিয়েছিলাম অবশ্য....'' এই আমি সুন্দরের কাছে থেকেও সুন্দরের পথ ভুলে গেছি, সুন্দরের পথ ভুলে যাই, সুন্দরকে চিনতে পারি না।
.....................................................................................................
''.............আমার কন্ঠে বিস্ময় প্রকাশ পায়।
যদিও জানি যে বিস্মিত হবার কোন কারণ নেই।
কোন মানে নেই।''
যখন বাস্তব জীবনে ফিরে আসি, দেখতে পাই, বুঝি যে, বিস্মিত হবার কোন কারণ নেই, এই তো জীবন। এই যে জীবন, এই যে কৃত্রিমতা, প্রতিনিয়ত আমরা কৃত্রিম জীবন যাপন করে চলছি, এই যে অভ্যাস পালন, কেবল অভ্যাস পালন করে যাওয়া, এই আবর্তে আমরা ঘুরপাক খেতে থাকি। আসলে চিত্ত বিনার তারে আমাদের প্রাণ গান করে না, আমাদের প্রাণ সারাক্ষন এই গান গায় যে, আমার সোনার হড়িন চাই, আমার সোনার হড়িন চাই.... এবং প্রতিনিয়ত আমরা মনুষত্বের বৈশিষ্ঠ হারিয়ে পশুত্তের বৈশিষ্ঠ ধারণ করছি। এই গল্পে প্রথম দিকে আপনি সেই হারিয়ে যাওয়া জীবনকে দেখালেন। আমাদের মাঝে এই জীবনের গান বেজে উঠুক।
০১ লা জুন, ২০১০ রাত ২:৪৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ.... আমি বিস্মিত হই আপনার মনোযোগী পাঠ এবং বিশ্লেষণ দেখে।
আপনার আশাবাদী মানসিকতাকে স্যালুট জানাই!
যত দুঃখ, আলিঙ্গন করে নিয়েছি, ওরা কি জানে না
একদিন আমাদের ভালোবাসায় সিক্ত হবে এই দিনরাত।
আমাদের হৃদয় এখন সর্বস্ব বিলিয়ে দিতে প্রস্তুত
দেখবো, এই আপদ মেঘের ছায়া কতো শক্তিধর!
ভালো থাকুন সর্বদা।
১২৩| ০১ লা জুন, ২০১০ রাত ২:১৫
শিরীষ বলেছেন:
জুহানার জন্যে শুভকামনা - অনেক
০১ লা জুন, ২০১০ রাত ২:৩৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ফ্রেন্ডো!
১২৪| ০১ লা জুন, ২০১০ ভোর ৪:৩৬
কমুনা বলেছেন: ৫৭ +
হ্যালো বিশ্বের খ্যাত =বিখ্যাত লেখক , দিন কাল কেমুন ?
০১ লা জুন, ২০১০ ভোর ৪:৪৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: বিশ্বের খ্যাত না বিশ্বের ক্ষ্যাত!
১২৫| ০১ লা জুন, ২০১০ ভোর ৪:৫১
কমুনা বলেছেন: এর লিগাই কয় মাইনষের ভালা কইতে নাই ,
ধুর , এইটা আসলেই একটা ক্ষ্যাত
০১ লা জুন, ২০১০ ভোর ৫:০৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমি সার্টিফাইড ক্ষ্যাত।
আমার গ্রুপ সমুহ
* সিনেমাখোর
* ক্ষ্যাত
১২৬| ০১ লা জুন, ২০১০ সকাল ১১:৪০
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: আচ্ছা হাসান ভাই, এরকম লিখতে কী ধরনের বই পড়া উচিৎ? প্রবন্ধ হতে পারে, বিশেষ করে গল্প, উপন্যাস, আর এরকম লেখকদের নাম বলবেন?
০১ লা জুন, ২০১০ সকাল ১১:৫৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: এরকম লিখতে মানে! যাহোক, পরাবাস্তবতা সম্পর্কে আকাশ অম্বর ভ্রাতার দু-পর্বের একটা সিরিজ আছে। ওটা পড়ে দেখতে পারেন।
অবাস্তব পরাবাস্তববাদ
১২৭| ০১ লা জুন, ২০১০ দুপুর ১২:২৭
কালীদাস বলেছেন: হাসান ভাই, কেমন আছেন?
স্কুল অফ রক আজকে ভোরে নামানো শেষ হল, (রেপিডশেয়ার স্টেজভ্যু বড় যন্ত্রণা দিছে
), মাত্র পুরাটা দেখে শেষ করলাম। মনটা ভাল হয়ে গেল মুভিটা দেখে! থ্যাংকস বস!!
অসাধারণ m/
০১ লা জুন, ২০১০ বিকাল ৪:০১
হাসান মাহবুব বলেছেন: যাক দেখলেন অবশেষে। এখন তাহলে বসের আরেক্টা ছবি দেখেন। তুমুল হাসির। এবং অবশ্যই মিউজিক নিয়ে। Tenacious D in The Pick of Destiny
১২৮| ০১ লা জুন, ২০১০ রাত ৮:২৭
নৈশচারী বলেছেন: কি অবস্থা! আপনের আর আমার কথাবার্তাও মিল্যা যাইতাসে দেহি! চিন্তার বিষয়....
০১ লা জুন, ২০১০ রাত ৯:২১
হাসান মাহবুব বলেছেন: যেমন? উদাহরণ সহ ব্যাখ্যা কর।
১২৯| ০১ লা জুন, ২০১০ রাত ৯:৩৭
নৈশচারী বলেছেন: এই পুস্টের ১২৫ নং এর রিপ্লাই আর এই পুস্টের ২৮ নং এর রিপ্লাই!
০১ লা জুন, ২০১০ রাত ৯:৫৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: হাহা! ঐটা আগেই দেখসি। দেইখা মজাও পাইসি। ভেরি ইন্টারেস্টিং
১৩০| ০১ লা জুন, ২০১০ রাত ৯:৫৯
কালীদাস বলেছেন: Tenacious D in The Pick of Destiny -টা দেখছিলাম গত বছর। আর আছে কোন ভাল কমেডির সাজেশন? ট্রপিক থান্ডার দেখছিলেন মামুর?
০১ লা জুন, ২০১০ রাত ১০:৪৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: আরে কি কন দেখুমনা! মিউজিক রিলেটেড কমেডির মধ্যে High Fidelity (বসের) আর This is Spinal Tap (বসের ছোটবেলার প্রিয় ছবি) দেখতে পারেন।
আর ইয়ে, মিউজিক্যাল মুভি নিয়ে আমার একটা পোস্ট আছে। দেখতে পারেন
১৩১| ০২ রা জুন, ২০১০ রাত ১:১৭
রাজসোহান বলেছেন:
০২ রা জুন, ২০১০ রাত ১:২৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ইহা কি?
১৩২| ০২ রা জুন, ২০১০ রাত ১:৪৫
রাজসোহান বলেছেন: আমিও সার্টিফাইড ক্ষ্যাত।
আমার গ্রুপ সমুহ
# আমরা ঢাকায় থাকি
# গানের কলি
# ছোটদের সামহোয়্যার ইন...
# মা
# অভ্র দিয়ে লিখি
#নিরাপদ সড়ক চাই
# ক্ষ্যাত
০২ রা জুন, ২০১০ রাত ১:৫২
হাসান মাহবুব বলেছেন: নাহ তুমি উন্নত প্রজাতির ক্ষ্যাত না। অনেক ভালো ভালো গ্রুপে আছো। আমার দুইটাই গুরুপ। আর আমি হৈলাম ক্ষ্যাত গুরুপের প্রথমদিক্কার সদস্য
১৩৩| ০২ রা জুন, ২০১০ রাত ১:৫৪
রাজসোহান বলেছেন: আপনেরা তো ডেসটিনি স্টাইল ধরছেন , যে আগে আসব তারে আগে রাখবেন , এইসব ঠিক না , লানত পরব
০২ রা জুন, ২০১০ রাত ২:০৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন! (ডেসটিনির ডায়লগ )
১৩৪| ০২ রা জুন, ২০১০ রাত ২:৩৩
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: হামা ভাই আছেন কেমন?
কিছু বেকুবের জন্য ভয় হয় সামুতেও নজড়দারী শুরু হয় কিনা কে জানে
০২ রা জুন, ২০১০ রাত ২:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: আছি কোনমতে। হ, সেই সম্ভাবনা উড়ায় দেয়া যায়না
১৩৫| ০২ রা জুন, ২০১০ ভোর ৪:১৭
বাঘ মামা বলেছেন: অনেক দিন ধরে আপনাকে পড়ে আসছি, কিন্তু কথা বলার শক্তি ছিলোনা..
সেই শক্ত শক্তিটা আজ একটু তপ্ত মগজেই পেয়ে বসেছি বলে গল্প বুঝতে দেরি হলো ও মন্তব্যে অস্থিরতার জন্য ক্ষমা পার্থী...
আপনি কি লিখেন আর কি বুঝাতে চান সেইদিকে যাবোনা।
আপনার একটা ধর্ম আছে সেটা হলো আপনি শব্দের জটিলতা সৃষ্টি করেননা,বাক্যের গভীরতা নিয়ে সব সময় ভাবেন,এটাই আপনার ও লেখকের সার্থকতা।এবং আমি তআ চরম ভাবে সমর্থন করি।
কোন লেখক যদি শব্দের জটিলতা সৃষ্টি করে তো আমাকে অভিধান খুজতে হয়,আর যদি কোন লেখক শব্দের জটিলতা এরিয়ে গভীরতা আনে সেখানে আমাকে মগজ খাটাতে হয়,এবং একবার পড়ে হোক আর বহুবার হোক আমি তা বের করতে পারবো।
মানে গভীর শব্দে যেতে হলে আমাকে মন দিয়ে পড়তে হবে আর জটিলতা ধরতে হলে আমাকে অন্যের সাহায্য নিতে হবে।
সুতরাং শব্দের জটিলতা নয়, থাকুক গভীরতা একদিন পৌঁছবোই সেখানে।
আমাদের ব্লগে কিছু নব্য কবি ও লেখকের আগমন ঘটে যারা খুঁজে খুজে জটিল শব্দ দিয়ে কিছু বার্গার বানিয়ে আমাদের সামনে ধরে বসে থাকেন এবং আমরা তা ভক্ষন করি ঠিকি তাতে মন ভরেনা,পেটের আকৃতি পরিবর্তন এসে যায়।
আপনার সফল সফলতা কামনা করি।
০২ রা জুন, ২০১০ ভোর ৪:৩৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। গল্পে বা কবিতায় গভীরতা থাকাটা বেশ জরুরী। তবে সেটা জটিল শব্দ না দিয়েও করা যায়। আবার জটিল শব্দ ব্যবহার করেও করা যায়। সফলতা নির্ভর করে প্রয়োগের ওপর। আপনার মন্তব্যটি পেয়ে আমার ভালো লাগছে এই কারণে, আমার লেখনরীতি আপনি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেছেন। আমি আসলে এভাবেই লিখতে চাই। আপনার কথায় অনুপ্রেরণা পেলাম।
ভালো থাকুন। হ্যাপি ব্লগিং!
১৩৬| ০২ রা জুন, ২০১০ সকাল ১১:০০
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: গল্প বুঝার চেষ্টা অহনও জারি আছে। যেকুনো টাইমে বুইঝা ফালাইতে পারি।
০২ রা জুন, ২০১০ বিকাল ৩:০৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: কস কি! আমি নিজেও তো ভুইলা গেসি যে কি বুইঝা লিখসিলাম!
১৩৭| ০২ রা জুন, ২০১০ সকাল ১১:৫৯
যাদুকর... বলেছেন: সব সময়ই সুন্দর... আপনার লেখনি।
ভাল থাকবেন।
০২ রা জুন, ২০১০ বিকাল ৩:০৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জাদুকর। ব্লগে আপনাকে নিয়মিত দেখতে চাই।
১৩৮| ০২ রা জুন, ২০১০ বিকাল ৩:১৮
আহমেদ রাকিব বলেছেন: একটা বুদ্ধি দিব? নিবেন? একা একা কোথাও থেকে ঘুরে আসেন। আমাকে জায়গা প্রপোজ করতে বললে বলবো ভোলাগঞ্জ, অথবা রাঙ্গামাটি। একাই যাইতে হবে এমন না। অল্প কয়েকজন গেলেও হবে। তবে ওখানে গিয়ে একা একা কিছু সময় কাটাতে পারেন। নানান মানুষের সাথে ইন্টারেকশন করে দেখতে পারেন। জানি না এটা আপনার কাজে দেবে কিনা, কিন্ত আমার অনেক কাজে দেয় এটা।
০২ রা জুন, ২০১০ বিকাল ৩:২৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভাই যাইতেই তো চাই, কিন্তু সময় হয়না। ২০০৮ এ অনেক ঘুরসি। আর আসল কথা হল আলস্য। এখন দুইটা দিন ছুটি পাইলে আরাম করতে মঞ্চায়। আপনি কেন কথাটা বলসেন বুঝছি। মানুষের সাথে ইন্টারেকশন হলে নতুন থিম মাথায় আসতে পারে, আমি যে ক্রমশঃ মানুষ থেকে দূরে সরে যাচ্ছি...। আমি নিজেও ভাবসি ব্যাপারটা। কিছু নতুন অভিজ্ঞতা দরকার। কেমন যেন কোনঠাসা হয়ে আছি এক কোণে!
১৩৯| ০২ রা জুন, ২০১০ বিকাল ৫:০০
গোয়েবলস বলেছেন: আপনার লেখায় + দেওয়া ছাড়া কোন মন্তব্য খুজে পাইনা। অনেক বেশি ভাল লেখেন
০২ রা জুন, ২০১০ বিকাল ৫:১৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
১৪০| ০৩ রা জুন, ২০১০ রাত ১:৪২
ফারা তন্বী বলেছেন: ৬০ নাম্বার টা। তবে পুরোটা পড়িনি। কনসেন্ট্টেট করতে পারছিনা। বাকিটা কাল পড়ব।
০৩ রা জুন, ২০১০ রাত ১:৪৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: না পড়েই প্লাস! পুরোটা পড়ে যদি খারাপ লাগে তাহলে? হেপ্পি কনসেন্ট্রেটিং!
১৪১| ০৩ রা জুন, ২০১০ রাত ১:৫৪
ফারা তন্বী বলেছেন: উঠতি মুলা পত্তনে বোঝা যায়, খারাপ হবেনা। তাছাড়া আমার ইনটিউশন খুব শার্প
০৩ রা জুন, ২০১০ রাত ১:৫৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: হাহা! আচ্ছা কালকে জানাবেন পড়ে কেমন লাগলো।
১৪২| ০৩ রা জুন, ২০১০ বিকাল ৪:২৪
ফারা তন্বী বলেছেন: আমি বলেছিলাম না, ভাল হবে? দেখেছেন? অনেক সুন্দর, যতটুকু ভেবেছিলাম তার চেয়েও বেশি।
০৩ রা জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৩৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: তাই? অনেক ধন্যবাদ আপনাকে!
১৪৩| ০৩ রা জুন, ২০১০ রাত ১১:৩৯
আকাশচুরি বলেছেন: জয় হামা গুরু!!!
০৩ রা জুন, ২০১০ রাত ১১:৫৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: আরে বস এদ্দিন পরে! ধন্যবাদ নিয়েন।
১৪৪| ০৪ ঠা জুন, ২০১০ সকাল ৯:৪১
বোহেমিয়ান কথকতা বলেছেন: গল্পটার শেষটা বেশি ভালো লাগছে । যদিও অনেক হার্ড লাগল ।
সুর রিয়ালিজম নিয়া পড়াশোনা কইরা নেই তারপর আপনার গল্প গুলা আবার পড়মু ।
তবে আমি কিন্তু আগ্রহ নিয়া বইসা আছি আপনি কাহিনী বেইজড গল্প কেমন লিখেন সেইটা দেখার জন্য । আপনার বর্ণনার ঢং টা অনুভূতি ছুয়ে যায় , আর কাহিনী যখন বাস্তবতাকে স্পর্শ করে যাবে তখন কেমন হবে?
মহামান্যা ভালো লাগার একটা কারণ হইল আমি জানি কেন লিখছেন, বুঝতে পেরেই রস/সৌন্দর্য্য/ভালো লাগা উপভোগ করতে পারতেছিলাম ।
০৪ ঠা জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস। কাহিনী বেইজড গল্প লেখার ইচ্ছা আছে, কিন্তু কাহিনী মাথায় আসেনা!
১৪৫| ০৪ ঠা জুন, ২০১০ দুপুর ২:২২
মুকুট বিহীন সম্রাট বলেছেন: আমার খুব ভালো লেগেছে ঘটনার সাথে দেহ হীন প্রজাপতিটার এমন মিল আনতে পেরেছেন বলে,
আসলে এমন করে লিখে আবার ছবির সঙ্গতি টানতে পারা একটা শিল্প।
তবে একটা কথা বলি আরেকটু দরজা খুলে লিখুন,সবারতো আর মাথা চিকন হয়না,যেমন আমি ।কিছু মাথা মোটাদেরকেও দরজা দিয়ে আসার ফাঁক রাখতে হয় জনাব।
চমৎকার লেখা।
০৪ ঠা জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!
১৪৬| ১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০৫
আসফাকুল আমিন বলেছেন: মাথা ঘুরে ক্যা ভাই ??????
মাথা ঘুরে ক্যা ভাই ??????
সবাই কত কিছু বুঝল .. আমি কিছুই বুঝলাম না
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:২০
হাসান মাহবুব বলেছেন: বোঝার কোন শেষ নাই বোঝার চেষ্টা বৃথা তাই
১৪৭| ১১ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:১২
মিরাজ is বলেছেন: ছোট্ট পরীর জন্য ভালবাসাঃ কেউ আসেনি তাতে মন খারাপ করোনা, মানুষগুলো আজ বড় যান্ত্রিক হয়ে গেছে, তাই তাদের উপর অভিমান রেখোনা । তারা তোমাকে ভালবাসে, কিন্তু প্রকাশ করতে পারে না যান্ত্রিক পৃথিবীর যান্ত্রিকতা ছাপিয়ে । তুমি প্রজাপতির মত থেক আজীবন, আর ভালবেসে যেও তোমার জগৎকে । যে জগৎ তোমাকে কিছুই দিতে পারে নি কল্পনা ছাড়া, তাও হয়ত একটা নির্দিষ্ট গন্ডিতে আটকে রেখেছে তোমাকে , তাকে ক্ষমা করে দিও তার এ ব্যর্থতার জন্য এবং তাকে দিও তুমি তোমার অকৃত্তিম ভালবাসা ।
++++
ভাই আপনার মত অত সুন্দর করে লিখতে পারবোনা জানি, তবু চেষ্টা করলাম । ভুল হলে ক্ষমা করে দিয়েন ।
১১ ই জুন, ২০১০ রাত ২:২২
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনি অনেক সুন্দর করে বলেছেন। মনটাই ভালো হয়ে গেলো। অনেক ধন্যবাদ! ভালো থাকুন।
১৪৮| ১৩ ই জুন, ২০১০ সকাল ৯:১৩
সাকিরা জাননাত বলেছেন: জুহেনা পরী তুমি মন খারাপ করোনা।
কারন....................
পরী তুমি ভাসবে মেঘের সাথে
আর দেরিতে হলেও তোমাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা ও অনেক অনেক ভালোবাসা
১৩ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:৫০
হাসান মাহবুব বলেছেন: আরে! হাস্যমুখী এতদিন পরে! what a pleasant surprise! অনেক ধন্যবাদ শুভেচ্ছার জন্যে!
১৪৯| ১৭ ই জুন, ২০১০ ভোর ৫:১১
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: Click This Link
১৭ ই জুন, ২০১০ ভোর ৫:২১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভেসে গেলো মন..
মন খারাপের রাতে..
ভালো থাকো
১৫০| ১৭ ই জুন, ২০১০ ভোর ৫:২৭
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: এই গানটা তাহলে ভালো লেগেছে?
পুরানো দিনের সুন্দর গানগুলো শুধু ভালো লাগে না
১৭ ই জুন, ২০১০ ভোর ৫:৩১
হাসান মাহবুব বলেছেন: পুরোনো দিনের অনেক গানই ভালো লাগে। তবে শোনা হয়না তেমন। মেলোডি পছন্দের জিনিস।
১৫১| ১৭ ই জুন, ২০১০ ভোর ৫:২৯
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: উপরের মন্তব্যে রাগের ইমো আসে নি।
যাচ্ছো চলে নেফারতিতি গানটা শুনেছো?
১৭ ই জুন, ২০১০ ভোর ৫:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুনুমনা! কি কয়। অনেক প্রিয় গান।
১৫২| ১৭ ই জুন, ২০১০ ভোর ৫:৩৬
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: মেলোডি বলাতে "মেলোডি ইন মাই হেড" গানটার কথা মনে আসছে।
এইটার লিংকই দিলাম
১৭ ই জুন, ২০১০ ভোর ৫:৪৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: লিংক কই? যাউক খুঁইজা বাইর কর্লাম। ভালো লাগসে।
১৫৩| ১৭ ই জুন, ২০১০ ভোর ৫:৪৫
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: লিংক দিতেই ভুলে গেছি!
http://www.youtube.com/watch?v=k-vfpWN70wY
আমি সব টাইপ গানই শুনি। তোমার মত না। যারা গান ভালবাসে তারা সব ধরনের গানই পছন্দ করে। একদম মিষ্টি ঠান্ডা টাইপ গান থেকে ঝাকানাকা সব গানই শুনি আমি ।
নিচে আমার তিনটা অনেক পছন্দের গানের লিংক দিলাম।
http://www.youtube.com/watch?v=qNKhpG3apQU
Click This Link
Click This Link
১৭ ই জুন, ২০১০ ভোর ৫:৪৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমিও সব টাইপ গান শুনি। কিন্তু সবরকম গান কি ভালো লাগবে? তোমার কাছে কি ব্ল্যাক সাবাথ অথবা রেডিওহেড বা আমাদের আর্বোভাইরাস ভালো লাগবে? তোমার পছন্দের গান গুলা শুনবো ধীরে সুস্থ্যে। আমার তো আর ভীনদেশী নেট স্পিড নাই!
১৫৪| ১৭ ই জুন, ২০১০ ভোর ৫:৫৩
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: ভীনদেশী টারে এই রকম বোলড করে লিখার মানে কি?
খোঁচা দিয়ে কথা না বললে ভালো লাগে না? :@
১৭ ই জুন, ২০১০ ভোর ৬:০০
হাসান মাহবুব বলেছেন: রাগ করোনা রাগুনি
মুখ করোনা বেগুনী (আসলে লাল, স্কিন ডিজিজ )
বাস আসবে এখুনি
নিয়ে যাবে তখুনি
বাসের পেছন পেছনে......
ভুলে গেসি বাকিটুক!
১৫৫| ১৭ ই জুন, ২০১০ ভোর ৬:১০
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: স্কিন ডিজিজ!!!!!!!!!!!
এটাকি ছড়া!! জীবনেও তো শুনি নি। বাসের পেছনে পেছনে কি? ভুলে গেলা কেনো? ছড়া শুনাতে আসলে পুরোটা শিখে তারপর শুনাবা।
১৭ ই জুন, ২০১০ ভোর ৬:১৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ছড়া না, ছড়াগান বলা যেতে পারে। প্রতুল মুখোপাধ্যায়ের। স্যরি, লিংক দিতে পারছিনা। গানটা খুব মজার।
১৫৬| ১৭ ই জুন, ২০১০ ভোর ৬:৩৪
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: গানের নাম কি? দেখি খুঁজে পাই কিনা
১৭ ই জুন, ২০১০ ভোর ৬:৪১
হাসান মাহবুব বলেছেন: রাগ করোনা রাগুনি, এটাই সম্ভবত নাম।
১৫৭| ১৮ ই জুন, ২০১০ ভোর ৪:০৯
স্তব্ধতা' বলেছেন: যথারীতি চমৎকার লেখা।+++
১৮ ই জুন, ২০১০ ভোর ৪:২০
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!
১৫৮| ২৫ শে জুন, ২০১০ সকাল ৯:৪৯
দ্রোহি বলেছেন:
অনেক দিন পড় আবার একটা ভাল লেখা পড়লাম। থ্যান্কস হা.মা.।
২৫ শে জুন, ২০১০ সকাল ১০:৪৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: সুপ্রভাত ভ্রাতা। ভালো থাকুন সারাদিন।
১৫৯| ০২ রা জুলাই, ২০১০ রাত ৯:১২
১২৩৪ বলেছেন: better late than never....amio apnar fan hoya gelam...kothin fan....
০২ রা জুলাই, ২০১০ রাত ১০:১০
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুনে খুব ভালো লাগলো। অনেক ধন্যবাদ!
১৬০| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:১৯
আহাদিল বলেছেন: খুব সুন্দর!
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:২৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ! অনেকদিন পর কেউ এই লেখাটা পড়ল।
১৬১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:২৬
মুশতারী বলেছেন: ভাল লাগল অনেক।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন
১৬২| ০৮ ই মে, ২০১১ সকাল ১০:৫৭
নাবিক হ্যাডক বলেছেন: আবেগে ডুব দিলাম যেন..................চমৎকার যথারীতি ভাইয়া
০৮ ই মে, ২০১১ সকাল ১১:০৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেকদিন পর এই লেখা কেউ পড়ল। এটা আমার প্রিয় একটা লেখা। অনেক ধন্যবাদ!
১৬৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:২৯
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: দু'জন লেখকের লেখা পড়ে সামুতে রেজি: করার ইচ্ছে হয়েছিল। প্রথমত জিকো ভাই, যার লিন্ক ধরে সামুতে আসা, দ্বিতীয়ত আপনার লেখা। এগুলো অফলাইনে মানে রেজির আগে পড়া।
দারুন এই গল্পটা।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৩৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: সম্মানিত বোধ করলাম।
এটা আমারও খুব প্রিয় একটা গল্প। খুব আবেগ দিয়ে লেখা। এতদিন পরে এই গল্পে কমেন্ট পেয়ে খুব ভালো লাগলো।
অনেক ধন্যবাদ এবং শুভকামনা!
১৬৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৪৩
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: খবর ২৪ এ আপনার আর সমুদ্রকন্যা আপার পোষ্ট দেখলাম। নিয়মিত করবেন সেখানে?
০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:১৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: খবর ২৪ সম্ভবত বাঁধন (রুদ্রপ্রতাপ) এর ওয়েবসাইট। আমি জানি না আমার কোন লেখা গেছে ওখানে। আমিতো ব্লগের জন্যে লিখি। কোন নিউজসাইটের জন্যে না। তবে লেখা চাইলে ব্লগ থেকে নিতে বলি।
১৬৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:২৫
শুভ্রতা বলেছেন: আপনার আগের পোষ্ট গুলো পড়া শুরু করলাম
ভালো লাগলো বেড়েছে একটি।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ! পুরোনো লেখা পড়লে আনন্দ পাই!
১৬৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৪৪
শুভ্রতা বলেছেন: অন্য কারো আনন্দ দেখলে আমিও আনন্দ পাই
০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৪৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: আনন্দে মুখরিত হোক জীবন। শুভকামনা।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে মে, ২০১০ রাত ১:১৬
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: পরী মাথা থিকা গেলনা!!
আইচ্ছা এইবার পড়মুনে...
চেক টপিক অফ।