" আসুন ইতিহাস লিখি নতুন করে কাক -এর কালো চিন্তার উরধে উঠে "

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৪৫

জর্জ ওয়াশিংটন থেকে আব্রাহাম লিঙ্কন , আমেরিকায় এদের সবাইকে প্রতিটি ভাষণে বারাক ওবামা এখনও উদাহরন টানেন অবশ্যই সেটা দল ও মতের উরধে উঠে । আর আমাদের এইখানে এইরুপ ঘটনা আসলে দেখাও যায় না আর দেখা যাবে কিনা সেটাও সন্দেহ। আমাদের দুইটি দল দুই নেতার অন্ধ ভক্ত এবং হওয়াটা আসলেই স্বাভাবিক নেতৃত্বের এক অদম্য গুনাবলি ছিল তাদের ভিতর । জি হ্যা আমি বলছি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান এবং শহীদ প্রেসিডেন্ট মেজর জিয়াউর রহমান।



এখন ইনাদেরকে সম্মান দেয়ার বিষয়ে আমাদের কোন অমত নেই তবে অমতের জায়গাটি হচ্ছে তাদেরকে অপমান করার জায়গাটি নিয়ে। আসলে আমরা আসলে আমাদের নেতাদের মূল্যায়ন করতেই জানিনা। দেখুন না বঙ্গবন্ধুর সময়কালের সবচেয়ে বড় নেতা মাওলানা ভাসানি,তিনি আজ কোথায় ? নাম কি আছে তার কোন যায়গায়? তেমনি এটি আমার আশঙ্খা যেইভাবে ওই দুই ব্যাক্তিকে দলিয়করন করা হয়েছে অপসংস্ক্রিতির মাধ্যমে এই ভাবে চলতে থাকলে আগামি ভবিতসতে তাদের অস্তিত্ব আসলেই থাকবে কিনা সন্দেহ।



আর কেনইবা থাকবে এখন ইনাদের নাম রাখলে দেশেরই একপ্রকার ক্ষতি যেমন ইনাদের নাম ভেঙ্গে রাজনীতি তো অনেক হল এই বার থামেন । এক বড়ভাই ওই দিন বলল জিয়ার আদর্শ সৈনিক আর বঙ্গবন্ধুর আদর্শ সৈনিক নিয়ে একটি বাস্তব কথা যে এই দুই দলের নেতা কর্মীকে যদি জিগ্যাস করা হয় যে ভাই আদর্শগুলান একটু বলেন,তারা আসলেই পারবে না। আসলে আদর্শের নামে না আদর্শহীন কাজেই মুলত তারা লিপ্ত।



এর উপর তো আছে দুই নেত্রীর মুখবানী যেমন একজন বলছেন , জিয়া কোন যুদ্ধই করেনি আর একজন বলছেন ইচ্ছে করে ধরা দিয়ে পাকিস্থানে আরাম আয়েশ করেছেন। হায় আল্লাহ কি পরিমান মেধাবী বক্তৃতা একেকজনের। এতই সোজা যুদ্ধ করা আর শত্রুর কারাগারে অবস্থান করা।!!!



তাহলে উপরোক্ত বানী গুলি থেকেইতো স্পস্থ যে আসলেই এদের একজনেরও কোন অবদান নেই বাংলাদেশে তাহলে আমাদেরতো দেখা যাচ্ছে তাদেরকে মূল্যায়ন করার কোন কারণই নেই কেননা উনারা আমাদের চেয়ে ভাল দেখেছেন এবং জানেন।



যাই হোক ইতিহাস ভাসানি, মুজিব, জিয়া র মূল্যায়ন করবে নিজের গতিতে কোন এক হাসিনা বা খালেদার চেষ্টায় এই নাম গুলি মুছবে না কোন দিনও ।

১ টি +০/-০