![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজ এমন কিছু হাদীস নিয়ে আলোচনা করব যেগুলো বিশ্বাস করলে উম্মুল মুমীনিন হযরত আয়েশা সিদ্দিকা (রা) সম্পর্কে অত্যন্ত খারাপ ধারণা সৃষ্টি হয়। আর এই হাদীসগুলো বিশ্বাস না করলে বলতে হয় সহিহ বুখারী/মুসলিম মোটেই সহিহ গ্রন্থ নয়, জাল হাদীস এখানেও অনেক আছে। যাই হোক, প্রথমে কিছু তথ্য দিয়ে আলোচনা শুরু করা যাক।
হযরত আবু হুদায়ফা ছিলেন আল্লাহর রাসূলের (সা) সাহাবী যিনি বদরের যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। তিনি আজাদ হওয়া গোলাম সালিম কে পালক পুত্র হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন। আবু হুদায়ফা স্ত্রী সাহালা ও পালক পুত্র সালিমকে নিয়ে এক কক্ষ বিশিষ্ট একটি ঘরে বাস করতেন। এবার নিচের আশ্চর্যজনক হাদীসটি দেখা যাকঃ
আবু সালামা তনয়া জয়নব কর্তৃক বর্ণিত, '' আমি আল্লাহর রাসূল (সা) এর বিবি উম্মে সালামাকে আয়েশার প্রতি বলতে শুনেছিঃ আল্লাহর কসম, আমি এমন কোন যুবক ছেলের দৃষ্টিগোচর হতে চাইনা যে দুগ্ধপোষ্য বয়স পার করে ফেলেছে, তখন তিনি (আয়েশা) বললেনঃ তা কেন? সুহেইল এর কণ্যা সাহালা আল্লাহর রাসূলের (সা) কাছে এসে বলেছিলেনঃ হে আল্লাহর রাসূল (সা), আমি আল্লাহর শপথ করে বলছি সালিম যখন (ঘরে) প্রবেশ করে তখন আমি আবু হুদায়ফার মুখে (অসন্তোষ এর মনোভাব) দেখি, তখন রাসূল (সা) বললেনঃ তাকে স্তন চোষাও (Suckle him)। তিনি (সাহালা বিন্তে সুহেইল) বললেনঃ তার দাঁড়ি আছে। কিন্তু তিনি আবার বললেনঃ তাকে স্তন চোষাও, এটা আবু হুদায়ফার মুখ থেকে যা আছে (অসন্তোষ এর মনোভাব) তা দূর করবে। তিনি (সাহালা) বললেনঃ (আমি এটা করেছিলাম) এবং আল্লাহর কসম, আমি আবু হুদায়ফার মুখে (অসন্তোষ এর মনোভাব) দেখিনি।'' --- সহিহ মুসলিম, বুক ৮, হাদীস ৩৪২৮
এখানে suckle এর অনুবাদ স্তন চোষা না হয়ে স্তন্যদান হতে পারে। কিন্তু বুখারী ও মুসলিম শরীফ এর শ্রেষ্ঠ ব্যাখ্যাকারক ইমাম আসকালানী ও ইমাম নববীর কথা অনুযায়ী Suckle এর অনুবাদ দুধ চোষা হতেই হবে, অন্যথায় এটা বৈধ ফস্টারেজ হবেনা। ইমাম আসকালানী তার ইসাবা গ্রন্থে উপরের হাদীসটির ব্যাখ্যায় বলেন সাহালা বাটিতে দুধ দিয়েছিল যা সালিম বাটি থেকে পান করেছিল। যদিও এভাবে পান করলে ফস্টারেজ বৈধ হয়না তাই সম্ভবত এটা ছিল শুধুমাত্র সালিমের জন্য একটা ব্যতিক্রম।
তবে অবাক করা ব্যাপার হচ্ছে হযরত আয়েশা সালিমের ঘটনাকে ব্যতিক্রম হিসেবে মনে করতেন না। ইসলাম এডাল্ট সাকলিং এর বৈধতা না দিলেও হযরত আয়েশা এডাল্ট সাকলিং এর পক্ষে যুক্তি দিতেন। হযরত আয়েশা যখন সাকলিং এর এই নিয়মের কথা হযরত উম্মে সালামাকে বলেছিলেন তখন উম্মে সালামা সহ নবীর সকল বিবি এই নিয়ম প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। প্রমাণ হিসেবে চলুন নিচের হাদীসটি দেখা যাকঃ
আল্লাহর রাসূল (সা) এর বিবি উম্মে সালামা বলতেন যে আল্লাহর রাসূলের (সা) সকল বিবিগণ এই ধারণা প্রত্যাখ্যান করেছিলেন যে কারো এই ধরনের দুধমা সম্পর্ক তাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে, আর আয়েশাকে বলেছিলেনঃ আল্লাহর কসম, আমরা এখানে আল্লাহর রাসূলের (সা) তরফ থেকে শুধুমাত্র সালিম এর জন্য বিষেষভাবে দেয়া (সুবিধা) ছাড়া অন্য কিছু পাচ্ছিনা, এবং কেউ এধরনের দুধমা সম্পর্ক দিয়ে (আমাদের) গৃহে প্রবেশের অনুমতি পাবেনা আর আমরা এই দৃষ্টিভঙ্গি সমর্থন করিনা। --- সহিহ মুসলিম, বুক ৮, হাদীস ৩৪২৯
নবীর (সা) অন্যান্য বিবিগণ এই ধারণা প্রত্যাখ্যান করলেও হযরত আয়েশা এটাকে বৈধ বলে মনে করার পাশাপাশি এটাও দাবী করতেন যে এডাল্ট সাকলিং এর বিষয়টি কুরআনের আয়াত হিসেবে নাজিল হয়েছিল। নিচের হাদীস দুটি দেখলেই ব্যাপারটা পরিষ্কার হবেঃ
আয়েশা বর্ণনা করেন যে পবিত্র কুরআনে নাজিল হয়েছিল যে দশ বারের নিখাদ স্তনচোষণ (Suckling)) একটি বিয়েকে অবৈধ করে ফেলে, পরে এটা পাঁচ বার দ্বারা বাতিল (এবং প্রতিস্থাপিত) হয় এবং আল্লাহর রাসূল (সা) মৃত্যুবরণ করেন আর তার আগে এটা কুরআনে ছিল। ---সহিহ মুসলিম, বুক ৮, হাদীস ৩৪২১
আয়েশা কর্তৃক বর্ণিত, '' পাথর নিক্ষেপ এবং একজন পূর্ণবয়ষ্ক মানুষকে দশবার স্তনচোষন (Suckling) এর আয়াত নাজিল হয়েছিল এবং সেগুলো একটা কাগজে (লিখিত) ছিল আর আমার বালিশের নিচে রাখা হয়েছিল। যখন রাসূল (সা) ইন্তেকাল করলেন আর আমরা তাঁর মৃত্যু নিয়ে ব্যস্ত হয়ে গেলাম তখন একটি ছাগল ঢুকে কাগজটি খেয়ে ফেলেছিল।'' --- সুনান ইবনে মাজাহ, হাদীস নং ১৯৪৪
কিন্তু প্রকৃতপক্ষে সাকলিং নিয়ে হযরত আয়েশার ধারণা যে ভুল তা নিচের হাদীসটি দিয়ে প্রতীয়মান হয়ঃ
আয়েশা বর্ননা করেনঃ একদা নবী (সা) আমার নিকট আসলেন যখন একজন লোক আমার ঘরে ছিল। তিনি বললেন, ''ও আয়েশা! এটা কে?'' আমি জবাব দিলাম, ''আমার দুধভাই'' তিনি বললেন, ''ও আয়েশা! তোমার দুধভাইদের সম্পর্কে নিশ্চিত হও, যেহেতু দুধের সম্পর্ক শুধু তখনই বৈধ হয় যদি এটা দুগ্ধপোষ্য সময়ে (দুই বছর বয়স পর্যন্ত) ঘটে থাকে।'' --- সহিহ বুখারী, বুক ৪৮, হাদীস ৮১৫
এ থেকে কি বুঝা গেল না যে হযরত আয়েশা নবীর (সা) কথা বুঝতেন না? উপরের হাদীস থেকে এটা পরিষ্কার যে প্রাপ্তবয়ষ্ক কারো জন্য স্তন স্পর্শ বা চোষন করে দুধমা বানানো ইসলাম সমর্থন করেনা। ইমাম আসকালানীর সূত্রে জানলাম সালিম নিজেও স্তন স্পর্শ বা চোষন করেনাই, সে বাটিতে দুধ নিয়ে তা পান করেছিল। কিন্তু হযরত আয়েশা কেন এই সহজ কথাটা বুঝতেন না? নবী (সা) আয়েশাকে পরিষ্কার করে বুঝিয়ে দেয়ার পরেও কেন তিনি এডাল্ট সাকলিং এর পক্ষে ছিলেন? তাহলে এমন অবুঝ আয়েশার বলা অন্যান্য হাদীস বিশ্বাস করাটা কতটা যুক্তিযুক্ত?নবী পরিষ্কার বুঝিয়ে দেয়ার পরেও তিনি কিভাবে এডাল্ট সাকলিং এর ধারণা বৈধ বলে মনে করতেন? আমার ব্যক্তিগত ধারণা উম্মুল মুমীনিন জীবনেও এমন কথা বলতে পারেন না। এটা তাঁর নামে মিথ্যাচার, অন্য কথায় এটা একটা জাল হাদীস।
এই হাদীসটি অনেক দুষ্ট আলেম অনেক দুষ্টামীর জন্য ব্যবহার করেছেন। সবচেয়ে বড় উদাহরণ হচ্ছে জামায়াতে ইসলামী রাজনৈতিক দলের প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা আবুল আ'লা মওদুদী। এই ভদ্রলোক এডাল্ট সাকলিং এর কড়া সমর্থক ও প্রচারক ছিলেন।
১১ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৫
মেহেদী পরাগ বলেছেন: আসলেই।
২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:২১
আপন জন বলেছেন: ভাদার দলের ভাদা মার্কা কথা!!!!!
১১ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৬
মেহেদী পরাগ বলেছেন: আমার ব্লগে ছাগুদের উষ্ঠা মারা হবে। সাঈদিরে নিয়া তো খুব নাঁকি কান্না কানতেছেন। তাই আপনেরে গদাম।
৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:৩০
আদিম পুরুষ বলেছেন: চুলকানী এবং মন গড়া অপব্যাখ্যা।
১১ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৬
মেহেদী পরাগ বলেছেন: অপব্যাখ্যা নয়। সহিহ হাদীস। লিঙ্ক পড়ে দেখেন।
৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:০১
প্রকৌশলী আতিক বলেছেন: আদিম পুরুষ বলেছেন: চুলকানী এবং মন গড়া অপব্যাখ্যা।
১১ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৭
মেহেদী পরাগ বলেছেন: তাহলে সঠিক ব্যাখ্যা কি? আমি সহিহ হাদীস এর লিঙ্ক দিয়েছি।
৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:০৮
পরাবাস্তবতায় আটকে থাকা মানব বলেছেন: :">
১১ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৮
মেহেদী পরাগ বলেছেন: ব্যাপারটা আসলেই লিজ্জাজনক।
৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:১৪
বীরেনদ্র বলেছেন: ধর্ম হচ্ছে বিশ্বাসের ব্যাপার, চোখ কান বুজে বিশ্বাস করতে হবে এটাই ধর্মের দাবী। কিন্তু যদি প্রশ্ন তোলেন তবে তখনই আপনি হলেন অবিশ্বাসী। কি অদ্ভুত ?
যদি যুক্তি দিয়ে বিচার করতে যান তাহলে খুব বেশীদুর যাওয়ার দরকার পড়বে না ,দুই পা গিয়েই হোচোট খাবেন উত্তর পাবেন না। ইতিমধ্যেই দু একজন তাদের বানী দিয়ে দিয়েছেন। আর এটাই হল নিয়ম। যদি প্রশ্ন কর তবে বানী, আর তাতেও যদি না থামো তাহলে শিরোচ্ছেদের ফতোয়া তো আছেই। কিন্তু তারা কেন এই ফতোয়া দেবে তার ও ব্যাখ্যা পাবেন না। অর্থাৎ জোর যার মুল্লুক তার।
৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:১৬
রশীদ খাঁন বলেছেন: গিয়ানী পোষ্ট ।
১১ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৮
মেহেদী পরাগ বলেছেন: গিয়ানী কমেন্ট।
৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:১৮
১১স্টার বলেছেন: খাইয়া কাম নাই তাই হাদিস শিখাতে আসছেন ব্লগে আর জায়গা নাই?
১১ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৯
মেহেদী পরাগ বলেছেন: হাদীস শেখাতে আসিনাই। মানুষের ভুল ভাঙ্গাতে আসছি।
৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:২০
বিব্ভ্রন্ত বলেছেন: আদার বেপারির জাহাজের খবর ।
হাদিসে ভুল নেই । ভুল অনুবাদ করার এবং ব্যখ্যা না বুঝার । নিজের মন গড়া ব্যখ্যার সুযোগ নেই । প্রত্যেক হাদিস শরিফের ব্যখ্যাগ্রন্ত আছে। আগে উহা পড়ুন।
১১ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫৬
মেহেদী পরাগ বলেছেন: বুখারীর শরীফের শ্রেষ্ঠ ব্যাখ্যাগ্রন্থ ইমাম ইবনে হাজার আসকালানী লিখিত ফাথ আল বারী গ্রন্থ এবং একই লেখকের ইসাবা গ্রন্থ থেকে জানা যায়- সালিমের জন্য স্তন স্পর্শ ও চোষণ করা অন্যায় ছিল কারণ সাহালা তার দূরসম্পর্কীয় ছিল। তাই সম্ভবত সাহালা বাটিতে দুধ দিয়েছিল যা সালিম বাটি থেকে পান করেছিল।
ইমাম নববী লিখিত মুসলিম শরীফের শ্রেষ্ঠ ব্যাখ্যাগ্রন্থ থেকে জানা যায়- এইভাবে স্তন স্পর্শ ও চোষণ না করে দুধ খেলে তা ফস্টারেজ বৈধ করেনা তাই উপরে বর্ণিত বাটি থেকে দুধ খাওয়া একটা সম্ভাব্য ব্যাখ্যা হলেও এটা ঠিক বৈধ হয়না। তবে সম্ভবত এটা ছিল শুধুমাত্র সালিমের জন্য একটা ব্যতক্রম।
@ বিভ্রান্ত
আপনারা প্রথমে বলেন কোরানের ব্যাখ্যা হাদীস। এখন হাদীসে সমস্যা পেলে বলেন হাদীসেরও ব্যাখ্যা জানা লাগবে। অথচ আল্লাহ বলেছেন কোরান এবং ইসলাম সহজবোধ্য। তবু উপরে হাদীসের ব্যাখ্যা দিলাম, ব্যাখ্যাতেও তারা অনুমান করেছেন মাত্র।
১০| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৪২
প্রকৌশলী আতিক বলেছেন: @@ বীরেনদ্র
আপনি কি ধর্মানুরাগী না নাস্তিক? নাম দিয়া যদিও এখন আর বুঝা যায় না।
ধার্মিক হলে, নিজের ধর্মকে নিয়ে থাকুন। যেখানে নিজের ধর্মই পুরাপুরি জানেন না, সেখানে অন্য ধর্ম নিয়ে কথা না বলাই ভাল।
আপনের কমেন্ট খানা সুন্দর হইছে। সুশীলতার চাদরে আকা আপনার কমেন্টে ইসলাম বিদ্বেশ খুব ভাল ভাবেই ফুটে উঠেছে।
১১| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:০৮
বীরেনদ্র বলেছেন: @আতিক সাহেব,
ইসলাম বিদ্বেষ বলতে আপনি কি বোঝাতে চান? ইসলামকে হিংসা? ইসলামকে হিংসা করার মত কিছু আছে আমি মনে করি না। ইসলামকে খারাপ বলা? ইসলামে এ যদি খারাপ কিছু থাকে তাকে কি আমায় ভাল বলতে হবে? দাবী করবেন ইসলামে খারাপ কিছু নেই।
আমার বক্তব্য হচ্ছে হিন্দু বৌদ্ধ বা খৃস্টান ধর্মের মতই ইসলামেও অনেক গোজামিল, এবং অসামঞ্জস্য আছে। আপনি কিছুই মানবেন না তাও জানি। যদি আমি কিছু দেখিয়েও দিই তখন নানান ব্যাখ্যা বা তফসিরের অবতারনা করবেন। অর্থাৎ আপনি কিছুই মানবেন না, সুতরাং আপনাকে বলে কি লাভ? তবুও বলি জন্মগত ভাবে সামাজিক ভাবে আপনার ধর্মকে সত্যি ধরে নিয়েই আপনার জীবন। একটু অন্যভাবে ভাবতে শিখুন। আপনার বুদ্ধি বিবেচনার শক্তি আছে, অন্ধ না হয়ে খারাপকে খারাপ বলুন ভালকে ভাল বলুন ।
আমি ধর্ম জানি না, তবে ভাল খারাপ বিচার করার ক্ষমতা আমার আছে আমি মনে করি।
উপরে লেখক তার বক্তব্যে যে বিষয়গুলো লিখেছেন তাকে ভুল প্রমান করুন। আমি নাস্তিক হই বা না হই তার সাথে আমার মন্তব্যের সম্পর্ক কি? ব্যাক্তিগত ভাবে আমাকে আক্রমন করে কি বোঝাতে চান?
১২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:১৬
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: লিংকগুলো ক্লিক করে করে দেখলাম। রেফারেন্স তো ভুয়া না। নাকি রেফারেন্সও ভুয়া ? কেউ কি বিষয়টা পরিষ্কার জানাবেন ?
আমার মতে, গালাগালি কোন সমাধান না ।
১১ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫৯
মেহেদী পরাগ বলেছেন: বর্তমান মুমীনদের একটাই কাজ। ধরা খেলেই গালাগালি।
১৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:২৭
প্রকৌশলী আতিক বলেছেন: @ বীরেনদ্র
আদিম পুরুষ বলেছেন: চুলকানী এবং মন গড়া অপব্যাখ্যা।
বিব্ভ্রন্ত বলেছেন: হাদিসে ভুল নেই । ভুল অনুবাদ করার এবং ব্যখ্যা না বুঝার । নিজের মন গড়া ব্যখ্যার সুযোগ নেই । প্রত্যেক হাদিস শরিফের ব্যখ্যাগ্রন্ত আছে। আগে উহা পড়ুন।
আপনি বললেন: ইতিমধ্যেই দু একজন তাদের বানী দিয়ে দিয়েছেন। আর এটাই হল নিয়ম। যদি প্রশ্ন কর তবে বানী, আর তাতেও যদি না থামো তাহলে শিরোচ্ছেদের ফতোয়া তো আছেই।
তারা যেটা বলল, সেটাকে আপনার বানী মনে হয়। এটা যে অপব্যাখ্যা এটা আপনি মানতে নারাজ কেন? আমার ধারনাকে ক্লিয়ার করার জন্য আপনাকে প্রশ্ন করেছিলাম। আমার ধারনা, আপনি হয় হিন্দু অথবা নাস্তিক। যেহেতু, ইসলাম সমন্ধে আপনার ধারনা, শুধুই কানে শোনা, তাই, এই ব্যাপারে কেন এসব কথা বলতে যান। কয়টা জ্ঞানের অধিকারী আপনি যে, কিছু লোক বলল, ওটা অপব্যাখ্যা, আর আপনি রস মেখে ওটাকে শিরোচ্ছেদের ফতোয়া জুড়ে দিলেন।
এটাকেই ইসলাম বিদ্বেষ বুঝিয়েছি।
আমার বক্তব্য হচ্ছে হিন্দু বৌদ্ধ বা খৃস্টান ধর্মের মতই ইসলামেও অনেক গোজামিল, এবং অসামঞ্জস্য আছে। আপনি কিছুই মানবেন না তাও জানি। যদি আমি কিছু দেখিয়েও দিই তখন নানান ব্যাখ্যা বা তফসিরের অবতারনা করবেন।
তাফসির কি সেটা না জানার দরুন আপনার এই কমেন্ট।
আপনের ধর্মের অসামঞ্জস্য গুলো আপনি খুজে বের করুন। আপনি যেহেতু ধরেই নিয়েছেন সব ধর্মের মতন ইসলামেও অসামঞ্জস্য আছে সো এই ধারনা থেকে বের হতে হলে আপনাকে ইসলাম নিয়ে স্টাডি করতে হবে। বেটার ইসলাম ধর্ম গ্রহন করেন, তাবলীগে গিয়ে চার মাস লাগিয়ে আসেন। দেন আপনার সাথে আলাপ করব।
যদি বুঝতে পারেন, আসলেই অনেক অসামঞ্জস্য আছে তবে আবার পূর্বের ধর্মে চলে যাইয়েন।
আপনি নাস্তিক না হলে, অসামঞ্জস্য বিহীন একটা একটা ধর্মকে খুজে বের করা উচিত।
১৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৪০
শার্ক বলেছেন: i am Shahi hadith follower but I think the references are correct here. One thing to keep in mind that it's written by a human so there might have some mistake. Overall Shaih hadith is almost correct and insAllah we'd easily comprehend any fake hadith. Allah will help us. Still we don't blame them as they're really trying their best to write these hadith but to blame them whi spreaded the fake hadith bcoz they are munafiq.
১১ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:০১
মেহেদী পরাগ বলেছেন: আপনি একদম ঠিক বলেছেন। তাদের সততা নিয়ে প্রশ্ন নেই, কিন্তু তারাও মানুষ ছিলেন আর সেই হিসেবে ভুল তারা করতেই পারেন। আমাদের কাজ শুধু যেগুলো ভুল মনে হয় সেগুলো ভুল বা জাল বলে স্বীকার করা। এই সহজ কথাটা আজকালকার মুমীনেরা বুঝতে চায়না।
১৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৪৫
১১ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:০৪
মেহেদী পরাগ বলেছেন: লিঙ্ক যেহেতু আছে তাই আপনার অতিরিক্ত দীর্ঘাকায় কমেন্ট দুটি মুছে দেয়া হল।
১৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:০৫
প্রকৌশলী আতিক বলেছেন: @@ রিমন০০৭
ফ্লাডিং বুঝেন? আপনে যেইটা করলেন এইটারে কমেন্ট ফ্লাডিং বলে।
শুধু লিংক গুলো দিলেই পারতেন। কয়জনে বাংলা ব্লগে আপনার ইংলিশ কমেন্ট পড়বে?
১৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:০৯
রিমন০০৭ বলেছেন: ফ্লাডিং বুঝার মত বয়স আমার হইছে। এই ব্লগে ইংরেজি রেফারেন্স দেওয়া যাবেনা এটা কোন কেতাবে পাইছেন? দরকার হলে আরো রেফারেন্স দিব ইংরেজিতে। ইংরেজি আপনার জন্য দিইনি, যিনি সুইডেন প্রবাসি তার জন্য দেওয়া হয়েছে। আর আপনার জন্য নীচে লিংক দিয়া দিছি।
আর যারা ইংরেজী বুঝবেনা তারা গুগল মামার কাছে যাবে।
১১ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১৪
মেহেদী পরাগ বলেছেন: আপনি আমার পোস্ট পড়েন নাই বা বুঝেন নাই। আপনার দেয়া লিঙ্কের উত্তর আমি নিজেও মানি। তবে পোস্টে আমি সেই রকম প্রশ্নই করিনাই আর আপনি অপ্রাসঙ্গিক উত্তরের লিঙ্ক ধরিয়ে দিলেন। আপনার সুবিধার্থে আমার প্রশ্নটি আবার ব্যাখ্যা করিঃ
এটা পরিষ্কার যে প্রাপ্তবয়ষ্ক কারো জন্য স্তন স্পর্শ বা চোষন করে দুধমা বানানো ইসলাম সমর্থন করেনা। সালিম নিজেও স্তন স্পর্শ বা চোষন করেনাই, সে বাটিতে দুধ নিয়ে তা পান করেছিল। কিন্তু হযরত আয়েশা কেন এই সহজ কথাটা বুঝতেন না? নবী (সা) আয়েশাকে পরিষ্কার করে বুঝিয়ে দেয়ার পরেও কেন তিনি এডাল্ট সাকলিং এর পক্ষে ছিলেন? তাহলে এমন অবুঝ আয়েশার বলা অন্যান্য হাদীস বিশ্বাস করাটা কতটা যুক্তিযুক্ত?
১৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:১৬
বীরেনদ্র বলেছেন: @ আতিক সাহেব, ধন্যবাদ উত্তরের জন্য। কারো কাছ থেকে শোনা নয় রীতিমত কোরান শরীফ পড়ে তবে সেখান থেকেই উদ্ধৃতি দেব।
তফসীরের মানে বুঝতে হবে অর্থাৎ আপনার মনঃপুত ব্যখ্যা আপনার মত করে বুঝতে হবে? কিন্তু কোরান শরীফেই বলা আছে যে কোরান বোঝার জন্য কোন ব্যখ্যার প্রয়োজন নেই।
এখানেই আপনাদের সীমাবদ্ধতা। আজকাল ইন্টারনেটের যুগে সব কিছু জানা সম্ভব ইচ্ছে করলেই। আগে যা হোক বলা যেত না জেনে বলছেন এখন আর তা পারবেন না। আমি যদি ইংরাজী অনুবাদ তুলে দিই তখন বলবেন ব্যখ্যা লাগবে বা অনুবাদে ভুল আছে স্বীকার করছি আমি আরবী জানি না , কিন্তু একজন সাধারন বাঙ্গালী মুসলমানই বা কতটুকু আরবী বোঝেন?
আর ইসলাম সম্পর্কে যদি আলোচনা করতে হয় তাহলে ইসলাম গ্রহন করতে হবে কেন বলছেন? অর্থাৎ মুসলমান ছাড়া কারো পক্ষে কোরান শরীফ বোঝা সম্ভব নয়? যদি এটাই আপনার বিশ্বাস হয় তা তো অন্ধ বিশ্বাস।
আলাপ আলোচনা করতে চাইলে ইসলাম নিয়ে মুখোমুখি আলোচনা করাই ভাল, বুঝতে পারবেন আমি জেনে বলছি বা না জেনে বলছি।আমি অন্ততঃ কিছুর রেফারেন্স দিতে পারব। আর যদি ব্লগে তর্ক করতে চান আপনার সাথে কথা বলতে বলতে ইন্টারনেট ঘেটে বের করে দিতে পারব কিন্তু তাতে তো সত্যিকারের পরীক্ষা হবে না।
১৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:২৭
স্পুতনিক বলেছেন: ভাই আপনার গবেষনার বিষয়ের উপর ২-১ টা প্রবন্ধ পোষ্ট করুন। পারলে নিজের হেডাম দেখান। কপি-পেস্ট করলে পশ্চাদদেশে গন পদাঘাত করা হবে।
১১ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৪
মেহেদী পরাগ বলেছেন: অপ্রাসঙ্গিক আর একটা মন্তব্য করলে আপনাকে ব্লক করা হবে।
২০| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৩২
আদনান ফায়সাল বলেছেন: suckle him এর অনুবাদ দুধ চোষাও না, হবে স্তন্যদান কর- স্তন্যদান পরোক্ষভাবে করার কথাই এখানে বলা হয়েছে ।
আপনি নিজের মনগড়া অনুবাদ ও ব্যাখা করছেন, করে যান। সত্য সত্যই, আর মিথ্যা মিথ্যাই।
হাদিসে কোন সমস্যা দেখছি না।
১১ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৩
মেহেদী পরাগ বলেছেন: আমিও মনে করি suckle এর অনুবাদ স্তন্যদান হতে পারে। সে জন্যই আমি নিজের মনগড়া অনুবাদ বা ব্যাখ্যা দেইনাই। বুখারী ও মুসলিম শরীফ এর শ্রেষ্ঠ ব্যাখ্যাকারক ইমাম আস্কালানী ও ইমাম নববীর কথা অনুযায়ী Suckle এর অনুবাদ দুধ চোষা হতেই হবে, অন্যথায় এটা বৈধ ফস্টারেজ হবেনা।
suckle এর অনুবাদ স্তন্য দান করা বুঝালেও হাদীসে সমস্যা আছে। আপনি হাদীসের অন্ধ সমর্থক বলে সেটা ধরতে পারেন নাই। পোস্টে আমার ফোকাস কি সেটা বুঝতে পারেন নাই, তাই দয়া করে নিচের কথাগুলো পড়ে পোস্টের ফোকাস বুঝুন।
এটা পরিষ্কার যে প্রাপ্তবয়ষ্ক কারো জন্য স্তন স্পর্শ বা চোষন করে দুধমা বানানো ইসলাম সমর্থন করেনা। সালিম নিজেও স্তন স্পর্শ বা চোষন করেনাই, সে বাটিতে দুধ নিয়ে তা পান করেছিল। কিন্তু হযরত আয়েশা কেন এই সহজ কথাটা বুঝতেন না? নবী (সা) আয়েশাকে পরিষ্কার করে বুঝিয়ে দেয়ার পরেও কেন তিনি এডাল্ট সাকলিং এর পক্ষে ছিলেন? তাহলে এমন অবুঝ আয়েশার বলা অন্যান্য হাদীস বিশ্বাস করাটা কতটা যুক্তিযুক্ত?
২১| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৪৫
শার্ক বলেছেন: @রিমন,
Ins't it better if we say this is fake hadith instead. If this case is for a specific case and not in general then opposing this will not harm us. Also, believing all the hadith is not mandatory in any Akida. If one has doubt on the references then please discard this.
১১ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৭
মেহেদী পরাগ বলেছেন: আপনি ঠিক বলেছেন। তবে আপনার কথা শুনলে আহলে হাদীস গ্রুপ আপনাকে কাফের বলবে। তারা বলে হাদীসও আল্লাহর ওহী। বুখারী//মুসলিম এর হাদীস বিশ্বাস না করলে বা পালন না করলেও আপনি কাফের। রিমন ভদ্রলোক মনে হচ্ছে সেই গোত্রের কেউ। এরা ভেবেও দেখেনা যে আল্লাহ রাসূলে বিশ্বাসী একজন আমলদারকে কাফের বলার অধিকার তারা কোথায় পেল!
২২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:২১
চ।ন্দু বলেছেন: বুখারী, মুসলিম, তিরমিযি বা দাউদের হাদিস বইয়ের আগে 'সহিহ' শব্দটা কে লাগাইছে তার গালে দু'টো চটকানা লাগানো দরকার।
১১ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৮
মেহেদী পরাগ বলেছেন: দুটা না ভাই, ১০০০ চটকানা লাগানো দরকার।
২৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৫৮
আন্ডারটেকার বলেছেন: বীরেন্দ্রর মতো লোক এই ধরনের ফেইক পোষ্ট খুজে আর খুজে পেলেই ইসলাম ধর্মকে হেয় করার জন্য লুঙ্গি খুলে নেমে পড়ে। আসলে যার নিজের জাত নাই সেতো অন্যের জাত মারার জন্য পাগল হবেই।
২৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:০১
ক্ষিপ্ত তরুণ বলেছেন: খিচ্চচা বাজে পোস্ট মারার মানে কি ভাই ?
১১ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৮
মেহেদী পরাগ বলেছেন: এটা মোটেই বাজে পোস্ট নয়। ভাল করে আমার কমেন্টগুলো পড়ে দেখুন।
২৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৪৪
সজিব ইসলাম বলেছেন: আপনারা ধর্মের কোন এক অখ্যাত হাদিছের শাখার প্রশাখা নিয়ে ক্যাছাল করছেন আর এই শুযগে অমুসলিমরাও আপনার ধর্মকে কটাক্ষ করছে, বেশ ভালই লাগছে তাই না?
১১ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:০৩
মেহেদী পরাগ বলেছেন: অমুসলিমরা ইসলাম নিয়ে কটাক্ষ করছে ইসলামের সূচনা লগ্ন থেকেই। এই পোস্টে শুধু একজন এই কাজ করছেন, যেটা তিনি এমনিতেও সবসময় করেন। এই পোস্ট না দিলেও তারা নিজেরা পোস্ট দিয়ে এটা করবেন। এতে ইসলামের কিছু যায় আসেনা। তাই এই পোস্ট না দেয়ার কোন কারণ নেই। সত্য জানতে হবে। ইসলামে লুকোচুরির কিছু নেই।
তবে হাদীসকে অখ্যাত মনে করলে আপনাকে সাধুবাদ।
২৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৪৯
রিমন০০৭ বলেছেন: আমরা যেহেতু হাদীস বিশারদ নই, আপনার উচিত হবে কোনো হাদীস বিশারদের শরণাপন্ন হওয়া। খামাখা সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্তির মধ্যে ফেলে লাভ কি?
ধন্যবাদ
১১ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:১৪
মেহেদী পরাগ বলেছেন: কিছুটা বুঝতে পেরেছেন বলে আপনাকে সাধুবাদ।
আমি কাউকে বিভ্রান্তির মধ্যে ফেলছিনা। সত্য জানার অধিকার সবার আছে। ইসলামে লুকোচুরির কিছু নেই।
সর্বশ্রেষ্ঠ দুই হাদীস বিশারদ ইমাম আসকালানী ও ইমাম নববীর ব্যাখ্যাগুলো তো উল্লেখ করেছি। দুনিয়ার সকল হাদীস বিশারদ নিজস্ব ব্যাখ্যা দেয়ার আগে এই দুই ইমামের ব্যাখ্যার শরনাপন্ন হন। তাই অন্য হাদীস বিশারদদের শরণাপন্ন হওয়া নিষ্প্রয়োজন।
আপনার গায়ে না লাগলেও উম্মুল মুমীনিন হযরত আয়েশার প্রতি অপমান আমার গায়ে লাগে। আমি হযরত আয়েশাকে প্রচন্ড শ্রদ্ধা করি। আয়েশার জ্ঞানগরিমার কথা সর্বজনবিদিত। সেই আয়েশা এই সামান্য হাদীস বুঝতেননা বা অপপ্রচার করতেন সেটা মেনে নেয়া আমার পক্ষে সম্ভব না। আমি বুঝিনা, এই হাদীসটি জাল ভেবে নিতে আপনার এত সমস্যা কোথায়? হযরত আয়েশার প্রতি অপমান আপনার গায়ে লাগেনা আর হাদীস জাল বললে এত লাগে? আজব অন্ধ বিশ্বাসী আপনারা।
২৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫২
লালন রিটার্ন বলেছেন: মানুষের লেখা বাজে কিছু বই
২৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৯
আন্ডারটেকার বলেছেন: সত্যের কথা বলছেন, তাই না। আপনি তাহলে এবার সব ধর্মের সত্য নিয়ে হাজির হন। জানি, সেটা আপনি করবেন না। তখন আপনার জাতে ঘা লাগবে।
আপনি একটা ইসলামবিদ্বেষী। স্বীকার করেন আর না করেন। না হলে আপনার সব পোষ্ট শুধু ইসলামের বিরুদ্ধে হতো না।
১১ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৩
মেহেদী পরাগ বলেছেন: আপনি সম্ভবত বুদ্ধি প্রতিবন্ধি। এত সহজ একটা ব্যাপার বুঝেন না।
ইসলাম ছাড়া বাকি ধর্মগুলোতে তো মিথ্যার আখড়া, সেগুলোতে উজবুকি মিথ্যার ছড়াছড়ি। সেগুলোর সমালোচনা করাটা এই ব্লগে নিস্প্রয়োজন। এইখানে হাতেগোনা ২/৪ টা অন্য ধর্ম বিশ্বাসী লোক পাওয়া যাবে। এখন বাকি ধর্মগুলোকে তো খারাপ কথা বললাম, আমার জাতে তো ঘা লাগেনাই।
আমি ইসলাম পালন করি, ইসলামবিদ্বেষী হবার প্রশ্নই ঊঠেনা। আমি নামাজ/রোজা/হজ্ব/যাকাত এগুলোতে বিশ্বাস করি ও পালন করি। আমার কোন পোস্টই ইসলামের বিরুদ্ধে নয়। আমার পোস্টগুলো উদ্ভট হাদীসগুলোর বিরুদ্ধে। সুন্দর হাদীস আমি নিজেও মানি। আপনার মত বুদ্ধিপ্রতিবন্ধিরাই শুধু এইখানে ইসলামবিদ্বেষ খুঁজে পায়।
২৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৯
আন্ডারটেকার বলেছেন: তুমি একটা সামাজিক প্রতিবন্ধি। তোমার আগের পোষ্টে চট্টগ্রাম আর সুইডেন নিয়ে ছ্যাচা খাইসিলা, ভুলে গেছ? এই পোষ্টে এখনও ছ্যাচা খাওনি তাই গলার জোর বেড়ে গেছে?
পাদা আর ভাদায় ভরে গেল সামু।
১২ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ২:২২
মেহেদী পরাগ বলেছেন: ঠান্ডা মাথায় একটু ভাবেন। আমার পোস্ট ব্লগেই সব আছে। কোনটাতেই ইসলামের বিরুদ্ধে কিছু লিখা নাই। এমনকি ভাল হাদীসের বিপক্ষেও কিছু লিখা নাই। আমার পোস্ট এর একমাত্র উদ্দেশ্য লোকে যেন বুখারী/মুসলিম শুনলেই হাদীসে অন্ধ বিশ্বাস না করে বরং হাদীসের বক্তব্য অনুযায়ী সেটা বিচার করতে চেষ্টা করে। আমার নিজের মধ্যে ঈমানের ৭ ধাপ আছে, আর আমি ইসলামের ৫ স্তম্ভ মানি/পালন করি। সকল হাদীস যে ভুল/জাল বলি তাও না অর্থাত আমি কোরান অনলী না। এর পরেও আমাকে কাফের বলে যে সে নিজেই কাফের। আপনি আহলে হাদীস গ্রুপের লোক বলে মনে হচ্ছে। যাই হোক বেয়াদবীর পরেও যথেষ্ট ভদ্র আচরণ করার চেষ্টা করলাম। এর পরেও না বুঝলে দাবড়ানি দেয়া হবে। ধন্যবাদ।
৩০| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২৯
রফিক মাহমুদ বলেছেন:
অন্যের ধর্মকে হেয় করার জন্য এত ব্যাপক গবেষণা না করে আমার বহুদিনের একটা মলিকিউলার বায়োলজী সংক্রান্ত কৌতূহল মেটানঃ
কোন টি-আর এন এর সঙ্গে কোন এমিনো এসিড থাকে, সেটা কিভাবে নির্ধারিত হয়?
আর নিউরোকেমিস্ট্রি পড়া থাকলে একটু জানান এক্সনের ওপরে মায়েলিন শীথ থাকলে হাক্সলি-হজকিন সমীকরণ কিভাবে বদলে যায়।
১২ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ২:২৫
মেহেদী পরাগ বলেছেন: প্রথম কথা, ধর্মটা অন্যের নয়, আমার নিজের। দ্বিতীয় কথা ধর্মকে হেয় করা হচ্ছেনা। এই দুই কথাতেই আপনার উদ্দেশ্য বুঝা গেল। আপনার molecular biology সম্পর্কে জানার ইচ্ছা থাকলে আমাকে ইমেইল করতে পারেন। ব্লগে ক্লাশরুম দিয়ে বসিনাই। [email protected]
৩১| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৪৪
রিমন০০৭ বলেছেন: অন্ধ বিশ্বাসী বলছেন কেন?
আপনার নিজের কয়টা হাদীস মুখস্হ? বাংলাদেশের কথা বাদ দেন, সামুতে যে মুসলিম ব্লগাররা আছে কতজন ১০ টা সহী হাদীস বলতে পারবে? আমি নিজেও পারবনা।ব্লগে কেউ ইসলাম নিয়ে লিখলে আমাদের গুগল মামার শরণাপণ্ন হতে হয়। আমাদের ফরজের খোঁজ নেই আবার হাদীস!
আপনি যেহেতু সুইডেনে থাকেন আপনি ঐখানে কোনো মসজিদের ইমাম কে বলুন। না পারলে নীচের লিংকে যান:
ইসলামিক এসোসিয়েশন, সুইডেন
ঐখানে ঠিকানা আছে:
Islamiska Förbundet i Stockholm (IFS)
Adress: Kapellgränd 10, 116 25 Stockholm
Tfn: 08-509 109 00
Fax: 08-509 109 29
E-mail: [email protected]
E-mail till ordförande: [email protected]
PG: 64 67 75-7 |
এবার ঐখানে যাইয়া যতখুশি হাদীস নিয়া জিগান। আমরা মূর্খ ব্লগার, আমাদের মাথা নষ্ট কইরা কি লাভ? ঐখান থেকে কি জানতে পারলেন সেইটা আমাদের জানান।আমরা মূর্খ ব্লগার,আমাদের কাছে প্রশ্ন কইরা লাভ নাই।
১২ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ২:৩১
মেহেদী পরাগ বলেছেন: আপনারা মূর্খ কে বলল? এইখানেই সমস্যা। কোরান/হাদীস কি এতই কঠিন যে মাদ্রাসায় না পড়লে তা বুঝা যাবেনা? এই পোস্ট খুব সাধারণ একটা বিষয় নিয়ে লেখা। দুইটা ব্যাখ্যা যেহেতু সম্পূর্ণ বিপরীত তাই হয় আয়েশার ব্যাখ্যা সঠিক নয়তো ইমাম আসকালানী/নববীর ব্যাখ্যা সঠিক। আপনার দেয়া লিঙ্কের কারণেই জানলাম আপনি ইমাম আসকালানী/নববীর পক্ষেই আছেন। সেটাই স্বাভাবিক। এরমানে আপনি পরোক্ষে আয়েশাকে ভুল বলছেন। কিন্তু আমি আয়েশাকে ভুল বলতে পারিনা, তাই হাদীসটি জাল বলছি। ব্যাপারটা এতটাই সহজ এর জন্য কোন মৌলভীর কাছে যাওয়া নিষ্প্রয়োজন। কারণ সেরা মৌলভী ইমাম আসকালানী/নববীর কথা তো আমরা জেনেই গিয়েছি। অন্যেরাতো এদের কাছে ছাড়।
৩২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৫০
কান্টি টুটুল বলেছেন:
একটা বিষয় আমার কাছে আশংকাজনক মনে হয় সেটি হল হাদিসের আগে "সহিহ" শব্দটি ব্যবহার করে কিছু লোক প্রথমে তথাকথিত সহিহ হাদিস কে আল কোরআনের আয়াতের সম-মর্যাদা দেয়ার চেষ্টা করেন এবং তারপর কেবলমাত্র ঐ হাদিসের মাধ্যমেই আল কোরআনের ব্যাখ্যা দেন।
এই ধরণের চেষ্টা মানুষকে আল কোরআন হতে দূরে সরিয়ে দেয়ার জন্যই করা হয় বলে আমার মনে হয়।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:১৩
মেহেদী পরাগ বলেছেন: সহমত। হাদীসের কারণে ইসলামের আসল রুপ অনেকটা পরিবর্তিত হয়ে গিয়েছে। কোরান কেউ পড়েনা, শুধু হাদীস পড়ে। কোরান শুধু না বুঝে রিডিং পড়ে কোরানেরই আদেশ লঙ্ঘন করে।
৩৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৫৮
সরোজ রিক্ত বলেছেন: শুধু শিবিরকে ছাগু বলা যায় না, আপনাকেও ইনক্লুড করতে হবে।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:১৫
মেহেদী পরাগ বলেছেন: শিবিরের বাপজানরে এই পোস্টের শেষ লাইনে ল্যাংটা করে দিলাম, আর তুমি ছাগু আসছ চামচামি করতে? বেক্কলের একটা সীমা থাকে।
৩৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১৪
রাশেদ হাসান নোবেল বলেছেন: সবি ঠিক ছিল কিন্তু শেষে মোদুদির নামটা নিয়াতে আপনি কাফের , ইসলাম বিদ্দেসি হয়েগেলেন । ভাই আপনি আপনার কাজ করে যান । উপরে আল্লাহ আছেন উনি বিচার করবেন । ছাগুদের সাথে ক্যাচালে যেয়ে লাভ নাই এরা হেদায়েত বঞ্চিত মুনাফেক ।
৩৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১৪
রাশেদ হাসান নোবেল বলেছেন: সবি ঠিক ছিল কিন্তু শেষে মোদুদির নামটা নিয়াতে আপনি কাফের , ইসলাম বিদ্দেসি হয়েগেলেন । ভাই আপনি আপনার কাজ করে যান । উপরে আল্লাহ আছেন উনি বিচার করবেন । ছাগুদের সাথে ক্যাচালে যেয়ে লাভ নাই এরা হেদায়েত বঞ্চিত মুনাফেক ।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:০০
মেহেদী পরাগ বলেছেন: আপনি অতি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টটি ধরতে পেরেছেন। ছাগুদের বাপ কে নিয়ে কথা বলাতেই তাদের পিছনে এত আগুন লেগেছে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৩৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ২:৪৪
আন্ডারটেকার বলেছেন: আহলে হাদীস গ্রুপ কি , সেটা আমি জানি না। আমি কোন গ্রুপের না। আমি পাদা না আমি ভাদা না। আমি একজন মুসলমান, একজন বাঙ্গালী। সাধারন মুসলিম ঘরের ছেলে। আমি এক আল্লাহ'র বিশ্বাসী। এইটুকুই আমার পরিচয়। ধর্ম নিয়ে কটাক্ষতা আমার পছন্দ না। আমি সবসময়ই এর প্রতিবাদ করি। ব্যাস।
দাবড়ানি? দাবড়ানির ভয় কে করে। অন্তত আমিতো করিনা। কারন দাবরানির বদলে দাবরানী দিতে জানি, যদিও বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই এড়িয়ে যাই।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:০৭
মেহেদী পরাগ বলেছেন: আপনার মন্তব্যফুলো দেখে মনে হয় আল্লাহর চাইতে হাদীসে আপনি বেশী বিশ্বাসী। কারণ নাস্তিকদের পোস্টে আপনার এমন রুপ দেখিনাই। আর হাদীসের সমালোচনা করাতে আমাকে আপনি বিধর্মী, ইসলামবিদ্বেষি বলেছেন, যদিও আমিও কোন গ্রুপের না। আমি পাদা না আমি ভাদা না। আমি একজন মুসলমান, একজন বাঙ্গালী। সাধারন মুসলিম ঘরের ছেলে। আমি এক আল্লাহ'র বিশ্বাসী। এইটুকুই আমার পরিচয়। ধর্ম নিয়ে কটাক্ষ আমিও করিনা। শুধু জাল হাদীস এর বিপক্ষে লিখি। নাস্তিকদের বিপক্ষেও লিখি।
আপনি যদি পারেন জামাত বা মওদুদীর এক লাইন সমালোচনা করেন। তাহলে অন্তত বুঝা যাবে আপনি ছাগু না। নাইলে কট।
৩৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৪০
সজিব ইসলাম বলেছেন: সব মুসলিম ভাইকে অনুরোধ করছি এই ব্লগারের সবগুলো লিখা দেখে তার পর মন্তব্য করুন, কারন আমার মনে হয়েছে উনি নাস্তিক উনার সব গুলো পোস্টই ইসলামকে বির্তকিত করার মত পোস্ট।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:০৯
মেহেদী পরাগ বলেছেন: হাদীস যে ইসলামকে বিতর্কিত করে এটুকু বুঝার বুদ্ধি আপনার আছে। কিন্তু আমি যে নাস্তিকনা এটুকু বুঝার বুদ্ধি আপনার নাই। যে হাদীস নিয়ে এত লজ্জা এ ভয় সেই হাদীসকে কেন অন্ধ বিশ্বাস করে যক্ষের ধন বানাচ্ছেন? নিজেকে প্রশ্ন করুন। ইসলামে লুকোচুরির কিছু নেই। ইসলাম সত্য এবং সুন্দর।
৩৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৩৪
নীড় ~ বলেছেন: লেখাজোকা শামীম বলেছেন: লিংকগুলো ক্লিক করে করে দেখলাম। রেফারেন্স তো ভুয়া না। নাকি রেফারেন্সও ভুয়া ? কেউ কি বিষয়টা পরিষ্কার জানাবেন ?
আমার মতে, গালাগালি কোন সমাধান না ।
১৩ ই নভেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:১২
মেহেদী পরাগ বলেছেন: এমন বহু বহু উদ্ভট হাদীস দিয়ে সহিহ হাদীসের বইগুলো ভর্তি। আমরা শুধু অল্প কিছু ভাল হাদীস ছন্নছাড়া ভাবে পড়ি। আই বুঝিনা যে এখানে কত গলদ। ইসলাম কে বুঝতে হলে কুরান পড়তে হবে, আর সহিহ হাদীস আরও যাচাই করে উদ্ভট গুলো বাতিল করতে হবে।
৩৯| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭
নীলপথিক বলেছেন: সাংঘাতিক ব্যাপার দেখছি। এরা আপনাকে কাফের বানিয়েই ছাড়বে। হা হা হা হা।
খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার, নিজের গর্ভজাত সন্তানকেও ২ বছরের পর দুধ পান করানো যাবে না। এটা স্পষ্টতঃই হারাম।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯
মেহেদী পরাগ বলেছেন: এটা কমন সেন্সের সাথেই যায়না। উদ্ভট।
৪০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৫২
আধাঁরি অপ্সরা বলেছেন:
পোস্ট পুরো পড়িনি তবে গোঁড়াদের কিছু মন্তব্য দেখেই হাসি শুরু হয়ে গেছে। আপনার ব্লগ টি আমার অনেক কনফিউশান দূর করেছে। পুরো ব্লগ পড়ে ফেলার সময় খুজছি! ফলোড!
১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫০
মেহেদী পরাগ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১৬
অন্যরকম একজন বলেছেন: েখুন অবস্থা।এখানেও 'কাফের' ব্রান্ডিং।এই হাদিসটা তিন বছর আগে ফেসবুকের একটা নাস্তিক গ্রুপ পোস্ট করে অশ্লীল কথাবারতা লিখে ভরিয়ে ফেলেছিল।এখন আমরা আমাদের ধর্ম নিয়ে ভ্রান্ত ধারনা দূর করতে আসলে আমরাও হয়ে যাই নাস্তিক!বাহ।এই হাদিসটাকে গোনার মধ্যে নেয়ারই আমি কোন কারন দেখিনা।ইসলাম তো মেয়েদেরকে পরপুরুষের সামনে যেতে মানা করেনি।জাস্ট পোশাক আর আচার আচরনের উপর রেস্ট্রিকশন আছে কিছু।তো,সেগুলো মেনটেইন করে যার সামনে যাওয়া দরকার গেলেই তো হয়?কাউকে নিজের দুধ খাইয়ে মাহরামে পরিণত করতে হবে এ কোন উদ্ভট কথা?
১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫২
মেহেদী পরাগ বলেছেন: এই হাদীস নিয়ে গত কিছু বছরে আরব বিশ্বে কম জল ঘোলা হয়নি। দু একটি দেশে এটা আইন করার দাবী করা হয়েছিল। তবে মানুষ এখন আর মধ্যযুগে বাস করেনা যে উদ্ভট কিছু ধর্মের দোহাই দিয়ে জায়েজ করে ফেলা যাবে।
৪২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:০০
আধাঁরি অপ্সরা বলেছেন:
আয়েশার জ্ঞানগরিমার কথা সর্বজনবিদিত। সেই আয়েশা এই সামান্য হাদীস বুঝতেননা বা অপপ্রচার করতেন সেটা মেনে নেয়া আমার পক্ষে সম্ভব না। আমি বুঝিনা, এই হাদীসটি জাল ভেবে নিতে আপনার এত সমস্যা কোথায়? হযরত আয়েশার প্রতি অপমান আপনার গায়ে লাগেনা আর হাদীস জাল বললে এত লাগে? আজব অন্ধ বিশ্বাসী আপনারা।
সহমত!
১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫২
মেহেদী পরাগ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪৮
সিফাতুল্লাহ বলেছেন: ১ মিনিটের নিরবতা তাদের জন্যে যারা ভাবছেন এই পোস্টের লেখক এই ইস্যুটা নতুন করে আবিষ্কার করেছেন। সারে১৪ বছরে আর কেউ এ নিয়ে কথা বলে নাই, বিতর্ক ও হয় নাই আর মুসলিম আলেমগণ এগুলোর যবাব ও দেন নাই।
[গুগল মামাকে জিজ্ঞাস করে দেখুন। সকল প্রশ্নও সেখানে আছে আর উত্তর ও। নতুন করে গ্যেঁজানোর কিছু নেই।]
৪৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৫৯
সিফাতুল্লাহ বলেছেন: "আয়েশার জ্ঞানগরিমার কথা সর্বজনবিদিত। সেই আয়েশা এই সামান্য হাদীস বুঝতেননা বা অপপ্রচার করতেন সেটা মেনে নেয়া আমার পক্ষে সম্ভব না। আমি বুঝিনা, এই হাদীসটি জাল ভেবে নিতে আপনার এত সমস্যা কোথায়? হযরত আয়েশার প্রতি অপমান আপনার গায়ে লাগেনা আর হাদীস জাল বললে এত লাগে? আজব অন্ধ বিশ্বাসী আপনারা।"
যে কথা শুনতে ভাল লাগে, আমার উদ্দ্যেশ্য সাধণ করে সেটা সত্য মেনে নিব আর যেটা আমার মনে ধরে না সেটা জাল/বানোয়াট/মিথ্যা ধরে নিব। সহজ ফর্মুলা। এটা করলেই তো হয়। আগে মাথায় আসল না কেন বুঝলাম না!
ধন্যবাদ আপনাদের কে। নতুন জিনিস শিখলাম।
৪৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:২৫
সিফাতুল্লাহ বলেছেন: পুরো প্যাঁচালের একটা সারমর্ম করে চলে যাই। আর বিরক্ত করব না (ইনশাল্লাহ)।
সহীহ বুখারী/মুসলিমে কিছু হাদিস আছে যা পড়লে বিশ্বাস হয় না এগুলা নবী (সা.)/সাহাবি (রা.) দের বাণী। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে রোগ মুক্তির জন্যে উটের পেশাব পান করা, সাহাবী-সাহাবী যুদ্ধ ও হত্যা, শিশু আয়েশা (রা.) কে বৃদ্ধ নবী (সা.) বিবাহ করা ইত্যাদি।
এই পোস্টটি ও তেমনই এক ইস্যু নিয়ে - "বেপর্দা চলাফেরার জন্যে পূর্ণ বয়স্ক ছেলেকে বুকের দুধ পান করানো"।
এগুলোর ব্যাখ্যা নেটে সার্চ করলেই পাওয়া যায়। ধৈর্য ধরে পড়তে হয় আর কি।
শিয়া গণ আয়েশা (রা.) কে মানেন না। বুখারী-মুসলিম কে ও অথেনটিক মনে করেন না। কাজেই তাদের এই ইস্যু নিয়ে কোন সমস্যা নেই।
সুন্নি মুসলিম মনিষী দের ব্যাখ্যা হল -
১) এখানে বুক থেকে সরাসরি দুধ খাওয়ানোর কথা বলা হয় নি, বাটিতে করে পান করানোর কথা বলা হয়েছে। [লেখক ভাল ভাবেই তা উল্লেখ করেছেন। আরো অনেক প্যাঁচাল আছে নেটে এর ব্যাখ্যায়।]
২) এটি ছিল একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা। সবার জন্যে আম নিয়ম নয়। আয়েশা (রা.) বাদে সব সাহাবী এক মত। ২ বছর বা তার কম বয়সে ৫/১০ বার দুধ পানে সম্পর্ক তৈরি হয়। এর পর হয় না।
৩) আয়েশা (রা.) অনেক বড় মুফতি ছিলেন কিন্তু তিনি ও মানুষ ই ছিলেন। তিনি এখানে ব্যাখ্যায় ভুল করেছেন।
এই ৩টি কথার পেছনে হাজার হাজার ব্যাখ্যা, যুক্তি, পাল্টা-যুক্তি আছে। সব শেষে ফাইনাল কথা - বিশ্বাস করলে করেন, না করলে না করেন। আমার কাজ কেবল খবর পৌছে দেয়া।
- এক্স নাস্তিক।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:২০
কান্টি টুটুল বলেছেন:
উদ্ভট...