নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চয়ন কুমার কুনডু

i am a hardworking boy

চয়ন কুমার কুনডু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভালোবাসা দিবসের উতপত্তি ও বর্তমান প্রভাব

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:৪৮

এক নোংরা ও জঘন্য
ইতিহাসের স্মৃতিচারণের
নাম বিশ্ব ভালবাসা দিবস। এ
ইতিহাসটির বয়স সতের শত
সাঁইত্রিশ বছর হলেও ‘বিশ্ব
ভালবাসা দিবস’ নামে এর
চর্চা শুরু হয় সাম্প্রতিক কালেই।
দুই শত সত্তর সালের চৌদ্দই
ফেব্রুয়ারির কথা। তখন
রোমের সম্রাট ছিলেন
ক্লডিয়াস। সে সময়
ভ্যালেন্টাইন নামে একজন
সাধু, তরুণ
প্রেমিকদেরকে গোপন
পরিণয়-মন্ত্রে দীক্ষা দিত।রাজা ক্ল ডিয়াস তাকে গ্রেপ্তার করার পর ভ্যালেন্টাইন রাণী কে প্রস্তাব প্রদান করে।রাণী ও তার প্রস্তাবে সারা প্রদান করে এবং তার সাথে অবৈধ সম্পর্ক গোরে তোলেন। এ
অপরাধে সম্রাট ক্লডিয়াস
সাধু ভ্যালেন্টাইনের
শিরশ্ছেদ করেন। তার এ
ভ্যালেন্টাইন নাম থেকেই এ
দিনটির নাম করণ করা হয়
‘ভ্যালেন্টাইন ডে’
যা আজকের ‘বিশ্ব
ভালবাসা দিবস’।
বাংলাদেশে এ
দিবসটি পালন করা শুরু হয়
১৯৯৩ইং সালে। কিছু
ব্যবসায়ীর মদদে এটি প্রথম চালু
হয়।
অপরিণামদর্শী মিডিয়া কর্মীরা এর
ব্যাপক কভারেজ দেয়। আর যায়
কোথায় ! লুফে নেয় বাংলার
তরুণ-তরুণীরা। এরপর
থেকে ঈমানের
ঘরে ভালবাসার
পরিবর্তে ভুলের
বাসা বেঁধে দেয়ার
কাজটা যথারীতি চলছে। আর
এর ঠিক পিছনেই মানব জাতির
আজন্ম শত্রু শয়তান এইডস নামক
মরণ-
পেয়ালা হাতে নিয়ে দাঁত
বের করে হাসছে।
মানুষ যখন বিশ্ব
ভালবাসা দিবস
সম্পর্কে জানত না, তখন
পৃথিবীতে ভালবাসার অভাব
ছিলনা। আজ
পৃথিবীতে ভালবাসার বড়
অভাব। তাই দিবস পালন
করে ভালবাসার কথা স্মরণ
করিয়ে দিতে হয়! আর হবেই
না কেন!
অপবিত্রতা নোংরামি আর
শঠতার মাঝে তো আর
ভালবাসা নামক ভালো বস্তু
থাকতে পারে না।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:৫১

চয়ন কুমার কুনডু বলেছেন: অনেক দিন পর লিখতে বসা জানি না কেমন হয়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.