নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অংকে না হয় ভুল...

বি:দ্র: এই ব্লগারের কোথাও কোন মালটি নিক নেই এবং এই ব্লগার কাহারো মাল্টি নিক নয়।

প্লাস_মাইনাস

নাম : প্লাস মাইনাস ভাল লাগলে: প্লাস দিই রাগ করলে: মাইনাস মানুষ হিসাবে: প্লাস মাইনাস মিলায়েই মানুষ.......

প্লাস_মাইনাস › বিস্তারিত পোস্টঃ

জারজ জন্ম দেয় কে? মানুষ নাকি ধর্ম?

১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১০:২০

কি প্রশ্ন শুনে অবাক হলেন? ধর্ম আবার জন্ম দেয় কিভাবে?



ঘটনা ১:



একটা ছেলে একটা মেয়ে পরস্পরকে ভালোবাসে। তাদের ভালোবাসার ফসল হিসেবে আসে ফুটফুটে একটি শিশু। নতুন রুপ নেয় তাদের ভালোবাসা। দুইজনের ভালোবাসায় সিক্ত হয় শিশুটি। বলেন তো, শিশুটি কি আলাদা আপনার আমার থেকে? তার হাত, পা, চোখ, নাক, মুখ, এমনকি রক্ত, মাংশ, কোষ, কনিকা, ক্রমোজোম সবকিছুতেই মানুষের বৈশিষ্ট ঠিক আপনার মত আমার মত। কিন্তু আপনি তো তা মানবেন না। শিশুটির নাম দিবেন জারজ। কি তার দোষ? এই যে তার জন্মদানকারি বাবা মা তার জন্মের আগে প্রচলিত নিয়মের অর্থহীন একটা অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে যায়নি, অর্থহীন কিছু বুলি আর শ্লোক আউড়ায়নি অথবা কার নামে সপথ করে বলেনি আমরা বিবাহিত। এইমাত্র আপনার ধর্ম জন্ম দিল একটা জারজ!



ঘটনা ২:



মেয়েটির কোলে সুন্দর একটি বাচ্চা। কার জিগেস করতেই মেয়েটি বলল কার আবার আমার। বাহ খুব সুন্দর তো বাচ্চাটা। বাচ্চার বাবা কি করে? কথার পিঠে জিগেস করতেই রেগেউঠে জবাব দেয় নাই। নাই মানে? কৌতুহলি প্রশ্ন। শেষ পর্যন্ত জানা যায় মেয়েটি ভালোবাসতো একটি ছেলেকে। ছেলেটি বাসত কিনা যানাযায়নি। কিন্তু মেয়েটি যখন অন্ত:সত্বা হয়ে ছেলেটির কাছে যায় ছেলেটি এবর্শনের কথা বলে। মেয়েটি রাজি না হয়ে নেয় এই সাহসী পদক্ষেপ। পরে আর কোন যোজাযোগ রাখেনি ছেলেটির সাথে। আপনি এখন মেয়েটিকে বাহবা বা ছেলেটিকে ঘৃনা না করে চিৎকার করে উঠবেন জারজ বলে। সুন্দর বাচ্চাটি আর সুন্দর থাকবেনা। আপনার ধর্ম জন্ম দিবে আরেকটা জারজ!





ঘটনা ৩:



এবার একটি সুখি দম্পতির গল্প। না ভয় নেই তারা আনুষ্ঠানিক দম্পতি। সুখি ও সচ্ছল ভালোবাসার সংসার। একটা মেয়ে স্কুল শুরু করেছে সবে। তাই নিয়ে তাদের ব্যাস্ততা। স্কুলে নিয়ে যাওয়া নিয়ে আসা। নতুন বই।, খাতা, কলম, পেনসিল, জামা, জুতো সব নিয়ে হুলুস্থুল। কিন্তু তাদের পেছনের কাহিনি শুনবেন? তখন বিয়ের ১০ বছর পার হয়েছে কোন বাচ্চা নেই তাদের। হবেও না কোনদিন ডাক্তার জানিয়ে দিয়েছে। তবে একটা আশা তাদের দিয়েছে ডাক্তার তা হল মঝে মাঝে হাসপাতালে এতিম বাচ্চা পাওয়া যায় এমন পাওয়া গেলে জানাবে তাদের। একদিন ফোন এলো ডাক্তারের বলল বাচ্চা পাওয়া গেছে। ছুটে যায় দম্পতি হাসপাতালে। ডাক্তার জানায় বাচ্চার বাবা মায়ের কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি জন্মের পরেই বাচ্চাটি ফেলে চলেগেছে বাচ্চার মা। কোন সমস্যা নেই। বার্থসার্টিফিকেট বা আইনি যাবতিয় কাগজপাতি রেডিকরে ফুটফুটে বাচ্চা নিয়ে বাড়ি ফেরে দম্পতির। আপনি কি করবেন এখন? ডিএনএ টেস্ট? মিলবে না আর আপনি উল্লাসে রি রি করে উঠবেন জারজ বলে। আপনার ধর্ম জন্ম দিল আরেকটি জারজ!

শেষ করি আরেটা গল্প দিয়ে না এইবার গল্প না সত্যি। “স্টিভ জবস্” নাম শুনে থাকবেন। হ্য অ্যাপেল এর কর্নধর। তার গল্পটা কি জানেন? ২নং ঘটনাটা পড়েন। হ্যা অনেকটা এমনই। তার মা ছিলেন একজন অবিবাহিত তরুণী, পড়ালেখা শেষ হয়নি তখনও। তিনি পৃথিবিতে এসে পড়েন অনেকটা অসময়েই। বাধ্য হয়ে তার মা তাকে দত্তক দিয়ে দেয় অন্য এক পরিবারের কাছে।

কি নাক কুঁচকাচ্ছেন? হ্যা আপনি তাকে জারজই বলবেন। কারন এইমাত্র আপনার ধর্ম জন্ম নিল আরেকটি জারজ। আপনার কানে যে আইপড, পকেটে যে আইফোন, কোলে যে ম্যকবুক, স্বপ্নে যে আইপ্যাড সবকিছুর পেছনে এই জারজ।



মানুষ জারজ হয়ে জন্মায় না। মানুষ জারজ জন্ম দেয় না। জারজ হয়ে সে জন্ম নেয় মানুষের মনে। ধর্মই সেই জারজের জন্মদানকারী

দ্বিমত থাকলে যুক্তি দেখিয়ে দিয়ে মাইনাস দিয়ে যান।

মন্তব্য ৬৭ টি রেটিং +২৩/-৬

মন্তব্য (৬৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১০:২৬

বিডি আইডল বলেছেন: জারজ শব্দটার সাথে ধর্মের সম্পর্ক কোথায়?

১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১০:৩৭

প্লাস_মাইনাস বলেছেন: তাহলে জারজ কেন বলাহয়? কখন বলা হয়?

২| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১০:৩০

এরশাদ বাদশা বলেছেন: সুন্দর বলেছেন। যে জন্ম নিলো, সে কোনমতেই অবৈধ বা জারজ হতে পারেনা।

কিন্তু আপনি এক্ষেত্রে ধর্মকে দায়ি করতে পারবেন কিনা, বা ধর্ম এই শিশুকে জারজ বলেছে কিনা স্পষ্টভাবে বলতে পারছিনা। খুব সম্ভবত ধর্মে এমন কোনো ট্যাগ এই শিশুগুলোর উপর লাগায়নি।

যেহেতু ক্লিয়ার না, তাই আশায় থাকলাম কেউ যদি এ সম্পর্কে ধর্মীয় দৃষ্টিকোন থেকে কোন মন্তব্য করেন। মন্তব্য করলাম উইথআউট রেটিং।

১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১০:৪২

প্লাস_মাইনাস বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
নিজেই একটু ভাবুন কারো উপোর জারজ ট্যাগ লাগানোর পেছনে কারন কি? কোন ধর্মিয় রিতিতে তার বাবা মায়ের বিয়ে না হওয়াই কি মূল কারন না?

৩| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১০:৩০

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: গ্যালারী।

১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১০:৪৪

প্লাস_মাইনাস বলেছেন: ধন্যবাদ। কিছু বললে আরো ভালো লাগতো

৪| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১০:৩১

প্রলাপ বলেছেন: ব্যাপারটা যতটা না ধর্মীয় তার চেয়ে বেশী সামাজিক।

১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১০:৪৭

প্লাস_মাইনাস বলেছেন: হ্যা সামাজিক তো বটেই মুসলিম সমাজ, হিন্দু সমাজ, খৃষ্টিয় সমাজ ..... সব সমাজের বক্তব্যই তো একই ধরনের।

৫| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১০:৩১

কেউটে সাপ বলেছেন: মানুষ জারজ হয়ে জন্মায় না। মানুষ জারজ জন্ম দেয় না। জারজ হয়ে সে জন্ম নেয় মানুষের মনে। ধর্মই সেই জারজের জন্মদানকারী।

১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১০:৪৮

প্লাস_মাইনাস বলেছেন: হুম....

৬| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১০:৩৫

ক্লান্ত দুচোখ বলেছেন: বাঈ? আপ্নের প্রশ্নের উত্তর দেবার মতো একজন পাওয়া গেছে! অতি শীগ্র যোগাযোগ করেন। তয় উনার লগে লজিকের ধারে কাছে দিয়ে যাইয়েন না!
;) ;)


View this link

১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১০:৫৪

প্লাস_মাইনাস বলেছেন: এই লেখাটা তার থেকেই কিছুটা অনুপ্রানিত। তার মত যারা জারজ শব্দটাকে ভয় পায় তাদের ভয় কাটানোর জন্যই তো লিখলাম। ;)

৭| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১০:৩৯

সিউল রায়হান বলেছেন: লেখার টোন ভাল তবে পয়েন্ট অত স্ট্রং না.......... জারজ শব্দটা একটা গালি হিসেবে ব্যবহৃত হয়, তাইনা ??? এর উৎপত্তি ধর্ম না..... "যেহেতু তোমার বাপ/মা নাই সুতরাং তুমি সমাজ জীবনের কোন শিক্ষা পাওনাই": মানে তুমি খুব নিম্নস্তরের একজন....... জারজ শব্দ মূলত এটাই বুঝায়

আমি আস্তিক তবে উপরের ৩জনের কাউকেই আমার জারজ বলে মনে হয় না..... বাপের পাপ এর দোষ সন্তানের উপর পড়তে পারে না কোনভাবেই তবে সন্তানও যদি বাপের পদাংক অনুসরন করে তখন তাকে গালি স্বরূপ জারজ বলা যেতে পারে

( উদাহরণ: ওয়ামী, ফারজানা মাহবুবা এরা হল জারজ সন্তান কারণ ওদের রাজাকার বাপের দোষ ওরা দেখে না উল্টা তাকেই সাপোর্ট করে )

১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১০:৫৭

প্লাস_মাইনাস বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। তবে সবাই আপনার মত মনে করে না। ক্লান্ত দুচোখের লিংক টা ফল করেন।

৮| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১০:৪১

ছারপুকা বলেছেন: হাছা কথা , আমি এই রকম একটা কেস দেখেছি , গ্রামের হুজুরেরা সবাই মিলে শালিশ করে দোররা মারতে, এর পর কাপল কে বিয়ে পরায় দেয়, দোররা মারলে নাকি সব ঠিক হয়ে যায় , আপনার পোষ্টে +

১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১১:০৬

প্লাস_মাইনাস বলেছেন: এইঘটনা গুলোর কোন একটাও যদি গ্রামের হয় রিয়েকশন এমনই হবে। দোররা, একঘোরে বা এইরকম কিছু। এবং কারন হিসাবে পেছনে অবস্যই কোন না কোন ধর্মের ব্যাখ্যা

৯| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১০:৪৬

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: প্রলাপ বলেছেন: ব্যাপারটা যতটা না ধর্মীয় তার চেয়ে বেশী সামাজিক

স হ ম ত

১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১১:০৭

প্লাস_মাইনাস বলেছেন: হ্যা সামাজিক তো বটেই মুসলিম সমাজ, হিন্দু সমাজ, খৃষ্টিয় সমাজ ..... সব সমাজের বক্তব্যই তো একই ধরনের।

১০| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১০:৫০

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: জারজ ব্যাপারটা মনে হয় ধর্মীয় ... কেননা দুনিয়ার সব ধর্মে নর-নারীর ভালবাসা থেকে পুরুষতান্ত্রিক নিয়ম কানুনের প্রতি গুরুত্ব দেয়া হয়েছে সব সময়ে।

এখন তো আমাদের দেশেও অনেক সিঙ্গেল মাদার আছেন। যদি আমরা তাদের প্রতি সদয় হই, তা হলেও আমরা অনেক খানি এগিয়ে যেতে পারব।

১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১১:১৩

প্লাস_মাইনাস বলেছেন: ধন্যবাদ

১১| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১১:০১

মঈনউদ্দিন বলেছেন:
জারজ শব্দটার সাথে ধর্মের সম্পর্ক নাই

পোষ্টটে +++++++++++++

১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১১:১৬

প্লাস_মাইনাস বলেছেন: ধন্যবাদ। তবে সম্পর্ক কিসের সাথে এইটা তো বললেন না?

১২| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১১:০৩

মাহমুদ সিএসই বলেছেন: আমি সিউল রায়হানের সাথে একমত। জারজ শব্দটি একটি গালি, এর সাথে ধর্মের সম্পর্ক না খোজাই ভালো।

আমাদের সমাজে পিতা-মাতার পরিচয় খুবই গুরুত্বপূর্ন। পিতার পরিচয় ছাড়া সন্তানকে স্কুল-কলেজে পর্যন্ত ভর্তি করানো যায় না। আসলে জারজ সন্তানটি নির্দোশ, কিন্তু তার পিতা-মাতার ভুলের কারনে তাকেও সারাটি জীবন কষ্ট পেতে হয়। যেহেতু আমাদের সমাজ ব্যবস্থা এবং ধর্মীয় মূল্যবোধ বিষয়টিকে মেনে নিচ্ছে না, তাই আমার মনে হয় আমাদের এই স্পর্শকাতর বিষয়টিকে সমর্থন না করে, প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহন করা উচিত। তাতে করে হয়ত অবৈধ সম্পর্ক স্থাপনের হার অনেকাংশে কমে আসবে।

১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১১:১৮

প্লাস_মাইনাস বলেছেন: গালিটার উত্পত্তি কোথায়?

১৩| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১১:০৮

কেউটে সাপ বলেছেন: আমার ধারনা জারজ কথার মানে হইলো অবৈধ . আর অবৈধ কথাটা ধর্মে আছে

১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১১:৩৮

প্লাস_মাইনাস বলেছেন: ধর্মে থাক বা নাই থাক জারজ বলার পেছনে ধর্মিয় মানসিকতাটাই থাকে।

১৪| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১১:১৪

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন:

জারজ মানে খুব সাধারণভাবে পিতার পরিচয়হীন। সমাজস্বীকৃত পিতার কনসেপ্ট আসে বিয়ে থেকে, বিয়ে একটি সামাজিক ও ধর্মীয় বিধান। জারজ জন্ম দেয় কোন মা নয় সমাজ ব্যাকড বাই ধর্ম।

১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১১:২২

প্লাস_মাইনাস বলেছেন: এতক্ষনে মুখ খুলছেন এইজন্যই ধন্যবাদ।

১৫| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১১:২২

পাপতাড়ুয়া বলেছেন: মানুষ না,জারজ শব্দটাই আমার কাছে জারজ!ধর্মের মতই জারজ!

১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১১:৪৪

প্লাস_মাইনাস বলেছেন: গুগোলে জারজ লিখে সার্চ দেন দেখবে শুধু সামুরই পোস্ট। সেখানে শব্দটা শুধু মানুষের উপরেই প্রোয়োগ করা হয়েছে। আফসোস যারা শব্দটা ব্যবহারে বেশি অভ্যস্ত তাদেরই কোনোই খোজ নেই এই পোস্ট এ!

১৬| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১১:৪৩

মাহমুদ সিএসই বলেছেন: আমাদের দেশে রাজাকার, মীরজাফর এই দুটো শব্দ গালি হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এই দুটি শব্দের অর্থ কিন্তু খারাপ নয়, কিন্তু নিকৃষ্ট-ঘৃনিত কৃতকর্মের কারনে শব্দদুটির সত্যিকারের অর্থ চাপা পড়ে গেছে।

'জারজ' শব্দটির প্রকৃত অর্থ কিভাবে এসেছে বা এর অর্থ কতটা ভালো ছিল, তা বিচার করার এখন কোন মূল্যই নেই। বরং এটি পিতৃপরিচয়হীন সন্তানদেরকে চিহ্নিত করে, এটাই আসল কথা। জারজ শব্দটিকে যদি আপনি বাংলা অবিধান থেকে মুছে দিতে চান, তাতেও কোন লাভ হবে না। অন্য আর একটি শব্দ এসে শূন্যস্থান পূরণ করে নেবে। শুধু বাংলা কেন..!! প্রতিটি ভাষাতেই এইসব পিতৃপরিচয়হীনদের নির্দিষ্ট করার জন্য বিশেষ শব্দ আছে, যেমন : ইংরেজীতে "বাস্টার্ড"। তাই শুধুমাত্র বাংলা ভাষা বা ধর্মকে দোষারোপ না করার পক্ষেই আমার মত।

১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১১:৫০

প্লাস_মাইনাস বলেছেন: আপনি আমার লেখার মূল বক্তব্যটাই ধরতে পারেননি।
রাজাকার গালি দেওার পেছনে কি কাজ করে? স্বাধিনতার চেতনা। এইবার বলেন জারজ গালিটার পেছনে কি কাজ করে? ধর্মিয় চেতনা। তাইনা?

১৭| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১১:৪৮

নিশাচর নাইম বলেছেন: প্রলাপ বলেছেন: ব্যাপারটা যতটা না ধর্মীয় তার চেয়ে বেশী সামাজিক

১৮| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১১:৫১

শয়তান বলেছেন: আমার দৃষ্টিকোণ থেকে আপনার একটু টেকনিক্যাল ভুল হৈতাছে। জারজ শব্দটার অথর্ যে যেভাবেই দিক না কেন এর সৃষ্টিকর্তা কিন্তু আদতে প্রচলিত সমাজ । কেবল ধর্মের উপর একতরফা দোষ দেয়াটা অন্যায় হয়ে যাবে ।

১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১১:৫৭

প্লাস_মাইনাস বলেছেন: হ্যা সামাজ তো বটেই মুসলিম সমাজ, হিন্দু সমাজ, খৃষ্টিয় সমাজ ..... সব সমাজের বক্তব্যই তো একই ধরনের। ১৬ নং মন্তব্যের উত্তর টা কি মনোপুত হয়?

১৯| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১১:৫২

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: অনাথ শিশুর প্রতি আপনার সহানুভূতি প্রশংসনীয়।

জারজ অর্থ যার পিতৃপরিচয় নাই।
এটিকে আমরাই গালি বানিয়েছি, ধর্ম নয়।
হারামজাদা শব্দটিও একই অর্থে ব্যবহৃত হয়!
ইসলাম ছাড়া অন্য ধর্মের ব্যাপারে আমার জ্ঞান শুন্যের কোঠায়।
আর আমার জানামতে, ইসলাম পিতৃপরিচয়হীন শিশুকে তার মায়ের পরিচয়েই বড় করার নির্দেশ দেয় এবং এজন্য শিশুটিকে কোনরূপ বৈষম্যের শিকারে পরিণত হওয়ার সুযোগ দেয় না।
তবে, বিবাহ বহির্ভূত যে কোন ধরনের সম্পর্ককে অস্বীকার করে। অন্যথায়, বিবাহের মাধ্যমে গঠিত পরিবার নামক প্রতিষ্ঠানটির পবিত্রতা ক্ষূন্ন হয় বলে মনে করে।
ইসলামের প্রাথমিক যুগে জিয়াদ ইবন সুমাইয়া এক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় উদাহরণ।

১৮ ই মে, ২০১০ রাত ১২:১৩

প্লাস_মাইনাস বলেছেন: ঈশা আ: বা যিশু কে জারজ বলা হত এমন কথা কি কোন ধর্মগ্রন্থে নেই? আমরাই যদি বানাই তাহলে ধর্মগ্রন্থে আসলো কিভাবে?

ধর্মে অনেক ভালো কথা আছে কথা হল যারা ধর্মের ব্যাখ্যা দেয় তারা সেইগুলো বলে কিনা?

ইসলাম পিতৃপরিচয়হীন শিশুকে তার মায়ের পরিচয়েই বড় করার নির্দেশ দেয় এবং এজন্য শিশুটিকে কোনরূপ বৈষম্যের শিকারে পরিণত হওয়ার সুযোগ দেয় না। আপনার এই কথার প্রতিফলন আজকের দিনে আমাদের সমাজে দেখাতে পারবেন?

অথছ "আমার জানামতে এই কথা যারা বলে তারা মুনাফেক তাদের হত্যা করা উচিৎ" ঠিক এই কথা লিখে আজকেই একব্লগারের পোষ্ট দেখলাম।

২০| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১১:৫২

শয়তান বলেছেন:
লেখক বলেছেন: গুগোলে জারজ লিখে সার্চ দেন দেখবে শুধু সামুরই পোস্ট।

শিট !! এ লজ্জা কার ????????????

১৮ ই মে, ২০১০ রাত ১:৩৩

প্লাস_মাইনাস বলেছেন: শয়তানেরও লজ্জা আছে দেখি!! :-* :-/

২১| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১১:৫৬

তাশমিয়া বলেছেন: এভাবে বলা যায় যে রক্ষণশীল সমাজ এবং ধর্ম উভয়েই জারজ ধারণাটর জন্ম দেয় ।এবং জারজদের ঘৃণা করতে শিখায়।

আবার সামাজিক রীতিনীতিকে অনেকেই অবহেলা করে থাকে।যেমন প্রচলিত আইনগুলোকেই আমরা সংশোধনের কথা বলি।কিন্তু তারপরও জারজ ধারণাটিতে অনেকে বিশ্বাস করে। তাই বিবাহ বহির্ভূত সন্তানকে ঘৃণা করার মত অযৌক্তিক ধারণাটি যে এখনও টিকে আছে সে জন্যে সমাজের থেকে বরং ধর্মকে দায়ী করা যেতে পারে।

২২| ১৭ ই মে, ২০১০ রাত ১১:৫৭

এরশাদ বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ@তায়েফ ভাই।

২৩| ১৮ ই মে, ২০১০ রাত ১২:০০

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন:

জারজ অর্থ যার পিতৃপরিচয় নাই।
এটিকে আমরাই গালি বানিয়েছি, ধর্ম নয়।


****************************************************

বিবাহ বহির্ভুত সম্পর্ককে ধর্ম স্বীকৃতি দেয়না। ধরা যাক মিঃ এক্স ও মিসেস যেড এর সন্তান মিঃ এ। মিঃ এক্স ও মিসেস যেড বিয়ে করেননি... মিঃ এ কি জারজ।

যদি ওনারা ধর্মমতে বিবাহ নামের সামাজিক প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে যেতেন তবে মিঃ এ-এর দিকে এই গালিটি নিয়ে কেউ যেতে পারতোনা।

তাহলে কে মিঃ এ জারজ কিনা তা নির্ধারণ করবে??

২৪| ১৮ ই মে, ২০১০ রাত ১২:২০

মাহমুদ সিএসই বলেছেন: যে লোকটি আপনার বাথরুম পরিস্কার করে, তাকে আপনি সুইপার/মেথর যাই বলে ডাকুননা কেন সে কিছুই মনে করবে না। কিন্তু একজন ভদ্রলোককে কি আপনি সুইপার বলে ডাকতে পারবেন? শব্দটা তখন ভদ্রলোকটির জন্য গালি হয়ে যাবে।

যে সন্তানটির পিতৃপরিচয় নেই, তার জন্য জারজ শব্দটি গালি নয়। বরং পিতা-মাতা থাকার পরও যদি কাউকে এই শব্দটি দিয়ে ডাকা হয়, তখন তা তার জন্য অপমানজনক/গালি।

২৫| ১৮ ই মে, ২০১০ রাত ১২:২৫

পারভেজ আলম বলেছেন: জীবনান্দদাশের ছায়া'র সাথে সহমত। লেখকরে প্লাস।

তবে, সবযুগেই সব ধর্ম বিবাহ বহির্ভূত সন্তানরে জারজ বলে নাই, বিশেষ কইরা পুরুষ সন্তানের ব্যাপারে সহনশিলতা ইসলাম ধর্মের প্রাথমিক যুগেও দেখা যায়। পুরুষ সন্তান অন্যের হইলেও পিতা হওয়ার খায়েস আরবের মুসলমানরা দেখাইছে। বেশি পুত্র মানে বেশি ক্ষমতা। একটা হাদিস ই আছে, "বিছনা যার, পুত্র তার" এই ধরণের, এই হাদিস প্রদানের কারণ হইলো অবৈধ সম্পর্কের মাধ্যমে সন্তানের জন্ম হইলেও লোকজন পিতৃত্ব ছাড়তে চাইতো না, অন্যদিকে সন্তানের মা যার স্ত্রী বা রক্ষিতা সেই লোকও অধিকার ছাড়তে চাইতো না।
বিষয়টা সামাজিক, ধর্ম যেহেতু সামাজিক জিনিসই, তাই ঢালাও ভাবে না হইলেও জনপ্রিয় একত্ববাদী ধর্মগুলার বর্তমান অবস্থার বিচারে ধর্মগুলার এই দায় নিতে হবে।

২৬| ১৮ ই মে, ২০১০ রাত ১২:২৯

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন:

@মাহমুদ সিএসই যে সন্তানটির পিতৃপরিচয় নেই, তার জন্য জারজ শব্দটি গালি নয়।

বক্তব্যে অবাক হলাম।

আপনি আপনার কথাতে পিতামাতার পরিচয় সম্পন্ন ছেলে/মেয়েকে ভদ্রলোক আর পিতৃপরিচয়হীনকে সুইপার বা মেথরের সাথে তুলনা করে আগেইতো মামলা খালাস করে দিলেন, আপনার কথামত সে ভদ্রলোক নয়!!??

২৭| ১৮ ই মে, ২০১০ রাত ১২:৩৪

ইসতিয়াক আহমদ আদনান বলেছেন: মানুষ জারজ হয়ে জন্মায় না। মানুষ জারজ জন্ম দেয় না। জারজ হয়ে সে জন্ম নেয় মানুষের মনে। ধর্মই সেই জারজের জন্মদানকারী।

আপনার সাথে সহমত।

২৮| ১৮ ই মে, ২০১০ রাত ১২:৪১

আলী প্রাণ বলেছেন: বুলেটপ্রুফ প্রশ্ন,

২৯| ১৮ ই মে, ২০১০ রাত ১২:৪৪

মাহমুদ সিএসই বলেছেন: @জীবনানন্দদাশের ছায়া : আমি তো বলিনি যে, জারজ সন্তান ভদ্রলোক হতে পারবে না....!! আমি বলেছি শব্দটি শুধুমাত্র তার পরিচয় বহন করে। এখন যদি কারও কাছে তার পরিচয়টি কুৎসিত মনে হয়, তাতে তো কিছু করার নেই। যে রিকশা চালায় তাকে তো মানুষ রিকশাওয়ালাই বলবে, তাই না?? তাতে সে ভাল/মন্দ যাই ভাবুক না কেন নিজেকে। উদাহরনটি দিয়ে আমি কাউকে ছোট করতে চাইনি।

১৮ ই মে, ২০১০ রাত ১:১৭

প্লাস_মাইনাস বলেছেন: আপনাকে বোধয় ছোটবেলায় কেউ পড়ায়নাই "কানাকে কানা বলিও না"।

৩০| ১৮ ই মে, ২০১০ রাত ১২:৫৬

শয়তান বলেছেন: উদহারন হিসাবে ব্লগিয় সমাজ কে কিরকম দেখলেন ? :)

১৮ ই মে, ২০১০ রাত ১:৩১

প্লাস_মাইনাস বলেছেন: শয়তান...শয়তান... /:)

৩১| ১৮ ই মে, ২০১০ রাত ১:০২

মাহমুদ সিএসই বলেছেন: আসলে নোংরা-আবর্জনা নিয়ে ঘাটাঘাটি করা উচিত না, কারন একসময় তা নিজের গায়েই লাগে। নোংরা বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে বিষয়টি বুঝতে পারলাম। আমার মন্তব্যগুলো মুছে দিলে খুশি হবো।

৩২| ১৮ ই মে, ২০১০ রাত ১:১০

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: @ মাহমুদ সিএসই, জারজ শব্দটি আমরা গালি হিসেবেই দেখি, ভাবি, বিশ্বাস করি। শব্দের কারণে পুরো বিষয়টিই হয়ে ওঠে নোংরা!! তাই এটাকে সাধারণ সম্বাষন হিসেবে নেয়ার যে কথা এসেছে তা বাতিল হয়ে গেল। লেখক দুঃখ প্রকাশ করে যে মন্তব্য লিখলেন তাতে আপনি ব্যথিত হয়েছেন, অস্বীকার করবোনা আমিও হতাম। তাহলে ভেবে দেখুন যাকে বলা হচ্ছে বা যাকে এমন বিশ্বাস দেয়া হচ্ছে তার অবস্থান...

@ লেখক, ২৯-এর জবাবটি মুছে দেয়াই শ্রেয়।

১৮ ই মে, ২০১০ রাত ১:২১

প্লাস_মাইনাস বলেছেন: মুছে দিলাম। ধন্যবাদ।

৩৩| ১৮ ই মে, ২০১০ রাত ১:৩৩

মনির হাসান বলেছেন: সুন্দর পোস্ট ... চমৎকার উপস্থাপনা ... ধর্ম এককভাবে দায়ী নয় তবে দায় এড়াতে পারেনা।
ক্লান্ত দুচোখের দেয়া লিঙ্ক'টা প্রস্তর যুগের কোন অসভ্যের মনে হল।


লেখক'কে শুভকামনা।

১৮ ই মে, ২০১০ রাত ১:৫১

প্লাস_মাইনাস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শুভকামনা আপনার জন্যেও

৩৪| ১৮ ই মে, ২০১০ সকাল ৮:০৮

সাফির বলেছেন: মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: প্রলাপ বলেছেন: ব্যাপারটা যতটা না ধর্মীয় তার চেয়ে বেশী সামাজিক

স হ ম ত

৩৫| ১৮ ই মে, ২০১০ সকাল ৯:৩২

পারভেজ আলম বলেছেন: মাহমুদ সিএসই এর সমস্যাটা কি? প্রথমে সে বললো পিতৃপরিচয়হীন গো জারজ ডাকা নাকি স্বাভাবিক, এইটা তাগো লাইগা নির্ধারিত, এবং সেই সাথে যুক্ত করলো শব্দটা নাকি নোংরা বা গালি না (কোন দুনিয়ায় আছি), এবং শেষ মেষ সে বলতাছে এই ব্লগে নাকি নোংরা জিনিসপত্র নিয়া ঘাটাঘাটি হইতাছে।

মনির ভাই, প্রস্তর যুগের অসভ্য মনে হয় এই ব্লগে কম নাই। মাইনাস কয়টা পরছে দ্যাখছেন।

৩৬| ১৮ ই মে, ২০১০ সকাল ১১:২৯

যীশূ বলেছেন: ধর্ম না বলে সমাজ বলাটাই যুক্তিযুক্ত। তবে এই সামাজিকতার একটা অংশ কিন্তু আবার ধর্ম।

৩৭| ১৮ ই মে, ২০১০ দুপুর ১:২১

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: আপনার এই কথার প্রতিফলন আজকের দিনে আমাদের সমাজে দেখাতে পারবেন? এভাবে বললে আসলে আমি দেখাতে অক্ষম। আপনি ধর্মকে দায়ী করে কথা বলেছেন, আমি সে দৃষ্টিকোন থেকেই উত্তর দেয়ার চেষ্টা করেছি। এখন, সমাজ কিংবা সমাজের মানুষ ধর্ম মেনে না চললে, তার দায়দায়িত্বও আপনি ধর্মের উপরে চাপিয়ে দিতে পারেন না!:) আর সত্যিকার অর্থে, আজকের সমাজ কোন নিয়মটা মেনে চলে? মুখে গনতন্ত্রের কথা, সাম্যবাদের কথা, সম-অধিকারের কথা বলে, আমরা নিজেরা কতটা মেনে চলি?

"আমার জানামতে এই কথা যারা বলে তারা মুনাফেক তাদের হত্যা করা উচিৎ" ঠিক এই কথা লিখে আজকেই একব্লগারের পোষ্ট দেখলাম। পোষ্টটি চোখে পড়ে নি। পড়লে কিছু বলার সুযোগ থাকত। তবে, সার কথা ঐটাই। যে কেউ নীতির নাম করে একটা কথা চালিয়ে দিতে সক্ষম হলে সেটা ঐ নীতির দোষ নয়, বরং যে/যারা চালিয়ে সেটি দিয়েছে আর অন্য যে/যারা অজ্ঞতা কিংবা স্বার্থচিন্তার বশঃবর্তী হয়ে সেটি মেনেও নিয়েছে, দোষটা তাদেরই।

৩৮| ১৮ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৬

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: @ তায়েফ, ধর্মের উপর কেন বর্তায়না? খ্রিস্টানিটি কি জেসাস ক্রিস্ট-এর জন্মকে বাঁকা চোখে দেখেনি? যদি নাই দেখতো তবে তাদের কেন এত গাত্রদাহ যীশু-কে পবিত্র প্রমান করার, প্রয়জনে ঈশ্বরকে পিতার স্থান দিয়ে তাঁর জারজত্বের (বাংলা ভাষায় এমন শব্দ আছে কিনা জানিনা) কালীমা (যদি তাই হয়) মুছে দেয়ার? ইসলাম কেন ইসা (আ:) কে পবিত্র প্রমানের জন্য এত উদগ্রীব?

পরিবার সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন কোন প্রতিষ্ঠান নয় আবার ধর্ম প্রভাবিত করে সমাজকে। যদি তাই হয় তবে ধর্মকে কেন দায়-দায়িত্ব দেয়া যাবেনা বা দেয়া হবেনা বা কেন ধর্ম দায়িত্ব নেবেনা? আজকের সমাজ অন্য কোথাও থেকে উড়ে এসে জুড়ে বসেনি, কালের আবর্তে আমরা বর্তমান সমাজ ব্যবস্থাকে পেয়েছি এবং এডপ্ট করছি। এই সমাজ কিন্তু একদিনে গড়ে ওঠেনি, দিনে দিনে, প্রতিদিনের একটু-একটু অভিঙতাকে পূঁজি করেই আজকের সমাজ। তাই সত্যিকার অর্থে এই সমাজ যদি কোন কথা না শোনে তার দায়ীত্ব গতকালকে নিতে হবে, পাশ কাটিয়ে যাবার উপায় নেই।

আমরা কারা? আমরাতো এই সিস্টেমেরই একটি অংশ? আমরা মেনে চলবো কেন? ধর্ম আমাদের মানাতে না পারলে সেই না পারার দায়ীত্ব কি আমরা নেব নাকি ধর্ম নেবে?

৩৯| ১৮ ই মে, ২০১০ রাত ১০:২১

প্লাস_মাইনাস বলেছেন: আর নতুন করে কিছু বলার নেই। যা বলার সবাই বলে ফেলছে।ধন্যবাদ সবাইকে মন্তব্য করার জন্য। তবে যারা মাইনাস দিয়ে যুক্তি দেওয়ার চেষ্টা করেছে তাদের কোন যুকক্তিই টেকেনাই।

৪০| ১৯ শে মে, ২০১০ রাত ১২:০৩

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: লেখক তো আলোচনা শেষই করে দিলেন।:):)
@জীবনানন্দদাশের ছায়াঃ ধর্মের কোন দায়দায়িত্ব নাই- এমন কথা বলি নাই। লেখক একতরফা ধর্মকে দায়ী করেছেন বলেই আমি সেদিক থেকে ডিফেন্ড করার চেষ্টা করেছি।:D
যীশূর পিতৃপরিচয় সংক্রান্ত ব্যাপারে ইসলাম এবং খৃষ্টান ধর্মের দৃষ্টিভঙ্গি আলাদা।বিস্তারিত বলার অবকাশ নেই।

৪১| ১৯ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:১২

দীপান্বিতা বলেছেন: মানুষ জারজ হয়ে জন্মায় না। মানুষ জারজ জন্ম দেয় না। জারজ হয়ে সে জন্ম নেয় মানুষের মনে।

৪২| ১৯ শে মে, ২০১০ দুপুর ১:২৪

'লেনিন' বলেছেন: আমার দৃষ্টিভঙ্গীতে জারজ হয়ে কেউ জন্মায়না। জারজ বলে যে গালি দেয়া হয় তা কারো নিকৃষ্ট ধরণের কুকর্মের জন্য হতে পারে।

৪৩| ২১ শে মে, ২০১০ রাত ২:০৮

সেবু মোস্তাফিজ বলেছেন: View this link

৪৪| ৩০ শে মে, ২০১০ রাত ১০:০৫

হেমায়েতপুরী বলেছেন: সমাজ সব কিছু পারে, সব!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.