![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
..............
নিজের শরীর থেকে খুলে নিচ্ছি লম্বা আঁশের মত
শরীরের খড়, পথের দুপাশে সব ছড়িয়ে ছিটিয়ে
ছুটে চলা; এইভাবে যতদূর যাওয়া যায়, দুজনের
অপার দূরত্ব আজ যতটুকু কমে আসে__ ওইটুকু
প্রাপ্তি, পুরষ্কার; ওসইটুকু কবিতার সফলতা, শব্দের
সমস্ত সঞ্চয়।
নিজেকে ছুটন্ত এক খড়ের গম্বুজ মনে হয়।
ধীরে ধীরে হ্রাস পাচ্ছে ভার। ধীরে ধীরে
ঋজু ও সংকীর্ণ দেহ, তোমার বাগিচারেখা
মরীচীকাময় হয়ে ঝলমল করে ওঠে সম্মুখের দিকে
নিয়ন-সূর্যের দিন লো-ভোল্টেজের মত টুনিবাল্ব
হয়ে ওঠে ক্রমে।
০২.
চার্চ-ইয়ার্ডে ঝুলতে থাকা ঈশ্বরের ঘড়িটার
একদিন বিয়ে হয়ে যায়। পেট হয়।
আর সময় দিতে পারে না কাঁটায় কাঁটায়।
ওই যে! ওর হেসে ওঠা মানেই বিকেল চারটে!
সেটা আর ধরা দেয় না; বরং
বিকেল চারটের ভেতর দিয়ে একটা কচ্ছপ
হেঁটে যেতে থাকে, এতো মন্থর যে, ঘড়িকে,
আধা-যৌবনেই আমরা পাথর ভাবতে শুরু করি।
পাদরী আমাদের তাড়িয়ে দেন সিমেট্রির দিকে...
..............
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৯
অরূপ চক্রবর্ত্তী বলেছেন: ভালো লাগল। আপনার ব্রজসুন্দরীর কাব্যগ্রন্থটি পড়ছি। ভালো লাগা শুরু হয়েছে। ছন্দ এবং চিত্রকল্প মহনীয়। নিঃস্বন্দেহে আপনি একজন শক্তিশালী কবি। শুভেচ্ছা নিবেন।