নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
।। বিচার বিভাগীয় তদন্ত চাই ।।
.................
জুডিশিয়াল ইনকোয়ারি বা বিচার বিভাগীয় তদন্ত হলো, এমন এক ধরণের তদন্ত, যেখানে একজন বিচারক তদন্ত করবেন; তিনি সাক্ষ্য গ্রহণ করবেন ফরিয়াদি ( অভিযোগ উত্থাপনকারী) ও তার দ্বারা হাজিরকৃত সাক্ষীদের; আসামীকে (যার বিরুদ্ধে অভিযোগ) তাকে হাজির করবেন না; আসামীকে ডিফেন্ড করবেন স্বয়ং তদন্তকারী;
তদন্তকারী ধরে নেবেন, অভিযুক্ত বা আসামীমর্মে উল্লেখিত/ কথিত ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গ নির্দোষ।
এই পূর্ব অনুমান থেকে, তার তদন্ত শুরু হবে। আসামী/ অভিযুক্ত ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গকে ডিফেন্ড করার জন্য তিনি(তদন্তকারী) ফরিয়াদি ও তার উপস্থাপিত সাক্ষীদের উপযুক্ত জেরা করবেন;
এই তদন্ত শেষে, যদি প্রতীয়মান হয়, অভিযুক্ত/ আসামী (ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গ) নির্দোষ.... এমনটি প্রমাণিত হয়নি; কেবল তখনই তাকে বা তাদেরকে দোষী সাব্যস্ত করবেন।
এ ধরণের তদন্তে, আসামী আত্মপক্ষ সমর্থন করে কোনও বক্তব্য বা সাক্ষ্য প্রদান করবে না;
যা কিছু করার, অভিযুক্তের পক্ষে তদন্তকারীই সেটা করবেন।
[প্রযোজ্য আইন ও বিধানসমূহ দেখে নিন, প্রিয় পাঠক]
.................
আর চুপ করে থাকা যায় না। থাকলে, কবিও নপুংশক; এটা বিনা তদন্তেই প্রমাণিত হয়ে যায়। [ বাংলাদেশ কোড-এর সবকটি খণ্ড এখন আমার সামনে]
.................
বিরোধীদলের অবরোধের শেষ পর্যায়ে, বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা, ঢাকার প্রানকেন্দ্র সচিবালয় এর অদূরে একটি মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে; স্থানটি ইঞ্জিনিয়ারর্স ইনস্টিটিউটের সামনে। এক পাশে রাষ্ট্রের হৃৎপিণ্ড: সচিবালয়, অকুস্থলের অদূরেই রাষ্ট্রীয় আদালতসমূহের পিতা সর্বোচ্চ আদালত; স্থানটি পেরোলেই সেই শাহবাগ, যেখানে রাষ্ট্রীয় পুলিশের বিশাল ইন্ডাস্ট্রি; যাওেক কেন্দ্র করে, এমনকি আদালতকেও ন্যায় বিচার ও সর্বোচ্চ সাজা শেখানোর আন্দোলনের প্রদর্শনী বসেছিলো; সরকারের এমন কলিজাস্থলে, সংঘটিত ঘটনা যদি বিরোধীদল ঘটাতেই পারে, তবে সরকারের আর অস্তিত্ব কোথায়?
ওই ঘটনার পরপরই নিরাপত্তাহীনতার দায় নিয়ে পদত্যাগ করাই উচিত হতো যে কোনও বিবেকবান সরকারের;
তা হয়নি,
বাংলাদেশ সত্যিই হতভাগা;
ঘটনাটি কীভাবে ঘটলো; আদৌ কারা দায়ী
তার বিচার বিভাগীয় তদন্ত হওয়া প্রয়োজন।
সেই তদন্তে যে বা যারাই দোষী সাব্যস্ত হবে, তাদেরকে পরিত্যাগ করা, এদেশের প্রতিটি নাগরিকের পবিত্র দায়িত্ব।
ওই একই দিনে, [কোনও এক মহান নেত্রীর বক্তব্যের কয়েক ঘন্টা পর] কল্যাণপুরে, কারা আরেকটি নাটক সাজাচ্ছিলো, সেদিকে তাকালেও, আমার ধারণা, বিচার বিভাগীয় তদন্ত ছাড়াই, দেশবাসীর কাছে সবই স্পষ্ট হবে।
তবু, গাড়িতে আগুন দিয়ে ১৭/১৯ জনের প্রাণহানির চেষ্টার বিচার বিভাগীয় তদন্ত
বাংলাদেশের ১৬ কোটি ( দলনির্বিশেষে) মানুষের সামনে প্রকাশ করা হোক।
দাবীটি জানিয়ে রাখলাম;
আজ-কাল-পরশু
যে কোনও কতৃপক্ষ যেন এই দাবীতে সাড়া দেন....
অপেক্ষায় থাকবো
................
২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কোন তদন্তের প্রয়োজন লাগে না, এমনিতেই জানা যায়।
হুকুমদাতারা প্রকাশ্য সভাতে টিভি ক্যামেরার সামনেই বলেছিল -
"সুধু দুএকটি বাস ভাংলেই হবেনা ...... .. আরো কিছু .. করতে হবে!
কিন্তু কিছু মানুষ মারার পর সমালচনা সুরু হলে ওরা এরকমই বলে থাকে।
বলে ....
আমরা আগুন লাগাইনি ... সরকারের দলিয় লোকজন করেছে!
২১ সে আগষ্ট গ্রেনেড হামলা আমরা করি নাই - আম্লিগের সাজানো
বিডিআরের হত্যা সাজানো .. সরকার করিয়েছে।
৭১ এ বুদ্ধিজিবী হত্যা সাজানো .. ভারতের সাহায্যে .. মুক্তিযোদ্ধারাই করেছে
মালালার ঘটনা সাজানো ....
লাদেন হত্যাও সাজানো ...
লাদেন নিজেই একজন সাজানো
৯-১১ র ঘটনা আমরিকানদের সাজানো ....
বাসে আগুন দিয়ে মানুষ হত্যা আম্লিগের সাজানো ..
সুধু সায়েদির চান্দে যাওয়ার ঘটনা জেনুইন .. সত্য!
আমরা কিছুই করিনা .. আমরা সম্পুর্ন ধোয়া তুলসি পাতা!
দেখন আগুন লাগানোর সৈনিকদের একটি স্ট্যাটাস - এটাই মোক্ষম প্রমান
ছবিটি বড় করে দেখতে -
Click This Link
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৯
পোয়েট ট্রি বলেছেন: এখনও যদি চুপ করে থাকি;
মহাকাল ও ইতিহাস ক্ষমা করবে না।
কবিকেও নপুংশক বলবে।