নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক বছর হলো, ঘড়ি পরছি না হাতে; অথচ লোভনীয় অনেকগুলো অ্যানালগ ঘড়িতে ব্যক্তিগত মালিকানা আছে আমার। এ অভ্যাস বাবার কাছে পাওয়া। কদাচিৎ পরতেন বাবা; কিন্তু তার মালিকানায় ছিলো অগণিত ঘড়ি। শৈশবে ওইসব ঘড়ির ডায়াল পরখ করতে করতে আমার মনের মধ্যে একটা স্বপ্ন বটগাছ হয়ে উঠছিলো। প্রাগ-যৌবনেই আমার বাম হাতের কব্জিতে পেঁচিয়ে যাচ্ছিলো একেকটা রাত; কিন্তু সেই স্বপ্নের কথা বিস্মৃতিতে যাবার নয়। মগজে গেঁথে যাওয়া দুই প্রজন্মের সেইসব ঘড়ির ডায়াল আমাকে উৎসাহিত করছে। ওগুলোর অনুকরণে, আজ রাতেই আমি বানিয়ে ফেলবো : পঞ্জিকাঘড়ি। সেকেন্ড-মিনিট-ঘন্টার বদলে, মাস-বছর-শতাব্দীর কাঁটা। তিনশ ষাট ডিগ্রী কোণের হিসাব থেকেই দিন-মাস-বছর-শতাব্দীর গণনা সম্ভব। আগামি প্রত্যূষেই সেই পঞ্জিকাঘড়িটি আমি উৎসর্গ করে রাখবো: আমাদের পরবর্তী জন্মগুলোকে।
২| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৪
খোরশেদ খোকন বলেছেন: মোবাইল, ল্যাপটপ, দেয়াল ঘড়ি... সর্বত্রই ঘড়ি... আমিও হাত ঘড়ি পরি না... কবিতা, ভাল লাগলো, শুভেচ্ছা...
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৩
এম. এ. হায়দার বলেছেন: দারুণ কবিতা।
দিনের নির্বাচিত কবিতা হিসেবে সংকলনে সংকলিত।