নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গায়ের জোরে কিংবা নানাবিধ চেতনা-ফেরি করে অর্জিত মুনাফাজনিত অর্থের জোরে, অনেক অনেক কথাই বলা যেতে পারে
কিন্তু
ন্যায্যতার একটা দর্শন আছে, সে বলছে:
''যে ঘটনা, যে আইনের অধীনে ঘটেছে, তা সেই আইনের অধীনেই নিষ্পত্তি হবে; যদিও সেই আইনটি বাতিল হয়ে, নতুন আইন জারি হয়েছে।''
নতুন আইনটি কার্যকর হবে: নতুন ঘটনা থেকে।
কাজেই,
যে ঘোষণা প্রচারের আগেই, আমাদের ছেলে-মেয়েরা ঢাবি'র ভর্তি-পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলো; সেই ঘোষণা, এইসব ছেলে-মেয়ের ওপর কার্যকর হবার কোনও যৌক্তিক বা আইনগত ভিত্তি নেই। একই ছাত্র-ছাত্রীগণ ঢাবি'তে দ্বিতীয়বার ভর্তি-পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে না... এই মর্মে ঘোষিত নিয়মটি এবারে যারা পরীক্ষা দিয়েছে, তাদের ওপর নয়, এর পরবর্তীগণের ওপর কার্যকর হবে
সেটাই যৌক্তিক ও আইনী কথা
এর ব্যতিক্রম হলে
ঢাবি তো দূরের কথা, বাংলাদেশ রাষ্ট্রের কোনও কর্তৃপক্ষই প্রচলিত আইনভঙ্গের দায় থেকে মুক্তি পাবে না
সে-কথাও লেখা আছে: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশে প্রচলিত '' জেনারেল ক্লজেস অ্যাক্ট'' শিরোনামের একটি আইনে; কাজেই, অকারণে আন্দোলনের দরকার নেই; আইনটির প্রতি রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করা মাত্রই ঢাবি'র রাজনীতিকদের মুখ ''চিনে জোঁকের মতো'' অকার্যকর হয়ে খসে পড়তে বাধ্য,,,
ওরা
কী শেখাবে, আমাদের ছেলে-মেয়েগুলোকে? যারা রাজনৈতিক তাবেদারীতে অন্ধ-প্রায়???
©somewhere in net ltd.