![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চতুষ্পাদ ©
চতুষ্পাদে বিশেষজ্ঞ হওয়ার জন্য চতুষ্পদে চড়ে চতুষ্পাঠীতে যাই,
চতুষ্টয়ে যেয়ে চতুষ্পথে দাঁড়িয়ে আমি সবিস্ময়ে চতুষ্পার্শ্বে তাকাই।
চতুস্তলের চতুস্ত্রিংশে চতুষ্কোণ চত্বর দেখে চত্বারিংশ হাত দূর যাই,
চতুর্যুগে চতুর্বগের চতুর্বিধ চর্চা চতুর্গুণ করে আমি নির্দোষ হতে চাই।
এখন আপনারা যা করার করেন, আমার দাঁতে মাথায় কী যে করছে আমি বুঝিয়ে বলতে পারব না
চতুর [ catura ] বিণ. 1 বুদ্ধিমান; 2 কুশল, নিপুণ (চতুর প্রয়োগ); 3 ধূর্ত, ঠগ। [সং. চৎ + উর]। স্ত্রী. চতুরা। বি. তা।
চতুরংশ [ caturaṃśa ] বি. চার ভাগ। বিণ. চার ভাগে বিভক্ত। [সং. চতুর্ + অংশ]। চতুরংশিত বিণ. 1 চার ভাগে বিভক্ত; 2 চার পেজি, quarto.
চতুরঙ্গ [ caturaṅga ] বিণ. 1 হস্তী, অশ্ব, রথ ও পদাতি-এই চার শাখাবিশিষ্ট (চতুরঙ্গ সেনা); 2 চার অঙ্গবিশিষ্ট; 3 সর্বাঙ্গসম্পন্ন। বি. 1 হস্তী অশ্ব রথ ও পদাতি-এই চার অঙ্গবিশিষ্ট সৈন্যবাহিনী; 2 সংগীতের প্রকারভেদ; 3 দাবা খেলা, শতরঞ্জ খেলা। [সং. চতুর্ + অঙ্গ]।
চতূরশীতি [ catūraśīti ] বি. বিণ. 84 চুরাশি। [সং. চতুর্ + অশীতি]। তম বিণ. 84 সংখ্যক। স্ত্রী. তমী।
চতুরশ্ব [ caturaśba ] বি. চারটি ঘোড়া। বিণ. চার ঘোড়াবিশিষ্ট (চতুরশ্ব রথ)। [সং. চতুর্ + অশ্ব]।
চতুরস্র [ caturasra ] বিণ. 1 চতুষ্কোণ, চারকোনা (চতুরস্র কক্ষ); 2 চৌরস, উঁচুনিচু নয় এমন (চতুরস্র ভূমি); 3 নিঁখুত, নির্দোষ (চতুরস্র সিদ্ধান্ত)। [সং. চতুর্ + অস্র]।
চতুরানন [ caturānana ] বি. চার মুখ যাঁর, চতুর্মুখ, ব্রহ্মা। [সং. চতুর্ + আনন]।
চতুরালি [ caturāli ] বি. চাতুরী, ছল, ছলনা, চালাকি। [সং. চতুর + বাং. আলি]।
চতুরাশ্রম [ caturāśrama ] বি. ব্রহ্মচর্য গার্হস্থ্য বানপ্রস্থ ও সন্ন্যাস-মানবজীবনের (বিশেষত দ্বিজগণের) এই চার অবস্থা বা আশ্রম। [সং. চতুর্ + আশ্রম]।
চতুর্গুণ [ caturguṇa ] বিণ. 1 চার গুণ; 2 বহু গুণ বা খুব বেশি (ব্যথা চতুর্গুণ বেড়ে গেছে)। [সং. চতুর্ + গুণ]।
চতুর্থ [ caturtha ] বিণ. 4 সংখ্যক বা 4 সংখ্যার পূরক। [সং. চতুর্ + থ]। চতুর্থ আশ্রম বি. সন্ন্যাস আশ্রম, চতুরাশ্রমের চতুর্থটি। চতুর্থী বিণ. (স্ত্রী.) চতুর্থ অর্থে। বি. 1 (জ্যোতিষ.) তিথিবিশেষ; 2 সং. (ব্যাক.) প্রধানত সম্প্রদান কারকে প্রযোজ্য বিভক্তি; 3 বিবাহের পর চতুর্থ দিনে করণীয় হোম; 4 মাতা-পিতার মৃত্যুর পর চতুর্থ দিনে বিবাহিতা কন্যার করণীয় শ্রাদ্ধ।
চতুর্দশ [ caturdaśa ] (-শন্) বি. বিণ. 14 সংখ্যা; 14 সংখ্যার পূরক। [সং. চতুর্ + দশন্]। চতুর্দশ পুরুষ পিতা পিতামহ ইত্যাদি ক্রমে ঊর্ধ্বতন চোদ্দো পুরুষ। চতুর্দশ বিদ্যা চার বেদ, ছয় বেদাঙ্গ এবং মীমাংসা ন্যায় ইতিহাস ও পুরাণ এই চোদ্দো বিদ্যা। চতুর্দশ ভূবন সপ্ত স্বর্গ ও সপ্ত পাতাল। চতুর্দশী বি. (স্ত্রী.) তিথিবিশেষ। চতুর্দশ-পদী বি. চোদ্দোটি চরণ বা পঙ্ক্তিযুক্ত কবিতাবিশেষ; সনেট।
চতুর্দিক [ caturdika ] (-র্দিশ্) বি. 1 উত্তর দক্ষিণ পূর্ব পশ্চিম-এই চার দিক; 2 সর্বদিক (চতুর্দিকেই তাঁর মনোযোগ আছে)। [সং. চতুর্ + দিশ্]।
চতুর্দোলা, চতুর্দোল [ caturdōlā, caturdōla ] বি. চারজনে বয়ে নেয় এমন শিবিকাবিশেষ। [সং. চতুর্ (বাহিত) + দোলা, দোল]।
চতুর্ধা [ caturdhā ] ক্রি-বিণ. 1 চার রকমে, চারভাবে (চতুর্ধা বিভক্ত); 2 চারদিকে (সৈন্যেরা চতুর্ধা ছড়িয়ে পড়ল); 3 চারবার; 4 চার খণ্ডে, চার ভাগে (চতুর্ধা বিভক্ত হয়ে গেল রাজ্যটি)। [সং. চতুর্ + ধা]।
চতুর্নবতি [ caturnabati ] বি. বিণ. 94, চুরানব্বই সংখ্যা; 94 সংখ্যক। [সং. চতুর্ + নবতি]। তম বিণ. 94 সংখ্যার পূরক। স্ত্রী. তমী।
চতুর্বক্ত্র [ caturbaktra ] বি. (চার মুখবিশিষ্ট) ব্রহ্মা। [সং. চতুর্ + বক্ত্র]।
চতুর্বর্গ [ caturbarga ] বি. ধর্ম অর্থ কাম মোক্ষ-এই চার পুরুষার্থ বা জীবনের চার লক্ষ্য। [সং. চতুর্ + বর্গ]।
চতুর্বর্ণ [ caturbarṇa ] বি. ব্রাহ্মণ ক্ষত্রিয় বৈশ্য শূদ্র এই চার জাতি বা বর্ণ। [সং. চতুর্ + বর্ণ]।
চতুর্বিংশ [ caturbiṃśa ] বিণ. 24 অর্থাৎ চব্বিশ সংখ্যার পূরক। [সং. চরুর্বিংশতি + অ]। তি বি. বিণ. চব্বিশ। তি-তম বিণ. চতুর্বিংশ, চব্বিশ সংখ্যার পূরক, চব্বিশসংখ্যক। স্ত্রী. তি-তমী।
চতুর্বিধ [ caturbidha ] বিণ. চাররকম, চারপ্রকারের (চতুর্বিধ উপায়)। [সং. চতুর্ + বিধ]। স্ত্রী. চতুর্বিধা।
চতুর্বেদ [ caturbēda ] বি. ঋক্ যজুঃ সাম ও অথর্ব-এই চার বেদ। [সং. চতুর্ + বেদ]। চতুর্বেদী (-দিন্) বিণ. চার বেদে অভিজ্ঞ। বি. ব্রাহ্মণদের বংশানুক্রমিক উপাধিবিশেষ, চৌবে।
চতুর্ভুজ [ caturbhuja ] বি. 1 (চার হাতবিশিষ্ট) নারায়ণ; 2 (জ্যামি.) চারটি সরলরেখা দ্বারা বেষ্টিত ক্ষেত্র; 3 (ব্যঙ্গে) কৃতার্থ, অত্যন্ত আনন্দিত, আনন্দে অভিভূত (প্রশংসা শুনলেই অমন চতুর্ভুজ হয়ে যাও কেন?)। [সং. চতুর্ + ভূজ]। চতুর্ভুজা বি. (স্ত্রী.) কালী। বিণ. (স্ত্রী.) চার হাতবিশিষ্টা (চতুর্ভুজা মূর্তি)।
চতুর্মুখ [ caturmukha ] বি. (চার মুখবিশিষ্ট) ব্রহ্মা, চতুর্বক্ত্র। [সং. চতুর্ + মুখ]।
চতুর্যুগ [ caturyuga ] বি. সত্য ত্রেতা দ্বাপর ও কলি-এই চার যুগ। [সং. চতুর্ + যুগ]।
চতুষ্ক [ catuṣka ] বি. 1 চারটির সমষ্টি; 2 চার কোণবিশিষ্ট ক্ষেত্র; 3 চত্বর; 4 চারটি স্তম্ভযুক্ত মণ্ডপ। [সং. চতুঃ + কৈ + অ]।
চতুষ্কোণ [ catuṣkōṇa ] বিণ. চার কোণবিশিষ্ট, চৌকো। [সং. চতুঃ + কোণ]।
চতুষ্টয় [ catuṣṭaẏa ] বিণ. 1 চার অবয়ববিশিষ্ট (বেদচতুষ্টয়); 2 চার রকমের (আশ্রমচতুষ্টয়)। বি. চারটির সমষ্টি (নীতিচতুষ্টয়)। [সং. চতুঃ + তয় (তয়প্)]।
চতুষ্পথ [ catuṣpatha ] বি. চারটি রাস্তার সংযোগস্থল, চৌরাস্তা, চৌমাথা। [সং. চতুঃ + পথিন্ (দ্বিগু)]।
চতুষ্পদ [ catuṣpada ] বি. 1 চারটি পা-বিশিষ্ট প্রাণী; 2 জন্তু, পশু। বিণ. 1 চারপেয়ে; 2 (আল.) পশুর মতো নির্বোধ বা মূর্খ। [সং. চতুঃ + পদ]। চতুষ্পদী বি. (স্ত্রী.) চৌপদী কবিতা।
চতুষ্পাঠী [ catuṣpāṭhī ] বি. 1 যে বিদ্যালয়ে চার বেদ বা ব্যাকরণ কাব্য স্মৃতি ও দর্শন এই চার শাস্ত্র কিংবা নানা শাস্ত্র পড়ানো হয়; 2 টোল। [সং. চতুঃ + পাঠ + ঈ]।
চতুষ্পাদ [ catuṣpāda ] বিণ. 1 চার চরণবিশিষ্ট (চতুষ্পাদ শ্লোক); 2 সর্বাঙ্গবিশিষ্ট, পূর্ণাঙ্গ (চতুষ্পাদ ধর্ম)। বি. চতুষ্পদ প্রাণী। [সং. চতুঃ + পাদ]।
চতুষ্পার্শ্ব, চতুঃপার্শ্ব [ catuṣpārśba, catuḥpārśba ] বি. চারপাশ, চারদিক। [সং. চতুঃ + পার্শ্ব]।
চতুস্তল [ catustala ] বিণ. চারটি তলবিশিষ্ট, চৌতলা, চারতলা (চতুস্তল অট্টালিকা)। [সং. চতুঃ + তল]।
চতুস্ত্রিংশ [ catustriṃśa ] বি. বিণ. চৌত্রিশ সংখ্যা বা তার পূরক। [সং. চতুস্ত্রীংশৎ + অ]। ৎ বি. বিণ. চৌত্রিশ। ত্তম বিণ. চৌত্রিশের পূরক। স্ত্রী. ত্তমী।
চত্বর [ catbara ] বি. 1 চাতাল, প্রাঙ্গণ, উঠান; 2 রঙ্গস্থান; 3 যজ্ঞভূমি। [সং. চৎ + বর]।
চত্বারিংশ [ catbāriṃśa ] বি. বিণ. চল্লিশ সংখ্যা বা তার পূরক। [সং. চত্বারিংশৎ + অ]। ৎ বি. বিণ. চল্লিশ সংখ্যা বা চল্লিশসংখ্যক। ত্তম বিণ. চল্লিশতম। স্ত্রী. ত্তমী।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৮
পলাশমিঞা বলেছেন: আমি আসলে বিপদে আছি। আমার চোখের সামনে অভিধান খুলা থাকে। যখন কিছু করার থাকে না তখন শব্দ নিয়ে খেলতে শুরু করি। কখনো কিছু হয় কখন সময় নষ্ট হয়।
আমি শুধু শব্দের অর্থের সাথে মিল রেখে কিছু লেখার চেষ্টা করেছি।
সব দোষ কামাল ভাইর
২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৭
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ধৈর্যশীল হয়ে শেষ পর্যন্ত লড়ে যাওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। তাতেই সফলতা।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৪
পলাশমিঞা বলেছেন: ভাই গো আপনারা আমাকে ক্ষমা করবেন। আমার মাথার ভিতর সমস্যা আছে।
৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৫
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভাই, বড় জটিল আর কঠিন থেকে কঠিনতর বিশ্লেষণ। আমার মাথায় ঢুকবে না।
প্রথম মন্তব্য ছবি দেখেই করেছিলাম। কিন্তু এবার পড়তে গিয়ে মাথা নষ্ট হবার জু।
গ্রেট ভাই! আপনি পারেনও!
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৮
পলাশমিঞা বলেছেন: ছবি দিয়ে বুঝিয়েছিলাম যে আমি চাইলে শেষ করতে পারতাম, এবং শুরু করেছি। কিন্তু এটা আমি একলা শেষ করলে আপনারা আমাকে নিয়ে হাসাহাসি করবেন। এই জন্য আমি মাত্র দশ লাইন বাকি রেখেছি। আপনি অন্তত চার লাইন লেখার চেষ্টা করুন অন্যারা ছয় লাইন লিখবেন এতে সবর্মোট ১৪ লাইন হবে।
৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৬
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: মাপ চাই ভাই। এত কঠিন ভাষা খুঁজে পেতেই জীবন পার করতে হবে আমার। চৌদ্দ, ষোলোই পারিনা, আবার সাতাইশ!!!!!!
তারচেয়ে বরং অপেক্ষা করি, কেউ দিলে দেখবো।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩০
পলাশমিঞা বলেছেন: বিরহকে বিরহিত করতে হলে শব্দের সাগের ডুবতে হয়।
আমি চার লাইনে শেষ করেছি।
৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৩
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: চার লাইনেই পুরোটা রাজ্য জুড়ে দিয়েছেন। গ্রেট ভাই।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫১
পলাশমিঞা বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহা।
অসংখ্য ধন্যবাদ।
৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫১
সিলেক্টিভলি সোশ্যাল বলেছেন: আগে বলুন আপনার দাঁতে মাথায় যা করছে সেটা আমাদের দাঁতে মাথায় চাপানোর অধিকারটা আপ্নায় কে দিলো? হুম? দাঁত আর মাথায় কেমন চর্কাষ চুর্কাষ চড়াৎ চুড়ুৎ চ্রিং চ্রাং মতন করছে! ডাক্তারের ফি টা দিন এবার!
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪
পলাশমিঞা বলেছেন: আমার ডাক্তারে উপদেশ দিয়েছিল, আমি উপদিষ্ট হয়েছিলাম।
সে বলেছিল, তোর সকল সমস্যা অন্যকে দিতে পারলে একমাত্র তখন তুই সুস্থ হতে পারবে।
আমি নিশ্চয় সুস্থ হয়েছি
হুররে!
৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৫
জীবন সাগর বলেছেন: এত কঠিন ক্যারে ভাই। পড়তেই দাঁত কটমট! বুঝমো কি!
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১০
পলাশমিঞা বলেছেন: আমরা যে অভিধানের ধারে পাশে যাই না, আমার বিটলামি তার প্রমাণ।
অভিধান শব্দের অর্থ বুঝতে চেয়ে আমি আলোভোলা হয়েছি।
পড়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১৩
আমিই মিসির আলী বলেছেন:
এ্যাঁ!!!!
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:১২
পলাশমিঞা বলেছেন: দাদা, দাঁতে কামড় খাইছেন নাকি?
৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: পালাই
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:১৩
পলাশমিঞা বলেছেন: মেভাই খাড়ান, দৌড়াচ্ছেন কেন?
১০| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৬
খোলা মনের কথা বলেছেন: অনেক দিন পর বাংলা দ্বিতীয় পত্র বই পড়লাম মনে হয়!!!!
আমি নির্দোষ হতে চাই। লাইনটি সু্ন্দর বুঝেছি বাকি গুলো বুঝতে হলে আজ রাত নিয়ে বসতে হবে....
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:১৫
পলাশমিঞা বলেছেন: আপনি যা সহজে বুঝেছেন আমিও তা সহজে লিখেছিলাম।
আর পড়তে হবে না বাদ দেন, নেইলে মাথায় সমস্যা হবে।
১১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫৪
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ক্লাসে ব্যাকারণ না জানা পোলাপাইন আপনাকে খুঁজছে। আপনি টিচার হলে পোলাপাইন আপনাকে মনে মনে গালি।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:১৫
পলাশমিঞা বলেছেন: সমস্যা হবে না, আমাকে বুঝিয়ে বললে আমি তাদেরকে আশীর্বাদ করব। তবে শুদ্ধ করে বলতে হবে।
১২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৩৯
কাঠমিস্ত্রি বলেছেন: পড়তে গিয়ে কয়েকটা দাঁদ খসে পড়েছে। নিচের শব্দার্থগুলো না থাকলে বুঝতে গিয়ে মগজের কয়েকটা তার ইয়ে হয়ে যেত।
ভালো লিখেছেন।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:১৭
পলাশমিঞা বলেছেন: আমিতো পড়ার জন্য দেইনি। দিয়েছিলাম কয়েক লাইন লেখার জন্য
১৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৩৯
কাঠমিস্ত্রি বলেছেন: পড়তে গিয়ে কয়েকটা দাঁত খসে পড়েছে। নিচের শব্দার্থগুলো না থাকলে বুঝতে গিয়ে মগজের কয়েকটা তার ইয়ে হয়ে যেত।
ভালো লিখেছেন।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:১৪
পলাশমিঞা বলেছেন: আমার সমস্যার সামান্য আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি মাত্র।
১৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:১৮
নাগরিক কবি বলেছেন: বাংলা একাডেমীরর অফিসটা কই ভাই?
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:১৪
পলাশমিঞা বলেছেন: ঢাকা এবং কলকাতায় আছে।
১৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:২৭
ওমেরা বলেছেন: ওমা গো এক লাইন পড়ে আর পড়তে পারলাম না ।
ধন্যবাদ।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:১৫
পলাশমিঞা বলেছেন: (
পড়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
১৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩৮
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আমাজনে যে বইগুলো লটকাইছেন সেগুলোর কি অবস্হা? সেখানে কি এ রকম কিছু আছে?
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:১৬
পলাশমিঞা বলেছেন: সবখানে আছে, তবে কিছু কিছু
১৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:০৯
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: গতিক বেচাল দেখে পড়িই নি।।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:১৬
পলাশমিঞা বলেছেন: কাজটা কি ভালো হলো
১৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:২৩
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমি আপন জান বাঁচা নীতিতে বিশ্বাসী।।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৩৪
পলাশমিঞা বলেছেন: তা অবশ্য ঠিক, আমিও এই পথে চলি। কওয়া যায়ানা যদি উপরে পড়ে
১৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:২৭
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
এ পোষ্ট পড়া মানে অনেক ধৈর্য ও মগজে ক্ষয় ............
কিছু পড়ে চলে গেলাম ।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৩৪
পলাশমিঞা বলেছেন: কথা সত্য পড়ে খেয়াল করলে বিশেষ বিষয় বুঝতে পারতেন।
২০| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৩৭
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
প্রিয়তে রেখে দিলাম ,,,
অল্প অল্প করে পড়ে নিব ।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৪১
পলাশমিঞা বলেছেন: কবীর ভাই, আমি কী করতে চাই তা কি জানতে চান?
প্রিয়তে রেখে লাভ হবে না।
২১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৪০
উম্মে সায়মা বলেছেন: আপনার লেখা দেখে মনে হচ্ছে বাংলা ভাষা ই আমার অজানা
কঠিন পোস্ট দিয়েছেন।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৪৬
পলাশমিঞা বলেছেন: কাব্যরসিকার এক অনংশে লেখা আছে
হে বাংলা আমাকে আশীর্বাদ করো আমি বাংলায় কথা বলতে চাই।
আপনাকে তিক্ত সত্য বলছি, দেশিরা আমাকে নিয়ে হাসাহাসি করত। কেউ বলত কাচ্চি ভাষায় কথা কই, কেউ বলত বাংলাই আমি জানি না। এখন আমি বলি, আমি বাংলায় কথা বলি।
আমার যে বংলার সাথে পরিচিত তা কিন্তা কথ্য এবং সাধুর বিকৃত রূপ। বলার কারণ, দেশে অভিধান ব্যবহৃত হয় না। দেশে শুনে কাজ চলে, আর তার প্রমাণ আমার বিটলামি।
২২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৪৫
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
প্লিজ ভাই,তারাতারি বলে ফেলুন.....
জানার বড় আগ্রহ।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৫১
পলাশমিঞা বলেছেন: মনের ভাব প্রকাশ করা।
আমি বিশ্বাস করি, অভিধান এখন ভূতের নাম হয়েছে। অন্যের বই পড়ে শব্দে জেনে পণ্ডিত হওয়া যায় না। পণ্ডিত হতে হলে ভাষা জানতে হয়। ভাষা জানতে হলে অভিধান পড়তে হয়। কারণ অভিধান হলো শব্দের ভাণ্ডার।
নিচের শব্দের খেয়াল করুন।
লাইব্রেরি [ lāibrēri ] বি. গ্রন্থাগার, পুস্তক-ভাণ্ডার [ইং. library]।
লাইন [ lāina ] বি. 1 রেখা (লাইন টানা); 2 নিজ নিজ পালা বা ক্রমের জন্য অপেক্ষামাণ মানুষের সারি (টিকিটের লাইন, রেশনের লাইন); 3 শ্রেণি (ফুলগাছের লাইন); 4 লৌহপথ (রেলের লাইন, ট্রামের লাইন); 5 পথ, ধারা (ঠিক লাইন ধরে এগোনো); 6 (কৌতু. বা আল.) কৌশলপূর্ণ উপায় (লাইন জানা থাকলে কাজটা উদ্ধার হতে পারে)। [ইং. line]।
লাইনিং [ lāini ] বি. জামা বা অন্য সেলাই-করা পোশাকের ভিতরদিকের অতিরিক্ত কাপড় (কোটের লাইনিং) [ইং. lining]
লাইফ-বেল্ট [ lāipha-bēlṭa ] বি. জাহাজ ইত্যাদি ডুবে গেছে যাত্রীদের ভেসে থাকার সাহায্যে জন্য নির্মিত হাওয়া-পোরা রবারের চাকাবিশেষ। [ইং. lifebelt]।
লাইফ-বোট [ lāipha-bōṭa ] বি. জাহাজ ইত্যাদি পোত ভগ্ন বা মজ্জমান হলে যাত্রীদের জীবনরক্ষার্ত্রে ব্যবহৃত (এবং প্রধানত জাহাজে সংলগ্ন) ছোটো দ্রুতগামী নৌকাবিশেষ।[ইং. lifeboat]।
লাইব্রেরি [ lāibrēri ] বি. গ্রন্থাগার, পুস্তক-ভাণ্ডার [ইং. library]।
লাইসেন্স [ lāisēnsa ] বি. ব্যাবসা বা বৃত্তি অবলম্বন করার সরকারি অনুমতি বা অনুমতিপত্র। [ইং. licence]।
লাউ [ lāu ] বি. কুমড়োজাতীয় সবুজ সবজিবিশেষ, কদু। [< সং. অলাবু]। .ডগা বি. 1 লাউগাছ বা লাউশাকের আগা; 2 বিষহীন সবুজ সাপবিশেষ। .মাচা বি. লাউগাছ লতিয়ে বাড়ার জন্য যে-মাচা তৈরি করা হয়।
লাউড-স্পিকার [ lāuḍa-spikāra ] বি. যে-কোনো আওয়াজকে তীব্র ও উঁচু করার যন্ত্রবিশেষ।[ইং. loudspeaker]।
লাক্ষণিক, লাক্ষণ্য [ lākṣaṇika, lākṣaṇya ] বিণ. 1 লক্ষণ-সংক্রান্ত; 2 লক্ষণযুক্ত; 3 লক্ষণস্বরূপ; 4 লক্ষণ বা লক্ষণাবৃত্তির দ্বারা বোধ্য; 5 গৌণ (লাক্ষণিক অর্থে); 6 দৈবজ্ঞ। [সং. লক্ষণ + ইক, য]।
লাক্ষা [ lākṣā ] বি. 1 লাল বৃক্ষরসবিশেষ, গালা, জতু, জউ; 2 আলতা। [সং. < লক্ষ্ + অ + আ]। .রস বি. লাক্ষাজাত তরল রং, আলতা।
লাক্ষিক [ lākṣika ] বিণ. 1 লাক্ষার দ্বারা রঞ্জিত; 2 লাক্ষা-সম্বন্ধীয়। [সং. লাক্ষা + ইক]।
অনলাইন অভিধান আছে।
(আমার কাছে তিনখান ডিজিটাল অভিধান আছে। একখান সবসময় খুলাই থাকে।)
শব্দ জানালে মনের ভাব অনেক ভাবে প্রকাশ করা যায়।
আমি কোন পণ্ডিত নয়।
২৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৫৫
উম্মে সায়মা বলেছেন: দেশে অভিধান ব্যবহৃত হয় না। দেশে শুনে কাজ চলে
ঠিক বলেছেন। আমরা বাঙালি বলে হয়তো ভাবি সব জানি তাই অভিধান তেমন একটা ব্যবহার করিনা।
সত্যি কথা বলতে সামুতে আসার পর আমি যত বাংলা ব্যবহার করছি আগে এত করেছি মনে পড়েনা।
ওহ ভালো কথা, আপনার 'অপ্সরা' পড়া শুরু করেছি। আশা করি ভালো লাগবে।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:০৩
পলাশমিঞা বলেছেন: মতামত দিলে সত্যি উপকৃত হব।
আমি অভিধান ব্যবহার করা শুরু করেছিলাম বিপাকে পড়ে। আমি লন্ডন বড় হয়েছি। শুরুতে অনুবাদ করতে হতো
এখন আমি অভিধান ছাড়া বোকার মত তাকিয়ে থাকি।
২৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:০৪
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
আমি বিশ্বাস করি, অভিধান এখন ভূতের নাম হয়েছে। অন্যের বই পড়ে শব্দে জেনে পণ্ডিত হওয়া যায় না। পণ্ডিত হতে হলে ভাষা জানতে হয়। ভাষা জানতে হলে অভিধান পড়তে হয়। কারণ অভিধান হলো শব্দের ভাণ্ডার।
ভাই আমার এতো কিছু জানা নেই , আমি যাই বা দু এক কলম পড়ালেখা করেছি কিন্তু বাংলা বা সাহিত্য সর্ম্পকিত না, এ কারণে এতো গভীর তত্ত্ব আমার জানা নেই। আর আমার বাংলা প্রতি ভীষণ দূর্বলতা কাজ করে, এ কারণে ব্লগিং করি । আচ্ছা সমস্যা নেই আস্তে আস্তে আপনাদের কাছ থেকে শিখে নিবো ।
ধন্যবাদ।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:০৭
পলাশমিঞা বলেছেন: আপনি সত্যি করে বলুন, আমার লেখাপড়ে কেমন লাগে? মন কি চায় দুই চারটা দিতে?
আমি জানি, এবং আমি বিশ্বাস করি এভাবে অন্যে লেখলে আমিও এড়িয়ে যাব। জানার পরও এমন করার কারণ, শব্দ।
শব্দ বিকৃত হয়। শব্দ অপশব্দ হয়। এক অঞ্চলে এক অর্থে ব্যবহৃত হয়।
বিরক্ত করার জন্য ক্ষমা চাই।
২৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:১৫
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
আরে না ভাই, কি যে বলেন ........
নতুন সৃষ্টির প্রতি সবার কিন্তু আগ্রহ থাকে না, পাঠকে নতুন কিছু যদি দিতে পারেন, কেউ সহজ ভাবে নিবে আবার কেউ নিবে না, এটাই স্বাভাবিক ।আর রহস্য সর্বাতিত সুন্দর্যের প্রতীক বলে ধরা হয় । লিখতে থাকুন।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:১৬
পলাশমিঞা বলেছেন: কৃতজ্ঞতা।
২৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৪:১২
উম্মে সায়মা বলেছেন: মতামত দিলে সত্যি উপকৃত হব।
পড়া শেষ হলে অবশ্যই মতামত জানাব
আমি অভিধান ব্যবহার করা শুরু করেছিলাম বিপাকে পড়ে
আমিও ইদানিং ভালোই অভিধান ব্যবহার করি। লেখালেখি আর সামুতে আসার সুবাদে দরকার পড়ে
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৪:৪১
পলাশমিঞা বলেছেন: অভিধান ব্যবহার করলে লেখান মান বাড়ে, পড়তে মজা লাগে।
২৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
চেষ্টা কর্তাছি, কিন্তু খাড়াইতে পার্তাছিনা
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৬
পলাশমিঞা বলেছেন: আর কত দৌড়াবেন, একটু খাড়ান!
২৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
নেন একটু চা খান
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৭
পলাশমিঞা বলেছেন: চা সত্যি মজা হয়েছে, আপনি কি খেয়েছেন?
২৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:২৩
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
মিঞাভাই আপনার মনের কথা বুঝলাম না যে!!!
এবার একটু সহজ করে বলবেন কি!!
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৮
পলাশমিঞা বলেছেন: আমার মনের কথা হলো, আমরা যারা লেখালেখি তাদের জন্য অভিধান হলো গুপ্তধন।
৩০| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:২৭
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
কামাল ভাইকে এইরকম দাবড়ানী কে দিল????
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৮
পলাশমিঞা বলেছেন: আমার লেখা দেখলে কামালভাই দৌড়াতে শুরু করেন।
৩১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৩
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: আপনার অবস্থা আমার মতই!!!!! নাকি আমার অবস্থা আপনার মত কিছুই বুঝলাম না।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৯
পলাশমিঞা বলেছেন: এক মতন হলেই হলো, তাই না?
৩২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০১
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: তা অবশ্য ঠিক। উপরে দেখলাম একজন চা ঢালতেছে, নিমন্ত্রন আছে নাকি??
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৪
পলাশমিঞা বলেছেন: নিশ্চয় চা পান করতে পারবেন। চা দোকান খুলাই থাকে।
কেমন আছেন আপনি?
৩৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৪
নকটার্নাল বলেছেন: মু হা হা.......,..আমি ব্লগে নতুন আর এসেই মাথা খ্রাপের সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হলাম।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২২
পলাশমিঞা বলেছেন: হাহাহাহা, অবশেষে আমি বান্ধব পেয়েছি।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি সময়ের থেকে পেছনে আছেন, অথবা অনেক সামনে আছেন; আপনাকে বর্তমানে বিরাজ করতে হবে। আপনি কিছু লেখার চেস্টা করছেন, এবং আপনি সন্দেহ করছেন যে, ইহার ব্যাখ্যা আপনাকেই করতে হবে; লিখে যদি ব্যাখ্যা করতে হয়, সেটার গ্রহনযোগ্যতা সীমিত হয়ে যায়।