নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইতিহাসে এই প্রথমবারের মতো মিনিয়াপলিসে সেডার রিভারসাইড এলাকার মুসলমান সম্প্রদায় রমজান মাসে বাইরে লাগানো মাইকে আজান শুনতে পাবেন। আগামিকাল বৃহস্পতিবার রাত থেকে সেখানে রমজান শুরু হতে যাচ্ছে। মিনেসোটা রাজ্য জুড়েই বাড়িতে থাকার নির্দেশ দেয়া আছে। মিনিয়াপলিস শহরের মেয়র জ্যাকব ফ্রে গতকাল দার আল হিজরাহ মসজিদকে এই অনুমতি দেয়ার কথা ঘোষণা করেন। ’এর ফলে ঐ মসজিদ থেকে প্রতিদিন পাঁচবার , মসজিদের বাইরে রাখা চারটি লাউড স্পিকারের মাধ্যমে আজান দেয়া যাবে।
ফ্রে ভয়েস অফ আমেরিকাকে বলেন যে এমন এক সময়ে যখন আমাদেরকে একে অপরের সঙ্গে শারিরীক দূরত্ব বজায় রেখে চলতে হবে, সহজেই এটা বোঝা যায় যে আমাদের ঘরে বসেই নামাজ পড়তে হবে। সুতরাং আমরা যারা এখানকার নির্বাচিত নেতা তাদের দায়িত্ব হচ্ছে এই সময়ে আমরা যেন একাত্মবোধের একটা অনুভূতি সৃষ্টি করতে পারি। মুসলিম সম্প্রৃদায় এবং CAIR (Council on American-Islamic Relations) এই অনুরোধ করার পর যে মানুষ যেন আজানের আওয়াজ শুনে ঘরে বসে নামাজ পড়তে পারে . নগর কর্তৃপক্ষ এই অনুমতি দেয়।
মেয়র বলেন এর ফলে গোটা সমাজ উপকৃত হবে এবং এই কঠিন সময়েও আনন্দ এবং আশা গড়ে তুলবে। তিনি বলেন তিনি আশা করছেন প্রতিদিনকার আজান এই বার্তাই দেবে যে তাঁর শহর মুসলিম সমাজের ব্যাপারে যত্নশীল।
দার আল হিজরাহ মসজিদের ইমাম শেখ আব্দির রহমান শরীফ এই সিদ্ধান্তকে স্বাগতহ জানান এবং মুসলমানদের ঘরে বসে আজান শুনতে দেয়ার জন্য মেয়রকে ধন্যবাদ জানান।
তিনি বলেন এটা একটা ঐতিহাসিক মূহুর্ত যখন মিনিয়াপসের মসজিদ থেকে আজান দেয়া হবে। এটি হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম মসজিদ যেখান থেকে মাইকে আজান দেয়া হবে যাতে বাইরে লোকজন সেটা শুনতে পারে।
সূত্র: ভয়েস অফ আমেরিকা / মানবজমিন
২৩ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ২:০৫
পলাতক মুর্গ বলেছেন: উত্তরটা লেখার মধ্যেই দেওয়া আছে। ধর্মীয় সম্প্রিতি বৃদ্ধি পাবে। আমেরিকান লোকজন যে মুসলমানদের ব্যপারে যত্নশীল তা প্রকাশ পাবে। একাত্মবোধের অনুভুতি সৃষ্টি হবে, এবং কথাটা বলেছেন ঐ শহরের মেয়র জ্যাকব ফ্রে।
২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:৫৩
সোনালি কাবিন বলেছেন:
২৩ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ২:০৫
পলাতক মুর্গ বলেছেন:
৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ২:০১
নেওয়াজ আলি বলেছেন: !!!!
২৩ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ২:০৬
পলাতক মুর্গ বলেছেন:
৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১১:৪২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: যুক্তরাষ্ট্রের মসজিদে মাইকে আজান নিষিদ্ধ ছিল এটা জানতাম না।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:৩৬
পলাতক মুর্গ বলেছেন: নিষিদ্ধ থাকাটাই স্বাভাবিক। ইউরোপেও এমনকি মসজিদের ছাদে উঠে খালি গলায় আজান দেওয়াও নিষেধ ছিল বলে জানি।
৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:৫৯
রিফাত হোসেন বলেছেন: ইঊরোপ বাংলাদেশ নয়। সেখানে শব্দ দূষণে খেয়াল রাখা হয়। তবে ইসলাম ফোবিয়াও আছে, মিথ্যা নয়। বিশেষ অনুমতি নিয়ে নির্দিষ্ট কিছু মসজিদে আজান দেয়া হয়। মাইকে শব্দ মাত্রা বজায় রেখেই দেয়া হয়। বাংলাদেশের আযান মধুর খুব কম শোনা যায়। এক এলাকায় কাছাকাছি কয়েকটা মসজিদ থেকে গগনবিদারী আযান ও মাত্রা অতিরিক্ত শব্দ আসলে কারো ভাল লাগার কথা নয়।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: আজান দেওয়ার পর দেশ বা সমাজের উপকারটা কি হবে??