নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
২৬ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:১৮
পলাতক মুর্গ বলেছেন: আপনার কি মনে হয়?
২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:২০
রাশিয়া বলেছেন: এখন পর্যন্ত কোন কিছুই করোনার প্রতিষেধক নয়। তবে মনের করোনা বলে যেই ব্যাপারটা আছে - সেইটা সারায় নামাজ, রোজা। যারা নিজেকে আল্লাহ্র উপর সোপর্দ করেছে - করোনা তাদের হৃদয়কে দুর্বল করতে পারবেনা। হাসবুনাল্লাহি নিয়মাল ওয়াকীল।
২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:৩৬
পলাতক মুর্গ বলেছেন: কোন এক যায়গায় যেন পড়েছিলাম - "আদমের সন্তানের মনে যেই জিনিসের ভয় নাই, সেই জিনিস তার ক্ষতি করতে পারে না।"
৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:৫২
নতুন বলেছেন: এটা শুধুই একটা লাইন বানিয়েছে আরেকটা কথার বিপরিতে যে বিজ্ঞান লড়েছিলো একা মন্দির মসজিন নয়।
করোনার মতন যেকোন রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের হাতিয়ার আবিস্কার করবে বিজ্ঞানীরা।
ঔষুধ, যন্ত্রপাতি, পদ্বতী সবকিছুই আসবে চিন্তাশীল মানুষের ভাবনা থেকে।
যতগুলি মানুষ অসুস্হ হচ্ছে তাদের চিকিতসার জন্য বিজ্ঞানের অবদানই ব্যবহৃত হচ্ছে।
এখানে বিজ্ঞানকে অসহায় কোথায় দেখলেন আপনি?
২৬ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৪
পলাতক মুর্গ বলেছেন: "আপনাদের বিজ্ঞান" তাহলে অসহায় না? এইডস এর ভ্যাকসিন কিন্তু এখনও আবিষ্কার করতে পারে নাই।
৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩১
আমি পরাজিত যোদ্ধা বলেছেন: আপনাদের বইয়ে খোঁজা হচ্ছে পাওয়ামাত্রই আপডেট করা হবে @ মুর্গ
২৬ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:১১
পলাতক মুর্গ বলেছেন: বুঝলাম না, সহজ করে বলেন।
৫| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪০
সোনালি কাবিন বলেছেন: বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বিজ্ঞান সফল। দুই এক্টা ব্যর্থতা তো থাক্তেই পারে। বই থেকে কুন মহান আবিস্কার কইরালছেন, শুনি!
২৬ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৪
পলাতক মুর্গ বলেছেন: তাই নাকি? তা "আপনাদের বিজ্ঞানের" অপরাধগুলিও কি সাফল্যের লিষ্টে রাখতে হবে? এই যেমন ধরেন পারমানবিক বোমা, মানুষ মারা ড্রোন, জীবানু অস্ত্র?
৬| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৫
নেওয়াজ আলি বলেছেন: আল্লাহ সুনিপুণ কারিগর । আর আমরা সুনিপুন ফাঁকিবাজ ।
পৃথিবী এখন অনেকটা সুখী । ফিরিয়ে দিচ্ছে তার উপর করা অত্যাচার ।
২৬ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:১৬
পলাতক মুর্গ বলেছেন: সহমত
৭| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৯
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: "আপনাদের বিজ্ঞান" তাহলে অসহায় না? এইডস এর ভ্যাকসিন কিন্তু এখনও আবিষ্কার করতে পারে নাই।
ধম`তে হাস্যকর কেন বানাতে চান আপনারা বুঝি না।
কোরানের প্রথম শব্দ ইকরা। মুসলমান বিজ্ঞানীদের অবদান অনেক।
যখন থেকে ধমীয় গোড়ামী ক্ষমতায় এসেছে তখন থেকে শিক্ষা কমেছে. গবেষনা কমেছে।
রাসুল সা: জ্ঞান অজ`ন করতে নিষেধ করেন নাই।
২৬ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:০৫
পলাতক মুর্গ বলেছেন: যখন থেকে ধমীয় গোড়ামী ক্ষমতায় এসেছে তখন থেকে শিক্ষা কমেছে. গবেষনা কমেছে। - এগ্রিড। তবে এখনকার দিনে সাধারণত গোড়ামিকে শুধু ধর্মের সাথে সম্পর্কিত করা হয়। কিন্তু গোড়ামি মানুষের একটা স্বভাব, এটা বিজ্ঞানের সাথেও সম্পর্কিত হতে পারে। যেমন নাস্তিক / বস্তুবাদিরা বিজ্ঞানের/যুক্তির নামে গোড়ামি করে। আবার শিক্ষা গবেষনার নামে মুতাজিলিরাও গোড়ামি করেছে।
৮| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৭
আহা রুবন বলেছেন: বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও ক্ষমাসীনরা আবার অসহায় কোথায়? এরাই তো চেষ্টা করে যাচ্ছে। বিজ্ঞান-প্রযুক্তির বিপরীতে যারা তারাই বরং কাঁথামুড়ি দিয়ে ঘুমিয়ে আছে।
২৬ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:০৯
পলাতক মুর্গ বলেছেন: পানিতে ডুবে যাওয়ার সময় মানুষ বাঁচার চেষ্টা করে, কিন্তু সব চেষ্টা সফল হয় না। আর যখন চেষ্টা সফল হয় না - তখন অসহায়ত্বটা ফুটে ওঠে।
৯| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:০২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
পলাতক মুর্গ ধন্যবাদ আপনার পোস্টের জন্য। মুর্খদের সাথে তর্কে জড়াবেন না। তা হলে তারা আপনাকে তাদের পর্যায়ে নামিেযে আনবে। কোরআনে বলা হয়েছেঃ
"তোমাদের প্রতি সালাম, মূর্খদের সাথে আমাদের (বিতর্কের) কোনো প্রয়োজন নেই।" (সূরা ক্বাসাস, আয়াত ৫৫)
হুমায়ূন আহমেদ চমৎকার ভাবে ব্যাখ্যা করেছেন তার ‘দেয়াল’ উপন্যাসে। তিনি বলেছেন, ‘মূর্খদের সাথে কখনও তর্ক করতে যাবে না। কারণ হলো, মূর্খরা তোমাকে, তাদের পর্যায়ে নামিয়ে নিয়ে এসে, তর্কে’ হারিয়ে দিবে।’ হ্যাঁ আপনি মূর্খদের সাথে তর্কে নিশ্চিত পরাজিত হবেন, কারণ শিক্ষা ও রুচি আপনাকে ঝগড়ুটে হতে দেয়নি। উচ্চকন্ঠ যে পাবলিক নুইসেন্স এটা আপনি বোঝেন, তাই আপনার দ্বারা চিৎকার চেচামেচি সম্ভব নয়, গালাগালিতো নয়ই। সুতরাং আপনি হারবেন, যুক্তিতে নয়, তর্কে। অন্য কথায় ঝগড়ায়।
২৬ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:১৫
পলাতক মুর্গ বলেছেন: এই লেখাটা মনে হচ্ছে একটা এসিড টেষ্টের মত। তথাকথিত বিজ্ঞান, প্রযুক্তি আর ক্ষমতাসীনদের যারা মনে মনে পূঁজা করে, তাদের লিটমাস পেপারের রং পরিবর্তন হচ্ছে। হা হা হা ......
১০| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৪২
নতুন বলেছেন: কিছু মানুষ আছে ধম`বিদ্ধেসী এরা আর ধমান্ধ এক বরাবর।
কিন্তু ধমান্ধরা ইসলামের যেই ক্ষতি করে সেটা না্স্তিকেরা করেনা।
আরেকটা বিষয় হলো এইযে পোস্ট লেখা থেকে শুরু করে আপনার জীবনের প্রতিটি মূহুতে যেই সব জিনিস পত্র ব্যবহার করছেন সেটা কিন্তু বিজ্ঞানের অবদান ধমের কতটুকু?
তাই প্রতি পদক্ষেপে বিজ্ঞানের সুবিধা ভোগ করে শুধুই বিজ্ঞানকে হেয় করার চেস্টা করা কি রকমের ভাবনা বুঝিনা।
২৬ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:১৫
পলাতক মুর্গ বলেছেন: সরি, প্রতি পদক্ষেপেই আমরা বিজ্ঞানের সুবিধা ভোগ করি না। প্রতি মুহুর্তে আমরা শ্বাস নেই যেই বাতাসে - তা কি বিজ্ঞানের অবদান, সূর্যের আলো, বৃষ্টির পানি, মানুষ হিসাবে জন্ম নেয়া - এইগুলি কি বিজ্ঞানের অবদান?
বিজ্ঞান আবার হেয় হয় কিভাবে, বিজ্ঞানের অসহায়ত্ব বলে তো আসলে কিছু নাই, মূল অসহায়ত্বটা মানুষের, আর মানুষ আসলে অনেক কিছুর কাছেই অসহায়। এইজন্য প্রতিকী ভাবে বিজ্ঞানকে অসহায় বললে যাদের আঁতে ঘা লাগে, তারা আসলে চরম পর্যায়ের প্রবৃত্তি পূঁজারি।
বিজ্ঞানের অবদান - কথাটাই একটা ভেক টার্ম। এই কথাটা তথাকথিত বিজ্ঞান পূঁজারিদের "চেতনা ব্যাবসার একটা ঝোল" ছাড়া আর কিছুই না। এই ঝোল দিয়ে এরা সব বিষয়ে রুটি খাওয়ার সাফাই গায়। বরং বিজ্ঞান বলতে আমি যা বুঝি- "শত শত বৎসরের মানব জাতির প্রচেষ্টার মাধ্যমে অর্জিত পদ্ধতিগত বস্তুবাদি জ্ঞান" তা নিয়ে একদল প্রবৃত্তি পূঁজারীর পুরোহিতগিরি করার কোন নৈতিক অধিকার নাই। কারণ এই অর্জিত জ্ঞান কারও বাপের সম্পত্তি না। আরও মজার ব্যপার হল এই অর্জিত জ্ঞানের মধ্যে অনেক সীমাবদ্ধতা আছে। মানবিক সীমাবদ্ধতাকে এই জ্ঞান কখনো অতিক্রম করতে পারবে না উপরন্তু মানুষের অসাধুতার কারনে এই জ্ঞানের মধ্যে অনেক মুর্খতার অন্ধকারও মিশে আছে।- কাজেই এই জ্ঞান কখনোই মানব জাতির জন্য আলটিমেট সমাধান না।
১১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৩৩
নতুন বলেছেন: বিজ্ঞান হলো যৌক্তিক ভাবনা তাই বিজ্ঞানের অবদান মানে হইলো মানুষের যৌক্তিক ভাবনার অবদান
ধম` হইলো বিশ্বাস.. আর বিশ্বাস থেকে দুনিয়ার জন্য কোন কিছু আসেনা। বিশ্বাস থেকে পানি পড়া, ঝাড় ফু, তাবিজ, স্বপ্নে দেখা,
আফ্রিকার কোন এক দেশে এক পাস্তর স্বপ্নে দেখেছে যীসূ তাকে জনগনেকে ডেটল খাওয়াতে বলেছে করোনার জন্য এবং ৫০ এর মতন মানুষ মারা গেছে তার হাতে ডেটল খেয়ে।
দেশের ওয়াজে বক্তারা নামাজ পড়ার জন্য প্রচুর কথা বলেছে।
ভারতে তাবলিগের জামাত থেকে করোনার বিশ্তারের কথা শোনা গেছে।
বিশ্বাস খুবই বিপদজনক যদি ভন্ডদের হাতে পরে। বত`মানে সেটাই দেখা যাচ্ছে।
২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:১০
পলাতক মুর্গ বলেছেন: বিজ্ঞানও কিন্তু অতি বিপদজনক যদি ভন্ড এবং খারাপ লোকের হাতে পড়ে, কিন্তু সমস্যা হল বিজ্ঞান পূঁজারিরা বিজ্ঞানের ক্ষতি দেখতে পায় না, আরও মজার ব্যপার হল সব ধর্মকে এক কাতারে ফেলে ডিনাই করে দেয়। সমস্যা বিজ্ঞানে না - সমস্যা মানুষের। এবং একশ্রেনীর ভন্ড মানুষরা বিজ্ঞানকের আড়ালে থেকে সত্য অস্বিকার করে।
১২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৪৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আবার পোস্টে মাইনাস।
২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:১৯
পলাতক মুর্গ বলেছেন: তোও
১৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:২৪
ক্ষুদ্র খাদেম বলেছেন: সবগুলো মন্তব্য পড়লাম, কিন্তু পোস্টের উদ্দেশ্য বুঝলাম না
ব্লগে আমার মতো বলদ মনে হয় আর নাই, এমনকি পোস্টের শিরোনামের পুরো লাইনটা কয়েকবার পড়েও আমার মনে হইল না এইটা একটা শুদ্ধ বাক্য
২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:১৯
পলাতক মুর্গ বলেছেন:
দুই চোখ দিয়া দেখছেন তো?
১৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৮:৫৮
তাওহীদ আরমান বলেছেন: এমন বিপদসংকুল দিনে ধর্ম বিজ্ঞানের চাইতেও বেশি অসহায়| বিজ্ঞান গবেষনা করে সঙ্গে সঙ্গে প্রতিষেধক আবিষ্কার করতে না পারলেও, আবিষ্কারের চেষ্টা করে বা আবিষ্কার মানবজাতিকে বেঁচে থাকতে শেখায়| আর ধর্ম? সে তো মরীচিকা| মৃত্যুর পরে এটা দিবে ওটা দিবে বলা ছাড়া কিছুই করতে পরে না| বলি কি,যে ইশ্বর বেঁচে থাকতে আমাদের সাহায্য করতে পারে না, সে পরবর্তীতে আমাদের ভালো রাখবে হাস্যকর| সুতরাং দিনশেষে বিজ্ঞান নয় বরং ধর্মই অসহায়|
২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:২২
পলাতক মুর্গ বলেছেন: চেষ্টা করে ব্যর্থ হইলে উপরওয়ালার উপরেই ভরসা করতে হয়, এবং তখন ধর্ম আর অসহায় থাকে না - বিজ্ঞানের নামে প্রবৃত্তি পূজারিরা অবশ্য সেইটা বুঝবে না।
১৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৯:৪০
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: বিজ্ঞানীর কোন ধর্মনাই,সে যে ধর্মেরই হোক,সে বিজ্ঞানী।বিজ্ঞান আজকে পারে নাই,কালকে পারবে কিন্তু মন্দির,মসজিদ,গীর্যা কোন কালেই পারবেনা।এটা তাদের কাজ না।তাদের কাজ উপাসনা করা।বাতাস প্রকৃতির অবদান কিন্তু বিজ্ঞান বলে দেয়, বাতাসে কি পরিমান অক্সিজেন আছে কি পরিমান জ্বলিয় বাষ্প আছে কোন বাতাস আপনার জন্য ভাল।
২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:২৩
পলাতক মুর্গ বলেছেন: বিজ্ঞান কালকে পারবেতো? যদি না পারে?
১৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১০:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার কি মনে হয়?
নামাজ বা রোজা দিয়ে করোনা থেকে বাচা যাবে না। এমন কি কোনো সূরা দিয়েও করোণা থেকে বাচা যাবে না। যদি বাচা যেত তাহলে এত লোক মরতো না।
এই সত্য সকলের বুঝে নেওয়া উচিত।
২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:৩১
পলাতক মুর্গ বলেছেন: আপনার কথা শুনে মনে হয় যত লোক মরতেছে, সবাই মনে হয় নামাজ রোজা করে বাঁচার চেষ্টা করেছিল। হা হা হা, বরং ভ্যাকসিন আবিষ্কারের আশায় অনেক লোক তীর্থের কাকের মত হা পিত্যেস করে বসে আছে। একেকবার একেকটা খবর আসে জাপান না কোন দেশে কোন একটা ঔষধ পাওয়া গেছে - সাথে সাথে কিছু লোকের চোখ আশায় আর আনন্দে চকচক করতে থাকে, আবার যখন খবর আসে ঐ ঔষধ কার্যকরি না - তখন হয়তো নিরাশা আর আতংকে গুটিয়ে যায়। আপনারা কিছু বিজ্ঞানিকে খোদা বানিয়ে ফেলেছেন। আপনাদের এইসব খোদারা আজকে খুব অসহায়। সতিকারের খোদা যদি না চান - এইসমস্ত ভুয়া খোদারা আপনাদের বাঁচাতে পারবে না।
১৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১০:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার কি মনে হয়?
নামাজ বা রোজা দিয়ে করোনা থেকে বাচা যাবে না। এমন কি কোনো সূরা দিয়েও করোণা থেকে বাচা যাবে না। যদি বাচা যেত তাহলে এত লোক মরতো না।
এই সত্য সকলের বুঝে নেওয়া উচিত।
১৮| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১১:৩১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
পৃথিবীর সব কিছুই সৃস্টিকর্তার কাছে অসহায়।
বিজ্ঞানের কাজ বিজ্ঞান করবে ধর্মের কাজ ধর্ম। এই বুঝটুকু না বুঝলে তালগোল পাকাবেই।
২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:৩৮
পলাতক মুর্গ বলেছেন: বিজ্ঞান বা ধর্মের কোন কাজ নাই, কাজ করে মানুষ। ধর্মের নামে, বিজ্ঞানের নামে, চেতনার নামে..আরও অনেক কিছুর নামে।
১৯| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৩১
কানিজ রিনা বলেছেন: পৃথিবীতে সব যুগেই মহামারী প্রাকৃতিক ভাবে
দুর্যোগ ছিল থাকবে। মানুষ প্রকৃতগত মস্তিস্ক
ব্যবহার করেই বাঁচতে শিখেছে। মানুষ কিন্তু
নিজে নিজে মস্তিস্ক সৃষ্টি করে নাই। আর
মস্তিস্ক সবার সমান ভাবে সৃষ্টি না।
বিজ্ঞানের অনেক অবদান আছে যেমন ব্যার্থতাও
আছে। আজও প্রকৃতির জলচ্ছাস ঝড় ঝঞ্জা
সুনামী ভুমিকম্প অতি বৃষ্টি তাপ খড়া আরও
অনেক দুর্যোগের মোকাবেলা পদ্ধতি আবিস্কার
করতে পারেনাই। হয়ত কোনও যুগে উন্নত মস্তিস্ক
সৃষ্টি হতেও পারে যা জলচ্ছাস সুনামি মোকাবেলা
করার পদ্ধতি আবিস্কার করবে। সেই মস্তিস্কও
কিন্তু তারা নিজে নিজে সৃষ্টি করতে পারেনা।
প্রকৃতির সৃষ্টি যত ভাল কিছু আমরা গ্রহন করি
পানি বাতাস অক্সিজেন চাঁদ সুর্য খাদ্য তেমন
প্রকৃতির বিরুপতা আমরা মোকাবেলা করতে
শেখার চেষ্টা করে আসছি।
এখন প্রশ্ন প্রকৃতির মালিক কে? মানুষের উন্নত
মস্তিস্ক কে সৃষ্টি করেছেন? জ্ঞানের পরিধি যাদের
বেশী তারা প্রকৃতির মালিক নিয়ে তর্ক করেনা।
যেমন নিউটন তার নাস্তিক বন্ধুকে প্রকৃতি মালিক
সুনিপুন সুপরিকল্পিত পদ্ধতিতে প্রকৃতির
মহাবিশ্ব পরিচালিত করছেন। নিউটন তার বন্ধুকে
বুঝাতে সক্ষম হয়েছেন। বেশীর ভাগ বিজ্ঞানী ইশ্বর
ভগবান বা আল্লাহকে বিশ্বাস করেন।
উপমহাদেশের শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী ডাঃ চৌধুরী মাহমুদ
ও বিজ্ঞানী ডাঃ শমশের আলি আল্লাহ্ সকল
সৃষ্টির কর্তা বিজ্ঞান সম্মত জ্ঞান চর্চার আলচনা বা বইগুল সবাই পড়ে দেখতে পারেন।
সব ধর্মই দর্শন আবার সব দর্শনই ধর্ম। মানুষের
চিন্তাশক্তিতে ভাল কিছু লিপিবদ্ধ করা আবিস্কার
করা সবই দর্শন।
মানুষ কালে কালে চিন্তা শক্তি কাজে লাগিয়েই
আরাম বিলাসিতা সামাজিকতা সুস্থ থাকার চেষ্টা
করে আসছে। ধন্যবাদ।
২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:৪০
পলাতক মুর্গ বলেছেন: বিজ্ঞানকে যারা খোদার আসনে বসায়েছে, তাদের আজকে বড় দুর্দিন।
২০| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:২০
নূর আলম হিরণ বলেছেন: বিজ্ঞানের ব্যর্থতা আছে, ধর্মের কোন ব্যর্থতা নেই? ব্লগে কোন পোস্ট ছোট হয়ে গেলে ১০বার ভাবি পোস্ট করবো কিনা। একটা শিরোনাম আর একটা ছবি দিয়েই পোস্ট করে ফেলেছেন। আপনার পোস্টের শিরোনামকে সমর্থন দিয়ে ১৫-২০টা লাইন তো লিখতে পারতেন।
২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ২:৩৫
পলাতক মুর্গ বলেছেন: বিজ্ঞান বা ধর্ম কোনটারই আসলে প্রকৃতপক্ষে কোন ব্যর্থতা নেই, ব্যর্থতা মানুষের, বিস্তারিত ১০ নম্বর কমেন্টের উত্তরে লেখা আছে।
ছবি আর শিরোনামই যথেষ্ট হলে শুধু শুধু ১৫-২০ লাইন লেখার দরকার কি?
২১| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৩
কানিজ রিনা বলেছেন: বিজ্ঞানের ব্যার্থতা হোল পারমানবীক এটোম
যতসব মারনাস্ত্র। শক্তিধর দেশ গুলর হাতে
এখন এটোমিক এটোম। যা গোটা বিশ্ব ধ্বংশ
করতে সক্ষম। শক্তিধর রাস্ট্রর অস্ত্র ব্যবসা
এই ব্যবসা ক্ষমতাধরারা প্রতিযোগীতায় লিপ্ত।
এছারা বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রায় ইন্ডাস্টিয়াল বায়ু
দুষনে বায়ুস্তর ছিদ্র বিজ্ঞানীরা বিচলিত। গ্রীন
হাউজ এফেক্টতো আছেই। তারপর প্রযুক্তির
অনলাইন কম্পিউটার নানান জাতের হ্যান্ড
ফোন রেডিয়েশন দুর্দশা বয়ে আনছে আস্তে
আস্ত।
কিন্তু আমরা নাদেখে কিছুই বিশ্বাস করিনা।
বিজ্ঞান আমাদের সুবিধা দিয়েছে অনেক
অনেক। আরাম আয়াস বিলাস দুর্দান্ত গতির
যান চলাচল। এই যদেচ্ছচার প্রকৃতির দুর্দশা
বয়ে আনছে যা বায়ুস্তর ছিদ্র হওয়া বিচলিত
জ্ঞানী বিজ্ঞানীরা।
তাইতো আল্লাহ্ বলেছেন আমি তোমাদের
যধেচ্ছচার তোমাদের দিকে ফিরিয়ে দেই
তোমাদের শাস্তি স্বরুপ,বিবেক আসার জন্য।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: নামাজ, রোজা করোনার প্রতিষেধক নয়। এই কথাটা কি মিথ্যা??