১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১২

গ্রহণ কালের অথিতী বলেছেন: একমত। যাচ্ছি শাহবাগে যোগ দিতে

২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৫

ডিগবাজি বলেছেন: ami ekmot, বিয়ের বয়েসের কোন সীমা নাই কিন্তু চাকরীর বয়েসের সীমা আছে এটা মেনে নেয়া যায়না।

৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৪

হারুন সুজন বলেছেন: আমিও একমত ।
অবসরের বয়সসীমা বাড়ানো হয়েছে, তাহলে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানো হবে না কেন????????????????????????

৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৫

গ্লাডিয়েটর রিট্রান্স বলেছেন: আছি আপনাদের সাথে৤

৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩০

শিক কাবাব বলেছেন: আমিও বুঝতেছি না। চাকরীর বয়স ৩০ হোক, ৩৫ হোক, এই ৩০ বা ৩৫ শেষ হলে লোকটা ৬০ বা ৬৫ বছর বয়সী হবে। তাকে কেন চাকরী থেকে বাদ দেয়া হয়? সে বুড়া হয়ে গেছে এজন্য? সে বুড়া বলে তার মাথা ঠিকমত কাজ করবে না সেজন্য? তাহলে যারা এম্পি মিনিষ্টার আছে তাদেরও একেকটা মাশাল্লাহ ৭০/৮০/৯০। তাদের কি মাথা খারাপ হয় না।

৬০ বছর বয়স হলে যে কোনো প্রকার নির্বাচনে খাড়ানো নিষেধ। আইন পাশ হোক।

৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪

সিডির দোকান বলেছেন: ভালা অইছে রে.....

৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩২

সৌরভ গুপ্তা বলেছেন: আমিও একমত । সরকার এখন নিজের পকেট ভারী করতে ব্যস্ত। তাই আগামীতে ক্ষমতায় আসলে চাকুরীতে প্রবেশের বয়স সীমা ৩৫ করা হবে এ রকম একটি প্রতিশ্রুতির জন্য অপেক্ষা করুন।

৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫২

নীড় ~ বলেছেন: বয়স সীমা ২৫-২৬ করা উচিত।

মেিডকেল ইউনিভার্সিটি ভর্তির মত বিসিএস এও নিয়ম করা উচিত যে কেউ দুই বারের বেশি বিসিএস দিতে পারবে না।

৫-৬ বছর ধরে গাবরের মত বিসিএস গাইড মুখস্ত করা কম মেধাবি যখন একজন আসল মেধাবী এবং যোগ্য কিন্তু প্রথম বার বিসিএস দেয়াকে টপিকয়ে বিসিএস এ চান্স পাই তখন আসলে দেশেরই ক্ষতি হয়।

কারন প্রকৃত ঐ মেধাবী কখনই ৩-৪ বার বিসিএস দেবার জন্য বসে থাকবেনা, সে অন্য লাইনে চলে যাবে, ক্ষতি হবে দেশের - ঐ মেধাবিকে হারিয়ে।

৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩২

শার্লক বলেছেন: একমত।

১০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯

দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: Ekmot! Boyos sima obossoi barano uchit. Khub valo Andolon. Somorthon janai.

১১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০

লুৎফুল কাদের বলেছেন: চাকুরী প্রাপ্তির বয়সসীমা ৩৩ করা উচিত।

১২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৫

রোদ বৃিষ্ট মেঘের দেশে বলেছেন: যারা দাবী আদায় করতে রাস্তায় নেমেছে তারা কেউ মেধাহীন ছাত্র-ছাত্রী নয়।তারা সবাই কোন না কোন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েটের মতো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষা্র্থী।সেশন যটের কারনে যাদের মুল্যবান সময় হারিয়েছে।মাষ্টারস পাশ করতেই যাদের ২৮-২৯ বছর লেগে গেছে।হাতে থাকা ২-১ বছরে একটা ভালো মানের চাকরী পাওয়ার মত যথেষ্ট সময় ন্য়।তারা আদু ভাই ও নয়।তারা যোগ্যতা দিয়েই
চাকরী নিতে চা্য়।দরকার শুধু একটা সুযোগ দেয়া।

মাননীয় সংসদ স্পিকার মহান সংসদে গত ০১ ফেব্রয়ারি,২০১২ তে নিজেই
যেখানে ৭১ নং বিধিতে জণগুরুত্বপূর্ণ নোটিশের উপর আলোচনার প্রস্তাব করেন।
সরকারি দলের অনেক সংসদ সদস্য এই প্রস্তাবের পক্ষে সমর্থন রয়েছে।
চাকরীতে আবেদণের বয়সসীমা বাড়ানোর সমর্থন পক্ষে করেছেন শতাধিক শিক্ষক।৩০ হাজার ছাত্র-ছাত্রীর গণসাক্ষর প্রমান করে এ দাবি কতটা ন্যায়সন্গত।

১৫ লক্ষ বেকারের জনদাবী উপেক্ষা করার কোন উপায় নেই।বাংলাদেশে আজ পর্যন্ত কোন ন্যায্য দাবী আণ্দোলন সংগ্রাম ছাড়া আদায় হ্য়নি।শান্তি-পুর্ণ আণ্দোলন সংগ্রাম চলবেই।
আজ হোক কাল হোক এ দাবী পুরন হবেই।হ্য়ত আমরা উপকর্ত হব না।
তবে ভবিষ্যত প্রজন্মের জণ্য তা ফলপ্রসু হবে।