![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সুচিত্রা সেন। লাখো বাঙালীর হৃদয়ের রাণী। বাংলা চলচিত্র ইতিহাসের জীবন্ত কিংবদন্তী। তার সেই বাকা চাহনি আজো বহু তরুণের ঘুম কেড়ে নেয়।
কিশোর বয়স থেকেই বাবার সাথে বসে বাড়ীর সবাই মিলে সুচিত্রা-উত্তমের ছবি দেখতাম। সবাই পিন-পতন স্তব্ধতায় ছবি উপভোগ করতাম। কি মায়াবী চেহারা আর অসাধারণ অভিনয়।
তার সেই ভূবন মোহিনি হাসি হৃদয়ে কেন জানি শেলের মত বিঁধত । শী কুড স্মাইল ম্যাচিং দি কালার অব হার লিপ্সটিক।
মনে পড়ে তার সেই গানের সাথে ঠোট মেলানো, 'তুমি যে আমার, ওগো তুমি যে আমার'।
আর উত্তমের সাথে সেই 'এই পথ যদি না শেষ হয় তবে কেমন হত'।
উত্তম-সুচিত্রা জুটি আজও বাংলা চলচ্চিত্রের শ্রেষ্ঠ জুটি হিসেবে পরিগনিত।
১৯৩১ সালের ৫ এপ্রিল বাংলাদেশের সিরাজগঞ্জ জেলার বেলকুচি উপজেলার সেনভাঙার জমিদার বাড়িতে রমা দাশগুপ্ত (পরবর্তীতে সুচিত্রা সেন নামে পরিচিত হন)জন্ম নেন।পরে পাবনা শহরের দিলালপুরের বাড়িতে কেটেছে তার শৈশব ও কৈশোর।সুচিত্রা সেন পাবনা সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ের ছাত্রী ছিলেন। ১৯৬০এর দশকে পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধের সময় পশ্চিমবঙ্গে চলে যান তারা।সুচিত্রা সেনের বাবা করুণাময় দাশগুপ্ত ছিলেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও মা ইন্দিরা দাশগুপ্ত একজন গৃহবধু। তিনি বাবা-মায়ের পঞ্চম সন্তান এবং তৃতীয় কন্যা ছিলেন। পাবনাতেই তাঁর আনুষ্ঠানিক শিক্ষাদীক্ষা শুরু হয়।
১৯৫২ সালে শেষ কোথায় ছবির মাধ্যমে তার চলচ্চিত্রে যাত্রা শুরু হয় কিন্তু ছবিটি মুক্তি পায়নি।পরবর্তী বছরে উত্তম কুমারের বিপরীতে সাড়ে চুয়াত্তর ছবিতে তিনি অভিনয় করেন। ছবিটি ছবিটি বক্স-অফিসে অভাবনীয় সাফল্য লাভ করে। বাংলা ছবির এক অবিসংবাদিত জুটি হিসেবে পরবর্তী ২০ বছরে ছিলেন আইকন স্বরূপ।
১৯৭৮ সালে সুদীর্ঘ ২৫ বছর অভিনয়ের পর তিনি চলচ্চিত্র থেকে অবসরগ্রহণ করেন। এর পর তিনি লোকচক্ষু থেকে আত্মগোপন করেন। ২০০৫ সালে দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কারের জন্য সুচিত্রা সেন মনোনীত হন, কিন্তু ভারতের প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে সশরীরে পুরস্কার নিতে দিল্লী যাওয়ায় আপত্তি জানানোর কারনে তাকে পুরস্কার দেয়া হয় নি।
তিনি নিভৃত জীবনযাপন করেন। বর্তমানে মূমুর্ষ অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তিনি সুস্থ হয়ে উঠুন, এই কামনায়।
তথ্যসূত্রঃ
View this link
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৩২
পড়শী বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। আমাদের দূর্ভাগ্য, উনি এদেশের চিত্রজগত আলোকিত করার সুযোগ পান নি।
২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১৫
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আমিও সুচিত্রা সেনের একজন ভক্ত,,,,,,,,,,,,তার ছবি আমি দেখেছি মন্ত্রমুগ্ধের মত,,,,,,,,,,,,,,,তার অভিনয় ছিল জীবন্ত,বাস্তবধর্মী,,,,,,,,,,,,,,,,তার রোগমুক্তি কামনা করছি
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৫
পড়শী বলেছেন: আশা করি তিনি সুস্থ হয়ে উঠবেন। ধন্যবাদ।
৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৭
মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: আমি তার একজন অন্ধভক্ত। তার অনেক ছবিই আমার কাছে কালেকশন আছে। তার রোগমুক্তি কামনা করছি
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬
পড়শী বলেছেন: তার ছবি আজো দেখি। মুগ্ধ হই। আজকের সিনেমাগুলোর সাথে তুলনা করতে গেলে রুচি হারিয়ে ফেলি।
৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৮
আমিনুর রহমান বলেছেন:
উনি সুস্থ হয়ে ফিরে আসুন এই কামনা করছি।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬
পড়শী বলেছেন: উনি সুস্থ হয়ে ফিরে আসুন এই কামনা করছি। ধন্যবাদ।
৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মানুষ মরে যায়। যত বড় নক্ষত্র তিনি হোন না কেন?
উনার সুস্থতা কামনা করছি ।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮
পড়শী বলেছেন: আসলেই।
"নক্ষত্রের হইতেছে ক্ষয়
নক্ষত্রের মতন হৃদয়
পড়িতেছে ঝরে, শিশিরের মত শব্দ করে"
৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৩
মামুন রশিদ বলেছেন: এই পথ যেন শেষ না হয়, সুস্থ হয়ে ফিরে আসুন ।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮
পড়শী বলেছেন: "এই পথ যেন শেষ না হয়" ধন্যবাদ মামুন।
৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৫
রমিত বলেছেন: ভালো থাকুন সুচিত্রা সেন।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯
পড়শী বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল থাকুন সূচিত্রা সেন। ভাল থাকুন আপনি ও। শুভকামনা।
৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭
এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন: বংলা ভাষায় যারা কথা বলে তাদের হৃদয়ের অভিনেত্রী সুচিত্রা সেন। তিনি ভালো থাকুন কামনা করি।
তার অভিনয়ের যে দিকটি আমার সবচেয় ভালো লাগে তাহল -- তার ভূবন ভুলানো হাসি।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৪৬
পড়শী বলেছেন: ঠিক বলেছেন। তার হাসি আর এক্সপ্রেশান, এই দুটো তুলনাহীন।
৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:০৮
লেখোয়াড় বলেছেন:
ভাল পোস্ট।
কিংবদন্তীনি।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩৪
পড়শী বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভকামনা।
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৩৮
খেয়া ঘাট বলেছেন: উনি হাসপাতালে খুবই মুমুর্ষু অবস্থায় আছেন শুনার পর থেকেই খুবই মনোপীড়ায় আছি।