![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইরাকের উত্তরাঞ্চলের একটি পর্বতে কয়েক হাজার ইয়াজিদি এখনো সুন্নিপন্থী জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেটের (আইএস) কারণে আটকা পড়ে আছে। তাদের জীবন রক্ষায় সহযোগিতা প্রয়োজন। জাতিসংঘ এ কথা জানিয়েছে বলে আজ মঙ্গলবার বিবিসি অনলাইনের খবরে জানানো হয়েছে।
আইএসের জঙ্গিরা সিনজার শহরটি দখলে নিলে ১০ দিন আগে ইয়াজিদি সম্প্রদায়ভুক্ত লোকজন সেখান থেকে পালিয়ে যায়। এদিকে, আইএসের জঙ্গি তত্পরতা রোধ করতে ইরাকের উত্তরাঞ্চলে বিমান হামলা অব্যাহত রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র।
জাতিসংঘ বলছে, আইএস জঙ্গিরা সিনজারের দখল নেওয়ার পর সাত লাখ ইয়াজিদি বাস্তুচ্যুত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ইরবিলে জাতিসংঘের মানবিক-বিষয়ক কার্যালয়ে কর্মরত কেইরান ডিইয়ার জানান, গত ৭২ ঘণ্টায় ইয়াজিদি সম্প্রদায়ের কিছু লোক পর্বতের উত্তর দিক থেকে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। তারা টাইগ্রিস নদী পার হয়ে সিরিয়ায় যাচ্ছে। সেখানে তাদের কাছে সহায়তা পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে।
কিন্তু আটকে পড়া শরণার্থীদের ইরাকের বিমানবাহিনীর মাধ্যমে ফিরিয়ে নেওয়ার কাজে নিয়োজিত ইয়াজিদি ত্রাণ কর্মকর্তা সার্বিক অবস্থাকে ‘গণহত্যা’ বলেছেন। মির্জা দিনাই নামের ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘একবার দৃশ্যটি ভাবুন, হেলিকপ্টার অবতরণ করার পর সেটিতে ওঠার জন্য হাজার পাঁচেক মানুষ চেষ্টা করছে। অথচ সেখান থেকে মাত্র ১০-২০ জনকে সরিয়ে নেওয়া যাচ্ছে।’
মার্কিন সরকার বলছে, গত পাঁচ রাতে আটকে পড়া ইয়াজিদিদের জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের বিমান থেকে ৩১০ বস্তা খাদ্য, পানি ও চিকিত্সা সরঞ্জাম ফেলা হয়েছে। এ ছাড়া ৭২ হাজার ৭৪০ লিটার পানি ও ৭৫ হাজার খাদ্য ফেলা হয়েছে।
Click This Link
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:১৫
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: আটকা পড়ে আছে আর গণহত্যা এ দুটোর মাঝে তফাৎ আছেনা? যদি আমেরিকার মিডিয়ার ভাষণে বা জবানে ইরাক পরিস্থিতি বুঝতে বা জানতে হয়---তাহলে ফিলিস্তিনি সন্ত্রাসীদের পক্ষে দরদ না দেখানোই ভাল।