| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছাত্রলীগ দেখাল, অফেন্স ইজ দ্য বেস্ট ডিফেন্স—আক্রমণই শ্রেষ্ঠ প্রতিরক্ষা। চট্টগ্রামের ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় সমাবেশে আসার পথে দুই ঘণ্টা ধরে চট্টগ্রাম রেলস্টেশনে সন্ত্রাস-ভাঙচুর চালাল, ফেরার পথে ট্রেনের আসন নিয়ে বিবাদের জেরে এক কর্মীকে ট্রেন থেকে ফেলে হত্যা করল, চট্টগ্রামে পৌঁছে খুনের মামলা করল রেল কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে, যাঁরা নাকি ছয় দিন আগে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসের শিকার হয়েছিলেন। মামলা করার কথা রেল কর্তৃপক্ষের, অথচ মামলা করলেন ছাত্রলীগের নেতারা; রেল কর্তৃপক্ষ অভিযোগ করবে কি, আপনা প্রাণ বাঁচাতেই ব্যতিব্যস্ত।
জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ঢাকায় ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সমাবেশে আসেন সারা দেশের নেতা-কর্মীরা। দলীয় কর্মসূচি হলেও তাঁরা ক্ষমতার দাপটে পুরো একটি ট্রেন দখল করেন। তার জন্য রেলস্টেশনে ভীতিকর অবস্থা সৃষ্টি করে, স্টেশনের গেট ও কাজকর্ম বন্ধ করে ক্ষমতার বেপরোয়া প্রদর্শনী করা হয়। এহেন শোক দিবসে কেন্দ্রীয় নেতাদের উপস্থিতিতে সমাবেশের সামনের সারিতে বসা নিয়ে হাতাহাতি ও চেয়ার ছোড়াছুড়ি হয়। ফেরার পথেও কোন্দল হয় ট্রেনের আসনে বসা নিয়ে। তার জেরে নিহত হন তাঁদেরই এক রাজনৈতিক সতীর্থ।
কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের উচিত ছিল হত্যা ও ভাঙচুরে জড়িত ব্যক্তিদের সাংগঠনিক শাস্তি দেওয়া, পুলিশের কর্তব্য ছিল স্টেশনে সন্ত্রাস ও ট্রেনে হত্যাকাণ্ডে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলার মাধ্যমে আটকের ব্যবস্থা করা। কিন্তু পুলিশ দেখিয়েছে ছাত্রলীগের প্রতি রাজনৈতিক আনুগত্য আর ছাত্রলীগ নিয়েছে পুলিশের ভূমিকা!
ছাত্রলীগ করলেই সাত খুন মাফ, ছাত্রলীগ নেতা চাইলেই যে কারও দফারফা; এমনটা ধরে নেওয়ার ভিত্তি কী? দেশে যদি আইন থাকে, যদি আইনের উদ্ধত লঙ্ঘন শাস্তিযোগ্য অপরাধ হয়, যদি ছাত্রলীগ মানেই সহিংসতার উৎস না হয়; তাহলে এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার হতে হবে। ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের হাতে আরও অমঙ্গল ঘটানোর আগেই একে সামলাতে হবে।
কালেক্টেড
সূত্র--- প্রথম আলো
Click This Link
২|
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:১২
হরিণা-১৯৭১ বলেছেন: ছাত্রলীগের একভাগের(জাসদ) কারণে প্রতিস্ঠাতা নিহত হয়েছেন!
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৪
কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েসন বলেছেন: আপনার মত লীগপন্থীর মুখে এসব কথা যেন ভুতের মুখে রাম নাম ।
৩|
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:২৫
সোহানী বলেছেন: হেহেহেহে সে আর বলতে.............
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২১
আলম৪৩৪ বলেছেন: চট্ট্রগ্রামের নিউ মার্কেটের সামনে এক ট্রাফিক সাজের্ন্ট এক হোন্ডা আরোহীর কাগজপত্র চেক করার জন্য দাড় করায়, পরে সে সিটি কলেজ থেকে ছেলেদের এনে ঐ ট্রাফিক সাজের্ন্ট এর এত যে হেনস্থা করেছে তা পরেরদিনের পত্রিকায় চলে এসেছে।
ছাত্রলীগের এত ক্ষমতা!