নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সব কিছুর পেছনে আছে কোয়ান্টাম শক্তির রহস্য

কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েসন

ব্যর্থ মানুষ

কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েসন › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাত মার্চের ভাষণে 'জিয়ে পাকিস্তান' কি শুধু একে খন্দকার একাই শুনেছিলেন? 'গলাবাজি করে ইতিহাস বদলানো যায় না'

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৯

শেখ মুজিবের ভাষণ শেষে জিয়ে পাকিস্তান, পাকিস্তান জিন্দাবাদ শুধু একে খন্দকার একাই শোনেন নাই। শুনেছেন সেক্টর কমান্ডার নুরুজ্জামান বীরউত্তমও। "একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধঃ একজন সেক্টর কমাণ্ডারের স্মৃতিকথা" গ্রন্থের ১৩ নম্বর পৃষ্ঠায় স্পষ্ট করে লেখা আছে শেখ মুজিবের ভাষণে পাকিস্তান জিন্দাবাদের কথা।



বিচারপতি মুহম্মদ হাবীবুর রহমানও তাঁর বইতে ভাষণ শেষে শেখ মুজিব 'জিয়ে পাকিস্তান' বলেছিলেন লিখে গেছেন।



শেখ মুজিবুর রহমান কখনই বাংলাদেশের স্বাধীনতা চাননি। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চের কালরাতের ঠিক পূর্ব মূহুর্তেও তিনি স্বাধীনতার ঘোষনা দিতে অপারগতা প্রকাশ করে তাজউদ্দীন আহমদকে বলেছিলেন যে ২৬শে মার্চ তিনি হরতাল ডেকেছেন, তাজউদ্দীন আহমদ যেন বাসায় গিয়ে নাকে তেল দিয়ে ঘুমান। আর বেশি বিপদ দেখলে ঢাকার আশেপাশে আত্মগোপন করেন যেন পরে মিলিত হওয়া যায়।



পুরো জাতিকে এভাবে বিভ্রান্ত অবস্থায় পাকিস্তানি হানাদারদের গুলি খাওয়ার জন্যে রেখে নিজে ধরা দেন পাকিস্তানিদের হাতে। আর নিজের সাঙ্গপাঙ্গদের বলে যান আত্মগোপন করতে।



তৎকালীন আওয়ামী লীগের শীর্ষনেতা কারা ছিলো?

শেখ মুজিব, তাজউদ্দীন আহমদ, কামারুজ্জামান, মনসুর আলী, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, খন্দকার মোশতাক আহমেদ, আতাউল গণি ওসমানী প্রমুখেরা।



কারা ছিল ছাত্রলীগের শীর্ষপদগুলোতে?

তোফায়েল আহমেদ, সিরাজুল ইসলাম খান, শেখ মণি, নুরে আলম সিদ্দিকী, শাহজাহান সিরাজ, আ স ম আব্দুর রব প্রমুখ।



নামগুলো আবার পড়ুন। এদের কেউ কি ২৫শে মার্চের কালরাত্রিতে মারা গিয়েছিলেন?



কার ইঙ্গিতে সব আওয়ামী লীগ নেতা আত্মগোপনে গেলেন?

সারাজীবন হলে থেকে রাজনীতি করা ছাত্রনেতারা কার নির্দেশে হল ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ে চলে গিয়েছিলেন?



আজ সেই তোফায়েল-আমুদের গলাবাজিতে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা অসহায়। তবে গলাবাজি করে সত্যিকার ইতিহাসকে কখনও দাবিয়ে রাখা যায় না।



" যারা বিএনপি কিংবা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতাকে সম্পর্কে বিভ্রান্তি ছড়ায় তাদের অনেকেরই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে কোন গৌরবোজ্জ্বল অবদান নেই। এদের অনেকেই পাকিস্তানের কাছে স্বেচ্ছায় ধরা দেয়ার আগে শেখ মুজিবের দেয়া তেল নাকে দিয়ে ঘুমিয়েছেন।



" এই তেলবাজরাই এখন নিজেদের ব্যর্থতা আড়াল করার আবারও তেল ব্যবহার করছেন। নিজেরা নিজেদের মত করে তৈলাক্ত ইতিহাস রচনা করছেন।



" তাদের গলাবাজিতে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা এখন অসহায়। তবে গলাবাজি করে সত্যিকার ইতিহাসকে কখনও দাবিয়ে রাখা যায় না। "

সংগৃহীত ----

Click This Link

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৪৮

জীবন্‌ বলেছেন: http://www.youtube.com/watch?v=KJAD-HnKVM8

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.