নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি জাতিস্মর। সপ্তমবার মানব জন্ম। অষ্টমবার মানব জন্ম নিয়ে আবার পৃথিবীর বুকে ফিরবো। সীতারাম নন্দী(১ম), কৃষ্ণকান্ত নন্দী(২য়),কাশিমবাজার রাজা কৃষ্ণনাথ রায়(৩য়),বিজয়কৃষ্ণদুলাল পাল(৪র্থ),হরিদাস মুখার্জী(৫ম),রমেশ সাহা(৬ষ্ঠ),প্রদীপ হালদার(৭ম)।

প্রদীপ হালদার

আমি জাতিস্মর। সপ্তমবার মানব জন্ম, অষ্টমবার মানব জন্ম নিয়ে আবার পৃথিবীর বুকে ফিরবো। সীতারাম নন্দী(১ম), কৃষ্ণকান্ত নন্দী(২য়),কাশিমবাজার রাজা কৃষ্ণনাথ রায়(৩য়),বিজয়কৃষ্ণদুলাল পাল(৪র্থ),হরিদাস মুখার্জী(৫ম),রমেশ সাহা(৬ষ্ঠ),প্রদীপ হালদার(৭ম)।

প্রদীপ হালদার › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিচার বলে কিছু আছে নাকি।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৮

বিচার বলে কিছু আছে নাকি।


বিচার বলে কিছু নেই। কিসের বিচার? কেন বিচার? সত্যের বিচার হয়, নাকি মিথ্যারই বিচার হয়? যখন আমরা প্রত্যেকে সত্য কথা বলতে শিখবো, তখন বিচার আমরা নিজেরাই করবো। সেখানে কারোর কাছে বিচার চাইতে হবে না। আসলে যারা দুর্বল তারাই বিচার চায়। যারা সবল তারা কখনোই বিচার চায় না। আমার অধিকারকে যখন কেউ খর্ব করে ,তখনই বিচার চায়। বিচারের সময় একজন বিচারক থাকে, আর দুই পক্ষের উকিল আর কিছু সাক্ষী। আর কিছু কাগজ বা প্রমাণপত্র। বিচার মানেই টাকার খেলা। অপরাধ করলে বিচারে অপরাধীকে সাজা দেওয়া হয়। হয় কারাগার নয়তো জরিমানা,আর নয়তো মৃত্যুদন্ড।
আমি বনে গেলাম। আমার সামনে বাঘ এলো। আমি কোন অপরাধ করি নি। আমি বাঘকে কিছু বলি নি,কিংবা বাঘের দিকে ঢিলও ছুঁড়িনি। বাঘ এসে আমাকে মেরে ফেললো এবং খেয়ে ফেললো। কোর্টে গিয়ে আমার স্ত্রী বিচারকের কাছে বিচার চাইলো- বাঘকে সাজা দেওয়া হোক। বিচার কি হবে? হবে না।
আমি রাস্তা দিয়ে হাঁটছিলাম। একটি সাপ এসে আমাকে কামড়ালো। সাপকে আমি আঘাতও করি নি। আমি কেন বিচার পাবো না?
তাহলে বিচার কেবল মানুষের ক্ষেত্রে। একজন মানুষ আর একজন মানুষকে আঘাত করলে বিচার চায়। আসলে মানুষে মানুষে দ্বন্দ্ব। তাই বিচার। মোট কথা নিজেদের মধ্যে মিল থাকলে আর বিচার চাইতে হয় না। আসলে নিজেদের মধ্যে মিল নেই,তাই বিচারের আশায় ছুটি। গরিব মানুষেরা টাকা খরচ করে কেবল বিচারের আশায়। বিচারতো পায় না। বরং সেই গরিবের টাকায় উকিলের পকেট ভরে।
আমি ছিলাম কাশিমবাজার রাজা কৃষ্ণনাথ রায়। আমার অর্থের অভাব ছিল না। দুঃখ বলে কিছু ছিল না,অথচ আমাকে মরতে হলো, তাও আবার নিজের হাতে গলা টিপে আত্মহত্যা করে। কিন্তু কেন? রাগে।আমার রাগ হয়েছিল স্ত্রী স্বর্ণময়ীর কথাতে। যে কথা শুনলে আমার রাগ হয়,স্ত্রীও বা সেই কথা বললো কেন? তাহলে আমার রাগ হতো না। আর রাগ হলেই কি মরতে হবে? নিশ্চয়ই না। সেই সময় আমি যদি স্বর্ণময়ীর সাথে কথা না বলতাম তাহলে স্বর্ণময়ী আমার সাথে ঝগড়া করতো না। কিন্তু ঝগড়ার কারণ কি? আমার প্রতি স্বর্ণময়ীর সন্দেহ। কি সেই সন্দেহ? আমি বলেছিলাম-কলেজ এবং হাসপাতাল বানাবো। তাতে স্বর্ণময়ী জানালো যে আমি নাকি মেমসাহেব এবং নার্সদের সাথে ফূর্তি করবো। একথা শুনে আমি রেগে গিয়েছিলাম। স্বর্ণময়ী আমাকে আরও জানালো,আমি যেন কলেজ এবং হাসপাতাল না বানাই। আমি গরিব মানুষের কথা তাকে বললাম। অথচ স্বর্ণময়ী আমার লেখা উইল মাটিতে ছুঁড়ে দিলো। তার এই অন্যায় আমি সহ্য করতে পারি নি। তাই আমার আত্মহত্যা।
অথচ আমার মৃত্যুর সঠিক বিচার সেদিন ব্রিটিশরা করতে পারলো না। ব্রিটিশদের বিশ্বাস করে আমার সব সম্পত্তি তাদেরকে দান করেছিলাম। বলেছিলাম,ব্রিটিশরা যেন আমার নামে বানজেতিয়াতে কলেজ,হাসপাতাল,ইউনিভার্সিটি বানায়। ব্রিটিশরা আমার কথা রাখলো না। আমার মৃত্যুর পরে ব্রিটিশরা আমার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করলো। এর বিচার আমি কোথায় চাইবো?
আমার স্ত্রী স্বর্ণময়ী মারা যাবার পর, তার মৃতদেহ দাহ করলো আমারই বোন গোবিন্দসুন্দরীর ছেলে মণীন্দ্র চন্দ্র নন্দী। মণীন্দ্র কাশিমবাজারের মহারাজা হলো।
আমি গোবিন্দসুন্দরীকে এমনকি তার স্বামী নবীন চন্দ্র নন্দীকে আমার সম্পত্তি দিই নি। আমার মা হরসুন্দরীকে পর্যন্ত আমার রাজবাড়ির সম্পত্তি দিই নি। অথচ আমার মা হরসুন্দরী আমার সেই সম্পত্তি মণীন্দ্রকে দিয়ে দিলো। আমি মণীন্দ্রর পরিবারে পাঁচজনকে দর্শন দিলাম। আমার দর্শনে সেই পাঁচজন ভয়ে মারা গেলো। সেই পাঁচজন- কীর্ত্তিচন্দ্র,মহিমচন্দ্র,কিরণবালা, নীরোদচন্দ্র পাল চৌধুরী এবং ধর্ম্মদাস দে। আমি ছিলাম প্রেতাত্মা রাজা কৃষ্ণনাথ রায়। আমাকে সন্ধ্যাবেলায় দর্শন করতে এলো মণীন্দ্র। আমি তাকে আদেশ করলাম- মণীন্দ্র যেন কুঠুরির বাইরে না আসে। মণীন্দ্র রাজা কৃষ্ণনাথ রায়ের আদেশ পালন করেছিল।
মণীন্দ্রর পুত্র শ্রীশ চন্দ্র নন্দী। শ্রীশের প্রতি মণীন্দ্রর আদেশ ছিল- সে যেন তার পিতাকে মৃত বলে ঘোষণা করে এবং সে যেন রাজা হয়। শ্রীশ আপত্তি করেছিল। কিন্তু মণীন্দ্র শ্রীশকে বললো- বাইরে রাজা কৃষ্ণনাথ রায়ের আত্মা ঘুরছে। শ্রীশ তার পিতার আদেশ পালন করলো। এ কেমন বিচার।
দিঘাপতিয়ার রাজা প্রমোদানাথ রায়। তার তৃতীয়া কন্যা রাজকুমারী নীলিমাপ্রভা রায়। নীলিমার সাথে বিয়ে হলো শ্রীশ চন্দ্র নন্দীর। তার দুই সন্তান- অনিমাপ্রভা এবং সোমেন।
মণীন্দ্রর কনিষ্ঠা কন্যা মৃণালিনীর সাথে বিয়ে হলো ফরিদপুর জেলার বর্তমানে শরিয়াতপুর জেলার ভোজেশ্বর গ্রামের বিজয় কৃষ্ণ রায়ের সাথে। পালং নদীর তীরে ভোজেশ্বর গ্রাম। মৃণালিনীর চার সন্তান- বিষ্ণুপ্রিয়া,অরুণ,মিহির এবং জটু রায়। বিষ্ণুপ্রিয়ার সাথে বিয়ে হলো কলকাতার স্ট্রাণ্ড রোডের বাসিন্দা কৃষ্ণবিনোদ পালের সাথে। তাদের প্রথম সন্তান বিজয় কৃষ্ণ দুলাল পাল।
আমি ছিলাম রাজা কৃষ্ণনাথ রায়। আমি আত্মহত্যা করলাম ১৮৪৪ সালে ৩১ অক্টোবর। পুনর্জন্ম নিলাম ১৯৩৮ সালে। নাম হলো বিজয় কৃষ্ণ দুলাল পাল। মা বিষ্ণুপ্রিয়া আমাকে নিয়ে বেশ কয়েকবার ভোজেশ্বর গ্রামে এসেছিল। আমার দিদিমা মৃণালিনী রায় আমার মাকে বলেছিল, আমাকে যেন একটিবার মেঘনা নদী দেখিয়ে নিয়ে আসে। মা তাই করেছিল। আমি মেঘনা নদী দেখেছিলাম। তখন আমি দু বছরের শিশু।
মা আমাকে নিয়ে কুমুদিনী দিদার কাছে নিয়ে গিয়েছিল। কুমুদিনী বিধবা ছিল। তার স্বামী নীরোদ চন্দ্র পাল চৌধুরী মারা গিয়েছিল। মা আমাকে নিয়ে কমলিনী দিদার কাছে নিয়ে গিয়েছিল। কুমুদিনীর বাড়ী রাণাঘাটে,আর কমলিনীর বাড়ী রাজা বসন্ত রায় রোডে কলকাতায়।
মণীন্দ্র আমার মাকে জানালো যে তার ছেলে রাজা হবে। মা প্রতিবাদ করেছিল। মনিদাদু মায়ের কথা শোনে নি। আমার রাজা হবার কথা শুনে শ্রীশের ছেলে সোমেন আমাকে পুকুরের জলে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিলো। সোমেন আমাকে বাঁচানোর চেষ্টা করলো না।
সেদিন মণীন্দ্র আমার মৃত্যুর বিচার করলো। মণীন্দ্র সত্য কথা জানার জন্য সোমেনকে কোন সাজা দিলো না। বরং সোমেনকে বললো- এই বাচ্চা পুনর্জন্ম নিয়ে এই রাজবাড়িতে ফিরে এসে সোমেনের মুখোমুখি হবে।
এ কেমন বিচার।
মণীন্দ্র আমার মৃত্যুর বিচার করলো। আমি ছিলাম পাঁচ বছরের বিজয় কৃষ্ণ দুলাল পাল। আর দিঘাপতিয়ার রাজকন্যা নীলিমাপ্রভার সন্তান সোমেনের তখন বয়স ছিল পনেরো বছর। ঘটনাটি ঘটেছিল ১৯৪৩ সালে।
১৯৪৪ সালে মণীন্দ্র মারা গেলো। তার আত্মার সাথে আমার কথা হলো।
শ্রীশ তার পিতা মণীন্দ্রর মৃতদেহের কোন সৎকার করলো না। ঘরের মধ্যে মাটিতে পুঁতে দিলো। আমার মৃত্যুর বিচারক মণীন্দ্রর দেহের সৎকার হলো না। মণীন্দ্র কার কাছে বিচার চাইবে? মণীন্দ্র বিচার চাইলো বিজয় কৃষ্ণ দুলাল পালের কাছে। মণীন্দ্র আদেশ করলো আমাকে, আমি যেন পুনর্জন্ম নিয়ে এই রাজবাড়িতে ফিরে এসে তার দেহকে উদ্ধার করি।
মণীন্দ্র আমাকে কেন বললো? মণীন্দ্র নিজে পুনর্জন্ম নিয়ে তার দেহ উদ্ধার করতে পারতো। তাহলে মহারাজা মণীন্দ্র মৃত্যুর পরে অসহায় ছিল। আমি কথা দিলাম তাই হবে।
১৯৪৭ সালে শ্রীশ আসানসোলে এথোড়াতে গিয়েছিল। আমিও গিয়েছিলাম। কিন্তু আমি আর কাশিমবাজারে ফিরে আসতে পারি নি। আমার সেখানে পুনর্জন্ম হলো। নাম হলো হরিদাস মুখার্জী। বাবা দ্বিজপদ মুখার্জী এবং মা উমাদেবী মুখার্জী। কিন্তু এখানে এক বড় পুকুরে আমি নিজে থেকে জলে ডুবে মারা গেলাম। চার বছর বয়সে আমার আবার মৃত্যু হলো। আমি ফিরে এলাম কাশিমবাজারে। ১৯৫২ সালে আমারই চোখের সামনে শ্রীশ আত্মহত্যা করলো। যে শ্রীশ তার পিতা মণীন্দ্রর দেহের সৎকার করলো না,সেই শ্রীশ সোমেনের ওপর রাগ করে আত্মহত্যা করলো। আর সোমেন তার পিতার আত্মহত্যার কথা কাউকে না জানিয়ে তার পিতার দেহ দাহ করে নিজের স্ত্রী রত্নাকে নিয়ে লণ্ডনে চলে গেলো। শ্রীশের আত্মার সাথে আমার কথা হয়েছিল। আমাকে বললো,আমি যেন মনিদাদুর দেহ উদ্ধার করি।
আমি পুনর্জন্ম নিলাম। নাম হলো রমেশ সাহা। জন্ম- ২রাজুন,১৯৫৬ সাল,শনিবার। পিতা কমল সাহা আর মাতা ডলি সাহা। কিন্তু এখানেও আমি পুকুরের জলে ডুবে মারা গেলাম। মৃত্যু হলো ১৩ ই ডিসেম্বর,১৯৫৮ সাল,শনিবার।
আজ আমি প্রদীপ। পুনর্জন্ম। ছয় মাস বয়সে আবার পুকুরের জলে মৃত্যু হবার কথা ছিল। কিন্তু অলৌকিক ভাবে বেঁচে গেলাম।
আমার স্মৃতিতে যদি কিছু না থাকতো তাহলে ভালো হতো।
আজ আমি ব্যর্থ। মণীন্দ্রর দেহ কিভাবে মাটি থেকে তুলবো? আমার কথা কেউ বিশ্বাস করবে না। জাতিস্মর প্রমাণিত নয়। সবাই আমাকে সামনে না হলেও পেছনে পাগল বলবে। আমি সাংবাদিকদেরকে বলেছিলাম খবরের কাগজে লিখতে। তারা জানালো,আগে মণীন্দ্রর দেহ তুলুন,তখন লিখবো। দূরদর্শনের ক্ষেত্রেও ঠিক তাই। প্রশাসন থেকেও সাহায্য পাবো না। রাজনৈতিক সাহায্য পাবো না।
কাশিমবাজার রাজবাড়ি এখন সোমেনের অধিকারে। সোমেন জীবিত। বয়স ৮৭ বছর। আমি কলকাতায় সোমেনের বাড়িতে গেলাম,দেখা করতে চাইলাম,কিন্তু সোমেন দেখা করলো না।
আমি টেলিফোনে সোমেনকে জানালাম,সে কেমনভাবে আমাকে অর্থাৎ বিজয় কৃষ্ণ দুলাল পালকে মেরেছিল। আমি তার অপরাধ ক্ষমা করে দিলাম। তবু সোমেন দেখা করলো না, আমি মণীন্দ্রর কথা বললাম,তার দেহ তুলে দাহ করতে চাই জানালাম। বললাম, সম্পত্তি চাই না। তবুও দেখা করলো না, ফোন করলে ফোন ধরে,তবে তর্ক করে না। এক বছর হলো। আমি ব্যর্থ। সোমেনের অফিসে গেলাম। দেখা পেলাম না।
কলকাতা হাইকোর্টে গেলাম। সোমেনের বিরুদ্ধে মামলা করা যায় কিনা। উকিলের কাছ থেকে সাহায্য পেলাম না।
তাহলে কিভাবে প্রমাণ করবো সত্যতা? কার কাছে চাইবো বিচার?
যা বললাম সবই হয়ে গল্প। সত্যের কখনো বিচার হয় না। বিচার হয় মিথ্যারই। তাই ঠিক করেছি,আমিই বিচার করবো। তবে জীবিত অবস্থায় সম্ভব নয়। আমার মৃত্যুর পরে আমিই করবো সত্যর বিচার।
ভাওয়েল কেসে সন্ন্যাসী রাজা ভাওয়েল জিতেছিল। সে মারা গিয়েছিল। বেঁচে যাবার পর কেস করে জিতে গিয়েছিল। কিন্তু আমার ক্ষেত্রে যে অন্য দেহ। তাই আমি ব্যর্থ সত্য প্রমাণে। মানুষের কাছে আমি ব্যর্থ। তবে সোমেনের কাছে আমি জয়ী। যতই সোমেন আমার সাথে দেখা না করুক।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: বুঝলাম না। গালগল্প!

২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৩

কোজাগরী চাঁদ বলেছেন:


রাঁজাভাঁই। আঁমি আঁপনার বাঁড়ির ছঁবি তুঁলে আঁনলাম। আঁমি এঁই বাঁড়ির পাঁশের শেঁওড়া গাঁছে থাঁকি সেঁই ১৮৪৪ সাঁল থেঁকে ।আঁপনাকে পুঁনর্জন্ম নিঁতেও দেঁখেছি সেঁই ১৯৩৮ সালে। কি নাঁদুস নুঁদুস ছিলেন।

৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৮

কোজাগরী চাঁদ বলেছেন: রাঁজাভাই আঁমাকে চিঁনেছেন?

৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: বিনোদন। =p~ :-P

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.