নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

pramanik99

আমার স্কুল জীবনের স্মৃতিগুলো বার বার মনে পড়ে। ফিরে যেতে ইচ্ছে করে সেই দিনগুলোতে।

প্রামানিক

শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

প্রামানিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

নারী দুর্বল না পুরুষ দুর্বল

২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৮

শহীদুল ইসলাম প্রামানিক



বাসে চরে উত্তরা যাচ্ছি। সামনের সিটে জানালার পাশে বসেছি। আমার ডান পাশে চশমা পড়া অতি স্মার্ট ভদ্রলোক বসেছেন। বাস মগবাজার এসে দাঁড়াতেই কিছু যাত্রী উঠল। সাথে দু’জন মহিলা। একজন মহিলা আমাদের পিছনের সিটে জয়গা পেল। আরেকজন মহিলা সিট না পেয়ে দাঁড়িয়ে আছে। মহিলাদের বয়স বোঝা যায় না তারপরেও মনে হলো কুড়ি পঁচিশের কম নয়। মহিলার পাশে পঁচিশ ত্রিশ বছরের এক যুবকও দাঁড়ানো। কিছুদুর যাওয়ার পরেই যুবকটি আমার পাশের ভদ্রলোককে উদ্দেশ্য করে বলল, এই যে ভাই, আপনি একটু ভদ্র মহিলাকে বসতে দেন না।

ভদ্র লোক কোন কথা বলল না। যুবকটি আবার বলল, এই যে ভাই, কথা শুনতে পাচ্ছেন, ভদ্র মহিলাকে একটু বসতে দেন না।

ভদ্রলোক যুবকের দিকে চোখ তুলে তাকিয়ে মাথা উপর নিচে হালকা ঝাঁকি দিয়ে বললেন, আপনি কাকে বলছেন?

-- আপনাকে।

-- কেন?

-- আপনি সিটটা ছেড়ে দিলে মহিলা বসতে পারে।

-- কেন আমার সিট মহিলাকে ছেড়ে দিতে হবে কেন?

-- মহিলাদের একটু সম্মান দিবেন না?

-- আমি মহিলাকে অসম্মান করলাম কখন?

-- না অসম্মান করেন নাই, তবে তারা তো সরলা-অবলা, তাদের আমাদের সহযোগীতা করা দরকার না?

-- মহিলারা সরলা-অবলা কোথায় পেলেন?

-- না মানে মহিলারা তো দুর্বল, আমাদের মত তারা তো কষ্ট করতে পারে না, তাই তাদেরকে আমাদের বসার জায়গা দেয়া উচিৎ না?

-- মহিলারা দুর্বল না আপনি দুর্বল?

ভদ্রলোকের মুখে একথা শুনেই যুবক চক্ষু গরম করে বলে উঠল, কি বললেন?

-- বললাম মহিলা দুর্বল না আপনি দুর্বল।

-- তার মানে?

-- তার মানে আপনি মহিলার সম্মানের কথা বলে অসম্মান করতেছেন।

-- আপনি কি আমার সাথে বুঝে কথা বলছেন, না-- না বুঝে কথা বলছেন?

-- ইয়েস, আমি বুঝেই কথা বলছি।

-- আপনার মাথা কি ঠিক আছে? আমি মহিলাকে সম্মান করে বসানোর চেষ্টা করছি আর আপনি বলছেন আমি অসম্মান করছি, আমি মহিলার প্রতি দুর্বল।

-- হ্যাঁ হ্যাঁ আমি ঠিকই বলেছি, আপনি মহিলাকে শুধু অসম্মান নয় অপমানও করছেন।

ভদ্রলোকের কথা শুনে আমিও ভীমরতি খেয়ে গেলাম। ভদ্রলোক কি আসলেই পাগল। পাগল না হলে যুবকের কথায় এমন কান্ড কেউ করে? যুবক তো ভালই বলেছে। মহিলারা দাঁড়িয়ে থাকবে আর আমরা বসে থাকবো এইটা কি হয়? ঝগড়া যাতে হাতাহাতির পর্যায়ে না যায় সেই জন্য আমি যুবকটিকে বললাম, এই যে ভাই, চুপ থাকেন তো। উনি সিট ছাড়বেন না খামাখাই উনার সাথে ঝগড়া করতেছেন কেন?

ছেলেটি আমার কথায় আরো তেলে বেগুনে জ্বলে উঠল , সিট ছাড়বে না ভাল কথা, উনি কি করে বলে আমি মহিলাদের প্রতি দুর্বল, আমি মহিলাদের অপমান করছি।

ভদ্রলোক এবার বসা থেকে দাঁড়িয়ে খেঁক খেঁকিয়ে উঠলেন, হ্যা হ্যা আপনি মহিলাদের চরম অপমান করছেন। আপনার নিজের দুর্বলতা মহিলাদের উপর চাপিয়ে দিচ্ছেন।

যুবক চোখ বড় বড় করে আঙ্গুল উঁচিয়ে বলে উঠল, চুপ, আপনি আর একটা কথাও বলবেন না। আপনার কথা কিন্তু সীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছে।

যুবক আর ভদ্রলোকের উত্তোজনার এ অবস্থা দেখে দু’একজন এসে যুবকটিকে ওখান থেকে সরিয়ে পিছনে নেয়ার চেষ্টা করে ব্যর্থ হলো।

ভদ্রলোকও ছাড়বার পাত্র নন। যুবকের আঙ্গুল উঁচানোর প্রতিবাদে তিনিও আঙ্গুল উঁচিয়ে বলে উঠলেন, আপনি যে মহিলাদের চরম অপমান করছেন, আপনি বুঝতে পারছেন না, ন্যাকামো সাজেন, না--হ.? যে দেশের সরকার প্রধান মহিলা, যে দেশের বিরোধী নেতা মহিলা, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী, পররাষ্ট্র মন্ত্রী, ওসি, এসপি, মেজর, কর্ণেল সব জায়গায় মহিলা এবং মহিলারা যেগ্যতা ও দক্ষতার সাথে সফলভাবে দেশ পরিচালনার কাজ করছে, সেখানে আপনি মহিলাদের দুর্বল বললেন কিভাবে? আপনার হুশ থাকা দরকার এদেশের প্রধান মন্ত্রী মহিলা। আপনি মহিলাদের দৃর্বল বলা মানে এদেশের সর্ব্বোচ্চ ক্ষমতাধর প্রধান মন্ত্রীকে দুর্বল বলা। প্রধান মন্ত্রীকে দুর্বল বলা মানে তাঁকে অপমান করা। আপনি মহিলাদের অপমান করতে গিয়ে পুরো দেশটাকেই অপমান করেছেন। আপনাকে পুলিশে দেয়া দরকার। এর পরে আপনি মহিলাদের দুর্বলতা নিয়ে আর একটি কথা বলবেন তো ঘাড় ধরে বাস থেকে নামিয়ে দেব।

লোকটির কথা শুনে উপস্থিত যত্রীরা কিছুটা চাঙা হয়ে উঠল। তারা যুবকটিকে ধমকাতে লাগল। যাত্রীদের ধমকের পর ধমকে যুবকের নাস্তানাবুদ দশা দেখে মধ্য বয়সী এক মহিলা যুবকটির সমর্থনে মহিলাদের পক্ষ নিয়ে বলল, আপনারা একটু বেশি বাড়াবাড়ি করছেন। মহিলারা হলো মায়ের জাত। সেই হিসাবে আপনাদের সম্মান দেয়া উচিৎ। তা না করে আপনারা উল্টাপাল্টা কথা বলছেন। মায়েদের উপর সম্মানবোধের কারণে ছেলেটি না হয় একটি সিটের জন্য আপনাদের কাছে অনুরোধ করেছে। তাতে কি তার অপরাধ হয়ে গেল? মেয়েদের সম্মান দেখানো কি আপনাদের উচিৎ নয়? আপনাদের কি মা বোন নেই?

মায়ের জাত নিয়ে কথা বলায় মহিলার বক্তব্যে সবাই চুপ হয়ে গেল। আমার পাশের ভদ্রলোকও কিছুটা নরম হয়ে গেল। তবে তিনি বসে থাকলেন না। ভদ্র মহিলাকে সম্মান জানিয়ে উঠে দাঁড়িয়ে গেলেন, আস্তে আস্তে মলায়েম সুরে বললেন, আপা আপনি সুন্দর একটি কথা বলেছেন। মেয়েরা মায়ের জাত। তাদের সম্মান করা উচিৎ। অবশ্যই এটা আপনার আমার সবার কর্তব্য। এই কর্তব্য অবহেলা করা আমাদের কারোই উচিৎ নয়। এখন আপনার কাছে আমার প্রশ্ন, এই মায়ের জাত মহিলারা কি শুধু পুরুষদের জন্ম দেয়, না পাশাপাশি মহিলাদেরও জন্ম দেয়? যদি শুধু পুরুষদের জন্ম দেয় তাহলে পুরুষদের এই মায়ের জাতটিকে সম্মান করার দায়িত্ব একক। আর যদি পুরুষ মহিলা উভয়কেই জন্ম দিয়ে থাকে তাহলে পুরুষের পাশাপাশি মেয়েদেরও মায়েদের সম্মান করার দায়িত্ব আছে। বাসে উঠলে দেখি মহিলাদের বসার জায়গা দেয়ার জন্য পুরুষরাই সিট থেকে উঠে দাঁড়িয়ে যায়, কখনও কোন মহিলাকে নিজের সিট ছেড়ে দিয়ে অন্য মহিলাকে বসতে দিতে দেখিনি। বাসের ভিতর মহিলাদের কাছে কি মহিলারা মায়ের জাত বলে গণ্য নয়? যদি মহিলারা উভয়ের কাছেই মায়ের জাত হয়, তাহলে আপনারা কেন তাদের সম্মান করেন না? এই তো আপনার পাশেই দু’জন চৌদ্ধ পনর বছরের মেয়ে বসা আছে। তারাও তো ইচ্ছা করলে উঠে এই ভদ্র মহিলাকে মায়ের আসনে জায়গা দিতে পারে। কই, তারা তো একবারও সিট থেকে উঠল না এবং ভদ্র মহিলাকে বসতেও বলল না। তাহলে কি বাসে উঠলে মহিলারা শুধু পুরুষের মা হয়ে যায় মহিলাদের মা নয়?

ভদ্র লোকের কথা শুনে থ হয়ে গেলাম। বাসের সমস্ত যাত্রী স্তব্ধ হয়ে গেল। কারো মুখে কোন কথা নাই। নিরবতা ভঙ্গ করে যুবক ভদ্রলোকের কাথার জবাবে কি যেন বলতে যাচ্ছিল। পাশ থেকে দু’তিনজন এগিয়ে এসে থামিয়ে দিল। একজন এসে যুবককে প্রশ্ন করল, ভদ্রমহিলা আপনার কে হয়?

-- কেউ না

-- কেউ না, তাহলে আপনি তার জন্য জান দিতেছেন কেন? আপনার দুর্বলতা কোথায়?

আরেকজন বলে উঠল, ওকে ঘাড় ধরে নামিয়ে দেন।

ভদ্রলোকের যুক্তপুর্ণ বক্তব্য শুনে যুবককে সবাই ধমকাতে লাগল। যুবক চরম অপমানিত হয়ে মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে রইল।

যাত্রীদের সমর্থন পেয়ে ভদ্রলোকের চোখে মুখে জয়ী জয়ী ভাব। নিজে নিজেই উঠে দাঁড়িয়ে সিট খালি করে ভদ্রমহিলাকে ডাক দিয়ে বললেন, এই যে আপা, আপনি এখনে এসে সিটে বসুন।

লোকটির ভদ্রচিত ব্যবহার পেয়ে মহিলা যেন লজ্জিত হলো। হাত নাড়িয়ে বললেন, না না, আমার বসা লাগবে না, আপনি বসুন। আমি দাঁড়িয়েই যেতে পারবো।

ভদ্র মহিলার কথা শুনে সবাই হো হো করে হেসে উঠল।

সবার হাসি থামলে ভদ্রলোক বলল, দেখলেন ভাই, আপনারা স্বচক্ষেই তো দেখলেন। মহিলারা কখনই দুর্বল নয়। যদি দুর্বল হতো তাহলে ভদ্র মহিলাকে বসতে বলার সাথে সাথে সিটে এসে বসতেন। কিন্তু তিনি না বসে আমাকে পাল্টা সম্মান দেখিয়ে বসতে বললেন এবং তিনি শক্ত সামর্থ্য দাঁড়িয়েই যেতে পারবেন। আসলে কোন দিনই মহিলারা দুর্বল ছিল না। আমাদের মত কিছু পুরুষ নিজের দুর্বলতাকে জোর করে মহিলাদের উপর চাপিয়ে দিয়ে তাদেরকে দুর্বল করে রেখেছে। যার প্রমাণ এই বাসেই আপনারা দেখতে পেলেন।

ভদ্রলোকের বিজ্ঞসুলভ বক্তব্যে যাত্রীদের পক্ষ থেকে কোন রকম শব্দ কেউ উচ্চারণ করল না। ভদ্রলোক যাত্রীদের কাছ থেকে তার ববÍব্যের ভাল-মন্দ কোন প্রতিউত্তর না পেয়ে সিটে বসে পড়লেন।

অতি উৎসাহী যুবক লজ্জিত হয়ে মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকল। মাহখালি বাস থামতেই চট্ করে নেমে গেল। উত্তরা পর্যন্ত এবিষয় নিয়ে আর কেউ কোন কথা বলল না।

০০০০ সমাপ্ত ০০০০

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৪৬

না পারভীন বলেছেন: দু:খ জনক ঘটনা। আমি যখন বাসে থাকি বয়সে বড়, প্রেগনেন্ট, বাচ্চা সহ মা দেখলে নিজে উঠে বসতে দেই। মহিলারা ফিজিক্যালি পুরুষের মত না। তাদের অবশ্যই বিশেষ সুবিধার দরকার পড়ে।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৪৭

প্রামানিক বলেছেন: বোন পারভীন আপনার কথা সত্য। মেয়েদের নানা সমস্যা থাকে এটা আম্ওি জানি। তবে সবসময় তো এই সমস্যা থাকে না। ফিিজক্যালি সমস্যা দেখলে তো নারীর ক্ষমতায়ন আসবে না। যে সব মহিলারা পুরুষের পাশাপাশি যুদ্ধ ক্ষেত্রে কাজ করে বাসের মহিলাদের মত এত দুর্বল ভাবলে তারা যুদ্ধ করবে কি করে। থানায় যে সব মহিলা ওসি এসপি হিসাবে কাজ করে তারা ফিজিক্যালী দুর্বল হলে তারা চোর ডাকাত ধরবে কি ভাবে? কাজেই সবসময় মহিলাদের দুর্বল ভাবা ঠিক নয়। যাত্রী মহিলা যদি দুর্বল হতো তা হলে এত যুক্তি তর্ক হতো না। ধন্যবাদ

২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৩৪

মনিরুল হাসান বলেছেন: আপনার 'প্রথম আলো' ব্লগে লেখা পোস্টগুলো জমা করে রাখবেন। হঠাৎ ব্লগ বন্ধ হয়ে গেলে আপনার সুন্দর লেখাগুলো যেন হারিয়ে না যায়।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৪৭

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আপনার সতর্কতা মুলক বানীতে খুব খুশি হলাম। শুভেচ্ছা রইল।

৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:২৪

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: আপনাকে আমি অন্য যায়গায় পড়েছি, আপনার লেখার একটা দারুন ছন্দ থাকে,বক্তব্যে স্পষ্টতা থাকে,

ভালো থাকুন

৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৪৮

প্রামানিক বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে খুব খুশি হলাম। ধন্যবাদ

৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৪:৪৮

না পারভীন বলেছেন: ভাই, তর্ক দিয়েই জয়ী হয়ে যাওয়া আমার বেশি একটা ভাল লাগেনা। প্রফেশনাল নারীরা অনেক কিছুই পারে এটা তাদেরকে দেয়া কঠিন ট্রেইনিং এর ফল। আবার ধরেন একজন মা সন্তান অসুস্থের সময় রাতের পর রাত বিনিদ্র কাটান এটাও মা হবার শক্তি


এত কিছুর পরো বাসের সিট নিয়ে মারামারি আর কেন মেয়েদের জন্য সিট বরাদ্ধ দিতে হবে যেহেতু নারী পুরুষের সমান অধিকার এধরনের তর্কে জড়িয়ে পড়তে বাসে কিছু পুরুষ প্রায় দেখা যায়।
ওদের কে সিক পিপল ছাড়া আর কিছু মনে হয় না। যাই হোক আমাকে নারী বাদী ভেবে রেগে যাবেন না আবার আমি মানুষ বাদী ।
আপনি যাদের কথা বলছেন ওরা বাসে শিশু দাঁড়ানো থাকলেও নিজেরা আরাম করে বসে থাকে। কিন্তু অনেক ভাই দেরো আমি দেখেছি পুরুষ হয়ে বয়স্ক জনকে সিট ছেড়ে দিতে।

৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৫৪

প্রামানিক বলেছেন: বোন পারভিন আমি নারী নিয়ে আপনার সাথে তর্ক করবো না কারণ নরীরা বহু যোগ্যতার অধিকারী এই যোগ্যতা পুরুষের নাই। সন্তান জন্মদানের আগে পরে নারীরা যে কষ্ট করে সে কষ্ট পুরুষ কোনদিনই করে না। এখানে নারীদেরকে আমি শতবার নমস্কার জানাই। আমি দুর্বল, প্যাগনেন্ট, বৃদ্ধ বা অসুস্থ্য মহিলার প্রতি বাসের সিট নিয়ে তর্ক করবো না, নাই তাদের নিয়ে লিখেছি যারা শক্তি সামর্থ থাকা সত্বেও একজন নারী আরেকজন নারীকে বাসে উঠে সম্মান করে না।

৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৩৫

খেয়া ঘাট বলেছেন: ভালো লিখেছেন।

"অনেক ভাই দেরো আমি দেখেছি পুরুষ হয়ে বয়স্ক জনকে সিট ছেড়ে দিতে।"- না পা 'র সাথে একমত।


"I am write poem and story"-এ কথার ভিতরে অন্য কোনো অর্থ আছে কি? একটু কৌতুহল হলো। ধন্যবাদ।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৫৮

প্রামানিক বলেছেন: নিচের কথাটি ভুল।

৭| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩৫

জামান শেখ বলেছেন: ওহ কি সুন্দর উপস্থাপন! ধন্যবাদ।

৮| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৫৮

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই জামান শেখ।

৯| ০৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৩৯

শবদাহ বলেছেন: চমৎকার!
সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন।

ঐ ভদ্রলোকের যুক্তি, বুদ্ধির কাছে গোপাল ভাঁড় নেহায়েত শিশু বনে যাবে।
:) :D :P

২৭ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:২৪

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.