নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
শ্রাবণ মাসের মাঝামাঝি। আমাদের বাড়ি থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দক্ষিণে বন্যা নিয়ন্ত্রন বাঁধ ভেঙে গেছে। বাঁধের ভাঙা অংশ দিয়ে পানি ঢুকে পুরো এলাকা পানিতে সয়লাব। যমুনা নদী থেকে এখন নৌকা সরাসরি আমাদের বাড়ির সামনে এসে ভিড়ে।
এমনি অবস্থায় এক বিকালে আমার মামাতো ভাই ফকির আলী এবং শহর আলী পাল তোলা মাঝারী ধরনের একটি নৌকা নিয়ে হাজির। মা এবং বাবাকে নিতে এসেছে। আমার নানার ছোট বোন কিছু দিন আগে মারা গেছেন। তার চল্লিশা বা ফয়তা হবে। আমার নানারা দুই ভাই চার বোন। সবাই আগে মারা গেছেন। এই ননীই শুধু বেঁচে ছিলেন। নানী মাকে খুব আদর করতেন। মৃত্যুর কিছুদিন আগেও নানী আমাদের বাড়িতে বেড়াতে এসেছিলেন।
নানীর তিন মেয়ে এক ছেলে। ছেলের নাম আদম আলী। আদম আলী মামা নানীর একমাত্র ছেলে সন্তান হওয়ায় তাকে কখনই কোন ঝামেলার কাজ করতে হয় নাই। নানীর মৃত্যুর পর এত বড় অনুষ্ঠানের ঝামেলা সামাল দেয়ার জন্যই আমার বাবা মাকে তার প্রয়োজন। সেই কারণে নানীর চল্লিশার অনুষ্ঠানে আমার মা এবং বাবাকে নিতে ফকির ভাইকে পাঠিয়েছেন। ফকির ভাই আদম আলী মামার বড় বোনের ছেলে।
মা আগে থেকেই যাওয়ার জন্য প্রস্তুত ছিলেন কিন্তু শ্রাবনের ভরা নদীতে রাতে নৌকায় যেতে বাবা রাজী হলেন না। খুব ভোরে যাওয়ার জন্য ফকির ভাইকে নৌকাসহ আটকিয়ে রাখলেন।
চাঁদনী রাত। মাঝ রাতের কিছু পরেই বাবা সবাইকে ডেকে উঠালেন। মা আগেই তৈরী হয়েছিলেন। মা বাবার সাথে আমিও নৌকার যাত্রী হলাম। আমার বড় বোন আমাদের বাড়িতেই ছিল। তার একমাত্র ছেলে চার বছরের টুকুকে মা সাথে নিলেন। নাতীদের উপর নানীদের একটু আলাদা দরদ থাকে। কোথাও দাওয়াত খেতে গেলে নাতীদের সাথে নিতে ভুল করেন না। টুকু ঘুমে ছিল তারপরেও তাকে নেয়ার জন্য মা ব্যস্ত হলেন। অনেক ডাকাডাকি করেও ভাগ্নে টুকুর ঘুম ভাঙানো গেল না। ঘুমন্ত অবস্থায় টুকুকে কোলে নিয়ে মা নৌকায় উঠলেন। আমার অন্যান্য ভাই বোনেরা বাড়িতেই থেকে গেল। সবাই নৌকায় উঠার পর ফকির ভাই লগি ঠেলে নৌকা ছেড়ে দিল। কিছুদুর যাওয়ার পর বাবা ফকির ভাইকে উদ্দেশ্য করে বললেন, “ফকির আলী, পশ্চিমা বাতাস আছে, বাদাম তুইলা দাও, তাইলে তাড়াতাড়ি যাওয়া যাইবো”।
ফকির ভাই বাবার কথামত শহর আলীকে বাদাম তুলে দিতে বললেন। বাদামের দড়ি, কাছি, বাঁশ লাগানোই ছিল। শহর আলী পালের কাছি ধরে টান দিতেই কপিকলে ঘরঘর শব্দ করে বাদাম মাস্তুলের অগ্রভাগে উঠে ছড়িয়ে গেল। ফকির ভাই দক্ষ হাতে বাদামের কাছি ডানে বামে টেনে টেনে পালে হাওয়া লাগিয়ে হাল ধরে দাঁড়িয়ে রইলেন। পালের টানে নৌকা তরতর করে দক্ষিণ পূর্বদিকে এগোতে লাগল। আমাদের বাড়ি থেকে মামার বাড়ি কমপক্ষে পাঁচ মাইল। স্রোতের অনুকুলে ভাল বাতাস থাকায় অল্প সময়ের মধ্যেই আমরা যমুনা নদী পাড়ি দিয়ে অপর পাড়ে চরের ভিতর চলে এলাম।
পুরো চর পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় পথ সহজ হলো। পানি আর পানি। কোন ফসলী জমি চোখে পড়ে না। সব পানির নিচে। মাঝে মাঝে দু’একটি পাট ক্ষেত মাথা উঁচু করে জেগে আছে, তাও তলতল অবস্থা। কোনো কোনো পাট ক্ষেতে কচুরি পানা ঢুকে নষ্ট করে ফেলেছে। উঁচু চরেও এক বুক এক গলা পানি থাকায় সোজা দক্ষিণ পূর্ব দিকে নৌকা চলতে লাগল। পথের ঘোরপ্যাচ না থাকায় সূর্য উঠার অনেক আগেই আমরা মামার বাড়ি পৌঁছলাম। বাড়ির সামনের উঠানে মামা দাঁড়ানো ছিলেন। আমাদেরকে দেখে মহাখুশি। সারাদিনের ঝামেলার কথা চিন্তা করে তিনি যেন হাফ ছেড়ে বাঁচলেন। রাতে বাবা আসে নাই সেই চিন্তায় মামার যেন ঘুম হয় নাই। এতবড় অনুষ্ঠান কি ভাবে সামাল দিবে সেই চিন্তায় ছিলেন। ঝামেলা সামাল দেয়ার মত লোক পেয়ে গেলেন। বাবা নৌকা থেকে নেমেই ফজরের নামায পড়ে গরু, খাশি জবাই দিতে বললেন। জবাই করার জন্য মুন্সি উপস্থিত ছিল। জবাই করার পরপরই সবাই মিলেমিশে মাংস কেটে কুটে রান্নার জন্য তৈরী করে নিল। বাবার তত্বাবধানে সব কিছু হচ্ছে। মামা শুধু প্রয়োজনীয় জিনিষ পত্র যোগান দিচ্ছেন। তার খুব একটা ঝামেলা পোহাতে হচ্ছে না।
বন্যার কারণে মামার বাড়ির চারদিকে একবুক একগলা পানি। বাড়ির সামনের উঠানটি অনেক বড়। দুপুরের আগেই রান্নার কাজ শেষ হলো। দুপুরে চারিদিক থেকে দাওয়াতের মানুষ নৌকাযোগে এসে বাড়ি ভরে গেল। বাড়ির চারদিকে অনেক নৌকা। দেখতে খুব সুন্দর লাগছে। বাড়ির চারদিকে অনেক নৌকা ঘিরে থাকায় মনে হলো এ যেন নৌকার সমারোহ।
চর এলাকা। সবার ঘরে ঘরে নৌকা। একমাত্র গরীব যারা তাদের নৌকা নেই। তবে তাদের কলাগাছের ভেলা আছে। তারা কলাগাছের ভেলায় চরে এবাড়ি ওবাড়ি যাতায়াত করে। অনেকে কলাগাছের ভেলা নিয়ে এসেছে। ভরা বর্ষার কারণে লোক কিছুটা কম হয়েছে। তারপরেও হাজারের উপরে মানুষ খেয়ে গেল। বিকাল বেলা নিকটাত্মীয় ছাড়া সবাই চলে গেছে। খাওয়ার ঝামেলা অনেকটা কমে এসেছে। আসরের আজান দেয়ার পরপরই বাবা বাড়ি ফেরার জন্য তাড়াহুড়া করছেন। আমি এবং মা যাওয়ার জন্য খুব একটা ইচ্ছুক ছিলাম না। কিন্তু বাবার কথা অমান্য করার সাহস আমাদের নেই। মামা মামী কোন ভাবেই আমাদের ছেড়ে দিতে রাজী নন। কিন্তু বাবা বর্ষাকাল, বাড়ির চারিদিকে পানি, চুরি-ডাকাতি হওয়ার সম্ভাবনা আছে, এইসব নানা অজুহাত দেখিয়ে মামার কাছ থেকে বাড়ি ফেরার অনুমতি নিয়ে নিলেন। আমাদের এই মুহুর্তে চলে যাওয়াটা অন্যান্য খালারাও খুশি মনে গ্রহণ করলেন না। তারা আমাদের উপর বেজাড় হলেন। কিন্তু তারা বেজাড় হলেও বাবা কেন যেন কারো কথাতেই থাকতে রাজী হলেন না। মা’র ইচ্ছা ছিল ভাই বোনদের সাথে সারা রাত গল্প গুজোব করে সময় কাটাবেন। এরকম অনুষ্ঠান ছাড়া নিকট আত্মীয়দের একত্র হওয়ার সুযোগ খুব একটা হয় না। বাবার তাড়াহুড়ার কারণে মা’র সে ইচ্ছা পুরণ হলো না।
(চলবে -----)
০৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:৩৬
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই গিয়াস লিটন। শুভ্চেছা রইল।
২| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
যমুনা পারের মানুষেরা কি এখনো দরিদ্র/
০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:১০
প্রামানিক বলেছেন: যমুনা পাড়ের মানুষ ধনী দরিদ্র উভয়েই আছে। তবে এই ধনী দরিদ্রের ধারাবাহিকতা আছে। যেমন এই বছর যাকে ধনী দেখতেছি আগামী বছর বা আরো কয়েক বছর পরে তাকে গরীব দেখতে পাই। আবার আজ যাকে গরীব দেখতেছি আগামীতে তাকে হয়তো ধনী দেখবো।
এরকম হওয়ার কারণ হলো নদী ভাঙন। নদী ভঙনের কারণে আজ যে লোকটি পাঁচ শত মণ ধান পেয়েছে যমুনা নদীর ভাঙনে দেখা গেল তার সব জমিজমা বিলীন। সে আর ধান ফলাবে কই, তখন সে ফকীর।
আবার আজ যে লোকটি গরীব, বর্ষা শেষে চর জেগে উঠায় তার পূর্বের জমিতে চাষাবাদ করে এক বছরেই সে ধনী।
৩| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:২৮
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: ভালো লাগছে, আরো পড়তে চাই।
০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:১১
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই তৌফিক মাসুদ। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।
৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:৩৩
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: স্মৃতি জাগানিয়া কথা চলুক জীবনভর।।
০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:১১
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সচেতন হ্যাপী। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।
৫| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:৩২
সুমন কর বলেছেন: স্মৃতিচারণ পড়তে ভালো লাগল। তা এটি কোন সালের ঘটনা? সালটি লেখা থাকলে ভালো হতো।
শুভ রাত্রি।
৬| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ২:৪৬
প্রামানিক বলেছেন: সম্ভাবত ১৯৮০সালের ঘটনা। ধন্যবাদ ভাই সুমন কর। শুভ্চেছা রইল।
৭| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৭:৩৮
প্লাবন২০০৩ বলেছেন: "ভরা বর্ষার কারণে লোক কিছুটা কম হয়েছে। তারপরেও হাজারের উপরে মানুষ খেয়ে গেল"।
আর আমরা বাদ পড়লাম? এটা কোন বিচার হোল?
০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৫৪
প্রামানিক বলেছেন: দাওয়াত তো সবারই ছিল আপনি তখন যান নাই কেন?
ধন্যবাদ রসিকতা করার জন্য।
৮| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৭:৩৯
প্লাবন২০০৩ বলেছেন: ও, বুঝতে পারি নাই, ১৯৮০ সালের ঘটনা? যাক ভালো হয়েছে বাদ পড়েছি। আমি ভেবেছিলাম, সাম্প্রতিক ঘটনা ।।
০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৫৬
প্রামানিক বলেছেন: হোক না ’৮০ সাল আপনি নৌকা নিয়ে যাইতেন। খাওয়ার কোন সমস্যা ছিল না।
৯| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:৫৮
অর্বাচীন পথিক বলেছেন: আমার জন্মের ও আগের কাহিনী
ক্যামনে কি !!!
০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৫৭
প্রামানিক বলেছেন: তাতে কি দাদার হাত ধরে নৌকায় চড়ে গেলেই তো আমরা খাওয়া দিতে পারতাম। ধন্যবাদ রসের মন্তব্যর জন্য।
১০| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৮
সুফিয়া বলেছেন: বর্ষাবিধৌত এক বাংলাদেশের চিত্র। ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৫
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন সুফিয়া। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
১১| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: পড়তে তো ভালই লাগছিল রে ভাই, থামিয়ে দিলেন কেন? এইটা কিছু হইল?
০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৮:৫৯
প্রামানিক বলেছেন: থামিয়ে দেই নাই ভাই গাছতলে বসে একটু জিরিয়ে নিচ্ছি। ধন্যবাদ আপনার পদার্পনের জন্য।
১২| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: মনে হচ্ছে ফেরার পথটা বেশী ইন্টারেষ্টিং হবে, যছি সাথে, পাল তুলে এগিয়ে যান
০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:০০
প্রামানিক বলেছেন: জি ভাই, ফেরার পথে মরতে মরতে বেঁচে এসেছি। শুভেচ্ছা রইল।
১৩| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:১১
আরুশা বলেছেন: শ্রাবনের ভরা নদী ভালোলাগলো, ছবিগুলিও সুন্দর ।
০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:১৮
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ আরুশা। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
১৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:১৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ভালো লাগছে । চলুক...!
০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:১৮
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই রুপক বিধৌত সাধু। শুভেচ্ছা রইল।
১৫| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:১৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ভালো লাগছে । চলুক...!
০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:১৯
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ
১৬| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:২২
হামিদ আহসান বলেছেন: ভাল পোস্ট ৷ ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই ....।
০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৫২
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ হামিদ ভাই। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
১৭| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৪৯
সুরাজ হাসান বলেছেন: আমি কলকাতা থেকে আপনার লেখা চিবাচ্ছিলাম,আর এক অসাধারণ অনুভূতির মধ্য ছিলাম,আর আপনি লেখা বন্ধ করে তাতে জল ঢেলে দিলেন তো,সত্যিই আপনাদের মতো প্রতিভাবান দের মধ্যে থাকতে খুব ভালো লাগে,যাইহোক আপনার লেখা পড়ার আসায় থাকলাম,ধন্যবাদ
০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৫৪
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সুরাজ হাসান। আপনার পড়ার আগ্রহ দেখে খুব খুশি হলাম। পরবর্তী পর্ব "যমুনার ভরা নদী এবং ঝড়ো হাওয়ার কবলে নৌকা" এই শিরোনামে দেয়া আছে। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
১৮| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:১৪
জুন বলেছেন: সাতার না জানার দরুন বর্যার নদী আমার কাছে ভয়ংকর ।
ভালোলাগলো ।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:০৬
প্রামানিক বলেছেন: সাতার জানি কিন্তু বর্ষার ভরা নদীতে সাতরিয়ে কিনারে চাপা ভাগ্যের ব্যাপার। ধন্যবাদ বোন জুন। শুভেচ্ছা রইল।
১৯| ১০ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৯:১২
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
চলুক।
১২ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৬
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ শুভেচ্ছা রইল।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:১৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পড়তে ভালই লাগছে ।
চলুক !!!