২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৮

প্রামানিক বলেছেন: পুকুরের ঘোলা পানি গাধায় খায় সেখানে মানুষ কেন ভাগ বসাতে যাবে? গাধার পানিতে মানুষে ভাগ বসালে গাধারো তো সমস্যা। রসালো মন্তব্যর জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫১

প্রামানিক বলেছেন: গাধার পানি মানুষ কেন খাবে?
এই কথাটা কেমন করে ভাবে?
গাধায় খাবে পুকুর জলের পানি
এইটা তো ভাই আমরা সবাই জানি
তারপরেতেও সেইটা নিয়ে করছি টানাটানি?

ধন্যবাদ সুন্দর রসালো মন্তব্যর জন্য।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৫

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই বাকা পথ বাকা চোখ। শুভেচ্ছা রইল।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৬

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন মাহমুদা আক্তার সুমা। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৬

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আমি মিন্টু। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৯

প্রামানিক বলেছেন: গাধা মানুষের অধিকার খর্ব করে না তবে গাধার অধিকার মানুষে খর্ব করে, যেমন চিড়িয়া খানায় গাধার খাবারে মানুষে ভাগ বসায়। সরকার গাধার পিছনে যে টাকা বরাদ্দ করে সে টাকা গাধা পায় সামান্য। অর্ধেকের বেশি টাকা কর্মকর্ত কর্মচারীরা খেয়ে ফেলে।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩১

প্রামানিক বলেছেন: পুকুরের পানি যদি আপনার প্রাপ্য হয় তাহলে তো বিপদই। আর যদি গাধার প্রাপ্য যদি আপনি নষ্ট করেন তাহলে কি হবে?

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৩

প্রামানিক বলেছেন: গাধার কাজ গাধামি করা, পানি ঘোলা করা

কথা ১০০% সত্য ধন্যবাদ

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০০

প্রামানিক বলেছেন: চিড়িয়া খানায় গাধার খাবার মানুষে খেয়ে ফেলে, এই খানেই কবি নিরব। ধন্যবাদ

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০১

প্রামানিক বলেছেন: মানুষের চরিত্র গাধার সাথে তুলনা কর হয়, তাই গাধাকে বাদ দেই কেমনে? ধন্যবাদ ভাই সাহসী সন্তান।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০২

প্রামানিক বলেছেন: আপনি সহজেই বুঝতে পেরেছেন এইজন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৪

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আরণ্যক রাখাল, অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৬

প্রামানিক বলেছেন: হোক পুরুরের পানি ঘোলা আর ময়লা আপনি তো আর পুকুরের পানি খাবেন না ও তো খাবে। ধন্যবাদ রসালো মন্তব্যর জন্য।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৭

প্রামানিক বলেছেন: গাধায় করেছে গাধার কর্ম
নিরব থাকাই জ্ঞানীর ধর্ম।

দারুণ! দারুণ!! চমৎকার ছন্দময় মন্তব্য। ধন্যবাদ

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৬

প্রামানিক বলেছেন: আরে ভাই কি আর বলবো, কথায় কথায় মানুষ উপমা টানে গাধার, গাধা নাকি পানি ঘোলা করে খায় সেইরকম মানুষও সোজা কাজ সহজভাবে না করলেই বলে গধার মত ঘোলা করে খায়। চমৎকার মন্তব্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৭

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই কিরমানী লিটন। মূল্যবান মন্তব্যর জন্য অসংখ্য শুভ্চেছা রইল।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:১৪

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই গেম চেঞ্জার, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:২৬

প্রামানিক বলেছেন: দারুণ কথা বলেছেন, যেমন সুরা আর রহমানে আছে "তোমরা উটকে দেখেও বোঝ না" । মানুষ হয়তো মনে করেছিল উট কুঁজো এবং প্রাণী থেকে দেহের গঠন আলাদা এটাই হয়তো বিশেষত। অথচ বর্তমানে বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে দেখেছেন উঠের এমন কিছু বিশেষত্ব আছে যা অন্য প্রাণীর নেই। যেমন মরু ভুমিতে যখন উঠ প্রচন্ড ধুলি ঝড়ে পড়ে তখন ধুলির জন্য নিঃশ্বাস নিতে পারে না। তখন উঠের নিঃশ্বাস নাকের শেষ ভাগে এসে আবার ব্যাক করে ভিতরে চলে যায় আর ঐ নিঃশ্বাস নাকের অগ্রভাগ থেকে অটোমেটিকেলি কার্বনডাইঅক্সাইড পরিবর্তন হয়ে অক্সিজেনে পরিণত হয়। এই ধরণের বিশেষত্ব অন্য প্রাণীর নেই। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:২৮

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই রুদ্র জাহেদ, আপনার এবং কথাকথিকেথিকথন-এর বক্তব্যে নতুনত্ব খুঁজে পেলাম। আপনাদের মন্তব্য পড়ে উঠের কথা মনে পড়ে গেল----

যেমন সুরা আর রহমানে আছে "তোমরা উটকে দেখেও বোঝ না" । মানুষ হয়তো মনে করেছিল উট কুঁজো এবং প্রাণী থেকে দেহের গঠন আলাদা এটাই হয়তো বিশেষত। অথচ বর্তমানে বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে দেখেছেন উঠের এমন কিছু বিশেষত্ব আছে যা অন্য প্রাণীর নেই। যেমন মরু ভুমিতে যখন উঠ প্রচন্ড ধুলি ঝড়ে পড়ে তখন ধুলির জন্য নিঃশ্বাস নিতে পারে না। তখন উঠের নিঃশ্বাস নাকের শেষ ভাগে এসে আবার ব্যাক করে ভিতরে চলে যায় আর ঐ নিঃশ্বাস নাকের অগ্রভাগ থেকে অটোমেটিকেলি কার্বনডাইঅক্সাইড পরিবর্তন হয়ে অক্সিজেনে পরিণত হয়। এই ধরণের বিশেষত্ব অন্য প্রাণীর নেই। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৩১

প্রামানিক বলেছেন: Shahidul Islam Pramanik এইনামে সার্চ দিলেই হবে। ধন্যবাদ

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৩

প্রামানিক বলেছেন: গাধার সাথে তুলনা করে
মানুষ কেন চলবে
এসব কথা জ্ঞানী গুণি
কেন সদাই বলবে?

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৫

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই রুদ্র জহেদ। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪২

প্রামানিক বলেছেন: দাদা শ্বশুর কি যে খেতেন
দেখা হয় নাই চক্ষু দিয়া
সেই জন্য তো মাঝে মাঝে
কেঁদে উঠে আমার হিয়া।

এই মুহুর্তে পদটা যদি
আপনি দাদা পেতেন
ঘাসের সাথে আদা দিয়া
থবর থবর খেতেন।

মন্তব্যতে খুশি হলাম
দিলাম মধুর হাসি
মনের মত ব্লগারদের
তাই তো ভালবাসি।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৩

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন ঈপ্সিতা চৌধুরী। মন্তব্য পড়ে উৎসাহ পেলাম। শুভেচ্ছা রইল।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩৫

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সাথিয়া। শুভেচ্ছা রইল।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:৩৭

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, সূরার নাম শুদ্ধ করে দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।