নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

pramanik99

আমার স্কুল জীবনের স্মৃতিগুলো বার বার মনে পড়ে। ফিরে যেতে ইচ্ছে করে সেই দিনগুলোতে।

প্রামানিক

শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

প্রামানিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

আন্ডা চুরি

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

(১)
আমি তখন ক্লাস টুতে পড়ি। আমার চাচাতো ভাইয়ের কথামত আমাদের ঘরের মাঁচা থেকে সদ্য মুরগী পাড়া ডিম চুরি করে এক আনা বিক্রি করে দোকান থেকে বারোটি মারবল কিনে খেলতে গিয়েছি। মারবল চাল দিয়ে নির্দিষ্ট মারবেল তাক করে আরেকটি মারবেল ছুঁড়তে যাবো, অমনি পিছন থেকে কে যেন কান টেনে ধরল। তাকিয়ে দেখি সাক্ষাৎ যম আমার বাবা। হৃদপিন্ড বন্ধ হওয়ার উপক্রম। বাবা এক হাতে কান ধরে আরেক হাতে গালের মধ্যে দু’টা চর বসিয়ে দিয়ে ঘাড় ধরে বাড়ি নিয়ে এলেন। আমার চাচাতো ভাই বাবাকে দেখে আগেই ভেগেছে।

বাবা ডিম চুরির বিষয়টি বুঝতে না পারলেও খেলার বিষয় নিযেই উত্তম মধ্যম দিলেন। বাড়িতে আসার পর মারবেল কেনার পয়সা কোথায় পেলাম সেটা খুঁজতে গিয়ে মা দেখে মুরগীর ডিম নেই। আর কোনো কথা নেই, মায়ের হাতেও ধোলাই খেলাম। ডিম চুরি করে যতনা খুশি হয়েছিলাম তার চেয়ে বেশি ধোলাই খাওয়ায় মনটা খারাপ হয়ে গেল।

তবে বাবা মায়ের শাস্তিটা ছিল ডিমের জন্য নয়, পয়সা দিয়ে খেলাধুলা করতে গিয়ে চুরির অভ্যাস যাতে গড়ে না উঠে সেই জন্য। তার ধারনা, পয়সা দিয়ে খেলতে খেলতে নেশায় পড়ে যদি জুয়াড়ি হয়ে যাই? হাডুডু, দাঁড়িয়া বান্ধা, গোল্লাইছুট খেলতে বাবা মা কখনই বাধা দিতেন না এমন কি কোন জিনিষের আবদার করলেও কিনে দিতে কার্পণ্য করতেন না। কিন্তু পয়সার বিনিময়ে কোনো খেলা খেলতে দেখলেই ভীষণ ক্ষেপে যেতেন। সেই কারণে মারবেল কেনার পয়সা চাওয়ার সাহস না পেয়ে ডিম চুরি করেছিলাম। ধরা খেয়ে কিলের চোটে সে অভ্যাস সেই দিনই ত্যাগ করতে বাধ্য হলাম।

(২)
তখন অগ্রাহায়ন মাস। মা কাজের লোক নিয়ে গভীর রাত পর্যন্ত অনেক ধান সেদ্ধ করে একজায়গায় জমিয়ে রেখেছে। স্তুপাকারে রাখা সেদ্ধ ধান সারা রাত অমনি থাকবে এবং দিনের আলো না আসা পর্যন্ত ছড়িয়ে দেয়া হবে না। যে কারণে সারা রাতই জামানো সেদ্ধ ধানগুলো গরম থাকবে।

মাথায় ডিম সিদ্ধ খাওয়ার ঝোঁক চেপে বসল। ঘরের মাচায় আলো দিয়ে দেখি একটা মুরগী অনেকগুলো ডিম নিয়ে বসে আছে। কাউকে কিছু না বলে, মুরগীর নিচ থেকে একটা ডিম চুরি করে সেদ্ধ করা গরম ধানের ভিতর সেদ্ধ দিলাম। প্রায় এক ঘন্টা পার হওয়ার পর ধানের ভিতর থেকে সেদ্ধ ডিম বের করে রাস্তায় গিয়ে অন্ধকারে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে খোসা ছাড়িয়ে যেই খেতে যাবো অমনি নাকে কেমন যেন একটা গন্ধ এলো। খোসা ছাড়ানো ডিমে ভাল করে হাত দিতেই খসখসে মনে হলো। দৌড়ে আলোর কাছে চলে এলাম। আলো দিয়ে দেখি খোসা ছাড়ানো ডিমের ভিতর আস্ত মরা মুরগীর বাচ্চা দলা পাকিয়ে বসে আছে। ওয়াক করে বমি করতে করতে জান শেষ।

চুরি করে ডিম খেতে গিয়ে অবস্থা কাহিল।

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩৭

সিয়াম মেহরাফ বলেছেন: হাহাহা.....

ভালোই তো

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪৩

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সিয়াম মেহরাফ। শুভেচ্ছা রইল।

২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪৫

সিয়াম মেহরাফ বলেছেন: আমি ব্লগে নতু্ন।আর প্রথম মন্তব্য পেয়েছি আপনার কাছ থেকে আর আপনার গল্পটাও অসাধারন লাগলো।আপনাকেও ধন্যবাদ

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫০

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ সিয়াম মেহরাফ, লিখতে থাকেন আমরা আপনার পাশেই আছি।

৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আস্ত চিকেন ফ্রাই ? খেতে খারাপ হতো না । :P

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৭

প্রামানিক বলেছেন: সেই সময়ে গ্রামে চিকেন ফ্রাই নামের শব্দ প্রচলিত ছিল না থাকলে হয়তো খেয়ে ফেলতাম। ধন্যবাদ

৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অাস্তাগফিরুল্লাহ! এ কী করেছেন প্রামাণিক দা!

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৮

প্রামানিক বলেছেন: সেই দিন তো আমারেও বাপে আস্তাগফিরুল্লাহ পরাইছে যে কারণে ঘটনাটা লিখতে পারছি। ধন্যবাদ

৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১২

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: কি সাংঘাতিক ব্যেপার !

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২০

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন গুলশান কিবরীয়া। অনেক অনেক শুভেচছা রইল।

৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৩

নাবিক সিনবাদ বলেছেন: হাহাহা মজা পেলাম। :)

চতুর্মাত্রিকের কী হয়েছে প্রামানিক ভাই, ঢুকতে পারছিনা ক্যান? :(

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২২

প্রামানিক বলেছেন: চতুর্মাত্রিকের সম্ভাবত সার্ভারে সমস্যা হয়েছে। আমিও ঢুকতে পারতেছি না। ধন্যবাদ

৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৬

রোদেলা বলেছেন: খুব ভালো হয়েছে ,খালি চুরি করে ডিম খাওয়া :D

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩০

প্রামানিক বলেছেন: আগে ডিম খাওয়ার খুব নেশা ছিল, এখন কলেস্টরেলের ভয়ে কম খাই। ধন্যবাদ রোদেলা আপা।

৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩৯

কমরেড ফারুক ২ বলেছেন: হে হে হে হে

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৮

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই কমরেড ফারুক, শুভেচ্ছা রইল।

৯| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫৭

রহস্যময় ডিটেকটিভ ঈশান বলেছেন: হি হি হি হি,ডিম চুরি? :)


কত করছি ছোটকালে।এখন ভালা হয়ে গেছি।

ভালো হয়েছে।মজা পেলাম। :D

ফেসবুকে রিকু দিছি।এক্সেপ্ট করেন। ঈশান আহম্মেদ নামের আইডি।প্লিজ। :X

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৮

প্রামানিক বলেছেন: এক্সেপ্ট করেছি। ধন্যবাদ

১০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০০

কিরমানী লিটন বলেছেন: অনেক মজার স্মৃতিচারণ- চমৎকার ...
শুভকামনা প্রিয় প্রামানিক ভাই ...

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৯

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই কিরমানী লিটন। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

১১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৩

সুমন কর বলেছেন: ১ নং-এর মূল বক্তব্যটিই আসল বিষয়। চুরি করার অভ্যাস যাতে না হয়, তার জন্যই এই ধোলাই খাওয়া !!!

২ পড়ে, আমারও তো ওয়াক ওয়াক.............

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১০

প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার মূল্যায়ন মূলক মন্তব্য। খুব ভাল লাগল। ধন্যবাদ

১২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২৬

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমি ডাবে আর আপনি ডিমে!!

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:৪৭

প্রামানিক বলেছেন: ডাব গাছে চরার মত সাহস ছিল না কাজেই বাপ মায়ের সামান্য ডিমের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিলাম। আপনার স্মৃতিচারণ জেনে খুশি হলাম। ধন্যবাদ ভাই সচেতহ্যাপী।

১৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২৯

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: হা হা হা, মজার ছিল। আপনার শৈশব তো অনেক রঙ্গিন ছিল।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:৪৮

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আলভী, সব ছেলে মেয়েরই শৈশব রঙ্গিন থাকে কেউ মনে রাখে কেউ রাখে না। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যর জন্য।

১৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৭

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আমি থাকলে কিল আরো দশ -বিশটা বেশী দিতাম!!!!! =p~ =p~

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:০৪

প্রামানিক বলেছেন: কিল এমনিতেই কম খাই নাই তারোপর আপনি আরো দশ বিশটা বেশি কিল দিলে তো অবস্থা আরো কাহিল হবে। ধন্যবাদ রসিকতার মন্তব্যর জন্য।

১৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১০

সাহসী সন্তান বলেছেন: যাক ভালই হলো! চুরির শাস্তি হাতে হাতে পাইলেন তো? পড়ে তো হাসি থামাইতে পারি না ভাই? তবে শেষেরটুকু পড়ে আমারও ওয়াক.....!! আল্লায় জানে, কেও আবার এই বমি বমি ভাব দেখে অন্যকিছু মনে করে কিনা......?? :P

শুভ কামনা!

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:০৫

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সাহসী সন্তান, ছোট কালের অনেক কথা মনে পড়লে এখনও হাসি পায়। সুন্দর মন্তব্যর জন্য শুভ্চেছা রইল।

১৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:০২

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: বাচ্চা মুরগীটা ফুটার আগেই মৃত্যু । খারাপ লাগলো । প্রথম গল্পটা হাসি পেয়েছে বেশ ।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৮

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই কথাকথিকেথিকথন। শুভ্চেছা রইল।

১৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪২

হাসান মাহবুব বলেছেন: প্রথম গল্পটা ভালো লেগেছে। দ্বিতীয়টা দুঃখের :(

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৯

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই হাসান মাহবুব। শুভেচ্ছা রইল।

১৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আন্ডা চুরি করে খাইলেন ডান্ডা!!


হাঃ হাঃ হাঃ B-))

০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৯

প্রামানিক বলেছেন: আন্ডা চুরি করে খাইলেন ডান্ডা!!
এর পরে হইলাম ঠান্ডা।

ধন্যবাদ ভাই গেম চেঞ্জার

১৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: প্রামানিক ,



হা---------হা------------হা------------ বেশ মজার তো !!!!!!!

ভাগ্য ভালো যে ডিমে তা দিয়ে মুরগী ফুঁটিয়ে তা বাজারে বিক্রী করার বুদ্ধিটা মাথায় আসেনি ।
নাকি ও ঘটনাটাও ঘটিয়ে ফেলেছেন ? :(

০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫০

প্রামানিক বলেছেন: না ভাই ওইটা করি নাই ডিম খাওয়ার দিকেই লোভ ছিল বেশি। ধন্যবাদ

২০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫০

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ডিম চুরিতে দেখছি প্রামানিক ভাই বিশেষজ্ঞ।

ভাল থাকুন। সবসময়।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫১

প্রামানিক বলেছেন: বিশেষজ্ঞ হতে পারি নাই তার আগেই ধরা পরে কিল খেয়ে ঠান্ডা মেরেছি। ধন্যবাদ

২১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৫

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: হাহাহাহা!

দুইবার আন্ডা চুরি করে দুইবারই ডান্ডা। একবার মায়ের, আরেকবার স্বয়ং মুরগীর।
হাহাহা! অস্থির!

০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৮

প্রামানিক বলেছেন: ভালই বলেছেন ভাই। আন্ডা চুরি করে ডান্ডা খেয়ে ঠান্ডা হয়ে আছি। খুব ভাল লাগলা আপনার মন্তব্য। ধন্যবাদ

২২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৩

তারছেড়া লিমন বলেছেন: প্রায় চিকেন খেতে যেয়ে আস্ত চিকিনের টেষ্ট ................................. মজাই মজা।।।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৭

প্রামানিক বলেছেন: না খেতে পারলেও মনে হলে এখনও হাসি পায় ওটাই আমার কাছে মজা। ধন্যবাদ ভাই লিমন।

২৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৭

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: চাইনিজদের দিয়ে দিলে ওরা খেয়ে ফেলতো। চাইনিজ ড্রাগন ফেস্টিভালের সময় আমাদের বেশ বড়সর একটা গিফটের ব্যাগ দিয়েছিলো। ওটার মধ্যে বেশকিছু ডিমও ছিলো। আমরা ভেবেছিলাম সিদ্ধ ডিম। কিন্তু এক ভাবী খোসা ছাড়ানোর পরেই বমি করে দেয়। কারন ওইগুলা আসলে ছিলো বাচ্চাসুদ্ধা সিদ্ধ ডিম। ওদের কাছে খুবই প্রিয়। আর ওরা সেটা ওইভাবেই সিলেক্ট করে সদ্ধ করে প্যাক করে যাতে ভেতরে মুরগীর বাচ্চা থাকে। মনে পরে গেলো এই কুৎসিত স্মৃতি।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৫

প্রামানিক বলেছেন: হে হে, আপনিও তাইলে এই রকম পরিস্থিতিতে পরেছিলেন। ধন্যবাদ

২৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩৭

মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: চমৎকার স্মৃতিচারণ, ভাল লাগলো আর মনে পড়ে গেল ছোট বেলার বদ অভ্যাসটার কথা । ধন্যবাদ প্রামাণিক ভাই।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৪

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই খুরশীদ আলম, অনেকের জীবনেই এরকম অনেক ঘটনা আছে কেউ প্রকাশ করি কেউ করি না।

২৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৪

হামিদ আহসান বলেছেন: অান্ডা চুরি .....ভালই তো ....মজা পাইলাম

০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪২

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ হামিদগ ভাই, অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.