নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
নারীরা ভাই নারীর শত্রু
আমরা কিছু নই
তবুও মোরা চিপায় পরে
বলীর পাঁঠা হই।
বউ-শ্বাশুরী উভয় নারী
ঝগড়া করে তারা
সেই ঝগড়াটা উল্টে গিয়ে
স্বামীর কর্ম সারা।
নারী নারী হিংসা-হিংসী
মিথ্যা মামলা করে
সেই কেসেতে স্বামী বাছাধন
জেল খানাতে মরে।
হাতে মারে না কথায় মারে
লাগলে ঝগড়া ভাই
ওদের জ্বালায় সংসারেতে
অর্ধেক শান্তি নাই।
মাকে বলে কুটনী বুড়ি
সে নাকি খুব ভালো?
কথায় কথায় মায়ের নামে
মুখ করে যে কালো।
বউ-শ্বাশুরী ঝগড়া করে
বাজায় কেলেঙ্কারী
সংসারে সুখ কেমনে থাকে
থাকলে তাদের আড়ি?
যেই বউটি শ্বাশুরীর সাথে
হিংসা-বিদ্বেষ করে
দু’দিন পরে সেই চিপাতে
নিজেই আবার পড়ে।
ছেলের বউটি আসার পরেই
সেও তো কুটনী বুড়ি
বউয়ের নামে বললে কথা
খায় যে লাথি, গুড়ি।
চোখের পানি ছেড়ে ছেড়ে
দুঃখে তখন কাঁদে
যেই কাঁদনে শ্বাশুরী ছিল
সেও পরে সেই ফাঁদে।
নারীর কারণে মায়েরা আজ
পায়না খেতে ভাত
কষ্ট দেখে বউয়ের উপর
স্বামীরা তোলে হাত।
তাতেও নাকি পুরুষের দোষ,
মা কি নারী নয়?
মায়ের জন্য করলে খরচ
বউ ক্যান বেজার হয়?
বলেন তো ভাই সত্য করে
নারীর শত্রু কারা,
কাদের জন্য সংসারেতে
ঝগড়া-ঝাটির ধারা?
নারী যদি নারীর প্রতি
ধৈর্যশালী হয়
তাইলে কি আর তাদের মধ্যে
ঝগড়ার থাকে ভয়?
নারীরা ভাই নারীর শত্রু
জোর গলাতে কই
ওদের জন্যেই মোদের জীবন
তপ্ত বালুর খই।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৪
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই অভ্রনীল হৃদয়। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।
২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৫
তাহসিনুল ইসলাম বলেছেন: ছন্দময় -------
ভালো লাগলো
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৬
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই তাহসিনুল ইসলাম। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।
৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: "নারী নারী হিংসা-হিংসী
কেস-কারবারি করে,
সেই কেসেতে স্বামী বাছাধন
জেল খানাতে মরে।" হুম ।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪২
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই রূপক। কেস-কাবারি কথাটা গ্রামের প্রচলিত শব্দ কিন্তু ডিকশনারীতে অন্য অর্থ বহন করে। ধন্যবাদ বিষয়টি নজরে আনার জন্য।
৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৬
রফিক এরশাদ বলেছেন: ক্যায়া বাত হ্যায় প্রামানিক ভাই,
ইয়ে আপনে ক্যায়া লিখ্যা!!
এই ছড়াটা পড়লে হইতো বউগুলার শিক্ষা।
কিন্তুু ব্রাদার,
শ্বাশুরীর সাথে ঝগড়া করলে বউরে মারবো স্বামী..
আপনার এই লাইখানাতে একমত নই আমি
প্রবলেম যদি হয় এমনটা, ডিভোর্স দিয়া দ্যান..
তাই বইলা বউয়ের গায়ে হাত তুলবো ক্যান??
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৯
প্রামানিক বলেছেন: ভাই কথায় কথায় বউ তালাক দেয়া কি ভাল, মাইরা ধইরা বুঝায়া যদি রাখা যায় সেইটাই তো ভাল, এই অবলা প্রাণীগুলা বাপের বাড়ি গিয়াও তো শান্তি পায় না আবার মায়ের পেটে জন্ম নিয়া বউয়ের কারণে মাকে তো ফেলেও দেয়া যায় না বুড়া বয়সে মায়ের তো বাপের বাড়িও থাকে না। বউ শ্বাশুরী মিলা গেলে তো কথাই নাই বউ পিটানোর প্রশ্নই আসে না।
মায়ের পক্ষ নিলে বউ থাকে না, আবার বউয়ের পক্ষ নিলে মায়ে ভাত পায় না আপনি এখন সমাধান দেন কোন পক্ষ নিবেন?
৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৪
রফিক এরশাদ বলেছেন: সরি..একটু ভুল হয়েছে
আপনার এই লাইনখানাতে একমত নই আমি
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১০
প্রামানিক বলেছেন: মায়ের পক্ষ নিলে বউ থাকে না, আবার বউয়ের পক্ষ নিলে মায়ে ভাত পায় না আপনি এখন সমাধান দেন কোন পক্ষ নিবেন?
৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৫
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: আসলেই নারীর প্রধান প্রতিপক্ষ আরেক নারীই হয় বেশিরভাগ ক্ষেত্রে। বাসায়, শিক্ষাক্ষত্রে কিংবা কর্মক্ষেত্রে সব জায়গাতেই এই কথা খাটে। নিজেরা নিজেরা যদি আরো ভালো হইতো তাইলে সামগ্রিক পরিস্থিতি আরো ভালো হইতো।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৪
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই শতদ্রু একটি নদী।
সব পুরুষই যে খারাপ এটা বলা সমীচিন না। সব পুরুষই স্ত্রীর সাথে সুখে সংসার করতে চায় সব মহিলাই স্বামীর সাথে সুখে থাকতে চায়। আমার এই বয়সে যতটুকু দেখেছি ভাইয়ের বউ, শ্বাশুরী, ননদ এদেরকে নিয়েই ঝগড়াটা বেশি হয়। এই ঝগড়াই পরবর্তীতে স্বামীর ঘাড়ে গিয়ে পড়ে। একটা পর্যায়ে দেখা যায় শ্বাশুরী, ননদ, ভাইয়ের বউ, নিজের বউ সবাই মিলে স্বামী বেচারাকেই দোষারোপ করতে থাকে। এমতোবস্থায় স্বামী বেচারা যাবে কই? স্বামীর তখন বারোটা বাজে। চুতর্মুখী অত্যাচারের পরও স্বামী কিন্তু কখনও বলে না সে নির্যাতীত। নির্যতীত হয় পুরুষ অথচ নারীরা ঢালাও ভাবে বলে থাকে তারা নির্যতীত। অবশ্য নারীরাও যে নির্যাতীত হয় না এটা বলাও ঠিক হবে না। নারীরাও নির্যতীত হয় কিন্তু সে পরিমাণ খুব কম। শতকরা ১০% হবে কিনা সন্দেহ। এই শতকরা ১০% এর কারণে সবাইকে নারী নির্যাতনকারী বলা হয় এটা কিন্তু ঠিক না। সব মানুষ যদি নারী নির্যতন করতো তাহলে সুখের সংসার বলে কোন শব্দই থাকতো না।
৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩১
রফিক এরশাদ বলেছেন: আশে পাশে মাটিই বেশি, সব মাটি প্যাক না,
ঠিক তেমনি সকল ঘরের সব বৌয়েরা এক না।
সব ঘরের ১০০% পুরুষরা কি ভাল?
যেমন প্রদীপ আলো দিলেও তার নিচেটা কালো।
নিজে ভাল হলে দুনিয়াটা ভাল হবে-
আমার বোন বা মেয়েই তো পরের বাড়ি যাবে!
আমার মেয়েকে অন্যে মারুক আমি তো তা চাই না,
ঠিক তেমনি পরের মেয়েকে মারাটা ঠিক? তাই না!
এক কথাতেই ডিভোর্স হয় না, সময় দেয়া চাই,
প্রথম প্রথম বলে কয়ে বৌয়েরে বুঝাই!
খারাপ হতে সময় লাগে না, ভাল হতে লাগে-
সময় তো ভাই লাগবে কিছু, বলছি আগেভাগে।
আমি যদি নিজের মাকে সম্মান না করি,
আমার বৌও শিখবে সেটা, মারবে গিয়ে ঝাড়ি।
আদর দিয়ে যেটা হবে, মেরে সেটা হবে না,
বৌকে মারলে পাড়াপড়শি ভাল মানুষ ভাবে না।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৩
প্রামানিক বলেছেন: আপনি আমার প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে পাশ কেটে গিয়েছেন। বৌ পেলেই পিটাবেন এটা কিন্তু ঠিক না। বউকে নিয়ন্ত্রণে আনতে গিয়ে যদি কিছু করেন সেটা মনে হয় অযৌক্তিক হবে না। আবার আপনার অনিয়ন্ত্রিত চলাফেরা নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে যদি বউ আপনাকে কিছু করে বসে এটাও অযৌক্তিক হবে না। ইসলামে স্বামীর প্রতি স্ত্রীর এবং স্ত্রীর প্রতি স্বামীর পুর্ণঙ্গ অধিকার আছে। অন্য ধর্মে এই বিধানটি আছে কিনা জানি না।
সব পুরুষই যে খারাপ এটা বলা সমীচিন না। সব পুরুষই স্ত্রীর সাথে সুখে সংসার করতে চায় সব মহিলাই স্বামীর সাথে সুখে থাকতে চায়। আমার এই বয়সে যতটুকু দেখেছি ভাইয়ের বউ, শ্বাশুরী, ননদ এদেরকে নিয়েই ঝগড়াটা বেশি হয়। এই ঝগড়াই পরবর্তীতে স্বামীর ঘাড়ে গিয়ে পড়ে। একটা পর্যায়ে দেখা যায় শ্বাশুরী, ননদ, ভাইয়ের বউ, নিজের বউ সবাই মিলে স্বামী বেচারাকেই দোষারোপ করতে থাকে। এমতোবস্থায় স্বামী বেচারা যাবে কই? স্বামীর তখন বারোটা বাজে। চুতর্মুখী অত্যাচারের পরও স্বামী কিন্তু কখনও বলে না সে নির্যাতীত। নির্যতীত হয় পুরুষ অথচ নারীরা ঢালাও ভাবে বলে থাকে তারা নির্যতীত। অবশ্য নারীরাও যে নির্যাতীত হয় না এটা বলাও ঠিক হবে না। নারীরাও নির্যতীত হয় কিন্তু সে পরিমাণ খুব কম। শতকরা ১০% হবে কিনা সন্দেহ। এই শতকরা ১০% এর কারণে সবাইকে নারী নির্যাতনকারী বলা হয় এটা কিন্তু ঠিক না। সব মানুষ যদি নারী নির্যতন করতো তাহলে সুখের সংসার বলে কোন শব্দই থাকতো না।
৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৯
সুলতানা রহমান বলেছেন: এ্যাঁ, কন এগুলো কি?
পান্তা ভাতে ঘি।
পুরুষ পুরুষ যুদ্ধ করে,
সব দোষ এখন নারীর পরে।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৯
প্রামানিক বলেছেন: আপনার মাকে যদি আপনার ভাবিরা অত্যাচার করে তখন এটাকে আপনারা কি বলবেন? কোন মাকেই ছেলেরা অত্যাচার করে না অত্যাচার করে ছেলের বউরা। ছেলের বউরা যদি শ্বশুরীকে ভালভাবে গ্রহণ করে ছেলেরা কখনই সেই মাকে অবজ্ঞা করে না। অবজ্ঞা করে তখন যখন ছেলের বউরা বাঁকিয়ে বসে। যদি চ্যালেঞ্জ করেন আপনার বাসায় গিয়ে হাতে আঙুল দিয়ে দিয়ে দেখিয়ে দিয়ে আসবো।
৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪০
শামছুল ইসলাম বলেছেন: ছন্দে ছন্দে ছড়া ভালই হয়েছে।
ভাল থাকুন। সবসময়।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১০
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই শামছুল ইসলাম। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।
১০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৩
মাহমুদা আক্তার সুমা বলেছেন: রফিক এরশাদ এর মূল্যবোধকে ধন্যবাদ।
প্রামানিক ভাই ও ঠিক কথাই বলছেন। নারীর শত্রু নারীই। তবে আমার মনে হয় স্বশিক্ষায় শিক্ষিত মেয়েলোক আর যাই করুক শাশুড়িকে ভাত দিবে। সমস্যা আসলে শাশুড়িদের নয়, ননদ গুলোর। এরা সারা বছর বাবার বাড়িতে পড়ে থাকে আর মা- বাবার মনে বউ এর বিরু্দ্ধে কানপড়া দেয়। দয়া করে এমন কিছু আইন বের করেন কেউ, যাতে বিয়ের পর মেয়েগুলো অকারনে আর বাবার বাড়িতে না থাকে। সামাজিক পরিবেশ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে এই অব্যবস্থার ফলে। এই মা গুলোই তাদের মেয়েদের আঁচলে গিট দিয়ে রাখে। শত্রুতার জের তখন থেকেই শুরু হয়।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৩
প্রামানিক বলেছেন: বোন মাহমুদা আক্তার এখানেই তো সমস্যা। সব মেয়েরাই তো বয়সের একটা পর্যায়ে বাপের বাড়ি থাকতে পছন্দ করে। কাকে তাড়াবেন আর কাকে রাখবেন। সবাই যদি সবাইকে মেনে নেয় তাহলে আর সমস্যাই থাকে না।
১১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫০
৮৩১আবীর১৯৮৩ বলেছেন: নারী নারীর স্বকীয় সত্বায় মানুষ যেমন পুরুষ পুরুষের স্বকীয় সত্বায় মানুষ। সবই মানুষ হিসাবে বিবেচ্য। ছড়াটা ভাল লেগেছে। এটাই সত্য যে অধিকাংশ ক্ষেত্রে নারীর কারনেই নারীর মর্যাদা ভূলুন্ঠিত হয়। তবে পুরুষেরও দোষ থাকে না ঠিক সেরকমও নয়।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৫
প্রামানিক বলেছেন: সব পুরুষ যে ধোয়া তুলসী পাতা তা কিন্তু নয় তবে বাংলাদেশে নারীদের কারণেই ঝগড়াটা বেশি হয়।
১২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৬
জুন বলেছেন: নারীরা ভাই নারীর শত্রু
জোর গলাতে কই
ওদের জন্যেই মোদের জীবন
তপ্ত বালুর খই।
কি লিখছেন এইসব প্রামানিক ভাই
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৯
প্রামানিক বলেছেন: শ্বাশুরী, ননদ, ভাইয়ের বউ, নিজের বউ সব মিলে যখন ঝগড়া বাধায় তখন স্বামী বেচারার গলায় দড়ি দেয়ার অবস্থা হয়। সেটাকেই তপ্ত বালুর খইয়ের সাথে তুলনা করেছি। আর কিছু নয়।
তবে জুন আপা, আপনি কিন্তু সুখে আছেন আপনার জন্য এই কবিতা নয়। এটা যাদের পরিবারে ঝগড়া তাদের জন্য।
১৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৪
হোসেন মালিক বলেছেন: ওহে প্রামানিক, আর ২দিন পরেই তো ভিআইপি হয়ে যাবেন
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২০
প্রামানিক বলেছেন: ভিআইপি কি জিনিষ এটাই তো বুঝি নারে ভাই। এটা খায় না মাথায় দেয়?
১৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫০
আরজু পনি বলেছেন: Rastay jam e atke achi, basay fire shironam niye kichu bolte chai
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২১
প্রামানিক বলেছেন: আপনার জ্যাম কেটে যাক এই আশায় বসে রইলাম।
১৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০১
আহমেদ জী এস বলেছেন: প্রামানিক ,
দিলেন তো নারী নারীতে
লাগিয়ে কটা ঝগড়া,
দেখবেন এখন মন্তব্যে
কতো শত বাগড়া ।
একদিকে পুরুষ
অন্যদিকে নারী,
আপনাকে দেখি এখন
যেতে হবে ব্লগ ছাড়ি ....
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৩
প্রামানিক বলেছেন: ব্লগ যদি ছাড়তেই হয়
কি আর ভাই করা
লিখতে গিয়ে খেলাম বুঝি
নারীর কাছে ধরা।
নারীরা ভাই ঝগড়া করে
সেই কথাটা বলছি
বাক্যবাণে আগুন হয়ে
এখন হেথা জ্বলছি।
১৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১২
সাহসী সন্তান বলেছেন: প্রামানিক ভাই চমৎকার ছড়া! তয় ইতা কিতা কন! পোস্টে কইস্যা লাইক দিয়া সাইডে খাড়াইয়া মজা লইতাছি! ভাই একটু সাবধানে থাইকেন? কারণ বুবু জানরা বিষয়টা জানবার পারলে আপনারে আবার কাউন্টার এ্যাটাক করবার পারে! তাছাড়া গুম হওয়ারও সম্ভাবনা দেখতাছি.......!!
সুন্দর ছড়ায় ভাল লাগা রেখে গেলাম। ভাল থাকবেন!
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৫
প্রামানিক বলেছেন: কনকি ভাই, তাইলে কি আমার গুম হওয়া থেকে নিরাপত্তার জন্য ফেসবুকে যেতে হবে না জঙ্গলে যেতে হবে।
১৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৭
আরজু পনি বলেছেন:
প্রামানিক, প্রিয় ছড়াকার...
নারীর সকল ক্ষমতা পুরুষ কর্তৃক প্রাপ্ত অথবা বলা যায় পুরুষের দেয়া টাকা/ক্ষমতা দ্বারা প্রাপ্ত ।
সাধারণ ঘরে পুরুষ যাকে মানে যেই নারীকে ক্ষমতা বেশি দেয়, ঘরে সেই নারীই ক্ষমতাবান বেশি হয়...
আর তাইতো শাশুড়ি মনে করে বউ তার ছেলৈকে কেড়ে নিল, আর বউ মনে করে শাশুড়ির কারণে তার সংসার করা হলো না শান্তিতে...
কিন্তু সবই পুরুষের ক্ষমতা/টাকার উপর নির্ভরশীল ।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৯
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আরজু পনি। আপনি চমৎকার কথা বলেছেন। বাংলাদেশের বাস্তবতায় বউ শ্বাশুড়ির সংসারে এটাই ঘটে।
১৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৯
আরজু পনি বলেছেন:
ওহ পোস্টে লাইক দিয়েছি ছন্দময় দারুণ উপস্থাপনের জন্যে
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩০
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আরজুপনি। আন্তরিক শুভ্চেছা রইল।
১৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৩
বাংলার ফেসবুক বলেছেন: বস হেড লাইনেই একমত বাকীটা বা নাই বললাম।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩১
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই বাংলার ফেসবুক। শুভেচ্ছা রইল।
২০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৮
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: নারীরা ভাই নারীর শত্রু
জোর গলাতে কই
ওদের জন্যেই মোদের জীবন
তপ্ত বালুর খই।
কি বলেন এসব ভাই
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৩
প্রামানিক বলেছেন: শ্বাশুরী, ননদ, ভাইয়ের বউ, নিজের বউ সব মিলে যখন ঝগড়া বাধায় তখন স্বামী বেচারার গলায় দড়ি দেয়ার অবস্থা হয়। সেটাকেই তপ্ত বালুর খইয়ের সাথে তুলনা করেছি। অর্থাৎ তপ্ত বালুর ভিতর খই যেম তিড়িং বিড়িং করে ফোটে চতুর্মুখী ঝগড়ার ভিতর স্বামী বেচারার অবস্থাও তাই হয়।
তবে ফেরদৌসা আপা, আপনি কিন্তু সুখে আছেন, আপনার জন্য এই কবিতা নয়। এটা যাদের পরিবারে ঝগড়া তাদের জন্য।
২১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩২
ধমনী বলেছেন: দারুণ।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৪
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ধমনী। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।
২২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪০
আমি মিন্টু বলেছেন: নারীদের ঝগড়ার শেষ নেই
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৫
প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন ভাই। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।
২৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩৮
উল্টা দূরবীন বলেছেন: যে মশা আমাদের রক্ত খায় তাহারাও নারী মশা। বুঝতে হপে।
তবে, সবাই একরকম না। মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১২
প্রামানিক বলেছেন: মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত।
এই কথাটাই তো অনেক বউ ঝি বুঝতে চায় না। মাকে বাসা থেকে তাড়িয়ে দিয়ে একা একা স্বামী নিয়ে থাকতে চায় আর তখনই লাগে গন্ডগোল। যারা বোঝে তাদের সংসারে গন্ডগোল নাই।
২৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৩৮
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: নারী যদি কুটনি হয়/কথায় আছে ভুল/বুঝতে হবে মা আমার/জীবনেরি মূল
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৪
প্রামানিক বলেছেন: এই কথাটাই তো ঐ নারীদের বোঝাতে হবে যারা শ্বাশুরীকে কুটনী বুড়ি বলে। ধন্যবাদ
২৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৬
রফিক এরশাদ বলেছেন: ভাইরে আপনারে আর কাব্য দিয়া বুঝানো সম্ভব না..আমি পাশ কাটুম ক্যান? আমি আর আপনে কি গাড়ি চালাইতাছি যে ওভারটেক করুম?
'..বৌ পেলেই পিটাবেন এটা কিন্তু ঠিক না। বউকে নিয়ন্ত্রণে আনতে গিয়ে যদি কিছু করেন সেটা মনে হয় অযৌক্তিক হবে না।..' -এই যে কথাটা কইলেন এর মানে কি? বৌ'রে হালকা পাতলা পিটাইলে সমস্যা নাই? ঘুড়াইয়া পেঁচাইয়া তো তাই কইলেন? না? বৌ'রে পিটাইয়া মানুষ করছে এইরকম একটা কেস দেখান আমারে। হয়তো মাইরের পরে যে কয়দিন শইল্যে ব্যাথা থাকবো সেই কয়দিন চুপ থাকবো, তারপর? যেই লাউ সেই কদু। সুতরাং সাংসারিক এইসব ক্যাঁচালের বিভিন্ন পর্যায় থাকে..অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা নিতে হবে। যেমন রোগ তেমন দাওয়াই। তাই বলে মারামারি হাতাহাতি কোন সভ্য সমাধান হতে পারে না। আপনি রোগের যে পর্যায়ের কথা বলেছেন সেটা তো চুড়ান্ত পর্যায়! "মাকে বলে কুটনী বুড়ি" আপনার মাকে বৌ কুটনি বুড়ি বলবে আর সেই বৌ'রে পিটায়া তার সাথে আপনি আবার সংসার করবেন? "বউয়ের নামে বললে কথা খায় যে লাথি, গুড়ি।" লাথি গুড়ি কে মারে? বৌ? সেই বৌ'রে পিটায়া মানুষ করা আমার কাজ? "মায়ের জন্য করলে খরচ বউ ক্যান বেজার হয়?" মায়ের জন্য খরচ করলে যে বৌ বেজার হয়- এটা জানার পর আমি সেই বৌ'রে হালকা পাতলা পিটায়া দিলে সে আর বেজার হবে না বলে মনে হয় আপনার? আপনিই তো বললেন, "একটা পর্যায়ে দেখা যায় শ্বাশুরী, ননদ, ভাইয়ের বউ, নিজের বউ সবাই মিলে স্বামী বেচারাকেই দোষারোপ করতে থাকে। এমতোবস্থায় স্বামী বেচারা যাবে কই?" ভাই লাইফতো পুরাই এখানে নরক! বৌ'রে পিটায়া আমার মনে হয় না এই নরকরে স্বর্গ বানানো যাবে।
" মায়ের পক্ষ নিলে বউ থাকে না, আবার বউয়ের পক্ষ নিলে মায়ে ভাত পায় না আপনি এখন সমাধান দেন কোন পক্ষ নিবেন?" ভাই আপনের কথা শুনেই বোঝা যাচ্ছে যে আপনে দুই পক্ষকেই রাখতে চাচ্ছেন। কারন যে বৌ'য়ের পক্ষ নিলে মা'য়ে ভাত পায় না আপনি তারও পক্ষ নিতে চাচ্ছেন। তার প্রমান আমি ডিভোর্সের কথা বলাতে আপনি ক্ষেপে গেছেন। তা যেতেই পারেন। কারন স্বাভাবিক, বৌ সবারই প্রিয় জিনিস!! এই পরিস্থিতিতে সব কিছু টেকনিক্যালি সমাধান করতে হবে।
১.আপনি যৌথ ফ্যামিলি ভেঙ্গে দিয়ে আলাদা হয়ে যেতে পারেন। এবার দুপক্ষই ভাত পেল।
২.যদি তা না করতে চান তাহলে বৌকে সরাসরি বলে দিতে পারেন যে মা'কে ছাড়া সম্ভব না। বৌ গেলে বৌ পাবেন, মা গেলে মা পাবেন না। সুতরাং মা'য়ের কথা শুনে থাকলে থাকবে না থাকলে তাকে রাস্তা মাপনে হবে।
৩.মাকেও বোঝাতে পারেন যে আপনার বৌ যা-ই হোক তার মেয়ের মত। অবুঝ বালিকা। সুতরাং ছোটখাট ভুলগুলি শুধরে নিয়ে তাকে গুছিয়ে ওঠার মত সময় দেয়ার জন্য।
৪.আপনার ভাই বোনকে বুঝিয়ে বলতে পারেন যে, একটা মেয়ে তার বাড়িঘর মা বাবা আত্মীয় স্বজন সবাইকে ছেড়ে এই ঘরে এসেছে। সুতরাং ক্যাচাল না করে নিজেদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি মিটমাট করে বা মিনিমাইজ করে নেয়ার জন্য। আর কাজ কাম "দশে মিলে করি কাজ" স্টাইলে করার জন্য।
সব শেষ কথা হইলো ভাই অন্যের মেয়ে/বোনের গায়ে হাত তোলার দরকার নাই। সেটা '..বৌ পেলেই পিটাবেন এটা কিন্তু ঠিক না। বউকে নিয়ন্ত্রণে আনতে গিয়ে যদি কিছু করেন সেটা মনে হয় অযৌক্তিক হবে না।..' হালকা পাতলা হইলেও না।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩১
প্রামানিক বলেছেন: বৌ'রে পিটাইয়া মানুষ করছে এইরকম একটা কেস দেখান আমারে। হয়তো মাইরের পরে যে কয়দিন শইল্যে ব্যাথা থাকবো সেই কয়দিন চুপ থাকবো, তারপর? যেই লাউ সেই কদু। সুতরাং সাংসারিক এইসব ক্যাঁচালের বিভিন্ন পর্যায় থাকে..অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা নিতে হবে। যেমন রোগ তেমন দাওয়াই।
যে বউ কথা শোনে না সে বউরে কেমনে মানুষ করবেন ভাই? বউ তো আর গরু ছাগল না যখন তখন তাড়ায়া দিলেন। স্কুলে যে মাষ্টার পড়ার জন্য ছেলেদের আদর করে বুঝানোর পাশাপাশি অমনোযোগীতার জন্য হালকা পাতলা দেয় সেই স্যারের সাবজেক্টে ছাত্রদের রেজাল্ট ভাল হয়, আর যে মাষ্টার শুধু আদর করে ছেলেদের অমনোযোগীতার বিষয়েও ধমক ধামক দেয় না সে স্যারের ছাত্ররা ভাল রেজাল্ট তো দূরের কথা পাশ করাই কঠিন হয়। আবার কিছু ছাত্র আছে তাদেরকে কখনই হালকা পাতলা দিতে হয় না এমনিতেই ওরা পড়ে। কাজেই সংসার জীবনেও এরকম ভাল স্ত্রীর পাশাপাশি কিছু হালকা পাতলা খাওয়ার মত স্ত্রীও আছে। কাজেই অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা নিবেন তাহলেই সব ঠিক।
২৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এই কয়দিনে প্রামানিক ভাইর অনেক মজার ছড়া মিস করেছি ।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৮
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অসুবিধা নাই, আপনি হয়তো কাজে ব্যাস্ত ছিলেন।
২৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০১
নিমগ্ন বলেছেন: চালায়া যান ভাউ.......
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১২
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই নিমগ্ন
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২০
অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: ছন্দে ছন্দে খুব সুন্দর ভাবে বাস্তবতা তুলে ধরলেন। ভালো লাগলো।