নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

pramanik99

আমার স্কুল জীবনের স্মৃতিগুলো বার বার মনে পড়ে। ফিরে যেতে ইচ্ছে করে সেই দিনগুলোতে।

প্রামানিক

শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

প্রামানিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইঁদুর, বিড়াল ও শুকরের জন্ম কাহিনী

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২২


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

সে অনেক দিন আগের কথা। নূহ (আ) জামানায় একবার মহাপ্লাবন হয়। মহাপ্লাবন থেকে সকল প্রাণীকুলকে রক্ষা করার জন্য আল্লাহ তায়ালা নূহ (আ) কে জাহাজ নির্মাণের নির্দেশ দিলেন এবং সেই জাহাজে মহাপ্লাবনের পূর্ব মুহুর্তে পৃথিবীর সমস্ত প্রাণীকুলের এক জোড়া করে প্রাণী উঠাতে নির্দেশ দিলেন।
আল্লাহ তায়ালার নির্দেশ মত নূহ (আ) প্রত্যেক প্রাণী এক জোড়া করে জাহাজে উঠাতে লাগলেন। অবশেষে বাধ সাধল গাধা। গাধাকে জাহাজে উঠাতে গিয়ে গাধা শিড়ির মাঝখানে এসে দাঁড়িয়ে গেল। আর নড়াচড়া করছে না। নুহ নবী গাধার রশি ধরে অনেক টানাটানির পরও যখন গাধা উঠাতে পারছেন না তখন বিরক্ত হয়ে বললেন, “এই শয়তান উঠছিস না কেন? উঠ!”। নূহ (আ)-এর এই কথা বলার সাথে সাথে গাধা জাহাজে উঠে এলো।
সমস্ত প্রাণী জাহাজে উঠানোর কিছুক্ষণ পরেই ঝড় বৃষ্টিসহ মহাপ্লাবন শুরু হলো। এই মহাপ্লাবনে পৃথিবীর সমস্ত ঘর-বাড়ি, গাছ-গাছালি এমন কি পাহাড়-পর্বত পর্যন্ত পানিতে তলিয়ে গেল। কোথাও এতটুকু উঁচু জায়গা থাকল না যে সেখানে কেউ আশ্রয় নেবে। কাজেই উপায়ন্তর না পেয়ে জাহাজে আশ্রয় নেয়া মানুষ, গরু-ছাগলসহ সকল প্রাণী জাহাজের ভিতরই মল-মূত্র ত্যাগ করতে লাগল। কয়েকদিনে মানুষ, গরু, ছাগলসহ বিভিন্ন প্রাণী ও পশুপাখিদের মল-মূত্র ময়লা একাকার হয়ে এমন দুর্গন্ধ শুরু হলো যে মানুষের সেখানে টিকে থাকাই মুশকিল হয়ে গেল।
এমতোবস্থায় জাহাজের সমস্ত লোক এসে নূহ (আ)-এর কাছে এসে এই দুরাবস্থার কথা জানাল, নূহ (আ) নিরুপায় হয়ে আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করলেন, “হে আল্লাহ মল-মূত্রের দুর্গন্ধে টিকে থাক মুশকিল হয়ে যাচ্ছে, একটা উপায় বের করে দাও, তা না হলে তোমার সৃষ্টি প্রাণীকুল ধ্বংস হওয়ার উপক্রম হয়ে যাচ্ছে”।
আল্লাহ তায়লা নূহ (আ)-এর এই ফরিয়াদ কবুল করে নেন এবং নূহ (আঃ) কে জানিয়ে দেন, “হে নূহ, তুমি হাতীর কপালে তোমার হাত ঘষে দাও”।
নূহ (আ) আল্লাহ তায়লার নির্দেশ মত হাতীর কপালে হাত ঘষে দেয়ার সাথে সাথে হাতীর নাক দিয়ে এক জোড়া শুকুরের জন্ম হলো। শুকর জন্ম নিয়েই ঘোঁত ঘোঁত শব্দ তুলে সমস্ত মল-মূত্র খেয়ে সাবাড় করে দিল। ইহাতে জাহাজের সব মল-মূত্র পরিষ্কার হয়ে গেল এবং লোকজনের বসবাসের পরিবেশ ফিরে এলো।
কিন্তু এর কিছুক্ষণ পরেই নতুন সমস্যা দেখা দিল। জাহাজের তলা ছিদ্র হয়ে পানি উঠতে লাগল। নূহ (আ) এটা দেখার পর খুব বিচলিত হয়ে পড়লেন। জাহাজের তলা ছিদ্র হলো কি করে? জাহাজের তলা তো ছিদ্র হওয়ার কথা নয়? ভাল করে খেয়াল করে দেখেন ছোট ছোট কিছু প্রাণী কুট কুট করে কাঠ কেটে জাহাজের তলা ছিদ্রি করছে। এই ঘটনা দেখে নূহ (আ) আশ্চার্য হয়ে গেলেন। তিনি মনে মনে চিন্তা করতে লাগলেন, এমন প্রাণী তো আমি জাহাজে উঠাই নাই, এগুলো এলো কি করে? বিষয়টির রহস্য উদঘাটন করার জন্য পুরো জাহাজ তন্ন তন্ন করে খুঁজতে লাগলেন। এই ছোট ছোট কাঠ কাটা প্রাণী কে নিয়ে এলো? একসময় সেই রহস্যের আবিষ্কারককে পেয়েও গেলেন। দেখেন জাহাজের এক কোনে শয়তান চুপ করে জড়সড় হয়ে বসে আছে। শয়তানকে দেখেই নূহ (আ) রেগে গেলেন। ধমক দিয়ে বললেন, “এই শয়তান, তোকে তো আমি উঠতে বলি নাই, তুই উঠলি কি করে? কার হুকুমে উঠেছিস”?
শয়তান কাঁচুমাঁচু করে জবাব দিল, “হুজুর আমি আপনার হুকুম নিয়েই জাহাজে উঠেছি। আপনার বিনা হুকুমে উঠি নাই”।
নূহ (আ) শয়তানের এ কথায় খুব রেগে গিয়ে বললেন “এই শয়তান, আমি তোকে কখন উঠতে বললাম? মিথ্যা কথা বলার জায়গা পাস না”।
শয়তান অনুনয় বিনুনয় করে বলল, “না হজুর, আপনার হুকুম ছাড়া আমি উঠি নাই, আপনি হুকুম দেয়ার পরেই জাহাজে উঠেছি”।
নূহ (আ) আরও রেগে গেলেন এবং বললেন, “এই শয়তান, আমি তোকে কখন জহাজে উঠতে বললাম”?
শয়তান বলল, “হুজুর আপনি যখন গাধাকে জাহাজে উঠানোর জন্য টানাটানি করতে ছিলেন, তখন আমি গাধার লেজ ধরে বসে ছিলাম। গাধা কোন ক্রমেই আর উঠতে পারছিল না। এমতোবস্থায় বিরক্ত হয়ে আপনি গাধাকে বললেন, “এই শয়তান উঠ”। সাথে সাথেই আমি গাধার লেজ ছেড়ে দিয়ে জাহাজে উঠে আসি এবং গাধার লেজ মুক্ত হলে গাধাও উঠে আসে।
শয়তানের নিকট থেকে বিষয়টি অবগত হলে নূহ (আ) তার ভুলের জন্য খুব অনুতপ্ত হলেন। আসলেই তিনি গাধা উঠানোর সময় মনের অজান্তেই এই ভুলটি করেছেন। তখন নূহ (আঃ) শয়তানকে জিজ্ঞেস করলেন, “হে শয়তান! তা না হয় তোকে জাহাজে উঠতে বলেছি কিন্তু ইঁদুর কিভাবে সৃষ্টি হলো”?
শয়তান তখন নূহ (আ) কে বলল, “হুজুর, যখন সমস্ত প্রাণীকুলের মল-মূত্রের গন্ধে আপনারা কষ্ট পাচ্ছিলেন আমি তখন খুব খুশি হয়েছিলাম। কিন্তু আপনি হাতীর কপালে হাত ঘষলে শুকুরের জন্ম হয়। শুকুর জন্ম নিয়েই সব মল-মূত্র খেয়ে সাবাড় করে জাহাজ দুর্গন্ধ মুক্ত করলে আমার আনন্দ মুহুর্তের জন্য ভাটা পড়ে যায়। তখন আমি আপনাদের কষ্ট দেয়ার জন্য শয়তানি বুদ্ধি খুঁজতে থাকি এবং আপনার দেখাদেখি শুকুরের কপালে হাত ঘষে দেই, হাত ঘষে দেয়ার সাথে সাথেই এক জোড়া ইঁদুরের জন্ম হয়। ইঁদুর জন্ম নিয়েই জাহাজের কাঠ কেটে ছিদ্র করতে থাকে”।
শয়তানের কাছ থেকে ইঁদুর জন্মের কাহিনী অবগত হয়ে নূহ (আ) খুব অনুতপ্ত হলেন এবং শয়তানের তৈরী ইঁদুর থেকে কিভাবে নিস্তার পাওয়া যায় তার জন্য আল্লাহর কাছে আবার ফরিয়াদ করলেন, “হে আল্লাহ আমার ভুলের জন্য শয়তান জাহাজে উঠেছে এবং ইঁদুরের জন্ম দিয়েছে। আপনি এই শয়তান এবং ইঁদুর থেকে আমাদের রক্ষার ব্যবস্থা না করলে জাহাজ ছিদ্র হয়ে পানিতে তলিয়ে যাবে এবং সমস্ত প্রাণীকুলসহ আমরা ধ্বংস হয়ে যাব”।
নূহ (আ)-এর ফরিয়াদ আল্লাহ তায়ালা কবুল করলেন এবং নূহ (আ) কে নির্দেশ দিলেন, “হে নূহ, বাঘের কপালে হাত ঘষে দাও”।
নূহ (আ) আল্লাহ পাকের নির্দেশ অনুযায়ী বাঘের কপালে হাত ঘষে দেয়ার সাথে সাথে বাঘের নাক দিয়ে এক জোড়া বিড়ালের জন্ম হলো।
বিড়াল জন্ম নিয়েই ইঁদুর তাড়া করতে লাগল। বিড়ালের তাড়া খেয়ে ইঁদুর আর কাঠ কাটার সুযোগ পেল না। নিজের জান বাঁচাতে দৌড়াদৌড়ি করতে লাগল। বিড়াল জন্ম থেকেই ইঁদুর তাড়ানোর কাজে ন্যাস্ত এবং বর্তমানেও বিড়ালদের এই চরিত্র নষ্ট হয় নাই।
বিঃ দ্রঃ হাতী থেকে শুকুরের জন্ম, শুকুর থেকে ইঁদুরের জন্ম এবং বাঘ থেকে বিড়ালের জন্ম হওয়ার কারণে হাতীর সাথে শুকুরের এবং শুকুরের সাথে ইঁদুরের চেহারার যেমন মিল আছে তেমনি বাঘের সাথেও বিড়ালের চেহারের মিল আছে।

(কাহিনী সূত্রঃ কাসাসুল আম্বিয়া এবং ইসলামী ফাউন্ডেশন প্রকাশিত সোনালী দিনের কাহিনী থেকে সংগৃহিত)

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মজার তথ্য দিলেনতো প্রামানিক ভাই !

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪০

প্রামানিক বলেছেন: হাদীস কোরানে অনেক কাহিনী আছে যা শুনলে খুব মজা লাগে। ধন্যবাদ ভাই গিয়াস উদ্দিন লিটন।

২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৪

গ্রিন জোন বলেছেন: হতে পারে। কিন্তু কতদূর গল্পটা সত্য হতে পারে জানিনা। কারণ এটাতো নির্ভরযোগ্য কোনো বইয়ের তথ্য না, তবুও যুক্তিপূর্ণ । তবে একটা প্রশ্ন আছে, নূহ নবীকে তো আল্লাহ নির্দেশ দিয়েছিলেন হাতির কপালে হাত ঘসতে। তাই শুকল হলো। কিন্তু শয়তানের হাত ঘষায় ইদুর কেন হলো?

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৬

প্রামানিক বলেছেন: ভাই গ্রিন জোন, ঘটনাটির তথ্য সূত্র কাসাসুল আম্বিয়া। কাসাসুল আম্বিয়া বইটা আমি লিখি নাই, কাজেই এটা কতটুকু নির্ভযোগ্য বই বলা মুশকিল। তবে বইটি আমার বাপ দাদার জন্মেরও অনেক আগে লেখা। একসময় এই কাসাসুল আম্বিয়ার ইসলামী কিসসা কাহিনীই বাংলা তথা ভারত উপমহাদেশের ঘরে ঘরে প্রচলিত ছিল।
আপনার আরেকটি প্রশ্ন হলো নূহ নবীর হাতের ঘষায় হাতী থেকে শুকরের জন্ম হলো এটা ঠিক আছে কিন্তু শয়তানের হাতের ঘষায় ইঁদুরের জন্ম হলো কেন?
এইখানে একটা কাহিনী ছিল, পক্ষে বিপক্ষে প্রশ্ন উঠার ভয়ে বাদ দিয়েছি। কাহিনীটা হলো-- নূহ নবী যখন জানতে পারল শয়তানের হাতের ঘষায় ইঁদুরের জন্ম হয়েছে তখন নূহ নবী শয়তানকে পানিতে ফেলে দিতে চাইলে আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্দেশ আসে, 'হে নূহ, ইবলিসকে নৌকায় থাকতে দাও, ওকে পানিতে ফেলা যাবে না। কেয়ামত পর্যন্ত ওকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য আমি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
এখন আপনিই বলেন, যেখানে ইবলিসকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য আল্লাহ নিজেই প্রতিশ্রুতি বদ্ধ সেখানে তার হাতের ঘষায় ইঁদুরের জন্ম নিবে না কেন?

৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: প্রামানিক ভাই! গল্প মজার তবে অসম্ভব। এটাতে কোন লজিক পাচ্ছি না।

(পোস্ট ভাল হয়েছে।)

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৯

প্রামানিক বলেছেন: এটার যৌক্তিকতায় নির্ভরযোগ্য কোন প্রমাণ নাই। তবে হাতী, শুকর, ইঁদুরের চেহারায় যে মিল আছে সেটা কাসাসুল আম্বিয়ায় লিখিত এই গল্পের কাহিনীর ধারাবাহিকতাও তাই প্রমাণ করে।

৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৪

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: না জানা কিছু জানলাম । ধন্যবাদ শেয়ারে ।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০০

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই কথাকথিকেথিকথন। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।

৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৮

অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: এমনটা আগে কোথাও দেখিনি কিংবা পড়িনি। এর সত্যটা কতটুকু সেটাও একটা প্রশ্ন বটে। তবে লেখাটি ভালো লেগেছে।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০২

প্রামানিক বলেছেন: যেহেতু আমরা নূহ নবীর আমলে জন্ম নেইনি সেহেতু এ কাহিনী আমাদের পক্ষে দেখা সম্ভব হয়নি। ঘটনাটি কাসাসুল আম্বিয়ায় লিখিত।

৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২১

ধমনী বলেছেন: এটা পড়েছিলাম অনেক আগে। তবে এ ঘটনাগুলো নিয়ে বেশি বিতর্কে না জড়ানোই ভালো। কারণ বিশ্বস্ত বর্ননা সূত্র নেই।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৩

প্রামানিক বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন। এই ঘটনাগুলো ধর্মীয় কাহিনী হিসাবে প্রচলিত ঐতিহাসিক প্রমাণ নেই।

৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪২

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: নূহ (আ) আল্লাহ পাকের নির্দেশ অনুযায়ী বাঘের কপালে হাত ঘষে দেয়ার সাথে সাথে বাঘের নাক দিয়ে এক জোড়া বিড়ালের জন্ম হলো।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৭

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বাংলার ফেসবুক। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৩

হামিদ আহসান বলেছেন: বেশ চমকপ্রদ .......

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৮

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ হামিদ ভাই। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

৯| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৬

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম ......।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৮

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন ঈপ্সিতা চৌধুরী। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।

১০| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫২

কাবিল বলেছেন: নূহ নবীর কাহিনী অনেক আগে পড়েছিলাম। এবং পরে ওয়াজ শুনেছি কিন্তু কোন মিল পাইনি। আপনার লেখা বা কাসাসুল আম্বিয়ার সাথে কোনটার সাথে মিল নেই। কোনটা সঠিক বুঝতে পারছিনা। তিনটা তিন রকম জানালাম হয়ত আরও অনেক রকম আছে।
শেয়ারে ধন্যবাদ।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৯

প্রামানিক বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন। কাসাসুল আম্বিয়া, কসসুল আম্বিয়া এইরকম বইয়ের নাম যেরকম বানানগত পার্থক্য তেমনি বই টু বই ঘটনার বিবরণও পার্থক্য হয়। আমিও বিভিন্ন বই পড়ে বিষয়টি লক্ষ্য করেছি। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।

১১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩০

লালপরী বলেছেন: মজার ঘটনা জানা হলো ভাইয়া। +++

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫০

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন লালপরী। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।

১২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৯

তারছেড়া লিমন বলেছেন: ভাল লাগা রইল..................

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫১

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই তারছেড়া লিমন। তা বিয়ে কবে?

১৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৪

আরজু পনি বলেছেন:

পড়ে মজা পেলাম, সত্যতা জানিনা...আর এই নিয়ে বিতর্কেও যেতে চাই না ।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫২

প্রামানিক বলেছেন: এ সব ঘটনার সত্যতা দেয়া মুশকিল, কারণ এসব ঘটনা আম্বিয়াদের যুগে ঘটেছে। আমরা এর সত্যতা দিব কি করে?

১৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১০

শাহাদাত হোসেন বলেছেন: কাহিনী মজার ছিলো ।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৭

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই শাহাদত হোসেন। শুভ্চেছা রইল।

১৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অজানা কিছু জানা হল, শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই। :)

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৫

প্রামানিক বলেছেন: পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ, শুভ্চেছা রইল।

১৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৮

সুপান্থ সুরাহী বলেছেন: মিথ নিয়ে তর্কে যায় কে! এসব ঘটনার সত্যতার সম্ভাবনা যতটুকু মিথ্যার সম্ভাবনাও ততটুকু। যেহেতু কাসাসুল আম্বিয়ার লেখক কোন গ্রহনযোগ্য রেফারেন্স দেননি। অপর দিকে ইফা যেহেতু প্রকাশ করেছে। তাি একটা গুরুত্বের দাবি রাখে। মুজিজায়ে আম্বিয়া যেহেতু অলৌকিক বিষয় তাই, এমন ঘটনা সত্য হলেও শয়তানের আবিষ্কার যুক্তির রাডারে এগুলো ক্যাচ করবে না। ধন্যবাদ ভাই। দেখছি...

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৮

প্রামানিক বলেছেন: এই আপনিই কিছু যৌক্তিক কথা বললেন। মুজিজার কোন প্রমাণ থাকার কথা নয়। নবী রাসুলদের মুজেজা অলৌকিক। এসব নিয়ে তর্ক করলে সারা জীবনেও সমাধান খুঁজে পাওয়া যাবে না। আপনার মূল্যবান মন্তব্যর জন্য শুভ্চেছা রইল।

১৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৭

শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: কাহিনির সূত্র যাইহোক এদের কিছু জিনগত মিল আছে ।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৭

প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার কথা বলেছেন। ধন্যবাদ।

১৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৯

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন:

অনেক কিছু জানতে পারলাম
আপনার লেখা পড়ে।
এ নিয়ে ছড়া লেখার
চিন্তা কি মনে পড়ে?

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৮

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই শাইয়্যানের টিউশন। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

১৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৪

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন:
ছড়া পড়ে শিশু সকল
জানতে পারবে সব।
মজা পেয়ে তারা তখন
করবে কলরব।

এসব নিয়ে ছড়া লেখার
আমাদের কেউ নাই।
দুই বাংলার সবার জন্যে,
লিখুন প্রামানিক ভাই।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৮

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই শাইয়্যানের টিউশন। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

২০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৫৪

উল্টা দূরবীন বলেছেন: ভালো লাগছে।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৯

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই উল্টা দূরবীন। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।

২১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫০

মুদ্‌দাকির বলেছেন: ভাই আসসালামুয়ালাইকুম, কুরয়ানে এই ধরনের কোন ঘটনার উল্লেখ পাই নাই, তফসিরেওনা। অনুরোধ থাকবে হাদীসের রেফারেন্স উল্লেখ করবেন। কারন কাসাসুল আম্বিয়া বইটিতেও আমি এই ধরনের কোন ঘটনা পাই নাই। যানিনা এই বইয়ের বিভিন্ন ভার্শন আছে কি না!? ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর যে বইটির কথা উল্লেখ করেছেন সেই বই পড়ি নাই তবে আশা করি ঐ বইতেও হাদীসের উল্লেখ থাকবার কথা। আর কাসাসুল আম্বিয়া বইতে অনেক ইহুদী ও খ্রিষ্টান পন্ডিতদের রেফারেন্স থেকে উল্লেখ করা কাহিনী আছে যেগুলোর ক্ষেত্র বিশেষে উপযুক্ত সমালোচনও করা আছে। এই ভাবে ভিত্তিহীন একটি কাহিনী নবী আঃ দের নাম ধরে উল্লেখ করলে, উনাদের উপরে মানুষের বিশ্বসকে হাস্যকর করে তোলো হয়। সতর্কতা কাম্য। আর যদি এয়গ্নোস্তিক হন তাহলে কোন কথা নাই।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৬

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আপনি সুন্দর একটি কথা বলেছেন, আমার কাছে দু'ধরনের কাসাসুল আম্বিয়া আছে দু'টিতেই এই ঘটনার উল্লেখ আছে তার মধ্যে একটি সম্ভাবত একটির অনুবাদক ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক। আমি বাসা থেকে দূরে থাকায় বইটিতে উল্লেখিত শিক্ষকের নাম উল্লেখ করতে পারছি না। তবে কাসাসুল আম্বিয়ার অনেক কাহিনীই কোরানের বর্ননার
অতিরঞ্জিত মনে হয় এটাও হয়তো তাই। মূল্যবান মন্তব্যর জন্য শুভেচ্ছা রইল।

২২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৬

অগ্নি সারথি বলেছেন: বিশ্বাসযোগ্যতা কম থাকলেও, বেশ ভাল লাগল কিন্তু।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৭

প্রামানিক বলেছেন: কথা ঠিকই বলেছেন, বিশ্বাসযোগ্যতা কম থাকলেও কাহিনীটা মজার।

২৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: মজার কাহিনী!

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫২

প্রামানিক বলেছেন: মজার কাহিনীই বটে।

২৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২১

নতুন বলেছেন: অযৌক্তিক কাহিনি। ধমে`র নামে এই সব কাহিনি ছড়িয়ে ধম`কে হাস্যকার বানায় মানুষ।

ঠাকুরমার ঝুলির কাহিনি হিসেবে ঠিক আছে। কিন্তু ধমের নামে এই রকমের কাহিনি কিভাবে বইতে আসে।

ইসলামী ফাউন্ডেশন প্রকাশিত সোনালী দিনের কাহিনী :|

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৯

প্রামানিক বলেছেন: জি ভাই, সোনালী দিনের কাহিনী বইটি পড়েছিলাম সম্ভাবত ১৯৮৫সালের দিকে। এরপর কাসাসুল আম্বিয়ার দুটি বইতেও ঘটনাটা পেলাম। কিন্তু কোন তাফসীরে পাইনি।

২৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৭

ইমরান আশফাক বলেছেন: ভালো লাগলো তথ্যগুলি।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩০

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ইমরান আশফাক। শুভেচ্ছা রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.