নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
আমার রান্না করার অভ্যাস নেই। তারপরেও মাঝে মাঝে বাঁচার তাগিদে রান্না করে খেতে হয়। সেদিন হঠাৎ দুলাভাই এসে হাজির। ঢাকায় তার অফিসিয়াল কিছু কাজ আছে। বাসায় আমি ছাড়া আর কেউ নেই। গিন্নি বাচ্চা কাচ্চা নিয়ে গ্রামের বাড়ি বেড়াতে গিয়েছে। রান্নার ভয়ে হোটেলে খেয়ে দিন কাটাই। কিন্তু দুলাভাইকে হোটেলে নিলে সমস্যা। খাওয়ার পরে হয়তো খাওয়ার টাকা আমাকে আর দিতে দিবে না। তিনিই দিয়ে দিবেন। তখন উল্টো আমার বদনাম হবে। কেউ শুনলে বলবে, শ্যালকের বাড়ি বেড়াতে গিয়ে উল্টো শ্যালককে খাইয়ে এসেছে। বিষয়টি শুনতে ভাল লাগবে না। কাজেই রান্না যেমনই হোক, দুলাভাইকে দু’মুঠো ডাল ভাত রান্না করেই খাওয়ানো দরকার।
কি রান্না করবো ভেবে পাচ্ছি না। মাছ রান্না করা ঝামেলা। কাজেই মাংস রান্না করাই সহজ হবে। বাজারে গিয়ে দেখি ফার্মের মুরগীর সংখ্যাটাই বেশি। দুলাভাই আবার ফার্মের মুরগী খান না। তার জন্যে দেশী মুরগীর দরকার। আস্ত দেশী মুরগী নিলে আবার কাটাকাটি করা একটা ঝামেলা। অবশেষে ডিপার্ট মেন্টাল স্টোরে গিয়ে চামড়া ছাড়ানো আধকেজি সাইজের একটা সোনালিকা মুরগী নিযে নিলাম। ডিপার্টমেন্টাল স্টোরের কর্মচারীকে অনুরোধ করায় ওরাই মুরগীটা কেটেকুটে ছোট ছোট টুকরো করে দিল। তাতে আমার আর কাটাকাটির ঝামেলা থাকল না। দাম দেয়ার সময় সাথে একটা গুঁড়ো মসলাও দিয়ে দিল। গুড়ো মসলা ধরিয়ে দেয়ায় মসলা বাটাবাটির ঝামেলা থেকে রেহাই পেলাম।
বাসায় এসে মাংস ভাল করে ধুয়ে নুন, তেল, পিয়াজ, মরিচ, গুড়ো মসলা মাখিয়ে ১৫মিনিট রেখে দিলাম। কারণ এই নিয়মটি মসলার প্যাকেটের গায়ে লেখা আছে। রান্না করার নিয়ম কানুন সম্বন্ধে আমার কোন জ্ঞান নেই। কাজেই প্যাকেটের গায়ে লেখা পড়েই আমাকে রান্না করতে হচ্ছে। ১৫মিনিট পরে চুলা জ্বালিয়ে মাংসসহ কড়াই চুলার উপর দিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিলাম। কিছুক্ষণ পর ঢাকনা খুলে দেখি মাংস পুড়ে যাওয়ার অবস্থা। তাড়াতাড়ি একটু পানি দিয়ে নেড়েচেড়ে দিতে দিতে পুড়ে যাওয়া মাংস অনেকটা ঠিক হয়ে এলো। উনুনের জ্বাল কমিয়ে মাংসগুলো আরেকটু নেড়েচেড়ে দিয়ে নাকটা কড়াইয়ের উপর নিয়ে ঘ্রাণ নিয়ে দেখি সুন্দর মসলাদার ঘ্রাণ বের হচ্ছে। জ্বাল দেওয়া অবস্থায় মাংসের ঘ্রাণ নিয়ে মনে হলো রান্নাটা ভালই হবে।
প্যাকেটের গায়ে লেখা আছে ভাল করে কষিয়ে নিয়ে পরিমাণ মত পানি দিতে হবে। মাংস কষাতে গিয়ে দেখি, যে টুকু ঝোল দেয়া ছিল তা শুকিয়ে পোড়া পোড়া ভাব ধরেছে। পানির জগ হাতে নিয়ে তাড়াতাড়ি ঝোল দিতে যাবো এমন সময় আমার অফিস কলিগ জব্বার মোবাইলে ফোন করে বসলো। একহাতে পানি ঢালছি অন্য হাতে মোবাইল ধরতে যাবো অমনি মোবাইল পিছলে চুলার মধ্যে পড়ে যাওয়ার অবস্থা, থাপা দিয়ে মোবাইল ধরতেই হাতের জগের পানি ঝপাৎ করে মাংসের হাঁড়ির মধ্যে পড়ে গেল। আধাকেজি মাংসে এক হাঁড়ি পানি। মাথায় হাত দিয়ে বসলাম। মনে মনে জব্বারকেও খানিক বকাবকি করলাম, হারাম জাদা জব্বার মোবাইল করার আর সময় পেলো না, আরেকটু পরে টেলিফোন করলে কি হতো, মাংসের এতো পানি এখন কি করবো? মাংসের এক হাঁড়ি পানি নিয়ে দুঃশ্চিন্তায় পরে গেলাম। পনিগুলো কি করবো ভেবে পাচ্ছি না। পানি ফেলে দেওয়াও তো সম্ভব নয়, কারণ পানির সাথে সব মসলা চলে যাবে। তখন স্বাদবাদ কিছুই থাকবে না।
এদিকে অফিসের সময় হয়ে এসেছে। পানি কমানোর জন্য চুলা জ্বালিয়ে দুই তিন ঘন্টা বসে থাকাও সম্ভব নয়। ঝোল কমানো সহজ কোন বুদ্ধিও খুজে পাচ্ছি না। অগত্যা মাথায় একটা নুতন বুদ্ধি এলো। হাতের কাছে এক পোয়া আধা ফাটা মাস কালাইয়ের ডাল ছিল। ডাল গুলো ভাল করে ধুয়ে মুরগীর মধ্যে দিলাম ঢেলে। চুলা বাড়িয়ে দিয়ে ঘন ঘন নাড়তে লাগলাম। কিছুুক্ষণ পর দেখি ঝোল ঘন হয়ে এসেছে। আরো কিছুক্ষণ জ্বাল দিয়ে ঝোল চেখে দেখি খুব স্বাদ হয়েছে। আরো কিছুক্ষণ জ্বাল দিয়ে চুলা থেকে কড়াই নামিয়েছি এমন সময় দুলাভাই এসে হাজির। দুইজন খেতে বসবো, ওই সময় হারামজাদা জব্বারও এসে হাজির। ওকেও খেতে বসালাম। তবে জব্বারের পাতে ঝোল না দিয়ে শুধু মাংস তুলে দিলাম। কারণ লজ্জার ব্যাপার, ডাল দিয়ে মুরগী রান্না করেছি, এটা যদি সে অফিসে ছড়িয়ে দেয় তাহলে মুখ দেখানো যাবে না। জব্বার ঝোল ছাড়া মাংস দিয়ে শুকনা ভাত খেতে পারছিল না। ঝোলের জন্য বার বার তাগাদা দিচ্ছিল। কিন্তু আমি ওর ঝোলের কথা শুনেও না শোনার ভান করে চুপচাপ খাওয়ায় ব্যস্ত হলাম। আমি জব্বারের প্লেটে ঝোল তুলে না দেয়ায় সে নিজের হাতেই চামুচ দিয়ে ঝোল পাতে নিয়ে খেতে লাগল। জব্বার ঝোল খায় আর বলে, ঝোল তো ভালই লাগছে কিন্তু ঝোলের মধ্যে এগুলো কি? যেটার ভয়ে তাকে ডাল দিলাম না সেটাই সে বারবার হাতে নিয়ে টিপতে লাগল। আমি ঘটনাটি বলতে চাচ্ছিলাম না, কিন্তু জব্বার ঝোলের ভিতর ডালগুলো হাতে নিয়ে বার বার টেপাটেপি করায় ঘটনা বলতে বাধ্য হলাম। ঘটনা শুনে দুলাভাই আর জব্বার হাসতে হাসতে মরে। তবে তারা হাসির মাঝেই ঝোলের প্রশংসা শুরু করে দিল। দু’জনেই মাংস রেখে ঝোল দিয়েই পেট পুরে ভাত খেলো।
বাসায় গিয়ে জব্বার এ কথা পেটে রাখতে পারেনি। বউয়ের কাছে ডাল দিয়ে মুরগীর মাংস রান্না করার কাহিনী বলে দুইজনেই খানিক হাসাহাসি করেছে। হাসাহাসির একপর্যায়ে জব্বারের বউ বলেছে, ডাল দিয়ে মুরগী রান্না তো জীবনে শুনিনি। জব্বার তখন বউকে বলেছে, তুমি এমন রান্নার কথা জীবনে শোন আর না শোন, ওই রান্নার ঝোল কিন্তু আমার কাছে খুব মজাই লেগেছে, কাজেই ডাল দিয়ে মুরগীর ঝোল রান্না আগামী কালকের মধ্যেই চাই । জব্বারের চাপাচাপিতে বউ অবশেষে ডাল দিয়ে মুরগীর ঝোল রান্না করতে বাধ্য হয়েছিল। কিন্তু আমার রান্নার মত নাকি এমন স্বাদ হয় নাই।
পরদিন জব্বার অফিসে এসে ঘটনাটি পুরো অফিস ছড়িয়ে দিল। তাতে আমার রান্নার যতনা বদনাম হয়েছিল তার চেয়ে ঝোলের প্রশংসাই বেশি হয়েছিল। দুর্ঘটনা বশতঃ ডাল দিয়ে মুরগীর ঝোল রান্নার ঘটনাটি এখনও জব্বার ভুলে যায়নি। মনে হলেই আমার রান্নার প্রশংসা করে থাকে।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০১
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ কল্লোল ভাই। ঠেকায় পড়ে রান্না করেছিলাম। দুর্ঘটনা বশতঃ ঝোল বেশি হয়েছিল। ধন্যবাদ
২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৬
বাকপ্রবাস বলেছেন: রান্না ভালো হয়েছে ছবি দেখেই বুঝা যাচ্ছে
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৪
প্রামানিক বলেছেন: ছবি দেখেই বুঝে ফেললেন রান্না ভাল হয়েছে, খেলে যে আরো কি করতেন। ধন্যবাদ
৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৭
পারভেজ উদ্দিন হৃদয় বলেছেন: রান্না দেখেই জিবে জল এসে গেল,
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৩
প্রামানিক বলেছেন: বলেন কি! রান্না দেখেই জিবে জল এসে গেল!!! আমার রান্না তো দুর্ঘটনার শিকার। ধন্যবাদ আপনাকে।
৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৯
মহা সমন্বয় বলেছেন: বাহ্ খুব মজা হইছে আপনার মুরগীর ডাল
আর আমি আজকে নিজ হাতে ইলিশ মাজ রান্না করছি অনেক মজা হইছে তবে শুধু লবণ কম আর ঝাল একটু কম হইছে আর সব ঠিক আছে হুমম।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৬
প্রামানিক বলেছেন: আপনি তো ইলিশ মাছ রান্না করতে পেরেছেন, আমি তো মাছ রান্না জানি না। আপনার মাছ রান্নার জন্য ধন্যবাদ
৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০০
মেহরাব ইসলাম বলেছেন: পরাটা দিয়ে খেতে মজা। ভাতেও কম যাবেনা।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪০
প্রামানিক বলেছেন: ভাই পরাটা দিয়ে খাই নাই ভাত দিয়ে খেয়েছি। মজাই লেগেছিল। ধন্যবাদ
৬| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৯
মোঃ আবু হেনা সাজ্জাদ বলেছেন: Taste no matter. Home made by own hand. SUPERV!!
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৩
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আবু হেনা সাজ্জাদ। হোম মেড রান্না যেমনই হোক স্বাস্থ্য সম্মত খাবার।
৭| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৪
সারাফাত রাজ বলেছেন: হা হা হা হা ............। এতোদিন মুগের ডালের কথা শুনেছি, এই প্রথম মুরগীর ডালের কথা শুনলাম। চরম হইছে প্রামানিক ভাই।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৫
প্রামানিক বলেছেন: হে হে হে ভাই দুর্ঘটনা বশতঃ মুরগীর ঝোল মুরগীর ডাল হয়েছে। ধন্যবাদ
৮| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৫
বিদ্যুৎ বলেছেন: ফিউশন রান্না! ভাল না হওয়ার কোন কারণ নেই। তবে ছবি দেখে সত্যিই মজা হবে বলেই মনে হচ্ছে।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪০
প্রামানিক বলেছেন: ফিউশন রান্না! ভাল না হওয়ার কোন কারণ নেই। তবে ছবি দেখে সত্যিই মজা হবে বলেই মনে হচ্ছে। আমি বিপদে পড়ে ডাল দিয়েছিলাম। সেটা যে মজা হবে বুঝতে পারি নাই। ধন্যবাদ ভাই বিদ্যুৎ।
৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মজার রান্নার মজার কাহিনী
ছোলা ডাল দিয়ে ছাগলের মাথা , আমার বেশ ফেভারিট ।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৪
প্রামানিক বলেছেন: ছোলা ডাল দিয়ে ছাগলের মাথা , আমার বেশ ফেভারিট ।
মুগের ডাল দিয়ে মুড়িঘন্ট আমারো খুব ফেভারিট। ধন্যবাদ ভাই গিয়াস উদ্দিন লিটন।
১০| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৯
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ছবি দেখেই তো খেতে ইচ্ছা করছে। ঢাকায় আসবো নাকি প্রামানিক ভাই?
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩২
প্রামানিক বলেছেন: হেনা ভাই, আপনি ঢাকায় আসলে সবচেয়ে খুশি হবো আমি। আপনি তাড়াতাড়ি চলে আসুন।
১১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৭
অদ্ভুত ভালবাসা বলেছেন: অনেকদিন বুটের ডাল দিয়ে মুরঘি খাওয়া না। আপনার রান্না দেখে খেতে ইচ্ছে করছে।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৭
প্রামানিক বলেছেন: আমি তো দুর্ঘটনা বশতঃ মুরগীর ডাল রান্না করেছি আপনি ভাল করে বুটের ডাল দিয়ে মুরগী রান্না করে খান, মজাই হবে। ধন্যবাদ আপনাকে।
১২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৩
সুমন কর বলেছেন: বাহ...নতুন রেসিপি !! ছবি দেখে ভালোই লাগছে। কিন্তু কালাইয়ের ডাল নাকি বুটের ডাল ?
কাহিনীও মজার। +।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১১
প্রামানিক বলেছেন: বুটের ডাল হলে তো কথাই ছিল না উপস্থিত ক্ষেত্রে ঘরে ছিল মাষ কালাইয়ের ডাল, কাজেই সেটাই ঢেলে দিয়েছিলাম। ধন্যবাদ ভাই সুমন কর।
১৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
এটার জন্য আপনি পেটেন্ট পেতে পারেন; তবে, আমি ছোটকাল থেকেই মুরগী-ডাল খেয়ে আসছি
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৩
প্রামানিক বলেছেন: মুগের ডাল বুটের ডাল দিয়ে মুরগী আমিও খেয়েছি। কিন্তু মাষের ডাল দিয়ে মুরগী কখনও খাইনি ঐদিন খেয়েছি। ধন্যবাদ ভাই চাঁদগাজী।
১৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৫
উকিল বলেছেন: নীতি
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪২
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই উকিল। শুভ্চেছা রইল।
১৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৭
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: বুটের ডাল খাই না, আমার খেতে ভাল লাগে না। মুরগি কি দেশি না বিদেশি? প্রামাণিক ভাই
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪২
প্রামানিক বলেছেন: দেশি মুরগী। বুটের ডাল না তো মাষের ডাল। ধন্যবাদ
১৬| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: না প্রমানিক ভাই!! এটা চলবে না!!
এটাই চাই ছড়ায় ছড়ায়
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৩
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই বিদ্রোহী ভৃগু। ঠিক আছে ভাই আপনার অনুরোধ রক্ষা করার চেষ্টা করবো। ধন্যবাদ
১৭| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪১
ধমনী বলেছেন: ভালো ভালো।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৪
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ধমনী। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।
১৮| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: কবিদের রান্না তো ভালোই হবে।
কবি, এবার রান্নার রেসিপি-তে কাব্য নিয়ৈ এলেন।
পোস্টে এ +++
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৭
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন। কবিদের রান্না মুখেই স্বাদ হয় বাস্তবে স্বাদ নাও হতে পারে। শুভ্চেছা রইল।
১৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৭
এস কাজী বলেছেন: প্রামানিক ভাই রেসিপি ভাল হয়ছে।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫১
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই এস কাজী। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
২০| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৭
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: একদিন দাওয়াত দিয়ে খাওয়ান!
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৯
প্রামানিক বলেছেন: আপনার জন্য দাওয়াত রেডি থাকল। আপনি যে কোন সময় চলে আসতে পারেন। ধন্যবাদ
২১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১২
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: মজার কান্ড করে তা' রসিয়ে রসিয়ে লিখেছেন! চমৎকার হয়েছে লেখা, যেন ঝোলের স্বাদ পেলাম!!
একটা টীপস আপনার জন্যঃ হঠাৎ মাছ বা মাংসে ঝোল বেশী হয়ে গেলে, ভাবীর সিঙ্গারা ভাজা চামচ, যেটা অসংখ্য ছিদ্রযুক্ত, ওটা দিয়ে সবগুলো মাছ বা মাংস ঝোল থেকে তুলে পৃথক একটা পাত্রে রাখুন।
এরপরে মনের খুশীতে চুলার আঁচ বাড়িয়ে দিন, ঝো্ল তাড়াতাড়ী শুকিয়ে যাবে।
এরপরে পুনরায় মাছ বা মাংস ঝোলের মধ্যে দিয়ে দিন!!!
দেখবেন আপনার মনের মত তরকারি রান্না হয়ে যাবে!!!
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০৮
প্রামানিক বলেছেন: দারুণ টীপস দিয়েছেন কামরুন নাহার আপা। এটা তো জানা ছিল না। শুভ্চেছা রইল।
২২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৩৪
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: ডাল মুরগি বেশ লাগলো । এই রান্নাটা কিন্তু আমি রাঁধি ,
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৫
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন রাবেয়া রাহীম। আপনার মন্তব্যে উৎসাহিত হলাম। শুভ্চেছা রইল।
২৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৮
রাজিব হোসেন পানি বলেছেন: অনেক আগে একবার খেয়েছিলাম মা রেদেছিল ...অনেক দিন পর দেখে খেতে ইচ্ছে করছে ...
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪৪
প্রামানিক বলেছেন: বলেন কি ভাই! আমি তো মনে করেছিলাম ভুল বশতঃ আমিই রান্না করেছি এখন দেখি অনেকেই খেয়েছে। ধন্যবাদ আপনার মতামতের জন্য।
২৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৪
মোঃ আবু হেনা সাজ্জাদ বলেছেন: " ভুল বশতঃ আমিই রান্না করেছি" বললেও ফিনিসিং খুব ভাল। আমি মনে করি, লবন মরিচ পানি দিয়া মিক্সিং, অতঃপর আগুন= সাধারণ রান্না।
ছোলা ডাল দিয়ে ছাগলের মাথা , আমার ও ফেভারিট ।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫৬
প্রামানিক বলেছেন: ছোলা ডাল দিয়ে ছাগলের মাথা , আমার ও ফেভারিট ।
ছোলার ডাল দিয়ে ছাগলের মাথা আসলেই মজার খাবার। ধন্যবাদ আপনাকে।
২৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১২
মানবী বলেছেন: মজার আভিজ্ঞতা! রান্নার মাঝে পানি দিতে হলে জগে না নিয়ে ছোট কাপ বা বাটিতে নেয়া ভালো, বেশি পরলেও ভয়াবহ কিছু হবে না।
" কিন্তু দুলাভাইকে হোটেলে নিলে সমস্যা। খাওয়ার পরে হয়তো খাওয়ার টাকা আমাকে আর দিতে দিবে না। তিনিই দিয়ে দিবেন। তখন উল্টো আমার বদনাম হবে।"
- এমন অবস্থায় রেস্টুরেন্ট থেকে খাবার কিনে বাসায় এনে খেলে আপনার আত্মীব বিল দেবার সুযোগ পেতেননা, আপনার ও এতো ঝামেলা হতোনা :-)
ভালো লেগেছে আপনার মুরগি রান্নার এ্যাডভেন্চার পড়ে, ধন্যবাদ প্রামানিক।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫৫
প্রামানিক বলেছেন: রান্নার অভ্যাস নেই তো সেই জন্য কি দিয়ে পানি ঢালতে হয় জানা ছিল না। এখন জানা হলো রান্না করতে আর অসুবিধা হবে না। তবে পানি বেশি হলেও ঝোল স্বাদ হয়েছিল। ধন্যবাদ বোন মানবী।
২৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৭
লালপরী বলেছেন: ছবি দেখেই তো খেতে ইচ্ছা করছে ভাইয়া
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫৩
প্রামানিক বলেছেন: বলেন কি! ছবিতে যত সুন্দর বাস্তবে অত স্বাদ নাও হতে পারে। ধন্যবাদ
২৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৮
হামিদ আহসান বলেছেন: হা হা হা ....রান্নায় অামার অবস্থাও অাপনার মতো ....
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫৩
প্রামানিক বলেছেন: বলেন কি হামিদ ভাই। আমার মত আপনারো কি দুর্ঘনা হয়েছিল? ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
২৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১৫
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ভালো লাগলো। ভাগ্যিস আপনার রান্না ভালো হয়েছিল খেতে না হলে সুনাম না দূর্নামই শুনতে হতো।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৬
প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন বোন তনিমা। রান্না ভাল না হলে দুর্নামের অভাব হতো না। ধন্যবাদ
২৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১৯
খোলা হাওয়া বলেছেন: খাওয়াদাওয়ার পোস্ট ভালোই। ২৮ নাম্বার কমেন্টদাতাকে বলছি ব্লগে চা এক বিভীষিকার নাম। চা চাইলে সাবধান কিন্তু যার বাড়িতে চা চাইছেন সে বিরাট চা খোর সমস্যা নাই
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৮
প্রামানিক বলেছেন: ভাই খোলা হাওয়া, না ভাই আমি চাখোর না আপনারা চা খান সেই দেখাদেখি আমিও খাই। ধন্যবাদ
৩০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৯
খোলা হাওয়া বলেছেন: আমি বিড়ি খামু না চা থাকলে দে আর তুই তুই করছ কেন মুখের জবানে লাগাম দে নাম্বার ওয়ান। বেহুদা ঝামেলা লাগাইছ না মুরগির ছবির পোস্টে।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৭
প্রামানিক বলেছেন: ঝগড়া করার দরকার নেই।
৩১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৯
নাম্বার ওয়ান. বলেছেন: টুই কি ভললিড়ে হাওয়া হাওয়া, টুই ও টো ঠুই ভললি
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৭
প্রামানিক বলেছেন: ঝগড়া করার দরকার নেই।
৩২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৬
খোলা হাওয়া বলেছেন: সাহস থাকলে নিজের ব্লগ থেকে পোস্ট দে আর কিছু কঅয়ার থাকলে কইয়া দেখা।কারে কারে লইয়া আইবি আয় তুই নিজে আগে তুই কইরা বলছচ আমিও বলছি হিসাব সমান
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৭
প্রামানিক বলেছেন: ঝগড়া করার দরকার নেই।
৩৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৬
খোলা হাওয়া বলেছেন: নাম্বার ওয়ান ত তরি ব্লগ।এহান থেইকাই লেখ। তরে ত ভুমিশংকরের মত আবালচোদা হেক্টরের মত গুতাইন্যা গরু মিউ মিউ পিউপিউ হায়মা বেহাসি চন্তান, গেম ডেনজার,পতেংগা একটি সাগর, ঘ্যান পুশি,হারাম খানবুব খেক খেক খেক বাড়িত যাইয়া লেখতে কইনাই
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৮
প্রামানিক বলেছেন: ঝগড়া করার দরকার নেই।
৩৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভাই, ডাল দিয়ে মুরগির মাংসের ঝোল খেতে চাই, কবে খাওয়াবেন?
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৮
প্রামানিক বলেছেন: আইসা পড়েন, দুইজনে মিল্লাই মুরগির ডাইল রান্না করা হবে। ধন্যবাদ
৩৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: টেস্ট কইরা দেখন দরকার।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৯
প্রামানিক বলেছেন: আমি তো ঠেকায় পড়ে ডাল দিয়ে মুরগী রান্না করেছি। আপনারা টেস্ট করে দেখতে পারেন। ধন্যবাদ
৩৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: প্রামানিক দাদা, আমি নিজেও একজন ভালো বাবুর্চি !!! লেখাপড়ার বড় একটা অংশ আমাকে কাটাতে হয়েছে হোষ্টেলে তাই রান্না করতে হয়েছে পেটের জ্বালায়, দীর্ঘদিন দুরদেশে জীবিকার প্রয়োজনে থাকতে হয়েছে সেখানেও মাঝে মাঝে রান্না করতে হয়েছে বাকি সময় কোম্পানীর ডরমিটরির ক্যান্টিনে সুখাদ্য অখাদ্য কুখাদ্য সবই খেতে হয়েছে আজো রান্না করি - ভালোই লাগে - রান্না শুধু নিজে খাওয়ার জন্য নয় পরিবারের সবাইকে রান্না সেখানো উচিত এবং জীবনসঙ্গীকে সহযোগিতার জন্য রান্না জানা থাকা উচিত বলে আমি মনে করি । তাই নিজেকে মাঝে মাঝে পরিবারে বাবুর্চি পরিচয় দিয়ে ভালেঅই লাগে ।। ধন্যবাদ প্রামানিক দা, লেখাপড়ার পাশাপাশি রান্না ও আমাদের একটা শিক্ষা হওয়া উচিত বলে আমি মনে করি ।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৩
প্রামানিক বলেছেন: আপনি চমৎকার কথা বলেছেন। আমাদের লেখাপড়ার পাশাপাশি রান্না শিক্ষা করা প্রয়োজন। নিজের প্রয়োজনে হলেও এই শিক্ষাটা থাকা দরকার। কলেজ জীবনে আমি কয়েক মাস রান্না করে খেয়েছি। আপনার মত আমিও ঠেকায় পড়ে এখনও মাঝে মাঝে রান্না করি। মূল্যবান মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
৩৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০০
নীলপরি বলেছেন: ছবিটা তো ফাটাফাটি লাগলো । রান্নাটাও খুব ভালো হয়েছে নিশ্চিত ।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৫
প্রামানিক বলেছেন: জি বোন, বিপদে পড়ে ঝোলে ডাল দিয়ে রান্না করলে যে এত স্বাদ হবে এটা বুঝতে পারি নাই। ধন্যবাদ
৩৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৩
সাহসী সন্তান বলেছেন: চমৎকার একটা পোস্ট প্রামানিক ভাই! আমাদের কে একদিন দাওয়াত করে আপনার রান্না মুরগির ডাউল খাওয়াইয়েন। আমারও জব্বার ভাইয়ের মত আপনার রান্নার প্রশংসা করতে চাই!
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৪
প্রামানিক বলেছেন: আসেন একদিন আমি আপনাদের জন্য সবসময় রেডি আছি। ধন্যবাদ
৩৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৩
আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: ওয়াও, জিবে জল আসার মত খাবার..... :-)
খুব খাইতে ইচ্ছা করছে,, ভাই....
পাঠাই দেন....আমার জন্য। :-D
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৭
প্রামানিক বলেছেন: আপনি আগায়া আসেন ভাই আমি আপনার জন্য পাঠানোর চেষ্টা করবো্। ধন্যবাদ
৪০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৪
আবু শাকিল বলেছেন: প্রামানিক দা- আমাদের দাওয়াত দ্যান -টেস্ট করে দেখতে হবে ত
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৩
প্রামানিক বলেছেন: আপনাদের দাওয়াত আমার তরফ থেকে সবসময়ের জন্য থাকল। আপনারা যখনই পারেন চলে আসেন। ধন্যবাদ
৪১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪১
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: প্রামানিক ভাই ছবিতে সত্যিই অসাধারণ লাগছে।
কুরিয়ারের মাধ্যমে কি পাঠানো যাবে??
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৬
প্রামানিক বলেছেন: ঠিকানা দেন আমি পাঠানোর চেষ্টা করে দেখবো।
৪২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫৪
জুন বলেছেন: সাধারনরত একটু চর্বিওয়ালা মুরগী বা হাস মুগের ডাল দিয়ে রান্না করি । তবে মাষ কলাইএর মুরগী ডাল প্রথম শুনলাম প্রামানিক ভাই । খেয়ে দেখতে হবে একদিন । মজার পোষ্ট
+
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫২
প্রামানিক বলেছেন: আমিও তো বিপদে পড়ে মাষ কালাই দিয়েছিলাম। ঘরে মাষকালাই ছিল সেটাই ঢেলে দিয়েছি। তাতেই স্বাদ হয়েছিল। ধন্যবাদ জুন আপা।
৪৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪১
রানা আমান বলেছেন: মাষকালাইএর ডাল দিয়ে মাছের মাথা অনেক খেয়েছি তবে আপনার, জীভে জল আনা লেখা পড়ে মনে হচ্ছে মুরগিটাও খেয়ে দেখতে হবে ।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৬
প্রামানিক বলেছেন: ভাই, মুরগী দিয়ে ডাল মন্দ না ভালই লাগে। ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৫
কল্লোল পথিক বলেছেন: বাহ!ভাইয়া আপনিতো অলরাউন্ডার।