নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
মুচী বাড়ি পার হয়ে এলে সামনে ফাঁকা মাঠ। মাঠ পেরিয়ে পূর্ব পার্শ্বে রাস্তার ডান দিকে দু’টি বাড়ি। এই বাড়ি দু’টি পার হয়ে সামনে কিছুটা এগিয়ে গেলে আবারও ফাঁকা মাঠ। আর এই ফাঁকা মাঠের মাঝে আছে একটি ব্রীজ। ব্রীজের নিচে দক্ষিণ দিকে গভীর গর্ত। চৈত্র মাসেও অথৈ পানি থাকে। ব্রীজের দু’শ গজ দক্ষিণ পূর্ব দিকে ঝোপঝাড়পূর্ণ পড়ো ভিটা। এই ভিটার নাম বুড়ির ভিটা। ভিটাটি যেমনি জংলাপূর্ণ তেমনি ভয়ঙ্কর ভূতের আশ্রয়স্থল। এখানে ভয় পেয়ে অনেকেই মৃত্যু বরণ করেছে। গভীর রাতে এই ভিটা থেকে জটাধারী এক বুড়ি বের হয়ে এসে বড় বড় দাঁত বের করে আগুনের মত দু’টি চোখ দিয়ে যার দিকে তাকায়, সেই ভয়ে আঁতকে উঠে চিৎকার দেয়। ভিটার মালিক নিজেও এমনি এক দৃশ্য দেখে ভয়ে চিৎকার দিয়ে উঠে। দৌড়ে বাড়ি পৌছেই সে জ্ঞান হারিয়ে পড়ে যায়। এরপর মাথায় পানি ঢেলে কবিরাজ ডেকে চিকিৎসা করে জ্ঞান ফেরালেও, সুস্থ্য জীবন আর ফিরে পায়নি। ভয় পেয়ে একমাস জ্বরে ভুগে অবশেষে মৃত্যু বরণ করেছে। মাঝে মাঝে ঐ ভূতুরে বুড়ি নাকি এই ব্রীজে এসে দাঁড়িয়ে থাকে। গত মাসে এই এলাকার ইউপি চেয়ারম্যান গভীর রাতে একা একা মটর সাইকেল নিয়ে বাড়ি ফেরার সময় ব্রীজের উপরে উঠার সাথে সাথেই পিছন থেকে মটর সাইকেল টেনে ধরেছিল। অবস্থা বেগতিক দেখে মটর সাইকেল ফেলেই চেয়ারম্যান দৌড়ে পালিয়ে যায়। চেয়াম্যানের ভয় পাওয়া ডাক চিৎকারে আশে পাশের বাড়ির লোকজন ছুটে আসে। পরে তারা দলবল নিয়ে ব্রীজে গিয়ে দেখে তখনও মটর সাইকেল স্টার্ট অবস্থায় কাত হয়ে পড়ে ভটভট করতেছে। লোকজন মটর সাইকেল উদ্ধার করে চেয়ারম্যানকে বাড়ি পৌছে দেয়।
ব্রীজের উপরে ঘটে যাওয়া ইত্যাদি ঘটনা মনে হতেই গা কাঁটা দিয়ে উঠল। বিড়ি টানার অভ্যাস না থাকায় একটানা অনেকক্ষণ বিড়ি টানতে গিয়ে ঠোট-মুখ-জিহ্বা জ্বলতেছিল। তারপরেও ম্যাচ জ্বালিয়ে একটা বিড়ি ধরালাম।
বিড়ি টানতে টানতে ব্রীজের কাছে চলে এলাম। ব্রীজের কাছে গিয়ে ব্রীজের উপর তাকিয়ে দেখি, কি যেন সাদা সাদা কয়েকটি পাশাপাশি বসে আছে। এমন জিনিষ এর আগে কখনও দেখি নি। ভয়ে আঁতকে উঠলাম। ম্যাচ জ্বালিয়ে আরেকটি বিড়ি ধরালাম। কিন্তু তাতে কোন কাজ হলো না। সাদা জিনিষগুলো চুপচাপ তেমনি বসে রইল। অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকে সাহস করে দু’তিনবার গলা খাঁকারী দিলাম। তাতেও লাভ হলো না। অবশেষে ঢিল ছুঁড়ে যে ভাবে পাগলী আবিস্কার করেছিলাম, সেই পদ্ধতী অবলম্বন করার জন্য ঢিল খুঁজতে লাগলাম। পেয়েও গেলাম। একটু পিছনে গিয়ে রাস্তার কিনারে আবছা অন্ধকারে কি যেন একটা দলার মত মনে হলো। হাত দিয়ে দেখি ভাঙ্গা ইট। ইটটি হাতে নিয়ে সাহস করে সামনে এগিয়ে ব্রীজের কাছাকাছি এসে, সাদা সাদা জিনিষগুলো লক্ষ্য করে খুব জোরে একটা ঢিল দিলাম। ঢিল সাদা জিনিষগুলির উপরে গিয়ে পড়ার সাথে সাথে ঠাস্ ঠাস্ শব্দ করে একেকটা একেক দিকে লাফিয়ে লাফিয়ে চলতে লাগল। সাদা জিনিষগুলো শব্দ করে লাফিয়ে উঠার সাথে সাথেই পানির কিনার থেকে কি যেন দু’টা মানুষের মত কালো কালো ‘ওরে বাবারে ওরে বাবারে’ বলে চিৎকার করতে করতে পূর্ব দিকে দৌড় দিল। এরকম অবস্থায় ধক্ করে বুকটা কেঁপে উঠল। কিছু বুঝে উঠতে না পেরে আমিও পশ্চিম দিকে ঘুরে জোরে দৌড় দিলাম। এক দৌড়ে পিছনের বাড়িতে গিয়ে উঠলাম। বাড়ির উঠানে যেতেই উঠানের কোনা থেকে কে একজন চেঁচিয়ে উঠল, কে কে?
আমি হাঁপাতে হাঁপাতে বললাম, আমি।
সে বলল, আমি কে?
বললাম, আমি সামচুল।
-- সামচুল তো বুঝলাম, এতো রাতে কোত্থেকে দৌড়ে এলে।
বললাম, ব্রীজের উপর কি যেন সাদা সাদা কতগুলা জিনিস ঠাস্ ঠাস্ শব্দ করে লাফালাফি করছে, তাই দেখে ভয়ে দৌড়ে এলাম।
আমার কথা শুনে লোকটি কাছে এসে বলল, ও তুমি।
বললাম, হ্যাঁ।
-- তুমি এতো রাতে কোথা থেকে আসলে?
-- শহরে গিয়ে ছিলাম, সন্ধ্যার ট্রেন ফেল করায় রাত হয়ে গেছে।
আমাদের কথা শুনে বাড়ির মহিলা ঘর থেকে আলো নিয়ে এলো। আলো দিয়ে ভালো করে তাকিয়ে দেখি আমার পরিচিত হাসমত ভাই। অন্ধকারে আমাকে চিনতে পারে নাই কিন্তু আলোতে আমাকে দেখে চেনার পর কিছুটা ধমকের সুরে বলল, আরে পাগোল, এতে রাতে একা একা আসছো কেন? বুড়ির ভিটা যে ভয়ঙ্কর খারাপ, তা তুমি জান না? দুই তিন জন এক সাথে থাকলেও যেখানে ভয় ভয় করে, সেখানে তুমি একা একা এতো রাতে গেলে কোন সাহসে? যদি থাপা দিয়ে ধরে ঘার মটকে দিত, তখন কি হতো?
আমি বললাম, এর আগেও তো বহুবার গিয়েছি। কখনো তো এরকম বিপদে পরি নাই।
আমার কথা শুনে কিছুটা উষ্মা প্রকাশ করে বলল, আরে পাগোল, বিপদ কি প্রত্যেক দিন হয় নাকি?
দুঃসাহাস দেখাতে গিয়ে ভয়ঙ্কর ভূতের কবল থেকে রক্ষা পাওয়ায় হাসমত ভাইয়ের শাসানো ধমক খেয়ে ভয়ভীতি আর অনুরোধের সুরে বললাম, হাসমত ভাই, আপনি একটু আমাকে ব্রীজটা পার করে দিয়ে আসবেন?
হাসমত ভাই একটু চিন্তা করে বলল, দাঁড়াও, একা একা যাওয়া ঠিক হবে না। সাথে আরো দু’একজন নেওয়া লাগবে।
এর মধ্যে আমাদের কথা শুনে আরো দু’জন ঘুম থেকে উঠে এলো। একজন সাথে হ্যারিকেন নিয়ে এলো। এরা দুই জনই হাসমত ভাইয়ের ছোট ভাই। হাসমত ভাই আমাকে চিনতে পেরে ওদেরকে বলল, এই চলতো, ওকে ব্রীজটা পার করে দিয়ে আসি।
হাসমত ভাইয়ের কথায় তার এক ভাই বলল, এতো রাতে এ ছেলে কোত্থেকে এলো?
হাসমত ভাই তার জবাবে বলল, শহরে গিয়েছিল, সন্ধ্যায় ট্রেন ফেল করে রাতের ট্রেনে এসেছে।
-- এতো রাস্তা এলো কার সাথে?
-- একাই এসেছে।
-- এতো রাস্তা একা এলো, আর এটুকু রাস্তা যেতে পারবে না?
-- গিয়েছিল, ব্রীজের কাছে যেতেই শয়তান বুড়ি তাড়া করেছে।
-- কি সাংঘাতিক, তারপরেও সুস্থ্য আছে দেখি। অজ্ঞান হয়ে পড়ে যাওয়ার কথা!
হাসমত ভাই ধমক দিয়ে বলল, এমনি ভয়ে কাঁপতেছে তুই আরো ভয় দেখা।
-- ওর কান্ড দেখে তো ভয়ে আমিই কাঁপতেছি। ও ঠিক আছে কিভাবে?
-- ওর সাহস আছে। তোর সাহস নাই তাই কাঁপতেছিস। চল তো ওকে ব্রীজটা পার করে দিয়ে আসি।
একথা বলায় ওরা দু’জন আর না বলল না। তারা তিনজনে মিলে আমাকে ব্রীজের দিকে নিয়ে গেল। ব্রীজের উপর উঠতে সাহস হচ্ছিল না। আমি ভয়ে তাদের মাঝখানে গিয়ে ঢুকলাম। তারা একজন আগে দু’জন আমার পিছনে। ব্রীজের উপরে উঠেই হাসমত ভাই আমি কি দেখে ভয় পেয়েছি সেটা খুঁজতে লাগল। হ্যারিকেনের আলোতে প্রথমেই যেটা চোখে পড়ল সেটা দেখে আমি হতভম্ভ হয়ে গেলাম। সাদা সাদা যে জিনিষগুলিকে লাফাতে দেখেছি সেটা আর কিছুই নয়, গোয়ালাদের দুধের ভান্ড অর্থাৎ টিন। বড় ইটের টুকরার ঢিল পড়ায় খালি টিনগুলো ঠাস ঠাস শব্দ করে চারদিকে ছড়িয়ে গেছে। একটি টিনের ভিতর পান শুপারী ছিল। সেগুলি ব্রীজের উপর ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। আমরা যখন এসব দেখতেছিলাম, তখন পূর্ব দিক থেকে কারা যেন আলো নিযে আসছে। একটু পরে তারাও এসে হজির হলো। দেখি দুইজন গোয়ালা আরো দুইজন সাথে করে নিয়ে এসেছে।
গোয়ালারা তখনও হাঁপাচ্ছে। তাদের বর্ণনা শুনে বুঝতে পেলাম। গোয়ালারা শহরে দুধ বিক্রী করে কিছুক্ষণ আগে এখানে এসে পৌঁছেছে। ব্রীজের নিচে জাল পাতা ছিল। জালের কাছে কোন মানুষ না দেখতে পেয়ে, ওরা দু’জন টিনগুলি ব্রীজের উপর রেখে নিচে জালের মাছ চুরি করতে গিয়েছিল। মাছও অনেকগুলো পেয়েছে। এমন সময় ব্রীজের উপর ঠাস্ ঠাস্ শব্দ করে উঠে। শব্দ করার সাথে সাথে ব্রীজের দিকে তাকিয়ে দেখে টিনগুলি লাফালাফি করছে। এই অবস্থা দেখে বুড়ির ভিটার ভুতের কান্ড মনে করে ভয়ে ‘ওরে বাবারে -- ওরে বাবারে ---’ করতে করতে পূর্ব দিকে দৌড় দেয়।
ওদের বর্ণনা শুনে বুঝতে বাকী রইল না যে, আমার ইটের টুকরার ঢিলটিই বুড়ির ভিটার ভুতের কাজ করেছে। আমি আর আমার বর্ণনা না দিয়ে চুপচাপ দাঁড়িয়ে রইলাম।
গোয়ালাদের ভয় পাওয়ার ঘটনা শুনে হাসমত ভাইও বলল, আমিও ভূতের ভয়ে দৌড়ে তাদের বাড়ি গিয়ে উঠেছি। হাসমত ভাইয়ের কথা শুনে গোয়ালারা আমাকে জিজ্ঞেস করল, আমি কি দেখেছি?
আমি বললাম, ব্রীজের পশ্চিম পার্শ্বে আসতেই হঠাৎ দেখি ব্রীজের উপর ঠাস্ ঠাস্ শব্দ করে কি যেন লাফালাফি করছে। এই অবস্থা দেখার সাথে সাথে আমি পশ্চিম দিকে দৌড় দিয়ে ওনাদের বাড়ি গিয়ে উঠেছি। গোয়ালাদের বর্ণনার সাথে আমার বর্ণনার মিল থাকায়, উপস্থিত লোকজন ধরে নিল ঘটনা সত্য। এটা বুড়ির ভিটার ভূতেরই কান্ড।
একজন গোয়ালা ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা পান সুপারিগুলো কুড়িয়ে এনে টিনের ভিতর রাখতেই হাসেম ভাই বলে উঠল, এ ভাই, এ পান খাওয়া যাবে না, ভূতের হাত লেগেছে। এটা খেলেই পেট ব্যাথা করবে।
এ কথা শোনার সাথে সাথেই গোয়ালা পান শুপারিগুলো ব্রীজের নিচে পানিতে ছুঁড়ে ফেলে দিল। আমি ভাল-মন্দ কোন কিছু বলার সুযোগই পেলাম না।
এর পর হাসেম ভাইয়েরা বাড়ির দিকে রওনা হলে আমিও ব্রীজের উপর আর দেরী না করে গোয়ালাদের সাথে বাকি পথ চলে এলাম। বাড়িতে এসে দেখি সবাই ঘুমে। মাকে ডাক দিতেই মা উঠে এসে দরজা খুলে দিল। ঘরে গিয়ে দেখি বিছানায় বাবা নেই। মাকে জিজ্ঞেস করলাম বাবা কই? মা বলল, অনেক রাত পর্যন্ত তোর জন্য বসে ছিল। তোর আসার দেরী দেখে তোর ঘরে গিয়ে ঘুমিয়েছে। মনে মনে বললাম, বাচা গেল, বাবা জেগে থাকলে এতো রাতে বাড়ি ফেরার জন্য, একচোট বকাবকি করতো। মা ভাত বেরে দিলে, হাত মুখ ধুয়ে এসে তাড়াতাড়ি খেয়ে শুয়ে পড়ি।
সকাল দশটার দিকে পশ্চিম পাড়ার দোকানে গিয়েছি কিছু একটা কিনতে। দোকানে গিয়ে দেখি অনেক লোক জড়ো হয়ে আছে। একজন রাতের সেই ভুতের ভয়ঙ্কর কাহিনী বর্ণনা করছে। রাতে শহর থেকে ফেরার পথে ব্রীজের নিচে গোয়ালারা মাছ চুরি করতে গিয়েছিল, বুড়ির ভিটার ভূতে তাদের এমন তাড়া করেছে, কোন রকমে জান নিয়ে পালিয়ে এসেছে। তাদের কাহিনী শুনে না হেসে পারলাম না। কিন্তু ভূতের এই ভয়ঙ্কর কাহিনীর নায়ক যে আমি এবং একটা ইটের টুকরা সেটা মুখ খুলে আর প্রকাশ করলাম না। বুড়ির ভিটার ভূতের দ্বারা গোয়ালা তাড়ানোর কাহিনী মুহুর্তেই পুরো এলাকা ছড়িয়ে গেল। কিছু লোক গোয়ালাদের মুখে বাস্তব ঘটে যাওয়া ভূতের কাহিনী শোনার জন্য, তাদের বাড়ি পর্যন্ত গিয়ে হাজির হলো। ভূতের কাহিনী শুনে অনেকেই ভয়ে আঁতকে উঠল। তাদের বর্ণনা শুনে আমি হাসি চেপে রাখতে পারছিলাম না। তাই দেরী না করে তাড়াতাড়ি বাড়ি চলে এলাম। এখনও এই কাহিনী সবার মুখে মুখে চালু আছে।
###
আগের পোষ্টগুলোর লিঙ্ক
লম্বা আঁচলের ভূত (গল্প)
ঘোড়া ভূত (গল্প)
মুচী বাড়ির কুকুর
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৫
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই খোলা মনের কথা। প্রথম হলে তাকে এমনিতেই চায়ের দাওয়াত দিয়ে থাকি। কাজেই চা নিয়ে কোন সমস্যা নাই।
২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১১
কল্লোল পথিক বলেছেন: দিনে দিনে ছড়ার মতো গল্প সুন্দর হচ্ছে।
শুভ কামনা জানবেন।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৫
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ কল্লোল পথিক ভাই। উৎসাহিত হলাম। শুভ্চেছা রইল।
৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মানুষ মরে ভুত হয় , প্রামানিক ভাই দেখি জিন্দা ভূত !
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৭
প্রামানিক বলেছেন: হ ভাই, ভূতের কাহিনীগুলো এমনই। বাস্তবে কেউ ভূত দেখেছে কিনা জানিনা। এরকম ঘটনাই পরে ভয়ংকর ভূতের কাহিনী হয়ে মানুষের মুখে মুখে ফেরে। ধন্যবাদ আপনাকে।
৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪২
পুলক ঢালী বলেছেন: হা হা হা ভয়ঙ্কর ভূতের হাত থেকে বেচে গেছেন ।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৮
প্রামানিক বলেছেন: জী ভাই বিপদেই পড়েছিলাম। শুভেচ্ছা রইল।
৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২২
প্লাবন২০০৩ বলেছেন: দারুন লাগল। গল্পেও আপনার হাত দারুন। আরও লেখার অপেক্ষায় থাকলাম।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৮
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই প্লাবন। মন্তব্য পড়ে খুশি হলাম। শুভ্চেছা রইল।
৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০২
লালপরী বলেছেন: রাতের বেলা ভুতের গল্প ভাইয়া
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৪
প্রামানিক বলেছেন: ভূতের গল্প রাতেই পড়তে ভাল লাগে তাই রাতে পোষ্ট দেয়া। ধন্যবাদ বোন
৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এভাবেই ভূতের গল্প ছড়িয়ে পড়ে গ্রাম-গ্রামান্তরে । কাহিনী পড়ে এবার মজা পেলাম ।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৩
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই রূপক বিধৌত সাধু। আপনি ঠিক কথাই বলেছেন। ধন্যবাদ
৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:১৩
জুন বলেছেন: ভালোলাগলো আপনার ভুতের এডভেঞ্চারাস কাহিনী প্রামানিক ভাই ।
+
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২১
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ জুন আপা। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।
৯| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০৩
bishal mondal বলেছেন: খুব ভাল লেগেছে
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩৫
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই বিশাল মন্ডল। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৭
খোলা মনের কথা বলেছেন: ভাল লাগল ভাই। প্রথম হয়েছি মনে হচ্ছে। চাওয়া লাগবে না এমনি দিবেন