নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
মাজার ভবনের সামনের অংশ
আমি কোন পাগল বা পীর, ফকিরের ভক্ত নই। তবে এধরনের আস্তানা বা মাজারগুলো নিজের কৌতুহল থেকেই ভ্রমণ করে থাকি। সেই কৌতুহল থেকেই লেংটার মেলায় যাওয়া।
১৯৯০ সালে নারায়নগঞ্জের শীতলক্ষা নদী পার হয়ে পূর্বপাড়ে সোনাকান্দা এলাকার নদীর তীর দিয়ে একা একা হাঁটতে ছিলাম। চৈত্র মাস, প্রচন্ড গরম। হাঁটতে হাঁটতে ক্লান্ত হয়ে নদীর পাড়ে একটি গাছের ছায়ায় বসে আরাম করছি। এমন সময় একটি নৌকা এসে ঘাটে ভিড়ল। নৌকার সবাই প্রায় লাল সালু কাপড় পরা জটাধারী পাগল ধরনের লোক। সাথে কয়েকজন বয়ষ্কা মহিলা আছে তাদের শরীরেও লাল শালু কাপড় জড়ানো। কয়েকজন নৌকা থেকে নেমে এলে তাদের একজনকে জিজ্ঞেস করলাম, ভাই, আপনারা কোথা থেকে আসলেন?
গেরুয়া পরা লোকটি বলল, বেলতলী লেংটার মেলায় গিয়েছিলাম।
তখনও লেংটার মেলা সম্পর্কে আমার কোন ধারনা ছিল না। পরে অফিসে এসে লেংটার মেলার কথা বলতেই একজন বলল, কুমিল্লা জেলার মতলব থানার বেলতলীতে লেংটা পীরের মাজার আছে। এখানে প্রতি বছর চৈত্র মাসে মেলা হয়। তখন থেকেই ওই মেলায় যাওয়ার খুব ইচ্ছা ছিল কিন্তু সময় এবং যাতায়াত সম্পর্কে কোন ধারনা না থাকায় যাওয়া হচ্ছিল না।
এবছর সাদা মনের মানুষ-এর কোন এক লেখায় পড়েছিলাম বেলতলীর লেংটার মেলা চৈত্র মাসের ১৭ তারিখে শুরু হয়ে ৭দিন পর্যন্ত স্থায়ী হয়। সেই কথা মনে হতেই সাদা মনের মানুষের অর্থাৎ কামাল ভাইয়ের কাছে টেলিফোন দিয়ে যাতায়াতের বিষদ বিবরণ জেনে নিলাম। গত শনিবারে যেতে চেয়েও অচেনা রাস্তার কারণে দ্বিধা দ্বন্দে পড়ে যাওয়া হয়নি।
গতকাল এপ্রিলের ৩ তারিখ রোববার খুব সকালে রওনা হবো কিন্তু গুমোট গরম এবং আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকায় বের হতে গিয়েও বের হওয়ার সাহস পাচ্ছিলাম না। পরে সকাল দশটার সময় বের হয়ে প্রথমেই গুলিস্থান এসে বিআরটিসি এসি বাসে উঠে দাউদ কান্দির উদ্দেশ্যে রওনা হলাম। ভবের চর পার হয়ে দাউদ কান্দি ব্রিজে উঠার আগেই ড্রাইভারকে বললাম, ভাই, আমি এখানেই নামবো। ড্রাইভার বাস থামালে আমার সাথে আরো তিন চারজন নামল।
বাস থেকে নেমে ব্রিজের পশ্চিম পাড়ের অনেক উঁচু খাড়া রাস্তার ঢালু বেয়ে কিছুটা গড়িয়ে কিছুটা দৌড়িয়ে নিচে নেমে এলাম। একজনকে নৌকা ঘাটের কথা জিজ্ঞেস করতেই আঙ্গুল দিয়ে দক্ষিণ দিকে দেখিয়ে দিল। কিছুদূর যাওয়ার পরেই মধ্য বয়স্ক এক দম্পতির সাথে দেখা হলো। তাকে জিজ্ঞেস করলাম আপনারা কোথায় যাবেন? ভদ্রলোক বলল, লেঙটার মেলায় যাবো। তার মুখে লেংটার মেলায় যাওয়ার কথা শুনে খুশি হলাম। আমিও বললাম, আমিও লেংটার মেলায় যাবে।
ভদ্রলোকের সাথে নৌকায় গিয়ে উঠলাম। নৌকার সব যাত্রীই ছিল বেলতলীর। নৌকা একটু পরেই ছেড়ে দিল। দক্ষিণা বাতাসে গোমতি নদীর ঢেউ কেটে নৌকা দক্ষিণ দিকেই তরতর করে এগোতে লাগল। নদীতে বালু বোঝাই বড় বড় ট্রলার, যাত্রীবাহি লঞ্চ, জেলেদের নৌকা দিয়ে মাঝ ধরার পাশাপাশি নদীর দুই পাড়ের মনোরোম দৃশ্য দেখতে ভালই লাগছিল। প্রায় এক ঘন্টা চলার পর নৌকা বেলতলীর ঘাটে গিয়ে ভিড়লে সবার সাথে আমিও নেমে পড়ি।
নৌকা থেকে নেমে ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি বেলা ১-২৬মিঃ। নদীর কিনারে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে রইলাম। প্রতি মুহুর্তেই বিভিন্ন অঞ্চল থেকে যাত্রী বোঝাই নৌকা আসছে। সব বয়সি লোকজনই চোখে পড়ল। সবাই যে লেংটার ভক্ত তা মনে হলো না। কেউ এসেছে ভক্ত হিসাবে, কেউ এসেছে আমার মত জানার এবং দেখার কৌতুহল নিয়ে, কেউ এসেছে মেলায় আগত বিভিন্ন পণ্য সামগ্রী ক্রয় করার জন্য। জটাধারী পাগল যত না চোখে পড়ল তার চেয়ে ভদ্র ধরনের লোকজনের সংখ্যা বেশি ছিল। তরুণ-তরুণী, যুবক-যুবতী, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা, নতুন-পুরান দম্পত্তির অভাব নাই।
পুরো মেলা জুড়ে একটা বিষয় লক্ষ্য করলাম বেশির ভাগ নারী পুরুষই একটি করে লাল গামছা ঘাড়ে গলায় জড়িয়ে রেখেছে। কেউ কেউ এক গামছা পড়েছে আরেকটি গায়ে জড়িয়ে ঘুরছে। লাল গামছা পরতেই হবে এমন কোন শর্ত আছে কিনা জানি না। দু'একজনকে জিজ্ঞেস করলেও সুদুত্তর দিতে পারে নাই।
দাউদ কান্দি ব্রিজের পশ্চিম পাড় থেকে তোলা ছবি।
এই লঞ্চ ঘাট থেকেই বেলতলী যাওয়ার নৌকা ছাড়ে।
জেলের নৌকা
আহা অনেক দিন পর এমন দৃশ্য চোখে পড়ল।
তারাও বেলতলীর যাত্রী।
নৌকা থেকে বেলতলীর সর্বত্র লাল নিশান উড়ানো দেখেই বোঝা যায় মেলার রমরমা অবস্থা।
বেলতলী ঘাটে নৌকা থেকে নামার পালা।
বেলতলী লঞ্চঘাট
লঞ্চঘাট থেকেই শুরু হলো মেলার দোকান
মাজারের সামনের মনোরোম তরোণ।
বিশাল মমবাতি জ্বালিয়ে একদল ভক্ত মাজার প্রাঙ্গণে এসেছে।
মানত করা ছাগল হাতে এক মহিলা মাজারে যাচ্ছে।
বৃদ্ধের মাথার বিশাল গামলায় হয়তো মানত করা চাল ডাল হবে।
এক পাগল বসে বসে মনের সুখে গান গাচ্ছে।
মমবাতি মাথায় নিয়ে পাগলদের নৃত্য।
ব্যান্ড পার্টির ঢোলের তালে উন্মত্ত পাগলা পাগলীর দল।
মাজারের ভিতরে মহিলা ভক্তবৃন্দ।
রঙ বেরঙের বাহারি মালা।
লেংটার মাজার সম্পর্কে যা জেনেছি।
সোলেমান লেংটা উপমহাদেশের একজন খ্যাতিমান আউলিয়ার দাবিদার। বাংলা ১২৩০ সালে কুমিল্লা জেলার মেঘনা উপজেলার গোবিনাদপুর ইউনিয়নের আলীপুর গ্রামে এক দরিদ্র পরিবারে শাহ্ সুফি সোলেমান লেংটা জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম আলা বক্স ভূঁইয়া। তিনি জীবনের অধিকাংশ সময়ই কাটিয়েছেন মতলবের বিভিন্ন অঞ্চলে। সোলেমান লেংটা কখনো পোশাক পরিধান করতেন না। তাই তার মাজারটি লেংটার মাজার হিসাবেই পরিচিত। লেংটা ১৮ বছর বয়সে প্রেম করে বিয়ে করেন। পরে নারায়ণগঞ্জের বক্তাবলির রাধানগরে এক নারীর সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। এখন সেখানে তার আওলাদরা আছে বলে দাবি উঠেছে এবং তারা প্রতি বছর একটি নির্দিষ্ট সময় ওরসের ডাক দিচ্ছে।
শাহ্ সুফি সোলেমান লেংটার ফকিরি লাভ সম্পর্কে জানা যায়, ইমাম উদ্দিন মিয়ারা ছিল তিন ভাই। তিন ভাই নৌকা করে ভাদ্র মাসের এক অমাবস্যা রাতে সোনারগাঁয়ে তাদের পীরের সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছিলেন। নৌকার মাঝি ছিলেন সোলেমান শাহ। পথিমধ্যে বৃষ্টি হয়, তিন ভাই আরাম করে নৌকার ভেতর। সোলেমান শাহ ভিজে ভিজে নৌকা চালায় এবং গন্তব্যে হাজির হয়ে যায়। নির্দিষ্ট সময়ে পীর আসে এবং এ দৃশ্য দেখে তার রাগ হয়। পীর তখন তিন ভাইকে উলঙ্গ হয়ে আসতে বলে। তিন ভাই চিন্তায় পড়ে যায়। আপন মায়ের পেটের তিন ভাই কীভাবে উলঙ্গ হয়ে একে অপরের সামনে আসবে। পীর সাহেব মাঝি সোলেমানকে উদ্দেশ্য করে কাছে আসতে বলে। সোলেমান কাছে যায়। পীর তাকে হা করতে বলেন এবং মুখে ফুঁক দেয়। সেখান থেকেই সোলেমান লেংটা হয়ে বাড়ি ফিরে।
সোলেমান লেংটার অনেক অলৌকিক ঘটনা রয়েছে। তার মধ্যে সোলেমান লেংটা কালিপুর রমিজ উদ্দিন প্রধানীয়ার বাড়িতে যান। সেখানে দেখেন নারীরা নদী থেকে ঘট পুড়িয়ে ঘর, উঠান লেপছে। তিনি তাদের পানি আনার কষ্ট দেখে তাদের চোখ বন্ধ করতে বলেন। তারা চোখ বন্ধ করলে লেংটা তার নফস টেনে প্রায় ২/৩ হাত লম্বা করে পুরো উঠান পানিতে ভিজিয়ে দেয়। এ ঘটনা তিনি বিভিন্ন গ্রামে করেছেন। এক সময় মানুষ হজ্বে যেত জাহাজে কিংবা পায়ে হেঁটে। অনেক দিন লাগতো, হজ্বে যাওয়ার সময় অনেকেই লেংটাকে বদরপুর দেখে গেছে, কিন্তু হজ্ব পালন করার সময় অনেকেই তাকে কাবা শরীফে দেখেছেন নামাজ আদায় করতে। এমন অসংখ্য অলৌকিক ঘটনা লোকমুখে প্রচলিত।
সোলেমান লেংটার বোনের বাড়ি বদরপুরে মাজারটি অবস্থিত। ১৩২৫ বাংলা সনের ১৭ চৈত্র শাহ্ সুফি সোলেমান লেংটা তার বোনের বাড়ি বদরপুর গ্রামে মৃত্যুবরণ করলে সেখানে কবর দিয়ে মাজার স্থাপন করা হয়। প্রতি বছর চৈত্র মাসের ১৭ তারিখে তার মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ৭ দিনব্যাপী ওরস অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে এবং মেলা বসে। ওরস শুরু হওয়ার কয়েক দিন আগে ও পর পর্যন্ত মেলা স্থায়ী হয়। এছাড়া প্রতিবছর ভাদ্র মাসে ও প্রতি সপ্তাহের বৃহস্পতিবার মাজারে ভক্তদের আগমন ঘটে। মেলায় দেশের বিভিন্ন স্থানসহ পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে প্রতিদিন লক্ষাধিক ভক্ত, আশেকান ও সাধারণ জনগণ আসা যাওয়া করেন। ওরসকে কেন্দ্র করে কয়েক কিলোমিটার জুড়ে মেলায় বসে রকমারি দোকান ও বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা ভক্তদের আস্তানা। মেলায় চলে বিভিন্ন প্রকার পণ্য ক্রয়-বিক্রয়। মাজারে মানত মানতে দেয়া হয় গরু, ছাগল, নগদ অর্থ, আগরবাতি ও মোমবাতি।(লেখাটি ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত)
(লেংটার মেলায় আগত বিভিন্ন পাগলদের ছবি নিচে ক্লিক করুন -- - -)
ঘুরে এলাম লেংটার মেলা (পাগলদের ছবি পর্ব)
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:১৮
প্রামানিক বলেছেন: ভাই এরশাদ বাদশা, আপনি নাম শু্নেই আস্তাগফিরুল্লাহ, নাউজুবিল্লাহ পড়লেন, ওখানকার ভক্তদের অবস্থা দেখলে তো আপনি হার্টফেল করবেন।
২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: লেংটা বাবা! মারহাবা!
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:২০
প্রামানিক বলেছেন: হা হা গিয়ে একবার দেখে আসেন লেংটা বাবার কি কারবার।
৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:০০
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
// হজ্বে যাওয়ার সময় অনেকেই লেংটাকে বদরপুর দেখে গেছে, কিন্তু হজ্ব পালন করার সময় অনেকেই তাকে কাবা শরীফে দেখেছেন নামাজ আদায় করতে।// সৃষ্টি বড়ই রহস্যময়।
বিশাল বড় কাভারেজ দিলেন দিলেন, লেংটা বাবাকে নিয়ে, প্রামানিক ভাই।
এবার একই বিষয়ে একটি ছড়া হয়ে যাক?
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪৯
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ মাইনুল ভাই। খুশি হলাম আপনার মন্তব্য পড়ে। চেষ্টা করবো এর উপরে ছড়া লিখতে।
৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:০৪
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: দেশে শিক্ষিতের হার যেন কত?
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৫০
প্রামানিক বলেছেন: এটা জানতে লেংটার মেলায় আগত পাগলদের জিজ্ঞেস করতে হবে। ধন্যবাদ ভাই।
৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:১৩
বিজন রয় বলেছেন: লেংটা কই? সবই তো অলেংটা।
এটাই ভাল।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৫৪
প্রামানিক বলেছেন: লেংটা মারা যাওয়ার পরই তো লেংটার মাজার হয়েছে। এখন অলেংটাদের আড্ডাখানা।
৬| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:১৭
মৌলবাদী দেশপ্রেমিক বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ দেব কিনা ভাবছি. আপনি এক নতুন ধারার পোস্ট দিয়েছেন
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৫৫
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
৭| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৫৮
বিজন রয় বলেছেন: ৪০০তম পোস্টের শুভেচ্ছা।
৪.৬ বছরে ৪০০ পোস্ট খারাপ না।
চালিয়ে যান।
আপনার ছড়া খুব ভাল হয়। মনে হয় আপনি স্বভাব কবি।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:০৪
প্রামানিক বলেছেন: আপনার মন্তব্যে, উৎসাহিত হলাম। আপনার প্রতি রইল আমার অসংখ্য ধন্যবাদ।
৮| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৩৯
সুমন কর বলেছেন: চারশত তম পোস্টের অনেক শুভেচ্ছা...
বর্ণনা ভালো হয়েছে।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৫৮
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সুমন কর। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:০৯
খোলা মনের কথা বলেছেন: লেংটা বাবা ???
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:০৮
প্রামানিক বলেছেন: পাগলরা সব সময় দোহাই লেংটা বাবা সম্বোধন করে থাকে।
১০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:১৭
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: ধলেশ্বরী ণদীর পারে প্রায়ই যাওয়া হয়। মেলায় যাবার ব্যস্ত নদীপথ ঐ টা। আমি অনেক কে যেতে দেখে ছি। কিন্তু নিজের যাওয়া হয়নি।
শুভকামনা কবি।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:০৯
প্রামানিক বলেছেন: আমিও কোন পীর ফকিরের ভক্ত নই, তবে কৌতুহল থেকেই সব জায়গায় যাতায়াত করি। ধন্যবাদ ভাই তৌফিক মাসুদ।
১১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৫২
মিজানুর রহমান মিরান বলেছেন: প্রামানিক ভাই, আমারেও বলতেন! আমিও যাইতাম লেংটা বাবার মেলায়। পাগলদের সাথে নেচে কিন্তু বেশ মজা আছে!
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:১০
প্রামানিক বলেছেন: কথা মন্দ বলেন নাই, তবে আপনি যাবেন এটা জানা থাকলে অবশ্যই আপনাকে সাথে নিতাম। কারণ যাওয়ার জন্য অনেক সাথী খুঁজেছি কিন্তু একজনকেও পাই নি।
১২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:০০
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: পোষ্টে শুভেচ্ছা।। ঢাকার মান্ডা এলাকায়ও এমনি এক লেংটা ফকিরের মেলা হয়।।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:০৭
প্রামানিক বলেছেন: ঢাকার মান্ডায় লেংটার মেলা হয় এটা তো জানতাম না। আগে মান্ডায় অনেক যাতায়াত করতাম। মান্ডা ব্রিজে সন্ধার সময় বাতাস খেতে যেতাম।
১৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:১০
আমিই মিসির আলী বলেছেন: নাম শুনলেই বুঝা ১০০% ভন্ড।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:১২
প্রামানিক বলেছেন: ভাই মিসির আলী, শতকরায় হিসাব না করলেও হবে। অনুমান করলেও বোঝা যায় ঐ মেলায় যেসব পাগল যায় তাদের উদ্দেশ্য কি?
১৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:১৮
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: মান্ডা ব্রিজে বাতাস খেতে যেতেন!! আমরা যেতাম আশ্রয়ের জন্য
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৩৪
প্রামানিক বলেছেন: আমি যখন মান্ডায় বাতাস খেতে যেতাম তখন মান্ডা এলাকা অনেক ফাঁকা ছিল। ব্রিজ দিয়ে পরিষ্কার টলটলে পানি প্রবাহিত হতো। দখিনা বাতাস গায়ে লেগে গা জুড়িয়ে যেত। মান্ডা ব্রিজের সেই বাতাস এখন আর নাই। ময়লা দুর্গন্ধ পঁচা গন্ধে টিকে থাকাই মুশকিল। কাজেই আমার বাতাস খাওয়ার কাহিনী শুনলে এখন আর কারো বিশ্বাস হতে চাবে না।
১৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৪৪
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমার অভিজ্ঞতা কিন্তু ভিন্ন কথা বলে।। আমি কিন্তু কমলাপুর ষ্টেশনের ছাদেও খেলেছি একসময়
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:১০
প্রামানিক বলেছেন: ১৯৭৬ সালে যখন ঢাকায় এলাম, তখন মুগদা পাড়া আমার বড় বোনের বাসায় থাকতাম। সেই সময় গোসল করতাম কমলাপুর স্টেশনের পূর্ব পার্শ্বে মুগ্দা বাজার সংলগ্ন উত্তর পার্শ্বের বিশাল পুকুরে। কি পরিষ্কার পানি! অত্র এলাকার হাজার হাজার মানুষ এই পুকুরেই গোসল করতো। তখন ওই পানিতে একবার গোসল করলে সাপ্লাইয়ের পানিতে গোসল করে আর তৃপ্তি মিটতো না। এখন সেই পুকুরের পাড় দিয়ে হেঁটে যেতেও দুর্গন্ধের কারণে নাক চিপে ধরতে হয়।
১৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:০৩
বিসকুট পাগলা বলেছেন: Vondami r koto dekhbo....... Jar kono lebas e nai se kemon kore pir hoy?? Sob e dhandabaji.... Sob gulu re accha moto pitani dile sob thik hoyea jabe.
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:১৩
প্রামানিক বলেছেন: পিটবেন কেমনে? প্রশাসনের লোকজনই তো ওই ভন্ডদের পাহারা দেয়।
১৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:২৪
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আজ সেখানৃ হসপিটাল!! এখানে আমরা শিয়া/সুন্নী মিলে তাজিয়া ডুবাাতাম।। তখন ছিল না আজকের মত ভেদা-ভেদ।। আমি মহরমে শিয়াদের সাথে অনেক লাঠি-ছুড়ি খেলেছি।। আর তািয়া ডুবাতাম ঐ িল বা পুকুরেই।।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:৩০
প্রামানিক বলেছেন: সেই দিন কোথায় গেল?
১৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:১৬
তাসলিমা আক্তার বলেছেন: আমার ছেলে ফ্রেঞ্চ লেংগুয়েজ শেখে আলিয়ঁস ফ্রসেঁজে। গুলশান এক নাম্বারে স্কুল। শনিবারের ক্লাসে আমি মাঝে মাঝে ওর পিক ড্রপে যাই। তখন দেখেছি তিনটনি কিছু ট্রাকের গায়ে লেখা থাকে “দোহাই বাবা লেংটা পাগল”। আমি বেশ আগ্রহত্বারিত হতাম। আজ বুজলাম সেই রহস্য। খুব ভালো লাগলো জেনে। আমার ইচ্ছে করছে যেতে। কিন্তু সময় সাধন অবস্থা।
বহুবার বলেছি আপনার ছড়া আমার ভালো লাগে। কিন্তু আজ দেখলাম আপনি গদ্যওতো ভালো লেখেন। এই চর্চাটাও থাকুকনা।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৫৭
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন তাসলিমা আক্তার। আপনার বর্ননা পড়ে খুশি হলাম। আপনি ইচ্ছে করলে সকালে গিয়ে বিকালে ফিরে আসতে পারেন। দাউদ কান্দি ব্রিজ থেকে কয়েক কিলোমিটার দক্ষিণে নদীর পাড়েই বেলতলী। আমরা যারা লেখালেখি করি তারা কোন পাগলের ভক্ত নই তবে কৌতুহল থেকেই এসব জায়গায় যাতায়াত করে থাকি। আপনার মাঝেও হয়তো এরকম কৌতুহল আছে।
১৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:১৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চারশ তম পোষ্টের জন্য অভিনন্দন।
দেশের ইসলামিক দলগুলোকে রাষ্ট্র ধর্ম, আস্তিক, নাস্তিক, ইত্যাদি ইস্যুতে রক্ত বিসর্জন দেয়ার পুর্বে এই ধরনের ভন্ড মাজার ব্যবসা, ইসলাম অবমাননা, বিভ্রান্তিমুলক অনৈতিক কাজের জন্য সোচ্চার হওয়া উচিত।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৯
প্রামানিক বলেছেন: দারুণ বলেছেন, পীর, ফকির এবং মাজারের ভন্ডামীর আড়ালে যে কত কোটি কোটি টাকার ব্যবসা হয় সেটা হয়তো অনেকেই জানে না।
২০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:২১
তাহসিন মামা বলেছেন: যাওয়ার ইচ্ছা আছে। লেখা ও ছবি ভালো লেগেছে।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:০০
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ তাহসিন মামা। ঢাকা থেকে যাওয়া খুব সহজ। নারায়নগঞ্জ থেকে লঞ্চে যাওয়া যায় আবার দাউদকান্দি থেকেও ট্রলারে যাওয়া যায়। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
২১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:২৬
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
হেইল হাইড্রা
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:০৫
প্রামানিক বলেছেন: একমত
২২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৩৩
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সরকারে উচিৎ এদের জন্য যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:০৬
প্রামানিক বলেছেন: গণতন্ত্র সরকার পারবে না। কারণ ভোট হারানোর ভয় আছে।
২৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৩৯
মি: জন বলেছেন: সুন্দরভাবে একটা বিষয়কে উপস্থাপন করেছেন। তারজন্য ধন্যবাদ আপনাকে। এ পোষ্টটি থেকে অনেকেই ধর্মের নামে অধর্মের বিষয়টি আরও ভালভাবে বুঝতে সক্ষম হবে।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:০৭
প্রামানিক বলেছেন: পাগলের ছবিগুলো দেয়া হয় নাই। পরবর্তী পোষ্টে পাবেন।
২৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৫২
চাঁদের অরণ্য বলেছেন: এই মাজার নিয়ে একুশের চোখ এ একটা পর্ব আছে। ইউটিউবে খুজলে পাওয়া যাবে। ভন্ডামি করে যে কত টাকা ইনকাম করা যায় তা ঔ পর্ব দেখে ভাল বোঝা যায়। খুব ভাল লিখেছেন্।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:০৯
প্রামানিক বলেছেন: বর্তমানে এই মাজার ব্যবসা অত্যান্ত লাভজনক। বিনা পরিশ্রমে টাকা ঠেলে আসে।
২৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:০৭
বিদগ্ধ বলেছেন: দ্রষ্টব্য: ১৯ নম্বর মন্তব্য (কাল্পনিক ভালোবাসা)। একাত্মতা জানাচ্ছি।
একটু যোগ করছি, লেংটা খুবই মৌলিক একটি মানবিক চিত্র। এর চেয়ে মৌলিক আর প্রাকৃতিক আর হতে পারে না। জন্মদিনের কথা আর মৃত্যুদিনের কথা মনে করিয়ে দেয়। জীবনের প্রধান সুখও লেংটার মধ্যেই, এটি আমাদেরকে মনে করিয়ে দেয় আদিমতম চাহিদার কথা। শুধু লেংটা কথার মধ্যেই অনেক দর্শন, অনে জ্ঞান রয়েছে।
লেংটা বাবারে এজন্যই আমার খুবই ভালো লাগে। এটাই প্রথম এটাই দ্বিতীয়। বাকিসব তৃতীয়!
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:১২
প্রামানিক বলেছেন: লেংটা যিনি ছিলেন নিশ্চয় তিনি মানসিক রুগী ছিলেন। সুস্থ্য মস্তিষ্কে এই যুগে কেউ লেংটা থাকতে পারে না।
২৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৫১
পুলহ বলেছেন: "জটাধারী পাগল যত না চোখে পড়ল তার চেয়ে ভদ্র ধরনের লোকজনের সংখ্যা বেশি ছিল। "-- এখন মনে হয় ছবিটা উল্টায়া গেছে প্রামানিক ভাই। সমাজে জটাধারী পাগলের চেয়েও ভদ্র পাগলের সংখ্যা বেশি।
চারশ' তম পোস্টের শুভেচ্ছা! ভালো থাকবেন।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:১২
প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন ভাই, পাগল আর কয়টা আছে অপাগলের আড্ডাখানা সেখানে।
২৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৬
ফয়সাল রকি বলেছেন: চারশত তম পোষ্টের অভিনন্দন।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:১৩
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ফয়সাল রকি। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
২৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:১৩
আহলান বলেছেন: আগেও শুনেছি এই ব্যাপারে, তবে বিষয়টি খুবই সেনসেটিভ! মূলতঃ ইসলামে সতর আলগা রাখার ব্যপারে কঠিন নিষেধাজ্ঞা আছে। আর নাগা সন্যাসিরা এভাবে উলঙ্গ তান্ত্রিক চর্চা করে থাকে, যা ইসলামে নিষিদ্ধ। অনেকে কুফরি কালামের মাধ্যমে বিভিন্ন অলৌকিক কর্মকান্ড করে থাকে, যা ইসলামের লেবেল লাগিয়ে জায়েজ করার চেষ্টা করা হয়। আল-কোরআন শরীফের আয়াত বিকৃত করে বা উল্ট করে পড়ে অনেক ধরণের ভেল্কিবাজী দেখানো যায় বলে শুনেছি।
তবে মাজার ব্যবসা এখন একটি বড় ব্যবসা, যার সাথে মাজারে / কবরে শায়িত ব্যক্তির কোন সম্পর্ক নেই ....সুতরাং তাকে নিন্দা বলা অনুচিৎ ....
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:১৭
প্রামানিক বলেছেন: পাগলরা মানসিক রুগী। তাদের কোন বোধ শক্তি নাই। তারা লেংটা থাকতেই পারে। কিন্তু সেই পাগলদের কবরকে উপলক্ষ্য করে বর্তমানে ব্যবসা করা হয়। এটা ইসলামে নাই। ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান মন্তব্যর জন্য।
২৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:০৬
ফজলুভাই বলেছেন: ঐখানের গামছা মনে হয় খুব বিখ্যাত... প্রতিবারই বাবার অফিসের কিছু লোক যায় ঐখানে দেখি, আসার পর বাবা কে গামছা দেয় গনহারে খালি লেংটা বাবা লেংটা বাবা নাম শুনসি। আগ্রহ জাগে নাই কখনো জিনিষ টা কি নিয়ে জানার, আপনার পোস্ট পড়ে জেনে ভাল লাগলো... কিন্তু পীর, মাজারে একদম বিশ্বাস নাই সব ভন্ডামি লাগে... হয়ত অনেক কিছুই জানিনা :3
পোস্ট টা ভাল লাগলো ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই...
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৫৬
প্রামানিক বলেছেন: মনে হয় আমিই শুধু গামছা কিনি নাই। তাছাড়া মহিলা পুরুষ সবাইকেই গামছা কিনতে দেখেছি। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
৩০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:২৬
মুসাফির নামা বলেছেন: চারশতম পোস্টের জন্য ফুলেল শুভেচ্ছা। পড়ার সুযোগ পাই নি,তাই প্রিয়তে রেখে দিলাম,পরে পড়ব।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৫৭
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মুসাফির নামা। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।
৩১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৪৪
নেক্সাস বলেছেন: ধর্ম ব্যবসা নিপাত যাক।
৪০০ তম পোষ্টে শুভেচ্ছা
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৫৫
প্রামানিক বলেছেন: আমিও সহমত। ধন্যবাদ ভাই নেক্সাস।
৩২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:১৮
উল্টা দূরবীন বলেছেন: পীর ফকিরি কোন দিন বিশ্বাস করি নাই। খোদার খাস বান্দা আছে তবে এহেন আহম্মকি কাউদায় ব্যবসা করার মত পীরের অভাব নাই আমগো দেশে। ল্যাংটাবাবা, ঘোমটা বাবা সব এক বস্তার পোকায় ধরা চাইল।
বেশিই বলে ফেললাম মনে হয়। আসলে ধর্ম নয়ে এমন রমরমা ব্যবসা দেখতে দেখতে মেজাজ খিটখিটে হয়ে গেছে।
৪০০ তম পোস্টে শুভেচ্ছা। লেখালেখির এই গন্তব্য যেন আমরণ চলে। এই পথের যেন শেষ না হয় কোনদিন।
অনেক ধন্যবাদ প্রামাণিক ভাই। ভালো থাকবেন।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:১১
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই উল্টা দূরবীন। আপনার সাথে আমিও একমত। এক শ্রেণীর লোক বিভিন্ন বাবা সম্পর্কে অন্ধ ভক্ত হওয়ায় এই দশা। শুভেচ্ছা রইল।
৩৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:১৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: কী তামশা! কাপড়-চোপড় খুললেই টেকা! অভিনন্দন ব্রায়ান লারাকে ধরার জন্যে।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:১৬
প্রামানিক বলেছেন: তামাশাই বটে! কত ধরনের তামাশা যে আছে দেশে না দেখলে বোঝা যাবে না। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
৩৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:১৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ৪০০ তম পোস্টে লেংটা বাবা!!
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:১৭
প্রামানিক বলেছেন: দোহাই লেংটা। মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ
৩৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:১৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: দোহাই ল্যাংটা.......৪০০ তম পোষ্ট ৪০০০ তম হয়ে যাক
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:১৮
প্রামানিক বলেছেন: দোহাই ল্যাংটা- - - - শুভেচ্ছা রইল।
৩৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৫
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: বাহ! দারুন উপস্থাপনা!
৪০০ তম পোষ্টে অভিনন্দন, অভিনন্দন!!
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২০
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ভ্রমরের ডানা। মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
৩৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৫
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ৪০০ তম পোস্টের শুভেচ্ছা।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২১
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ হেনা ভাই। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
৩৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২৪
মোঃ শিলন রেজা বলেছেন: লেংটা বাবার দরবারে যাওার আশা রাখছি কারণ কিছু চাওয়ার আছে।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪০
প্রামানিক বলেছেন: লেংটা বাবার দরবারে চাইতে অসুবিধা নাই তবে পাইবেন কিনা জানিনা। তবে অনেকে আবার পাওয়ার পরে গরু খাসি দিয়া সিন্নি দেয়। কি পায় তারাই জানে। ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান মন্তব্যর জন্য।
৩৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৫৮
সায়ান তানভি বলেছেন: উপভোগ্য রচনা।তবে বলার কিছু নাই।এদেশে যে যেভাবে পারছে মানুষ ঠকিয়ে খাচ্ছে।
চারশত পোস্টের জন্য অভিনন্দন। শুভ কামনা।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪১
প্রামানিক বলেছেন: যারা রাজনীতি করে তারাই জনগণকে ঠকিয়ে যাচ্ছে সেই তুলনায় ওরা তো কিছু না। তবে ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করা ঠিক না। ধন্যবাদ মূল্যবান মন্তব্যর জন্য।
৪০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪১
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
চারপাশে শুধু লেংটাই দেখি।
অভিনন্দন।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪২
প্রামানিক বলেছেন: কই লেংটা পাইলেন সব তো গামছা পরা। ধন্যবাদ মন্তব্যর জন্য।
৪১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪৭
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন: সেকি লেংটা ছিল??
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৫০
প্রামানিক বলেছেন: যে পাগলার মাজার সে সবসময় লেংটা থাকতো। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
৪২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:০৫
অন্তু নীল বলেছেন: বাহ, এবার তাহলে লেংটা বাবাও দেখলাম।
এতদিন তো পাগলা বাবা, তেল বাবা, চেয়ার বাবা, খাজা বাবা, মারহাবা ইত্যাদি দেখেছি।
ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই, সুন্দর ছবি আর চমৎকার বর্ণনার জন্য।
..........সেই সাথে সুভেচ্ছা ১০০ হালি তম পোস্টের জন্য। আর ৪০০ তম নিয়ে একটা ছন্দ হতে পারে তো।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৯
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই অন্তুনীল। আপনার মন্তব্য পড়ে খুব খুশি হলাম। চেষ্টা করবো আপনার অনুরোধ রাখার।
৪৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৪১
সািদকআরকে বলেছেন: এই সব বিসসাস করা গুনাহ
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৯
প্রামানিক বলেছেন: বিশ্বাস যারা করে তাদের জন্য গুনাহ আর যারা বিশ্বাস করে না তাদের জন্য গুনাহ না।
৪৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:২০
মুক্ত পিঞ্জর বলেছেন: একজন সভ্য মানুষ কিভাবে লেংটা থাকতে পারে তাও আবার পীর?
তার আবার শত সহস্র ভক্ত।
এখন এমন একটা সময় এসে গেছে যে অসংখ্য নকলের মাঝে আসলটা চিনতে মানুষ ভুলে গেছে।
এ সবই ভণ্ডামি!!
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১০
প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার কথা বলেছেন ভাই, হাজার হাজার ভন্ডের মাঝে কোনটা আসল কোনটা নকল বোঝাই মুশকিল। ধন্যবাদ
৪৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৩২
নাসির আহমেদ কাবুল বলেছেন: ন্যাটার সঙ্গে দেখা করতে
গেলেন ভাই প্রমাণিক
সামুর চারশ’তম পোস্টে
জানতে পারি ঠিক ঠিক।
চারশ তম পোষ্টের জন্য অভিনন্দন।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১১
প্রামানিক বলেছেন: দেখার খুব কৌতুহল ছিল তাই দেখে এলাম। ধন্যবাদ গুরু।
৪৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৬:৫৪
পাকাচুল বলেছেন: সব ব্যবসা, আর কিছু না।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৭
প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন, পীর, ফকির, মাজারের আড়ালে এখন কোটি কোটি টাকার ব্যবসা হয়। ধন্যবাদ আপনাকে।
৪৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৭:৫৮
সাগর মাঝি বলেছেন: সব ভন্ডামি।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৮
প্রামানিক বলেছেন: শুধু ভন্ডামী নয় আড়ালে কোটি কোটি টাকার ব্যবসা। ধন্যবাদ
৪৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:০৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: ৪০০ তম এর মাইলফলক অতিক্রম করার জন্য অভিনন্দন!
একটা অজানা বিষয় সম্পর্কে অবগত হ'লাম, যদিও মাজার ব্যাব্সা সম্পর্কে আগেও জানতাম। কিন্তু ন্যাংটা বাবার মাজার সম্পর্কে এই প্রথম জানলাম।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৪১
প্রামানিক বলেছেন: আমারো আগে জানা ছিল না, ঢাকায় এসে জেনেছি। অনেক দূর দূর থেকে মানুষ আসে বিভিন্ন কিছু মানত করে কিন্তু এখানে কি আছে আর কি পায় তারাই ভাল জানে। ধন্যবাদ আপনাকে।
৪৯| ০২ রা মে, ২০১৬ রাত ৯:২৯
রাঙা মীয়া বলেছেন: অসাধারন পোস্ট। মনে হচ্ছে লেখকের সঙ্গে সদ্য মেলা থেকে ঘুরে এলাম !
০৩ রা মে, ২০১৬ দুপুর ১:৪৪
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই রাঙা মীয়া। মন্তব্য পড়ে ভাল লাগল। শুভেচ্ছা রইল।
৫০| ০৩ রা মে, ২০১৬ রাত ১১:১৯
রাঙা মীয়া বলেছেন: এমন লেখা আরো চাই ++ সাথে আছি
০৫ ই মে, ২০১৬ সকাল ১০:৩৫
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই রাঙা মীয়া। চেষ্টা করবো।
৫১| ০৬ ই মে, ২০১৬ ভোর ৪:৫৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
লেংটা বাবা সোলেমান লেংটা! লেংটা বাবা।
পড়ে ভাল লাগল। শুভেচ্ছা রইল।
০৬ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:২১
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই হাসান কালবৈশাখী। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।
৫২| ০৬ ই মে, ২০১৬ সকাল ৮:৪১
মোস্তফা ভাই বলেছেন: আইসি লেংটা, যামুও লেংটা, দোহাই লেংটা বাবা।
০৬ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:২৩
প্রামানিক বলেছেন: আসা যাওয়া লেংটাই, মাঝখানে কয়দিন কাপড় পিন্দন লাগে। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
৫৩| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৫২
জাহিদ হাসান বলেছেন: লেংটা.................. ওয়াক থু !
হজ্বে যাওয়ার সময় অনেকেই লেংটাকে বদরপুর দেখে গেছে, কিন্তু হজ্ব পালন করার সময় অনেকেই তাকে কাবা শরীফে দেখেছেন নামাজ আদায় করতে।
-এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আছে আমার কাছে। এবং তা খুবই সহজ একটা ব্যাপার।
পৃথিবীতে হুবুহু একই অবয়বের মানুষ আছে ৫ জন।
অর্থাৎ আমার মতো আছে ৫ জন, আপনার মত আছে ৫ জন।
তাই বলা যায় - যারা লেংটা ফকিরকে বদরপুরের পর সৌদিতে দেখেছিল তারা আসলে লেংটা ফকিরের মত চেহারা ও আকৃতির সেই ৫ জনের ১ জনকেই দেখেছিল। মূলত লেংটা ফকির বদরপুরেই ছিল, এবং সৌদিতে কাবা ঘরের কাছে যাকে দেখা গিয়েছিল লেংটা ফকিরেরর মত, সে আসলে তার প্রতিচ্ছবি বা হুবুহু একই রকমের ভিনদেশী ব্যক্তি।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:৫২
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, এই বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা জানা ছিল না জেনে খুশি হলাম।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৩৫
এরশাদ বাদশা বলেছেন: লেংটা, তাও আবার পীর!!! আস্তাগফিরুল্লাহ, নাউজুবিল্লাহ!!!!!