নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

pramanik99

আমার স্কুল জীবনের স্মৃতিগুলো বার বার মনে পড়ে। ফিরে যেতে ইচ্ছে করে সেই দিনগুলোতে।

প্রামানিক

শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

প্রামানিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

মরিচখোর (রম্য)

২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

কয়েক বছর আগের ঘটনা। ইত্তেফাকের পূর্বপাশের হোটেলে দুপুরে ভাত খেতে বসেছি। যদিও দুপুরের খাবার খাচ্ছিলাম কিন্তু সময়টা দুপুর ছিল না। তখন বেলা পৌনে চারটা বাজে। বিকাল বেলাই বলা চলে। হোটেলে তেমন একটা ভিড়বাট্টা নেই। মাঝখানের ফাঁকা একটা টেবিলে বসে খাচ্ছি। এমন সময় আমার টেবিলের সামনের চেয়ারে মাঝ বয়সি এক ভদ্রলোক এসে বসলেন। পায়জামা পাঞ্জাবীর সাথে দলীয় পোষাক পরেছেন। পাবনা, সিরাজগঞ্জের আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলেন। তার পোষাক পরিচ্ছদ দেখে মনে হলো খুব বড় না হলেও ছোট খাটো রাজনৈতিক নেতা হবেন।

হাতমুখ ধুয়ে এসে আরাম করে বসলেন। আমি মাছ দিয়ে ভাত খাচ্ছিলাম। তিনিও নলা মাছ দিয়ে ভাতের অর্ডার দিলেন। আমার তখন অর্ধেক খাওয়া হয়েছে। বয় ভাত তরকারী দিয়ে গেলে উনি খাওয়া শুরু করলেন। ভদ্রলোকের খাওয়া দেখে আমার চক্ষু চড়ক গাছ। টেবিলে বাটি ভরা কাঁচা মরিচ ছিল। বাটি থেকে একটা করে কাঁচা মরিচ নিচ্ছেন আর ভাতের সাথে ডলে ডলে প্রতি লোকমায় একটা করে খাচ্ছেন।

উনার মজা করে মরিচ খাওয়া দেখে কৌতুহল বশতঃ বললাম, বড় ভাই, মরিচগুলো মনে হয় ঝাল কম?
আমার কথা শুনে উনি আরেকটা মরিচ ডলতে ডলতে বললেন, ঝাল নাই দেইখাই তো লোকমায় লোকমায় খাইতে পারতেছি, নইলে কি আর এত মরিচ লাগে?

তার কথা শুনে আমারও মরিচ খাওয়ার খুব শখ হলো। ঝাল যদি কম হয়, আর খেতে যদি মজা লাগে, তাহলে আর খেতে অসুবিধা কি? উনি পনেরো বিশটা খেলে আমার অন্তত একটা তো খাওয়া দরকার? তার মত করেই ভাতের সাথে মরিচ ডলে ভাতসহ মরিচ মুখে দিয়ে চিবাতে লাগলাম। কিন্তু দুই তিন চিবানি দিয়েই আমার মুখ হা হয়ে গেল, হা করা মুখ আর চাপাতে পারছি না। মরিচের ঝালের চোটে পুরো মুখ জ্বলতে লাগল। কুলাতে না পেরে মুখটা বোয়াল মাছের মত হা করে শুধু হু হা- - হু হা- - করতে লাগলাম। চোখ দিয়ে টপ টপ করে কান্না ছাড়াই জল গড়িয়ে পড়তে লাগল। তরকারী বাদ দিয়ে খালি শুকনা ভাত মুখে দিয়ে নাড়াচাড়া করতে লাগলাম। তারপরেও ঝাল যেতে চায় না। ভদ্রলোক যতটা মরিচ মজা করে খেলেন আমি মাত্র অর্ধেক মরিচ খেয়েই ঝালের চোটে তত ঢোক পানি গিলে ফেললাম। তারপরেও মুখ, পেট জ্বলতে লাগল।

দুই চোখের পানি নিয়ে হু হা হু হা করতে করতে তার দিকে তাকিয়ে রইলাম। ভদ্র লোক আমি ভাত খাওয়া বন্ধ করে তাকিয়ে আছি দেখে খাওয়ার মাঝেই পাতের দিক থেকে মুখ তুলে তাকালেন। আমার চোখের দিকে তাকিয়ে আশ্চার্য হয়ে বললেন, কি রে ভাই, একটু আগেই তো আপনারে ভাল দেখলাম, হঠাৎ করে কান্দা শুরু করলেন ক্যা! আপনার মনে আবার কি দুঃখ দেখা দিল?

তার কথা শুনে পিত্তি জ্বলে উঠল। মনে মনে গালি দিয়ে বললাম, আপনার মরিচ খাওয়ার চৌদ্দ গুষ্ঠি কিলাই। আপনার কথা বিশ্বাস করেই তো আমার এখন নিরবে কাঁদতে হচ্ছে।

মনে মনে যত গালিই দেয় না কেন মুখে হু-- হা-- হু-- হা-- ছাড়া কোন কথা বললাম না। ভদ্রলোকের কথার উত্তরে আমি কোন কথা বলছি না দেখে, নিচের দিকে মুখ করে তিনি আবার আস্ত মরিচ ডলে ডলে খেতে লাগলেন।

আমার পুরো ভাত খাওয়া আর হলো না। পাতে ভাত রেখেই উঠে হাত মুখ ধুয়ে নিলাম। টেবিলে এসে দেখি ভদ্রলোক সতেরো আঠারোটি মরিচসহ পুরো দুই প্লেট ভাত খেয়ে তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলছেন। তার ভাব দেখে মনে হলো ভাত তরকারীর মত মরিচও একটা পেট ভরে খাওয়ার মত খাদ্য। অনেক লোককেই কাঁচা মরিচ খেতে দেখেছি, কিন্তু এই লোকের মত এত মরিচ খোর আর জীবনে দেখি নি।

টেবিলে বসে ঘনঘন পানি খেতে খেতে ভাবতে লাগলাম, যে লোক এত ঝাল মরিচ অনায়াসে গিলতে পারেন, সে লোক যদি নেতাগিরী করার সময় বক্তৃতায় এর ছিটেফোটাও উদগীরণ করেন, তাহলেও বিপক্ষ দল কথার ঝালের চোটে কুপোকাত হতে বেশি সময় লাগবে না। কিন্তু উনি বাস্তবে কি রকম নেতা সেটা জানার সৌভাগ্য আমার হয় নি। তবে তার মরিচ খাওয়ার কথা মনে হলে এখনও আমার চোখ দিয়ে জল টপ টপ করে গড়িয়ে পড়ে।

(ছবি ইন্টারনেট)

মন্তব্য ৫৮ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৫৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪১

বিজন রয় বলেছেন: পরথম হইসি, চা দেন।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১৩

প্রামানিক বলেছেন: গরমে গরম চা রেডি আছে। চলে আসেন।

২| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৬

মোঃ আমানউল্লাহ বলেছেন: বাস্তবে তিনি যে একজন শামীম ওসমান তা নিয়ে সন্দেহ করা ঠিক হবে না....

২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১৫

প্রামানিক বলেছেন: না ভাই উনি শামীম উসমান নয়, উনার বাড়ি পাবনা সিরাজ গঞ্জের ছিল, খুব বড় নেতা নয় ছোট খাটো ধরনের নেতা। ধন্যবাদ

৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: প্রামানিক ,



গল্পের ঝালের চোটে চোখে পানি নয় , মুখে হু হা- - হু হা- করা নয় শুধু হা....................হা..................হা.............. B-)

২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১৬

প্রামানিক বলেছেন: দারুণ মন্তব্য করেছেন হা হা হা।

৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৭

কালনী নদী বলেছেন: হাহাহা ভাইয়া অনেক মজা করে লিখেন, লেখাতে++++ আর সুখপাঠ্য সেজন্য সংগ্রহে।
কিছু মানুষ আছেন ভাই তাদের ঝাল লাগে না! আপনি যে সাহসটা দেখিয়েছেন তা সত্যিই প্রশংসনীয়, তবে অনুকরণ দূষনীয়।
হাহাহা অভিজ্ঞতাটা সন্ঞয়ের তালিকাতে তুলে রাখলাম- বড় ভাই।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১৭

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আপনার উৎসাহমূলক মন্তব্য পড়ে খুশি হলাম। শুভেচ্ছা রইল।

৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:০৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: এমন আমারও একবার হয়েছিলো। একজনকে দেখেছিলাম, মরিচ খাচ্ছে তো খাচ্ছেই! আমিও ইন্সপায়ার্ড হয়ে একটা খেতেই মুখ দিয়ে আগুনের গোলা বেরুনো শুরু করলো!
দারুণ। মজাদার লেখা
++++

২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:০৯

প্রামানিক বলেছেন: লোকটিন মরিচ খাওয়া দেখে সত্যিই আমি থ মেরেছিলাম। তাহলে আপনার জীবনেও এমন ঘটনা ঘটেছিল। ধন্যবাদ

৬| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:১১

রোষানল বলেছেন: হামি আরেক লোকের মুকত থ্যাক্যা শুনছি বগড়ের মানষেরা আরো বেশি ঝাল খাবার পারে বলে। কাঁচা মরিচের ভর্তা।তাও আবার কি মরিচ জানেন ভাই। বিন্দি মরিচ বিন্দি মরিচ।বাঘের পিছনে ল্যাগে দিলে বাঘ দৌড় মারবি।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১৩

প্রামানিক বলেছেন: কি কথা কচচু রে ভাই, বিন্দু মরিচ বাঘের পাছায় লাইগা দিলে বাঘ দৌড় মারবি তাহলে কারেন্টের মরিচ লাইগা দিলে কি হবি?

৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৩১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: যে লোক এত ঝাল মরিচ অনায়াসে গিলতে পারেন, সে লোক যদি নেতাগিরী করার সময় বক্তৃতায় এর ছিটেফোটাও........


হেঃ হেঃ হেঃ

প্রামানিক ভাই! আপনার লেখা পড়ে আমার চোখেমুখে ঝাল লাগছে। কি করাম?? :| :|

২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:১১

প্রামানিক বলেছেন: আপাতত ঠানডা পানি দিয়ে চোখমুখ ধুয়ে ফেলেন। পড়ে আবার মরিচ খান। ধন্যবাদ রসালো মন্তব্যর জন্য।

৮| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:২৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অামি মরিচ খেতে পারিনা । মাঝেমধ্যে শখ করে মুখে দিলেও এক কামড় খেয়ে রেখে দিতে হয়!

২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪১

প্রামানিক বলেছেন: আপনার মত আমার পক্ষেও আলগা মরিচ খাওয়া সম্ভব হয় না। ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করার জন্য।

৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:২৪

সুমন কর বলেছেন: আমিও একদম ঝাল খেতে পারিনা ! আপনার কাহিনী পড়ে বুঝতে পারছি, কেমন লেগেছিল আপনার !!

ভালো থাকুন।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৫৪

প্রামানিক বলেছেন: ভাই কি আর বলবো নাক কান দিয়ে আগুনের ধোঁয়া বেরোনোর মত অবস্থা। ধন্যবাদ আপনাকে

১০| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৪৯

বেদের ছেলে মফিজ মিয়া বলেছেন: গরমে খাসিতে পরিণত হলো রাজারবাগের তিন কুকুর !
প্রচন্ড গরমে এবার খাসিতে পরিণত হলো একই পরিবারের তিনটি কুকুর। রাজধানীর রাজারবাগে মির্জা আব্বাসের বাড়ির সামনে এই বিস্ময়কর ঘটনাটি ঘটেছে। উৎসুক জনতার ভীড় সামল‍াতে খাসি তিনটিকে পুলিশি হেফাজতে রাখা হয়েছে।



জানা যায়, দীর্ঘদিন যাবৎ কুকুর তিনটি ওই এলাকায়ই বসবাস করছিলো। এরমধ্যে ছিলো একজন ছিলো মহিলা কুকুর। আর দুজন ছিলো তার দুই সন্তান, পুরুষ কুকুর। প্রতিদিনকার মত আজ সকালেও তার‍া রোদ পোহাতে এলাকার একটি কনফেকশনারী দোকানের সামনে গিয়ে বসে। বিশ্রাম নিতে নিতে একসময় তারা ঘুমিয়ে যায়। ঘুমের মধ্যেই তাদের দেহের আবরণ বদলাতে শুরু করে। কিছুক্ষণের মধ্যেই বদলে যায় পুরো দৃশ্য। রোদের উত্তাপে খাসিতে পরিণত হয় কুকুর তিনটি !


খাসির হবার পর পুলিশের হেফাজতে তিন কুকুর


এসময় ভয় পেয়ে আশেপাশের লোকজন চিৎকার চেচামেচি শুরু করলে খাসি তিনটির ঘুম ভেঙ্গে যায়। এবং একে অপরকে অবাক হয়ে দেখতে থাকে।

শেষখবর পাওয়া পর্যন্ত বিবিসি, সিএনএন ও রয়টার্স থেকে তিনজন সাংবাদিকসহ অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক ইতিমধ্যেই বাংলাদেশের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন খাসি তিনটিকে নেড়েচেড়ে দেখার জন্য। - প্রথম আলু

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:১৬

প্রামানিক বলেছেন: কুকুর যদি গরমের কারণে ছাগল হয়ে থাকে, তাহলে গরমের ভিতর ছাগল খাওয়া বন্ধ।

১১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার দেখা: বাবা মরিচ কাচ্ছে দেখ ২ বছরের বাচ্ছা মরিচ খাবে, একটু খেয়ে চীৎকার; তাকে চিনি ও শরবত দেয় হলো; সে তকটু শান্ত হয়ে আবার খেলো, কারন বাবা মরিচ শেষ করেছিল।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:১৮

প্রামানিক বলেছেন: হা হা বাবার দেখাদেখিই তো বাচ্চায় খায়। ঝাল মিস্টি পরে বোঝে। ধন্যবাদ

১২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:০৭

সাগর মাঝি বলেছেন: মরিচের নাম শুনলেই এখন ভয় লাগে। একবার মরিচ খেয়ে মুখ দিয়ে লালা ঝরেছিলো আর পরদিন টয়লেটে গিয়ে.......

মরিচ বাবা তোমাকে প্রনাম!!!

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:১৯

প্রামানিক বলেছেন: হা হা হা ঝালের পরেই টয়লেট শুরু- - - - তাই তো ঝাল খেতে বুক করে দুরু দুরু। ধন্যবাদ মন্তব্যর জন্য।

১৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:০৩

শামছুল ইসলাম বলেছেন: রম্যরচনাটা বেশ মজার।

ভাল থাকুন। সবসময়।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:২০

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই শামছুল ইসলাম। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

১৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:২০

হাফিজ বিন শামসী বলেছেন:
টেবিলে বসে ঘনঘন পানি খেতে খেতে ভাবতে লাগলাম, যে লোক এত ঝাল মরিচ অনায়াসে গিলতে পারেন, সে লোক যদি নেতাগিরী করার সময় বক্তৃতায় এর ছিটেফোটাও উদগীরণ করেন, তাহলেও বিপক্ষ দল কথার ঝালের চোটে কুপোকাত হতে বেশি সময় লাগবে না।


উফ,প্রামানিক ভাইয়ের গল্পে কি ঝালরে ভাই।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:১৫

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই হাফিজ বিন শামসী। মন্তব্য পড়ে উৎসাহিত হলাম। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

১৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৩৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: যে লোক এত ঝাল মরিচ অনায়াসে গিলতে পারেন, সে লোক যদি নেতাগিরী করার সময় বক্তৃতায় এর ছিটেফোটাও উদগীরণ করেন, তাহলেও বিপক্ষ দল কথার ঝালের চোটে কুপোকাত হতে বেশি সময় লাগবে না।

হাঃ হাঃ হাঃ। মন্দ বলেননি। এমন ঝাল খাওয়া লোক আমিও দেখেছি।
ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:১৬

প্রামানিক বলেছেন: ঝাল অনেককেই খেতে দেখেছি কিন্তু এত ঝাল খাওয়া লোক আর কখনও দেখি নাই। ধন্যবাদ

১৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:২৯

কাবিল বলেছেন: মরিচের চপ আমার খুব প্রিয়।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৩১

প্রামানিক বলেছেন: মরিচের চপ খেতে মন্দ নয়। ধন্যবাদ

১৭| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৪৯

ফয়সাল রকি বলেছেন: হা হাহা... মজা পেলাম। +++

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৩২

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ফয়সাল রকি। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।

১৮| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৫২

এহসান সাবির বলেছেন: দেরিতে হলেও বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল :)

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৩৪

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই এহসান সাবির। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।

১৯| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৫৫

রাবার বলেছেন: লন আরো দুইডা দিয়া গেলাম :P

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:০৭

প্রামানিক বলেছেন: একটা কাঁচা মরিচ খাইয়াই যে অবস্থা, আপনি আরো কারেন্টের মরিচ আনছেন। ধন্যবাদ মন্তব্যর জন্য।

২০| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৫৩

ঘানার রাজপুত্র বলেছেন: আমিও ২০০১ কি ২০০২ সালে মহাখালিতে রাত ১২ টার দিকে ঠিক একই সমস্যায় পরেছিলাম। শুধু আমার ক্ষেত্রে যে ছিল সে ছিল শ্রমিক।
আজ আমি তার মতো নাহলেও প্রতি বেলায় ২/১ টা কাচামরিচ খেতে পারি।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:০৫

প্রামানিক বলেছেন: আমি এখনও আলগা মরিচ খেতে পারি না। ৭/৮ টি মরিচ খায় এমন লোক অনেক দেখেছি কিন্তু ঐ লোকের মত এমন মরিচখোর আর চোখে পড়ে নাই। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।

২১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:১৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: :-/

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৪

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই হাসান মাহবুব। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।

২২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৫১

কল্লোল আবেদীন বলেছেন: হা................হা.............হা........
মজা পেলাম। +++

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৪

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই কল্লোল আবেদীন। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।

২৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২০

ঢাকাবাসী বলেছেন: মজা পেলুম, সুন্দর মজার লেখা। আসলে আম্মো একপাতে গোটা একটা বোম্বাই মরিচ খাই, অবশ্য আমি কোন নেতা ফেতা না।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৭

প্রামানিক বলেছেন: বলেন কি!! ডালের ভিতর তিনটা বোম্বাই মরিচ দিয়ে তের জন খেয়েছিলাম তারপরেও সে কি পেট জ্বলুনী। ধন্যবাদ আপনাকে।

২৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৬

রাজু বলেছেন: মজা পেলুম, আমিও আবারর হেব্বী মরিচ খাইতে পারি, কইয়া দিলুম.....

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫০

প্রামানিক বলেছেন: মরিচ খাওয়া ভালো। ভিটামিন বি সি আছে। ধন্যবাদ মন্তব্যর জন্য।

২৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৩

নীলপরি বলেছেন: অনেক লোককেই কাঁচা মরিচ খেতে দেখেছি, কিন্তু এই লোকের মত এত মরিচ খোর আর জীবনে দেখিনি ।

না আমিও এরকম কাউকে দেখিনি । :)
যদিও একটু আধটু ঝাল ভালোই লাগে !

পড়তে দারুন লাগলো ।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫১

প্রামানিক বলেছেন: কাঁচা মরিচ একটু আধটু অনেকেই খায় কিন্তু ঐ লোকের মত এত মরিচ খেতে কাউকে আর দেখিনি। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।

২৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:০২

আমি ভাল মানুষ বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~ খুব ভাল লাগলো।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:০৫

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, শুভেচ্ছা রইল।

২৭| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৪৩

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: নেতা বটে -----------------!!!!! :)

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:০৬

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ নাহার আপা। এমন মরিচখোর আর একটাও দেখি নাই। শুভেচ্ছা রইল।

২৮| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১৫

জুন বলেছেন: আমার এক ছুটা বুয়া একবার কি কারনে জানি আমার বাসা থেকে ভর্তা বানিয়ে নিয়ে যেত । উপকরন ছিল প্রায় ৩০০ গ্রাম কাচা মরিচ আর একটা চ্যাপা শুটকি । সে একদিন এক প্লেট ভাতের সাথে পুরো ভর্তাটাই খুব মজা করে খেলো আমার সামনে বসে হাসতে হাসতে । এটা দেখে আমি পরদিন তার কাছ থেকে একটু ভর্তা চেয়ে নিলাম । আর সেটা দিয়ে ভাত মেখে মুখে পুরতেই আমি আর হা মুখ বন্ধ করতে পারি না । সেই অবস্থার কথা ভাষায় বর্ননা করা যাবে না / শুধু দুই জগ পানি আর এক কৌটা চিনি শেষ হয়েছিল তাও আমার চোখের পানি বন্ধ হয়নি । একেই বোধ হয় বলে নাকের জলে চোখের জলে । তবে আমি বা আমার বুয়া কেউ নেতা না :(
+

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:১৪

প্রামানিক বলেছেন: জুন আপা, আপনার কাহিনী পড়ে আরেক কাহিনী মনে পড়ে গেল। আপনার মত আমারো খুব চ্যাপা শুটকী খাওয়ার সখ হলো। সাভার জামগড়া গ্রামে আমার এক নানা বাড়িতে গিয়ে নানীকে বললাম চ্যাপা শুটকীর কথা। নানী সুন্দর করে শুকনা মরিচ দিয়ে লাল লাল করে চ্যাপা ভর্তা করে দিলো। খেতে ভালই লাগল। খাওয়ার পরে শুরু হলো পেটের জ্বলূনী। সারা রাইত পেট তো জ্বলাজ্বলি করলো, ঘুম তো হলোই না, সকাল থেকে শুরু হলো টয়লেটে দৌড়া দৌড়ি। সেই যে চ্যাপা খাওয়া ছেড়েছি আর খাইনি। ধন্যবাদ জুন আপা।

২৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৫০

উল্টা দূরবীন বলেছেন: একদিন ঝালমুড়ি খাইতে গিয়া নানারে কইলাম মরিচ একটু বেশি কইরা দিয়েন। উনি এমন মরিচ দিছে, খাইয়া আমার সাত জন্মের শিক্ষা আর তিনদিন বায়বীয় পায়খানা একসাথে হইছে।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:১৮

প্রামানিক বলেছেন: হা হা হা বলেন কি!! এমন দশা! ধন্যবাদ আপনাকে রসিকতার মন্তব্য করার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.