নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
যমুনা সেতু হয়নি তখন
আরিচায় আসা যাওয়া
লাগলে খিদে ফেরীর ভিতর
পেট চুক্তিতে খাওয়া।
মনে পড়েছে, যাচ্ছি বাড়ি
সালটা ছিল আশি
খাচ্ছি বসে দুই পিস মাংস
ভেড়া কিংবা খাসি।
ভাত দিয়েছে গামলা ভরে
ডাল ছিল যে ফ্রি
ডাল তো নয় ঘোলা পানি
দেখতে কি বিশ্রি!
আটাশ টাকা দ্বিগূন মূল্য
উপায় তো আর নাই
নদীর মাঝে একটি হোটেল
বাধ্য হয়েই খাই।
খেতে বসেছি অনেক খেলাম
পুষিয়ে নিচ্ছি খেয়ে
আট প্লেট ভাত করলাম সাবাড়
ডাইলটা ফ্রি পেয়ে।
যতই খাবেন আটাশ টাকা
তাই তো আমি খেলাম
অর্ধেক রাস্তা যাওয়ার পরেই
টের কিছুটা পেলাম।
গুড় গুড় গুড় ডাকলো পেটে
মোচড় দিল যেই
পেটের ব্যাথায় জান বাঁচে না
হুঁশ টুস্ আর নেই।
অনেক কষ্টে সন্ধ্যা রাতে
ফিরলাম যখন বাড়ি
ব্যাগটা ফেলে দৌড়ে গেলাম
টয়লেট তাড়াতাড়ি।
তিনদিন ভরা কাজকর্ম নাই
হলাম টয়লেট বাসি
টাকা পোষাতে ভাত খেয়েছি
শুনেই হাসাহাসি।
হাজার টাকা খরচ করেও
শরীর হলো দুর্বল
শপথ নিলাম আরিচা ঘাটে
ছুঁবো না আর জল।
এর পরেতে আরিচা ঘাঠে
অনেক গিয়েছি ভাই
যতই সাধে পেট চুক্তি ভাত
আর কি আমি খাই?
ছবিঃ গুগল
রিপোষ্ট
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৯
প্রামানিক বলেছেন: প্রথম মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা
আটাশ টাকা উসুলে হাজার টাকা গচ্চা!!!!
আর কি খাওয়া যায়
ছড়ায় ছড়ায় দারুন এক সশয়কে ধরে রাখলেন প্রিয় ছড়াকার
+++
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪০
প্রামানিক বলেছেন: সেই সময়ে পেটচুক্তি খাওয়ার ব্যবস্থা ফেরিগুলোতে ছিল দাম দ্বিগুণ নিত বলে অনেকেই বেশি বেশি খেয়ে পেটের অসুখে ভুগতো। তারই একটি চিত্র ছড়ায় তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৫
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: ভাই আপনার কবিতাটা মুখস্ত করবো।
অভিনন্দন জানবেন।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪২
প্রামানিক বলেছেন: আপনি আমার কবিতা মুখস্থ করবেন এটা খুবই আনন্দের বিষয়, আপনার প্রতি রইল আমার আন্তরিক অভিনন্দন।
৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৭
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ছড়া ভাল লেগেছে প্রামানিক ভাই।
যাত্রা পথে আমি যেখানে সেখানে না খাওয়ার চেষ্টা করি।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৬
প্রামানিক বলেছেন: ঐ সময় ফেরিতে না খেয়ে গেলে সারা দিন উপোস থাকতে হতো, কারণ বাস নগর বাড়ি থেকে ছেড়ে গেলে গন্তব্যে না পৌছানো পর্যন্ত আর কোথায়ও থামতো না এবং রাস্তা পথে তখন হোটলও ছিল না। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪১
যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: আমার ও খাওয়ার অভিজ্ঞতা আছে ওরে বাবা বলব কি " ছেড়ে দে মা কেঁদে বাচি" অবস্থা। বরাবরে মতো এটাও বেশ লাগল। গুরু ভালো থাকবেন।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৭
প্রামানিক বলেছেন: যমুনা বা মেঘনা সেতু হওয়ার আগে যারা যাতায়াত করেছেন তাদের অনেকেরই এরকম অভিজ্ঞতা আছে। ধন্যবাদ নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য।
৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
ছড়া কড়া হয়েছে; তবে, বাংগালীদের শিখতে হবে, পেট ভরে খাওয়া ক্ষতিকর
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫১
প্রামানিক বলেছেন: ঠিক বলেছেন চাঁদগাজী ভাই, সেই সময়ে ঢাকা শহরে পনর ষোল টাকায় পেট ভরে মাংস দিয়ে ভাত খাওয়া যেত আর ফেরিতে ছিল আঠাশ টাকা। এই কারণে অনেকেই পেট পুরে ভাত খেতে গিয়ে বিপদে পড়ে যেত, কারণ ডাইল ফ্রি থাকলেও ডাইলটা কালাই দিয়ে রান্না করতো না ভাতের মাড় দিয়ে রান্না করতো, ঐ ডাইল পরিমাণে বেশি খেলেই খবর হয়ে যেত। ধন্যবাদ চাঁদগাজী ভাই।
৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৭
হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: চমৎকার ছড়া ভাই।
ছাত্রাবস্থায় যখন বাড়ি যেতাম, শুনতাম ফেরির পেট চুক্তি ভাত খাওয়ার গল্প। তবে কখনও খাইনি.......
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৩
প্রামানিক বলেছেন: আরিচা ঘাটে এখনও ফেরি ব্যবস্থা চালু আছে, বর্তমানে ফেরিগুলোতে পেটচুক্তি খাওয়ায় কিনা জানি না। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৮
আরোগ্য বলেছেন: অতি লোভে তাঁতি নষ্ট। তবে ছড়াটি কিন্তু ভারী মজার।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২২
প্রামানিক বলেছেন: লোভের কারণেই তো এই অবস্থা। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আটাশ টাকা উশুল তো নয়
জানের উপর খাতরা ,
মাগনা পেলে বাঙ্গাল নাকি
খায়ও আলকাতরা !!!
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩২
প্রামানিক বলেছেন: সেই সময়ে আটাশ টাকার
ছিল অনেক দাম
পেট ভরে কেউ খেলে পরেও
হতো না বদনাম।
কিন্তু যারা ডাইলটা খেত
তারাই পড়তো ফেরে
ঘন ঘন টয়লেট যেত
চাকরি-বাকরি ছেড়ে।
১০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সস্তার সাত অবস্থা কথায় কথায় বলি,
তার পরেও সস্তা পেলে সবার আগে চলি।
তখন কার ২৮ টাকা যদিও অনেক দাম,
কি আর করা বেশী খেলে বিধি হবেন বাম।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪০
প্রামানিক বলেছেন: ২৬ টাকায় গরুর মাংস
প্রতিসেরের দাম
ভাতের মূল্য ২৮ হলে
কার না ঝরবে ঘাম?
সেই জন্য তো অনেক লোকে
পুষিয়ে নিতে গিয়ে
বেশি বেশি খাবার খেত
মাড়ের ডাইল দিয়ে।
কিন্তু যখন খাওয়ার পরে
পেটের রোগে ভুগতো
তখন সবাই পুষিয়ে নেয়ার
মজাটা কি বুঝতো।
১১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: কিছুক্ষন পর আমাদের বাসার সবাই আরিচা যাচ্ছে। না, কোনো কাজে না। এমনি বেড়াতে। তবে আমি যাচ্ছি না।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪২
প্রামানিক বলেছেন: আরিচা ঘাটে বেড়ানোর মত যথেষ্ট জায়গা আছে। ইচ্ছা করলে আপনিও যেতে পারেন ওখানে ভালো ভালো নদীর মাছ পাওয়া যায়। ধন্যবাদ
১২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
আরিচা ঘাটে নাকি টাউট বাটপার বেশি এ কারণে একবার ওই পথ দিয়ে যাওয়ার সময় খাইনি ওই সকল হোটেলগুলোতে।
ছড়া ভালো হয়েছে প্রামানিক ভাই।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪১
প্রামানিক বলেছেন: আরিচা ঘাটের হোটেলওয়ালারা সুযোগ পেলেই কাষ্টমারকে ঠকাতে ছাড়ে না। ধন্যবাদ
১৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:০৪
ঢাকার লোক বলেছেন: আগে শুনেছিলাম আরিচা ঘাটের হোটেলে নাকি পেট চুক্তিতে খেতে বসে লোকেরা খাওয়া শুরু করা মাত্রই হোটেল বয়রা চিৎকার করতে থাকে "ফেরি ছেড়ে দিলো, ফেরি ছেড়ে দিলো"। আর তাতে কাস্টমাররা তাড়াতাড়ি পুরো না খেয়েই উঠে চলে যেত !
বরাবরের মতোই বেশ মজার ছড়া !
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪৪
প্রামানিক বলেছেন: এরকম ঘটনা আগে প্রায়ই হতো, এখন যমুনা সেতু হওয়ার কারণে অনেকটা কমেছে। ধন্যবাদ ভাই শুভ্চেছা রইল।
১৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:১৫
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
এখানে চলে আসেন
ফ্রিতে খেতে পারবেন
রিক্সাওয়ালা থেকে সবাই
আরামে খেয়ে যাচ্ছেন!
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪৫
প্রামানিক বলেছেন: ঠিকানা দেন আমি যেতে না পারলেও টোকাইদের পাঠিয়ে দেব। ধন্যবাদ
১৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৩৬
সুমন কর বলেছেন: ৮ প্লেট !!! ...................হাহাহাহা, মজার হয়েছে। যদিও আপনার পেটের জন্য দুঃখ পেলাম।
+।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪৭
প্রামানিক বলেছেন: দুঃখ পাওয়ার মতই ঘটনা, তখনকার সময় ঐরকম পরিস্থিতিতে অনেকেই ভুগেছে। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
১৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৫৫
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: খুব সুন্দর ছড়া গড়েছেন ভাই, আরিচা ঘাটে আমি ২০০৩ সালে এক দুপুরে খেয়েছিলাম। আপনার কবিতা পড়ে মনে পড়ে গেল, চোখে ভাসছে সে ই দিনটি।
শুভকামনা জানবেন শ্রদ্ধেয় কবিবর
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪৮
প্রামানিক বলেছেন: পুরানো স্মৃতি মনে করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। শুভ্চেছা রইল।
১৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:০৩
সনেট কবি বলেছেন: একসাথে দারুণ ও মজার।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪৯
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সনেট কবি, অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।
১৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:১৬
পুলক ঢালী বলেছেন: হা হা হা পুরনো কথা মনে করিয়ে দিলেন। আমি দেখেছি ডালভাত ফ্রী কিন্তু উসুল করে নেয় মাছ বা মাংসে। মাছ বা মাংস না খেলে টেবিল ছাড়তে হবে। ওদের রান্না খুব মজাদার হতো কিন্তু আমি খেতাম শর্ত আরোপ করে। মাছ বা মাংস ওভেন হট হতে হবে নাহলে খাবনা, সে ক্ষেত্রে চুলায় মাছ মাংস না থাকলেও গরম করে দিত এবং বাশের ডালিতে ভাত ডেলে গরম ধোয়া উঠা ভাত দিতো, প্লেট ধুয়ে নিতাম লবন দিয়ে, পানি খেতাম বোতলে আর না হয় নীচে নেমে ডাব খেতাম
বুঝতেই পারছেন পেটে ভুটভাট হওয়ার সুযোগ ছিলোনা।
আপনার ছড়া দারুন হয়েছে খুব মজা পেলাম। ভাল থাকবেন ছড়াকার ভাই।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৫২
প্রামানিক বলেছেন: হা হা হা আপনার দেখি সব কথাই মনে আছে। বাঁশের ডালিতে ধোঁয়া উঠা ভাত খেতে মজাই লাগতো। পুরানো স্মৃতি তুলে ধরার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
১৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:০৪
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
শাহবাগ চত্তর, বঙ্গদেশ ঢাকা।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৪৭
প্রামানিক বলেছেন: তাহলে যেতে হবে। ধন্যবাদ
২০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:২০
ওমেরা বলেছেন: শরীরের জন্য খাবার দরকার। কিন্ত বেশী হলে শরীর সহ্য করতে পারে না বের করে দেয়। হি হি হি
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:২৬
প্রামানিক বলেছেন: কথা ঠিক কিন্তু ইচ্ছা করে খাইনাই, দাম পোষাতে গিয়ে খেয়েছিলাম।
২১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:২১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হাহাহাহা ভাই; দারুণ অভিজ্ঞতা মজা করে বর্ণনা করেছেন।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৭
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন, মাঝে মাঝেই এরকম অভিজ্ঞতা হয়। মন্তব্যর জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
২২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪১
করুণাধারা বলেছেন: দারুন মজাদার কবিতা! সাথের ছবিটিও একেবারে মানানসই।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৭
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
২৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আরিচা ঘাটে যাওয়ার ভাড়া দিলে আমিও যাইতাম
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৯
প্রামানিক বলেছেন: কবে যাইবেন কইয়েন টেম্পুর ভাড়া যা লাগে দিয়া দিমু। ধন্যবাদ রসালো মন্তব্য করার জন্য।
২৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৮
রক বেনন বলেছেন: হা হা হা!! কবি, আমি তো হাসতে হাসতে পেট ব্যাথা করে ফেলেছি। +++++
০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৭
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই রক বেনন, আপনি হেসেছেন জেনে খুশি হলাম।
২৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪৯
আরোগ্য বলেছেন: দশ দিন হয়ে গেল প্রামানিক ভাইয়ের ছড়ার দেখা নাই।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৯
প্রামানিক বলেছেন: আমি এক মাসের জন্য গ্রামের বাড়ি গিয়েছিলাম, যে কারণে ব্লগের বাইরে ছিলাম। ধন্যবাদ ভাই, খুবই খুশি হলাম আমার খোঁজ নেয়ার জন্য।
২৬| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:১১
মলাসইলমুইনা বলেছেন: প্রামানিক ভাই,
সেই ঢাকা রাজশাহীর মডার্ন এন্টারপ্রাইজ, ফেরি খান জাহান আলীতে আরিচা দৌলতদিয়া (পরে পাটুরিয়া) যাতায়াত ! আহা কি স্মৃতি মনে করাইলেন মনেতো হচ্ছে আপনার কবিতাই খেয়ে ফেলি !
০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০০
প্রামানিক বলেছেন: আসলেই সেই সময়ের আরিচা দৌলতদিয়ার দৃশ্য এখন স্মৃতি হয়ে আছে। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
২৭| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৫
কে ত ন বলেছেন: আপনার মত আরও অনেকে
খেয়েছে ধরা তাই
আরিচা ঘাটের খাওয়ায় এখন
পেট চুক্তি নাই
আরিচা কেন কোথাও যে নেই
এমন তরো চুক্তি
কেন যে সব গুটিয়ে গেল
পাইনা খুঁজে যুক্তি
তবে কিন্তু যাইবা বলেন
ফেরি ঘাটের খাবার
একবার খেলে মন চাইবে
চাখতে সেটা আবার
সম্ভবত ফেরি ঘাটে
খিদে বেশি লাগে
যা দেখি তাই খাবার জন্য
মনে খায়েশ জাগে
০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০১
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই কেতন, আপনার ছন্দ মন্তব্য পড়ে খুবই ভালো লাগল। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
২৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৮
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
খাওয়ার চোটে এমনতরো
মুশকিল হয় কভু,
দুই হাত জোড়ে কইবো আমি
মাফ যে চাই প্রভু।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০২
প্রামানিক বলেছেন: হে হে হে খাওয়ার পরে মাফ চাইলেও কাজ হয় না। ধন্যবাদ
২৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৭
টারজান০০০০৭ বলেছেন: শুনিয়াছি আগে আরিচা ঘাটে হোটেলে গেলে বেয়ারা নাকি জিজ্ঞাসা করিত , কি খাইবেন? ঘেউ ঘেউ খাসি নাকি মরহুম মুরগি ?
০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৩
প্রামানিক বলেছেন: হা হা হা দারুণ দারুণ, নতুন ডায়ালগ পেলাম। ধন্যবাদ ভাই টারজান।
৩০| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৬
দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: চমৎকার বর্ণনাময় ছড়া , যেন বলা হচ্ছে ওগো সাবধান ।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৮
প্রামানিক বলেছেন: মূল্যবান মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
৩১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২১
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
এক বছর আগে হলেও পেট চুক্তিতে খেতাম । এখন খাওয়া কমিয়ে দিয়েছি ।
যাইহোক কেমন আছেন ?
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪০
প্রামানিক বলেছেন: আপনি খাওয়া কমিয়ে দিয়েছেন আর আমি আগের মত খেতেই পারি না। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
৩২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: অবসরে লিখুন, পড়তে ভালো লাগে । আপনার জন্য দোয়া রইলো ভালো থাকুন, সুস্থ্য থাকুন, ব্যাস্ত থাকুন ।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৯
প্রামানিক বলেছেন: আপনি আমার খোঁজ খবর নেয়ায় খুশি হলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
৩৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৩
ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: শুভ কামনা রইলো স্যার আপনার জন্য।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৪
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
৩৪| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০০
খায়রুল আহসান বলেছেন: অভিজ্ঞতাটা সুখকর না হলেও, ছড়াটা বেশ মজার হয়েছে। মানুষ অনেকটা বাধ্য হয়েই ফেরীর অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে আহার গ্রহণ করতো। অথচ কর্তৃপক্ষ চাইলেই কিন্তু পরিবেশটাকে আরেকটু স্বাস্থ্যসম্মত করতে পারতো।
ছড়ায় ত্রয়োদশ প্লাস + +
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০১
প্রামানিক বলেছেন: ঠিক বলেছেন, তখন এসব দেখার কেউ ছিল না। ফেরীতে যা ইচ্ছে তাই খাওয়াতো।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বরাবরের ন্যায় সুন্দর ছড়া।
শুভকামনা কবিভাইকে।