নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

pramanik99

আমার স্কুল জীবনের স্মৃতিগুলো বার বার মনে পড়ে। ফিরে যেতে ইচ্ছে করে সেই দিনগুলোতে।

প্রামানিক

শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

প্রামানিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

ওড়ংয়ের ডাল

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:১৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আগের মত হয় না এখন
ওড়ংয়ের ডাল খাওয়া
সেই জন্য তো ডালের মাঝে
স্বাদ যায় না পাওয়া।

আগের দিনে মা চাচীরা
এক ওড়ং ডাল দিলে
সেই ডালেতে তিন থালা ভাত
খেতাম তিনজন মিলে।

হাপুরহুপুর ডাল খেতাম ভাই
হায়রে একি স্বাদ!
এমন খাবার খায়নি যারা
জীবনটাই বরবাদ!!

এখন তো ভাই সাত চামচ ডাল
এক প্লেটে দিলে
ওড়ং সমান হয় না তাতেও
সবগুলো ডাল মিলে।

ওড়ং তো ভাই আর কিছু নয়
পাকা নারকেলের মালা
লোহা পুড়ে ছিদ্রি করতো
মা, চাচী বা খালা।

সেই ছিদ্রিতে বুড়ো চাচারা
লাগিয়ে দিত বাঁশ
ওড়ং ছাড়া খাওয়া হতো না
হায়রে সর্বনাশ।

ওড়ং পেলে নব বধুরাও
অনেক খুশি হতো
বাপের বাড়ির ওড়ং যেন
মোহর পাওয়ার মত।

নারকেল মালা, বাঁশের নাকর
তুচ্ছ মূল্য যার
সেই সময়ে এটাই ছিল
শ্রেষ্ঠ উপহার।

বর্তমানে ওড়ং কথাটি
হারিয়ে যাচ্ছে ভাই
দামী দামী চামচের ঠেলায়
ওড়ংয়ের মূল্য নাই।

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:১৭

প্রামানিক বলেছেন: হাবিব স্যার বলেছেন: খুব সুন্দর ছড়া কবিতা++

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:১৭

প্রামানিক বলেছেন: প্রথম মন্তব্যকারী হিসাবে হাবিব স্যারকে ধন্যবাদ।

২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৯

নজসু বলেছেন:




মনের কথা বলেছেন প্রিয় ছড়াকার।
ওড়ংয়ের জায়গা এখন ধাতব ডাবু দখলে নিয়েছে।

ছাড়ায় মজা।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:১৬

প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন, দামী দামী ডাবু বাজারে আসায় ওড়ং কেউ ব্যবহার করে না। ধন্যবাদ

৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:১৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: প্লাষ্টিক ইন্ডাষ্ট্রিজ আমাদের দেশীয় ঔতিহ্য শুধু ধ্বংস করেনি ধ্বংস করেছে আমাদের বিবেকবোধ, ধ্বংস করেছে আমাদের পারিবারিক একাত্ববোধ, এখন বড় বড় থালা বাসন বোল কিছু নাই, যা তৈরি হয়েছে সব ছোট পরিবার সুখি পরিবারের জন্য - দেখতে হচ্ছে আসলেই তারা কি সুখি সেই ছোট পরিবার। দিন দিন পরিবার ভাঙ্গছে এখন স্বামী একদেশে তো স্ত্রী আরেক দেশে আর ছেলে মেয়ে আরেক দেশে - নাও দ্যাটস কল হ্যাপি ফ্যামিলি !!!

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:২০

প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন এখন সুখি পরিবার বলতে যৌথ পরিবার ভেঙে সবাই নিঃসঙ্গ হয়ে যাচ্ছে। বর্তমানের প্রেক্ষাপটে মন্তব্যে সুন্দর তথ্য তুলে ধরায় ধন্যবাদ

৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: চমৎকার ছড়া।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৩৪

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই রাজীব নুর, শুভেচ্ছা রইল।

৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:২৭

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ওড়ং যে এইটাকে বলে জানতামনা। আমরাতো ডাবুর বলি।
চমৎকার ছড়া প্রামানিক দাদা।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৩৮

প্রামানিক বলেছেন: আমিও এই নামটি ভুলে গিয়েছিলাম, সেদিন যশোরের একটি আঞ্চলিক রান্নার ভিডিও দেখতে গিয়ে ওড়ংয়ের নামটি মনে পড়ে যায়। এক সময় গ্রামের প্রত্যেক বাড়িতেই এই ওড়ংয়ের ব্যবহার ছিল, এমন কি বড় বড় অনুষ্ঠানেও ওড়ং দিয়ে ডাল পরিবেশন করা হতো। মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৩৫

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আমাদের গ্রাম্য ভাষায় ওড়ংকে ডই বলে। ছড়া সুন্দর হয়েছে প্রামানিক ভাই।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৩৯

প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন, অনেক এলাকায় এটাকে ডই নামেও ডাকে। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।

৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪৫

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: সুন্দর....
প্রথম মন্তব্যটা কার :-B প্রামানিক নাকি...

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫২

প্রামানিক বলেছেন: না ভাই প্রথম মন্তব্যটা করেছিল ব্লগার হাবিব স্যার, পোষ্টটি মুছে দিয়ে নতুন করে আবার পোষ্ট করায় উনার মন্তব্যটি আবার দিতে হয়েছে। ধন্যবাদ

৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাহ ! চমৎকার লিখেছেন। সত্যি ই এসব উঠে যাচ্ছে আজকাল।আমাদের এলাকায় অবশ্য অন্য নামে ডাকে।
ভালোলাগা প্রামানিক ভাই।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫৮

প্রামানিক বলেছেন: কোন এলাকায় ওড়ং, কোন এলাকায় ডাবু, কোন এলাকায় ডই এমনিভাবে বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন নামে ডাকে। সঠিক নামটা কি সেটা আমিও জানি না, তবে মনে হয় বৃহত্তর পাবনা, কুষ্টিয়া, যশোর জেলায় ওড়ং নামটাই বেশি প্রচলিত। ধন্যবাদ বোন মন্তব্য করার জন্য।

৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৯

সাইন বোর্ড বলেছেন: ওড়ং ঘোটা ডাউলের মতই সোয়াদ লাগল ।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১১

প্রামানিক বলেছেন: ক্ষেতের ডালে ওড়ং ঘোটা পড়লে ডালের স্বাদই অন্য রকম হয়। ধন্যবাদ রসালো মন্তব্য করার জন্য।

১০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৯

জুন বলেছেন: ছোটবেলায় দাদার বাড়ী গেলে দেখতাম আমার বুড়ো দাদী এই চামচটি ব্যবহার করতো । আমাদের দেশে একে ডাবর বলে । মনে পরে দাদীর রান্নাঘর থেকে এটা নিয়ে আমরা মাটির তৈরী ছোট খেলনা হাড়ি পাতিল খেলতাম। তাই দেখে দাদা আমাদের এমন ছোট ছোট ডাবর বানিয়ে দিয়েছিল । কোথায় গেল সেই দিন, কোথায় হারিয়ে গেল দাদা- দাদী আর তাদের সাথে এসব প্রাচীন তৈজস পত্র ।
আপনার অনন্য কবিতায় নষ্টালজিক হয়ে পরলাম প্রামানিক ভাই ।
+

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৭

প্রামানিক বলেছেন: ছোট বেলার একটি ঘটনা মনে পড়ে গেল, মায়ের সাথে রাগ করে আছাড় দিয়ে ওড়ং ভেঙে ফেলেছিলাম। ওড়ং ভাঙার কারণে কৃষাণদের ভাত খাওয়ার সময় ডাল দিতে সমস্যা হচ্ছিল। দুই এক জন নয় দশ বারোজন কৃষাণ ছিল তাদেরকে দুইবেলা ভাত দিতে হতো। বাবা চামচ দিয়ে ডাল দিয়ে কুলোতে পারছিল না। কারণ যেখানে এক ওড়ং ডাল দিলেই থাল ভরে যায় সেখানে চার পাঁচ চামচ ডাল দিয়েও সম পরিমান হয় না। ঐ দিনই বাবা নারিকেলের মালা লোহা পুরে ছিদ্র করে নতুন ওড়ং তৈরী করেছিল। তবে ওড়ং শব্দটি ভুলে গিয়েছিলাম। যশোরের একটি গ্রামের রান্নার ভিডিও দেখে আবার মনে পড়ে যায়। সেইটাকেই ছড়ায় রুপ দিয়েছি। ধন্যবাদ জুন আপা।

১১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩১

জগতারন বলেছেন:

আমি ধরে নিয়েছিলাম; (ক) ওড়ং বৃহত্তর ফরিদপুরের স্থানিয় গ্রাম্য কথ্য ভাষায় ব্যাবহারিত একটি শব্দ। এ-ই প্রথম এই ওড়ং শব্দটি কবিতায় পাইলাম। জেনেছি আপনি উত্তর বাংলার লোক, দেখছি আপনিও এই ওড়ং শব্দটি জানেন ও কবিতা সাহিত্যে ব্যাবহার করেছে দেখে খুব ভাল লাগলো। (খ) আড়ং, (গ) ভাবিসাব (ঘ) ভাইসাব এ শব্দগুলিও কি আপনাদের উত্তর বাংলায় ব্যাভারিত হয় ?

কবিতায় ভাল লাগা রহিল।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৪

প্রামানিক বলেছেন: ওড়ং শব্দটি শুধু বৃহত্তর ফরিদপুরের নয়, যশোর, কুষ্টিয়া, পাবনাসহ বৃহত্তর রংপুরের চরাঞ্চলেও এই শব্দটি ব্যবহার হয়। তবে অনেক এলাকায় উচ্চারণে কিছুটা তারতম্য হতে পারে। যেমন আমার মাকে ওড়ং নয় ওড়োন উচ্চারণ করতে শুনেছি। উত্তরাঞ্চলে ভাবিসাব, ভাইসাব শব্দটিও ব্যবহার হয় তবে সব সময় নয় অবস্থান অনুযায়ী। ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।

১২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৮

আরোগ্য বলেছেন: আমি ওড়ং সম্পর্কে নতুন জানলাম। কখনও দেখিও নি। চমৎকার ছড়া।
সবসময়ই আপনার ছড়ার অপেক্ষায় থাকি।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৭

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, এক সময় এই ওড়ং গৃহস্থবাড়ির রান্না বাড়ার কাজে ব্যবহৃত হতো। কালের পরিক্রমায় এখন নাই বললেই চলে। ধন্যবাদ মূল্যবান মন্তব্য করার জন্য।

১৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমি খুব একটা পছন্দ করি না ওড়ংয়ের ডাল। তবে আজ আপনার হাতের জাদুতে চেটেপুটে খেলাম। হা হা হা..

শুভকামনা ও ভালোবাসা প্রিয় প্রামানিকভাইকে।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৯

প্রামানিক বলেছেন: ওড়ং এখন খুব একটা ব্যবহার হয় না আগে গ্রামের প্রত্যেকটা বাড়িতেই এটা ব্যবহার হতো। মন্তব্য করার জন্য খুশি হলাম। ধন্যবাদ পদাতিক দা।

১৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১৯

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: খুব খুব সুন্দর।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২১

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি কি ছড়ার বই বের করেছিলেন?

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২২

প্রামানিক বলেছেন: এখনও ছড়ার বই বের করি নাই তবে এই মেলায় বের করার ইচ্ছা আছে। ধন্যবাদ চাঁদগাজী ভাই।

১৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১৫

নূর ইমাম শেখ বাবু বলেছেন: চমৎকার লিখলেন মিঃ প্রামানিক। তবে এখনকার প্ল্যাস্টিক জেনারেশান ওড়ং চেনে কি না সন্দেহ!

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২৭

প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন ভাই, কারণ এখনকার ছেলে মেয়েরা ওড়ং দিয়ে ডাল খায় নাই খায় গোল চামুচ দিয়ে কাজেই তাদের চেনার কথা নয়। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।

১৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৩৪

সুমন কর বলেছেন: নামটি জানা ছিল না.......ছড়া সুন্দর হয়েছে। ভালো লাগা রইলো।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১৪

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সুমন কর, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

১৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৫৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: প্রামানিক,



যদ্দুর মনে পড়ে আমাদের বরিশালে এর নাম ছিলো - "উড়কী"। একান্ত গ্রাম্য ভাষায় বলা হতো - "উড়হী"। খাবার ঘরে খাবার নিয়ে , "এডা খামুনা... ওডা খামুনা" করে করে যখন মা'কে তাতিয়ে তুলেছি তখন আমাদের শায়েস্তা করতে এই উড়কী ছিলো একটা মোক্ষম অস্ত্র, পিটানোর। :|
ইশশশশশশশ... একসময়ের কাছের জিনিষগুলো এভাবেই মনে হয় কালের স্রোতে ভেসে ভেসে কোথায় যে যায় !!!!!!
নষ্টালজিক করে দিলেন।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২০

প্রামানিক বলেছেন: আমার মনে আছে, আমাদের এলাকায় কে যে কবে প্রবাদ ছড়িয়ে দিয়েছিল ওড়ং দিয়ে পেটন দিলে মৃগী ব্যারাম হয়, এই ভয়ে কোন মায়েই তাদের ছেলে মেেয়েদের ওড়ং দিয়ে পেটন দিত না। ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।

১৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫৮

আখেনাটেন বলেছেন: ছোটোকালে এ জিনিস মনে হচ্ছে কোথাও দেখেছি। তবে একে যে ওড়ং বলে তা তো জানতাম না। তবে নারিকেলের অর্ধেক অংশকে আমাদের দিকে 'নারিকেলের খুরি' নামে সাধারণত ডাকত। এগুলো শীতের সময় চালের আটা দিয়ে ভাঁপ দিয়ে পিঠা বানাতো, যেটাকে এলাকায় 'ভাগা' বলে। হা হা।

দারুণ একটি জিনিস সামনে তুলে এনেছেন।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২১

প্রামানিক বলেছেন: একেক এলাকায় একেক নামে উচ্চারণ হয়। সুন্দর মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.