![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ধীরে চলে যায় যে সময় হায় একবার... তার যাওয়া আছে আসা নেই।
ল্যাপটপে কাজ করতে করতে হঠাৎ আনমনে চোখটা চলে যায় জানালার বাইরের খোলা আকাশটার দিকে।অদ্ভুত সুন্দর রৌদ্রজ্জ্বল আকাশ,কত বিশাল,কত নির্মল।সামনের লন সবুজ ঘাসে ভরা, ফুলের গাছ গুলোতে খুব সুন্দর সুন্দর ফুল ফুটে আছে,মাঝে মাঝে বাতাস এসে ফুল গুলোতে দোলা দিয়ে যাচ্ছে।মুক্ত খোলা নীল আকাশের অনেক অনেক উঁচুতে দুটো চিল উড়ে বেড়াচ্ছে।হঠাৎ চোখে পড়ল কিছু দূর দিয়ে একটা প্লেন যাচ্ছে।জানালার এই পাশটা দিয়ে সবসময় প্লেন উড়ে যেতে দেখা যায়,ঐদিকটায় এয়ারপোর্ট তাই।প্লেন দেখলেই মনে হয় কবে আমিও প্লেনে করে আমার দেশে সবার কাছে যেতে পারবো,কবে....
এইসব দৃশ্য দেখতে দেখতে আর কাজ করা হয় না।গান ছেড়ে দিয়ে একমনে বাইরে তাকিয়ে থাকি।আজ আর মনে হয় কোন কাজ হবেনা,মনটা উদাস লাগছে।পেছনের ফেলে আসা সব মধুর স্মৃতি গুলো চোখে ভাসছে।স্কুল কলেজ জীবনের দুষ্টুমি ভরা সুন্দর দিন গুলো একে একে মনে পড়ে।একদিন স্কুলে না গেলে,বন্ধু বান্ধবীদের সাথে দেখা না হলে প্রাণটা ছটফট করতো।সেদিন আর কিছুই ভাল লাগতো না।আর বৃষ্টি হলেই আমার আব্বু স্কুলে যেতে দিত না,বলতো যাওয়া লাগবে না।আর আমার যেত মন খারাপ হয়ে।তাই আকাশে মেঘ দেখলেই আমি আল্লাহর কাছে দোয়া করতে থাকতাম যাতে আমি স্কুলে চলে গেলে বৃষ্টি শুরু হয়।আমার স্কুলটা ছিল ডে শিফট....সকাল ১১:৩০ থেকে।তাই সকালে আরাম করে ঘুম থেকে উঠে হাতমুখ ধুয়ে কিছুক্ষন বইটই দেখে ১০ টার দিকে গোসল করে রেডি হয়ে কিছু খেয়ে স্কুলে চলে যেতে পারলেই বাঁচতাম,অন্তত সারাদিন বোরিং থাকা লাগবে না বাসায়।বাসায় আমি,আমার ছোট ভাই আর আব্বু আম্মু।আব্বু অফিস চলে যেত,ভাই তার মত থাকতো আর আম্মু কাজে ব্যাস্ত তাই আমি একা বোর হয়ে যেতাম...স্কুলই ভাল লাগতো।ক্লাসের ফাঁকে ফাঁকে একটু স্কুলের মাঠে ঘুরাঘুরি,টিফিন টাইমে ক্যান্টিন থেকে মজার মজার সিঙ্গাড়া,সমোসা,আলুর চপ কিনে খাওয়া....ওহ কি যে দারুন মজা ছিল।ক্লাস এইট,নাইন পর্যন্ত এইভাবে হেসে খেলে গেছিল।ক্লাস টেন এ উঠে আবার একটু মনোযোগ দিতে হয়েছিল পড়ায়।সামনে এস.এস.সি ভাল না করলে ইজ্জ্বতের ফালুদা হয়ে যাবে,আত্মীয়স্বজন বন্ধুবান্ধব কারো কাছে মুখ দেখানো যাবে না।তাই ঐ সময় টা একটু মন দিয়ে ভাল ভাবে পড়ে কোন মতে পরীক্ষাটা দিলাম।রেজাল্টের দিনে আব্বু আগে গেল আমি আর আমার একটা বান্ধবী পরে গেলাম স্কুলে।যেতে না যেতেই আব্বু দৌড়ে এসে আমাকে শুনালো আমি অনেক ভাল রেজাল্ট করেছি।শুনেই আমিও দৌড় দেখার জন্য,সেদিন আমি খুশিতে আত্মহারা হয়ে গেছিলাম.....
কলেজ জীবনটা ছিল আরও মজার,মনে হলে এখনো মুখে হাসি ফুটে উঠে।আমার স্কুলেরই কলেজে ভর্তি হয়েছিলাম,তাই সব আমার পরিচিত।বেশীরভাগ ফ্রেন্ডরাও ঐ কলেজেই ভর্তি হয়েছিল।দিন গুলো ছিল স্বপ্নের মত,আমরা এক ঝাঁক পাখির মত উড়ে বেড়াতাম।সব কিছু কত ভাল লাগতো,সবাই কত ভাল মনে হত।সবার মাঝে একজনকে আমার আবার একটু বেশী ভাললাগা শুরু হয়েছিল।আমার সাথেই পড়তো স্কুলে,কিন্তু কখনো চোখে পড়েনি।কলেজে উঠে হঠাৎ করেই তাকে কেন যেন খুব ভাল লেগে গেছিল।বয়সের দোষের জন্য হবে হয়ত.... তার সাথে কথা বলতে তার কথা শুনতে আমার অনেক অনেক ভাল লাগতো।যদিও তেমন ভাবে কথা বলা হত না তার সাথে,একটা জড়তা কাজ করত।তাই তাকে মনের কথা কোনদিন খুলে বলা হ্য়নি....
ওর মনে কি ছিল তা আমি আজও জানতে পারিনি।মনে আছে একদিন অবাক করে দিয়ে ও একটা ফুল আমাকে দিয়ে বলেছিল,সোনিয়া নাও এটা তোমার জন্য।আজও আছে সেই ফুলটা আমার ডায়রীতে,কিন্তু ঢাকাতে এখানে নিয়ে আসা হয়নি....
স্কুল কলেজ জীবনটা মনে হয় মানুষের জীবনের সবচেয়ে সুন্দরতম দিন গুলোর মধ্যে অন্যতম আর ঐ জীবনের বন্ধু বান্ধবীরা হচ্ছে সারাজীবনের সুখ দুঃখের অন্যতম সাথী।মানুষের এত বড় জীবনে অনেক বন্ধু বান্ধবী হয় কিন্তু স্কুল কলেজের বন্ধুদের মত আপন আর কেউই কোনদিন হতে পারেনা।এইচ.এস.সি পরীক্ষার পর আমরা যে যার মত জীবনের উদ্দেশ্যে চলে যাই,এখন কিছু কিছু বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ আছে কিন্তু বেশীর ভাগকেই হারিয়ে ফেলেছি।আমাদের কখনও উচিৎ হবেনা তাদেরকে হারানো....কিন্তু আমরা ক' জনকেই বা আর ধরে রাখতে পারি.... ....দীর্ঘশ্বাস।এই গানটা শুনছি এখন, খুব ভাল লাগছে ...
কফি হাউজের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই,
কোথায় হারিয়ে গেল সোনালী বিকেল গুলো সেই,
আজ আর নেই................
১৪ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৩১
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: ১১০% ঠিক, অনেক ধন্যবাদ + এর জন্য।
২| ১৪ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৩২
ভাঙা চাঁদ বলেছেন: কাজ ফালায়া এসব চিনতা কইরা কোন লাভ নাই, খামাখা মন খারাপ।
১৪ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৪৩
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: হুমমম....ঠিক বলেছেন। গা ঝাড়া দিলাম,এখন কাজ করবো।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
৩| ১৪ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৩৫
মৈথুনানন্দ বলেছেন: সমুচা? নাকি সমোসা??
১৪ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৪৫
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: ওহহ....সরি দাদা, সমোসা হবে। স্পেলিং মিসটেক......
অনেক অনেক ধন্যবাদ + এর জন্য।
৪| ১৪ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৪১
শফিউল আলম ইমন বলেছেন: হুমম........ফেলে আসা দিন সবসময় শুখের হয়।
লেখা ভালো লাগল।
ভালো থাকুন।
১৪ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৪৮
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ইমন ভাইয়া।ফেলে আসা দিন আসলেই সুখের।
আপনিও ভাল থাকুন।
৫| ১৫ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:০৪
রাতিফ বলেছেন: বিক্ষিপ্ত মন বারে বারেই অতীতের দুয়ারে কড়া নাড়ে.........।
আপনার লিখা ভালো লাগলো।
১৫ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১:০০
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রাতিফ আপনাকে।ভাল লেগেছে শুনে খুব ভাল লাগলো।
৬| ১৫ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:১৩
আড্ডাবাজ আশিক বলেছেন: ফেলে আসা দিন আসলেই সুখের। কিন্তু পিছনের কথা আমি মনে করতে চাই না। মণটা খারাপ বাণায়া দিলেন। ভাল লিখছেন++
১৫ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১:০৩
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: ওহহ আপনার মনটা খারাপ করে দেয়ার জন্য আমি খুব দুঃখিত।
অনেক ধন্যবাদ ভাল লেগেছে আর + দিয়েছেন তাই। মনটা এখন ভাল করে ফেলেন তাড়াতাড়ি।
৭| ১৫ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:৫২
আইরিন সুলতানা বলেছেন: নেই কাজ তো খই ভাজ ....
স্মৃতি বেশ ভাবুক করে তোলে; তারপর আফসোস, আক্ষেপ আর দীর্ঘশ্বাস ....
এবং অত:পর আবার ভবিষ্যতকে পাওয়ার আশায় বর্তমানে ফিরে আসা.....
১৫ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১:০৪
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: খুব ভাল বলেছেন আইরিন আপু। অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
৮| ১৫ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১:১৯
বিবর্তনবাদী বলেছেন: পুরানো সেই দিনের কথা।
ভুলবি কিরে হায়!
ও সেই চোখের দেখা, প্রাণের কথা,
সে কি ভোলা যায়!
কত খাটি কথা তাই না!!!!!!!!!!!!!!!!
১৫ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১:৩২
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: খুবই খাঁটি কথা ভাইয়া। অনেক ভাল লাগলো পড়েছেন বলে।
আর + এর জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৯| ১৫ ই মার্চ, ২০০৮ ভোর ৪:১৫
রাশেদ বলেছেন: ভাল্লাগছে। খুব সুন্দর লেখছেন।
১৫ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৫:২২
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: খুব ভাল লাগল শুনে রাশেদ ভাইয়া। অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১০| ১৫ ই মার্চ, ২০০৮ সকাল ৯:২৮
মুহিব বলেছেন: হুমম। পুরান বন্ধু কিছুই না। অযথা ইমোশন। আমার আব্বার ট্রান্সফারের কারনে অনেক নতুন জায়গায় গেছি। ঐ বয়সে ভাবতাম বন্ধুদের ছাড়া থাকব কিভাবে। ঈদ করব কিভাবে। কয়দিন পর ভুলে গেছি। নতুন বন্ধু হইছে। তবে সবাই তো আর আমার মত selfish না। ভাবনার জন্য - আর ভাল লেখার জন্য +। কাটাকাটি।
১৫ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৫:২৭
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: হুমম আপনি আসলেও সেলফিশ.....ভুলেন কিভাবে বন্ধুদের কে??
কিছু মনে করবেন না আবার,আপনি নিজেই বল্লেন বলে বল্লাম।
লেখা ভাল লাগলো তাও + দিলেন না....
১১| ১৫ ই মার্চ, ২০০৮ সকাল ১০:০৪
নাদান বলেছেন: সোনিয়া অনেক পুরোনো কথা মনে করিয়ে দিলেন। ড্রিল টিচার কালিপদের কথা মনে আছে? চুল কাটার জন্য কত যে জ্বালাত। শাহিনা পারভীন কে সহ্য করতে পারলেও আবুল বাসার আর পরে মনজুরুল ইসলাম জীবনটা তেজপাতা বানিয়ে দিয়েছিল। কত যে দুষ্টামি করেছি। ক্লাস ফাকিদিয়ে বিডিআর ক্যান্টিনে আড্ডা, বৃষ্টির দিনে বন্ধুদের পুকুরে ভিজানো, কত যে মজার সময়। খুব মিস করি সেই দিন গুলো।
১৫ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৫:১৮
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: ওহহহ আপনি দারুন কথা বল্লেন আমি ভাবছিলাম এই গুলো লিখব কিন্তু লেখা অনেক বড় হয়ে গেছে তাই আর ঢুকাই নাই। কালিপদ কে আমরা বাঘা বলে ডাকতাম... হাহাহা, কি যে ভয়ংকর ভয় লাগতো।শাহীনা আপার মুখে আমি কোনদিন হাসি দেখিনি,সবসময় একটা ভাব নিয়ে থাকতেন।আর আবুল বাশার স্যারকে একদিন দেখেছিলাম একটা ছেলেকে বেত দিয়ে মেরে মেরে মাটিতে শুইয়ে ফেলেছিল।ভীষন ভয় পেতাম।
ক্লাস আমরাও চান্স পেলে ফাঁকি দিয়ে বিডিআর ঘুরতে বেড়াতাম....কি মজার ছিল দিন গুলো।
১২| ১৫ ই মার্চ, ২০০৮ সকাল ১০:০৭
নাদান বলেছেন: এত কথা বলে আসল কথাতাই বলতে ভুলে গেছি
আপনার লেখার হাত খুব ভাল। লেখাতে একটা flow আছে। খুব সুন্দর হয়েছে লেখা। একটানে পড়ে ফেললাম।
১৫ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৫:২০
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো আপনার ভাল লেগেছে শুনে....আরও আপনি আর আমি একই স্কুল আর কলেজের তাই আপনার আরও বেশী ভাল লেগেছে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ নাদান....আপনার নামটা কি?
১৩| ১৫ ই মার্চ, ২০০৮ সকাল ১০:৫৬
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
+
নষ্টালজিকতায় কতটা উর্দ্ধে , কতটা স্মৃতির মনিকোঠায় তা হয়তো ভাষায় প্রকাশ বরাবরই বেমানান................স্মৃতিরা বারবার ফিরে আসুক আপনার ঘরে। ফিরে আসুক জানালার ফাঁক দিয়ে। পড়ে থাকবে.....স্বপ্নহীন ভঙ্গিমায়...................
কফি হাউজের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই,
কোথায় হারিয়ে গেল সোনালী বিকেল গুলো সেই,
আজ আর নেই................
প্রত্যেকটি মানুষের জীবনে এক একটা সোনালী বিকেল আসে। ঠিক সোনালী দিনের সোনালী বিকলে হয়ে। সেখানে কতকিছুই না হয়। হয় আড্ড। ঠিক কফি হাউজের মত। কিন্তু আড্ডার সাথের সেই মানুষগুলো একদিন হারিয়ে যায়। হারিয়ে যায় শৈশব , কৈশর। ঠিক যেন মাঝে মাঝে স্মৃতি রোমন্থন। স্মৃতির মনিকোঠায় ওরা আসে । এসে যায় কখনো আবার কাদিঁয়ে যায়। স্মৃতিরা পড়ে থাকে টেবিলের কোণে। চলে যায় জানালার ফাঁক দিয়ে।
আপনার এই লেখা পড়ে কিছুটা আবেগ প্রবন হয়ে গিয়েছিলাম। নষ্টালজিক আমাকে মাঝে মাঝে কাদাঁয়। শৈশব ও কৈশরের বন্ধুদের কথা আজ খূব মনে পড়ছে। মনে পড়ছে সেইদিনগুলো...............
১৫ ই মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৫:৩২
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: আমার মত যে আপনারাও এত মিস করেন সেইসব দিন সেটা শুনে খুব ভাল লাগছে ভাস্কর দা। অনেক অনেক ধন্যবাদ পড়ে মন্তব্য করার জন্য আর + এর জন্য।
ভাল থাকবেন।
১৪| ১৫ ই মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:০৮
দূরন্ত বলেছেন: অসম্ভব, অসম্ভব ভালো লিখেছেন।
আমার ক্ষেত্রে শুধু স্কুল কলেজেরই নয় ইউনিভার্সিটিরও বন্ধুদের মত আপন আর কেউই কোনদিন হতে পারেনা (অর্থাৎ বাংলাদেশের ছাত্র জীবনের বন্ধুরা)। তাদের সঙ্গে দেখা হলে বা কথা হলে এতো ভালো লাগে যে বলার মতো না। তবে এখন বিদেশী ইউনিভার্সিটিতে পড়ছি। অবশ্য এ ইউনিভার্সিটির ব্যাপারটা আলাদা। এখানে সবাই খুব প্রফেশনাল (এখন আমিও)।
১৫ ই মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:১৪
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: খুব ভাল লাগলো দূরন্ত।অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে + এর জন্য।বাংলাদেশের ছাত্র জীবনের বন্ধুরা আসলেও অনেক আপন।
তবে আমি স্কুল কলেজ জীবনটা কে অনেক অনেক মিস করি.....
১৫| ১৬ ই মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০২
নবজন্ম বলেছেন: পুরানো কথা মনে করিয়ে দেবার জন্য ধন্যবাদ।
ও আরেকটি কথা খুব সুন্দর লেখা। তার জন্য---পেলাচ।
১৬ ই মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২৫
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে + এর জন্য।লেখাটি যে আপনাদের ভাল লেগেছে শুনে খুব ভাল লাগছে।
১৬| ১৬ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৪৭
মানুষ বলেছেন: স্মৃতীচারণ ভাল লাগলো।
১৬ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৫১
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মানুষ ভাইয়া, ভাল লাগার জন্য আর + এর জন্য
ভাল থাকবেন।
১৭| ১৭ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:০৮
কালপুরুষ বলেছেন: স্কুল জীবনের বন্ধুরাই শ্রেষ্ঠ বন্ধু। পরবর্তীতে ভার্সিটির বন্ধুরা।
১৭ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১২:১৫
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: ঠিকই বলেছেন কালপুরুষ দা আপনি।অনেক ভাল লাগলো আপনার মন্তব্য পেয়ে।
ভাল থাকবেন।
১৮| ১৭ ই মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫৪
কাল্বেলা বলেছেন:
ভালো লাগলো স্মৃতিচারণ।
ওহ্ +
১৭ ই মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫৪
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ......হুমম + দিতে ভুলেন না আমার লেখা ভালো লাগলে ভাইয়া।
ভালো থেকেন।
১৯| ১৭ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ৮:১৯
কতবতবকতকত বলেছেন: আমি এখন চমক প্রুফ হয়ে গেছি। তোমার লেখা দেখে এখন আর চমকাই না।
এত সাবলীলভাবে কিভাবে লিখো? পুরোন স্মৃতি মনে করিয়ে মন খারাপ করে দেবার জন্য মাইনাচ। তাই লেখার বিষয়টা পছন্দ হয়নি। তোমাকে দেখছি আসলেই লেখার আইডিয়া দিতে হবে!
১৭ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১০:২৫
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: হাহাহা...চমক প্রুফ , ভাল বলেছ। আসলেই মাথায় খালি পরানা স্মৃতিই ঘুরে,কি যে কর....
ভাল কোন আইডিয়া দিও তো এইবার।
২০| ১৭ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১০:৩৫
দূরন্ত বলেছেন: নতুন লেখা কই?
২৭ শে এপ্রিল, ২০০৮ রাত ৯:৩৯
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: লিখতে ভুলে গেছি......
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:৩০
রাতমজুর বলেছেন:
"স্কুল কলেজের বন্ধুদের মত আপন আর কেউই কোনদিন হতে পারেনা"
১১০% ঠিক। +