![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ধীরে চলে যায় যে সময় হায় একবার... তার যাওয়া আছে আসা নেই।
লন্ডন অনেক মানুষেরই স্বপ্নের শহর বলা যায়। সেখানে পড়ালেখার জন্য হোক অথবা কাজের জন্য হোক, কিছু একটা করে স্থায়ী ভাবে থেকে যেতে পারলে অনেকেই খুশি হয়। আবার অনেকে শুধু লন্ডন ঘুরে দেখে আসারও ইচ্ছা রাখেন...তো আমি হচ্ছি সেই দলের, যার লন্ডন শহরটা ঘুরে দেখার ইচ্ছা ছিল বহুকালের। তাই একবার সুযোগ করে ঘুরতে গেছিলাম স্বপ্নের শহর লন্ডনে। যদিও আমার স্বপ্নের শহর ইন্ডিয়ার বোম্বে (মুম্বাই)...কারণ সেখানে আমার স্বপ্নের সব মানুষেরা আছে.... কিন্তু আফসোসসস এখনো সেখানে যাবার সৌভাগ্য আমার হয়নি...
তবে যাব একবার অবশ্যই...
আমরা লন্ডনের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিলাম ৩০শে মার্চ ২০০৭। আফ্রিকা থেকে প্রথমে গেলাম ইটালির মিলান শহরে,সেখানে সকালে পৌঁছালাম। ৮ ঘন্টা এদিক সেদিক একটু যা পারি ঘুরাঘুরি করে আবার রওনা দিলাম লন্ডনের পথে,সন্ধ্যায় যেয়ে নামলাম (Heathrow Airport) লন্ডনে। আমাদেরকে নেয়ার জন্য একজন বন্ধু এসেছিলেন সেখানে। আমরা তার বাসাতেই উঠেছিলাম। যে কয়দিন ছিলাম বেচারা অনেক ভালভাবে খাতির করেছিলেন আমাদের।এয়ারপোর্ট থেকে বাসায় নিয়ে যাওয়ার পথেই উনি অনেক কিছু দেখালেন আমাদেরকে। বুঝিয়ে দিলেন কিভাবে কিভাবে ঘুরে দেখব সব কিছু। আমরা যখন গেলাম তখন ভালই ঠান্ডা ছিল, ১২ ডিগ্রী সেলসিয়াস ছিল তাপমাত্রা।আর গরমের দেশ আফ্রিকা থেকে হঠাৎ করে ঠান্ডায় যাওয়াতে বেশ ঠান্ডাই লাগছিল আমাদের। সেদিন বাসায় যেয়ে খাওয়াদাওয়া করে বিশ্রাম নিয়ে পরের দিন থেকে আমাদের অভিযান শুরু করলাম (লন্ডন অভিযান)...
প্রথমদিন বন্ধুটি আমাদেরকে রেলওয়ে স্টেশনে নিয়ে গেলেন,উনাদের বাসার একদম কাছে ছিল (Goodmayes) স্টেশনটা। সেখানে সব কিছু ভালভাবে দেখিয়ে ও বুঝিয়ে দিলেন, এরপর আমরা নিজেরাই ঘুরে বেড়ালাম। আমরা প্রথমে দেখতে গেলাম (London Bridge) সবসময় টিভিতে আর মুভিতে দেখা এই ব্রিজ চোখের সামনে দেখে বেশ অন্যরকম ভাল লাগছিল। যখন কোন বড় জাহাজ পানি দিয়ে আসে তখন ব্রিজের রাস্তাটা দুভাগ হয়ে উপরের দিকে উঠে যায়,সেটা দেখতে ভালই মজা পেয়েছিলাম... ব্রিজের উপরে বেশ কিছুক্ষণ হাঁটাহঁটি করলাম, ছবি তুললাম। তারপরে একটু লন্ডনের রাস্তায় এদিক সেদিক ঘুরলাম(অনুভূতিটাই ছিল অন্যরকম...আমি লন্ডনের রাস্তায় হাঁটছি,যা কোনদিন কল্পনাও করিনি)...
পরে ট্রেন ধরে বাসায়।
পরেরদিন আমরা গেলাম (London Eye) দেখতে। ওরে বাবা সেখানে যেয়ে মানুষের ভীড় দেখে জান শেষ। যদিও উপরে উঠার ইচ্ছা শেষ হয়ে গেছিল এত লম্বা লাইন দেখে,কিন্তু তারপরেও না উঠে পারলাম না...কি করবো মন যে মানে না। মনে হচ্ছিল না জানি কি দেখা বাদ পড়ে যাবে, লন্ডন আই তে না উঠলে... যাইহোক উপরে উঠে মনে হচ্ছিল টাইমই যাচ্ছে না,এত আস্তে ঘুরছিল সেটা যে বোরিং লাগছিল। হাজার হোক সবাই এত টাকা দিয়ে টিকিট কিনেছে কিছুক্ষন উপরে না থাকলে কেমন করে হবে তাই না...
উপর থেকে লন্ডনের বেশ অনেক কিছুই চোখে পড়লো, মোটামুটি ভালই লেগেছিল...
মাঝখান দিয়ে টিকিট কাটার সময় আমি জেমস বন্ডের সাথে কিছু ছবি তুলে নিয়েছিলাম...
(Statue of Mr. Bond 007) লন্ডন আই থেকে নেমে সামনে একটা পার্কের মত ছিল বাচ্চাদের,সেখানে যেয়ে কিছুক্ষণ বসেছিলাম...মানে বাতাস খেলাম...
তারপরে ট্রেনে করে বাসায় চলে গেলাম।
পরের অভিযান ছিল আমাদের (Madame Tussaud Museum)... এই মিউজিয়ামটার কথা অনেক শুনেছিলাম। সেখানে আমার স্বপ্নের অনেক মানুষের মূর্তি আছে...
আরও শুনেছিলাম শাহরুখ খানের স্ট্যাচুও রাখা হচ্ছে সেখানে,আমার তো আর সহ্য হচ্ছিল না,কবে যাব দেখতে...
তো অনেক প্রতিক্ষার পরে আমরা ৩রা এপ্রিল ২০০৭ গেলাম সেখানে। লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে অবস্থা খারাপ,কিন্তু তার পরেও মন এতটাই উদগ্রীব ছিল ভেতরে যাওয়ার জন্য যে সেই কষ্টটা গায়েই লাগছিল না...
১ঘন্টারও বেশী সময় লাইনে থেকে অবশেষে ভেতরে ঢুকতে পারলাম। লিফটে করে যখন উপরে যাচ্ছি,সেখানকার একজন সিকিউরিটি গার্ড ছিল আমাদের সাথে,সে আমাদের কে হঠাৎ করে বলে উঠলো...গতকালকে শাহরুখ খান এসেছিল এখানে তার স্ট্যাচু উদ্ভোদন করতে....
শুনে আমার এত খারাপ লেগেছিল, যে মনে হচ্ছিল আমরা কেন কালকে আসিনি...
মনটা এতই খারাপ হয়ে গেছিল সেটা আপনাদের কে বলে বোঝাতে পারবো না...
ভেতরে যেয়ে দেখি এত স্ট্যাচু এদিক সেদিক বিভিন্ন ভাবে রাখা আছে যে বোঝাই যাচ্ছিলা না কোনটা সত্যিকারের মানুষ আর কোনটা স্ট্যাচু...
আমি তো শাহরুখ,অমিতাভ আর ঐশ্বরিয়া কে খুঁজতে ব্যস্ত...হঠাৎ এ্যানাউন্সমেন্ট হলো যে গতকালকে শাহরুখ খানের স্ট্যাচু উদ্ভোদন হয়েছে সেজন্য ইন্ডিয়া থেকে একটা টিম এসেছে তারা শাহরুখের কিছু ছবির নাচ গান করে দেখাবে তার স্ট্যাচুর সামনে....সব মানুষ সেখানে ভীড় করে দেখছে। দারুন পারফরমেন্স ছিল তাদের...আমি অনেক অনেক ছবি তুললাম আর অবশ্যই ভিডিও করলাম অনেকক্ষণ ধরে। মনের যত শখ ছিল মিটিয়ে শাহরুখের সাথে ছবি তুললাম...যেন সত্যিকারের তাকে সামনে দেখছি...
আর অমিতাভ ও ঐশ্বরিয়ার স্ট্যাচু সেদিন তারা সরিয়ে ফেলেছিল রিপেয়ারিং এর জন্য,তাই তাদের সাথে আমার দেখা হয়নি...
এছাড়াও আরও অনেক অনেক সেলিব্রেটিদের স্ট্যাচুর সাথে ছবি তুলেছিলাম....নিকোলেস কেজ, মুহাম্মদ আলী, রানী এলিজাবেথ, স্পাইডারম্যান আরো অনেক অনেক নাম যা বলে শেষ হবে না। মোম দিয়ে এত নিখুঁত করে যে কিভাবে তারা এই মূর্তি বানিয়েছে !!! ...আমি অবাক,মানুষ চাইলে কি না পারে...
অনেকক্ষণ মিউজিয়ামটার ভেতরে ছিলাম আমরা,তারপরে আবার নিজেদের গন্তব্যে ফেরত।
এরপরের দিন আমরা (Buckingham Palace) দেখার জন্য গেলাম। প্রথমে দেখলাম (Green Park) তার ভেতর দিয়ে গেলাম প্যালেস এ। আমরা ভেতরের মিউজিয়ামে যেতে পারিনি,সেসময়ে বন্ধ ছিল। বাইরে থেকে দেখে বেশ ভাল লেগেছিল...গার্ডদের ডিউটি চেন্জ হওয়ার দৃশ্যটাও দেখলাম। সেটা দেখার জন্য অনেক মানুষ ভীড় করে ছিল।সেখান থেকে গেলাম (Queen's Gallery) সেখানে বিভিন্ন দেশের আর্টিস্টদের পেইন্টিং ছিল। যারা পেইন্টিং পছন্দ করেন তাদের খুবই ভাল লাগার কথা। আমিও অনেক পছন্দ করি,অনেক ভাল লেগেছিল এত বড় বড় মানুষের সব পেইন্টিং গুলো দেখতে। তারপরে রওনা দিলাম (Big Ben) দেখার উদ্দেশ্যে। সেখানে যাওয়ার পথে পড়লো একটা বড় গির্জা (Church) তার ভেতরে ঢুকলাম,বিশাল বড় একটা চার্চ সেটা। অনেক রাজা রানী আর বড় বড় মানুষদের কবর ছিল তার ভেতরে। কেমন যেন গা ছমছম করা নিরবতা ছিল সেখানে...আর অনেক ঠান্ডা লাগছিল তার ভেতরে। আমার তেমন একটা ভাল লাগেনি...মনে হচ্ছিল মাথা ভার হয়ে যাচ্ছে... সেখান থেকে বেরিয়ে এসে আমরা গেলাম বিগ বেনের কাছে...আহা,এতদিন টিভি আর মুভিতে দেখা সেই বিগ বেনের সামনে দাঁড়িয়ে আছি আমি...
অনুভূতটাই অদ্ভুত ছিল আমার। অনেক অনেক ভাল লাগলো আমার সেই স্বর্ণালী ঘড়িটা,বেশ কিছু ছবি তুললাম,ভিডিও হলো। তারপরে চললাম (Trafalgar Square) দেখতে...অনেক মানুষ গিজ গিজ করছে সেখানে। বড় বড় সিংহের সামনে ছবিও তোলা হলো অনেক। খোলামেলা ছিল জায়গাটা ভালই। সামনে ছিল (National Gallery) প্রচুর মানুষ ঢুকছিল সেখানে,ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও আমাদের সেখানে ঢুকা হয়নি। কারণ সেদিন এত জায়গা ঘুরে আমাদের চলনশক্তি (Energy) শেষ হয়ে গেছিল...
কাছাকাছি ছিল সব দেখার মত জায়গা সেজন্য একদিনেই বেশ কিছু জায়গা দেখে নিয়েছিলাম।
হাতে ছিল আরও দুইদিন সময়...এই দুদিনে আমরা গেলাম (The tower of london) লন্ডন ক্যাসেল পুরাটা কে মিউজিয়াম বানানো হয়েছে। খুবই সুন্দর একটা জায়গা। হাজার হাজার বছর আগের পুরানো সব জিনিষ। আমার এর ভেতরে দেখার মধ্যে সবচেয়ে আকর্ষণীয় যেটা ছিল সেটা হলো (Jewel House) সেখানে কোহিনূর হীরার মুকুট দেখলাম... আরও কত কত হীরা, মণি মুক্তা,সোনাদানা দিয়ে তৈরী জিনিষ দেখলাম...এখনো ভাবলে চোখটা জ্বলজ্বল করে উঠে আমার...
ব্রিটিশ সৈন্যদের যুদ্ধের সব সরঞ্জাম দেখলাম। কিভাবে তারা মানুষদের কে শাস্তি দিত,কিভাবে যুদ্ধ করতো অনেক কিছুই দেখলাম,অনেক ভাল লেগেছিল। সেদিন এই মিউজিয়ামটা দেখতে দেখতে দিন শেষ হয়ে গেছিল,বাসায় চলে গেছিলাম।
শেষ দিন গেছিলাম আমরা (Natural history Museum) দেখতে...ইয়া বিশাল মিউজিয়ামটা। বড় বড় ডাইনোসোর,জীবজন্তু দিয়ে ভরা সেটা...অনেক কিছুই জানলাম,দেখলাম। সমুদ্রের নীচের অনেক কিছু,মানুষের দেহের ভেতরের অনেক কিছু জানা হলো। মোটামুটি ভাল ছিল মিউজিয়ামটা।
লন্ডন শহরটা মোটামুটি দেখে আমরা ৮ই এপ্রিল ফ্রান্স শহর দেখার জন্য ট্রেনে করে রওনা দিয়েছিলাম। ফ্রান্স নিয়ে আরেকটা পোষ্ট পরেরবার দিব। এইটাই অনেক বড় হয়ে গেছে...তার জন্য আমি খুবই দুঃখিত। আর বেশ অনেক দিন আগে গেছিলাম লন্ডনে সেজন্য ঝাপসা যেসব স্মৃতি মনে আছে তাই লিখলাম...কিছু ভুল দেখলে জানাবেন,আমি ঠিক করে নিব অবশ্যই। কিছু ছবি শেয়ার করলাম ...
০৬ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ২:৪১
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দাদা.....মন্তব্য পেয়ে ভাল লাগলো।
বিয়েতে চড়বি না মানে ???....এইটা কোন এয়ারলাইন্স...
২| ০৬ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ২:০০
চিকনমিয়া বলেছেন: খাইচে!!!! কত বড় লেকারে
০৬ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ২:৪৩
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: ....আমার লেখা খালি বড় হয়ে যায়,কি যে করি....চিকনমিয়া ভাই (-)টা কি আপনি দিলেন ??? মনে হয় না,তাই না?....
৩| ০৬ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ২:০৬
একরামুল হক শামীম বলেছেন: বেশ কয়েকদিন পরে ব্লগে দেখলাম।
ছবিগুলো চমৎকার।
০৬ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ২:৪৬
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শামীম ভাইয়া....আসলে লেখা কম হচ্ছে , ব্লগেও কম আসা হয়.....ছবি গুলো ভাল লাগলো জেনে খুশি হলাম।
৪| ০৬ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ২:০৭
বিষাক্ত মানুষ বলেছেন: বাপরে !!! আমি ২০০১ সালে সাতক্ষিরা গেছিলাম । আমার দৌড় ঐটুক পর্যন্তই ।
লেখা চমৎকার হৈছে । +++++
০৬ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ২:৪৯
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ...গানওয়ালা ভাইয়া....
আপনি তো দেশের বাইরে থাকেন,দৌড় তো মনে হয় অনেক দূরই আছে....
লেখা ভাল লাগলো তাই অনেক খুশি আমি।
৫| ০৬ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ২:১৮
অরুনাভ বলেছেন: wow...............
০৬ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ২:৫০
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: .....থ্যাঙ্কু
৬| ০৬ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ২:২৩
এরশাদ বাদশা বলেছেন: স্বপ্নপূরনের আনন্দ সীমাহীন তাইনা? আপনার ভ্রমণকাহিনী ভালো লাগলো।
০৬ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ২:৫১
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: জি ঠিকই বলেছেন....স্বপ্নপূরণের আনন্দ সীমাহীন।
অনেক ধন্যবাদ পড়ে ভাল লাগার জন্য।
৭| ০৬ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ২:২৪
চিটি (হামিদা রহমান) বলেছেন: চমৎকার হয়েছে লিখাটা
ছবিগুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন
শুভেচ্ছা .......।
০৬ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ২:৫৩
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ....পড়েছেন সেজন্য ভাল লাগলো অনেক।
আপনিও ভাল থাকবেন....শুভেচ্ছা।
৮| ০৬ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ২:৩১
সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন: খুব সুন্দর বর্ণনা.............।
আমাকে আয়ারল্যান্ড খুব টানে,লন্ডন ও যাবো কখনো সুযোগ পেলে.....শুনেছি খুব ব্যয়বহুল শহর।
ছবিগুলো সুন্দর।
শুভেচ্ছা থাকলো।
০৬ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ২:৫৭
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সাজি আপু.....লন্ডন শহরটা ব্যয়বহুল ঠিকই,কিন্তু ১/২ বার ঘুরতে যাওয়া যেতে পারে.....আপনিও সুযোগ করে ঘুরে আসেন ভালই লাগবে।
তবে আমার কিন্তু কানাডা বেশি ভাল লেগেছে....লন্ডন,ফ্রান্স এর থেকে...জানিনা কেন।
শুভেচ্ছা থাকলো।
৯| ০৬ ই জুলাই, ২০০৮ ভোর ৫:১২
থার্ডআই বলেছেন: দেখিতে গিয়াছি পর্বত মালা..... যাই হোক ইষ্ট লন্ডনের দিকে আসলে দেখতেন এখানে একটা শহীদ মিনার আছে...বৃকলেনে আসলে পথের দুই ধারে বাংলা লেখা সব সাইন বোর্ড দেখতে পেতেন....জানিনা বিলেতে এক টুকরো এই বাংলাদেশের ছবি আপনার নজরে এসেছে কিনা...সেই অনুভূতি পড়ার আগ্রহ ছিলো।
০৬ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৩:০০
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: শহীদ মিনার দেখা হয়নি....চলে আসার পরে শুনেছিলাম সেখানে শহীদ মিনার আছে....পরের বার গেলে অবশ্যই ইষ্ট লন্ডন আর বৃকলেনে যাব।
অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য আর মন্তব্য করার জন্য।
১০| ০৬ ই জুলাই, ২০০৮ সকাল ৭:০৩
পথিক মানিক বলেছেন: চমৎকার আপনার উপস্হাপনা।
শেয়ার কারার জন্য ধন্যবাদ।
০৬ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৩:০১
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য.....ভাল লাগলো।
১১| ০৬ ই জুলাই, ২০০৮ সকাল ৭:০৩
পথিক মানিক বলেছেন: চমৎকার আপনার উপস্হাপনা।
শেয়ার কারার জন্য ধন্যবাদ।
১২| ০৬ ই জুলাই, ২০০৮ সকাল ৭:৪৯
দূরন্ত বলেছেন: লেখা আর ছবি দুটোই খুব ভালো লাগলো। আপনাকে হিংসাও হচ্ছে খুব।
আমি বার্মিংহামে থাকি। লন্ডনের খুব কাছে। লন্ডনে মোট চারবার গেছি। তবে প্রত্যেকবারই অফিস থেকে নিয়ে গেছে। কাজ শেষ হয়েছে অনেক রাতে। ফলে কোনোকিছু দেখার সুযোগ পাইনি।
দেখি, কিছুদিন পরে আপনার মতো লন্ডন ভ্রমণে বের হবো।
ভালো থাকবেন।
০৬ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৩:০৪
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: হাহাহা...হিংসা হচ্ছে ...আপনি এত কাছে থাকেন....যখন তখন ঘুরে দেখতে পারেন লন্ডন....একবার ভ্রমণ করে দেখেন....
অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
১৩| ০৬ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ১২:৩২
হাসান বলেছেন: আপনি গত কয়েকদিনে যত কিছু দেখেছেন, তিন বছর থেকেও তার অর্ধেকও দেখা হয় নি। কেন জানি দেখতে ইচ্ছে করে না।
০৬ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৩:০৭
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: আসলে এইটাই হয়....যারা যেখানে থাকে তাদের দেখতে ইচ্ছা করে না সেখানকার কোন কিছু....আজ দেখব কাল দেখব করে পরে আর দেখাও হয় না....আর আমি দেখার জন্যই গেছিলাম তাই আমার বেশ কিছু জায়গা দেখা হয়েছে.....আমি লন্ডনে থাকলে হয়তো আমারও দেখা হত না।
অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
১৪| ০৬ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ২:৪৪
রাশেদ বলেছেন: খাইছে! এতো ঘুরছেন।
০৬ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৩:০৯
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: ধুরো রাশেদ ভাইয়া....ঘুরলাম আর কোথায়....ঘুরার এখনো অনেক বাকি....দোয়া করেন যাতে ঘুরতে পারি আরও জায়গা...
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য....ভাল লাগলো।
১৫| ০৬ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ২:৪৫
চিকনমিয়া বলেছেন: আমি পেলাচ দিচি, এই লেকাডা আস্তে আস্তে পড়তাচি
তয় ফুডুডি সোনদর হইচে
০৬ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৩:১৩
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: আমি জানতাম আপনি আমাকে (-) দিবেন না.....যাই হোক আস্তে আস্তেই পড়েন অসুবিধা নাই....বেশী বড় লেখা আমিও আস্তেই পড়ি।
অনেক ধন্যবাদ ফুডুডি সোনদর বলার জন্য....
১৬| ০৬ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ২:৪৮
বুমবুম বলেছেন: ফটুক লেখার মাঝে দিলে দেখতে সুবিধা হয়।লন্ডন যাইতাম মুন চায়
০৬ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৩:১৫
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: হুমম কথা ঠিক....কিন্তু ফটুক লেখার মাঝে দিতে জানিনা তো...
শিখতেও মন চায় না....এত অলস আমি....
ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
১৭| ০৬ ই জুলাই, ২০০৮ দুপুর ২:৫৭
দোলাহাসান বলেছেন: খুব ভাল লাগলো। ছবিগুলোও ভাল হয়েছে। এত সুন্দর বর্ণনা দিয়েছেন যে মনে হলো আমিও দেখে ফেললাম স্বপ্নের লন্ডন শহর
কবে যে যাব
ভাল থাকুন
০৬ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৩:১৭
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: ঘুরে আসেন লন্ডন....আপনিও তো অনেক জায়গা ঘুরেন... তারপরে আপনার লন্ডন ভ্রমণ কাহিনীটাও শেয়ার করবেন আমাদের সাথে।
শুভেচ্ছা রইল....ভাল থাকবেন।
১৮| ০৬ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৩:১১
রাশেদ বলেছেন: আমার মারাত্মক আইলসামি লাগে ঘুরতে! কোথাও যাই না তাই।
০৬ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৩:১৯
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: আমার থেকে বেশী অলস নিশ্চয়ই না আপনি.....আমার তো সব কিছুতেই আলসামি লাগে....
ঘুরতে গেলে আবার অনেক মজাও লাগে...তখন আলসামি থাকে না...
১৯| ০৬ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৩:৩১
সাঈদ সৌদিআরব বলেছেন: আফসোস্! দেখার সামর্থ্য নেই।
০৬ ই জুলাই, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০১
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: ...কিছু বলার নাই...অনেক ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
২০| ০৬ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৫:২৩
রাশেদ বলেছেন: হা হা! আমি ঘুরতে গেলে দেখা যাবে ঘুমাইয়া কাটাইয়া দিছি সময়।
০৬ ই জুলাই, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০১
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: আরে তাই নাকি আমিও তো অনেক ঘুমাই....
আপনার সাথে ভালই মিল আছে তাহলে।
২১| ০৬ ই জুলাই, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০৫
মানুষ বলেছেন: আমার পাশের বাড়িতেও যাওয়া হয় না
০৬ ই জুলাই, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:১৯
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: আহারেএএ....এত ব্যস্ত থাকতে নেই...একটু ঘুরে বেড়ানোরও প্রয়োজন আছে... হিহিহি.....আর পারলাম না সুযোগ পাইতে না পাইতেই উপদেশ ঝেড়ে দিলাম...সরি মানু ভাইয়া...এইটা উপদেশ হিসাবে নিয়েন না...বললাম আর কি...
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য...ভাল থাকবেন।
২২| ০৬ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ৯:৫৮
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
+
ভালো লাগলো দীর্ঘ গল্পের দীর্ঘ......!
লন্ডন শহরে ! আমাদের এলাকার ভাষায় লন্ডনীর শহর দেখতে আসলে খুবই সুন্দর। এক কথায় অসাধারণ। যদিও জীবনে একবার দেখার সুযোগ হয়েছিল লন্ডনকে।
ভালো থেকো বন্ধু । তোমার ভালবাসাদের নিয়ে।
০৬ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ১০:১২
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: হুমমম আসলেও অনেক দীর্ঘ লেখাটা....লন্ডন তো মনে হয় দ্বিতীয় সিলেট...আমি যাদের বাসায় ছিলাম তারাও সিলেটি...অনেক ভাল ছিল তারা।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
তুমিও ভাল থেক বন্ধু...তোমার ভালবাসাদের নিয়ে।
২৩| ০৭ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ১২:৪০
মৈথুনানন্দ বলেছেন:
০৭ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ১২:৫৫
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: ওহহহ...হেহেহে... বুঝি নাই তখন.....আমি বেশীরভাগ Emirets এ যাওয়া আসা করি...বেশ ভাল লাগে ঐ এয়ারলাইন্সটা।
২৪| ০৭ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৩:৫৭
মুহিব বলেছেন: একদিন আমিও........................ ইনশাল্লাহ
০৭ ই জুলাই, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:০০
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: ইনশাল্লাহ আপনিও একদিন ....
২৫| ০৭ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৪:০৪
সাঁঝবাতি'র রুপকথা বলেছেন: আমিও একদিন ... অবশ্যিই ...
ইনশাল্লাহ...
তবে ঘোরার জন্যে ...
০৭ ই জুলাই, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৮
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: ইনশাল্লা.... ঘুরে আসেন একবার।
২৬| ০৭ ই জুলাই, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫০
রাশেদ বলেছেন: পোস্ট কই!
০৭ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ১০:০৪
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: কবে যে নতুন পোষ্ট দিতে পারবো.....
২৭| ০৭ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ১১:৪৩
অনি বলেছেন: খুব ভালো লাগতেছে আপনার?
আপনার স্বপ্নের শহর লন্ডন ঘুরে আসলেন।।
শুভেচ্ছা...................
০৮ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ১২:৫০
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: জি আমার বেশ ভালো লেগেছে....অনেক ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
২৮| ০৮ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ১২:৫৩
মৈথুনানন্দ বলেছেন: সবাইকে আলাদা করে বলতে বলতে হাঁপিয়ে গেলুম, নো আপনি, আমায় তুমি বা তুই করে বলবি!
০৮ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ২:৩২
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: আচ্ছা দাদা....আমি তোমাকে তুমি করেই বলবো...আপনি বলতে আমারও সবসময় ভাল লাগে না...কিন্তু বলতে হয় এই যা.....খুব ভাল লাগলো তুমি যে আমাকে আপনি না বলে তুমি বলতে বলেছ...অনেক ভালো থাকো।
অনেক ধন্যবাদ।
২৯| ১০ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৫:৩৪
চাচামিঞা বলেছেন: Nice artical +
৩০| ১০ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৫:৪৫
চাচামিঞা বলেছেন: খুব সুন্দর ছবি!!
১০ ই জুলাই, ২০০৮ বিকাল ৫:৫৩
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে....পড়ে মন্তব্য করার জন্য। ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম।
ভাল থাকবেন।
৩১| ০৬ ই আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১২:১২
মন মণষা বলেছেন: ফেইস বুকের সাথে কোথায় যেন একটা সংযোগ পাচ্ছি...?
তাই না...?
ভাল থেকো...আর সামহোয়ারে আরো নিয়মিত হও।
০৭ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১:৩৮
প্রীটি সোনিয়া বলেছেন: ফেইসবুকের সাথে কোথায় যেন একটা সংযোগ পাচ্ছো... মানে??
কিছুই তো বুঝলাম না...
তুমিও ভাল থেকো...নিয়মিত হওয়ার চেষ্টায় আছি....তাও তোমার চেয়ে আমি নিয়মিত আছি...
৩২| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:০০
হূজাইফ বলেছেন: আমার অনেক ভালো লাগলো।।তবে সেখানে যাওয়ার ইচ্ছেটাই আরো বেশি .। আপনাকে অনেক অনেক ধ্যনবাদ ও আভিনন্দন ।।
৩৩| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:০৪
হূজাইফ বলেছেন: story টা যেন খুব ছোট হয়ে গেছে।।অরেকটু পরলে হয়তো, আরো ভালো লাগত।।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ১:৫৯
মৈথুনানন্দ বলেছেন: গুড! এ মেয়েটা তো দেখছি অনেক বেড়ায়। কিন্তু কখনো বিয়েতে চড়বি না - ওরা এতো লাগেজ হারায় যে বলার না।