নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার প্রিয় দেশ বাংলাদেশ

আমার প্রিয় দেশ বাংলাদেশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

অভিজিৎ হত্যাকারীদের সন্ধান লাভ

১৬ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪০

সাগর/রুনীর হত্যাকান্ডের মত মুক্তমনা ডট কমের প্রগতিবাদী সম্পাদক অভিজিতের হত্যাকারীরা যাতে কিছুতেই পালাতে না পারে সে বিষয়ে বর্তমান সরকারকে আমি সবিনয়ে নিবেদন করছি।
বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারকে বেকায়দায় ফেলতেই এহেন হত্যাকান্ড, আর এ বিষয়ে প্রথমেই যাকে হুকুমের আসামী করে মামলা দায়ের করা উচিত তিনি হচ্ছেন খালেদা জিয়া ২য়: আসামী তারেক রহমান আর তৃতীয় আসামী ফকরুল ইসলাম।

এ দেশে খুন ও গুমের যে সুনামী চালু হয়েছে এর মূলে ক্রিড়ানক হচ্ছে এই তিন বিরোধী দলীয় নেতারা। ইলিয়াস আলী গুম হয়েছে, তাদের নামে মামলা হয়নি। সাগর/রুনীকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়নি।
সীমান্তে প্রতিনিয়ত ভারতীয়রা বাংলাদেশীদের হত্যা করছে তাদের বিরুদ্ধে কোন মামলাতো হয়ইনি বরং সরকার মৃত সাপের মত নিশ্চুপ। বিষয়টা দিনের আলার মত পরিষ্কার যে ভারত সরকারের সাথে যোগসাজোগের মাধ্যমে বিএনপি/জামাত সীমান্তে প্রতিনিয়ত বাংলাদেশীদের হত্যা করছে ক্ষমতায় আসার জন্য।

গণজাগরণ মঞ্চের গাজারু ইমরান হোসেন সরকারের উচিত এতদ্ব বিষয়ে বারাক হোসেনের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করা। যেহেতু তারা দু‘জনই হোসেন তাই তদন্তের ফলাফলটি দুই হোসেন মিলে তরান্বিত করা সম্ভব।
রানা প্লাজা ধাক্কা দিয়ে ফেলে হাজার হাজার নিরীহ গার্মেন্স শ্রমিকদের হত্যা করার পরও খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে মামলা হয়নি। যেহেতু পুলিশ এবং আদালত আওয়ামীলীগে যোগ দিয়েছে তাই লজ্জার খাতিরে হয়তো তারা ঐ সব ভয়ংকর হত্যাযজ্ঞের পরও সরকার তাদের বিরুদ্ধে কোন মামলা করছেনা।


ব্লগার রাজিব (থাবা) যদি নাস্তিকতা ও প্রগতিবাদী আন্দোলনের প্রথম শহীদ হতে পারে। অভিজিৎকে ঐ একই আন্দোলনের দ্বিতীয় শহীদ হিসেবে ঘোষণা দিতে পারেন আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, এখানে অপূর্ব এক যোগ সাজোগ লক্ষণীয়। বৃটিশ গোয়েন্দা হেমপার আরব দেশে এসে এক মুসলমান মেয়েকে বিয়ে করে আজকের ইসলাম ধ্বংসকারী সৌদী রাজবংশকে ক্ষমতায় বসায় এবং ওয়াহাবী ফিতনার জন্ম দেয়।
ঠিক তেমনি ইহুদী মনস্তাত্বিক বিশেষজ্ঞ অরিল্ড ক্লুগারহোগ এদেশে এসে তথাকথিত মুসলমান মেয়ে জানাকে বিয়ে করে হাজার কোটি টাকা ব্যয় করে সামু ব্লগ চালু করে এদেশের যুব সমাজকে নাস্তিক করতে।
আর অভিজিৎ বিয়ে করেছে আর এক তথাকথিত মুসলমান মেয়ে বন্যাকে এবং দায়িত্ব নিয়েছিল বাংলাভাষী মুসলমানদের মধ্যে নাস্তিকতার প্রসার ঘটাতে। যেহেতু যে মুসলমান মেয়ের স্বামী তাকে শশানে না পুড়ে বর্তমান সরকার জানাজা দিয়ে (নাউযুবিল্লাহ) বুদ্ধিজীবি গোরস্তানে কবর দিতে পারে আর তার স্ত্রীকে হিন্দু স্বামী গ্রহণ করার জন্য জীবিত পুড়ে মারার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে, সঠিক চেতনার ভিত্তিতেই হোক কিংবা মগজ ধোলাইয়ের কারনে ভ্রান্ত (জেএমবি/আইএসআই )চেতনার ভিত্তিতেই হোক, আলমের রহমত (রহমতুল্লিল আলামিন) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারী নরকের কীট অভিজিৎ এর নরকে গমনকে তরান্বিত করে নিজেদের জান্নাত প্রাপ্তিকে ওরা প্রায় নিশ্চিত করেছে।

জাগ্রত মুসলমান হিসেবে তাদের সৌভাগ্যকে আমি সাধুবাদ জানাই।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.