![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খেলার প্রতিটি বিষয়ে (বলিং/ফিল্ডিং/বেটিং) দৃষ্টিনন্দিত দক্ষতার মাধ্যমে বাংলাদেশের দামাল ছেলেরা ভারতীয় দলকে হারিয়েছে। আবেগে আপ্লুত পুরো দেশ। ৯৮ ভাগ মুসলমানদের এই দেশটি যে সম্পূর্ণরূপে হিন্দু ভারতের কাছে পরাজিত, তা উপলব্ধি করার বোধশক্তি এদেশের ৯৯ভাগ মুসলমানদের মধ্যেই অনুপস্থিত।
আখেরি যামানা, তাই মুসলমানরা ভুলে গেছে যে, খেলাধুলা ইসলাম ধর্মে হারাম। ভারত চালাকি করে বর্তমান সরকারকে ভাওতা দিয়ে রমদ্বান মাসেই এই উত্তেজনাপূর্ণ খেলার আয়োজন করেছে।
হাজার/হাজার মুসলমান পবিত্র রোজার মাসে তারাবীর নামায (সুন্নতে মুয়াক্কাদা কেফায়া) বাদ দিয়ে ষ্টেডিয়ামে খেলা দেখছে! লক্ষ্য কোটি মুসলমান তারাবীর নামায বাদ দিয়ে ঘরে বসে টেলিভিশন দেখছে।
মাঠে কিছু ছেলে খেলাতে জয় লাভ করলেও, মুসলমান হিসেবে এই দেশ/জাতি ভারতের হিন্দুদের কাছে সম্পূর্ণরূপে পরাজিত। রমজান মাসে ধর্মীয় অনুভূতি ও ভাবগাম্ভির্য জলাঞ্জলি দিতে এর চেয়ে আর কী ভাল আয়োজন হতে পারে।
অতীতে রমজান মাসে সকল রেষ্টুরেন্ট দিনের বেলায় বন্ধ থাকত, স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকত। যাতে খোদায়ী রহমত, মাগফেরাত ও নাযাত পেতে মুসলমানেরা বেশী করে ইবাদত বন্দেগী করতে পারে।
আর এখন রমজান মাসে ৯৮ ভাগ মুসলমানদের বাংলাদেশ আর হিন্দু ভারতের মধ্যে তফাৎ কোথায়? লক্ষ্য করুন যে, সাউথ আফ্রিকার সাথে বাংলাদেশের প্রতিটি খেলা সংগঠিত হতে যাচ্ছে রমজান মাসের শেষ দশদিনের বেজর সংখ্যার শবে কদরের রাতগুলোতে!
পবিত্র এই দিন/রাতগুলোতে খেলা অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা কী উদ্দেশ্য মূলক নয়? দেশের জন্য খোদায়ী গযব আকর্ষন করতে এর চেয়ে ভাল পরিকল্পনা আর কী হতে পারে?
হে মুসলমান! আর কত ঘুমাবে? অখন্ড ভারতে বিশ্বাসী বর্তমান মোদী সরকারের ক্ষমতাশীন হওয়ার পর বাংলাদেশকে ভারতের অর্ন্তভূক্তি আর কল্পনার অলীক স্বপ্ন নয়, এ হচ্ছে আগামী সকালের সূর্যদয়ের মত এক চরম বাস্তবতা।
চেতনায় ঘুমে থাকা বাংলাদেশী মুসলমানদের জেগে উঠার সম্ভবত একমাত্র মাধ্যমই হচ্ছে, নির্মম মৃত্যু আর ব্যাপক ধংসযজ্ঞ। যার জন্য ভারতীয় সেনা বাহিনী আর এ দেশের হিন্দুরা তৈরী হচ্ছে।
সিকিমের মত এ দেশ যে, অখন্ড ভারতে অন্তভূক্ত হতে যাচ্ছে তা জানতে হলে কষ্ট করে পড়ে নিন
লেন্দুপ দর্জি ও সিকিম: Click This Link
মমতার এক বাংলার প্রহোসন: Click This Link
২| ২৮ শে জুন, ২০১৫ রাত ১:৩৩
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: হারামজাদা রাজাকার
৩| ৩০ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫১
মুশফিক পাভেল বলেছেন: আমি এই বিশুকে চিনি। কুমিল্লাতে সে আর তার বাবা দুজনে মিলে একটি চুল কাটার দোকান চালাতো । বিশু আর আমি ফরিদা বিদ্যায়তনে ক্লাশ ফাইভে এক সাথে পড়তাম। ওর নেশা ছিল তবলা বাজানোর। অনেক রাত পর্যন্ত সে তবলা বাজাতো। রাত ১০টা, সাড়ে ১০টার দিকে তার মা তাকে পাশের ঘর (টিনের চাল পাশে বাশের বেড়া) থেকে ডেকে বলতো “ বিশুরে বিশু, মুতিগি হুতি থাক” কুমিল্লার ভাষা, অর্থ হচ্ছে, বিশু - শিশু করে শুয়ে পর। কারন ঐ বয়সেও বিশু বিছানায় হিসু করতো। বিশুর মায়ের ঐ কথাটুকু আমাদের ফ্রেন্ড মহলে খুব চাউর হয়েছিলো। আমরা সকলে ঐ কথাটুকু নিয়ে কিশোর সুলোভ আনন্দ করতাম।ঐ বিছানায় হিসু করা বিশু এখন বড় হয়েছে, ভয়ংকর বিশু হয়েছে,ইসলাম বিদ্বেষী হয়েছে, বাংলাদেশ বিদ্বেষী হয়েছে । ওর ব্লগে গিয়ে দেখুন (http://www.somewhereinblog.net/blog/dominator) অধিকাংশ লিখাই ইসলাম বিদ্বেষী, যৌনতা আর সমকামিতা বিষয়ক। আপনারা কেউ যদি আমাকে জানাতেন এই বিশু এখন কোথায় থাকে, তবে দেশ ও জাতির খুব উপকার হতো।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৯
মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: কিসের মধ্যে কি পান্তাভাতে ঘি।