নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমাদের নিত্য দিনের কেনাকাটায় এরকম হাজারো সমস্যার মুখোমুখি হই আমারা । আর এজন্যই আমরা আছি http://productreviewbd.com –পণ্যের রিভিউ, কেনার আগের বিভিন্ন পরামর্শ আর কেনাকাটার হরেক রকমের নির্দেশিকা আপনাদের কাছে তুলে ধরার জন্য।

ক্ষুদ্রায়তন

বাসায় একটা ওভেন তো লাগেই এই ব্যস্ত শহুরে জীবনে । তো আপনিও আপনার মনের মতো পছন্দ করে বিখ্যাত কোম্পানির নামকরা ব্রান্ডের ওভেন কিনে আনলেন তাদের ঝকঝকে বিশাল শো-রুম থেকে । ভালই চলছিল সব। হটাৎ একদিন দেখলেন কিছু একটা সমস্যা । ওভেনটা ঠিকমতো কাজ করছে না। নিয়ে গেলেন ওদের সার্ভিস সেন্টেরে ।এরা খুব ইনিয়ে বিনিয়ে বলল যে, এখন তাদের কাছে স্পেয়ার পার্টস নেই । আপনার মেজাজ তখন সপ্তমে । আপনার অনেক সাধ আপনি আপনার সাধের মধ্যে পুরন করার পর এরকম হটাৎ করেই তা ভেঙ্গে খান খান হয়ে যায় অনেক সময়। এই জন্য মাইক্রোওয়েভ ওভেন কেনার সময় যেসব বিষয় বিবেচনা করা জরুরী । আপনার অতি মনোরম দীঘল কালো কোঁকরা চুল। কিন্তু তার যত্নে আপনি এমন এক শ্যাম্পু কিনে আনলেন যা আপনার চুলে একদম উপযুক্ত না। কি করবেন এখন-শাম্পুটা কি ফেলে দেবেন — নয়তো আর একটা কিনতে হবে । কোঁকরা চুল এর জন্য আপনার TRESemme Keratin Smooth Shampoo রিভিউ শ্যাম্পু জানা প্রয়োজন । আমার শখ ফুলের বাগান করা। আমার বারান্দায় তাই গোলাপ, বেলী সব সময় ফোটে। যখনই ছবি তুলে আপলোড করব ভাবছি ঠিক তখনই দেখা গেল যে ফোনটায় চার্জ নেই । এই ফোনটা কেনার আগে এটির ব্যাটারি পারফরমেন্স এবং ক্যামেরার রিজুলুসানটা ঠিক মতো যাচাই করেনি আর তাই আজ এই হতাশা — ক্রেতার সাধ্য অনুযায়ী ভাল স্মার্টফোন পাওয়ার জন্য আমরা বিভিন্ন রিসার্চ করে ৫০০০ টাকা বাজেটের মাঝে সেরা ১০টি স্মার্টফোন নির্বাচন করেছি। আশাকরছি এতে করে স্মার্টফোন খুঁজে বের করার সময়টুকু হলেও বাঁচানো সম্ভব। বর্তমানে আমাদের দেশে ১৫০০০ টাকা বাজেটের মাঝে অনেক ভাল ভাল স্মার্টফোন পাওয়া যাচ্ছে এবং ভোক্তাগণ ব্যাবহার করে সন্তুষ্টও প্রকাশ করছে। আমার ছোটো ছেলেটার বয়স ১৫ বছর। একটা বাইসাইকেল কিনে দেব ভাবছিলাম। দেখি আমার বাবা একদিন অর জন্য একটি বাইসাইকেল কিনে নিয়ে হাজির। ছেলেতো আমার মহাখুশি । প্রথম দিন ভালই চালালো । কিন্তু পরের দিন থেকেই তার পায়ে কোমরে বাথা বলতে লাগলো। আসলে বাইসাইকেলটির ফ্রেম আর সাইজ ওর বয়সের আর ওর শরীরের সাথে উপযুক্ত নয়।এটি ওর চাইতে বড় ছেলেদের জন্য ফিট। বাবা যদি বাইসাইকেল কেনার আগে একবার সাইকেল এর সাইজ আর কেনার পরামর্শগুলি দেখে কিনতেন । বাই সাইকেল কেনার আগে তাই আপনার গঠন ও আকৃতির সাথে উপযুক্ত বাইসাইকেলটি খুঁজে বের করুন। সেই বাইসাইকেলটি কিনবেন যেটা আপনার প্রয়োজন আর শারীরিক উপযুক্ততার সাথে যথোপযুক্ত আমাদের নিত্য দিনের কেনাকাটায় এরকম হাজারো সমস্যার মুখোমুখি হই আমারা । আর এজন্যই আমরা আছি productreviewbd.com –পণ্যের রিভিউ, কেনার আগের বিভিন্ন পরামর্শ আর কেনাকাটার হরেক রকমের নির্দেশিকা আপনাদের কাছে তুলে ধরার জন্য। এছাড়াও প্রোডাক্ট টেস্টিং এর মাধ্যমে বড় বড় ব্র্যান্ড গুলি তাদের নুতন প্রোডাক্ট বাজারে আনার আগে ষ্টোরে পাঠায় ।তাদের সেই পণ্য সম্পর্কে ক্রেতারা কি ভাবছে বা পণ্যটি আশানুরূপ কাজ করছে কিনা তা দেখার জন্য prouctreviewbd.com। এটা কোম্পানির সময় এবং বিনিয়োগ দুটোই সংরক্ষন করে যদি পণ্যটি ভাল কাজ না করে ।কারণ বেশী পরিমাণ বিনিয়োগের আগেই প্রোডাক্ট টেস্টিং এর মাধ্যমে তারা জানতে পারে যে পণ্যটি কতটা গ্রহণযোগ্য । বাংলার জন্য আপনি পড়তে পারেন- productreviewbd.com/bn/

ক্ষুদ্রায়তন › বিস্তারিত পোস্টঃ

মোটর বাইক চালানোর সময় আপনার কি কি পরিধান করা উচিৎ

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩২


মোটর বাইক চালানোর সময় অনেক মোটর সাইকেল আরহীরাই জানে না যে মোটর বাইক চালানোর সময় কি কি পরিধান করা উচিৎ .

লাস্ট যখন আপনি রাস্তায় পড়ে গেছেন মনে করে দেখুন তো কোথায় কোথায় সবচেয়ে বেশী লেগেছে। হয়ত হাত বা হাঁটু। আর আপনি যদি খুব জোরে বাইক চালানোর সময় দুর্ঘটনা ঘটে তবে এর পরিমাণ আরও বাড়বে। আমি কিন্তু আপনাকে বাইক চালানোতে ভয় দেখাচ্ছি না বরং সাবধান করছি । আর এই সাবধানতা থেকেই কিভাবে ভাল প্রতিরক্ষা নেবেন সেই পরামর্শ দিচ্ছি।

Video Link view this link
কোথায় পাবেন?? view this link

যারা মোটর বাইক চালান তারা দুই শ্রেণীর ১) যাদের দুর্ঘটনা হয়েছে আর ২) যাদের দুর্ঘটনা হয়নি।



তবে বাইকে মোটামুটি সবাই ক্রাশ করে। কম আর বেশী আজ নয়তো কাল। তবে যারা আস্তে চালান তাদের ক্ষতির পরিমাণ কম হয়। আর অন্য যারা খুব জোরে চালান তাদের হাড় ভাঙ্গে নয়তো অন্য কোথাও ব্যথা পান। তবে, গাড়ি চালানোর চেয়ে মোটর বাইক চালানো কিন্তু বেশী বিপদজনক। কারণ গাড়িতে আপনার চারিদিকে অনেক বেশী প্রতিরক্ষা থাকে আপনাকে রক্ষা করার জন্য।

কিন্তু মোটর বাইকে আপনার প্রতিরক্ষা আপনিই যা পড়বেন শুধু মাত্র তাই । মোটর বাইকের গিয়ার আপনাকে কিন্তু প্রতিরক্ষা দেবে না। আর এজন্যই মোটর বাইক চালানোর সময় কি কি নির্ধারিত পোশাক যা আপনাকে প্রতিরক্ষা দবেব যা আপনার অবশ্যই দরকার তা নিয়েই আমরা আজকে লিখব ।

হেলমেট
হেলমেট আপনার শরীরের সবচেয়ে গুরুত্ব পূর্ণ অংশ রক্ষা করে। আপনার ব্রেইন আপনার মুখ মণ্ডল। আপনার ব্রেইন যদি ঠিক না থাকে তবে বাকি জীবনটাই বৃথা তাই নয় কি? আর ব্যবহারের জন্য অনেক সুন্দর সুন্দর স্টাইলিশ হেলমেট পাওয়া যায় আজকাল।



আর হেলমেট কেনার সময় এমন হেলমেট নিবেন যা দিয়ে পুরো মুখ ঢাকা যায় । এক্সিডেন্টের সময় মাথায় আঘাত লাগার সম্ভাবনা অনেক বেশী । আর দুর্ঘটনার সময় যদি আপনার হেলমেট না থাকে তবে আপনার মুখ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাই হেলমেট যেন অবশ্যই পড়বেন মোটর বাইক চালানোর সময়।

গ্লভস
এটা স্বাভাবিক যে আপনি যদি পড়ে যান তবে হাত দিয়েই নিজেকে রক্ষা করার চেষ্টা করবেন। আর মোটর বাইক দুর্ঘটনায়ও আপনি সেটাই করবেন। তাই হাতকে রক্ষার জন্য গ্লভসের কোন তুলনা নেই।

gloves-productreviewbd

সব সময় মোটর বাইকের জন্য নির্ধারিত গ্লভস নিবেন যা আপনার রিস্ট ও ঢেকে দেবে । তাই যেকোনো দুর্ঘটনায় ছিড়ে গেলেও আপনার গ্লভস ছিঁড়বে আপনার হাতের ত্বক নয়।

জ্যাকেট
শুধুমাত্র দেখতে খুব ভাল লাগবে এজন্য নয় রাস্তায় চলার সময় মোটর বাইকে নিরাপদে আপনার শরীর রাখার জন্য যখন আপনি প্রতি ঘন্তায় ৫০ কিমি বেগে চলছেন তাই জ্যাকেট খুবই জরুরী। যদি কোন দুর্ঘটনা ঘটে তাহলে আপনার শরীর রোলিং করার সম্ভাবনা খুব বেশী । আপনি তো নিশ্চয় চান আপনার শরীরের চামড়া অক্ষত থাকুক। আপনার সছরের হাড়চগুলি অক্ষত থাকুক। তাই খুব গরম লাগলেও জ্যাকেট পড়তে ভুলবেন না। কিন্তু শরীর থেকে রক্ত বের হওয়ার চেয়ে ঘাম হওয়া কি শ্রেয় নয় ।
jacket-productreviewbd

অনেক ধরণের জ্যাকেট পাওয়া যায়। লেদার, টেক্সটাইল, মেশ, বা মিশ্র -সে যাইহোক মোটর বাইকের জ্যাকেট হলেই হবে। কিন্তু নকল মোটর বাইক জ্যাকেট নিবেন না। হয়ত সেটা আসল চামড়ার তৈরি কিন্তু অনেক পাতলা যা মোটর বাইক চালানোর সময় পড়ার জন্য উপযুক্ত নয়। তাই ১.২ থেকে ১.৪ মিমি পুরুত্ত বিশিষ্ট জ্যাকেট পড়ুন মোটর বাইক চালানোর সময়।

বুট : পায়ের এংকেল প্রতিরক্ষা করার জন্য মোটর বাইকের জন্য নির্ধারিত বুট পড়ুন। যারা মোটর সাইকেলের গিয়ার তৈরি করে এরকম কিছু প্রস্তুতস্কারক মোটর বাইক চালানোর সময় পড়ার জন্য বিশেষ বুট ও তৈরি করে। এসব বুটে অনেক ধরণের প্রটকসান থাকে যা আপনার পায়ের এঙ্কেল রক্ষা করবে। এর সাথে সাথে পায়ের পাতাও।

মোটর বাইক চালানোর সময় আপনার কি কি পরিধান করা উচিৎ

প্যান্টস ঃ এটা নিয়ে অনেক বিতর্ক আছে। আমি জানি অধিকাংশ চালক ই মোটর বাইক চালানোর সময় মোটর বাইক চালানোর জন্য নির্ধারিত প্যান্ট পরেন না। এটা আসলে আপনার ভাল লাগবে না যে টেক্সটাইলের বা লেদারের মোটর বাইক প্যান্ট পড়তে। বা আপনি যে প্যান্ট পড়েছেন তার উপর এই প্যান্ট পড়তে।মোটর বাইকের জন্য জিন্সের প্যান্ট পাওয়া যায় না।

কিন্তু জিন্স কিন্তু আপনাকে মোটর বাইক দুর্ঘটনায় খুব বেশী প্রতিরক্ষা দেবে না । এটা একটা টি শার্ট যত সহজে ছিড়ে যাবে এটাও ঠিক সেভাবে অল্পতেই ছিড়ে যাবে।

আপনি চিন্তা করে দেখুন, যদি আপনি মোটর বাইক নিয়ে এক্সিডেন্ট করেন তাহলে আপনার শরীরের নীচের অংশ ক্রাশ হওয়ার সম্ভাবনা সচেয়ে বেশি। তাই যতদূর সম্ভব প্রতিরক্ষা নেয়াই কি ভাল নয়?

বাইক চালানোর সময় অবশ্যই এসব প্রতিরক্ষা নিয়ে রাস্তায় নামবেন।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.