নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গণতন্ত্র মুক্তি পাক, পরিবারতন্ত্র নিপাত যাক
পল্লী কবি জসীম উদ্দীনের অত্যন্ত জনপ্রিয় এই কাব্যগ্রন্থটি ১৯২৯ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়েছিলো। গ্রন্থটি মূলত রূপাই এবং সাজু নাম দুই যুবক-যুবতীর প্রেমের কাহিনী। মজার বিষয় হলো, গ্রন্থটির চরিত্র বা "রূপাই" মূলত একজন যুবকের নাম। অন্যদিকে "সাজু" একজন যুবতীর নাম। পূর্ববঙ্গের কোনো কোনো জেলায় বাবার বাড়িতে মুসলিম মেয়েদের নাম ধরে ডাকা হয় না। বাড়ির বড় মেয়েকে "বড়ু", মেঝ মেয়েকে "মাজু" এবং সেজ মেয়েকে মূলত "সাজু" নামে ডাকা হয়।
গ্রন্থটিতে কিছু কিছু আঞ্চলিক শব্দ বা ধারনা খুঁজে পাওয়া যাবে যা হয়তো, অনেকেরই বোধগম্য নাও হতে পারে। তাই গ্রন্থটিতে বিভিন্ন শব্দের পাশে ফুটনোট লিঙ্ক যুক্ত করে দেয়া হয়েছে পাঠকের সুবিধার্থে। সম্প্রতি গ্রন্থটি সংরক্ষণের কাজ শেষ হয়েছে যা পাঠকগণ খুব সহজেই এখন থেকে পড়তে পারবেন। সম্প্রতি কবি জসীম উদ্দীনের আরো কিছু গ্রন্থ সংরক্ষণের কাজ হাতে নেয়া হয়েছে ধীরে ধীরে পাঠকগণ সেগুলোও পড়তে পারবেন। ধন্যবাদ।
২৫ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:১৯
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: সঠিক বলেছেন। ধন্যবাদ।
২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:২৯
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক প্রিয় গিতী নৃত্য নাট্য।
২৫ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:২২
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: সাহিত্যের এই বিষয়গুলো আমার ভীষণ ভালো লাগে। তারচেয়েও গুরুত্বপূর্ণ মনে হয় এই অমূল্য সম্পদগুলোকে সংরক্ষণের উদ্যোগ নেয়া প্রয়োজন সরকারীভাবে, অন্তত আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য। ডিজিটাইজড্ করে তা বিশ্বে ছড়িয়ে দেয়াও প্রয়োজন। ধন্যবাদ।
৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:৪১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: পুরোটা পড়া হয় নাই। আপনার লিঙ্ক থেকে বাকিটা পড়তে হবে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
২৫ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:২২
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ সময় করে পড়ার জন্য।
৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৫
জগতারন বলেছেন:
নক্সী কাঁথার মাঠ - জসীম উদ্দীন কাব্য গ্রন্থটি আমি বহু বছর আগে পড়েছিলাম।
এই কাব্য গ্রন্থটিতে বৃহত্তর ফরিদপুর জেলার গ্রাম্য কথ্য ভাষার
(যেমন; বুজি্ = বোন, ভাবীসাব = ভাবী বা বউদি)
প্রাবল্য পরিলক্ষিত হয়।
২৫ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:২৩
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: সঠিক বলেছেন। আমাদের গ্রাম্য ভাষার সাথেও অনেক মিল খুঁজে পাই। ধন্যবাদ।
৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: নক্সী কাঁথার মাঠ আমার খুবই পছন্দের একটা বই।
এই বই কোনো দিন পুরান হবে না।
২৫ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:২৩
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: সঠিক বলেছেন। নিজেদের এই অমূল্য সম্পদগুলোকে অনুধাবন করার পাশাপাশি তা সংরক্ষণ করাও জরুরী। ধন্যবাদ।
৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:১০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর উদ্যোগে স্বাগত জানাই।
২৫ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:২৪
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ উৎসাহিত করার জন্য।
৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:২৯
শায়মা বলেছেন: না ভাইয়া আজকালকার বাচ্চারা এই সব সাহিত্যের নাম তো মনে হয় উচ্চারণও করতে পারবে না।
শহুরে বাচ্চাদের কথা বাদই দিলাম গ্রাম বাংলা বা মফস্বলেও কত টুকু আর চর্চা হয়!
২৫ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:৩৪
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: তা অবশ্য সত্য বলেছেন। তবুও এগুলোই আমাদের জাতীয় সম্পদ। এগুলো সংরক্ষণ এবং তা নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরাটাও আমাদের দায়িত্ব। কে কি করছে ঠিক জানিনা, তাই ব্যক্তিগত উদ্যোগে ক'জন বন্ধু মিলেই শুরু করে দিলাম। বেঁচে থাকলে ছেলের হাতে দিয়ে যাবো কাজ এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য। দেখি কতদূর যাওয়া যায়। ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১০:২৯
*কালজয়ী* বলেছেন: বন্ধুর বাড়ি আমার বাড়ি মধ্যে ক্ষীর নদী,
উইড়া যাওয়ার সাধ ছিল, পাঙ্খা দেয় নাই বিধি।
নকশী কাথার মাঠের এই কবিতার চরনগুলো চমৎকার শৈল্পিক নিদর্শন।