নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গণতন্ত্র মুক্তি পাক, পরিবারতন্ত্র নিপাত যাক
প্রথম দিন থেকেই আমি প্যালেস্টাই-ইসরায়েল ইস্যুগুলো যথেষ্ট যত্নসহকারে পড়ছি ও জানার চেষ্টা করছি। ইসরায়েল প্যালেস্টাইনে যে গণহত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞ চালাচ্ছে তার মোটামুটি সব খবরই আমি রাখার চেষ্টা করেছি ও করছি।
আজ সৌদি আরবে মুসলিম বিশ্বের নেতাগণ এক জরুরী বৈঠকে মিলিত হয়েছেন এবং সমস্বরে ইসরায়েলী আগ্রাসনকে "আত্ম-রক্ষার" প্রচেষ্টাকে গ্রহণযোগ্য নয় বলে উল্লেখ করেছেন। সেই সাথে গাজায় অনতিবিলম্বে যুদ্ধ বন্ধ করে মানবিক সহায়তা দ্রুত পাঠানোর ব্যাপারে গুরুত্বারোপ করে ইউ,এন, এর নিরাপত্তা পরিষদে নতুন প্রস্তাব উত্থাপনের বিষয়ে একমত হয়েছেন। আজকের বৈঠকে প্রথমে শুধু আরব লীগের সদস্যদের নিয়ে বৈঠকের কথা থাকলেও পরে ও.আই.সি. এর সকল সদস্য দেশগুলোকেও নিমন্ত্রন করা হয় সূত্র।
অন্যদিকে প্যালেস্টাইনের সমর্থনে আজও আমেরিকার বিভিন্ন শহরে প্রতিবাদ সভা ও সমাবেশ হয়েছে। বিগত কয়েক সপ্তাহ ধরেই এ ধরনের সভা-সমাবেশ চললেও ক্রমেই তা গতি পাচ্ছে এবং জনসমর্থন বাড়ছে। এ নিয়ে "ব্রেকথ্রু নিউজ" সাইটের কাভারেজ ছিলো উল্লেখযোগ্য যা পাঠকের উদ্দেশ্য শেয়ার করা হলো।
ছবি কপিরাইট: ভি.ও.এ. নিউজ।
১২ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৯
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আচ্ছা। ধন্যবাদ।
২| ১২ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:১৮
মৃতের সহিত কথোপকথন বলেছেন: কিছুই হবে না
১২ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৫১
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: হুম সেটাই।
৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:২৭
অরণি বলেছেন: কোন কাজ হচ্ছেনা তো?
১২ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৫১
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: ওরা কখনোই ঐক্যমত্যে আসতে পারে না।
৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৩৯
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
বাংলাদেশে তেমন কিছু চোখে পড়লো না,সবাই মনে হয় নামায পড়ে দোয়াতে কাজ সারে।
১২ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৫২
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আচ্ছা, গা সওয়া ব্যাপার হয়ে গেছে মনে হয়।
৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৫৮
শার্দূল ২২ বলেছেন: এক ঘন্টা আগে আমি জামাইকা ছিলাম, সেখানেও দেখলাম অনেক বড় একটা প্রতিবাদ মিছিল হচ্ছে। মুসলিম নেতাদের সিদ্ধান্ত কি? কি করবে তারা ? শুধু আলটিমেটাম নিয়ে থাকবে?
১২ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৫৩
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: কিছু কঠিন প্রস্তাব এসেছিলো কিন্তু বরাবরের মতোই এরা ঐক্যমত্যে পৌাঁছাতে পারে নি। দুঃখজনক।
৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৯
শাওন আহমাদ বলেছেন: জানি কিছুই হবেনা, তবুও খুব করে চাই কিছু একটা হোক। অসহায় মানুষগুলো তাদের অধিকার ফিরে পাক।
১২ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৩২
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: সহমত পোষণ করছি। ধন্যবাদ।
৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৩
আমি নই বলেছেন: হামলা সৌদিতে আর আরব আমিরাতে হলে খুব খুশি হতাম।
১৩ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:১০
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: কোথাও হামলা কাম্য নয়, সবাই শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করুক এটাই চাই। ধন্যবাদ।
৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৩০
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: কোন ফলাফল হবে কিনা জানিনা ,আশাও করিনা ।
.............................................................................
ইসরায়েল নামের বিষফোঁড়া আমেরিকা, বৃটেন ও ফ্রান্সের তৈরী ।
যেন আরব দুনিয়ায় তাদের লাঠিয়াল বাহিনী থাকে ।
সুতরাং এখন গড ফাদাররা যা করবে তা শুধু সকলের চোখে
পট্টি পড়াবে ।
১৩ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:১২
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: পূর্ব আর পশ্চিমের এই আদর্শগত বিরোধ নির্মুল হবে বলে আমার মনে হয় না।
৯| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: ইজরাইল ফিলিস্তিন সমস্যার সমাধান আমেরিকার হাতে। একমাত্র আমেরকাই পারবে হামাসকে ধ্বংস করতে। হামাস না থাকলে সব কিছু আপনাতেই ঠিক হয়ে যাবে।
১৩ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:১৩
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: সমস্যাটা আরো অনেক গভীরের বলে আমার মনে হয়। ধন্যবাদ।
১০| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৫০
আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: কোথাও হামলা কাম্য নয়, সবাই শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করুক এটাই চাই। ধন্যবাদ।
ভাই কথাটা খুব কষ্টে বলেছি। যেখানে ইউরোপ-আমেরিকা-আফ্রিকায় প্রতিবাদের ঢল নেমেছে সেখানে আরব আমিরাতে জমকালো হ্যালোউইন উৎসব পালন এবং রিয়াদে হিপহপ-র্যাপ ফেষ্টিভাল আয়োজন হয়। যখন আরব বিশ্বকে ফিলিস্তিনের সবচাইতে বেশি প্রয়োজন তখন তারা মৌজ-মাস্তিতে বিজি, সাথে আবার সম্মেলনে ভেটো দিয়ে ইসরাইলের পক্ষে অবস্থান নেয়। ওদের বুকে বুলেট না লাগা পর্যন্ত ওদের হুস হবেনা।
উপরে দেখি একজন বলেছে হামাস ধ্বংস হলেই নাকি সব ঠিক হবে। ঐ ভাইকে একটু আমার হয়ে জিজ্ঞাসা করিয়েন তো Deir Yassin massacre সম্পর্কে জানে কিনা। জায়ানিস্ট সন্ত্রাসীরা ১৯৪৮ সালের ৯ এপ্রিলে Deir Yassin গ্রামে কেন নারী-শিশু সহ ১০৭ জনকে হত্যা করেছিল? তখনতো হামাস ছিলনা।
১৪ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:১৮
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আপনার "কষ্ট" বা ক্ষোভ দুটোই আমি সম্পূর্ণভাবে বুঝতে পারি। আরব দেশগুলো কখনো কোন বিষয়ে ঐক্যমত্যে আসতে পারে নি। তাদের অভ্যন্তরীন বিভেদের কারনে পশ্চিমারা বরাবরই সুযোগ নিয়েছে এবং তাদের ব্যবহারও করেছে। এক তেলের জন্যে এই পৃথিবীতে "ডাবল স্ট্যান্ডার্ড" বিদ্যমান। ইরান, ইরাক, সিরিয়া, সৌদি আরবে বিগত কয়েক দশকে যা হয়েছে বা হচ্ছে তার সবাই পশ্চিমাদের কূটনীতির বহিঃপ্রকাশ। এগুলো আরবরা বুঝলেও নিজ স্বার্থে তারা বরাবরই চুপচাপ থেকেছে তবে সেটাও একদিন তাদের জন্যে কাল হয়ে দাঁড়াবে বলে আমি মনে করি।
গুটিকয়েক মানুষ বাদ দিয়ে বাংলাদেশের বেশীরভাগ জনগণ এগুলো নিয়ে খুব বেশী সচেতন বলে আমার মনে হয় না। তারা মাঝে মধ্যে মিডিয়ায় কোন খবর দেখে উহ-আহ করে চুপ হয়ে যায়। নিজের দেশের অবস্থাইতো হ-য-ব-র-ল অন্যের সমস্যা বোঝার মতো সময়, ইচ্ছে তাদের আছে বলে আমার মনে হয় না। প্যালেন্টাইনের লোকজনদের কষ্টের জন্য শুক্রবার জুম্মার নামাজের পর তাদের কিছুটা দরদ জাগে পরে তা দমেও যায়। ইতিহাস জানা সবার কাজ নয় তবে আমি ইতিহাসের ছাত্র তাই টুকটাক জানার চেষ্টা করি, সবাই সেভাবে ভাবে না। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই নভেম্বর, ২০২৩ ভোর ৬:৪৪
সোহানী বলেছেন: হাঁ, কানাডায়ও বিভিন্নভাবে প্রতিবাদ সভা চলছে।