নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ধ্যান এবং ধারনা অবশ্যই এক না।সমগোত্রীয়।ধারনা পরিবেশ দ্বারা প্রভাবিত,ধ্যান নহে।ধারনা এক হতে পারে, ধ্যানজ্ঞানব্যাক্তিবিশেষ ভিন্ন।

নিদাঘ প্রসুন

আমার মাঝে চরম ইগো প্রবলেম আছে। ইগো বললে ভুল হবে, আমার কড়া ও স্পষ্ট ব্যাক্তিত্ব অনেকের পছন্দ হবে না। কিন্তু আমার এত প্রবলেমের মাঝেও এত বন্ধু আর বড়ভাই আমার পাশে থাকে ভাবতেই অবাক লাগে। হয়তোবা ছেলে হিসেবে অনেক ভাল। আমার পুরো পরিবার আমার ভয়ে থাকে, বলা যায় ভয় পায়। আমি আলালের ঘরের দুলাল। আমার বাবা তার একমাত্র ছেলের শতভুল ক্ষমা করে দিতে পারে সেটা আমি জানি, কারন বাবার এই বিশ্বাস আমি অর্জন করেছি। আশা করি কখনো এই বিশ্বাস নষ্ট হতে দিব না। আমার প্রধান শত্রু আমার আবেগ। কন্ট্রোল করতে হিমশিম খেতে হয়। বাবা মায়ের একমাত্র ছেলে। বাবা ব্যাংকার মা হোম মিনিষ্টার।একটা ছোট বোন আছে যাকে আমি আমার কবিতার খাতা থেকে ভালবাসি। আমার মায়ের মতে হুমায়ন আহমেদ নামক এক লেখক আমার মাথা নষ্ট করেছে, তাই এই ফালতু লেখক আমার বাসায় নিষিদ্ধ। হাজার চেষ্টা করেও আমাকে বুঝতে পারবেন না। অনেক জটিল মননের মানুষ কিন্তু মধ্যম পন্থা অবলম্বন করি। আমাকে আন্ডারস্টেমিয়েড করা আপনার বৃথা চেষ্টা। ফেসবুক -

নিদাঘ প্রসুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর নেতাজির বিচার ভাবনা ছিল ব্রিটিশ সরকারের

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫০

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সুভাষচন্দ্র বসুর বিচার হবে কি না তা নিয়ে ভাবনাচিন্তা শুরু করেছিল তৎ‍কালীন ব্রিটিশ সরকার। ভারতে নিযুক্ত ভাইসরয় লর্ড ওয়াভেলের জন্য তৎ‍কালীন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে আর এফ মুডি যে নোট তৈরি করেছিলেন, তাতে এমনই ইঙ্গিত রয়েছে। নথি প্রকাশ করে দাবি লন্ডনের সাংবাদিক আশিস রায়ের। তাঁর পেশ করা নথি অনুযায়ী, চূড়ান্ত গোপন ওই নোটটি লেখা হয়েছিল ২৩ অগাস্ট, ১৯৪৫। তাতে সুভাষচন্দ্র বসুকে নিয়ে ব্রিটিশ সরকার কী কী করতে পারে সে রকম বেশ কয়েকটি সম্ভাবনার কথা বলা হয়েছিল।
সুভাষচন্দ্র বসুকে ভারতে এনে তাঁর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলায় বিচার চালানো যেতে পারে। রানির শত্রু পক্ষের হয়ে কাজ করার অভিযোগ আনা যেতে পারে।
বার্মা অথবা মালয়ের আদালতে রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে বিচারে হতে পারে সুভাষচন্দ্র বসুর।ভারতের বাইরে সেনা আদালতে তাঁর বিচার হতে পারে।সুভাষচন্দ্র বসুকে ভারতে নজরবন্দী করে রাখা যেতে পারে।সেশেলস-এর মতো ব্রিটিশদের দখলে থাকা অন্য কোনও জায়গাতেও তাঁকে অন্তরীণ করা যেতে পারে।
অথবা সুভাষচন্দ্র বসুকে আত্মসমর্পণ করতে না বলে, তিনি যেখানে আছেন, সেখানেই তাঁকে থাকতে দেওয়া যেতে পারে।
তবে, লন্ডনের সাংবাদিক আশিস রায়ের পেশ করা নথি অনুযায়ী, আর এফ মুডি মনে করতেন না, ভারতে সুভাষচন্দ্র বসুর বিরুদ্ধে বিচার চালিয়ে তাঁকে ফাঁসির সাজা দেওয়ার কোনও সম্ভাবনা ছিল।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.