নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ধ্যান এবং ধারনা অবশ্যই এক না।সমগোত্রীয়।ধারনা পরিবেশ দ্বারা প্রভাবিত,ধ্যান নহে।ধারনা এক হতে পারে, ধ্যানজ্ঞানব্যাক্তিবিশেষ ভিন্ন।

নিদাঘ প্রসুন

আমার মাঝে চরম ইগো প্রবলেম আছে। ইগো বললে ভুল হবে, আমার কড়া ও স্পষ্ট ব্যাক্তিত্ব অনেকের পছন্দ হবে না। কিন্তু আমার এত প্রবলেমের মাঝেও এত বন্ধু আর বড়ভাই আমার পাশে থাকে ভাবতেই অবাক লাগে। হয়তোবা ছেলে হিসেবে অনেক ভাল। আমার পুরো পরিবার আমার ভয়ে থাকে, বলা যায় ভয় পায়। আমি আলালের ঘরের দুলাল। আমার বাবা তার একমাত্র ছেলের শতভুল ক্ষমা করে দিতে পারে সেটা আমি জানি, কারন বাবার এই বিশ্বাস আমি অর্জন করেছি। আশা করি কখনো এই বিশ্বাস নষ্ট হতে দিব না। আমার প্রধান শত্রু আমার আবেগ। কন্ট্রোল করতে হিমশিম খেতে হয়। বাবা মায়ের একমাত্র ছেলে। বাবা ব্যাংকার মা হোম মিনিষ্টার।একটা ছোট বোন আছে যাকে আমি আমার কবিতার খাতা থেকে ভালবাসি। আমার মায়ের মতে হুমায়ন আহমেদ নামক এক লেখক আমার মাথা নষ্ট করেছে, তাই এই ফালতু লেখক আমার বাসায় নিষিদ্ধ। হাজার চেষ্টা করেও আমাকে বুঝতে পারবেন না। অনেক জটিল মননের মানুষ কিন্তু মধ্যম পন্থা অবলম্বন করি। আমাকে আন্ডারস্টেমিয়েড করা আপনার বৃথা চেষ্টা। ফেসবুক -

নিদাঘ প্রসুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

মেটালিকা ( METALLICA) - legend never dies

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৭

হেভি মেটাল গানের ভক্ত অথচ
মেটালিকা’র গান শোনেননি এমন লোক
খুঁজে পাওয়া কঠিন! নব্বই দশক থেকে শুরু
করে আজ অবধি মেটালিকার বিচরণ
চলছে সফলভাবেই। হেভি মেটাল, থ্র্যাশ
মেটাল এবং হার্ড রক গান গেয়ে ব্যান্ড
সংগীতকে অন্য এক উচ্চতায় নিয়ে গেছে
মার্কিন হেভি মেটাল ব্যান্ড
মেটালিকা।


শুরুর কথা:-


ড্রামার লারস উলরিস লস
অ্যাঞ্জেলেসের স্থানীয় একটি
পত্রিকা দ্য রিসাইক্লার- এ একজন
গিটারিস্ট চেয়ে বিজ্ঞাপন দেন।
বিজ্ঞাপন দেখে গিটারিস্ট জেমস
হেটফিল্ড যোগাযোগ করেন উলরিসের
সঙ্গে। সব কিছু দেখে-শুনে হেটফিল্ডকে
কাজ করার আহবান জানান উলরিস। তারা
দুজন মিলে ‘মেটাল ম্যাসাকার’
শিরোনামের একটি অ্যালবামে
একসঙ্গে কাজ করেন। একসঙ্গে কাজ করতে
করতে উলরিস ও হেটফিল্ড বন্ধু বনে যান।
এর ঠিক ৫ মাস পর ১৯৮১ সালের অক্টোবরে
ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলেসে
মেটালিকা ব্যান্ডের জন্ম হয়। এর আগে
উলরিস তার বন্ধু রন কুইনটানার কাছে
ব্যান্ডের জন্য কয়েকটি নাম চেয়ে
পাঠান। রন ‘মেটালম্যানিয়া’ ও
‘মেটালিকা’- এ দুটি নাম উলরিসের
কাছে পাঠান। তিনি ‘মেটালিকা’
নামটিকেই বেছে নেন। এভাবেই শুরু হয়
মেটালিকার যাত্রা যা আজ অবধি তৃষ্ণা
মেটাচ্ছে মেটাল গানের অগণিত
ভক্তের।

মেটালিকার জন্মের কয়েকদিন পর সেই দ্য
রিসাইক্লার পত্রিকায় আবারও একজন
লিড গিটারিস্ট চেয়ে বিজ্ঞাপন
দেওয়া হয় এবং গিটারিস্ট ডেভ
মাস্টেইন এতে সাড়া দেন। ডেভের
অতীত অভিজ্ঞতা এবং মূল্যবান গিটার
সামগ্রী দেখে উলরিস ও হেটফিল্ড দুজনই
তাকে ব্যান্ডে নেওয়ার বাপারে একমত
হন। এরপর তাদের ব্যান্ডে যোগ দেন বেজ
গিটারিস্ট রন ম্যাকগভনি। ১৯৮২ সালের
১৪ মার্চ ক্যালিফোর্নিয়ার রেডিও
সিটিতে প্রথম লাইভ শো করে
মেটালিকা। একই বছর হলিউডে একটি
শোতে বেজ গিটারিস্ট ক্লিফ বার্টনের
অসাধারণ পারফর্মেন্স দেখে উলরিস,
হেটফিল্ড ও ডেভ তিনজনই মুগ্ধ হয়ে যান।
তারা সেই দিনই বার্টনকে তাদের
ব্যান্ডে যোগ দেওয়ার আমন্ত্রন জানান।
তখন বার্টন তাদের ফিরিয়ে দিলেও এক
বছর পর মেটালিকার সঙ্গে কাজ করতে
রাজী হন। তবে একটি শর্ত জুড়ে দেন
তিনি। ব্যান্ডের সব সদস্যকে স্যান
ফ্রান্সিসকোতে চলে আসতে বলেন
তিনি। ১৯৮২ সালের শেষের দিকে
ব্যান্ডের সবাই সান ফ্রান্সিসকো চলে
আসেন। শুরু হয় মেটালিকা’র পথচলা।
বর্তমান লাইন আপ
ড্রামার লারস উলরিস, গিটারিস্ট জেমস
হেটফিল্ড, লিড গিটারিস্ট কার্ক হেমেট
এবং বেজ গিটারিস্ট রবার্ট
ট্রুজিলো’কে নিয়েই মেটালিকার
বর্তমান লাইন আপ। কার্ক হেমেট ১৯৮৩
সালেই ডেভ মাস্টেইনের স্থলাভিষিক্ত
হন। ড্রাগ কেলেংকারি ও অতিরিক্ত
মদ্যপানের অভিযোগে ব্যান্ড মেম্বাররা
ডেভকে সরাতে বাধ্য হন। ডেভ
পরবর্তীতে ‘মেগাডেথ’ নামে নিজের
একটি ব্যান্ড গঠন করেন। ১৯৮৬ সালের ২৭
সেপ্টেম্বর সুইডেনে বাস দুর্ঘটনায় ক্লিফ
বার্টনের আকস্মিক মৃত্যু হলে তার
স্থলাভিষিক্ত হন জেসন নিউস্টেড। কিন্তু
জেসনের আচরণে ক্ষুব্ধ হয়ে ২০০৩ সালে
ব্যান্ড মেম্বাররা বেজ গিটারিস্ট
হিসেবে রবার্ট ট্রুজিলো’কে তার
স্থলাভিষিক্ত করেন।

দ্য রোলিং স্টোনস
ব্যান্ড যেমনটি করছে তেমন করে তাদের বয়স ৭০ পার হবার পর তারা আর পারফর্ম
করবে না।
ব্যান্ডের চার সদস্য জেমস হেটফিল্ড (লিড ভোকাল, রিদম গিটার, গীতিকার), রব
ত্রুহিয়ো (বেস গিটার), লার্স উলরিক (ড্রামস) এবং কার্ক হ্যামেট (লিড গিটার,
গীতিকার)। এদের সবার বয়স ৫০-এর এদিক-ওদিকের মধ্যে ত্রুহিয়োর বয়স ৪৯ আর
হ্যামেটের ৫১ আর বাকি দুজনের বয়স ৫০। তারা স্বীকার করেছেন তাদের চরম
ধরনের পারফর্মেন্স আর শরীরে সইছে না।
“আমি গত বছর (দ্য রোলিং) স্টোন্সকে স্যান ফ্রান্সিস্কোতে পারফর্ম করতে দেখেছি আর ভাবছিলাম তারা অসাধারণ পারফর্ম করছে, তাদের বয়স ৭০-এর বেশি
বয়স বিবেচনা করলে তাদের পারফর্মেন্স বিস্ময়কর”, হ্যামেট বলেন। “আমি জানি না আমরা এখন যা করছি বয়স ৭০ পেরুলে তা করতে পারব কিনা, কারণ শারীরিক
শক্তি আর তীব্রতার বিবেচনায় আমাদের একটি গান স্টোন্স আটটির সমান”, তিনি আরও বলেন। বিশ্বের প্রথমসারির এই রক গিটারিস্ট মনে করেন সুপরিকল্পনা করলে
তার হয়তো আরও ২০ বছর পারফর্ম করতে পারবেন তবে তাতে তার নিজেরই সংশয় আছে। “ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি আমাদের হাতে ১০ বছর সময় আছে, হয়তো এ
সময়ে একটি অ্যালবাম বের করতে পারব বা দুটি, আমি ঠিক জানি না”, তিনি
বলেন।


Trust i seek and i find in you
Everyday for us something new
Open mind for a different view
And nothing else matter....

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৮

বিপরীত বাক বলেছেন: Turn the pages.

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.