![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
“অন্তত পাঁচ হাজার কবিতাপ্রেমী দেশ-বিদেশে আমাকে বলেছেন, 'যে জলে আগুন জ্বলে' বইটির নাম আমি কোথায় পেলাম? কিভাবে পেলাম? অন্তত ১০০ ছেলেমেয়ে আমাকে বলেছেন, তাঁরা কবিতার পাঠক নন, তবু শুধু নামটি দেখেই বইটি তাঁরা কিনেছেন এবং পড়েছেন।
বইটি প্রকাশ পায় ১৯৮৬ সালে। তারপর বইমেলায় সর্বাধিক বিক্রীত বই শুধু নয়, উপন্যাসের চেয়েও সে বছর বইটি বেশি বিক্রি হয়েছিল। তারপর গত ২৫ বছরে বইটি ব্যাপক আলোচিত হয়েছে। পাঠক মহলে দিনদিন বইটির আগ্রহ কেবলই বেড়েছে। কিন্তু ক্ষতি হয়েছে আমার। কেন হলো? ক্ষতি হয়েছে এই জন্য, এই তুমুল জনপ্রিয়তা আমার মধ্যে একধরনের ভীতি তৈরি করেছে। আমি আতঙ্কিত হয়ে পড়েছি। এরপর আমি আর কী লিখব? আমি যে নতুন করে লিখব, আমার লেখা যদি মানুষ পছন্দ না করে। আমার কবিতা যদি 'যে জলে আগুন জ্বলে'র কবিতার কাছাকাছি না যেতে পারে। আমার কবিতা যদি মানুষ না পড়তে চায়। এ এক অদ্ভুত আতঙ্ক আমার মধ্যে তৈরি হলো এবং দিনদিন নিজেকে গুটিয়ে নিলাম। বহু চেষ্টা করেছি এই ভীতি কাটিয়ে ওঠার জন্য। কোনো লেখকেরই সব লেখা সমান হয় না। তা যত বড় লেখকই হন। কবি তো বটেই, কোনো লেখাই উপন্যাস বলো, ছোটগল্প বলো, প্রবন্ধ বলো_এক লেখকের সব লেখাই তো এক মানের হয় না। কোনো লেখা একটু বেশি ভালো হয়, একটা মধ্যম মানের হয়। কিন্তু এই ভীতি আমার কাটল না--- হেলাল হাফিজ’’
এই সাক্ষাৎকারটি পড়ে কেবলই মনে হচ্ছিলো অতি ভালোবাসা একজন মানুষকে কী ভাবে ভীতিগ্রস্ত করতে পারে। ভাবছিলাম বলবো -
কবি, গত পঁচিশ/ছাব্বিশটি বছর তুমি বঞ্চিত করেছো বাঙালিদের, বঞ্চিত করেছো বাংলা সাহিত্যকে, না লেখার এই অপরাধে তোমার কারাদণ্ড হওয়া উচিৎ । তারপর রাত পোহাতেই বদলে গেলো ভাবনা-
মনে হলো-
লেখনী তুমি থেমে যেতে পারো
তোমার থেমে যাওয়ার কারণ হয়তো বা অকারণ নয়
কথা বাড়িয়ে সময় অপচয় করার সময় কোথা পাই
যে কবিতা একদিন এসেছিলো বাঙালির আঙিনায়
যে স্লোগান একদিন ভেসেছিলো বাংলার বাতাসে
‘‘এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়,
এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়’’
আজ আমাদের বড্ড দুঃসময়, কবি
বাঙালি জাতি আরেকটি স্লোগানের অপেক্ষায়
আর এক ‘নিষিদ্ধ সম্পাদকীয়’ এর প্রতীক্ষায়
তোমার শঙ্কাহীন দর্পিত পদচারণার প্রত্যাশায়
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:২৮
ব্লগপাতায় কামরুন নাহার বলেছেন: তিনি আমারও প্রিয় কবি।
অশেষ ধন্যবাদ আর শুভকামনা আপু সাধারন এক মেয়ে
২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:০৭
একজন ঘূণপোকা বলেছেন: তার নতুন লেখা পড়ার জন্য অনেক আগ্রহে অপেক্ষা করছি, কিন্তু তিনি নতুন কিছুই লিখছেন না। কেন লিখছেন না তা আজকে জানতে পারলাম।
একজন বড় কবির এমন এক অমুলক ভয় থাকতে পারে কখনো কল্পনাও করি নাই।
তার লেখা উচিত, আগামি লেখা এর চেয়ে ভালোও তো হতে পারে তাই না। তা তিনি কোথায় বলেছেন এই কথা
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:২৯
ব্লগপাতায় কামরুন নাহার বলেছেন: অতি জনপ্রিয়তা বা ভালোবাসা পেলে মানুষ সেটা হারানোর ভয়ে ইনসিকিউর হতে পারে। যেটা প্রিয় শিল্পী সুচিত্রা সেনের ক্ষেত্রেও আমরা দেখতে পেয়েছি। কালের কণ্ঠ পত্রিকায় প্রকাশিত কবি হেলাল হাফিজের দেয়া সাক্ষাৎকারের কিছু অংশ তুলে ধরেছি। আমরা প্রত্যাশা করি আমরা প্রার্থনা করি তিনি আবার লিখবেন এবং আমদের মাঝে ফিরে আসবেন। অশেষ ধন্যবাদ আর শুভকামনা ভাই একজন ঘূণপোকা
৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:২৬
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: ‘‘এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়,
এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়’’
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৩৯
ব্লগপাতায় কামরুন নাহার বলেছেন: “এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়
এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়
মিছিলের সব হাত
কন্ঠ
পা এক নয় ।
সেখানে সংসারী থাকে, সংসার বিরাগী থাকে,
কেউ আসে রাজপথে সাজাতে সংসার ।
কেউ আসে জ্বালিয়ে বা জ্বালাতে সংসার
শাশ্বত শান্তির যারা তারাও যুদ্ধে আসে
অবশ্য আসতে হয় মাঝে মধ্যে
অস্তিত্বের প্রগাঢ় আহ্বানে,
কেউ আবার যুদ্ধবাজ হয়ে যায় মোহরের প্রিয় প্রলোভনে
কোনো কোনো প্রেম আছে প্রেমিককে খুনী হতে হয় ।
যদি কেউ ভালোবেসে খুনী হতে চান
তাই হয়ে যান
উৎকৃষ্ট সময় কিন্তু আজ বয়ে যায় ।
এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়
এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময় ।’’
---হেলাল হাফিজ
অশেষ ধন্যবাদ আর শুভকামনা ভাই সাইবার অভিযত্রী
৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৫১
আরজু পনি বলেছেন:
সেই কবে কেনা বইটি এখনও পড়লে পুরানো মনে হয় না ।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৩০
ব্লগপাতায় কামরুন নাহার বলেছেন: এখানেই কবির সার্থকতা।
অশেষ ধন্যবাদ আর শুভকামনা আপু আরজুপনি
৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:১২
বাকপ্রবাস বলেছেন: আমার এক কলিগ কবিতা পড়েনা, তবে হেলাল হাফিজ আর যে জ্বলে আগুন জ্বরে বইটা এক বই মেলায় নাম দেখেই কিনে আর কবিতা পড়ে আর ভুলতে পারেনে, গত পরশু আমাকে বলছিল কথাটা, গতকাল আমি তাকে হেলাল হাফিজ এর ছবি দেখালাম, ফেইসবুকে আর এক কবি ছবি শেয়ার দিয়েছিল........
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৩১
ব্লগপাতায় কামরুন নাহার বলেছেন: সহজ সত্য কথায় সরল প্রকাশ কবিকে মহান করেছে। প্রবেশ করেছেন তিনি পাঠকের হৃদয়ে। ভাঁড়ামি খুঁজে পাই নি তাঁর লেখায়। অশেষ ধন্যবাদ আর শুভকামনা ভাই বাকপ্রবাস
৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:১৩
বাকপ্রবাস বলেছেন: যে জলে আগুন জ্বলে'
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৩৪
ব্লগপাতায় কামরুন নাহার বলেছেন: 'যে জলে আগুন জ্বলে' অসম্ভব সুন্দর নাম। সাক্ষাৎকারে কবির আগামি বইয়ের নাম পড়লাম 'বেদনাকে বলেছি কেঁদো না' অসম্ভব ভালো লাগলো। কবির লেখা আমার সবচেয়ে প্রিয় কবিতা...
https://www.youtube.com/watch?v=0XVUeMCXOYo
আবারও অশেষ ধন্যবাদ আর শুভকামনা ভাই বাকপ্রবাস
৭| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৪৫
শুঁটকি মাছ বলেছেন: এখন তুমি কোথায় আছো কেমন আছো, পত্র দিয়ো৷
এক বিকেলে মেলায় কেনা খামখেয়ালী তাল পাখাটা
খুব নিশীথে তোমার হাতে কেমন আছে,...
পত্র দিয়ো৷
ক্যালেন্ডারের কোন পাতাটা আমার মতো খুব ব্যথিত
ডাগর চোখে তাকিয়ে থাকে তোমার দিকে, পত্র দিয়ো৷
কোন কথাটা অষ্টপ্রহর কেবল
বাজে মনের কানে
কোন স্মৃতিটা উস্কানি দেয়
ভাসতে বলে প্রেমের বানে
পত্র দিয়ো, পত্র দিয়ো৷
আর না হলে যত্ন করে ভুলেই যেয়ো,
আপত্তি নেই৷
গিয়ে থাকলে আমার গেছে, কার
কী তাতে?
আমি না হয় ভালোবেসেই ভুল করেছি ভুল করেছি,
নষ্ট ফুলের পরাগ মেখে
পাঁচ দুপুরের নির্জনতা খুন করেছি,
কী আসে যায়?
এক জীবনে কতোটা আর নষ্ট হবে,
এক মানবী কতোটা আর কষ্ট দেবে। [/sb
হেলাল হাফিজের এই কবিতাটা যে কি ভালো লাগে!!!!!!!
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:৫৩
ব্লগপাতায় কামরুন নাহার বলেছেন: খুব ভালো লাগা কবিতা।
http://www.youtube.com/watch?v=0kbiKpjPOTo
অশেষ ধন্যবাদ আর শুভকামনা ভাই শুঁটকি মাছ
৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৩
নাহিদ ইসলাম ৩৫০ বলেছেন: আজই প্রথম নাম শুনলাম।
প্রযুক্তি বিষয়ক বাংলা ব্লগঃ আইডিয়া বাজ
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:৫৭
ব্লগপাতায় কামরুন নাহার বলেছেন: কবি দুই যুগেরও বেশি লেখা থেকে নিজেকে দূরে রেখেছেন। আপনার পেজ ঘুরে এলাম ভালো লাগলো।
অনেক শুভকামনা। ব্লগিং এর জন্য অনেক সময় পাই না ভাই এই টুকু আসতে একজনের মাথার ঘাম পায়ে পড়েছে। কবি হেলাল হাফিজের লিংক দিলাম।
Click This Link
http://en.wikipedia.org/wiki/Helal_Hafiz
Click This Link
Click This Link
অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা ভাই নাহিদ ইসলাম ৩৫০
৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৯
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ক্ল্যাসিকাল জিনিস এ তল্লাটে কলকাতার মতো বিকোয় না। অত্যন্ত ধীর গতিতে বিকোয়। লেখক তাঁর জনপ্রিয়তা জীবদ্দশায় দেখে যেতে পারেন না। জীবনানন্দও পারেননি। এ কারণেই বোধহয় কবি হেলাল হাফিজ তাঁর জনপ্রিয়তায় ভীত। যাইহোক, কবিতার পাঠকদের এই বইটি পড়ার আহবান জানাই৷ সম্প্রতি জাগৃতি প্রকাশনী থেকে বেড়িয়েছে৷ এই কবির এটাই প্রথম কাব্যগ্রন্থ। আমার কাছে সম্পূর্ণ আলাদা ধাঁচের মনে হয়েছে। ধন্যবাদ।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:৫৮
ব্লগপাতায় কামরুন নাহার বলেছেন: দেশে গেলে বইটি কালেক্ট করার ইচ্ছে রইলো।
অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা ভাই পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন
১০| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৪
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ‘‘কবিতায় নিহিত থাকে জীবনকে প্রহরেপ্রহরে বদলে নেবার মন্ত্র, সময়কে মন্থন করবার মউনিপ্রতিম করুণ কোমল সুর এবং স্বর যা শিল্পের রসায়নে জারিত হ’য়ে তিলে তিলে কবিতায় রূপ নেয় সার্থক কোনো আধুনিক কবির হাতে, তাঁরই মৌনমগ্ন কালজ্ঞ খেয়ালের যাদুবলে৷ কবিতার আগ্রাসন বড়ো তাণ্ডুবে, নিস্তারহীন, বড়োই মর্মভেদী; কবিতা আমার কাছে উষ্ণঅভ্যন্তর–আগ্রাসী ওষ্ঠ, লুটেরা অধর, অধরা মাধুরী– অমীমাংসিত রমণী, যার রহস্যময় জঙ্ঘার একেকটি ঠমকের কাছে জনমজনম বুক চিতিয়ে প’ড়ে থাকতে হয়৷ মামুলি সব আবোলতাবোলসার– এমনকী সুখকর– শব্দরাশির অর্থহীন কচকচি তুচ্ছ জীবনযাপনের অনুষঙ্গ হতে পারে, কবিতায়, শিল্পকলায়, এ–সব উটকো, আজগুবি৷ কবিতা কোনো উটকো ললৎ জল নয়, আজগুবি পালা নয়৷ ‘কবিতাসুলভ ’–ঢঙে–কাটা ছত্রাদি, যত্রতত্র যতিচিহ্নাদির অপার অপচয়, অন্ত্যমিলের পুরোনো কাসুন্দি, প্রশংসার ফেনা, খাঁটি কবিতাপ্রেমীর কর্ণকুহর আমোদিত করে না, মস্তিষ্ককোষকেও দেয় না আহামরি কোনো নবতর ভাবনায় লীন হবার মৌন সুখ, আশ্চর্য কামড়; হৃদয়ের নাড়া শেকড়ের সাড়া, আরো দূরে, তার জন্যে চাই কবিত্বগুণ, শিল্পকে আশ্রয় ক’রে যা হয়ে ওঠে এবং বেড়ে ওঠে ধীরেধীরে৷ কবিতার প্রাণের নাম তার শিল্পসৌন্দর্য যা অন্যান্য শিল্পমাধ্যমেরও অরাধ্য, বলা যায়, কবিতার গুণে গুণান্বিত হ’য়েই অন্যান্য শিল্প ও চিত্রকর্ম ভাস্কর্য ইত্যাদি– হ’য়ে ওঠে শিল্প৷’’
এটাকে বইএর পাবলিসিটি না ভেবে আলোর সন্ধান বা ঠিকানা ভাবলে বোধহয় ঠিক করবেন। এই কবির প্রথম কাব্যগ্রন্থ এটি৷ তিনি পাবলিসিটির ধার ধারেন না৷ মহাকালই নির্ধারণ করবে তাঁর অবস্থান কোথায়৷ ওপরের লেখাটি কবির লেখা ভূমিকার অংশ, যা ফ্ল্যাপে দেওয়া হয়েছে৷ কাব্যগ্রন্থটি জাগৃতি প্রকাশনী থেকে বের হয়েছে৷ ধন্যবাদ৷
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:৫৯
ব্লগপাতায় কামরুন নাহার বলেছেন: ভালো লাগলো। আবারও অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা ভাই পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন
১১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার লেখাটি কবিকে দেখালাম।
খুব প্রাণ খুলে হাসলেন। খুশি হলেন। আর আপনার বদলে আমিই ধন্যবাদ পেলাম
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:০০
ব্লগপাতায় কামরুন নাহার বলেছেন: কবি আমার লেখা দেখেছেন এবং প্রাণ খুলে হেসেছেন আপনি এই খবর আমাকে দিলেন।
আপনাকে কি বলে ধন্যবাদ দিবো জানিনা। ভাবতেও আনন্দ লাগছে অনেক কৃতজ্ঞতা আর শুভকামনা ভাই বিদ্রোহী ভৃগু
১২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:২৮
মাহমুদকলী বলেছেন: প্রিয় এই কবিকে একবার দেখার সুযোগ এসেছিল। সিলে্টে তিনি যখন কবি কালাম আজাদের কবিতার বই প্রকাশনা অনুষ্ঠানে এসেছিলেন তখন। আমি জীবনে মাত্র একটি কবিতার বই শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কয়েকবার পড়েছি সেটি যে জ্বলে আগুন জ্বলে। উপহার হিসেবে জীবনে অনেককে একটি কবিতার বই দিয়েছি সেটিও যে জ্বলে আগুন জ্বলে। কবির সাক্ষাৎকার প্রকাশের তারিখটি উল্লেখ করলে ভাল হয়। পুরোটি পড়ে নিতে পারি। অথবা অনুগ্রহপূর্বক লিঙ্কটি কি দেয়া যাবে। ধন্যবাদ লেখাটির জন্য।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:০১
ব্লগপাতায় কামরুন নাহার বলেছেন: আপনার স্মৃতিচারণ ভালো লাগলো। সরি এই মুহূর্তে লিংকটি পাচ্ছি না।
অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা ভাই মাহমুদকলী
১৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৫১
ডি মুন বলেছেন: হেলাল হাফিজ ভালো লাগে
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:০১
ব্লগপাতায় কামরুন নাহার বলেছেন: আমারো কবির লেখা ভালো লাগে। অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা ভাই ডি মুন
১৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:২৩
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
আগুন আর কতোটুকু পোড়ে ?
সীমাবদ্ধ তার ক্ষয় সীমিত বিনাশ,
মানুষের মতো আর অতো নয় আগুনের সোনালি সন্ত্রাস।
অথবা
এতদিন নারী ও রমণীহীন ছিলাম বলেই ছিল দুঃখের আরেক নাম হেলাল হাফিজ...!
অপেক্ষায় রইলাম প্রিয় কবির কবিতার জন্য । ধন্যবাদ ।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:০৫
ব্লগপাতায় কামরুন নাহার বলেছেন: আমারও অপেক্ষা রইলো। আমার ভালো লাগা আরেকটি কবিতা।
http://www.youtube.com/watch?v=RB5RsiwOF58
অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা ভাই স্বপ্নচারী গ্রানমা
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৬:৩৮
সাধারন এক মেয়ে বলেছেন: আমার পছন্দের কবি দের মধ্যে একজন!