নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চাহিদা আমৃত্যু পূর্ন হবেনা জেনেও নিজ স্বার্থে মানবতার মুখোশ খুলে ফেলি। ভুলে যাই -মৃত্যুর আয়োজনই জীবন https://innalillahi.com/ pitamata.com/ bddesh.com/ ..

প্রতিদিন বাংলা

প্রতিদিনবাংলা

প্রতিদিন বাংলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্মের পক্ষ হয় বিপক্ষ হয় না,তবে-মনুষ্যত্বের পক্ষ/বিপক্ষ হয় ।!

০৯ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:০০


ছবি -নেট থেকে কাটসাট
সাধারণ জ্ঞানে আমি যা বুঝি তা হলো :-
কোনো ধর্মই হিংসা বা গ্যাঞ্জাম বা অপরকে আঘাত ইত্যাদি বিষয় শিখায় না। সব ধর্ম ই নম্রতা, সহনশীলতা ও অপরকে সন্মান করতে শেখায় ,হোক স্বধর্মী বা বিধর্মী।ধর্মের পক্ষে বা অনুযায়ী যে কেউ তার কথা ও কাজ করতে/বলতে পারে অবস্থানভেদে তাই বলে কোনো ধর্মের বিপক্ষে যে কোনো ধর্মেই কিছু করা বা বলার সুযোগ নেই ,অমুক ধর্ম ভালো/মন্দ অমুক ধর্মই ভালো বুঝে/জানে /করে /করেন করেনা। কেন করে/করেন সেটা জানানো বাধ্যতামূলক নয় তাই মূল কথা হচ্ছে :-ধর্মের পক্ষ হয় বিপক্ষ হয় না ।
পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা লেখার বা ব্যাখ্যা করার ইচ্ছা/যোগ্যতা আমার হয়তো নেই অল্প বাক্য ও প্যারায় কিছু বলতে চাই ,বলি মাত্র। যা বলি সত্য বলি তবে ভুল হয় কখনো কখনো এবং সেটা মেনে নেই ,সবার মেনে নেয়া উচিত।
মূল বিষয় :-
ব্লগে ধর্ম বা সমাজ নিয়ে কিছু লেখা হলেই অনেকেই অতি উৎসাহে ঝাঁপিয়ে পরে পক্ষে/বিপক্ষে বলার জন্য ,ভিন্ন মত থাকতেই পারে ,সেটা পক্ষে/বিপক্ষে হয় কি করে সেটাই বোধগম্য হয় না। কোনো অর্থ ও হয় না যেটা হয় সেটা গ্যাঞ্জাম। তোমার ধর্ম তুমি ,আমার ধর্ম আমি করি/করিনা যার যার বিষয়
কোন ধর্ম এটা বলেছে ওটা বলেছে বললেই ,শুরু হয়ে যায় পক্ষে/বিপক্ষ।অথচ পক্ষে/বিপক্ষতা না করে বলা উচিত :-
ধর্ম ওটা বলেনি/বলছে বা বিষয়টা পরিষ্কার করে বলুন বা যে ধর্ম বলেছে সেটা সেই ধর্মের বিষয় বা সামাজিক ভাবে বিষয়টি ক্ষতিকর বা শিক্ষামূলক। বা বিষয়টি আমার পক্ষে মান্য করা সম্ভব নয় ইত্যাদি বলা যেতে পারে ,অহেতুক উস্কে দেয়ারতো কিছু নেই। যেমন :-হিজাব বা নেকাব পড়া ঠিক/বেঠিক। উত্তর হবে ,হিজাব করতেই হবে ,নেকাব না করলেও বা করলেও চলবে।
ধর্ম পরিবর্তনের ক্ষমতা মানুষের নেই।প্রশ্ন আসতে পারে নেকাব পালন করবোই।উত্তর হবে - এখানে বলা উচিত :-যার যা ধর্ম সেটা পালন করুক তবে আমার/আমাদের প্রতিষ্ঠানে/দেশে ,আইডিন্টিফাইয়ের জন্য মুখ,হাত ইত্যাদি সনাক্ত করার প্রয়োজন আছে ,এবং করতে হবে।
পাসপোর্ট বা আইডি কার্ডের জন্য যেমন ছবি ও ব্যাক্তিকে সনাক্ত করা হয় ,এখানে এই প্রতিঠানে/দেশে তাই করতে হবে,প্রধান কারণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
কে কি করবে সেটা তার/তাদের ব্যাপার। নিরাপত্তার জন্য আইন এবং ধর্মকে অবমাননা করা হচ্ছে না। ছোট ত্যাগে সমাজ বা দেশের উপকার করাও হয়তো কোনো ধর্মই বিরোধিতা করে না ,বা মানতে বাধা দেয় না। বাধা যা আসে তা মানবতার বিপক্ষেই আসে পক্ষে নয়।
অথচ কে কি পালন করবে করবেন সেটা সেই ব্যাক্তি/প্রতিষ্ঠান ভালো জানে/বুঝে। অথচ এরচেয়ে বেশি গুরুত্ত্ব বহন করে ব্লগে/সোশ্যাল মিডিয়ায় ,ঢাল তলোয়ার রেখেই নেমে পড়ি গ্যাঞ্জাম বাড়াতে অথচ আমাদের একটা দুটো মন্তব্য করা বা না করায় পরিস্থিতির তেমন কিছুই যায়/আসেনা (ব্যাতিক্রম আছে ,সেটা সামান্য যা তর্ক নয় ,গঠন মূলক আলোচনায় হয় ) ,কলুষিত হয় ব্লগ , সোশ্যাল মিডিয়া ,চরিত্র বের হয়ে যায়, যার যার ।
[[দুঃখিত গুছিয়ে লিখতে না পাড়ার জন্য/ভুল হলে ধৰিয়ে দেবেন। সহমত/ভিন্নমত থাকতেই পারে ,তাইবলে বাসে (Bus) আগুন দেবেননা ]]

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৩৪

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

ধর্ম কি শিখায় কি বিরত থাকতে বলে,তা ধর্মপালনকারীরা বিিশ্বব্যাপী দেখিয়ে যাচ্ছে।

১০ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:২৩

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ।
মিডিয়া যা দেখা যায় তা ধর্মের প্রলেপ

২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: হঠাত ব্লগে ধর্ম নিয়ে পড়লেন কেন?

১০ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:২৬

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ।
অনেকের আধুনিকতার মোডিফাই দেখার আগ্রহে !

৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:২৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ব্লগে ইসলাম ধর্মের উপর যারা হামলে পড়ে তাদের বেশীর ভাগই মুখে নিজেদের মুসলমান বলে দাবি করে। মুসলমানদের বড় শত্রু মুসলমানদের ভিতরেই আছে। ইহুদি নাসারাদের এত সময় নাই মুসলমানদের নিয়ে চিন্তা করার। তবে এদের মধ্যে অনেকে নামে মুসলমান। অনেকে নিজেদের অভিজাত মুসলমান মনে করে। এরা ধর্মের ব্যাখ্যা নিজেদের সুবিধা মত করে থাকে এবং এরা বিধর্মী সংস্কৃতি দ্বারা প্রভাবিত। বিধর্মীদের ভুলগুলি এদের কাছে সঠিক বলে মনে হয়। আবার অনেকে নাস্তিক সাজতে চায় কিন্তু নাস্তিকতাও তারা ভালো করে বোঝে না। এরা ভাবে নাস্তিকতার আরেক নাম ইসলামের প্রতি বিদ্বেষ প্রদর্শন।

১০ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:২৯

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ।
চমৎকার বলেছেন।
এরাই নিজ ধর্মকে কলংকিত করে লাভবান হতে গিয়ে মুখ থুবড়ে পরে

৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:০২

সোবুজ বলেছেন: কেউ ধর্মের বিরুদ্ধ বলে না,ধর্মের অযৌক্তিক বিষয় গুলোর বিরুদ্ধে কেউ কেউ বলে।যেমন শিশু বিবাহ,দাস প্রথা এক সাথে একাধীক স্ত্রী রাখা এমন অনেক বিষয় আছে যা বর্তমান সমাজ ব্যবস্থায় অপরাধ।

১০ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:৩৭

প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ধন্যবাদ। ধর্মের অযৌতিক বিষয়গুলো ধর্মের অংশ করেছে তাদেরই/আমাদেরই পূর্ব পুরুষেরা।
ধর্মের পরবর্তন নাই ,ধর্মে ভুল নাই,ভুল থাকে ব্যাখ্যায়,ভুল থাকে বুঝায়

৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:৫৩

জটিল ভাই বলেছেন:
সুন্দর কথা বলেছেন। কিন্তু বোঝার মানুষ কই?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.